নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের হালিশহর হাউজিং স্টেটে প্লট নিবন্ধনে দুর্নীতির দায়ে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের সাবেক দুই কর্মচারীসহ চারজনকে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ সোমবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ মুনশী আবদুল মজিদের আদালত এই রায় দেন। একই সঙ্গে ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রামের চাকরিচ্যুত নিম্নমান সহকারী কাঞ্চন আলী সওদাগর, অফিস সহকারী আবুল কাশেম, প্লট গ্রহীতা নাসিম ইকবাল ও সাজ্জাদ হোসেন।
এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী (পিপি) মাহমুদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আদালতে প্রমাণিত হয়েছে। এই কারণে বিচারক তাদের উল্লিখিত কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন।’ আসামিরা সবাই পলাতক রয়েছেন বলে জানান তিনি।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, নগরীর হালিশহর হাউজিং স্টেটের জি ব্লকে তিন দশমিক ৬৫ কাঠা করে ১০ দশমিক ৯৫ কাঠার তিনটি প্লট বরাদ্দ দেখানো হয়। জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ঢাকা ও চট্টগ্রামের ভুয়া বরাদ্দ আদেশ ও ইস্যু নম্বর তৈরি করে আসামি সাজ্জাদ হোসেন, নাসিম ইকবাল ও খলিলুর রহমানের নামে বরাদ্দ দেখানো হয়। ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারি ও এপ্রিলে চট্টগ্রাম জেলা নিবন্ধন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ওই আদেশ দেখিয়ে নিবন্ধনও করানো হয়।
এই ঘটনায় তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর সহকারী পরিচালক মানিক লাল দাস বাদী হয়ে ওই বছরের সেপ্টেম্বরে একটি মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। তবে আসামিদের মধ্যে খলিলুর রহমান মারা যাওয়ায় তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয় আদালত।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. মূসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই মামলায় ২৩ জনের সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চার আসামিকে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড, ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক।’

চট্টগ্রামের হালিশহর হাউজিং স্টেটে প্লট নিবন্ধনে দুর্নীতির দায়ে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের সাবেক দুই কর্মচারীসহ চারজনকে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ সোমবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ মুনশী আবদুল মজিদের আদালত এই রায় দেন। একই সঙ্গে ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রামের চাকরিচ্যুত নিম্নমান সহকারী কাঞ্চন আলী সওদাগর, অফিস সহকারী আবুল কাশেম, প্লট গ্রহীতা নাসিম ইকবাল ও সাজ্জাদ হোসেন।
এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী (পিপি) মাহমুদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আদালতে প্রমাণিত হয়েছে। এই কারণে বিচারক তাদের উল্লিখিত কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন।’ আসামিরা সবাই পলাতক রয়েছেন বলে জানান তিনি।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, নগরীর হালিশহর হাউজিং স্টেটের জি ব্লকে তিন দশমিক ৬৫ কাঠা করে ১০ দশমিক ৯৫ কাঠার তিনটি প্লট বরাদ্দ দেখানো হয়। জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ঢাকা ও চট্টগ্রামের ভুয়া বরাদ্দ আদেশ ও ইস্যু নম্বর তৈরি করে আসামি সাজ্জাদ হোসেন, নাসিম ইকবাল ও খলিলুর রহমানের নামে বরাদ্দ দেখানো হয়। ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারি ও এপ্রিলে চট্টগ্রাম জেলা নিবন্ধন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ওই আদেশ দেখিয়ে নিবন্ধনও করানো হয়।
এই ঘটনায় তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর সহকারী পরিচালক মানিক লাল দাস বাদী হয়ে ওই বছরের সেপ্টেম্বরে একটি মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। তবে আসামিদের মধ্যে খলিলুর রহমান মারা যাওয়ায় তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয় আদালত।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. মূসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই মামলায় ২৩ জনের সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চার আসামিকে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড, ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে