বরগুনা প্রতিনিধি

জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সাধারণ আসনের সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁর সঙ্গে পাথরঘাটা উপজেলার আরও ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা অনশনে যোগ দিয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে বরগুনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অনশনে বসেন তাঁরা।
এম এ খালেকসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অভিযোগ—বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে অপর প্রার্থী এনামুল হোসাইনের পক্ষে ৫৪ লাখ টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। এ অবস্থায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ আসনে নির্বাচন স্থগিত করার দাবি তাদের।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বলেন, ‘আমি পাথরঘাটা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার। জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনা জেলায় আমিই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে একমাত্র প্রার্থী। বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন নির্বাচনের শুরু থেকেই একই ওয়ার্ডের অপর প্রার্থী এনামুল হোসাইনের পক্ষে গিয়ে আমার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। গত ২৬ সেপ্টেম্বর রাতে এমপি রিমন, এনামুল হোসাইনের মালিকানাধীন পাথরঘাটার কে বি বরফ কল অফিসে উপজেলার অধিকাংশ চেয়ারম্যান, মেম্বার এবং পৌর কমিশনারদের নিয়ে বৈঠক করেন। ওই সময় প্রত্যেক ভোটারকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ২৭ লাখ টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। এমনকি তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করেছেন। যার ছবি এবং অডিও রেকর্ড (যাদের টাকা দেওয়া হয়েছে তাদের অডিও রেকর্ড) পরবর্তীতে প্রকাশ পেয়েছে। একইভাবে গত শুক্রবার রাতে ফের মোটরসাইকেল নিয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আবারও ৩০ হাজার করে টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। মোট ৫৪ লাখ টাকায় ভোট কিনেছেন প্রার্থী এনামুল হোসাইন। আর এতে সহযোগিতা করেছেন এমপি রিমন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক আরও বলেন, ‘যেসব ভোটারদের ভোট কিনেছেন তাদের কয়েকজনের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। টাকা নেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন অনেকে। মোবাইলে তাদের স্বীকারোক্তিমূলক অডিও রেকর্ড আমার কাছে আছে। এমপি রিমন ফোন করে তাদের ডেকে নিয়ে টাকা দিয়েছেন। এমপির চাপে বাধ্য হয়েই টাকা নিয়েছেন তারা। আমি এসব বিষয়ে গত ৬ অক্টোবর রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বরগুনা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় বাধ্য হয়েই অনশনে বসেছি। আমি চাই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ আসনে ভোট স্থগিত করে পুনঃতফসিল ঘোষণা করা হোক। আমার দাবি না মানা পর্যন্ত অনশনে থাকব।’
অনশনে অংশ নেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে জেলায় একমাত্র প্রার্থী এম এ খালেক। আমরা তাঁর পক্ষে যখন প্রচারণা শুরু করি তখনই এমপি রিমন আমাদের নানাভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। রিমনের বাবা একজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী হওয়ায় তিনি সব সময় মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধিতা করে আসছেন। বিএনপি-জামায়াতপন্থীদের কৌশলে সমর্থন করে যাচ্ছেন তিনি। বিভিন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের বিরোধিতা করে আসছেন। গত ইউপি নির্বাচনেও তিনি দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছিলেন। এই নির্বাচনেও মুক্তিযোদ্ধাদের বিপরীতে গিয়ে একজন এসপির ছোট ভাইকে দাঁড় করিয়েছেন। ওই এসপির কালো টাকায় তার ছোট ভাইয়ের পক্ষে ভোট কিনেছেন রিমন। এ অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। তাই আমরা মুক্তিযোদ্ধারা একত্রিত হয়ে অনশনে বসেছি। আমাদের দাবি না মানলে আমরা অনশন ভাঙবোনা।’
এ অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ওই আসনের সাধারণ সদস্য প্রার্থী এনামুল হোসাইন বলেন, ‘নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ খালেক কৌশলের আশ্রয় নিয়ে অনশনে বসেছেন। তাঁর দাবি অযৌক্তিক ও মিথ্যা। আমি বা আমাদের এমপি কেউ ভোট কিনিনি। এসব বানোয়াট অজুহাতে নির্বাচন স্থগিত করাই এখন তাঁর লক্ষ্য।’
এ বিষয়ে বরগুনার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা অনশনে বসেছেন আমি শুনিনি। জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে যদি কোনো প্রার্থীর অভিযোগ থাকে তবে আমার সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে পারতেন। অনশনে বসার দরকার ছিল না। তারপরও আমি খোঁজ নিয়ে জেনে দেখব এবং যদি অভিযোগ থাকে সমাধানের চেষ্টা করব।’
অভিযোগের বিষয়ে বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘চেয়ারম্যান মেম্বারদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে আমি অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। তবে টাকা পয়সা লেনদেনের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি ভোটারদের ওপর প্রভাব বিস্তার করে তাদের ডেকে টাকা দিয়েছি, এসব অভিযোগ সত্য নয়। এসব অভিযোগ অনেক আগে থেকেই তাঁরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে করে আসছে।’

জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সাধারণ আসনের সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁর সঙ্গে পাথরঘাটা উপজেলার আরও ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা অনশনে যোগ দিয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে বরগুনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অনশনে বসেন তাঁরা।
এম এ খালেকসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অভিযোগ—বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে অপর প্রার্থী এনামুল হোসাইনের পক্ষে ৫৪ লাখ টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। এ অবস্থায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ আসনে নির্বাচন স্থগিত করার দাবি তাদের।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বলেন, ‘আমি পাথরঘাটা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার। জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনা জেলায় আমিই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে একমাত্র প্রার্থী। বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন নির্বাচনের শুরু থেকেই একই ওয়ার্ডের অপর প্রার্থী এনামুল হোসাইনের পক্ষে গিয়ে আমার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। গত ২৬ সেপ্টেম্বর রাতে এমপি রিমন, এনামুল হোসাইনের মালিকানাধীন পাথরঘাটার কে বি বরফ কল অফিসে উপজেলার অধিকাংশ চেয়ারম্যান, মেম্বার এবং পৌর কমিশনারদের নিয়ে বৈঠক করেন। ওই সময় প্রত্যেক ভোটারকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ২৭ লাখ টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। এমনকি তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করেছেন। যার ছবি এবং অডিও রেকর্ড (যাদের টাকা দেওয়া হয়েছে তাদের অডিও রেকর্ড) পরবর্তীতে প্রকাশ পেয়েছে। একইভাবে গত শুক্রবার রাতে ফের মোটরসাইকেল নিয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আবারও ৩০ হাজার করে টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। মোট ৫৪ লাখ টাকায় ভোট কিনেছেন প্রার্থী এনামুল হোসাইন। আর এতে সহযোগিতা করেছেন এমপি রিমন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক আরও বলেন, ‘যেসব ভোটারদের ভোট কিনেছেন তাদের কয়েকজনের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। টাকা নেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন অনেকে। মোবাইলে তাদের স্বীকারোক্তিমূলক অডিও রেকর্ড আমার কাছে আছে। এমপি রিমন ফোন করে তাদের ডেকে নিয়ে টাকা দিয়েছেন। এমপির চাপে বাধ্য হয়েই টাকা নিয়েছেন তারা। আমি এসব বিষয়ে গত ৬ অক্টোবর রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বরগুনা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় বাধ্য হয়েই অনশনে বসেছি। আমি চাই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ আসনে ভোট স্থগিত করে পুনঃতফসিল ঘোষণা করা হোক। আমার দাবি না মানা পর্যন্ত অনশনে থাকব।’
অনশনে অংশ নেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে জেলায় একমাত্র প্রার্থী এম এ খালেক। আমরা তাঁর পক্ষে যখন প্রচারণা শুরু করি তখনই এমপি রিমন আমাদের নানাভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। রিমনের বাবা একজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী হওয়ায় তিনি সব সময় মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধিতা করে আসছেন। বিএনপি-জামায়াতপন্থীদের কৌশলে সমর্থন করে যাচ্ছেন তিনি। বিভিন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের বিরোধিতা করে আসছেন। গত ইউপি নির্বাচনেও তিনি দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছিলেন। এই নির্বাচনেও মুক্তিযোদ্ধাদের বিপরীতে গিয়ে একজন এসপির ছোট ভাইকে দাঁড় করিয়েছেন। ওই এসপির কালো টাকায় তার ছোট ভাইয়ের পক্ষে ভোট কিনেছেন রিমন। এ অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। তাই আমরা মুক্তিযোদ্ধারা একত্রিত হয়ে অনশনে বসেছি। আমাদের দাবি না মানলে আমরা অনশন ভাঙবোনা।’
এ অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ওই আসনের সাধারণ সদস্য প্রার্থী এনামুল হোসাইন বলেন, ‘নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ খালেক কৌশলের আশ্রয় নিয়ে অনশনে বসেছেন। তাঁর দাবি অযৌক্তিক ও মিথ্যা। আমি বা আমাদের এমপি কেউ ভোট কিনিনি। এসব বানোয়াট অজুহাতে নির্বাচন স্থগিত করাই এখন তাঁর লক্ষ্য।’
এ বিষয়ে বরগুনার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা অনশনে বসেছেন আমি শুনিনি। জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে যদি কোনো প্রার্থীর অভিযোগ থাকে তবে আমার সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে পারতেন। অনশনে বসার দরকার ছিল না। তারপরও আমি খোঁজ নিয়ে জেনে দেখব এবং যদি অভিযোগ থাকে সমাধানের চেষ্টা করব।’
অভিযোগের বিষয়ে বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘চেয়ারম্যান মেম্বারদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে আমি অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। তবে টাকা পয়সা লেনদেনের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি ভোটারদের ওপর প্রভাব বিস্তার করে তাদের ডেকে টাকা দিয়েছি, এসব অভিযোগ সত্য নয়। এসব অভিযোগ অনেক আগে থেকেই তাঁরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে করে আসছে।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৬ মিনিট আগে
মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে।
২০ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
২২ মিনিট আগে
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৭ দিনের রিমান্ড শেষে বিকেলে কবিরকে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ৫ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তাঁর পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ১৬ ডিসেম্বর কবিরকে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ১৪ ডিসেম্বর রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে কবিরকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
কবির পটুয়াখালী সদরের টিটকাটা এলাকার মৃত মোজাফফরের ছেলে। তিনি রাজধানীর আদাবর থানার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের নবোদয় হাউজিং সোসাইটিতে বসবাস করতেন। গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে বিজয়নগর এলাকায় শরিফ ওসমান বিন হাদি একটি রিকশায় করে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুই জনের একজন তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়।
হাদি মাথায় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। ঘটনার পরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হলে গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মারা যান।
গত ১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যা চেষ্টা মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের যুগ্ম সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদির মৃত্যুর পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
এ মামলায় ফয়সাল করিমের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু এবং বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমাকে গ্রেপ্তারের পর দুই দফা রিমান্ডে নেওয়া হয়। তাঁরা এখনো পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে রয়েছেন। প্রধান আসামি ফয়সালকে ভারতে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিমও দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে রয়েছেন।
ফয়সালকে রেন্ট এ কারের মাইক্রোবাসে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার নুরুজ্জামান কারাগারে রয়েছেন। ফয়সালের বাবা হুমায়ুন কবির ও মা হাসি বেগম ফয়সালকে পালাতে সহযোগিতার কথা স্বীকার করে গত ১৭ ডিসেম্বর আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৭ দিনের রিমান্ড শেষে বিকেলে কবিরকে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ৫ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তাঁর পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ১৬ ডিসেম্বর কবিরকে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ১৪ ডিসেম্বর রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে কবিরকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
কবির পটুয়াখালী সদরের টিটকাটা এলাকার মৃত মোজাফফরের ছেলে। তিনি রাজধানীর আদাবর থানার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের নবোদয় হাউজিং সোসাইটিতে বসবাস করতেন। গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে বিজয়নগর এলাকায় শরিফ ওসমান বিন হাদি একটি রিকশায় করে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুই জনের একজন তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়।
হাদি মাথায় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। ঘটনার পরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হলে গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মারা যান।
গত ১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যা চেষ্টা মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের যুগ্ম সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদির মৃত্যুর পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
এ মামলায় ফয়সাল করিমের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু এবং বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমাকে গ্রেপ্তারের পর দুই দফা রিমান্ডে নেওয়া হয়। তাঁরা এখনো পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে রয়েছেন। প্রধান আসামি ফয়সালকে ভারতে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিমও দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে রয়েছেন।
ফয়সালকে রেন্ট এ কারের মাইক্রোবাসে পালাতে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার নুরুজ্জামান কারাগারে রয়েছেন। ফয়সালের বাবা হুমায়ুন কবির ও মা হাসি বেগম ফয়সালকে পালাতে সহযোগিতার কথা স্বীকার করে গত ১৭ ডিসেম্বর আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সাধারণ আসনের সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁর সঙ্গে পাথরঘাটা উপজেলার আরও ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা অনশনে যোগ দিয়েছেন...
১৬ অক্টোবর ২০২২
মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে।
২০ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
২২ মিনিট আগে
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেমেহেরপুর প্রতিনিধি

মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় মোটরসাইকেলচালক রাকিবুল গুরুতর আহত হয়েছেন। সম্পর্কে তাঁরা মামা-ভাগনে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে রেফার্ড করেছেন চিকিৎসকেরা।
মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবীর জানান, আজ সকালে মেহেরপুর-আশরাফপুর গ্রামের সড়ক দিয়ে মোটরসাইকেলযোগে মেহেরপুর শহরের দিকে আসছিলেন লিজন ও রাকিবুল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ড্রাম ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান মোটরসাইকেল আরোহী লিজন। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দারা মোটরসাইকেলচালক রাকিবুল ইসলামকে মেহেরপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে রামেক হাসপাতালে পাঠান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লিজনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিকেলে লাশের দাফন সম্পন্ন হয়।

মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় মোটরসাইকেলচালক রাকিবুল গুরুতর আহত হয়েছেন। সম্পর্কে তাঁরা মামা-ভাগনে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে রেফার্ড করেছেন চিকিৎসকেরা।
মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবীর জানান, আজ সকালে মেহেরপুর-আশরাফপুর গ্রামের সড়ক দিয়ে মোটরসাইকেলযোগে মেহেরপুর শহরের দিকে আসছিলেন লিজন ও রাকিবুল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ড্রাম ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান মোটরসাইকেল আরোহী লিজন। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দারা মোটরসাইকেলচালক রাকিবুল ইসলামকে মেহেরপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে রামেক হাসপাতালে পাঠান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লিজনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিকেলে লাশের দাফন সম্পন্ন হয়।

জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সাধারণ আসনের সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁর সঙ্গে পাথরঘাটা উপজেলার আরও ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা অনশনে যোগ দিয়েছেন...
১৬ অক্টোবর ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৬ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
২২ মিনিট আগে
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
হুমকি পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন মৌলভীবাজারের দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মো. এহসানুল হক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গল শাখার সভাপতি মো. মুজাহিদুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গল শাখার আহ্বায়ক নাঈম হাসান, মৌলভীবাজার জেলা এনসিপির সাংগঠনিক সম্পাদক নিলয় রশিদ, জেলা এনসিপির সদস্য হায়দার আলী ও নাঈম।
জিডিতে বলা হয়, গত রোববার বেলা ১টা ২৯ মিনিটের দিকে ‘নো ক্যাপশন’ ফেসবুক আইডির মেসেঞ্জার থেকে জুলাই যোদ্ধা মো. মুজাহিদুল ইসলামকে হত্যা ও লাশ গুম করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। অন্যদের নামও লিস্ট করে দেওয়া হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ও আমার সহযোগীদের বিরুদ্ধে ফেসবুক আইডি, মেসেঞ্জার ও কমেন্টে নিয়মিত ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে এবং যেকোনো সময় বড় ধরনের ক্ষতিসাধন করতে পারে। এ বিষয়ে আমরা ছয়জন শ্রীমঙ্গল থানায় সরাসরি উপস্থিত হয়ে থানার ওসিকে জানালে জিডি করার পরামর্শ দেন। আমরা জিডি করেছি। এ ঘটনায় প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।’
সাংবাদিক এহসানুল হক জানান, সংবাদ প্রকাশের জেরে এর আগেও একাধিকবার হুমকি ও আক্রমণের শিকার হয়ে জিডি করেছেন তিনি। এখন নতুন হুমকি পেয়ে তিনি ও তাঁর পরিবার উদ্বিগ্ন।
এ বিষয়ে শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন, ‘একটি সাধারণ ডায়েরি নেওয়া হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য ও স্ক্রিনশট যাচাই করে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
হুমকি পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন মৌলভীবাজারের দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মো. এহসানুল হক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গল শাখার সভাপতি মো. মুজাহিদুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গল শাখার আহ্বায়ক নাঈম হাসান, মৌলভীবাজার জেলা এনসিপির সাংগঠনিক সম্পাদক নিলয় রশিদ, জেলা এনসিপির সদস্য হায়দার আলী ও নাঈম।
জিডিতে বলা হয়, গত রোববার বেলা ১টা ২৯ মিনিটের দিকে ‘নো ক্যাপশন’ ফেসবুক আইডির মেসেঞ্জার থেকে জুলাই যোদ্ধা মো. মুজাহিদুল ইসলামকে হত্যা ও লাশ গুম করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। অন্যদের নামও লিস্ট করে দেওয়া হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ও আমার সহযোগীদের বিরুদ্ধে ফেসবুক আইডি, মেসেঞ্জার ও কমেন্টে নিয়মিত ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে এবং যেকোনো সময় বড় ধরনের ক্ষতিসাধন করতে পারে। এ বিষয়ে আমরা ছয়জন শ্রীমঙ্গল থানায় সরাসরি উপস্থিত হয়ে থানার ওসিকে জানালে জিডি করার পরামর্শ দেন। আমরা জিডি করেছি। এ ঘটনায় প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।’
সাংবাদিক এহসানুল হক জানান, সংবাদ প্রকাশের জেরে এর আগেও একাধিকবার হুমকি ও আক্রমণের শিকার হয়ে জিডি করেছেন তিনি। এখন নতুন হুমকি পেয়ে তিনি ও তাঁর পরিবার উদ্বিগ্ন।
এ বিষয়ে শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন, ‘একটি সাধারণ ডায়েরি নেওয়া হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য ও স্ক্রিনশট যাচাই করে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সাধারণ আসনের সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁর সঙ্গে পাথরঘাটা উপজেলার আরও ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা অনশনে যোগ দিয়েছেন...
১৬ অক্টোবর ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৬ মিনিট আগে
মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে।
২০ মিনিট আগে
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এই সমঝোতার আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশ এলাকায় অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া প্রদানের লক্ষ্যে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের অভ্যন্তরে একটি ‘স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশন’ স্থাপন করা হবে। সেখানে ফায়ার সার্ভিসের ১৩ জন সদস্য সার্বক্ষণিকভাবে জনবল, গাড়ি-পাম্প ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ মোতায়েন থাকবেন। এর ফলে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হবে।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে এইচআরডি-১ এর যুগ্ম পরিচালক মো. রিয়াদ ফারজান্দ এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন: মো. নিয়ামুল কবির, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর; ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট) ; মো. জবদুল ইসলাম, পরিচালক (এইচআরডি-১)।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন: লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ; মো. মামুনুর রশিদ, উপপরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ; কাজী নজমুজ্জামান, সহকারী পরিচালক।
ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল জানিয়েছে, এই উদ্যোগের ফলে রাষ্ট্রীয় এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সুসংহত হলো। বিশেষ করে ঘিঞ্জি এলাকা হিসেবে পরিচিত মতিঝিলে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি মোকাবিলায় এই স্যাটেলাইট স্টেশনটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এই সমঝোতার আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশ এলাকায় অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া প্রদানের লক্ষ্যে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের অভ্যন্তরে একটি ‘স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশন’ স্থাপন করা হবে। সেখানে ফায়ার সার্ভিসের ১৩ জন সদস্য সার্বক্ষণিকভাবে জনবল, গাড়ি-পাম্প ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ মোতায়েন থাকবেন। এর ফলে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হবে।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে এইচআরডি-১ এর যুগ্ম পরিচালক মো. রিয়াদ ফারজান্দ এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন: মো. নিয়ামুল কবির, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর; ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট) ; মো. জবদুল ইসলাম, পরিচালক (এইচআরডি-১)।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন: লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ; মো. মামুনুর রশিদ, উপপরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ; কাজী নজমুজ্জামান, সহকারী পরিচালক।
ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল জানিয়েছে, এই উদ্যোগের ফলে রাষ্ট্রীয় এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সুসংহত হলো। বিশেষ করে ঘিঞ্জি এলাকা হিসেবে পরিচিত মতিঝিলে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি মোকাবিলায় এই স্যাটেলাইট স্টেশনটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সাধারণ আসনের সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁর সঙ্গে পাথরঘাটা উপজেলার আরও ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা অনশনে যোগ দিয়েছেন...
১৬ অক্টোবর ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকে ফের ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ রিমান্ডের এই আদেশ দেন।
৬ মিনিট আগে
মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী লিজন (২৭) নামের এক নির্মাণশ্রমিক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লিজন মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে।
২০ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হত্যার হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁরা শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
২২ মিনিট আগে