লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি

ভোলার লালমোহনের সুপারি যাচ্ছে সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বাজারে। উপজেলা সদরের আড়তগুলো থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বড় বড় ব্যবসায়ীরা সুপারি কিনছেন। তা ছাড়া স্থানীয় বাগান মালিকেরাও প্রতি বছর গড়ে পঞ্চাশ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত বাড়তি আয় করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার প্রায় এক হাজার ১৩৫ হেক্টর জমিতে সুপারির বাগান রয়েছে। স্বল্প পরিশ্রমে ও ব্যয়ে বাড়তি আয় হয় বলে অনেকের মধ্যে সুপারির বাগান করার আগ্রহ দেখা যাচ্ছে।
উপজেলার রমাগঞ্জ, ধলিগৌরনগর ও চরভূতা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকার সুপারি বাগানের মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ অঞ্চলের অধিকাংশ বাড়িতে সুপারির বাগান রয়েছে। চারা লাগানোর পর আর তেমন কিছু করতে হয় না। কয়েক বছর পর এমনিতেই গাছে সুপারি ধরতে শুরু করে। প্রতি বছর সুপারি বিক্রি করে গড়ে পঞ্চাশ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত বাড়তি আয় করছেন স্থানীয় বাগান মালিকেরা।
উপজেলার বাজারগুলোতে পাইকার ও ব্যাপারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাকা সুপারি কেজিতে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আধা কাঁচা সুপারি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। কাটা সুপারি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজিতে।
লালমোহনের রমাগঞ্জ ইউনিয়নের সুপারি ব্যবসায়ী মো. ইউসুফ বলেন, ‘প্রতি বছর এই সময়ে গ্রাম-গঞ্জের হাট-বাজার থেকে সুপারি কিনে উপজেলা সদরের আড়তদারদের কাছে বিক্রি করি। এ বছর গাছে সুপারি কম ধরেছে। বাজারে সুপারির সরবরাহ কম, তাই দাম ও চাহিদা দু-ই বেশি।’
লালমোহন পৌরশহরের আড়তদার হাজী মো. মনির মাঝি বলেন, ‘এখান থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বড় বড় ব্যবসায়ীদের কাছে মোবাইলের মাধ্যমে বিক্রি করছি। অনেকে মোবাইল ফোন করে আমাদের কাছে সুপারি কিনতে চান। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা নিয়ে আমরা তাঁদের সুপারি কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিচ্ছি।’
পৌরসভার মহাজনপট্টির সামছুর ভান্ডারের মালিক বলেন, ‘ঢাকা, রংপুর, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পাইকারেরা এসে সুপারি কিনছেন আমাদের আড়ত থেকে। এই বছর বাজারে সুপারির দাম অনেক ভালো।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে, উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আব্দুর রব মোল্লা বলেন, ‘উপজেলার এক হাজার ১৩৫ হেক্টর জমিতে সুপারির বাগান রয়েছে। সুপারি চাষে তেমন পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না। চারা লাগানোর কয়েক বছর পর গাছে সুপারি ধরতে শুরু করে। প্রতিবছর বাগান থেকে বাড়তি আয়ের সুযোগ পান মালিকেরা। দিনদিন সুপারির চাহিদাও বাড়ছে। নতুন করে কেউ সুপারি চাষে আগ্রহী হলে তাঁদের কৃষি অফিস থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হবে।’

ভোলার লালমোহনের সুপারি যাচ্ছে সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বাজারে। উপজেলা সদরের আড়তগুলো থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বড় বড় ব্যবসায়ীরা সুপারি কিনছেন। তা ছাড়া স্থানীয় বাগান মালিকেরাও প্রতি বছর গড়ে পঞ্চাশ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত বাড়তি আয় করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার প্রায় এক হাজার ১৩৫ হেক্টর জমিতে সুপারির বাগান রয়েছে। স্বল্প পরিশ্রমে ও ব্যয়ে বাড়তি আয় হয় বলে অনেকের মধ্যে সুপারির বাগান করার আগ্রহ দেখা যাচ্ছে।
উপজেলার রমাগঞ্জ, ধলিগৌরনগর ও চরভূতা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকার সুপারি বাগানের মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ অঞ্চলের অধিকাংশ বাড়িতে সুপারির বাগান রয়েছে। চারা লাগানোর পর আর তেমন কিছু করতে হয় না। কয়েক বছর পর এমনিতেই গাছে সুপারি ধরতে শুরু করে। প্রতি বছর সুপারি বিক্রি করে গড়ে পঞ্চাশ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত বাড়তি আয় করছেন স্থানীয় বাগান মালিকেরা।
উপজেলার বাজারগুলোতে পাইকার ও ব্যাপারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাকা সুপারি কেজিতে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আধা কাঁচা সুপারি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। কাটা সুপারি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজিতে।
লালমোহনের রমাগঞ্জ ইউনিয়নের সুপারি ব্যবসায়ী মো. ইউসুফ বলেন, ‘প্রতি বছর এই সময়ে গ্রাম-গঞ্জের হাট-বাজার থেকে সুপারি কিনে উপজেলা সদরের আড়তদারদের কাছে বিক্রি করি। এ বছর গাছে সুপারি কম ধরেছে। বাজারে সুপারির সরবরাহ কম, তাই দাম ও চাহিদা দু-ই বেশি।’
লালমোহন পৌরশহরের আড়তদার হাজী মো. মনির মাঝি বলেন, ‘এখান থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বড় বড় ব্যবসায়ীদের কাছে মোবাইলের মাধ্যমে বিক্রি করছি। অনেকে মোবাইল ফোন করে আমাদের কাছে সুপারি কিনতে চান। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা নিয়ে আমরা তাঁদের সুপারি কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিচ্ছি।’
পৌরসভার মহাজনপট্টির সামছুর ভান্ডারের মালিক বলেন, ‘ঢাকা, রংপুর, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়সহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পাইকারেরা এসে সুপারি কিনছেন আমাদের আড়ত থেকে। এই বছর বাজারে সুপারির দাম অনেক ভালো।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে, উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আব্দুর রব মোল্লা বলেন, ‘উপজেলার এক হাজার ১৩৫ হেক্টর জমিতে সুপারির বাগান রয়েছে। সুপারি চাষে তেমন পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না। চারা লাগানোর কয়েক বছর পর গাছে সুপারি ধরতে শুরু করে। প্রতিবছর বাগান থেকে বাড়তি আয়ের সুযোগ পান মালিকেরা। দিনদিন সুপারির চাহিদাও বাড়ছে। নতুন করে কেউ সুপারি চাষে আগ্রহী হলে তাঁদের কৃষি অফিস থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হবে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে