দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পর ঘরের মধ্যে মো. সোহাগ মৃধা (৩০) নামে এক যুবকের লাশ মিলেছে। আজ সোমবার সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের সময় উপজেলার দশমিনা সদর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মৃধা বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
মৃত সোহাগ মৃধা উপজেলা সদর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের হাজিরহাট এলাকার মৃধাবাড়ির সেলিম মৃধার ছোট ছেলে।
পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে সোহাগ মৃধার সঙ্গে তাঁর স্ত্রী ফারজানা আক্তারের সঙ্গে ঝগড়া হয়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ফারজানাকে ঘর থেকে বের করে দেন তিনি। ঘরের কিছু আসবাব ভাঙচুর করেন। একপর্যায়ে পরিবারে লোকজন ও স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে। তাঁর বড় ভাই ও স্থানীয়রা তাঁকে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
দশমিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মইনুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, সোহাগ মৃধা নামের এক ব্যক্তিকে জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মারা যান তিনি। পরে থানা-পুলিশ এসে মরদেহ থানায় নিয়ে যায়।
সোহাগ মৃধার বড় ভাই পলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বাজারে ছিলাম। শুনছি বাসায় ছোট ভাই ও তার স্ত্রীর সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। ছোট ভাইয়ের দরজা আটকিয়ে ঘরের মধ্যে অবস্থানের বিষয়ে লোকজন ফোনে আমাকে জানালে আমি দৌড়ে গিয়ে ডাকাডাকি করি। কোনো শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে প্রবেশ করে ভাইকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাই। আমিসহ এলাকার লোকজন উদ্ধার করে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার বলেন সে মারা গেছে।’ দশমিনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলীম আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনা বিষয় জানার পর হাসপাতাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পর ঘরের মধ্যে মো. সোহাগ মৃধা (৩০) নামে এক যুবকের লাশ মিলেছে। আজ সোমবার সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের সময় উপজেলার দশমিনা সদর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মৃধা বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
মৃত সোহাগ মৃধা উপজেলা সদর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের হাজিরহাট এলাকার মৃধাবাড়ির সেলিম মৃধার ছোট ছেলে।
পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে সোহাগ মৃধার সঙ্গে তাঁর স্ত্রী ফারজানা আক্তারের সঙ্গে ঝগড়া হয়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ফারজানাকে ঘর থেকে বের করে দেন তিনি। ঘরের কিছু আসবাব ভাঙচুর করেন। একপর্যায়ে পরিবারে লোকজন ও স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে। তাঁর বড় ভাই ও স্থানীয়রা তাঁকে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
দশমিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মইনুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, সোহাগ মৃধা নামের এক ব্যক্তিকে জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মারা যান তিনি। পরে থানা-পুলিশ এসে মরদেহ থানায় নিয়ে যায়।
সোহাগ মৃধার বড় ভাই পলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বাজারে ছিলাম। শুনছি বাসায় ছোট ভাই ও তার স্ত্রীর সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। ছোট ভাইয়ের দরজা আটকিয়ে ঘরের মধ্যে অবস্থানের বিষয়ে লোকজন ফোনে আমাকে জানালে আমি দৌড়ে গিয়ে ডাকাডাকি করি। কোনো শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে প্রবেশ করে ভাইকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাই। আমিসহ এলাকার লোকজন উদ্ধার করে দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার বলেন সে মারা গেছে।’ দশমিনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলীম আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনা বিষয় জানার পর হাসপাতাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় সড়ক দুর্ঘটনা ও পানিতে ডুবে দুই শিশুসহ ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ৯টার মধ্যে এসব ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার কেন্দুয়া-আঠারো বাড়ি সড়কের শিমুলতলা এলাকায় বাস চাপায় মিন্টু মিয়া নামে এক যুবক নিহত হন।
১ মিনিট আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চেয়ারম্যান পরিবহন রনগোপালদীর দিকে যাওয়ার সময় তানভীর নামের এক যুবক মোটরসাইকেলযোগে ৬–৭ জন সহযোগী নিয়ে বাসটিকে অনুসরণ করেন। পরে সিকদার বাড়ির সামনে পৌঁছালে রাস্তার মাঝে গাছ ফেলে বাসের গতিরোধ করেন তারা।
১ ঘণ্টা আগেমানিকছড়ি উপজেলায় ৪৬৫ হেক্টর বাগানে চলতি মৌসুমে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ হাজার মেট্রিক টন। উপজেলা কৃষি অফিস ও দক্ষিণ খাগড়াছড়ি ফলদ বাগান মালিক সমিতির তথ্যমতে, পাহাড়ি মাটি ও জলবায়ুর কারণে সব জাতের আম গাছে ফল আসার সময় ও পাকার সময় ভিন্ন হয়। ফলে পর্যায়ক্রমে হারভেস্ট চালানো যায়।
১ ঘণ্টা আগেইট-কাঠ-কংক্রিটে ঠাসা দমবন্ধ করা রাজধানী শহরে কিছুটা সময় পরিবারকে নিয়ে ঘুরে আসার এক জনপ্রিয় জায়গা সবুজে ঘেরা হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকা। তবে সেনাবাহিনীর হাতে গড়ে ওঠা একসময়ের চোখজুড়ানো সেই হাতিরঝিলের সৌন্দর্য ও স্বাচ্ছন্দ্য আর আগের মতো নেই। এখানে বেড়াতে আসা অনেকে ইদানীং হতাশা নিয়ে ফিরছেন।
৬ ঘণ্টা আগে