চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার দেশের রেল বিভাগকে পরিত্যক্ত করেছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তা পুনরুদ্ধার করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকার রেল যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে পৃথকভাবে রেলসেতু তৈরি হচ্ছে। সেখানে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন যাবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলস্টেশন চত্বরে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, স্বপ্নের পদ্মা সেতু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র করেও রুখতে পারেনি। জনগণের শক্তির ওপর ভর করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, জনগণের টাকায় সেতু করব। যা বাস্তবায়ন করেছেন। পদ্মা সেতুতেও রেলসেতু হচ্ছে।
রেলমন্ত্রী আরও বলেন, ভারতের সঙ্গে সব রেল যোগাযোগ ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের পর থেকে বন্ধ ছিল। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেগুলো চালু করেছে। দেশের সব পরিবহনে ভাড়া বেড়েছে, কিন্তু ট্রেনে ভাড়া বাড়েনি। আগে যা ভাড়া ছিল, এখনো তা-ই আছে। প্রধানমন্ত্রীকে ভাড়া বাড়ানোর বিষয়টি অবহিত করা হলে তাতে তিনি রাজি হননি। জনগণের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী ভাড়া অপরিবর্তিত রেখেছেন।
নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালু হয়েছে। ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের পর কম খরচে, কম সময়ে ঢাকায় গরু পরিবহন করা যাবে। ট্রাকে করে নিতে গেলে যে খরচ হয়, এর চার ভাগের এক ভাগ খরচ হবে ক্যাটল ট্রেনে। এ ছাড়া ইদের পরে জুলাই মাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর থেকে বন্ধ থাকা ট্রেন চালু হবে। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বন্ধ হওয়া শাটল ট্রেন সেপ্টেম্বর মাসে চালু হবে। সোনামসজিদ স্থলবন্দর পর্যন্ত রেললাইন স্থাপন নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি।’
আওয়ামী লীগ সরকারের আগে রেলের প্রতি কারও দৃষ্টি ছিল না উল্লেখ করে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, বিএনপি রেলকে লুটপাট করেছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতাবিরোধীরা আবার জেগে উঠেছে। সবকিছু দূরে ঠেলে প্রধানমন্ত্রী আজকে বয়স্ক ভাতা, বিধবা-স্বামী পরিত্যক্ত ভাতাসহ সুবিধাবঞ্চিতদের হাজারো সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেছেন। এ ছাড়া আগামী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা কল্পনা করে দেখেন, ১৪ বছর আগে আপনাদের আর্থিক অবস্থা কেমন ছিল। আর এখন কেমন আছেন? দেশের এত উন্নয়নের পরেও যারা আন্দোলনের নামে মানুষ পোড়াতে চায়, উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারাই স্বাধীনতার বিরোধী শক্তি। এদের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। উন্নত সমৃদ্ধ দেশ গঠন করতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।’
পরে পতাকা উড়িয়ে ও বাঁশি বাজিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজধানী ঢাকাগামী ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। এ সময় বক্তব্য দেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওদুদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুহা. জিয়াউর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য ডা. শামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খাঁন, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ রুহুল আমিন, রেলওয়ে ও জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা, আমচাষি ও ব্যবসায়ীসহ অন্যরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর থেকে বিকেল ৪টায় ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে বিভিন্ন স্টেশন থেকে আম নিয়ে রাত ১টা ১৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। রহনপুর থেকে নাচোল স্টেশন, নিজামপুর রেলস্টেশন, আমনুরা জংশন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলস্টেশন, আমনুরা বাইপাস হয়ে কাঁকানহাটে পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে। এসব স্টেশন থেকে ঢাকায় আম পরিবহনে ব্যবসায়ী ও চাষিদের খরচ হবে প্রতি কেজিতে ১ টাকা ৩২ পয়সা।
রাজশাহী রেলস্টেশন থেকে সাড়ে ৭টায় ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। ৭টা ৫৩ মিনিটে সরদহ রোড, রাত ৮টা ১৫ মিনিটে আড়ানি এবং আব্দুলপুরে পৌঁছাবে রাত ৮টা ৩৫ মিনিটে। এসব স্টেশন থেকে ঢাকায় আম পরিবহনে ব্যবসায়ীদের গুনতে হবে ১ টাকা ১৭ পয়সা।
ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনটি বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থেকে রাত ১০টা ২০ মিনিটে ঢাকার তেজগাঁও রেলস্টেশনের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। মাঝে জয়দেবপুর ও ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশনে আম বুকিং করার জন্য দাঁড়াবে। ট্রেনটি তেজগাঁও পৌঁছাবে রাত ১টা ১৫ মিনিটে।
গত বছরের মতো এবারও বিভিন্ন নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে আম বুকিংকারীদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি নিয়ে আম বুকিং করা হবে। ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে শুধু আম নয়, আমের সঙ্গে শাকসবজিসহ অন্যান্য ফলমূলও পরিবহন করা যাবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজশাহী হয়ে রাজধানীগামী ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনটি চালু হয় ২০২০ সালের ৫ জুন। ওই বছরের ২১ জুলাই পর্যন্ত চলা ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে আম পরিবহন হয় ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮২ কেজি। এতে রাজস্ব আয় হয় ২ লাখ ১১ হাজার ৪৫৮ টাকা। দ্বিতীয়বারের মতো ২০২১ সালের ২৭ মে ট্রেনটি চালু করা হয়। সেই বছর আম পরিবহন করা হয় ২ লাখ ৩৬ হাজার ৯৭৩ কেজি। রাজস্ব আদায় হয় ১৩ লাখ ৪৪ হাজার ৯২০ টাকা। সর্বশেষ গত বছর এই ট্রেনে মোট ১ লাখ ৪৮ হাজার ২৫৫ কেজি আম পরিবহন করা হয়। এতে ১ লাখ ৭৫ হাজার ৬৩৪ টাকা আয় হয়েছিল।

রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার দেশের রেল বিভাগকে পরিত্যক্ত করেছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তা পুনরুদ্ধার করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকার রেল যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে পৃথকভাবে রেলসেতু তৈরি হচ্ছে। সেখানে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন যাবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলস্টেশন চত্বরে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, স্বপ্নের পদ্মা সেতু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র করেও রুখতে পারেনি। জনগণের শক্তির ওপর ভর করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, জনগণের টাকায় সেতু করব। যা বাস্তবায়ন করেছেন। পদ্মা সেতুতেও রেলসেতু হচ্ছে।
রেলমন্ত্রী আরও বলেন, ভারতের সঙ্গে সব রেল যোগাযোগ ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের পর থেকে বন্ধ ছিল। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেগুলো চালু করেছে। দেশের সব পরিবহনে ভাড়া বেড়েছে, কিন্তু ট্রেনে ভাড়া বাড়েনি। আগে যা ভাড়া ছিল, এখনো তা-ই আছে। প্রধানমন্ত্রীকে ভাড়া বাড়ানোর বিষয়টি অবহিত করা হলে তাতে তিনি রাজি হননি। জনগণের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী ভাড়া অপরিবর্তিত রেখেছেন।
নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালু হয়েছে। ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনের পর কম খরচে, কম সময়ে ঢাকায় গরু পরিবহন করা যাবে। ট্রাকে করে নিতে গেলে যে খরচ হয়, এর চার ভাগের এক ভাগ খরচ হবে ক্যাটল ট্রেনে। এ ছাড়া ইদের পরে জুলাই মাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর থেকে বন্ধ থাকা ট্রেন চালু হবে। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বন্ধ হওয়া শাটল ট্রেন সেপ্টেম্বর মাসে চালু হবে। সোনামসজিদ স্থলবন্দর পর্যন্ত রেললাইন স্থাপন নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি।’
আওয়ামী লীগ সরকারের আগে রেলের প্রতি কারও দৃষ্টি ছিল না উল্লেখ করে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, বিএনপি রেলকে লুটপাট করেছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতাবিরোধীরা আবার জেগে উঠেছে। সবকিছু দূরে ঠেলে প্রধানমন্ত্রী আজকে বয়স্ক ভাতা, বিধবা-স্বামী পরিত্যক্ত ভাতাসহ সুবিধাবঞ্চিতদের হাজারো সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেছেন। এ ছাড়া আগামী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা কল্পনা করে দেখেন, ১৪ বছর আগে আপনাদের আর্থিক অবস্থা কেমন ছিল। আর এখন কেমন আছেন? দেশের এত উন্নয়নের পরেও যারা আন্দোলনের নামে মানুষ পোড়াতে চায়, উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারাই স্বাধীনতার বিরোধী শক্তি। এদের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। উন্নত সমৃদ্ধ দেশ গঠন করতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।’
পরে পতাকা উড়িয়ে ও বাঁশি বাজিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজধানী ঢাকাগামী ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। এ সময় বক্তব্য দেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওদুদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুহা. জিয়াউর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য ডা. শামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খাঁন, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ রুহুল আমিন, রেলওয়ে ও জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা, আমচাষি ও ব্যবসায়ীসহ অন্যরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর থেকে বিকেল ৪টায় ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে বিভিন্ন স্টেশন থেকে আম নিয়ে রাত ১টা ১৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। রহনপুর থেকে নাচোল স্টেশন, নিজামপুর রেলস্টেশন, আমনুরা জংশন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলস্টেশন, আমনুরা বাইপাস হয়ে কাঁকানহাটে পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে। এসব স্টেশন থেকে ঢাকায় আম পরিবহনে ব্যবসায়ী ও চাষিদের খরচ হবে প্রতি কেজিতে ১ টাকা ৩২ পয়সা।
রাজশাহী রেলস্টেশন থেকে সাড়ে ৭টায় ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। ৭টা ৫৩ মিনিটে সরদহ রোড, রাত ৮টা ১৫ মিনিটে আড়ানি এবং আব্দুলপুরে পৌঁছাবে রাত ৮টা ৩৫ মিনিটে। এসব স্টেশন থেকে ঢাকায় আম পরিবহনে ব্যবসায়ীদের গুনতে হবে ১ টাকা ১৭ পয়সা।
ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনটি বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থেকে রাত ১০টা ২০ মিনিটে ঢাকার তেজগাঁও রেলস্টেশনের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। মাঝে জয়দেবপুর ও ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশনে আম বুকিং করার জন্য দাঁড়াবে। ট্রেনটি তেজগাঁও পৌঁছাবে রাত ১টা ১৫ মিনিটে।
গত বছরের মতো এবারও বিভিন্ন নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে আম বুকিংকারীদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি নিয়ে আম বুকিং করা হবে। ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে শুধু আম নয়, আমের সঙ্গে শাকসবজিসহ অন্যান্য ফলমূলও পরিবহন করা যাবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজশাহী হয়ে রাজধানীগামী ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনটি চালু হয় ২০২০ সালের ৫ জুন। ওই বছরের ২১ জুলাই পর্যন্ত চলা ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে আম পরিবহন হয় ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮২ কেজি। এতে রাজস্ব আয় হয় ২ লাখ ১১ হাজার ৪৫৮ টাকা। দ্বিতীয়বারের মতো ২০২১ সালের ২৭ মে ট্রেনটি চালু করা হয়। সেই বছর আম পরিবহন করা হয় ২ লাখ ৩৬ হাজার ৯৭৩ কেজি। রাজস্ব আদায় হয় ১৩ লাখ ৪৪ হাজার ৯২০ টাকা। সর্বশেষ গত বছর এই ট্রেনে মোট ১ লাখ ৪৮ হাজার ২৫৫ কেজি আম পরিবহন করা হয়। এতে ১ লাখ ৭৫ হাজার ৬৩৪ টাকা আয় হয়েছিল।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান...
৩ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
১৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী মুফতি আমির হামজা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯৭১ সালের যে ভূমিকা, এত দিন পর্যন্ত যে মিথ্যা রচনা, আপনারা বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস পড়বেন।’
৩৮ মিনিট আগে
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ একজন তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে দক্ষিণখান, বিমানবন্দর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম থানাসহ বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, অস্ত্র, মাদক, ডাকাতি, অগ্নিসংযোগসহ অন্তত ১৬টি মামলা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম. এ. জি ওসমানীর নামও উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। সেই বক্তব্যের ব্যাখ্যাসহ বিবৃতিতে এসব বলা হয়েছে। বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তাঁর বক্তব্যের খণ্ডিত অংশ গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।
রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান তাঁর বক্তব্যে শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডকে শুধু পাকিস্তানি বাহিনীর কাজ নয়, বরং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করেছেন। এই নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করতে এবং জাতিকে সঠিক ইতিহাস জানাতে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন।
গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৫) বেলা ১১টায় চবি উপাচার্য দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। সভাপতিত্ব করেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ও অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চবি জাদুঘরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘যে সময় আমি (পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী) দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছি, আমি জীবিত থাকব না মৃত থাকব, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি; সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’ এ ছাড়া তিনি মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের এ বক্তব্য ছড়িয়ে পড়ার পরই সমালোচনা হতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলসহ ছয়টি সংগঠন তাঁর পদত্যাগের দাবি করে। এ দাবিতে তাঁরা গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে রাখেন। ফলে রাত প্রায় পৌনে ৯টা পর্যন্ত ভবনটিতে আটকা ছিলেন সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, সহ-উপাচার্য (প্রশাসনিক) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৭১’র স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ২৪’র জুলাই আন্দোলনে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম. এ. জি ওসমানীসহ সকল শহীদকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
ড. শামীম উদ্দিন খান একাডেমিক আলোচনার অংশ হিসেবে তাঁর বক্তব্যের সপক্ষে বেশ কয়েকটি রেফারেন্স টেনে আনেন বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল কাদিরের লেখা ‘দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীন’ বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘৬ ডিসেম্বর থেকে দৌঁড়ের উপর থাকা পাকিস্তানি বাহিনী ১৪ তারিখ এতগুলো লোকের বাসায় গিয়ে গিয়ে বুদ্ধিজীবী হত্যা করেছেন, এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।’ এ ছাড়া শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনির চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনিরের দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারের উল্লেখ করে বলেছেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার বাবাকে হত্যা করেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যায় জানিয়েছে, বক্তব্য পেশ করার সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে উপ-উপাচার্য ‘পাকিস্তানি বাহিনী’র পরিবর্তে ‘পাকিস্তানি যোদ্ধা’ এবং ‘বিশ্বাসযোগ্য নয়’ বলতে গিয়ে ‘অবান্তর’ শব্দ ব্যবহার করেন, যা বিভ্রান্তি তৈরি করেছে। এটি ছিল অনিচ্ছাকৃত এবং তাৎক্ষণিক আলোচনার অংশ।
উল্লেখ্য, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গণতন্ত্রের মানসপুত্র খ্যাত উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনৈতিক নেতা। ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর লেবাননের বৈরুতের এক হোটেলকক্ষে নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যান তিনি। অন্যদিকে জাতীয় নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক প্রথিতযশা বাঙালি রাজনীতিবিদ। তিনি ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। রাজনৈতিক মহল ও সাধারণ মানুষের কাছে শেরেবাংলা (বাংলার বাঘ) এবং ‘হক সাহেব’ নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মহান এ দুই নেতার একজনের মৃত্যুর নয় বছর ও অন্যজনের আট বছর পর মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়। ফলে কীভাবে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিলেন এ প্রশ্ন তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই সমালোচনা করছেন। তাঁরা বলছেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইতিহাস বিকৃতি করছে। এক বিকৃতির ব্যাখ্যায় আরেক বিকৃতি করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম. এ. জি ওসমানীর নামও উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। সেই বক্তব্যের ব্যাখ্যাসহ বিবৃতিতে এসব বলা হয়েছে। বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তাঁর বক্তব্যের খণ্ডিত অংশ গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।
রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান তাঁর বক্তব্যে শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডকে শুধু পাকিস্তানি বাহিনীর কাজ নয়, বরং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করেছেন। এই নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করতে এবং জাতিকে সঠিক ইতিহাস জানাতে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন।
গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৫) বেলা ১১টায় চবি উপাচার্য দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। সভাপতিত্ব করেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ও অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চবি জাদুঘরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘যে সময় আমি (পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী) দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছি, আমি জীবিত থাকব না মৃত থাকব, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি; সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’ এ ছাড়া তিনি মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের এ বক্তব্য ছড়িয়ে পড়ার পরই সমালোচনা হতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলসহ ছয়টি সংগঠন তাঁর পদত্যাগের দাবি করে। এ দাবিতে তাঁরা গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে রাখেন। ফলে রাত প্রায় পৌনে ৯টা পর্যন্ত ভবনটিতে আটকা ছিলেন সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, সহ-উপাচার্য (প্রশাসনিক) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৭১’র স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ২৪’র জুলাই আন্দোলনে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম. এ. জি ওসমানীসহ সকল শহীদকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
ড. শামীম উদ্দিন খান একাডেমিক আলোচনার অংশ হিসেবে তাঁর বক্তব্যের সপক্ষে বেশ কয়েকটি রেফারেন্স টেনে আনেন বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল কাদিরের লেখা ‘দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীন’ বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘৬ ডিসেম্বর থেকে দৌঁড়ের উপর থাকা পাকিস্তানি বাহিনী ১৪ তারিখ এতগুলো লোকের বাসায় গিয়ে গিয়ে বুদ্ধিজীবী হত্যা করেছেন, এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।’ এ ছাড়া শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনির চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনিরের দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারের উল্লেখ করে বলেছেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার বাবাকে হত্যা করেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যায় জানিয়েছে, বক্তব্য পেশ করার সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে উপ-উপাচার্য ‘পাকিস্তানি বাহিনী’র পরিবর্তে ‘পাকিস্তানি যোদ্ধা’ এবং ‘বিশ্বাসযোগ্য নয়’ বলতে গিয়ে ‘অবান্তর’ শব্দ ব্যবহার করেন, যা বিভ্রান্তি তৈরি করেছে। এটি ছিল অনিচ্ছাকৃত এবং তাৎক্ষণিক আলোচনার অংশ।
উল্লেখ্য, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গণতন্ত্রের মানসপুত্র খ্যাত উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনৈতিক নেতা। ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর লেবাননের বৈরুতের এক হোটেলকক্ষে নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যান তিনি। অন্যদিকে জাতীয় নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক প্রথিতযশা বাঙালি রাজনীতিবিদ। তিনি ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। রাজনৈতিক মহল ও সাধারণ মানুষের কাছে শেরেবাংলা (বাংলার বাঘ) এবং ‘হক সাহেব’ নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মহান এ দুই নেতার একজনের মৃত্যুর নয় বছর ও অন্যজনের আট বছর পর মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়। ফলে কীভাবে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিলেন এ প্রশ্ন তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই সমালোচনা করছেন। তাঁরা বলছেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইতিহাস বিকৃতি করছে। এক বিকৃতির ব্যাখ্যায় আরেক বিকৃতি করা হয়েছে।

রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার দেশের রেল বিভাগকে পরিত্যক্ত করেছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তা পুনরুদ্ধার করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকার রেল যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে পৃথকভাবে রেলসেতু তৈরি হচ্ছে। সেখানে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন যাবে।
০৮ জুন ২০২৩
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
১৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী মুফতি আমির হামজা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯৭১ সালের যে ভূমিকা, এত দিন পর্যন্ত যে মিথ্যা রচনা, আপনারা বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস পড়বেন।’
৩৮ মিনিট আগে
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ একজন তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে দক্ষিণখান, বিমানবন্দর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম থানাসহ বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, অস্ত্র, মাদক, ডাকাতি, অগ্নিসংযোগসহ অন্তত ১৬টি মামলা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘অধ্যাপক ইউনূসের সরকারের যে কর্মকাণ্ড, যাদের নিয়ে উনি ওঠেন বসেন, তারাই বাংলাদেশ না। তারা বাংলাদেশের হয়তো ২৫ ভাগও না। সেই জন্য সার্বিকভাবে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হলে আমরা অবশ্যই নির্বাচন করব। কিন্তু কোনো পাতানো নির্বাচনে আমরা যাব না।’ এ সময় দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘অধ্যাপক ইউনূসের সরকারের যে কর্মকাণ্ড, যাদের নিয়ে উনি ওঠেন বসেন, তারাই বাংলাদেশ না। তারা বাংলাদেশের হয়তো ২৫ ভাগও না। সেই জন্য সার্বিকভাবে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হলে আমরা অবশ্যই নির্বাচন করব। কিন্তু কোনো পাতানো নির্বাচনে আমরা যাব না।’ এ সময় দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার দেশের রেল বিভাগকে পরিত্যক্ত করেছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তা পুনরুদ্ধার করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকার রেল যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে পৃথকভাবে রেলসেতু তৈরি হচ্ছে। সেখানে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন যাবে।
০৮ জুন ২০২৩
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান...
৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী মুফতি আমির হামজা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯৭১ সালের যে ভূমিকা, এত দিন পর্যন্ত যে মিথ্যা রচনা, আপনারা বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস পড়বেন।’
৩৮ মিনিট আগে
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ একজন তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে দক্ষিণখান, বিমানবন্দর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম থানাসহ বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, অস্ত্র, মাদক, ডাকাতি, অগ্নিসংযোগসহ অন্তত ১৬টি মামলা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী মুফতি আমির হামজা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯৭১ সালের যে ভূমিকা, এত দিন পর্যন্ত যে মিথ্যা রচনা, আপনারা বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস পড়বেন। তাঁর লিখিত বইতে আমরা পড়েছি, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে সমস্ত কল্পকাহিনি লেখা, এগুলো ১০০ ভাগের ৯০ ভাগ মিথ্যা। সুতরাং জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ ওই সময় যুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না, তারা ছিল ভারতের বিরুদ্ধে। এখন আমরা এটা জেনেছি। এত দিন আমাদের এই সত্য জানতে দেওয়া হয়নি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে বিজয় দিবস উপলক্ষে কুষ্টিয়ায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত বিজয় র্যালিতে আমির হামজা এসব কথা বলেন।
আমির হামজা বলেন, ‘আজকের এই বিজয়ের র্যালি এই কারণে যে আমরা ১৯৭১ সালে এই দেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিলাম। ভারতের যে আগ্রাসন, এর বিরুদ্ধে ছিলাম এ কারণে আমাদের এরা বিরোধী বানিয়ে রেখেছিল। আগামীর বাংলাদেশকে আমরা ভারতের তাঁবেদারমুক্ত করব। আজকের এই র্যালির এটাই উদ্দেশ্য। আগামীতে দেশ ঐক্যবদ্ধ থাকবে, ইনশা আল্লাহ।’
জামায়াতের প্রার্থী আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, দল মত জাতি বর্ণ ধর্ম নির্বিশেষে এ দেশে যারাই জন্ম নেবে, তারাই যেহেতু সম্মানিত নাগরিক, সুতরাং সবাইকে নিয়ে আমরা আবার এই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমার মনে হয়, পেছনের ইতিহাস পেছন দিকে টানা ঠিক না। পেছনের সব ইতিহাস ভুলে আমরা নতুন ইতিহাস তৈরি করব। এখানে কোনো দল-মত না থাকাই ভালো, সবাই আমরা এক।’
এ সময় বিজয় র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সুজা উদ্দীন জোয়ার্দ্দার, সহকারী সেক্রেটারি মাজহারুল হক, শহর জামায়াতের আমির এনামুল হকসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
এদিকে আমির হামজার এমন মন্তব্যের বিষয়ে কুষ্টিয়া জেলা ইউনিট কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম টুকু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনৈতিক বক্তব্য আমরা আমলে নিই না, আর এগুলো নিয়ে আমাদের সমালোচনা করারও প্রয়োজন পড়ে না। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস চিরসত্য, সেটা সবাই জানে। উনি নির্বাচনে জেতার জন্য অনেক কিছু বলেন, আবার ক্ষমাও চান।’

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী মুফতি আমির হামজা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯৭১ সালের যে ভূমিকা, এত দিন পর্যন্ত যে মিথ্যা রচনা, আপনারা বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস পড়বেন। তাঁর লিখিত বইতে আমরা পড়েছি, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে সমস্ত কল্পকাহিনি লেখা, এগুলো ১০০ ভাগের ৯০ ভাগ মিথ্যা। সুতরাং জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ ওই সময় যুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না, তারা ছিল ভারতের বিরুদ্ধে। এখন আমরা এটা জেনেছি। এত দিন আমাদের এই সত্য জানতে দেওয়া হয়নি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে বিজয় দিবস উপলক্ষে কুষ্টিয়ায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত বিজয় র্যালিতে আমির হামজা এসব কথা বলেন।
আমির হামজা বলেন, ‘আজকের এই বিজয়ের র্যালি এই কারণে যে আমরা ১৯৭১ সালে এই দেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিলাম। ভারতের যে আগ্রাসন, এর বিরুদ্ধে ছিলাম এ কারণে আমাদের এরা বিরোধী বানিয়ে রেখেছিল। আগামীর বাংলাদেশকে আমরা ভারতের তাঁবেদারমুক্ত করব। আজকের এই র্যালির এটাই উদ্দেশ্য। আগামীতে দেশ ঐক্যবদ্ধ থাকবে, ইনশা আল্লাহ।’
জামায়াতের প্রার্থী আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, দল মত জাতি বর্ণ ধর্ম নির্বিশেষে এ দেশে যারাই জন্ম নেবে, তারাই যেহেতু সম্মানিত নাগরিক, সুতরাং সবাইকে নিয়ে আমরা আবার এই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমার মনে হয়, পেছনের ইতিহাস পেছন দিকে টানা ঠিক না। পেছনের সব ইতিহাস ভুলে আমরা নতুন ইতিহাস তৈরি করব। এখানে কোনো দল-মত না থাকাই ভালো, সবাই আমরা এক।’
এ সময় বিজয় র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সুজা উদ্দীন জোয়ার্দ্দার, সহকারী সেক্রেটারি মাজহারুল হক, শহর জামায়াতের আমির এনামুল হকসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
এদিকে আমির হামজার এমন মন্তব্যের বিষয়ে কুষ্টিয়া জেলা ইউনিট কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম টুকু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনৈতিক বক্তব্য আমরা আমলে নিই না, আর এগুলো নিয়ে আমাদের সমালোচনা করারও প্রয়োজন পড়ে না। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস চিরসত্য, সেটা সবাই জানে। উনি নির্বাচনে জেতার জন্য অনেক কিছু বলেন, আবার ক্ষমাও চান।’

রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার দেশের রেল বিভাগকে পরিত্যক্ত করেছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তা পুনরুদ্ধার করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকার রেল যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে পৃথকভাবে রেলসেতু তৈরি হচ্ছে। সেখানে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন যাবে।
০৮ জুন ২০২৩
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান...
৩ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
১৩ মিনিট আগে
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ একজন তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে দক্ষিণখান, বিমানবন্দর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম থানাসহ বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, অস্ত্র, মাদক, ডাকাতি, অগ্নিসংযোগসহ অন্তত ১৬টি মামলা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই রেভেলস সংগঠনের এক সদস্যকে হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রধান আসামি আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফসহ (৪৬) তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকার বিসিক শিল্পনগরী এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া অন্য দু’জন হলেন—সাইফুল ইসলাম (৩৭) ও মো. আমির হোসেন ফিরোজ (৪৭)।
র্যাব-১ এর মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাকিব হাসান জানান, শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলসের অফিসে সংগঠনটির প্রস্তাবিত সহসংগঠক ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও সদস্য মো. ইয়াসিনকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনা ঘটে। ওই দিন রাত সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরা পূর্ব থানাধীন ৬ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটে সংগঠনটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা চালায় আসামিরা। একপর্যায়ে আলতাফ জুলাই রেভেলসের সদস্য ইউসুফ আলী রেদোয়ানের মাথায় আঘাত করে গুরুতর জখম করেন। এ সময় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের পর হামলাকারীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে আহত ইউসুফ আলী রেদোয়ান বাদী হয়ে উত্তরা পূর্ব থানায় একটি হত্যা চেষ্টা মামলা দায়ের করেন। এর ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার দিবাগত রাতে র্যাব-১ এর একটি আভিযানিক দল অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ একজন তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে দক্ষিণখান, বিমানবন্দর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম থানাসহ বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, অস্ত্র, মাদক, ডাকাতি, অগ্নিসংযোগসহ অন্তত ১৬টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত তিনজনকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এর আগে গত ১৪ ডিসেম্বর মো. মাসুম ও ফাহিম খান নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। দক্ষিণখান ফায়দাবাদ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

জুলাই রেভেলস সংগঠনের এক সদস্যকে হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রধান আসামি আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফসহ (৪৬) তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকার বিসিক শিল্পনগরী এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া অন্য দু’জন হলেন—সাইফুল ইসলাম (৩৭) ও মো. আমির হোসেন ফিরোজ (৪৭)।
র্যাব-১ এর মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাকিব হাসান জানান, শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলসের অফিসে সংগঠনটির প্রস্তাবিত সহসংগঠক ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও সদস্য মো. ইয়াসিনকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনা ঘটে। ওই দিন রাত সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরা পূর্ব থানাধীন ৬ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটে সংগঠনটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা চালায় আসামিরা। একপর্যায়ে আলতাফ জুলাই রেভেলসের সদস্য ইউসুফ আলী রেদোয়ানের মাথায় আঘাত করে গুরুতর জখম করেন। এ সময় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের পর হামলাকারীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে আহত ইউসুফ আলী রেদোয়ান বাদী হয়ে উত্তরা পূর্ব থানায় একটি হত্যা চেষ্টা মামলা দায়ের করেন। এর ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার দিবাগত রাতে র্যাব-১ এর একটি আভিযানিক দল অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ একজন তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে দক্ষিণখান, বিমানবন্দর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম থানাসহ বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, অস্ত্র, মাদক, ডাকাতি, অগ্নিসংযোগসহ অন্তত ১৬টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত তিনজনকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এর আগে গত ১৪ ডিসেম্বর মো. মাসুম ও ফাহিম খান নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। দক্ষিণখান ফায়দাবাদ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার দেশের রেল বিভাগকে পরিত্যক্ত করেছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তা পুনরুদ্ধার করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকার রেল যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে পৃথকভাবে রেলসেতু তৈরি হচ্ছে। সেখানে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন যাবে।
০৮ জুন ২০২৩
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান...
৩ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
১৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী মুফতি আমির হামজা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯৭১ সালের যে ভূমিকা, এত দিন পর্যন্ত যে মিথ্যা রচনা, আপনারা বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস পড়বেন।’
৩৮ মিনিট আগে