ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বাগেরহাটের ফকিরহাটে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে বাসের ধাক্কায় নিহত হয়েছেন আবুল কালাম শেখ (৩৬) নামের এক ব্যক্তি। তিনি মিল্ক ভিটার কর্মী ছিলেন। এঘটনায় আহত হয়েছেন মিলন শিকদার (৩৫) নামের একজন।
আজ শুক্রবার বিকেল ৪টায় উপজেলার পাগলা-শ্যামনগর গ্রামের ব্র্যাক মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। তাঁদের বাড়ি গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায়। নিহত আবুল কালাম শেখ গোপালগঞ্জ জেলার ব্যাংকপাড়া এলাকার মুনসুর শেখের ছেলে এবং আহত মিলন শিকদার একই জেলার মোহাম্মদ পাড়ার নাজির শিকদারের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী জামাল শেখ ও নিহতের ভাই মন্টু শেখ জানান, টেকেরহাট শাখার দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত কোম্পানি মিল্ক ভিটার কর্মী আবুল কালাম শেখ মোটরসাইকেলে করে প্রতিবেশীকে নিয়ে খুলনা যাচ্ছিলেন। ফকিরহাটের ব্র্যাক মোড়ে পৌঁছালে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা একটি দ্রুতগামী বাস পেছন থেকে তাঁদের ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেলটি ছিটকে পাশে থাকা গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। পরে তাঁদের উদ্ধার করে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মোটরসাইকেল চালক আবুল কালাম শেখকে মৃত ঘোষণা করেন। আরোহী মিলন শিকদার গুরুতর আহত হওয়ায় তাঁকে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ফকিরহাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার প্রত্যয় দাস জানান, দুর্ঘটনার পর হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই একজন মারা গেছেন। তাঁর মাথায় গুরুতর আঘাত লাগায় সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হয়। অপর ব্যক্তির পা ভেঙে গিয়েছে এবং মাথায় ও বুকে আঘাত লেগেছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে গোপালগঞ্জ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
মোল্লাহাটের মাদ্রাসাঘাট হাইওয়ে থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আবুল হাসান দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দ্রুতগামী মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে গেছে। আশপাশের কেউ বলতে পারছে না বাসটি কোন কোম্পানির। আমরা বাসটি শনাক্ত করার চেষ্টা করছি।

বাগেরহাটের ফকিরহাটে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে বাসের ধাক্কায় নিহত হয়েছেন আবুল কালাম শেখ (৩৬) নামের এক ব্যক্তি। তিনি মিল্ক ভিটার কর্মী ছিলেন। এঘটনায় আহত হয়েছেন মিলন শিকদার (৩৫) নামের একজন।
আজ শুক্রবার বিকেল ৪টায় উপজেলার পাগলা-শ্যামনগর গ্রামের ব্র্যাক মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। তাঁদের বাড়ি গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায়। নিহত আবুল কালাম শেখ গোপালগঞ্জ জেলার ব্যাংকপাড়া এলাকার মুনসুর শেখের ছেলে এবং আহত মিলন শিকদার একই জেলার মোহাম্মদ পাড়ার নাজির শিকদারের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী জামাল শেখ ও নিহতের ভাই মন্টু শেখ জানান, টেকেরহাট শাখার দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত কোম্পানি মিল্ক ভিটার কর্মী আবুল কালাম শেখ মোটরসাইকেলে করে প্রতিবেশীকে নিয়ে খুলনা যাচ্ছিলেন। ফকিরহাটের ব্র্যাক মোড়ে পৌঁছালে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা একটি দ্রুতগামী বাস পেছন থেকে তাঁদের ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেলটি ছিটকে পাশে থাকা গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। পরে তাঁদের উদ্ধার করে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মোটরসাইকেল চালক আবুল কালাম শেখকে মৃত ঘোষণা করেন। আরোহী মিলন শিকদার গুরুতর আহত হওয়ায় তাঁকে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ফকিরহাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার প্রত্যয় দাস জানান, দুর্ঘটনার পর হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই একজন মারা গেছেন। তাঁর মাথায় গুরুতর আঘাত লাগায় সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হয়। অপর ব্যক্তির পা ভেঙে গিয়েছে এবং মাথায় ও বুকে আঘাত লেগেছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে গোপালগঞ্জ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
মোল্লাহাটের মাদ্রাসাঘাট হাইওয়ে থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আবুল হাসান দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দ্রুতগামী মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে গেছে। আশপাশের কেউ বলতে পারছে না বাসটি কোন কোম্পানির। আমরা বাসটি শনাক্ত করার চেষ্টা করছি।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে