প্রতিনিধি, পটুয়াখালী

করোনা ভাইরাসের লক্ষণ যাচাই করে সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে সুস্থ ব্যক্তিদের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে ব্যবহৃত অ্যাপ 'ডিফেন্স করোনা'। অ্যান্ড্রয়েড ও আই. ও. এস. অ্যাপ্লিকেশন টাইপের এই অ্যাপটি তৈরি করেছে পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সিয়াম রহমান।
সিয়াম রহমান পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের ৪২ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে প্রোটোটাইপ প্রজেক্টটি উপস্থাপন করে পটুয়াখালী জেলা পর্যায়ে ৩য় স্থান অধিকার করেছেন। পরে জেলা প্রশাসক মতিউল ইসলাম চৌধুরী সিয়ামকে অ্যাপের কার্যক্রম নিয়ে এগিয়ে যেতে উৎসাহ দিলেও টাকার অভাবে পূর্ণাঙ্গ অ্যাপে রূপান্তর করতে পারেনি সিয়াম। বর্তমানের অ্যাপের কয়েকটি ফিচার সক্রিয় ভাবে কাজ করছে।
অ্যাপের উদ্ভাবক সিয়াম রহমান জানান, 'ডিফেন্স করোনা' অ্যাপটি অফলাইনে ব্যবহারকারীর সার্বক্ষণিক হাঁচি-কাশির সংখ্যা ও মাত্রা, জনসমাগমে গেলে সতর্কবার্তা প্রদান ও মাস্ক পরিধান করতে নির্দেশ দেওয়া এবং চোখের রং নিরীক্ষা করা, বাসায় ফেরার পর হাত ধোয়ার নির্দেশ দেবে এই অ্যাপ। পরবর্তীতে এই সকল বিষয় সমূহের ওপর ভিত্তি করে, অ্যাপটির ব্যবহারকারী করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিতে আছে কিনা, তা প্রতি ৭ দিন পর পর একটি ফলাফল প্রদান করবে এবং সকল ফলাফল ব্যবহারকারীর প্রোফাইলে সংরক্ষিত থাকবে।
সিয়াম আরও জানান, ব্যবহারকারী তাঁর শারীরিক গতিবিধির তথ্য দেখতে পেয়ে নিজে সতর্ক হতে পারবে এবং অন্যকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন। যদি ব্যবহারকারীকে পাঠানো ফলাফল ঝুঁকির সংকেত দেয়, তাহলে তাঁকে করোনা টেস্ট করার জন্য নিকটস্থ করোনা টেস্ট ল্যাবে যাওয়ার জন্য নির্দেশনাও দেওয়া হবে এই অ্যাপের মাধ্যমে। ব্যবহারকারী কোনো কারণে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে করোনা টেস্ট ল্যাবে না গেলে, সেবাকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ অ্যাডমিন প্যানেলের সাহায্যে তাঁর সরাসরি অবস্থান পর্যবেক্ষণ করে তাঁকে করোনা টেস্ট করবে। টেস্ট ল্যাবে পরীক্ষিত ফলাফল অ্যাডমিন প্যানেলের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর প্রোফাইলে প্রদান করতে পারবে। অপরদিকে এই অ্যাপ একজন ভেক্সিনেটেড ব্যক্তির জন্যও অপরিহার্য ভূমিকা পালন করবে। ভেক্সিনেটেট ব্যক্তিরা আলাদা ক্যাটাগরির ব্যবহারকারী হিসেবে থাকবেন এবং ভ্যাকসিন গ্রহণের পরবর্তী অবস্থা সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন ও যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে সক্ষম হবেন।
সিয়াম আরও বলেন, এই অ্যাপ করোনা রোগীর শারীরিক গতিবিধি সম্পর্কে জানা এবং রোগীদের মানসিকভাবে ভেঙে না পড়া ও প্রয়োজনীয় সহায়তা এবং তথ্য প্রদানে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। করোনা ভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট পরিবর্তনের সঙ্গে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতাও পরিবর্তিত হয় এবং সংশ্লিষ্ট ভ্যারিয়েন্টের জন্য কার্যকরী ভ্যাকসিন প্রণয়ন সময়সাপেক্ষ হলেও সংক্রমণের লক্ষণ প্রায় একই থাকে বিধায় করোনার নতুন লক্ষণ ধরা পড়লে তার সেন্সিভিটি ফিচারসমূহ অ্যাপ-এ খুব দ্রুত সংযুক্ত করা যাবে; ফলে করোনাভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট পরিবর্তন হলেও প্রভাবশালী হতে পারবে না এবং সংক্রমণ খুব দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে।
এ ছাড়া এই তথ্যবহুল অ্যাপ এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী তার নিকটস্থ সেবাকেন্দ্রের যোগাযোগ করতে পারবে, বেড সংখ্যা, নিকটস্থ স্বেচ্ছাসেবকদের তথ্য, করোনা ও ভ্যাকসিন আপডেট, প্লাজমা ব্লাড সংগ্রহ, লকডাউন এলাকা, রেড জোন এলাকা, লাইভে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণসহ কোভিড সম্পর্কিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে তথ্য জানতে পারবে।
সিয়াম বলেন, ‘আমি স্থানীয় যুব সংগঠন পটুয়াখালী ইয়ুথ ফোরামের সদস্য। সংগঠনটির ব্যবস্থাপনায় ও পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহযোগিতায় নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে গত ডিসেম্বর ২০২০ এ আমার 'ডিফেন্স করোনা' প্রোজেক্ট নিয়ে কাজ করা শুরু করি এবং ১০ জানুয়ারি ২০২১-এ, প্রোটোটাইপ প্রজেক্টটি ৪২ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে উপস্থাপন করি। পটুয়াখালী জেলা পর্যায়ে এই কারণে ৩য় স্থান অধিকার করি। জেলা প্রশাসনের নির্দেশক্রমে আমি আমার প্রোজেক্ট এর ট্রায়াল ভার্সন প্রস্তুত করার জন্য আমার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করি।’
পটুয়াখালী জুবলি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রুহুল আমিন বলেন, সিয়াম আমাদের স্কুলের মেধাবী ছাত্র। করোনাকালীন এই মহামারিতে সে খুব ভালো একটি অ্যাপস উদ্ভাবন করেছে, যা এ সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাপসটির পরবর্তী কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা জেলা প্রশাসক বরাবর সহযোগিতার জন্য একটি আবেদন করেছি তবে এখনো কোনো ফলাফল পাইনি। তবে বর্তমান জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এই বিষয়ে আলোচনা করব।’
এ বিষয়ে পটুয়াখালী সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম শিপন বলেন, ‘পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সিয়াম রহমান উদ্ভাবিত 'ডিফেন্স করোনা' অ্যাপটি দেখেছি। এটা অত্যন্ত বিজ্ঞান সম্মত, অনেক ফিচার যুক্ত এবং তথ্যবহুল, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করবে। এটা যথাযথ কর্তৃপক্ষ অনুমোদন দিলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। আমরা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে তাকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করব।’
পটুয়াখালী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ইসরাত জাহান বলেন, ‘আমি সিয়ামের উদ্ভাবন সম্পর্কে জানি। সে পুরস্কার পেয়েছিল। সে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের কাছে এলে এই অ্যাপের কার্যকারিতা সম্পর্কে আমরা তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাঠাতে পারি।’

করোনা ভাইরাসের লক্ষণ যাচাই করে সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে সুস্থ ব্যক্তিদের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে ব্যবহৃত অ্যাপ 'ডিফেন্স করোনা'। অ্যান্ড্রয়েড ও আই. ও. এস. অ্যাপ্লিকেশন টাইপের এই অ্যাপটি তৈরি করেছে পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সিয়াম রহমান।
সিয়াম রহমান পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের ৪২ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে প্রোটোটাইপ প্রজেক্টটি উপস্থাপন করে পটুয়াখালী জেলা পর্যায়ে ৩য় স্থান অধিকার করেছেন। পরে জেলা প্রশাসক মতিউল ইসলাম চৌধুরী সিয়ামকে অ্যাপের কার্যক্রম নিয়ে এগিয়ে যেতে উৎসাহ দিলেও টাকার অভাবে পূর্ণাঙ্গ অ্যাপে রূপান্তর করতে পারেনি সিয়াম। বর্তমানের অ্যাপের কয়েকটি ফিচার সক্রিয় ভাবে কাজ করছে।
অ্যাপের উদ্ভাবক সিয়াম রহমান জানান, 'ডিফেন্স করোনা' অ্যাপটি অফলাইনে ব্যবহারকারীর সার্বক্ষণিক হাঁচি-কাশির সংখ্যা ও মাত্রা, জনসমাগমে গেলে সতর্কবার্তা প্রদান ও মাস্ক পরিধান করতে নির্দেশ দেওয়া এবং চোখের রং নিরীক্ষা করা, বাসায় ফেরার পর হাত ধোয়ার নির্দেশ দেবে এই অ্যাপ। পরবর্তীতে এই সকল বিষয় সমূহের ওপর ভিত্তি করে, অ্যাপটির ব্যবহারকারী করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিতে আছে কিনা, তা প্রতি ৭ দিন পর পর একটি ফলাফল প্রদান করবে এবং সকল ফলাফল ব্যবহারকারীর প্রোফাইলে সংরক্ষিত থাকবে।
সিয়াম আরও জানান, ব্যবহারকারী তাঁর শারীরিক গতিবিধির তথ্য দেখতে পেয়ে নিজে সতর্ক হতে পারবে এবং অন্যকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন। যদি ব্যবহারকারীকে পাঠানো ফলাফল ঝুঁকির সংকেত দেয়, তাহলে তাঁকে করোনা টেস্ট করার জন্য নিকটস্থ করোনা টেস্ট ল্যাবে যাওয়ার জন্য নির্দেশনাও দেওয়া হবে এই অ্যাপের মাধ্যমে। ব্যবহারকারী কোনো কারণে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে করোনা টেস্ট ল্যাবে না গেলে, সেবাকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ অ্যাডমিন প্যানেলের সাহায্যে তাঁর সরাসরি অবস্থান পর্যবেক্ষণ করে তাঁকে করোনা টেস্ট করবে। টেস্ট ল্যাবে পরীক্ষিত ফলাফল অ্যাডমিন প্যানেলের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর প্রোফাইলে প্রদান করতে পারবে। অপরদিকে এই অ্যাপ একজন ভেক্সিনেটেড ব্যক্তির জন্যও অপরিহার্য ভূমিকা পালন করবে। ভেক্সিনেটেট ব্যক্তিরা আলাদা ক্যাটাগরির ব্যবহারকারী হিসেবে থাকবেন এবং ভ্যাকসিন গ্রহণের পরবর্তী অবস্থা সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন ও যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে সক্ষম হবেন।
সিয়াম আরও বলেন, এই অ্যাপ করোনা রোগীর শারীরিক গতিবিধি সম্পর্কে জানা এবং রোগীদের মানসিকভাবে ভেঙে না পড়া ও প্রয়োজনীয় সহায়তা এবং তথ্য প্রদানে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। করোনা ভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট পরিবর্তনের সঙ্গে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতাও পরিবর্তিত হয় এবং সংশ্লিষ্ট ভ্যারিয়েন্টের জন্য কার্যকরী ভ্যাকসিন প্রণয়ন সময়সাপেক্ষ হলেও সংক্রমণের লক্ষণ প্রায় একই থাকে বিধায় করোনার নতুন লক্ষণ ধরা পড়লে তার সেন্সিভিটি ফিচারসমূহ অ্যাপ-এ খুব দ্রুত সংযুক্ত করা যাবে; ফলে করোনাভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট পরিবর্তন হলেও প্রভাবশালী হতে পারবে না এবং সংক্রমণ খুব দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে।
এ ছাড়া এই তথ্যবহুল অ্যাপ এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী তার নিকটস্থ সেবাকেন্দ্রের যোগাযোগ করতে পারবে, বেড সংখ্যা, নিকটস্থ স্বেচ্ছাসেবকদের তথ্য, করোনা ও ভ্যাকসিন আপডেট, প্লাজমা ব্লাড সংগ্রহ, লকডাউন এলাকা, রেড জোন এলাকা, লাইভে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণসহ কোভিড সম্পর্কিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে তথ্য জানতে পারবে।
সিয়াম বলেন, ‘আমি স্থানীয় যুব সংগঠন পটুয়াখালী ইয়ুথ ফোরামের সদস্য। সংগঠনটির ব্যবস্থাপনায় ও পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহযোগিতায় নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে গত ডিসেম্বর ২০২০ এ আমার 'ডিফেন্স করোনা' প্রোজেক্ট নিয়ে কাজ করা শুরু করি এবং ১০ জানুয়ারি ২০২১-এ, প্রোটোটাইপ প্রজেক্টটি ৪২ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে উপস্থাপন করি। পটুয়াখালী জেলা পর্যায়ে এই কারণে ৩য় স্থান অধিকার করি। জেলা প্রশাসনের নির্দেশক্রমে আমি আমার প্রোজেক্ট এর ট্রায়াল ভার্সন প্রস্তুত করার জন্য আমার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করি।’
পটুয়াখালী জুবলি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রুহুল আমিন বলেন, সিয়াম আমাদের স্কুলের মেধাবী ছাত্র। করোনাকালীন এই মহামারিতে সে খুব ভালো একটি অ্যাপস উদ্ভাবন করেছে, যা এ সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাপসটির পরবর্তী কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা জেলা প্রশাসক বরাবর সহযোগিতার জন্য একটি আবেদন করেছি তবে এখনো কোনো ফলাফল পাইনি। তবে বর্তমান জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এই বিষয়ে আলোচনা করব।’
এ বিষয়ে পটুয়াখালী সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম শিপন বলেন, ‘পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সিয়াম রহমান উদ্ভাবিত 'ডিফেন্স করোনা' অ্যাপটি দেখেছি। এটা অত্যন্ত বিজ্ঞান সম্মত, অনেক ফিচার যুক্ত এবং তথ্যবহুল, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করবে। এটা যথাযথ কর্তৃপক্ষ অনুমোদন দিলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। আমরা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে তাকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করব।’
পটুয়াখালী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ইসরাত জাহান বলেন, ‘আমি সিয়ামের উদ্ভাবন সম্পর্কে জানি। সে পুরস্কার পেয়েছিল। সে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের কাছে এলে এই অ্যাপের কার্যকারিতা সম্পর্কে আমরা তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাঠাতে পারি।’

২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব...
২৭ মিনিট আগে
উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগে
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে ২১৬ সদস্যবিশিষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নতুন এ কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে উন্মুক্ত কাজী রিয়াজ ও সদস্যসচিব করা হয়েছে আনিসুর রহমান সজলকে। কমিটিতে বাদ পড়েছেন সাবেক সদস্যসচিব সোহেল রানা। কাজী রিয়াজ আগের কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন। এ ছাড়া আনিসুর রহমান সজল আগের কমিটির মুখ্য সংগঠক ছিলেন।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক হাসিব আল ইসলাম, আহ্বায়ক রিফাত রশিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। আগামী ছয় মাসের জন্য এই কমিটির মেয়াদ থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া আজ সোমবার সকালে নতুন কমিটির বিষয়টি নিশ্চিত করেন আহ্বায়ক কাজী রিয়াজ।
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব ৩৭, সহমুখপাত্র ৩২, সংগঠক ৪০ এবং সদস্য রয়েছেন ৬০ জন।
নতুন করে সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া আনিসুর রহমান সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই কমিটির সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে ফরিদপুরে জুলাইয়ের চেতনাকে টিকিয়ে রাখা। জুলাই যোদ্ধাদের আবেগ, অনুভূতি, চাওয়া ও মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাব আমরা। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে ফরিদপুর জেলাকে বৈষম্য মুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া আমাদের প্রত্যয়।’
কমিটির অগ্রযাত্রা নিয়ে অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে কাজী রিয়াজ বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্ম অনেক শহীদের রক্তের ওপরে দাঁড়িয়ে সৃষ্টি এবং এর দায়বদ্ধতা অনেক। কমিটিতে যারা আসছে, তারা ইনশা আল্লাহ সুন্দর এবং জবাবদিহিমূলক এক বাংলাদেশ গড়তে কাজ করে যাবে। এই প্ল্যাটফর্ম অরাজনৈতিক, কিন্তু বৈপ্লবিক ঘরানার কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত রাখবে। কমিটিতে যাদের নাম আসছে বা আসে নাই, তাদের সকলের সহযোগিতা চাই।’
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো ছয় মাসের জন্য ৬০৪ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই কমিটিতে আহ্বায়ক ছিলেন কাজী রিয়াজ ও সদস্যসচিব ছিলেন সোহেল রানা।

ফরিদপুরে ২১৬ সদস্যবিশিষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নতুন এ কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে উন্মুক্ত কাজী রিয়াজ ও সদস্যসচিব করা হয়েছে আনিসুর রহমান সজলকে। কমিটিতে বাদ পড়েছেন সাবেক সদস্যসচিব সোহেল রানা। কাজী রিয়াজ আগের কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন। এ ছাড়া আনিসুর রহমান সজল আগের কমিটির মুখ্য সংগঠক ছিলেন।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক হাসিব আল ইসলাম, আহ্বায়ক রিফাত রশিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। আগামী ছয় মাসের জন্য এই কমিটির মেয়াদ থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া আজ সোমবার সকালে নতুন কমিটির বিষয়টি নিশ্চিত করেন আহ্বায়ক কাজী রিয়াজ।
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব ৩৭, সহমুখপাত্র ৩২, সংগঠক ৪০ এবং সদস্য রয়েছেন ৬০ জন।
নতুন করে সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া আনিসুর রহমান সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই কমিটির সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে ফরিদপুরে জুলাইয়ের চেতনাকে টিকিয়ে রাখা। জুলাই যোদ্ধাদের আবেগ, অনুভূতি, চাওয়া ও মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাব আমরা। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে ফরিদপুর জেলাকে বৈষম্য মুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া আমাদের প্রত্যয়।’
কমিটির অগ্রযাত্রা নিয়ে অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে কাজী রিয়াজ বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্ম অনেক শহীদের রক্তের ওপরে দাঁড়িয়ে সৃষ্টি এবং এর দায়বদ্ধতা অনেক। কমিটিতে যারা আসছে, তারা ইনশা আল্লাহ সুন্দর এবং জবাবদিহিমূলক এক বাংলাদেশ গড়তে কাজ করে যাবে। এই প্ল্যাটফর্ম অরাজনৈতিক, কিন্তু বৈপ্লবিক ঘরানার কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত রাখবে। কমিটিতে যাদের নাম আসছে বা আসে নাই, তাদের সকলের সহযোগিতা চাই।’
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো ছয় মাসের জন্য ৬০৪ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই কমিটিতে আহ্বায়ক ছিলেন কাজী রিয়াজ ও সদস্যসচিব ছিলেন সোহেল রানা।

করোনা ভাইরাসের লক্ষণ যাচাই করে সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে সুস্থ ব্যক্তিদের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে ব্যবহৃত অ্যাপ 'ডিফেন্স করোনা'। অ্যান্ড্রয়েড ও আই. ও. এস. অ্যাপ্লিকেশন টাইপের এই অ্যাপটি তৈরি করেছে পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সি
১৮ জুলাই ২০২১
উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগে
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেআগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সরকারি খাল দখল করে অবৈধ দোকানঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে এক স মিলমালিকের বিরুদ্ধে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
এরপর রত্নপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি কর্মকর্তা উত্তম ব্যাপারীকে সরেজমিন পাঠিয়ে নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। সে সময় দোকানঘর নির্মাণ না করার মর্মে স মিলমালিকের কাছ থেকে অঙ্গীকারনামাও নেওয়া হয়। তবে কিছুদিন নির্মাণকাজ বন্ধ থাকার পর আবারও প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে পুনরায় কাজ শুরু করেছেন আকুল বালা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন বলেন, খালের মধ্যে দোকানঘর নির্মাণ করা হলে চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো ধানখেতে পানি সরবরাহে বড় ধরনের সমস্যা দেখা দেবে। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও অজ্ঞাত কারণে নির্মাণকাজ চলমান থাকায় তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
অভিযুক্ত আকুল বালা বলেন, ‘খালের মধ্যে ব্যবসার জন্য দোকান ঘর নির্মাণকাজ শুরু করেছিলাম। ভূমি অফিস থেকে দোকান ঘর নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে বলেছেন। তাই আমি বর্তমানে কাজ বন্ধ রেখেছি।’
স্থানীয় হরেন বালা, হরশিদ রায় জানান, খালের মধ্যে ১০০ হাত লম্বা একটি ঘর দুই মাস আগে নির্মাণ শুরু করেছিলেন আকুল বালা। প্রশাসন ঘর নির্মাণে বাধা দেওয়ায় পরেও তাঁদের বাধা উপেক্ষা করে আকুল বালা নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে রত্নপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি কর্মকর্তা উত্তম ব্যাপারী বলেন, খালের মধ্যে দোকানঘর নির্মাণের কাজ আগে একবার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এখন আবার কাজ হলে সরেজমিন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. বায়েজীদ সরদার জানান, বন্ধ করে দেওয়া দোকানঘর পুনরায় নির্মাণ করা হলে সরেজমিন পরিদর্শন করে তা ভেঙে দেওয়া হবে।

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সরকারি খাল দখল করে অবৈধ দোকানঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে এক স মিলমালিকের বিরুদ্ধে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
এরপর রত্নপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি কর্মকর্তা উত্তম ব্যাপারীকে সরেজমিন পাঠিয়ে নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। সে সময় দোকানঘর নির্মাণ না করার মর্মে স মিলমালিকের কাছ থেকে অঙ্গীকারনামাও নেওয়া হয়। তবে কিছুদিন নির্মাণকাজ বন্ধ থাকার পর আবারও প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে পুনরায় কাজ শুরু করেছেন আকুল বালা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন বলেন, খালের মধ্যে দোকানঘর নির্মাণ করা হলে চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো ধানখেতে পানি সরবরাহে বড় ধরনের সমস্যা দেখা দেবে। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও অজ্ঞাত কারণে নির্মাণকাজ চলমান থাকায় তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
অভিযুক্ত আকুল বালা বলেন, ‘খালের মধ্যে ব্যবসার জন্য দোকান ঘর নির্মাণকাজ শুরু করেছিলাম। ভূমি অফিস থেকে দোকান ঘর নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে বলেছেন। তাই আমি বর্তমানে কাজ বন্ধ রেখেছি।’
স্থানীয় হরেন বালা, হরশিদ রায় জানান, খালের মধ্যে ১০০ হাত লম্বা একটি ঘর দুই মাস আগে নির্মাণ শুরু করেছিলেন আকুল বালা। প্রশাসন ঘর নির্মাণে বাধা দেওয়ায় পরেও তাঁদের বাধা উপেক্ষা করে আকুল বালা নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে রত্নপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি কর্মকর্তা উত্তম ব্যাপারী বলেন, খালের মধ্যে দোকানঘর নির্মাণের কাজ আগে একবার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এখন আবার কাজ হলে সরেজমিন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. বায়েজীদ সরদার জানান, বন্ধ করে দেওয়া দোকানঘর পুনরায় নির্মাণ করা হলে সরেজমিন পরিদর্শন করে তা ভেঙে দেওয়া হবে।

করোনা ভাইরাসের লক্ষণ যাচাই করে সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে সুস্থ ব্যক্তিদের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে ব্যবহৃত অ্যাপ 'ডিফেন্স করোনা'। অ্যান্ড্রয়েড ও আই. ও. এস. অ্যাপ্লিকেশন টাইপের এই অ্যাপটি তৈরি করেছে পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সি
১৮ জুলাই ২০২১
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব...
২৭ মিনিট আগে
খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগে
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেকাজী শামিম আহমেদ, খুলনা

খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। অভিযোগ উঠেছে, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ঘুষ নিয়ে ফিরে আসেন। ফলে বকেয়া বিল আদায় করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৪ ডিসেম্বর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় আলোচনা হয়। এ সময় বিল পরিশোধে গ্রাহকদের সতর্ক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে এখনো বকেয়া আদায়ে কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যায়নি। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছে চরম দ্বন্দ্ব। এ সুযোগটি নিচ্ছেন সাধারণ কর্মচারীরা। তাঁরা কর্মকর্তাদের পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ ফাঁকি দেওয়াসহ নানা দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা কর্মকর্তাদের আদেশ-নির্দেশও মানছেন না।
ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, কিছু গ্রাহক বিল কিস্তি করে নিয়ে গেলেও সেই কিস্তি পরিশোধ করেন না। অনেকের নাম-ঠিকানা ভুয়া থাকায় তাঁদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে গ্রাহকসংখ্যার অর্ধেকের বেশিই বিল পরিশোধ করেন না। অনাদায়ি গ্রাহকের অধিকাংশ উচ্চবিত্ত। এ ছাড়া বয়রা মহিলা হোস্টেল, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ বেশ কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠানে বড় অঙ্কের বিল বকেয়া রয়েছে।
একাধিক সূত্র জানায়, ওয়াসার রাজস্ব বিভাগের গঠিত আদায়কারী টিমের সদস্য ও বিল প্রদানকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা গ্রাহকদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিচ্ছেন। একাধিক প্রতিষ্ঠানের কাছে দেড় লাখ থেকে ২ লাখের বেশি টাকা বকেয়া রয়েছে। প্রতি মাসে এসব প্রতিষ্ঠানে নোটিশ পাঠানো হলেও তারা আদায়কারীদের ৩-৪ হাজার টাকা ঘুষ দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে।
ওয়াসা কর্তৃপক্ষ প্রতিটি গ্রাহকের বাসাবাড়িতে মিটার রিডিং এবং বিল পৌঁছে দেওয়ার জন্য আউটসোর্সিং ঠিকাদার নিয়োগ করেছে। তাঁদের পেছনে প্রতি মাসে খরচ হচ্ছে সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অথচ এরা ঠিকমতো বিল পৌঁছান না। আবার তিন-চার মাসের বিল একসঙ্গে পাঠিয়ে ঘুষ-বাণিজ্য করেন, এই অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ‘আমির সুলতান’ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প কর্মকর্তা সৈয়দ এরশাদ আহমেদ বলেন, ‘আগে দুর্নীতি হতো কি না জানি না। তবে এখন ডিজিটাল হওয়ায় সেই সুযোগ নেই। আমাদের কাজ হচ্ছে প্রতিটি গ্রাহকের মিটারের ছবি তুলে অনলাইনে এন্ট্রি দেওয়া এবং প্রতি মাসে পানির বিল গ্রাহকদের হাতে পৌঁছানো। আর এ কাজের জন্য চারজন সুপারভাইজারসহ ৩৪ জন কর্মী কাজ করছে।’
প্রকল্প কর্মকর্তা স্বীকার করে বলেন, ‘অনেক সময় অফিস থেকে আদায়কারীরা গেলে গ্রাহকেরা মাঝেমধ্যে আমাদের ফোন দেন। এটা কোনো অন্যায় নয়। আমাদের প্রতিষ্ঠান বিল আদায় করে না, কাজেই আমরা কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই।’
দুর্নীতির বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে ওয়াসার বাণিজ্য ব্যবস্থাপক খাদেমুল ইসলাম বলেন, ‘বকেয়া আদায়ে নিয়মিত মাইকিং, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, নোটিশ প্রদান এবং বাড়ি বাড়ি লোক পাঠানো হয়। গ্রাহকদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার দু-একটি অভিযোগ পাওয়া গেলেও তা প্রমাণিত হয়নি।’
খাদেমুল আরও বলেন, ‘ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ বকেয়া ২ লাখের বেশি নয়। বকেয়া অনাদায়ির সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে ব্যক্তি পর্যায়ে গ্রাহকেরা গভীর নলকূপ স্থাপন করছে। এ ক্ষেত্রে ওয়াসার অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজনবোধ করছে না। গভীর নলকূপে মাসে খরচ হচ্ছে মাত্র ৪০০ টাকা। আর ওয়াসাকে দিতে হয় ৪ হাজার টাকা। সে কারণে কিছু গ্রাহক এখন অনুমোদন ছাড়াই গভীর নলকূপ বসাচ্ছে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ওয়াসা।’
ওয়াসার পরিচালক শেখ দিদারুল আলম বলেন, ৪ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ওয়াসার বোর্ড সভায় বিষয়টি তোলা হয়েছিল। সেখানে আউটসোর্সিং ঠিকাদার পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। অনেকেই পানির বিল দেয় না। বিল পরিশোধের জন্য সতর্ক করতে বলা হয়েছে।

খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। অভিযোগ উঠেছে, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ঘুষ নিয়ে ফিরে আসেন। ফলে বকেয়া বিল আদায় করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৪ ডিসেম্বর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় আলোচনা হয়। এ সময় বিল পরিশোধে গ্রাহকদের সতর্ক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে এখনো বকেয়া আদায়ে কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যায়নি। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছে চরম দ্বন্দ্ব। এ সুযোগটি নিচ্ছেন সাধারণ কর্মচারীরা। তাঁরা কর্মকর্তাদের পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ ফাঁকি দেওয়াসহ নানা দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা কর্মকর্তাদের আদেশ-নির্দেশও মানছেন না।
ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, কিছু গ্রাহক বিল কিস্তি করে নিয়ে গেলেও সেই কিস্তি পরিশোধ করেন না। অনেকের নাম-ঠিকানা ভুয়া থাকায় তাঁদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে গ্রাহকসংখ্যার অর্ধেকের বেশিই বিল পরিশোধ করেন না। অনাদায়ি গ্রাহকের অধিকাংশ উচ্চবিত্ত। এ ছাড়া বয়রা মহিলা হোস্টেল, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ বেশ কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠানে বড় অঙ্কের বিল বকেয়া রয়েছে।
একাধিক সূত্র জানায়, ওয়াসার রাজস্ব বিভাগের গঠিত আদায়কারী টিমের সদস্য ও বিল প্রদানকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা গ্রাহকদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিচ্ছেন। একাধিক প্রতিষ্ঠানের কাছে দেড় লাখ থেকে ২ লাখের বেশি টাকা বকেয়া রয়েছে। প্রতি মাসে এসব প্রতিষ্ঠানে নোটিশ পাঠানো হলেও তারা আদায়কারীদের ৩-৪ হাজার টাকা ঘুষ দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে।
ওয়াসা কর্তৃপক্ষ প্রতিটি গ্রাহকের বাসাবাড়িতে মিটার রিডিং এবং বিল পৌঁছে দেওয়ার জন্য আউটসোর্সিং ঠিকাদার নিয়োগ করেছে। তাঁদের পেছনে প্রতি মাসে খরচ হচ্ছে সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অথচ এরা ঠিকমতো বিল পৌঁছান না। আবার তিন-চার মাসের বিল একসঙ্গে পাঠিয়ে ঘুষ-বাণিজ্য করেন, এই অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ‘আমির সুলতান’ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প কর্মকর্তা সৈয়দ এরশাদ আহমেদ বলেন, ‘আগে দুর্নীতি হতো কি না জানি না। তবে এখন ডিজিটাল হওয়ায় সেই সুযোগ নেই। আমাদের কাজ হচ্ছে প্রতিটি গ্রাহকের মিটারের ছবি তুলে অনলাইনে এন্ট্রি দেওয়া এবং প্রতি মাসে পানির বিল গ্রাহকদের হাতে পৌঁছানো। আর এ কাজের জন্য চারজন সুপারভাইজারসহ ৩৪ জন কর্মী কাজ করছে।’
প্রকল্প কর্মকর্তা স্বীকার করে বলেন, ‘অনেক সময় অফিস থেকে আদায়কারীরা গেলে গ্রাহকেরা মাঝেমধ্যে আমাদের ফোন দেন। এটা কোনো অন্যায় নয়। আমাদের প্রতিষ্ঠান বিল আদায় করে না, কাজেই আমরা কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই।’
দুর্নীতির বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে ওয়াসার বাণিজ্য ব্যবস্থাপক খাদেমুল ইসলাম বলেন, ‘বকেয়া আদায়ে নিয়মিত মাইকিং, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, নোটিশ প্রদান এবং বাড়ি বাড়ি লোক পাঠানো হয়। গ্রাহকদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার দু-একটি অভিযোগ পাওয়া গেলেও তা প্রমাণিত হয়নি।’
খাদেমুল আরও বলেন, ‘ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ বকেয়া ২ লাখের বেশি নয়। বকেয়া অনাদায়ির সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে ব্যক্তি পর্যায়ে গ্রাহকেরা গভীর নলকূপ স্থাপন করছে। এ ক্ষেত্রে ওয়াসার অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজনবোধ করছে না। গভীর নলকূপে মাসে খরচ হচ্ছে মাত্র ৪০০ টাকা। আর ওয়াসাকে দিতে হয় ৪ হাজার টাকা। সে কারণে কিছু গ্রাহক এখন অনুমোদন ছাড়াই গভীর নলকূপ বসাচ্ছে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ওয়াসা।’
ওয়াসার পরিচালক শেখ দিদারুল আলম বলেন, ৪ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ওয়াসার বোর্ড সভায় বিষয়টি তোলা হয়েছিল। সেখানে আউটসোর্সিং ঠিকাদার পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। অনেকেই পানির বিল দেয় না। বিল পরিশোধের জন্য সতর্ক করতে বলা হয়েছে।

করোনা ভাইরাসের লক্ষণ যাচাই করে সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে সুস্থ ব্যক্তিদের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে ব্যবহৃত অ্যাপ 'ডিফেন্স করোনা'। অ্যান্ড্রয়েড ও আই. ও. এস. অ্যাপ্লিকেশন টাইপের এই অ্যাপটি তৈরি করেছে পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সি
১৮ জুলাই ২০২১
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব...
২৭ মিনিট আগে
উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
১ ঘণ্টা আগে
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেসহিবুর রহমান, হবিগঞ্জ

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি (টপসয়েল) কেটে অবাধে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের ভাষ্য, প্রতিবছর শীত মৌসুম এলেই একটি সংঘবদ্ধ মাটিখেকো চক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে। গত কয়েক বছর ধরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ অবৈধ কার্যক্রম চললেও শীত শুরু হলেই ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নে তৎপরতা সবচেয়ে বেশি বেড়ে যায়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের কার্যকর তদারকির অভাবে চলতি মৌসুমে মাটিখেকোদের দৌরাত্ম্য কয়েক গুণ বেড়েছে। দিন-রাত শ্রমিক ও ভেকু (এক্সকাভেটর) ব্যবহার করে কৃষিজমির উপরিভাগের উর্বর মাটি কেটে ট্রাক্টরের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এতে কৃষিজমির উৎপাদনক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্যও হুমকির মুখে পড়ছে। অতিরিক্ত ভারী যান চলাচলে গ্রামীণ সড়কগুলোরও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারা কৃষিজমি থেকে টপসয়েল কেটে বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে আসছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নের শেরপুর, কেশবপুর ও ঋষিপাড়া এলাকা থেকে নিয়মিত মাটি কেটে ট্রাক্টরের মাধ্যমে পরিবহন করা হচ্ছে। মাটি ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি ট্রাক্টর টপসয়েল ২০০ থেকে ৩০০ টাকায় কিনে পরে তা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক জনপ্রতিনিধি বলেন, ‘এই মাটিখেকো চক্রের সঙ্গে প্রভাবশালী মহল জড়িত থাকায় প্রকাশ্যে কিছু বলা কঠিন। সরকার পরিবর্তন হলেও প্রভাবশালীরা থেকে যায়।’
অভিযোগের বিষয়ে কামাল মিয়া বলেন, ‘আমরা যে জমি থেকে মাটি কাটি, তা মালিকের কাছ থেকে টাকা দিয়ে কিনে নেওয়া। যদি আইনি কোনো বাধা থাকে, তাহলে আর এসব কাজ করব না।’
আরেক অভিযুক্ত মন্নর মিয়া বলেন, ‘এই মৌসুমে মাত্র দুই দিন মাটি কেটেছি। এখন আর কাটছি না। যে গাড়ি এনেছিলাম, সেটিও ফেরত পাঠিয়েছি। এ বছর আর মাটি কাটব না।’
এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার বিষয়টি শুনেছি। যারা এ কাজে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি (টপসয়েল) কেটে অবাধে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের ভাষ্য, প্রতিবছর শীত মৌসুম এলেই একটি সংঘবদ্ধ মাটিখেকো চক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে। গত কয়েক বছর ধরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ অবৈধ কার্যক্রম চললেও শীত শুরু হলেই ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নে তৎপরতা সবচেয়ে বেশি বেড়ে যায়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের কার্যকর তদারকির অভাবে চলতি মৌসুমে মাটিখেকোদের দৌরাত্ম্য কয়েক গুণ বেড়েছে। দিন-রাত শ্রমিক ও ভেকু (এক্সকাভেটর) ব্যবহার করে কৃষিজমির উপরিভাগের উর্বর মাটি কেটে ট্রাক্টরের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এতে কৃষিজমির উৎপাদনক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্যও হুমকির মুখে পড়ছে। অতিরিক্ত ভারী যান চলাচলে গ্রামীণ সড়কগুলোরও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, টপসয়েল কাটা ও পরিবহনের সঙ্গে একটি মধ্যস্বত্বভোগী চক্র জড়িত। অভিযোগ অনুযায়ী, ব্রাহ্মণডোরা এলাকার মুর্শেদ মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া, শেরপুর এলাকার সামসু মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া এবং অলিপুর এলাকার মন্নর মিয়া এ চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারা কৃষিজমি থেকে টপসয়েল কেটে বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে আসছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নের শেরপুর, কেশবপুর ও ঋষিপাড়া এলাকা থেকে নিয়মিত মাটি কেটে ট্রাক্টরের মাধ্যমে পরিবহন করা হচ্ছে। মাটি ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি ট্রাক্টর টপসয়েল ২০০ থেকে ৩০০ টাকায় কিনে পরে তা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক জনপ্রতিনিধি বলেন, ‘এই মাটিখেকো চক্রের সঙ্গে প্রভাবশালী মহল জড়িত থাকায় প্রকাশ্যে কিছু বলা কঠিন। সরকার পরিবর্তন হলেও প্রভাবশালীরা থেকে যায়।’
অভিযোগের বিষয়ে কামাল মিয়া বলেন, ‘আমরা যে জমি থেকে মাটি কাটি, তা মালিকের কাছ থেকে টাকা দিয়ে কিনে নেওয়া। যদি আইনি কোনো বাধা থাকে, তাহলে আর এসব কাজ করব না।’
আরেক অভিযুক্ত মন্নর মিয়া বলেন, ‘এই মৌসুমে মাত্র দুই দিন মাটি কেটেছি। এখন আর কাটছি না। যে গাড়ি এনেছিলাম, সেটিও ফেরত পাঠিয়েছি। এ বছর আর মাটি কাটব না।’
এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার বিষয়টি শুনেছি। যারা এ কাজে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

করোনা ভাইরাসের লক্ষণ যাচাই করে সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে সুস্থ ব্যক্তিদের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে ব্যবহৃত অ্যাপ 'ডিফেন্স করোনা'। অ্যান্ড্রয়েড ও আই. ও. এস. অ্যাপ্লিকেশন টাইপের এই অ্যাপটি তৈরি করেছে পটুয়াখালী সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সি
১৮ জুলাই ২০২১
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব...
২৭ মিনিট আগে
উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগে