চাঁদপুর প্রতিনিধি

প্রজনন মৌসুমে ৫২ শতাংশ মা ইলিশ শতভাগ ডিম ছেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক দল
গবেষক। ৩২ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়ারত অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিম ছাড়ার সুযোগ পাবে ৮৪ শতাংশ মা ইলিশ। মা ইলিশ রক্ষায় নদীতে মাছ ধরতে দেওয়া নিষেধাজ্ঞার ২২ দিনের আগে এবং পরের ৭ দিন করে মোট ১৪ দিন এই গবেষণা করেন ইলিশ গবেষকেরা। তবে এখনো গবেষণার তথ্য সংগ্রহ চলছে।
আজ মঙ্গলবার এসব তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের চাঁদপুরের নদী কেন্দ্রিক ইলিশের গবেষক ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম।
মৎস্য গবেষকদের দেওয়া তথ্য সূত্রে জানা গেছে, এ বছর দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাগর উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও শরীয়তপুরের কিছু অংশসহ ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে মা ইলিশের ডিম ছাড়ার ওপর গবেষণা হয়। গবেষণার সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী মা ইলিশ এই পর্যন্ত ডিম ছেড়েছে ৮ লাখ ৫১৫ কেজি। এতে করে এ বছর ৪০ হাজার ২৭৬ কোটি জাটকা ইলিশ। যা গত বছরের তুলনায় ২.৪% বেশি।
ইলিশ গবেষক ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম জানান, টাস্কফোর্সের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মা ইলিশের প্রজনন রক্ষা সফল হয়েছে। আমাদের এখন কাজ হচ্ছে জাটকাকে লালন পালন করে বড় হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া। জাটকা সংরক্ষণ করতে পারলে ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে। এ বছর দেশে ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৬ লাখ মেট্রিক টন। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার মেট্রিক টন, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ৫ লাখ ৩৩ হাজার মেট্রিক টন, ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে ছিল সাড়ে ৫ লাখ মেট্রিক টন। প্রতিবছরই ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আশরাফুল আলম আরও জানান, এই বছর আমরা ভোলা ও সন্দীপ বিভিন্ন এলাকায় চ্যানেলগুলোতে গবেষণার কাজ বেশি করেছি। মূলত আমরা গবেষণার কাজে বর্গমাইল নির্ধারণ করি। এরপর এক কিলোমিটারে কতটি নৌকা মাছ ধরে তার পরিসংখ্যান নেই। প্রতি জেলে নৌকা কি পরিমাণ মাছ আহরণ করে এবং তাদের জালের পরিমাণ কত ইত্যাদি পরিসংখ্যান থেকে ইলিশের ডিম ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত হই। অর্থাৎ একটি ইলিশের সাইজের ওপর নির্ভর করে কতটুকু ডিম ছাড়বে।
এদিকে চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশনের মাছঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, দক্ষিণাঞ্চল থেকে আমদানি করা অধিকাংশ ইলিশের পেটে ডিম। এক কেজি এবং এক কেজির ওপরের সাইজের ইলিশের সংখ্যাই বেশি। নিষেধাজ্ঞার সময়ে সাগর উপকূলীয় এলাকার জেলেরা এসব ইলিশ মজুত রেখে এখন চাঁদপুর ঘাটে নিয়ে আসছে। আর এসব ইলিশের মধ্যে কিছু ইলিশ আছে পচা। সেগুলোর পেট থেকে ডিম বের করা হচ্ছে এবং আলাদা করে এসব ডিম বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিকেজি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা থেকে শুরু করে দুই হাজার টাকা।

প্রজনন মৌসুমে ৫২ শতাংশ মা ইলিশ শতভাগ ডিম ছেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক দল
গবেষক। ৩২ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়ারত অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিম ছাড়ার সুযোগ পাবে ৮৪ শতাংশ মা ইলিশ। মা ইলিশ রক্ষায় নদীতে মাছ ধরতে দেওয়া নিষেধাজ্ঞার ২২ দিনের আগে এবং পরের ৭ দিন করে মোট ১৪ দিন এই গবেষণা করেন ইলিশ গবেষকেরা। তবে এখনো গবেষণার তথ্য সংগ্রহ চলছে।
আজ মঙ্গলবার এসব তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের চাঁদপুরের নদী কেন্দ্রিক ইলিশের গবেষক ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম।
মৎস্য গবেষকদের দেওয়া তথ্য সূত্রে জানা গেছে, এ বছর দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাগর উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও শরীয়তপুরের কিছু অংশসহ ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে মা ইলিশের ডিম ছাড়ার ওপর গবেষণা হয়। গবেষণার সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী মা ইলিশ এই পর্যন্ত ডিম ছেড়েছে ৮ লাখ ৫১৫ কেজি। এতে করে এ বছর ৪০ হাজার ২৭৬ কোটি জাটকা ইলিশ। যা গত বছরের তুলনায় ২.৪% বেশি।
ইলিশ গবেষক ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম জানান, টাস্কফোর্সের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মা ইলিশের প্রজনন রক্ষা সফল হয়েছে। আমাদের এখন কাজ হচ্ছে জাটকাকে লালন পালন করে বড় হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া। জাটকা সংরক্ষণ করতে পারলে ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে। এ বছর দেশে ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৬ লাখ মেট্রিক টন। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার মেট্রিক টন, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ৫ লাখ ৩৩ হাজার মেট্রিক টন, ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে ছিল সাড়ে ৫ লাখ মেট্রিক টন। প্রতিবছরই ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আশরাফুল আলম আরও জানান, এই বছর আমরা ভোলা ও সন্দীপ বিভিন্ন এলাকায় চ্যানেলগুলোতে গবেষণার কাজ বেশি করেছি। মূলত আমরা গবেষণার কাজে বর্গমাইল নির্ধারণ করি। এরপর এক কিলোমিটারে কতটি নৌকা মাছ ধরে তার পরিসংখ্যান নেই। প্রতি জেলে নৌকা কি পরিমাণ মাছ আহরণ করে এবং তাদের জালের পরিমাণ কত ইত্যাদি পরিসংখ্যান থেকে ইলিশের ডিম ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত হই। অর্থাৎ একটি ইলিশের সাইজের ওপর নির্ভর করে কতটুকু ডিম ছাড়বে।
এদিকে চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশনের মাছঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, দক্ষিণাঞ্চল থেকে আমদানি করা অধিকাংশ ইলিশের পেটে ডিম। এক কেজি এবং এক কেজির ওপরের সাইজের ইলিশের সংখ্যাই বেশি। নিষেধাজ্ঞার সময়ে সাগর উপকূলীয় এলাকার জেলেরা এসব ইলিশ মজুত রেখে এখন চাঁদপুর ঘাটে নিয়ে আসছে। আর এসব ইলিশের মধ্যে কিছু ইলিশ আছে পচা। সেগুলোর পেট থেকে ডিম বের করা হচ্ছে এবং আলাদা করে এসব ডিম বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিকেজি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা থেকে শুরু করে দুই হাজার টাকা।
চাঁদপুর প্রতিনিধি

প্রজনন মৌসুমে ৫২ শতাংশ মা ইলিশ শতভাগ ডিম ছেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক দল
গবেষক। ৩২ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়ারত অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিম ছাড়ার সুযোগ পাবে ৮৪ শতাংশ মা ইলিশ। মা ইলিশ রক্ষায় নদীতে মাছ ধরতে দেওয়া নিষেধাজ্ঞার ২২ দিনের আগে এবং পরের ৭ দিন করে মোট ১৪ দিন এই গবেষণা করেন ইলিশ গবেষকেরা। তবে এখনো গবেষণার তথ্য সংগ্রহ চলছে।
আজ মঙ্গলবার এসব তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের চাঁদপুরের নদী কেন্দ্রিক ইলিশের গবেষক ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম।
মৎস্য গবেষকদের দেওয়া তথ্য সূত্রে জানা গেছে, এ বছর দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাগর উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও শরীয়তপুরের কিছু অংশসহ ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে মা ইলিশের ডিম ছাড়ার ওপর গবেষণা হয়। গবেষণার সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী মা ইলিশ এই পর্যন্ত ডিম ছেড়েছে ৮ লাখ ৫১৫ কেজি। এতে করে এ বছর ৪০ হাজার ২৭৬ কোটি জাটকা ইলিশ। যা গত বছরের তুলনায় ২.৪% বেশি।
ইলিশ গবেষক ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম জানান, টাস্কফোর্সের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মা ইলিশের প্রজনন রক্ষা সফল হয়েছে। আমাদের এখন কাজ হচ্ছে জাটকাকে লালন পালন করে বড় হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া। জাটকা সংরক্ষণ করতে পারলে ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে। এ বছর দেশে ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৬ লাখ মেট্রিক টন। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার মেট্রিক টন, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ৫ লাখ ৩৩ হাজার মেট্রিক টন, ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে ছিল সাড়ে ৫ লাখ মেট্রিক টন। প্রতিবছরই ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আশরাফুল আলম আরও জানান, এই বছর আমরা ভোলা ও সন্দীপ বিভিন্ন এলাকায় চ্যানেলগুলোতে গবেষণার কাজ বেশি করেছি। মূলত আমরা গবেষণার কাজে বর্গমাইল নির্ধারণ করি। এরপর এক কিলোমিটারে কতটি নৌকা মাছ ধরে তার পরিসংখ্যান নেই। প্রতি জেলে নৌকা কি পরিমাণ মাছ আহরণ করে এবং তাদের জালের পরিমাণ কত ইত্যাদি পরিসংখ্যান থেকে ইলিশের ডিম ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত হই। অর্থাৎ একটি ইলিশের সাইজের ওপর নির্ভর করে কতটুকু ডিম ছাড়বে।
এদিকে চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশনের মাছঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, দক্ষিণাঞ্চল থেকে আমদানি করা অধিকাংশ ইলিশের পেটে ডিম। এক কেজি এবং এক কেজির ওপরের সাইজের ইলিশের সংখ্যাই বেশি। নিষেধাজ্ঞার সময়ে সাগর উপকূলীয় এলাকার জেলেরা এসব ইলিশ মজুত রেখে এখন চাঁদপুর ঘাটে নিয়ে আসছে। আর এসব ইলিশের মধ্যে কিছু ইলিশ আছে পচা। সেগুলোর পেট থেকে ডিম বের করা হচ্ছে এবং আলাদা করে এসব ডিম বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিকেজি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা থেকে শুরু করে দুই হাজার টাকা।

প্রজনন মৌসুমে ৫২ শতাংশ মা ইলিশ শতভাগ ডিম ছেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক দল
গবেষক। ৩২ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়ারত অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিম ছাড়ার সুযোগ পাবে ৮৪ শতাংশ মা ইলিশ। মা ইলিশ রক্ষায় নদীতে মাছ ধরতে দেওয়া নিষেধাজ্ঞার ২২ দিনের আগে এবং পরের ৭ দিন করে মোট ১৪ দিন এই গবেষণা করেন ইলিশ গবেষকেরা। তবে এখনো গবেষণার তথ্য সংগ্রহ চলছে।
আজ মঙ্গলবার এসব তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের চাঁদপুরের নদী কেন্দ্রিক ইলিশের গবেষক ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম।
মৎস্য গবেষকদের দেওয়া তথ্য সূত্রে জানা গেছে, এ বছর দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাগর উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও শরীয়তপুরের কিছু অংশসহ ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে মা ইলিশের ডিম ছাড়ার ওপর গবেষণা হয়। গবেষণার সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী মা ইলিশ এই পর্যন্ত ডিম ছেড়েছে ৮ লাখ ৫১৫ কেজি। এতে করে এ বছর ৪০ হাজার ২৭৬ কোটি জাটকা ইলিশ। যা গত বছরের তুলনায় ২.৪% বেশি।
ইলিশ গবেষক ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম জানান, টাস্কফোর্সের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মা ইলিশের প্রজনন রক্ষা সফল হয়েছে। আমাদের এখন কাজ হচ্ছে জাটকাকে লালন পালন করে বড় হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া। জাটকা সংরক্ষণ করতে পারলে ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে। এ বছর দেশে ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৬ লাখ মেট্রিক টন। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার মেট্রিক টন, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ৫ লাখ ৩৩ হাজার মেট্রিক টন, ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে ছিল সাড়ে ৫ লাখ মেট্রিক টন। প্রতিবছরই ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আশরাফুল আলম আরও জানান, এই বছর আমরা ভোলা ও সন্দীপ বিভিন্ন এলাকায় চ্যানেলগুলোতে গবেষণার কাজ বেশি করেছি। মূলত আমরা গবেষণার কাজে বর্গমাইল নির্ধারণ করি। এরপর এক কিলোমিটারে কতটি নৌকা মাছ ধরে তার পরিসংখ্যান নেই। প্রতি জেলে নৌকা কি পরিমাণ মাছ আহরণ করে এবং তাদের জালের পরিমাণ কত ইত্যাদি পরিসংখ্যান থেকে ইলিশের ডিম ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত হই। অর্থাৎ একটি ইলিশের সাইজের ওপর নির্ভর করে কতটুকু ডিম ছাড়বে।
এদিকে চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশনের মাছঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, দক্ষিণাঞ্চল থেকে আমদানি করা অধিকাংশ ইলিশের পেটে ডিম। এক কেজি এবং এক কেজির ওপরের সাইজের ইলিশের সংখ্যাই বেশি। নিষেধাজ্ঞার সময়ে সাগর উপকূলীয় এলাকার জেলেরা এসব ইলিশ মজুত রেখে এখন চাঁদপুর ঘাটে নিয়ে আসছে। আর এসব ইলিশের মধ্যে কিছু ইলিশ আছে পচা। সেগুলোর পেট থেকে ডিম বের করা হচ্ছে এবং আলাদা করে এসব ডিম বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিকেজি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা থেকে শুরু করে দুই হাজার টাকা।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
১২ মিনিট আগে
বাগেরহাটের চারটি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে চারটির দুটিতেই দলটির মনোনয়ন পেয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই নেতা। বিএনপিতে যোগ দিয়ে এক বছরের মধ্যে দুটি আসনের মনোনয়ন পাওয়ায় বিএনপি বেশির ভাগ নেতা-কর্মীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছেন।
২৭ মিনিট আগে
আসফির পরিবার জানায়, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তার চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে তারা চরম সংকটে পড়েছে। ভারতে গিয়ে পুনরায় চিকিৎসা নিতে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকার প্রয়োজন হলেও দরিদ্র পরিবারের পক্ষে এ অর্থ জোগাড় করা সম্ভব নয়।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযানকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা সাতটি অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানো হয়। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩-এর বিভিন্ন ধারায় ভাটামালিকদের মোট ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসহিবুর রহমান, হবিগঞ্জ

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি (টপসয়েল) কেটে অবাধে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের ভাষ্য, প্রতিবছর শীত মৌসুম এলেই একটি সংঘবদ্ধ মাটিখেকো চক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে। গত কয়েক বছর ধরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ অবৈধ কার্যক্রম চললেও শীত শুরু হলেই ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নে তৎপরতা সবচেয়ে বেশি বেড়ে যায়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের কার্যকর তদারকির অভাবে চলতি মৌসুমে মাটিখেকোদের দৌরাত্ম্য কয়েক গুণ বেড়েছে। দিন-রাত শ্রমিক ও ভেকু (এক্সকাভেটর) ব্যবহার করে কৃষিজমির উপরিভাগের উর্বর মাটি কেটে ট্রাক্টরের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এতে কৃষিজমির উৎপাদনক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্যও হুমকির মুখে পড়ছে। অতিরিক্ত ভারী যান চলাচলে গ্রামীণ সড়কগুলোরও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারা কৃষিজমি থেকে টপসয়েল কেটে বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে আসছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নের শেরপুর, কেশবপুর ও ঋষিপাড়া এলাকা থেকে নিয়মিত মাটি কেটে ট্রাক্টরের মাধ্যমে পরিবহন করা হচ্ছে। মাটি ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি ট্রাক্টর টপসয়েল ২০০ থেকে ৩০০ টাকায় কিনে পরে তা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক জনপ্রতিনিধি বলেন, ‘এই মাটিখেকো চক্রের সঙ্গে প্রভাবশালী মহল জড়িত থাকায় প্রকাশ্যে কিছু বলা কঠিন। সরকার পরিবর্তন হলেও প্রভাবশালীরা থেকে যায়।’
অভিযোগের বিষয়ে কামাল মিয়া বলেন, ‘আমরা যে জমি থেকে মাটি কাটি, তা মালিকের কাছ থেকে টাকা দিয়ে কিনে নেওয়া। যদি আইনি কোনো বাধা থাকে, তাহলে আর এসব কাজ করব না।’
আরেক অভিযুক্ত মন্নর মিয়া বলেন, ‘এই মৌসুমে মাত্র দুই দিন মাটি কেটেছি। এখন আর কাটছি না। যে গাড়ি এনেছিলাম, সেটিও ফেরত পাঠিয়েছি। এ বছর আর মাটি কাটব না।’
এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার বিষয়টি শুনেছি। যারা এ কাজে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি (টপসয়েল) কেটে অবাধে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের ভাষ্য, প্রতিবছর শীত মৌসুম এলেই একটি সংঘবদ্ধ মাটিখেকো চক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে। গত কয়েক বছর ধরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ অবৈধ কার্যক্রম চললেও শীত শুরু হলেই ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নে তৎপরতা সবচেয়ে বেশি বেড়ে যায়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের কার্যকর তদারকির অভাবে চলতি মৌসুমে মাটিখেকোদের দৌরাত্ম্য কয়েক গুণ বেড়েছে। দিন-রাত শ্রমিক ও ভেকু (এক্সকাভেটর) ব্যবহার করে কৃষিজমির উপরিভাগের উর্বর মাটি কেটে ট্রাক্টরের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এতে কৃষিজমির উৎপাদনক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্যও হুমকির মুখে পড়ছে। অতিরিক্ত ভারী যান চলাচলে গ্রামীণ সড়কগুলোরও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারা কৃষিজমি থেকে টপসয়েল কেটে বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে আসছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নের শেরপুর, কেশবপুর ও ঋষিপাড়া এলাকা থেকে নিয়মিত মাটি কেটে ট্রাক্টরের মাধ্যমে পরিবহন করা হচ্ছে। মাটি ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি ট্রাক্টর টপসয়েল ২০০ থেকে ৩০০ টাকায় কিনে পরে তা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক জনপ্রতিনিধি বলেন, ‘এই মাটিখেকো চক্রের সঙ্গে প্রভাবশালী মহল জড়িত থাকায় প্রকাশ্যে কিছু বলা কঠিন। সরকার পরিবর্তন হলেও প্রভাবশালীরা থেকে যায়।’
অভিযোগের বিষয়ে কামাল মিয়া বলেন, ‘আমরা যে জমি থেকে মাটি কাটি, তা মালিকের কাছ থেকে টাকা দিয়ে কিনে নেওয়া। যদি আইনি কোনো বাধা থাকে, তাহলে আর এসব কাজ করব না।’
আরেক অভিযুক্ত মন্নর মিয়া বলেন, ‘এই মৌসুমে মাত্র দুই দিন মাটি কেটেছি। এখন আর কাটছি না। যে গাড়ি এনেছিলাম, সেটিও ফেরত পাঠিয়েছি। এ বছর আর মাটি কাটব না।’
এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার বিষয়টি শুনেছি। যারা এ কাজে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

প্রজনন মৌসুমে ৫২ শতাংশ মা ইলিশ শতভাগ ডিম ছেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক দল গবেষক। ৩২ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়ারত অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিম ছাড়ার সুযোগ পাবে ৮৪ শতাংশ মা ইলিশ।
০১ নভেম্বর ২০২২
বাগেরহাটের চারটি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে চারটির দুটিতেই দলটির মনোনয়ন পেয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই নেতা। বিএনপিতে যোগ দিয়ে এক বছরের মধ্যে দুটি আসনের মনোনয়ন পাওয়ায় বিএনপি বেশির ভাগ নেতা-কর্মীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছেন।
২৭ মিনিট আগে
আসফির পরিবার জানায়, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তার চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে তারা চরম সংকটে পড়েছে। ভারতে গিয়ে পুনরায় চিকিৎসা নিতে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকার প্রয়োজন হলেও দরিদ্র পরিবারের পক্ষে এ অর্থ জোগাড় করা সম্ভব নয়।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযানকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা সাতটি অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানো হয়। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩-এর বিভিন্ন ধারায় ভাটামালিকদের মোট ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবাগেরহাট প্রতিনিধি

বাগেরহাটের চারটি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে চারটির দুটিতেই দলটির মনোনয়ন পেয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই নেতা। বিএনপিতে যোগ দিয়ে এক বছরের মধ্যে দুটি আসনের মনোনয়ন পাওয়ায় বিএনপি বেশির ভাগ নেতা-কর্মীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে থাকা ঘনিষ্ঠ ছবি শেয়ার করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, বাগেরহাট-১ (ফকিরহাট-মোল্লাহাট-চিতলমারী) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্যজোটের সাধারণ সম্পাদক কপিল কৃষ্ণ মণ্ডল। তিনি একই সঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব এবং বাংলাদেশ অশ্বিনী সেবা আশ্রমের সভাপতি। ছিলেন চিতলমারী উপজেলার কলাতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।
অপর দিকে বাগেরহাট-৪ (শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্য জোটের সভাপতি সোমনাথ দে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সাবেক সভাপতি ছিলেন তিনি। এ ছাড়া তিনি মোরেলগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। গত বছরের আগস্টের শেষ দিকে তিনি আওয়ামী লীগ থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নেন। এর আগে সোমনাথ দে জাতীয় পার্টি করতেন। পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সংখ্যালঘুবিষয়ক উপদেষ্টা ও মোরেলগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালের ১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে বাগেরহাট-৪ (শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ) আসন থেকে নির্বাচন করেছিলেন।
২০১৯ সালের শেষের দিকে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ২০২২ সালে গঠিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী কমিটিতে তিনি ৩নং সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছিলেন। ‘দেশবিরোধী চক্রান্তের অভিযোগে’ কপিল কৃষ্ণ মণ্ডল চলতি বছরের মার্চে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন এবং অপর একটি মামলায় কারাভোগ করেছেন সোমনাথ দে। জেল থেকে বেরিয়ে সনাতন ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে ২০ আগস্ট বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের হাতে ফুল দিয়ে বিএনপিতে যোগ দেন কপিল ও সোমনাথ।
এই নেতাকে মনোনয়ন দেওয়ায় শরণখোলার বাসিন্দা রাসেল আহম্মেদ ফেসবুকে সোমনাথ দের ছবি শেয়ার দিয়ে লিখেছেন, ‘জয় বাংলা, ধানের শীষে ভোট দিন।’ পোস্টের নিচে একজন লিখেছেন, ‘সাথে জাতীয় পার্টির স্লোগান যুক্ত করে দিন।’
গত শনিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকে প্রার্থী ঘোষণার পরে আসন দুটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। এ বিষয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ টি এম আকরাম হোসেন তালিম বলেন, ‘কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের বাইরে আমাদের আসলে করার কিছু নেই। তবে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। দীর্ঘদিন দল করে, জুলুম-নির্যাতন সহ্য করার পরে অন্য দলের কেউ এসে মনোনয়ন পাওয়ায় তাঁরা ক্ষোভে ফুঁসছেন। আমরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে এসব বিষয় কেন্দ্রকে জানিয়েছি।’
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা এটি কীভাবে মেনে নেবে বলেন। তাঁরা দুজনই সুবিধাবাদী এবং শেখ হেলালের নিকটতম অনুসারী ছিলেন।’
তবে বাগেরহাট-১ আসনের মনোনয়নপ্রাপ্ত কপিল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, ‘কখনো অন্য কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না। এটিই আমার প্রথম রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া।’ আর বাগেরহাট-৪ আসনের প্রার্থী সোমনাথ দে বলেন, ‘আমি মনোনয়ন পাওয়ায় যাঁরা চাঁদাবাজ, জুলুমকারী, নির্যাতন করে, তাঁদের গাত্রদাহ হচ্ছে। কিন্তু যাঁরা সাধারণ মানুষ তাঁরা আমাকে সাদরে বরণ করেছেন। আমি জাতীয় পার্টি করেছি, আওয়ামী লীগ করেছি, ৫ আগস্টের পর জেল খেটেছি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয়, দলের হাইকমান্ড আমাকে মনোনীত করেছেন।’

বাগেরহাটের চারটি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে চারটির দুটিতেই দলটির মনোনয়ন পেয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই নেতা। বিএনপিতে যোগ দিয়ে এক বছরের মধ্যে দুটি আসনের মনোনয়ন পাওয়ায় বিএনপি বেশির ভাগ নেতা-কর্মীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে থাকা ঘনিষ্ঠ ছবি শেয়ার করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, বাগেরহাট-১ (ফকিরহাট-মোল্লাহাট-চিতলমারী) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্যজোটের সাধারণ সম্পাদক কপিল কৃষ্ণ মণ্ডল। তিনি একই সঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মহাসচিব এবং বাংলাদেশ অশ্বিনী সেবা আশ্রমের সভাপতি। ছিলেন চিতলমারী উপজেলার কলাতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।
অপর দিকে বাগেরহাট-৪ (শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্য জোটের সভাপতি সোমনাথ দে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সাবেক সভাপতি ছিলেন তিনি। এ ছাড়া তিনি মোরেলগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। গত বছরের আগস্টের শেষ দিকে তিনি আওয়ামী লীগ থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নেন। এর আগে সোমনাথ দে জাতীয় পার্টি করতেন। পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সংখ্যালঘুবিষয়ক উপদেষ্টা ও মোরেলগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালের ১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে বাগেরহাট-৪ (শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ) আসন থেকে নির্বাচন করেছিলেন।
২০১৯ সালের শেষের দিকে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ২০২২ সালে গঠিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী কমিটিতে তিনি ৩নং সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছিলেন। ‘দেশবিরোধী চক্রান্তের অভিযোগে’ কপিল কৃষ্ণ মণ্ডল চলতি বছরের মার্চে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন এবং অপর একটি মামলায় কারাভোগ করেছেন সোমনাথ দে। জেল থেকে বেরিয়ে সনাতন ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে ২০ আগস্ট বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের হাতে ফুল দিয়ে বিএনপিতে যোগ দেন কপিল ও সোমনাথ।
এই নেতাকে মনোনয়ন দেওয়ায় শরণখোলার বাসিন্দা রাসেল আহম্মেদ ফেসবুকে সোমনাথ দের ছবি শেয়ার দিয়ে লিখেছেন, ‘জয় বাংলা, ধানের শীষে ভোট দিন।’ পোস্টের নিচে একজন লিখেছেন, ‘সাথে জাতীয় পার্টির স্লোগান যুক্ত করে দিন।’
গত শনিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকে প্রার্থী ঘোষণার পরে আসন দুটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। এ বিষয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ টি এম আকরাম হোসেন তালিম বলেন, ‘কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের বাইরে আমাদের আসলে করার কিছু নেই। তবে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। দীর্ঘদিন দল করে, জুলুম-নির্যাতন সহ্য করার পরে অন্য দলের কেউ এসে মনোনয়ন পাওয়ায় তাঁরা ক্ষোভে ফুঁসছেন। আমরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে এসব বিষয় কেন্দ্রকে জানিয়েছি।’
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের পদধারী নেতাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা এটি কীভাবে মেনে নেবে বলেন। তাঁরা দুজনই সুবিধাবাদী এবং শেখ হেলালের নিকটতম অনুসারী ছিলেন।’
তবে বাগেরহাট-১ আসনের মনোনয়নপ্রাপ্ত কপিল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, ‘কখনো অন্য কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না। এটিই আমার প্রথম রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া।’ আর বাগেরহাট-৪ আসনের প্রার্থী সোমনাথ দে বলেন, ‘আমি মনোনয়ন পাওয়ায় যাঁরা চাঁদাবাজ, জুলুমকারী, নির্যাতন করে, তাঁদের গাত্রদাহ হচ্ছে। কিন্তু যাঁরা সাধারণ মানুষ তাঁরা আমাকে সাদরে বরণ করেছেন। আমি জাতীয় পার্টি করেছি, আওয়ামী লীগ করেছি, ৫ আগস্টের পর জেল খেটেছি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয়, দলের হাইকমান্ড আমাকে মনোনীত করেছেন।’

প্রজনন মৌসুমে ৫২ শতাংশ মা ইলিশ শতভাগ ডিম ছেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক দল গবেষক। ৩২ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়ারত অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিম ছাড়ার সুযোগ পাবে ৮৪ শতাংশ মা ইলিশ।
০১ নভেম্বর ২০২২
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
১২ মিনিট আগে
আসফির পরিবার জানায়, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তার চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে তারা চরম সংকটে পড়েছে। ভারতে গিয়ে পুনরায় চিকিৎসা নিতে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকার প্রয়োজন হলেও দরিদ্র পরিবারের পক্ষে এ অর্থ জোগাড় করা সম্ভব নয়।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযানকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা সাতটি অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানো হয়। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩-এর বিভিন্ন ধারায় ভাটামালিকদের মোট ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা সরকারি মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী আরিফা জান্নাত আসফি পিইসি পরীক্ষায় বৃত্তিসহ এ+ এবং জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় এ+ পেয়েছেন। অত্যন্ত মেধাবী এই ছাত্রী গত চার বছর ধরে দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছে।
চিকিৎসকের পরামর্শে এর আগে পরপর দুবার পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের চেন্নাইয়ের অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। তবে এখনো শারীরিক অবস্থার আশানুরূপ উন্নতি না হওয়ায় পুনরায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে।
আসফির পরিবার জানায়, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তার চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে তারা চরম সংকটে পড়েছে। ভারতে গিয়ে পুনরায় চিকিৎসা নিতে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকার প্রয়োজন হলেও দরিদ্র পরিবারের পক্ষে এ অর্থ জোগাড় করা সম্ভব নয়।
এ অবস্থায় ‘স্যাক্রোলাইটিস’ রোগে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্রী আরিফা জান্নাত আসফি নিজের জীবন রক্ষার্থে সমাজের বিত্তবান ও সহৃদয়বান ব্যক্তিদের কাছে আর্থিক সহায়তার আবেদন জানিয়েছেন। সামান্য সহযোগিতাই হয়তো তার চিকিৎসা অব্যাহত রাখতে এবং একটি সম্ভাবনাময় জীবন রক্ষা করতে পারে।

খুলনা সরকারি মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী আরিফা জান্নাত আসফি পিইসি পরীক্ষায় বৃত্তিসহ এ+ এবং জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় এ+ পেয়েছেন। অত্যন্ত মেধাবী এই ছাত্রী গত চার বছর ধরে দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছে।
চিকিৎসকের পরামর্শে এর আগে পরপর দুবার পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের চেন্নাইয়ের অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। তবে এখনো শারীরিক অবস্থার আশানুরূপ উন্নতি না হওয়ায় পুনরায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে।
আসফির পরিবার জানায়, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তার চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে তারা চরম সংকটে পড়েছে। ভারতে গিয়ে পুনরায় চিকিৎসা নিতে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকার প্রয়োজন হলেও দরিদ্র পরিবারের পক্ষে এ অর্থ জোগাড় করা সম্ভব নয়।
এ অবস্থায় ‘স্যাক্রোলাইটিস’ রোগে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্রী আরিফা জান্নাত আসফি নিজের জীবন রক্ষার্থে সমাজের বিত্তবান ও সহৃদয়বান ব্যক্তিদের কাছে আর্থিক সহায়তার আবেদন জানিয়েছেন। সামান্য সহযোগিতাই হয়তো তার চিকিৎসা অব্যাহত রাখতে এবং একটি সম্ভাবনাময় জীবন রক্ষা করতে পারে।

প্রজনন মৌসুমে ৫২ শতাংশ মা ইলিশ শতভাগ ডিম ছেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক দল গবেষক। ৩২ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়ারত অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিম ছাড়ার সুযোগ পাবে ৮৪ শতাংশ মা ইলিশ।
০১ নভেম্বর ২০২২
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
১২ মিনিট আগে
বাগেরহাটের চারটি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে চারটির দুটিতেই দলটির মনোনয়ন পেয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই নেতা। বিএনপিতে যোগ দিয়ে এক বছরের মধ্যে দুটি আসনের মনোনয়ন পাওয়ায় বিএনপি বেশির ভাগ নেতা-কর্মীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছেন।
২৭ মিনিট আগে
অভিযানকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা সাতটি অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানো হয়। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩-এর বিভিন্ন ধারায় ভাটামালিকদের মোট ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নকলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসন। রোববার (২১ ডিসেম্বর) জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পরিবেশ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা সাতটি অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানো হয়। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩-এর বিভিন্ন ধারায় ভাটামালিকদের মোট ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ সময় অবৈধভাবে প্রস্তুত করা কাঁচা ইট বিনষ্ট করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট ইটভাটাগুলোর বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। পাশাপাশি অবৈধ ইটভাটার সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে মালিকপক্ষকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, পরিবেশের ক্ষতি রোধ ও সরকারি আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চলমান থাকবে।

শেরপুরের নকলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসন। রোববার (২১ ডিসেম্বর) জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পরিবেশ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা সাতটি অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসানো হয়। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩-এর বিভিন্ন ধারায় ভাটামালিকদের মোট ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ সময় অবৈধভাবে প্রস্তুত করা কাঁচা ইট বিনষ্ট করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট ইটভাটাগুলোর বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। পাশাপাশি অবৈধ ইটভাটার সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে মালিকপক্ষকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, পরিবেশের ক্ষতি রোধ ও সরকারি আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চলমান থাকবে।

প্রজনন মৌসুমে ৫২ শতাংশ মা ইলিশ শতভাগ ডিম ছেড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক দল গবেষক। ৩২ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়ারত অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিম ছাড়ার সুযোগ পাবে ৮৪ শতাংশ মা ইলিশ।
০১ নভেম্বর ২০২২
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
১২ মিনিট আগে
বাগেরহাটের চারটি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে চারটির দুটিতেই দলটির মনোনয়ন পেয়েছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই নেতা। বিএনপিতে যোগ দিয়ে এক বছরের মধ্যে দুটি আসনের মনোনয়ন পাওয়ায় বিএনপি বেশির ভাগ নেতা-কর্মীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছেন।
২৭ মিনিট আগে
আসফির পরিবার জানায়, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তার চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে তারা চরম সংকটে পড়েছে। ভারতে গিয়ে পুনরায় চিকিৎসা নিতে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকার প্রয়োজন হলেও দরিদ্র পরিবারের পক্ষে এ অর্থ জোগাড় করা সম্ভব নয়।
১ ঘণ্টা আগে