Ajker Patrika

কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসিতে পাসের হার ৪৮.৮৬ শতাংশ, মেয়েরা এগিয়ে

কুমিল্লা প্রতিনিধি  
আপডেট : ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১৫: ০৬
ফলাফল ঘোষণা করছেন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শামছুল ইসলাম।
ফলাফল ঘোষণা করছেন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শামছুল ইসলাম।

কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এবারের ফলাফলে পাসের হার দাঁড়িয়েছে ৪৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা ফলাফলে এগিয়ে রয়েছেন পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক থেকে। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শামছুল ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান।

বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড থেকে ৯৯ হাজার ৫৭৬ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। এর মধ্যে ৪২ হাজার ৫২ ছেলে এবং ৫৭ হাজার ৫২৪ জন মেয়ে। তাঁদের মধ্যে ৪৮ হাজার ৬৫৭ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।

মেয়েদের মধ্যে পাস করেছেন ৩০ হাজার ৭০১, যা অংশগ্রহণকারীদের ৫৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। অপর দিকে ছেলেদের মধ্যে পাস করেছেন ১৭ হাজার ৯৫৬ জন, পাসের হার ৪২ দশমিক ৭০ শতাংশ।

এ বছর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে ২ হাজার ৭০৭ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। এর মধ্যে ১ হাজার ৭৪৯ জন মেয়ে ও ৯৫৮ জন ছেলে শিক্ষার্থী। মেয়েদের ফলাফলে এই ব্যবধান তাঁদের একাডেমিক সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে বলে মন্তব্য করেন বোর্ডের চেয়ারম্যান।

অধ্যাপক মো. শামছুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়েদের ধারাবাহিক সাফল্য আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। এই ফলাফল তাদের পরিশ্রম, অধ্যবসায় ও পরিবার-প্রতিষ্ঠানের যৌথ প্রচেষ্টার ফসল।’ তিনি আরও জানান, এবারের পরীক্ষায় বোর্ডের অধিভুক্ত পাঁচ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শতভাগ পাসের গৌরব অর্জন করেছে। অন্যদিকে ৯টি প্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেননি।

ফলাফল প্রকাশের সময় কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের প্রধান কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন বোর্ড সচিবসহ অন্য কর্মকর্তারা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বেসরকারি স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ডিসি-ইউএনও

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বেসরকারি স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ডিসি-ইউএনও

অন্তর্বর্তীকালীন পরিচালনা পর্ষদ বা অ্যাডহক কমিটির মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া বেসরকারি স্কুল-কলেজের সভাপতি পদের দায়িত্ব পালন করবেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা তাঁদের প্রতিনিধিরা। উপজেলা পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ইউএনও বা তাঁর প্রতিনিধি এবং জেলা পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে ডিসি বা তাঁর প্রতিনিধি সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন।

গতকাল শনিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

অফিস আদেশে বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা হিসেবে যেসব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অ্যাডহক কমিটির মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে, সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটির প্রবিধানমালা, ২০২৪-এর অনুচ্ছেদ ৬৯ অনুযায়ী উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক বা তাঁর প্রতিনিধির সভাপতির দায়িত্ব পালনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলা হলো।

জানতে চাইলে সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী আজ রোববার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব অ্যাডহক কমিটি এখনো বহাল আছে, তারা নিজেদের কাজ করবে। আর যেসব অ্যাডহক কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে বা হবে, সে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দৈনন্দিন কাজ সারতে এবং শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার বিল সই করতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক বা তাঁদের প্রতিনিধিদের দায়িত্ব দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বর্তমান অস্থায়ী বা অ্যাডহক কমিটি আগামী ১ ডিসেম্বর বাতিল হবে জানিয়ে সংশোধিত প্রবিধানমালা অনুযায়ী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে বেসরকারি স্কুল-কলেজের নিয়মিত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়ে গত ৮ সেপ্টেম্বর পরিপত্র জারি করেছিল মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, যা ৩০ অক্টোবর তিন মাসের জন্য স্থগিত হয়।

এর আগে গত ৩১ আগস্ট গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটির প্রবিধানমালা সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। এ সংশোধন অনুযায়ী, বেসরকারি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি হতে প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম চার বছর মেয়াদি স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

সংশোধিত প্রবিধানমালায় প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের বিভাগীয় কমিশনার বা জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে আলোচনা করে নবম গ্রেডের নিচের নয়—এমন সরকারি কর্মকর্তা, পঞ্চম গ্রেডের নিচে নয়—এমন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বা সরকারি কলেজের অধ্যাপক ও সহযোগী অধ্যাপক, সংশ্লিষ্ট বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, এমবিবিএস বা প্রকৌশল বা কৃষিসহ যেকোনো কারিগরি বিষয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রিসহ নবম গ্রেডের নিচে না—এমন কর্মকর্তা বা পঞ্চম গ্রেডের নিচে না—এমন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নাম ম্যানেজিং কমিটি ও গভর্নিং বডির সভাপতি পদে মনোনয়নের জন্য শিক্ষা বোর্ডে পাঠানোর বিধান সংযোজন করা হয়।

আগের বিধিমালায় গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শিক্ষা বোর্ডের মনোনয়ন ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদে কমিটির অন্য সদস্যদের ভোটে নির্বাচনের বিধান থাকলেও প্রবিধানমালার সংশোধনে এই দুই পদেই শিক্ষা বোর্ডের মনোনয়নের বিধান করা হয়।

ওই সংশোধিত প্রবিধানমালা ও নিয়মিত পরিচালনা পর্ষদ গঠনের নির্দেশনা চ্যালেঞ্জ করে রিট মামলা দায়ের করেছিলেন আইনজীবী মোকলেসুর রহমান আবির।

গেল ২২ অক্টোবর শুনানি নিয়ে প্রবিধানমালা সংশোধনের প্রজ্ঞাপন কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

সেই সঙ্গে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সংশোধনের আলোকে সভাপতি পদে সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়োগ-সংক্রান্ত বিধি দুই মাসের জন্য স্থগিত করার বিষয়টি বিজ্ঞপ্তিতে জানান আইনজীবী এস এম জাহাঙ্গীর আলম ও মোকছেদুর রহমান আবির।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রভাষকদের ‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি পালিত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রভাষকদের ‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি পালিত

সারা দেশে সব সরকারি কলেজে ‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি পালন করেছেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের পদোন্নতি বঞ্চিত প্রভাষকেরা।আজ রোববার সারা দেশের শিক্ষা ক্যাডারের ৩২তম থেকে ৩৭তম ব্যাচ এ কর্মসূচি পালন করেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কর্মসূচির ফলে সারা দেশের বেশির ভাগ সরকারি কলেজে বন্ধ ছিল পাঠদান। অনুষ্ঠিত হয়নি ইনকোর্স, ক্লাস টেস্টসহ বিভিন্ন পরীক্ষা।

পদোন্নতি বঞ্চিত প্রভাষকদের অভিযোগ, বিগত ১২ বছর ধরে বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারের প্রভাষক পদে কর্মরত শত শত কর্মকর্তা পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।

জানা যায়, ৩২তম ও ৩৩তম বিসিএস ব্যাচের চার শতাধিক প্রভাষক চাকরিতে যোগদানের এক যুগ পরও প্রথম পদোন্নতি পাননি। এ ছাড়া ৩৪তম বিসিএস ১০ বছর, ৩৫তম বিসিএস ৯ বছর, ৩৬তম বিসিএস ৮ বছর, ৩৭তম বিসিএস ৭ বছর পার করলেও পদোন্নতি পাচ্ছেন না।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢাবি ভর্তি আবেদনের সময় বেড়েছে, শেষ ১৯ নভেম্বর

শিক্ষা ডেস্ক
ঢাবি ভর্তি আবেদনের সময় বেড়েছে, শেষ ১৯ নভেম্বর

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে, গত ২৯ অক্টোবর দুপুর ১২টা থেকে ভর্তির আবেদন শুরু হয়। ১৬ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে অনলাইনে আবেদন শেষ হওয়ার কথা ছিল।

বর্ধিত সময় অনুযায়ী, ১৯ নভেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১৬ নভেম্বর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এ অবস্থায়, ফলাফল পরিবর্তনের ফলে নতুনভাবে আবেদনের যোগ্যতা অর্জনকারী শিক্ষার্থীরা যেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয়, সে পরিপ্রেক্ষিতে ভর্তি-সংক্রান্ত অন্য সব তারিখ অপরিবর্তিত রেখে অনলাইনে আবেদনের সময়সীমা তিন দিন বৃদ্ধি করা হয়েছে।

চলতি শিক্ষাবর্ষে ঢাবির পাঁচটি ইউনিটের মাধ্যমে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে’ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ইউনিটগুলো হচ্ছে ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট’, ‘বিজ্ঞান ইউনিট’, ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’ ‘চারুকলা ইউনিট’ এবং আইবিএ ইউনিট।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

এইচএসসি পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ, পূর্ণাঙ্গ তালিকা দেখুন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ১৫: ৪২
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার এই তথ্য জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এইচএসসি পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফল রোববার সকাল ১০টায় বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। পাশাপাশি আবেদনকারীদের মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানিয়ে দেওয়া হবে। ফলাফল ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

একইভাবে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড জানিয়েছে, আলিম পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফলও একই সময়ে বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। যারা পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছেন, তাঁদের মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানানো হবে।

এইচএসসি পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষা ফলাফল:

শিক্ষা বোর্ড-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের জন্য রেকর্ডসংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে। দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে ২ লাখ ২৬ হাজার শিক্ষার্থী ৪ লাখ ২৮ হাজার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। এর মধ্যে সর্বাধিক আবেদন পড়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বোর্ডে।

বিষয়ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি আবেদন এসেছে ইংরেজি এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ে। ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের পরদিন ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত সাত দিন আবেদন গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীরা প্রতি বিষয়ে ১৫০ টাকা ফি দিয়ে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেন।

আলিম পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষা ফলাফল:

উল্লেখ্য, এ বছর সারা দেশের ৯ হাজার ১৯৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন, পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ফেল করেছেন ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন (৪১ দশমিক ১৭ শতাংশ)। ছাত্রীদের পাসের হার ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ এবং ছাত্রদের ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত