ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপি সাবেক সভাপতি আবু আসিফ আহমেদের নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট মুসা মিয়াকে (৭০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলা সদরের পূর্ববাজার এলাকার নিজ বাসা থেকে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী আসিফ আহমেদের শ্যালক শাফায়েত হোসেনকে (৩৮) খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফ আহমেদ।
স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবু আসিফ আহমেদ আজ বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুসা মিয়া আমার নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট। এ ছাড়া গতকাল রাত থেকে আমার শ্যালক শাফায়াতকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সে আমার নির্বাচন পরিচালনার প্রধান সমন্বয়কারী। সে কোথায় আছে, এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য আমাদের কাছে নেই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুসা মিয়া গ্রেপ্তারের সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি আশুগঞ্জে দুর্গাপুরে হওয়া মারামারির মামলার আসামি। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রার্থীর শ্যালক নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে পুলিশ কিছুই জানে না। পাশাপাশি কোনো তথ্য নেই তার ব্যাপারে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া বিজয়ী হয়েছিলেন। গত ১১ ডিসেম্বর আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করায় আসনটি শূন্য হয়। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি এ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আবারও অংশ নিতে যাচ্ছেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। তিনি এই আসনে ৫ বার সংসদ সদস্য ছিলেন। আব্দুস সাত্তারের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবু আসিফ আহমেদ, জাতীয় পার্টির আব্দুল হামিদ ভাসানী ও জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম জুয়েল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপি সাবেক সভাপতি আবু আসিফ আহমেদের নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট মুসা মিয়াকে (৭০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলা সদরের পূর্ববাজার এলাকার নিজ বাসা থেকে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী আসিফ আহমেদের শ্যালক শাফায়েত হোসেনকে (৩৮) খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফ আহমেদ।
স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবু আসিফ আহমেদ আজ বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুসা মিয়া আমার নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট। এ ছাড়া গতকাল রাত থেকে আমার শ্যালক শাফায়াতকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সে আমার নির্বাচন পরিচালনার প্রধান সমন্বয়কারী। সে কোথায় আছে, এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য আমাদের কাছে নেই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুসা মিয়া গ্রেপ্তারের সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি আশুগঞ্জে দুর্গাপুরে হওয়া মারামারির মামলার আসামি। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রার্থীর শ্যালক নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে পুলিশ কিছুই জানে না। পাশাপাশি কোনো তথ্য নেই তার ব্যাপারে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া বিজয়ী হয়েছিলেন। গত ১১ ডিসেম্বর আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করায় আসনটি শূন্য হয়। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি এ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আবারও অংশ নিতে যাচ্ছেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। তিনি এই আসনে ৫ বার সংসদ সদস্য ছিলেন। আব্দুস সাত্তারের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবু আসিফ আহমেদ, জাতীয় পার্টির আব্দুল হামিদ ভাসানী ও জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম জুয়েল।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে