গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় এক ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন কাশিমপুর রোডের একটি পোশাক কারখানায় গত শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোরের মধ্যে কোনো এক সময় তাঁর মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, কারখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি প্রথমে গোপন করার চেষ্টা করায় ঘটনাটি দেরিতে প্রকাশ পায়।
নিহত ইলেকট্রিশিয়ানের নাম হৃদয় (১৯)। তিনি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার শুকতারবাইদ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। হৃদয় গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন হারিনাবাড়ী এসরারনগর হাউজিং এলাকায় মিরাজের বাড়িতে মা-বোনসহ ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি স্থানীয় গ্রিনল্যান্ড ফ্যাক্টরিতে ডাইং সেকশনের ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে অস্থায়ীভাবে কাজ করতেন।
এ ঘটনায় কোনাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাহ উদ্দীন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম হাসান মাহমুদ মিঠুন (২৮)। তিনি গ্রিনল্যান্ড ফ্যাক্টরির কর্মচারী বলে জানা গেছে। মিঠুন টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী থানার হাদিরা বাজার এলাকার মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং কোনাবাড়ীর কুদ্দুসনগর এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ঘটনার খবর আশপাশের অন্য গার্মেন্টসে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে ৪০০-৫০০ শ্রমিক রাস্তায় নেমে আসেন এবং গ্রিনল্যান্ড গার্মেন্টস কারখানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হৃদয় হত্যার বিচার দাবি করেন। এ সময় তাঁরা কয়েক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় বাসিন্দারা আরও জানান, হত্যাকাণ্ডের পর কর্তৃপক্ষ গার্মেন্টসের মূল ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে কোনাবাড়ী থানার ওসি মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘প্রথমে আমাদের কাছে খবর আসে একজন চোর ফ্যাক্টরির দেয়াল টপকে ভেতরে আসার সময় ড্রেনে পড়ে আহত হলে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। ঘটনার সময় জিএমপি উত্তর বিভাগের উপপুলিশ কমিশনারসহ আমরা একটি মামলার তদন্তে ছিলাম। এ সময় খবর আসে কয়েক শ শ্রমিক ফ্যাক্টরি ভাঙচুর করছে, আমরা দ্রুত সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করি। পরে সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশ এলে তাদের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়।’
ওসি সালাউদ্দিন বলেন, ‘স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে ঘটনা শোনার পর আমরা কারখানায় অভিযান চালিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ এবং হত্যায় ব্যবহৃত অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আমরা নিশ্চিত হই, এটি হত্যাকাণ্ড।’
ওসি আরও বলেন, ‘গত শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার পরে কারখানার ভেতরে হৃদয়কে নির্যাতন করার ফুটেজ পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, রাতেই হৃদয় মারা যান। পরে ঘটনা ধামাচাপা দিতে শনিবার সকালে অ্যাম্বুলেন্সে করে হৃদয়ের লাশ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে কারখানার সবাই পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা ঘটনা জানতে পেরে বিক্ষোভ করে ও আমরা খবর পাই।’
এদিকে সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, গত শুক্রবার রাতে কিছু লোক হৃদয়কে দড়ি দিয়ে হাত পিছমোড়া করে বেঁধে কারখানার ভেতরে একটি কক্ষে নিয়ে যাচ্ছেন। পরে ওই কক্ষে তাঁর ওপর অমানুষিক নির্যাতন করা হয়। গত শনিবার সকাল ১০টা ১৪ মিনিটে কারখানার ভেতরে একটি অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে দেখা যায়। হৃদয়কে নিয়ে ১০টা ২১ মিনিটে অ্যাম্বুলেন্সটি কারখানা ত্যাগ করে।
হৃদয় মারা যাওয়ার পর তাঁর একাধিক ছবি ও ভিডিও পাওয়া গেছে। ছবিতে দেখা যায়, হাঁটুতে, কোমরে, পিঠে, হাতের কবজিতে, কনুইয়ে, হাতের নখে, গলায় ও মুখমণ্ডল রক্তাক্ত ও কালচে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেজিস্ট্রারে তাঁকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
কোনাবাড়ী থানার ওসি বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে আমাদের জানানো হয়, হৃদয়কে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। উত্তেজিত শ্রমিকদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ওই কারখানায় অভিযান চালাই এবং সিসিটিভির ফুটেজসহ অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আমরা নিশ্চিত হই যে এটি একটি হত্যাকাণ্ড। এ ঘটনায় আমরা ফুটেজ দেখে আসামিদের শনাক্ত করি এবং অভিযান চালিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে একজনকে গ্রেপ্তার করি। অন্য জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক টিম বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।’
এ ঘটনায় নিহত হৃদয়ের ভাই লিটন মিয়া (৩৭) বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে কোনাবাড়ী থানায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগে মামলা করেছেন। মামলাটি গত শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় রুজু করা হয়।

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় এক ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন কাশিমপুর রোডের একটি পোশাক কারখানায় গত শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোরের মধ্যে কোনো এক সময় তাঁর মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, কারখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি প্রথমে গোপন করার চেষ্টা করায় ঘটনাটি দেরিতে প্রকাশ পায়।
নিহত ইলেকট্রিশিয়ানের নাম হৃদয় (১৯)। তিনি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার শুকতারবাইদ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। হৃদয় গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন হারিনাবাড়ী এসরারনগর হাউজিং এলাকায় মিরাজের বাড়িতে মা-বোনসহ ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি স্থানীয় গ্রিনল্যান্ড ফ্যাক্টরিতে ডাইং সেকশনের ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে অস্থায়ীভাবে কাজ করতেন।
এ ঘটনায় কোনাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাহ উদ্দীন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম হাসান মাহমুদ মিঠুন (২৮)। তিনি গ্রিনল্যান্ড ফ্যাক্টরির কর্মচারী বলে জানা গেছে। মিঠুন টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী থানার হাদিরা বাজার এলাকার মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং কোনাবাড়ীর কুদ্দুসনগর এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ঘটনার খবর আশপাশের অন্য গার্মেন্টসে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে ৪০০-৫০০ শ্রমিক রাস্তায় নেমে আসেন এবং গ্রিনল্যান্ড গার্মেন্টস কারখানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হৃদয় হত্যার বিচার দাবি করেন। এ সময় তাঁরা কয়েক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় বাসিন্দারা আরও জানান, হত্যাকাণ্ডের পর কর্তৃপক্ষ গার্মেন্টসের মূল ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে কোনাবাড়ী থানার ওসি মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘প্রথমে আমাদের কাছে খবর আসে একজন চোর ফ্যাক্টরির দেয়াল টপকে ভেতরে আসার সময় ড্রেনে পড়ে আহত হলে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। ঘটনার সময় জিএমপি উত্তর বিভাগের উপপুলিশ কমিশনারসহ আমরা একটি মামলার তদন্তে ছিলাম। এ সময় খবর আসে কয়েক শ শ্রমিক ফ্যাক্টরি ভাঙচুর করছে, আমরা দ্রুত সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করি। পরে সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশ এলে তাদের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়।’
ওসি সালাউদ্দিন বলেন, ‘স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে ঘটনা শোনার পর আমরা কারখানায় অভিযান চালিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ এবং হত্যায় ব্যবহৃত অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আমরা নিশ্চিত হই, এটি হত্যাকাণ্ড।’
ওসি আরও বলেন, ‘গত শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার পরে কারখানার ভেতরে হৃদয়কে নির্যাতন করার ফুটেজ পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, রাতেই হৃদয় মারা যান। পরে ঘটনা ধামাচাপা দিতে শনিবার সকালে অ্যাম্বুলেন্সে করে হৃদয়ের লাশ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে কারখানার সবাই পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা ঘটনা জানতে পেরে বিক্ষোভ করে ও আমরা খবর পাই।’
এদিকে সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, গত শুক্রবার রাতে কিছু লোক হৃদয়কে দড়ি দিয়ে হাত পিছমোড়া করে বেঁধে কারখানার ভেতরে একটি কক্ষে নিয়ে যাচ্ছেন। পরে ওই কক্ষে তাঁর ওপর অমানুষিক নির্যাতন করা হয়। গত শনিবার সকাল ১০টা ১৪ মিনিটে কারখানার ভেতরে একটি অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে দেখা যায়। হৃদয়কে নিয়ে ১০টা ২১ মিনিটে অ্যাম্বুলেন্সটি কারখানা ত্যাগ করে।
হৃদয় মারা যাওয়ার পর তাঁর একাধিক ছবি ও ভিডিও পাওয়া গেছে। ছবিতে দেখা যায়, হাঁটুতে, কোমরে, পিঠে, হাতের কবজিতে, কনুইয়ে, হাতের নখে, গলায় ও মুখমণ্ডল রক্তাক্ত ও কালচে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেজিস্ট্রারে তাঁকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
কোনাবাড়ী থানার ওসি বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে আমাদের জানানো হয়, হৃদয়কে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। উত্তেজিত শ্রমিকদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ওই কারখানায় অভিযান চালাই এবং সিসিটিভির ফুটেজসহ অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আমরা নিশ্চিত হই যে এটি একটি হত্যাকাণ্ড। এ ঘটনায় আমরা ফুটেজ দেখে আসামিদের শনাক্ত করি এবং অভিযান চালিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে একজনকে গ্রেপ্তার করি। অন্য জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক টিম বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।’
এ ঘটনায় নিহত হৃদয়ের ভাই লিটন মিয়া (৩৭) বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে কোনাবাড়ী থানায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগে মামলা করেছেন। মামলাটি গত শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় রুজু করা হয়।
গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় এক ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন কাশিমপুর রোডের একটি পোশাক কারখানায় গত শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোরের মধ্যে কোনো এক সময় তাঁর মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, কারখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি প্রথমে গোপন করার চেষ্টা করায় ঘটনাটি দেরিতে প্রকাশ পায়।
নিহত ইলেকট্রিশিয়ানের নাম হৃদয় (১৯)। তিনি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার শুকতারবাইদ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। হৃদয় গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন হারিনাবাড়ী এসরারনগর হাউজিং এলাকায় মিরাজের বাড়িতে মা-বোনসহ ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি স্থানীয় গ্রিনল্যান্ড ফ্যাক্টরিতে ডাইং সেকশনের ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে অস্থায়ীভাবে কাজ করতেন।
এ ঘটনায় কোনাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাহ উদ্দীন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম হাসান মাহমুদ মিঠুন (২৮)। তিনি গ্রিনল্যান্ড ফ্যাক্টরির কর্মচারী বলে জানা গেছে। মিঠুন টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী থানার হাদিরা বাজার এলাকার মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং কোনাবাড়ীর কুদ্দুসনগর এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ঘটনার খবর আশপাশের অন্য গার্মেন্টসে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে ৪০০-৫০০ শ্রমিক রাস্তায় নেমে আসেন এবং গ্রিনল্যান্ড গার্মেন্টস কারখানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হৃদয় হত্যার বিচার দাবি করেন। এ সময় তাঁরা কয়েক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় বাসিন্দারা আরও জানান, হত্যাকাণ্ডের পর কর্তৃপক্ষ গার্মেন্টসের মূল ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে কোনাবাড়ী থানার ওসি মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘প্রথমে আমাদের কাছে খবর আসে একজন চোর ফ্যাক্টরির দেয়াল টপকে ভেতরে আসার সময় ড্রেনে পড়ে আহত হলে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। ঘটনার সময় জিএমপি উত্তর বিভাগের উপপুলিশ কমিশনারসহ আমরা একটি মামলার তদন্তে ছিলাম। এ সময় খবর আসে কয়েক শ শ্রমিক ফ্যাক্টরি ভাঙচুর করছে, আমরা দ্রুত সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করি। পরে সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশ এলে তাদের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়।’
ওসি সালাউদ্দিন বলেন, ‘স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে ঘটনা শোনার পর আমরা কারখানায় অভিযান চালিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ এবং হত্যায় ব্যবহৃত অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আমরা নিশ্চিত হই, এটি হত্যাকাণ্ড।’
ওসি আরও বলেন, ‘গত শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার পরে কারখানার ভেতরে হৃদয়কে নির্যাতন করার ফুটেজ পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, রাতেই হৃদয় মারা যান। পরে ঘটনা ধামাচাপা দিতে শনিবার সকালে অ্যাম্বুলেন্সে করে হৃদয়ের লাশ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে কারখানার সবাই পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা ঘটনা জানতে পেরে বিক্ষোভ করে ও আমরা খবর পাই।’
এদিকে সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, গত শুক্রবার রাতে কিছু লোক হৃদয়কে দড়ি দিয়ে হাত পিছমোড়া করে বেঁধে কারখানার ভেতরে একটি কক্ষে নিয়ে যাচ্ছেন। পরে ওই কক্ষে তাঁর ওপর অমানুষিক নির্যাতন করা হয়। গত শনিবার সকাল ১০টা ১৪ মিনিটে কারখানার ভেতরে একটি অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে দেখা যায়। হৃদয়কে নিয়ে ১০টা ২১ মিনিটে অ্যাম্বুলেন্সটি কারখানা ত্যাগ করে।
হৃদয় মারা যাওয়ার পর তাঁর একাধিক ছবি ও ভিডিও পাওয়া গেছে। ছবিতে দেখা যায়, হাঁটুতে, কোমরে, পিঠে, হাতের কবজিতে, কনুইয়ে, হাতের নখে, গলায় ও মুখমণ্ডল রক্তাক্ত ও কালচে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেজিস্ট্রারে তাঁকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
কোনাবাড়ী থানার ওসি বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে আমাদের জানানো হয়, হৃদয়কে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। উত্তেজিত শ্রমিকদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ওই কারখানায় অভিযান চালাই এবং সিসিটিভির ফুটেজসহ অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আমরা নিশ্চিত হই যে এটি একটি হত্যাকাণ্ড। এ ঘটনায় আমরা ফুটেজ দেখে আসামিদের শনাক্ত করি এবং অভিযান চালিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে একজনকে গ্রেপ্তার করি। অন্য জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক টিম বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।’
এ ঘটনায় নিহত হৃদয়ের ভাই লিটন মিয়া (৩৭) বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে কোনাবাড়ী থানায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগে মামলা করেছেন। মামলাটি গত শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় রুজু করা হয়।

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় এক ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন কাশিমপুর রোডের একটি পোশাক কারখানায় গত শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোরের মধ্যে কোনো এক সময় তাঁর মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, কারখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি প্রথমে গোপন করার চেষ্টা করায় ঘটনাটি দেরিতে প্রকাশ পায়।
নিহত ইলেকট্রিশিয়ানের নাম হৃদয় (১৯)। তিনি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার শুকতারবাইদ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। হৃদয় গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন হারিনাবাড়ী এসরারনগর হাউজিং এলাকায় মিরাজের বাড়িতে মা-বোনসহ ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি স্থানীয় গ্রিনল্যান্ড ফ্যাক্টরিতে ডাইং সেকশনের ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে অস্থায়ীভাবে কাজ করতেন।
এ ঘটনায় কোনাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাহ উদ্দীন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম হাসান মাহমুদ মিঠুন (২৮)। তিনি গ্রিনল্যান্ড ফ্যাক্টরির কর্মচারী বলে জানা গেছে। মিঠুন টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী থানার হাদিরা বাজার এলাকার মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং কোনাবাড়ীর কুদ্দুসনগর এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ঘটনার খবর আশপাশের অন্য গার্মেন্টসে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে ৪০০-৫০০ শ্রমিক রাস্তায় নেমে আসেন এবং গ্রিনল্যান্ড গার্মেন্টস কারখানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে হৃদয় হত্যার বিচার দাবি করেন। এ সময় তাঁরা কয়েক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় বাসিন্দারা আরও জানান, হত্যাকাণ্ডের পর কর্তৃপক্ষ গার্মেন্টসের মূল ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে কোনাবাড়ী থানার ওসি মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘প্রথমে আমাদের কাছে খবর আসে একজন চোর ফ্যাক্টরির দেয়াল টপকে ভেতরে আসার সময় ড্রেনে পড়ে আহত হলে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। ঘটনার সময় জিএমপি উত্তর বিভাগের উপপুলিশ কমিশনারসহ আমরা একটি মামলার তদন্তে ছিলাম। এ সময় খবর আসে কয়েক শ শ্রমিক ফ্যাক্টরি ভাঙচুর করছে, আমরা দ্রুত সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করি। পরে সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশ এলে তাদের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়।’
ওসি সালাউদ্দিন বলেন, ‘স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে ঘটনা শোনার পর আমরা কারখানায় অভিযান চালিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ এবং হত্যায় ব্যবহৃত অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আমরা নিশ্চিত হই, এটি হত্যাকাণ্ড।’
ওসি আরও বলেন, ‘গত শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার পরে কারখানার ভেতরে হৃদয়কে নির্যাতন করার ফুটেজ পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, রাতেই হৃদয় মারা যান। পরে ঘটনা ধামাচাপা দিতে শনিবার সকালে অ্যাম্বুলেন্সে করে হৃদয়ের লাশ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে কারখানার সবাই পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা ঘটনা জানতে পেরে বিক্ষোভ করে ও আমরা খবর পাই।’
এদিকে সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, গত শুক্রবার রাতে কিছু লোক হৃদয়কে দড়ি দিয়ে হাত পিছমোড়া করে বেঁধে কারখানার ভেতরে একটি কক্ষে নিয়ে যাচ্ছেন। পরে ওই কক্ষে তাঁর ওপর অমানুষিক নির্যাতন করা হয়। গত শনিবার সকাল ১০টা ১৪ মিনিটে কারখানার ভেতরে একটি অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে দেখা যায়। হৃদয়কে নিয়ে ১০টা ২১ মিনিটে অ্যাম্বুলেন্সটি কারখানা ত্যাগ করে।
হৃদয় মারা যাওয়ার পর তাঁর একাধিক ছবি ও ভিডিও পাওয়া গেছে। ছবিতে দেখা যায়, হাঁটুতে, কোমরে, পিঠে, হাতের কবজিতে, কনুইয়ে, হাতের নখে, গলায় ও মুখমণ্ডল রক্তাক্ত ও কালচে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেজিস্ট্রারে তাঁকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
কোনাবাড়ী থানার ওসি বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে আমাদের জানানো হয়, হৃদয়কে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। উত্তেজিত শ্রমিকদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ওই কারখানায় অভিযান চালাই এবং সিসিটিভির ফুটেজসহ অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আমরা নিশ্চিত হই যে এটি একটি হত্যাকাণ্ড। এ ঘটনায় আমরা ফুটেজ দেখে আসামিদের শনাক্ত করি এবং অভিযান চালিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে একজনকে গ্রেপ্তার করি। অন্য জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক টিম বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।’
এ ঘটনায় নিহত হৃদয়ের ভাই লিটন মিয়া (৩৭) বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে কোনাবাড়ী থানায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগে মামলা করেছেন। মামলাটি গত শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় রুজু করা হয়।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের নাম রবিউল ইসলাম। তিনি নড়াইল সদর থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মুকসুদপুর উপজেলার ভাঙ্গাপোল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগে
সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত হন খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার।
২৬ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ (দেবীদ্বার) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
৩৪ মিনিট আগে
রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের নাম রবিউল ইসলাম। তিনি নড়াইল সদর থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মুকসুদপুর উপজেলার ভাঙ্গাপোল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সরকারি কাজে মোটরসাইকেলে নড়াইল সদর থানা থেকে মুকসুদপুর থানায় যাচ্ছিলেন রবিউল ইসলাম। পথে ভাঙ্গাপোল এলাকায় পৌঁছালে দ্রুতগামী বনফুল পরিবহনের একটি বাস মোটরসাইকেলটিকে চাপা দেয়।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়।
নিহত রবিউল ইসলাম মুকসুদপুর উপজেলার নওহাটা গ্রামের বজলার রহমান ওরফে হিরু মিয়ার ছেলে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের নাম রবিউল ইসলাম। তিনি নড়াইল সদর থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মুকসুদপুর উপজেলার ভাঙ্গাপোল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সরকারি কাজে মোটরসাইকেলে নড়াইল সদর থানা থেকে মুকসুদপুর থানায় যাচ্ছিলেন রবিউল ইসলাম। পথে ভাঙ্গাপোল এলাকায় পৌঁছালে দ্রুতগামী বনফুল পরিবহনের একটি বাস মোটরসাইকেলটিকে চাপা দেয়।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়।
নিহত রবিউল ইসলাম মুকসুদপুর উপজেলার নওহাটা গ্রামের বজলার রহমান ওরফে হিরু মিয়ার ছেলে।

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় এক ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন কাশিমপুর রোডের একটি পোশাক কারখানায় গত শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোরের মধ্যে তাঁর মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারখানায় অনির্দিষ্টকালের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
৩০ জুন ২০২৫
সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত হন খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার।
২৬ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ (দেবীদ্বার) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
৩৪ মিনিট আগে
রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ সোমবার। শীতের তীব্রতাকে উপেক্ষা করে এদিন সকাল থেকেই বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা তাঁদের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও খুলনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে উপস্থিত হতে থাকেন।
এদিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত হন খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার। সকাল ৯টা ৫১ মিনিটের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার তাঁর মনোনয়নপত্র জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা আ স ম জামসেদ খোন্দকারের হতে তুলে দেন।
এরপর মনোনয়নপত্র তুলে দেন খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চল সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ। তারপরে দেন খুলনা-২ আসনের প্রার্থী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য ও মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল। এরপর পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসছেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ সোমবার। শীতের তীব্রতাকে উপেক্ষা করে এদিন সকাল থেকেই বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা তাঁদের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও খুলনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে উপস্থিত হতে থাকেন।
এদিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত হন খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার। সকাল ৯টা ৫১ মিনিটের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার তাঁর মনোনয়নপত্র জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা আ স ম জামসেদ খোন্দকারের হতে তুলে দেন।
এরপর মনোনয়নপত্র তুলে দেন খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চল সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ। তারপরে দেন খুলনা-২ আসনের প্রার্থী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য ও মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল। এরপর পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসছেন।

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় এক ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন কাশিমপুর রোডের একটি পোশাক কারখানায় গত শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোরের মধ্যে তাঁর মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারখানায় অনির্দিষ্টকালের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
৩০ জুন ২০২৫
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের নাম রবিউল ইসলাম। তিনি নড়াইল সদর থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মুকসুদপুর উপজেলার ভাঙ্গাপোল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ (দেবীদ্বার) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
৩৪ মিনিট আগে
রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ (দেবীদ্বার) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের আলোকে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী সাইফুল ইসলাম (শহিদ) নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
গতকাল রোববার ঢাকায় এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী এবং সমমনা ৮টি দলের মধ্যে একটি নির্বাচনী সমঝোতা ঘোষিত হয়। এই জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কুমিল্লা-৪ আসনে এই পরিবর্তন আসে। উল্লেখ্য, এই দেবীদ্বার আসনটি এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর নিজস্ব এলাকা।
সাইফুল ইসলাম কুমিল্লা উত্তর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে তিনি রোববার রাতে তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে একটি পোস্টের মাধ্যমে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা জানান। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। কেন্দ্রীয় সংগঠনের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে নির্বাচন থেকে নিজেকে আড়াল করে নিলাম। আল্লাহ যেন দ্বীন কায়েমের পথে আমৃত্যু টিকে থাকার তৌফিক দান করেন।’
পরে এ প্রসঙ্গে তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানান, সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই তিনি এই পদক্ষেপ নিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেও আমি দেবীদ্বারের মানুষের পাশে সব সময় থাকব। হয়তো জনগণের সব প্রত্যাশা পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণ করতে পারব না, তবে সংগঠনের এই সিদ্ধান্ত সামগ্রিকভাবে কল্যাণ বয়ে আনবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
গত ২৩ ডিসেম্বর এনসিপির নেতা-কর্মীরা হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। বিশেষ করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের বিষয়টি এলাকায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করে। জামায়াত প্রার্থীর সরে দাঁড়ানোর ফলে হাসনাত আবদুল্লাহর অবস্থান এই আসনে আরও শক্তিশালী হলো বলে মনে করছেন স্থানীয় ভোটররা।
এর আগে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা-১১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আতিকুর রহমান নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান ছাত্রশিবিরের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সভাপতি।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ (দেবীদ্বার) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের আলোকে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী সাইফুল ইসলাম (শহিদ) নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
গতকাল রোববার ঢাকায় এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী এবং সমমনা ৮টি দলের মধ্যে একটি নির্বাচনী সমঝোতা ঘোষিত হয়। এই জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কুমিল্লা-৪ আসনে এই পরিবর্তন আসে। উল্লেখ্য, এই দেবীদ্বার আসনটি এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর নিজস্ব এলাকা।
সাইফুল ইসলাম কুমিল্লা উত্তর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে তিনি রোববার রাতে তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে একটি পোস্টের মাধ্যমে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা জানান। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। কেন্দ্রীয় সংগঠনের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে নির্বাচন থেকে নিজেকে আড়াল করে নিলাম। আল্লাহ যেন দ্বীন কায়েমের পথে আমৃত্যু টিকে থাকার তৌফিক দান করেন।’
পরে এ প্রসঙ্গে তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানান, সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই তিনি এই পদক্ষেপ নিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেও আমি দেবীদ্বারের মানুষের পাশে সব সময় থাকব। হয়তো জনগণের সব প্রত্যাশা পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণ করতে পারব না, তবে সংগঠনের এই সিদ্ধান্ত সামগ্রিকভাবে কল্যাণ বয়ে আনবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
গত ২৩ ডিসেম্বর এনসিপির নেতা-কর্মীরা হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। বিশেষ করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের বিষয়টি এলাকায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করে। জামায়াত প্রার্থীর সরে দাঁড়ানোর ফলে হাসনাত আবদুল্লাহর অবস্থান এই আসনে আরও শক্তিশালী হলো বলে মনে করছেন স্থানীয় ভোটররা।
এর আগে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা-১১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আতিকুর রহমান নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান ছাত্রশিবিরের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সভাপতি।

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় এক ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন কাশিমপুর রোডের একটি পোশাক কারখানায় গত শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোরের মধ্যে তাঁর মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারখানায় অনির্দিষ্টকালের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
৩০ জুন ২০২৫
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের নাম রবিউল ইসলাম। তিনি নড়াইল সদর থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মুকসুদপুর উপজেলার ভাঙ্গাপোল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগে
সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত হন খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার।
২৬ মিনিট আগে
রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও চারজন আহত হয়েছেন। নিহত ট্রাকচালক মো. সালাম (৫৫) বগুড়া জেলার আকতার মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইউনুচ মিয়ার ছেলে জাহেদুল ইসলাম (২৬), একই এলাকার জুয়েলের ছেলে জাকির ইসলাম (৩০), সবুর মিয়ার ছেলে সাকিব উল হাসান (১৭) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলাকার নাসরিন সুলতানা (২৯)।
রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আরকান সড়কের পটিয়া উপজেলার আমজুরহাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দীর্ঘ চেষ্টার পর তাঁকে উদ্ধার করে। পরে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পটিয়া হাসপাতাল থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে রাত আড়াইটায় তাঁদের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করে। পরে হাইওয়ে পুলিশ দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ট্রাক উদ্ধার করে তাদের হেফাজতে নেয়।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও চারজন আহত হয়েছেন। নিহত ট্রাকচালক মো. সালাম (৫৫) বগুড়া জেলার আকতার মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইউনুচ মিয়ার ছেলে জাহেদুল ইসলাম (২৬), একই এলাকার জুয়েলের ছেলে জাকির ইসলাম (৩০), সবুর মিয়ার ছেলে সাকিব উল হাসান (১৭) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলাকার নাসরিন সুলতানা (২৯)।
রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আরকান সড়কের পটিয়া উপজেলার আমজুরহাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, রাতে কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা হানিফ পরিবহনের একটি বাস আমজুরহাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময় ট্রাকচালক মো. সালাম বাস ও ট্রাকের মাঝখানে আটকা পড়েন।
খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দীর্ঘ চেষ্টার পর তাঁকে উদ্ধার করে। পরে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পটিয়া হাসপাতাল থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে রাত আড়াইটায় তাঁদের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করে। পরে হাইওয়ে পুলিশ দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ট্রাক উদ্ধার করে তাদের হেফাজতে নেয়।

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় এক ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন কাশিমপুর রোডের একটি পোশাক কারখানায় গত শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোরের মধ্যে তাঁর মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারখানায় অনির্দিষ্টকালের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
৩০ জুন ২০২৫
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের নাম রবিউল ইসলাম। তিনি নড়াইল সদর থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মুকসুদপুর উপজেলার ভাঙ্গাপোল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগে
সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত হন খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার।
২৬ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ (দেবীদ্বার) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
৩৪ মিনিট আগে