নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি তারকা হোটেলের কক্ষে পোলিশ নাগরিক জিস্লাভ মিহাল চেরিবার (৫৮) রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ধোঁয়াশা এখনো কাটেনি। হোটেলটির সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে সন্দেহজনক কিছু পায়নি পুলিশ। তবে গতকাল সোমবার লাশ উদ্ধারের পর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার বলেছিলেন, নিহতের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এটি হত্যাকাণ্ড হতে পারে বলে ধারণা করা হয়।
এর আগে, গতকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম নগরের জিইসি মোড়ে অবস্থিত ‘দ্য পেনিনসুলা চিটাগাং’ নামে তারকা হোটেলটির ৯১৫ নম্বর কক্ষ থেকে পোলিশ ওই নাগরিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি বিগ স্টার নামের ঢাকার একটি বায়িং হাউসে কোয়ালিটি কন্ট্রোলার হিসেবে ছিলেন। গত ২৪ তারিখ তিনি চট্টগ্রামে সিইপিজেডে কেনপার্ক বাংলাদেশ অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের একটি গার্মেন্টস পরিদর্শনের জন্য চট্টগ্রামে এসে ওই হোটেলে অবস্থান করেন।
পুলিশের নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, ফুটেজে পোলিশ নাগরিককে সর্বশেষ ২ মার্চ দুপুর ২টার দিকে হোটেল কক্ষ থেকে বের হয়ে নিচে আসতে দেখা গেছে। কিছু সময় পর তিনি আবার হোটেলের নিজ কক্ষে ফিরে আসেন। ওই দিনই বিকেলে রুম সার্ভিস বয়কে তাঁর রুমের দরজার সামনে আসতে দেখা যায়। সার্ভিস বয়কে খাবারের ট্রে ফেরত দিয়েছিলেন পোলিশ নাগরিক। এরপর থেকে সিসিটিভি ফুটেজে ওই পোলিশ নাগরিককে রুম থেকে আর বের হতে দেখা যায়নি।
এই ঘটনায় বিগ স্টার লিমিটেডের কান্ট্রি ম্যানেজার পার্থ প্রতিম ঘোষ বাদী হয়ে আজ মঙ্গলবার চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহারে জানা গেছে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে গার্মেন্টস পরিদর্শনের জন্য বিমানে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে নামেন ওই পোলিশ নাগরিক। সেখানে তাঁকে রিসিভ করেন সিইপিজেডে কেনপার্ক বাংলাদেশ অ্যাপারেলস লিমিটেডের মার্চেন্ডাইজিং ম্যানেজার আশরাফুল হক ডালিম। তিনিই ওই পোলিশ নাগরিককে থাকার জন্য হোটেল পেনিনসুলার নবম তলার ৯১৫ নম্বর কক্ষ বুকিং দেন। এরপর তখন থেকে ওই পোলিশ নাগরিক হোটেলটিতে অবস্থান করছিলেন।
গতকাল সোমবার সকাল ৯টার দিকে আশরাফুল হক ডালিম ব্যবসায়িক কাজে পোলিশ নাগরিক জিস্লাভ মিহাল চেরিবাকে মোবাইলে কল করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে ডালিম বিষয়টি হোটেল কর্তৃপক্ষকে জানায়। হোটেল কর্তৃপক্ষ পোলিশ নাগরিকের রুমের সামনে গিয়ে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ লেখা কার্ড ঝুলতে দেখেন। পরে ১০টা ৪৫ মিনিটে তাঁর দরজায় নক করে কোনো সাড়া না পাওয়ায় ১১টার দিকে চকবাজার থানা-পুলিশকে খবর দেয়। সাড়ে ১১টায় থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে হোটেল কর্তৃপক্ষের সহায়তায় উক্ত কক্ষের দরজা খোলেন, এ সময় পোলিশ নাগরিকের মাথার পেছনে দুইটি রক্তাক্ত আঘাতসহ দরজার পাশে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়।
বাদী অভিযোগে উল্লেখ করেন, এ ঘটনার সংবাদ পেয়ে বাদী দ্রুত ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহ শনাক্ত করেন। এ সময় বাদী দেখতে পান, পোলিশ নাগরিকের বিছানা, বালিশ রক্তে ভেজা এবং টয়লেট ও ফ্লোর রক্ত মাখা।
অভিযোগে বলা হয়, হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখা যায় গত ২ মার্চ বিকেল ৫টা ১২ মিনিটে পোলিশ নাগরিক রুমের ভেতর থেকে দরজা খুলে রুম সার্ভিস বয়কে খাবারের খালি ট্রে ফেরত দেয়। মামলায় বলা হয়, ওই দিন ৫টা ১২ মিনিটে থেকে গতকাল সোমবার সকাল পৌনে ১১টার মধ্যে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা পোলিশ নাগরিকের কক্ষে প্রবেশ করে তাঁকে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
তবে পুলিশ দাবি করছে, তাঁরা হোটেলটির সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে এখনো সন্দেহজনক কিছু পাননি।
জানতে চাইলে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালী উদ্দিন আকবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হোটেল বয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলাম। তিনি তাঁর দৈনন্দিন স্বাভাবিক কর্ম হিসেবে খাবারের ট্রে নিয়ে চলে যান। তাঁর কাছ থেকে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়নি।’
ওসি ওয়ালী উদ্দিন আকবর বলেন, ‘আমরা সব সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করছি। এর পাশাপাশি আমাদের সোর্সগুলোও কাজ করছে। ক্লু উদ্ঘাটনে সম্ভাব্য সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
এর আগে, মরদেহ উদ্ধারের দিন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শনে শেষে হোটেলটিতে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর মাথার পেছনে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। পুরো কক্ষটি রক্তাক্ত অবস্থায় ও এলোমেলো ছিল। সবকিছু দেখে তাঁরা ঘটনাটিকে প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ড হতে পারে বলে সন্দেহ করছেন। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন ও অন্যান্য তথ্য যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে বিষয়টি বলা যাবে।
পুলিশ জানায়, ২০১৮ সাল থেকে জিস্লাভ মিহাল চেরিবা চট্টগ্রামে বহুবার এসেছেন। এর আগে সর্বশেষ গত ডিসেম্বরেও তিনি এখানে এসেছিলেন। এ সময় একই হোটেলটিতে ছিলেন। পরে ক্রিসমাসে ছুটিতে তিনি নিজ দেশ পোল্যান্ডে ফিরে যান। এ বিষয়ে হোটেল পেনিনসুলা কর্তৃপক্ষের কেউ কথা বলতে রাজি হচ্ছেন না।

চট্টগ্রামে একটি তারকা হোটেলের কক্ষে পোলিশ নাগরিক জিস্লাভ মিহাল চেরিবার (৫৮) রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ধোঁয়াশা এখনো কাটেনি। হোটেলটির সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে সন্দেহজনক কিছু পায়নি পুলিশ। তবে গতকাল সোমবার লাশ উদ্ধারের পর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার বলেছিলেন, নিহতের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এটি হত্যাকাণ্ড হতে পারে বলে ধারণা করা হয়।
এর আগে, গতকাল সোমবার সকালে চট্টগ্রাম নগরের জিইসি মোড়ে অবস্থিত ‘দ্য পেনিনসুলা চিটাগাং’ নামে তারকা হোটেলটির ৯১৫ নম্বর কক্ষ থেকে পোলিশ ওই নাগরিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি বিগ স্টার নামের ঢাকার একটি বায়িং হাউসে কোয়ালিটি কন্ট্রোলার হিসেবে ছিলেন। গত ২৪ তারিখ তিনি চট্টগ্রামে সিইপিজেডে কেনপার্ক বাংলাদেশ অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের একটি গার্মেন্টস পরিদর্শনের জন্য চট্টগ্রামে এসে ওই হোটেলে অবস্থান করেন।
পুলিশের নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, ফুটেজে পোলিশ নাগরিককে সর্বশেষ ২ মার্চ দুপুর ২টার দিকে হোটেল কক্ষ থেকে বের হয়ে নিচে আসতে দেখা গেছে। কিছু সময় পর তিনি আবার হোটেলের নিজ কক্ষে ফিরে আসেন। ওই দিনই বিকেলে রুম সার্ভিস বয়কে তাঁর রুমের দরজার সামনে আসতে দেখা যায়। সার্ভিস বয়কে খাবারের ট্রে ফেরত দিয়েছিলেন পোলিশ নাগরিক। এরপর থেকে সিসিটিভি ফুটেজে ওই পোলিশ নাগরিককে রুম থেকে আর বের হতে দেখা যায়নি।
এই ঘটনায় বিগ স্টার লিমিটেডের কান্ট্রি ম্যানেজার পার্থ প্রতিম ঘোষ বাদী হয়ে আজ মঙ্গলবার চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহারে জানা গেছে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে গার্মেন্টস পরিদর্শনের জন্য বিমানে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে নামেন ওই পোলিশ নাগরিক। সেখানে তাঁকে রিসিভ করেন সিইপিজেডে কেনপার্ক বাংলাদেশ অ্যাপারেলস লিমিটেডের মার্চেন্ডাইজিং ম্যানেজার আশরাফুল হক ডালিম। তিনিই ওই পোলিশ নাগরিককে থাকার জন্য হোটেল পেনিনসুলার নবম তলার ৯১৫ নম্বর কক্ষ বুকিং দেন। এরপর তখন থেকে ওই পোলিশ নাগরিক হোটেলটিতে অবস্থান করছিলেন।
গতকাল সোমবার সকাল ৯টার দিকে আশরাফুল হক ডালিম ব্যবসায়িক কাজে পোলিশ নাগরিক জিস্লাভ মিহাল চেরিবাকে মোবাইলে কল করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে ডালিম বিষয়টি হোটেল কর্তৃপক্ষকে জানায়। হোটেল কর্তৃপক্ষ পোলিশ নাগরিকের রুমের সামনে গিয়ে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ লেখা কার্ড ঝুলতে দেখেন। পরে ১০টা ৪৫ মিনিটে তাঁর দরজায় নক করে কোনো সাড়া না পাওয়ায় ১১টার দিকে চকবাজার থানা-পুলিশকে খবর দেয়। সাড়ে ১১টায় থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে হোটেল কর্তৃপক্ষের সহায়তায় উক্ত কক্ষের দরজা খোলেন, এ সময় পোলিশ নাগরিকের মাথার পেছনে দুইটি রক্তাক্ত আঘাতসহ দরজার পাশে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়।
বাদী অভিযোগে উল্লেখ করেন, এ ঘটনার সংবাদ পেয়ে বাদী দ্রুত ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহ শনাক্ত করেন। এ সময় বাদী দেখতে পান, পোলিশ নাগরিকের বিছানা, বালিশ রক্তে ভেজা এবং টয়লেট ও ফ্লোর রক্ত মাখা।
অভিযোগে বলা হয়, হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখা যায় গত ২ মার্চ বিকেল ৫টা ১২ মিনিটে পোলিশ নাগরিক রুমের ভেতর থেকে দরজা খুলে রুম সার্ভিস বয়কে খাবারের খালি ট্রে ফেরত দেয়। মামলায় বলা হয়, ওই দিন ৫টা ১২ মিনিটে থেকে গতকাল সোমবার সকাল পৌনে ১১টার মধ্যে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা পোলিশ নাগরিকের কক্ষে প্রবেশ করে তাঁকে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
তবে পুলিশ দাবি করছে, তাঁরা হোটেলটির সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে এখনো সন্দেহজনক কিছু পাননি।
জানতে চাইলে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালী উদ্দিন আকবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হোটেল বয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলাম। তিনি তাঁর দৈনন্দিন স্বাভাবিক কর্ম হিসেবে খাবারের ট্রে নিয়ে চলে যান। তাঁর কাছ থেকে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়নি।’
ওসি ওয়ালী উদ্দিন আকবর বলেন, ‘আমরা সব সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করছি। এর পাশাপাশি আমাদের সোর্সগুলোও কাজ করছে। ক্লু উদ্ঘাটনে সম্ভাব্য সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
এর আগে, মরদেহ উদ্ধারের দিন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শনে শেষে হোটেলটিতে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর মাথার পেছনে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। পুরো কক্ষটি রক্তাক্ত অবস্থায় ও এলোমেলো ছিল। সবকিছু দেখে তাঁরা ঘটনাটিকে প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ড হতে পারে বলে সন্দেহ করছেন। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন ও অন্যান্য তথ্য যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে বিষয়টি বলা যাবে।
পুলিশ জানায়, ২০১৮ সাল থেকে জিস্লাভ মিহাল চেরিবা চট্টগ্রামে বহুবার এসেছেন। এর আগে সর্বশেষ গত ডিসেম্বরেও তিনি এখানে এসেছিলেন। এ সময় একই হোটেলটিতে ছিলেন। পরে ক্রিসমাসে ছুটিতে তিনি নিজ দেশ পোল্যান্ডে ফিরে যান। এ বিষয়ে হোটেল পেনিনসুলা কর্তৃপক্ষের কেউ কথা বলতে রাজি হচ্ছেন না।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
৭ মিনিট আগে
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
১৯ মিনিট আগে
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার কবলে পড়ে দুই যাত্রীবাহী লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ৭ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
কৃষিপ্রধান এই অঞ্চলে তীব্র শীত উপেক্ষা করেই বোরো আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা। সামনে উপজেলাজুড়ে বোরো ধান রোপণের মৌসুম শুরু হবে। তার আগে বীজতলা তৈরি ও পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। তবে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখছেন তাঁরা।
৩২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সকালে উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা তালতলা এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা গবাদিপশুর খাবার (ভুসি) বহনকারী একটি ট্রাকের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা পাথরবোঝাই আরেকটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে এবং অপরটি মহাসড়কের ওপর দাঁড়িয়ে যায়।
দুর্ঘটনার পর রেকার দিয়ে ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আহত চালক ও হেলপারের পরিচয় এখনো জানা যায়নি বলে জানান ওসি।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সকালে উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা তালতলা এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা গবাদিপশুর খাবার (ভুসি) বহনকারী একটি ট্রাকের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা পাথরবোঝাই আরেকটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে এবং অপরটি মহাসড়কের ওপর দাঁড়িয়ে যায়।
দুর্ঘটনার পর রেকার দিয়ে ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আহত চালক ও হেলপারের পরিচয় এখনো জানা যায়নি বলে জানান ওসি।

চট্টগ্রামে একটি তারকা হোটেলের কক্ষে পোলিশ নাগরিক জিস্লাভ মিহাল চেরিবার (৫৮) রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ধোঁয়াশা এখনো কাটেনি। হোটেলটির সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে সন্দেহজনক কিছু পায়নি পুলিশ। তবে গতকাল সোমবার লাশ উদ্ধারের পর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার বলেছিলেন, নিহতের মাথা ও শরীরে আঘা
০৫ মার্চ ২০২৪
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
১৯ মিনিট আগে
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার কবলে পড়ে দুই যাত্রীবাহী লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ৭ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
কৃষিপ্রধান এই অঞ্চলে তীব্র শীত উপেক্ষা করেই বোরো আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা। সামনে উপজেলাজুড়ে বোরো ধান রোপণের মৌসুম শুরু হবে। তার আগে বীজতলা তৈরি ও পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। তবে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখছেন তাঁরা।
৩২ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তঘেঁষা জেলা চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। উত্তরের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে জনপদ। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্যমতে, আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। কয়েক দিন ধরে এই জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে, যা আজ মৃদু শৈত্যপ্রবাহে রূপ নিয়েছে।
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
পেশাজীবীদের ভাষ্যমতে, হাড়কাঁপানো ঠান্ডার কারণে স্বাভাবিক কাজকর্মে ভাটা পড়েছে।
চুয়াডাঙ্গা শহরের রিকশাচালক স্বপন ইসলাম বলেন, ‘বাপু, হাত-পা তো জমে বরফ হয়ে যাচ্ছে। হ্যান্ডেল ধরলে মনে হয় যেন রড কামড়ে ধরছে। এই হিমেল বাতাসে শরীর কাঁপতিছে। ভাড়া-ভুতো কম, সংসার চালানোই দায় হয়ে পড়েছে।’
বড় বাজারের মুদিদোকানি সুমন আলী বলেন, ‘সকাল সকাল দোকান খুলে বসে থাকি, কিন্তু কাস্টমারের দেখা নেই। মানুষ খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না। ঠান্ডার চোটে দোকানের ভেতর বসে থাকাই এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা শহরের কোর্ট পাড়ার গৃহিণী অনামিকা খাতুন বলেন, ‘ভোরবেলা ঠান্ডা পানিতে হাত দেওয়া যায় না। রান্নাবান্না আর ঘরের কাজ করতে গিয়ে হাত-পা অবশ হয়ে আসছে। বিশেষ করে বাচ্চাদের নিয়ে খুব ভয়ে আছি, কখন ঠান্ডা লেগে অসুখ-বিসুখ হয়।’
দিনমজুর সেতাব আলী বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন কামলা দিয়ে খাই। কিন্তু এই ঠান্ডায় মাঠে বা বাইরে বেশিক্ষণ কাজ করা যাচ্ছে না। শরীর থরথর করে কাঁপে, কোদাল বা ঝুড়ি ধরা কষ্টের।’
টানা কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহের ফলে বোরো ধানের বীজতলা এবং শীতকালীন শাকসবজি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন স্থানীয় কৃষকেরা। কৃষকদের আশঙ্কা, কুয়াশা দীর্ঘস্থায়ী হলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মাসুদুর রহমান সরকার কৃষকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ধানের বীজতলার কুয়াশা সকালে দড়ি টেনে ফেলে দিতে হবে। প্রয়োজনে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখতে হবে। ছত্রাকনাশক ও বালাইনাশক ব্যবহারের পাশাপাশি পরিমিত সেচ দিতে হবে।’
তীব্র শীতে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আসাদুর রহমান মালিক খোকন জানান, প্রতিদিন গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ বৃদ্ধ এবং ৩০০ থেকে ৪০০ শিশু আউটডোরে চিকিৎসা নিতে আসছে। নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টের প্রাদুর্ভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন জানিয়েছেন, শীতার্ত মানুষের সহায়তায় জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যে কম্বল ও শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছে। তিনি প্রকৃত সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তিদের কাছে সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাসের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদেরও আর্তমানবতার সেবায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, ‘তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। চুয়াডাঙ্গার বর্তমান তাপমাত্রা এই সীমার মধ্যে রয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় আজ থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। তবে আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস) রেকর্ড করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোরে।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তঘেঁষা জেলা চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। উত্তরের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে জনপদ। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্যমতে, আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। কয়েক দিন ধরে এই জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে, যা আজ মৃদু শৈত্যপ্রবাহে রূপ নিয়েছে।
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
পেশাজীবীদের ভাষ্যমতে, হাড়কাঁপানো ঠান্ডার কারণে স্বাভাবিক কাজকর্মে ভাটা পড়েছে।
চুয়াডাঙ্গা শহরের রিকশাচালক স্বপন ইসলাম বলেন, ‘বাপু, হাত-পা তো জমে বরফ হয়ে যাচ্ছে। হ্যান্ডেল ধরলে মনে হয় যেন রড কামড়ে ধরছে। এই হিমেল বাতাসে শরীর কাঁপতিছে। ভাড়া-ভুতো কম, সংসার চালানোই দায় হয়ে পড়েছে।’
বড় বাজারের মুদিদোকানি সুমন আলী বলেন, ‘সকাল সকাল দোকান খুলে বসে থাকি, কিন্তু কাস্টমারের দেখা নেই। মানুষ খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না। ঠান্ডার চোটে দোকানের ভেতর বসে থাকাই এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা শহরের কোর্ট পাড়ার গৃহিণী অনামিকা খাতুন বলেন, ‘ভোরবেলা ঠান্ডা পানিতে হাত দেওয়া যায় না। রান্নাবান্না আর ঘরের কাজ করতে গিয়ে হাত-পা অবশ হয়ে আসছে। বিশেষ করে বাচ্চাদের নিয়ে খুব ভয়ে আছি, কখন ঠান্ডা লেগে অসুখ-বিসুখ হয়।’
দিনমজুর সেতাব আলী বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন কামলা দিয়ে খাই। কিন্তু এই ঠান্ডায় মাঠে বা বাইরে বেশিক্ষণ কাজ করা যাচ্ছে না। শরীর থরথর করে কাঁপে, কোদাল বা ঝুড়ি ধরা কষ্টের।’
টানা কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহের ফলে বোরো ধানের বীজতলা এবং শীতকালীন শাকসবজি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন স্থানীয় কৃষকেরা। কৃষকদের আশঙ্কা, কুয়াশা দীর্ঘস্থায়ী হলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মাসুদুর রহমান সরকার কৃষকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ধানের বীজতলার কুয়াশা সকালে দড়ি টেনে ফেলে দিতে হবে। প্রয়োজনে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখতে হবে। ছত্রাকনাশক ও বালাইনাশক ব্যবহারের পাশাপাশি পরিমিত সেচ দিতে হবে।’
তীব্র শীতে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আসাদুর রহমান মালিক খোকন জানান, প্রতিদিন গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ বৃদ্ধ এবং ৩০০ থেকে ৪০০ শিশু আউটডোরে চিকিৎসা নিতে আসছে। নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টের প্রাদুর্ভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন জানিয়েছেন, শীতার্ত মানুষের সহায়তায় জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যে কম্বল ও শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছে। তিনি প্রকৃত সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তিদের কাছে সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাসের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদেরও আর্তমানবতার সেবায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, ‘তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। চুয়াডাঙ্গার বর্তমান তাপমাত্রা এই সীমার মধ্যে রয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় আজ থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। তবে আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস) রেকর্ড করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোরে।

চট্টগ্রামে একটি তারকা হোটেলের কক্ষে পোলিশ নাগরিক জিস্লাভ মিহাল চেরিবার (৫৮) রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ধোঁয়াশা এখনো কাটেনি। হোটেলটির সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে সন্দেহজনক কিছু পায়নি পুলিশ। তবে গতকাল সোমবার লাশ উদ্ধারের পর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার বলেছিলেন, নিহতের মাথা ও শরীরে আঘা
০৫ মার্চ ২০২৪
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
৭ মিনিট আগে
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার কবলে পড়ে দুই যাত্রীবাহী লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ৭ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
কৃষিপ্রধান এই অঞ্চলে তীব্র শীত উপেক্ষা করেই বোরো আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা। সামনে উপজেলাজুড়ে বোরো ধান রোপণের মৌসুম শুরু হবে। তার আগে বীজতলা তৈরি ও পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। তবে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখছেন তাঁরা।
৩২ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার কবলে পড়ে দুই যাত্রীবাহী লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ৭ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনা কবলিত লঞ্চের হতাহত যাত্রীদের উদ্ধার করে ঢাকার সদরঘাটে নিয়ে আসা হলে সেখানে লাশের সংখ্যা নিশ্চিত করা হয়। সদরঘাট নৌ থানার ইনচার্জ সোহাগ রানা গণমাধ্যমকে জানান, দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় এখন পর্যন্ত সাতজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী আহত হয়েছেন। তিনি আরও জানান, নিহতদের পরিচয় শনাক্তকরণ এবং ঘটনার বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চাঁদপুরের ট্রাফিক পরিদর্শক বাবু লাল বৈদ্য জানান, ভোলার ঘোষেরহাট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা অভিমুখী ‘এমভি জাকির সম্রাট-৩’ লঞ্চটি রাত ২টার দিকে হাইমচর এলাকা অতিক্রম করছিল। এ সময় নদীতে প্রচণ্ড ঘন কুয়াশা থাকায় দৃশ্যমানতা প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। ফলে বিপরীত দিক থেকে আসা ঢাকা-বরিশাল রুটের ‘এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯’ লঞ্চের সঙ্গে জাকির সম্রাট-৩-এর মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
বাবু লাল বৈদ্যের দেওয়া তথ্যমতে, সংঘর্ষের পরপরই ঘটনাস্থলে একজন যাত্রী নিহত হন। ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চটির যাত্রীদের তাৎক্ষণিকভাবে ‘এমভি কর্ণফুলী-৯’ নামক আরেকটি লঞ্চের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। তবে ঢাকা যাওয়ার পথেই আরও একজন যাত্রীর মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে সদরঘাটে পৌঁছানোর পর নিহতের মোট সংখ্যা সাত জনে পৌঁছায়।
নৌ-পুলিশ ও বিআইডব্লিউটিএ জানিয়েছে, কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ায় চালকদের অবহেলা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হতে পারে।

চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার কবলে পড়ে দুই যাত্রীবাহী লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ৭ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনা কবলিত লঞ্চের হতাহত যাত্রীদের উদ্ধার করে ঢাকার সদরঘাটে নিয়ে আসা হলে সেখানে লাশের সংখ্যা নিশ্চিত করা হয়। সদরঘাট নৌ থানার ইনচার্জ সোহাগ রানা গণমাধ্যমকে জানান, দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় এখন পর্যন্ত সাতজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী আহত হয়েছেন। তিনি আরও জানান, নিহতদের পরিচয় শনাক্তকরণ এবং ঘটনার বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চাঁদপুরের ট্রাফিক পরিদর্শক বাবু লাল বৈদ্য জানান, ভোলার ঘোষেরহাট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা অভিমুখী ‘এমভি জাকির সম্রাট-৩’ লঞ্চটি রাত ২টার দিকে হাইমচর এলাকা অতিক্রম করছিল। এ সময় নদীতে প্রচণ্ড ঘন কুয়াশা থাকায় দৃশ্যমানতা প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। ফলে বিপরীত দিক থেকে আসা ঢাকা-বরিশাল রুটের ‘এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯’ লঞ্চের সঙ্গে জাকির সম্রাট-৩-এর মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
বাবু লাল বৈদ্যের দেওয়া তথ্যমতে, সংঘর্ষের পরপরই ঘটনাস্থলে একজন যাত্রী নিহত হন। ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চটির যাত্রীদের তাৎক্ষণিকভাবে ‘এমভি কর্ণফুলী-৯’ নামক আরেকটি লঞ্চের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। তবে ঢাকা যাওয়ার পথেই আরও একজন যাত্রীর মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে সদরঘাটে পৌঁছানোর পর নিহতের মোট সংখ্যা সাত জনে পৌঁছায়।
নৌ-পুলিশ ও বিআইডব্লিউটিএ জানিয়েছে, কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ায় চালকদের অবহেলা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হতে পারে।

চট্টগ্রামে একটি তারকা হোটেলের কক্ষে পোলিশ নাগরিক জিস্লাভ মিহাল চেরিবার (৫৮) রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ধোঁয়াশা এখনো কাটেনি। হোটেলটির সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে সন্দেহজনক কিছু পায়নি পুলিশ। তবে গতকাল সোমবার লাশ উদ্ধারের পর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার বলেছিলেন, নিহতের মাথা ও শরীরে আঘা
০৫ মার্চ ২০২৪
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
৭ মিনিট আগে
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
১৯ মিনিট আগে
কৃষিপ্রধান এই অঞ্চলে তীব্র শীত উপেক্ষা করেই বোরো আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা। সামনে উপজেলাজুড়ে বোরো ধান রোপণের মৌসুম শুরু হবে। তার আগে বীজতলা তৈরি ও পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। তবে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখছেন তাঁরা।
৩২ মিনিট আগেনিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি

উত্তরের জনপদ নওগাঁর নিয়ামতপুরে কয়েক দিন ধরে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত। তাপমাত্রা ক্রমেই কমে যাওয়ার সঙ্গে হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশায় রাতে শীতের তীব্রতা বাড়ছে। কুয়াশার কারণে অনেক দিন দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না। এতে জনজীবনের পাশাপাশি কৃষিকাজেও প্রভাব পড়ছে।
কৃষিপ্রধান এই অঞ্চলে তীব্র শীত উপেক্ষা করেই বোরো আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা। সামনে উপজেলাজুড়ে বোরো ধান রোপণের মৌসুম শুরু হবে। তার আগে বীজতলা তৈরি ও পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। তবে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখছেন তাঁরা।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, ঠান্ডা ও কুয়াশার প্রভাবে বোরো বীজতলা হলদে ও লাল হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখলে বীজতলার ক্ষতির আশঙ্কা অনেকটা কমে।
সরেজমিনে উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের কয়েকটি মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ বীজতলাই পলিথিনে ঢাকা। ভাবিচা গ্রামের কৃষক বিমল প্রামাণিক জানান, তিনি তিন বিঘা জমিতে বোরো আবাদ করবেন। সে জন্য আগেই বীজতলা তৈরি করেছেন। শীত ও কুয়াশা থেকে রক্ষার জন্য বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে।
একই গ্রামের কৃষক উজ্জ্বল সরকার জানান, বীজ ফেলার আট দিন পর বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিয়েছেন। ২২ দিন পর পলিথিন তুলে ফেলবেন। এতে বীজতলায় রোগবালাইয়ের আক্রমণ কম হয় এবং রোপণের জন্য ভালো চারা পাওয়া যায়। পাশাপাশি পলিথিন ব্যবহার করায় কীটনাশক দিতে হয় না। ফলে বাড়তি খরচও কমে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বীজতলায় ‘কোল্ড ইনজুরি’ দেখা দেয়। এতে বীজ ঠিকমতো বেড়ে উঠতে পারে না, অনেক সময় হলদে ও লাল হয়ে পচে যায়। পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখলে ভেতরের তাপমাত্রা কিছুটা উষ্ণ থাকে এবং চারাগাছ নষ্ট হয় না। এতে কৃষকেরা উপকৃত হন। বীজতলা রক্ষায় পলিথিন ব্যবহারের জন্য কৃষকদের আহ্বান জানান তিনি।

উত্তরের জনপদ নওগাঁর নিয়ামতপুরে কয়েক দিন ধরে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত। তাপমাত্রা ক্রমেই কমে যাওয়ার সঙ্গে হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশায় রাতে শীতের তীব্রতা বাড়ছে। কুয়াশার কারণে অনেক দিন দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না। এতে জনজীবনের পাশাপাশি কৃষিকাজেও প্রভাব পড়ছে।
কৃষিপ্রধান এই অঞ্চলে তীব্র শীত উপেক্ষা করেই বোরো আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা। সামনে উপজেলাজুড়ে বোরো ধান রোপণের মৌসুম শুরু হবে। তার আগে বীজতলা তৈরি ও পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। তবে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখছেন তাঁরা।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, ঠান্ডা ও কুয়াশার প্রভাবে বোরো বীজতলা হলদে ও লাল হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখলে বীজতলার ক্ষতির আশঙ্কা অনেকটা কমে।
সরেজমিনে উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের কয়েকটি মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ বীজতলাই পলিথিনে ঢাকা। ভাবিচা গ্রামের কৃষক বিমল প্রামাণিক জানান, তিনি তিন বিঘা জমিতে বোরো আবাদ করবেন। সে জন্য আগেই বীজতলা তৈরি করেছেন। শীত ও কুয়াশা থেকে রক্ষার জন্য বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে।
একই গ্রামের কৃষক উজ্জ্বল সরকার জানান, বীজ ফেলার আট দিন পর বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিয়েছেন। ২২ দিন পর পলিথিন তুলে ফেলবেন। এতে বীজতলায় রোগবালাইয়ের আক্রমণ কম হয় এবং রোপণের জন্য ভালো চারা পাওয়া যায়। পাশাপাশি পলিথিন ব্যবহার করায় কীটনাশক দিতে হয় না। ফলে বাড়তি খরচও কমে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বীজতলায় ‘কোল্ড ইনজুরি’ দেখা দেয়। এতে বীজ ঠিকমতো বেড়ে উঠতে পারে না, অনেক সময় হলদে ও লাল হয়ে পচে যায়। পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখলে ভেতরের তাপমাত্রা কিছুটা উষ্ণ থাকে এবং চারাগাছ নষ্ট হয় না। এতে কৃষকেরা উপকৃত হন। বীজতলা রক্ষায় পলিথিন ব্যবহারের জন্য কৃষকদের আহ্বান জানান তিনি।

চট্টগ্রামে একটি তারকা হোটেলের কক্ষে পোলিশ নাগরিক জিস্লাভ মিহাল চেরিবার (৫৮) রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ধোঁয়াশা এখনো কাটেনি। হোটেলটির সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে সন্দেহজনক কিছু পায়নি পুলিশ। তবে গতকাল সোমবার লাশ উদ্ধারের পর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার বলেছিলেন, নিহতের মাথা ও শরীরে আঘা
০৫ মার্চ ২০২৪
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
৭ মিনিট আগে
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
১৯ মিনিট আগে
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার কবলে পড়ে দুই যাত্রীবাহী লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ৭ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে