নোয়াখালী প্রতিনিধি

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালীর ছয় সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৩২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়া ঋণখেলাপি, বৈধ কাগজপত্র, তথ্য গরমিলের কারণে সংসদ সদস্য মামুনুর রশিদ কিরনসহ ১৬ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল এবং স্থগিত করা হয়েছে সাতটি।
এর আগে আজ সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়। এ সময় জেলা প্রশাসক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মেসবাউল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিজয়া সেন, স্ব-স্ব প্রার্থী ও তাঁদের প্রস্তাবকারী-সমর্থকেরা।
মনোনয়নপত্র বৈধ প্রার্থীরা হলেন, নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম, গণফ্রন্টের মো. খোরশেদ আলম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) হারুন অর রশিদ, ইসলামিক ফ্রন্টের মো. শাহ আলম, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. মমিনুল ইসলাম, তরিকত ফেডারেশনের এ কে এম সেলিম ভূঁইয়া, জাকের পার্টির মো. মোশারফ হোসেন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু নাছর ওয়াহেদ ফারুক, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) আতাউর রহমান ভূঁইয়া, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) আবু জাফর টিপু, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) এস এম জাহাঙ্গীর আলম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) নাইমুল আহসান, জাকের পার্টির এ টি এম হোসেন হায়দার, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) মিনহাজ আহমেদ, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) ডা. এ বি এম জাফর উল্যা, জাকের পার্টির মুহাম্মদ বাহার উদ্দিন, সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. সুমন আল হোসোইন ভূঁইয়ার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, জাকের পার্টির মো. সোহরাব উদ্দিন, জাতীয় পার্টির মোবারক হোসেন আজাদ, ইসলামিক ফ্রন্টের মো. আবদুল আলীম, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও দলের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য ওবায়দুল কাদের, ইসলামিক ফ্রন্টের মোহাম্মদ শাসছুদ্দোহা, জাতীয় পার্টির ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মোহাম্মদ মকছেদুর রহমানের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) আয়েশা ফেরদাউস, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা হয়েছে।
বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে এক পার্সেন্ট ভোটারের তথ্যে মিল না থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী সাইদ মো. তুষার এবং আরেক স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী খন্দকার আর আমিনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে তথ্যগত ভুল, রিটার্ন জমা না দেওয়ায় বাংলাদেশ মুক্তিজোটের রবিউল হোসাইনের মনোনয়নপত্র বাতিল, নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকায় জাতীয় পার্টির তালেবুজ্জামানের বাতিল, এক পার্সেন্ট ভোটারের তথ্য ঠিক না থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) জাহাঙ্গীর হোসেন বাবরের বাতিল, কাগজপত্র গরমিল থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) আবদুস সাত্তারের মনোনয়নপত্র বাতিল, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী মো. শিহাব উদ্দিনের আয়কর রিটার্ন ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকায় এবং কাগজপত্র ঠিক না থাকায় কল্যাণ পার্টির কাজী সরওয়ার আলমের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে ঋণখেলাপির অভিযোগে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য মো. মামুনুর রশীদ কিরণের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। হলফনামায় মামলার তথ্য উল্লেখ না থাকায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী জয়নাল আবদীনের মনোনয়ন বাতিল, শতকরা এক ভাগ ভোটারের স্বাক্ষর ও তথ্যে গরমিল থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী আবুল কাশেমের মনোনয়ন বাতিল, কাগজপত্রে গরমিল থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী মো. মনিরুল ইসলামের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ডেল্টা জুট মিলের পরিচালক থাকাকালীন বাখরাবাদ গ্যাসের ৭০ লাখ টাকা বকেয়া থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী আক্তার হোসেনের মনোনয়ন স্থগিত, আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় সাম্যবাদী দলের প্রার্থী মহিউদ্দিনের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে। নির্বাচনী ব্যয় পরিচালনা-সংক্রান্ত নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকা ও আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় জাতীয় পার্টির প্রার্থী ফজলে এলাহী সোহাগের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনে ঋণখেলাপির দায়ে বাতিল হয়েছে বিকল্পধারার প্রার্থী মেজর (অব.) আবদুল মন্নান, আবেদন ফরমের তথ্য সঠিকভাবে প্রদান না করা, রিটার্ন দাখিল না করা, প্রস্তাবকারীর নাম ও তথ্যে গরমিল, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ না থাকায় বাতিল হয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী এস এম রহিম উল্যা, ঋণখেলাপি, ক্রেডিট কার্ডের ঋণের দয়ে গণতন্ত্রী পার্টি সারওয়ার ই দীন, তথ্যে গরমিল থাকায় বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী মো. জিহাদ চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় স্থগিত করা হয়েছে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী শাকিল মাহমুদ চৌধুরীর মনোনয়ন।
নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে আয়কর রিটার্ন পেপার জমা না দেওয়া, প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারীর নাম-ঠিকানা না থাকায় আসনটিতে মনোনয়ন বাতিল হয়েছে এনপিপির প্রার্থী তারিকুল ইসলাম, এক পার্সেন্ট ভোটার যথাযথ না থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী আমিরুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ না থাকায় স্থগিত করা হয়েছে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মুশফিকুর রহমানের মনোনয়নপত্র।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালীর ছয় সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৩২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়া ঋণখেলাপি, বৈধ কাগজপত্র, তথ্য গরমিলের কারণে সংসদ সদস্য মামুনুর রশিদ কিরনসহ ১৬ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল এবং স্থগিত করা হয়েছে সাতটি।
এর আগে আজ সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়। এ সময় জেলা প্রশাসক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মেসবাউল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিজয়া সেন, স্ব-স্ব প্রার্থী ও তাঁদের প্রস্তাবকারী-সমর্থকেরা।
মনোনয়নপত্র বৈধ প্রার্থীরা হলেন, নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম, গণফ্রন্টের মো. খোরশেদ আলম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) হারুন অর রশিদ, ইসলামিক ফ্রন্টের মো. শাহ আলম, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. মমিনুল ইসলাম, তরিকত ফেডারেশনের এ কে এম সেলিম ভূঁইয়া, জাকের পার্টির মো. মোশারফ হোসেন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু নাছর ওয়াহেদ ফারুক, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) আতাউর রহমান ভূঁইয়া, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) আবু জাফর টিপু, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) এস এম জাহাঙ্গীর আলম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) নাইমুল আহসান, জাকের পার্টির এ টি এম হোসেন হায়দার, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) মিনহাজ আহমেদ, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) ডা. এ বি এম জাফর উল্যা, জাকের পার্টির মুহাম্মদ বাহার উদ্দিন, সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. সুমন আল হোসোইন ভূঁইয়ার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, জাকের পার্টির মো. সোহরাব উদ্দিন, জাতীয় পার্টির মোবারক হোসেন আজাদ, ইসলামিক ফ্রন্টের মো. আবদুল আলীম, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও দলের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য ওবায়দুল কাদের, ইসলামিক ফ্রন্টের মোহাম্মদ শাসছুদ্দোহা, জাতীয় পার্টির ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মোহাম্মদ মকছেদুর রহমানের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) আয়েশা ফেরদাউস, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা হয়েছে।
বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে এক পার্সেন্ট ভোটারের তথ্যে মিল না থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী সাইদ মো. তুষার এবং আরেক স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী খন্দকার আর আমিনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে তথ্যগত ভুল, রিটার্ন জমা না দেওয়ায় বাংলাদেশ মুক্তিজোটের রবিউল হোসাইনের মনোনয়নপত্র বাতিল, নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকায় জাতীয় পার্টির তালেবুজ্জামানের বাতিল, এক পার্সেন্ট ভোটারের তথ্য ঠিক না থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) জাহাঙ্গীর হোসেন বাবরের বাতিল, কাগজপত্র গরমিল থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) আবদুস সাত্তারের মনোনয়নপত্র বাতিল, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী মো. শিহাব উদ্দিনের আয়কর রিটার্ন ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকায় এবং কাগজপত্র ঠিক না থাকায় কল্যাণ পার্টির কাজী সরওয়ার আলমের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে ঋণখেলাপির অভিযোগে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য মো. মামুনুর রশীদ কিরণের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। হলফনামায় মামলার তথ্য উল্লেখ না থাকায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী জয়নাল আবদীনের মনোনয়ন বাতিল, শতকরা এক ভাগ ভোটারের স্বাক্ষর ও তথ্যে গরমিল থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী আবুল কাশেমের মনোনয়ন বাতিল, কাগজপত্রে গরমিল থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী মো. মনিরুল ইসলামের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ডেল্টা জুট মিলের পরিচালক থাকাকালীন বাখরাবাদ গ্যাসের ৭০ লাখ টাকা বকেয়া থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী আক্তার হোসেনের মনোনয়ন স্থগিত, আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় সাম্যবাদী দলের প্রার্থী মহিউদ্দিনের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে। নির্বাচনী ব্যয় পরিচালনা-সংক্রান্ত নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকা ও আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় জাতীয় পার্টির প্রার্থী ফজলে এলাহী সোহাগের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনে ঋণখেলাপির দায়ে বাতিল হয়েছে বিকল্পধারার প্রার্থী মেজর (অব.) আবদুল মন্নান, আবেদন ফরমের তথ্য সঠিকভাবে প্রদান না করা, রিটার্ন দাখিল না করা, প্রস্তাবকারীর নাম ও তথ্যে গরমিল, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ না থাকায় বাতিল হয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী এস এম রহিম উল্যা, ঋণখেলাপি, ক্রেডিট কার্ডের ঋণের দয়ে গণতন্ত্রী পার্টি সারওয়ার ই দীন, তথ্যে গরমিল থাকায় বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী মো. জিহাদ চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় স্থগিত করা হয়েছে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী শাকিল মাহমুদ চৌধুরীর মনোনয়ন।
নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে আয়কর রিটার্ন পেপার জমা না দেওয়া, প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারীর নাম-ঠিকানা না থাকায় আসনটিতে মনোনয়ন বাতিল হয়েছে এনপিপির প্রার্থী তারিকুল ইসলাম, এক পার্সেন্ট ভোটার যথাযথ না থাকায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী আমিরুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ না থাকায় স্থগিত করা হয়েছে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মুশফিকুর রহমানের মনোনয়নপত্র।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
১ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালীর ছয় সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৩২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালীর ছয় সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৩২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালীর ছয় সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৩২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
১ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেভোলা প্রতিনিধি

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালীর ছয় সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ৩২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
১ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে