Ajker Patrika

ভারতের কা আর্ট গ্যালারিতে খুবির সুদীপ্তার চিত্রকর্ম

রুবায়েত হোসেন, খুবি 
আপডেট : ২৫ এপ্রিল ২০২২, ১৫: ৪৮
ভারতের কা আর্ট গ্যালারিতে খুবির সুদীপ্তার চিত্রকর্ম

মানুষের মনের ভেতরে কিছু কিছু অনুভূতি রয়েছে যেটা সবসময় প্রকাশ করা যায় না। এমন  অনুভূতি থাকে যেটা কারও কাছে বলাও যায় না। যেমন: দুঃখ, কষ্ট, বিরহ, ভাবনা এগুলো অনুভব করা গেলেও প্রকাশ করা যায় না। মানুষের না বলা এসব অনুভূতিগুলোকে ক্যানভাসে ফুটিয়ে তোলেন সুদীপ্তা স্বর্ণকার। 

চিত্রশিল্পকে একটি ধ্যানমূলক প্রক্রিয়া বলে বর্ণনা করেন এ সুদীপ্তা। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে কেউ প্রাকৃতিক বিশ্ব এবং এর ছন্দের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। রূপ, আলো, রঙ এবং প্রতীক তৈরিতে মনোযোগ দিয়ে অনুভূতি, উপলব্ধির জায়গা থেকে একটি সময়-ভিত্তিক অভিজ্ঞতা রেকর্ড করার চেষ্টা করেন তিনি। 

সম্প্রতি ভারতের বেনারসের কা আর্ট গ্যালারিতে একক প্রদর্শনীতে নিজের অনুভূতিমালা চিত্রিত করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) সাবেক শিক্ষার্থী সুদীপ্তা স্বর্ণকার। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিনের ২০১৪-১৫ সেশনের ছাত্রী। 

ভারতের বেনারসে কা আর্ট গ্যালারিতে হয়ে গেল সুদীপ্তার চিত্রকর্মের প্রদর্শনী। বর্তমানে ভারতের বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত সুদীপ্তা। উত্তর প্রদেশের বেনারসে বিখ্যাত কা আর্ট গ্যালারিতে একক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন। প্রদর্শনীটি চলে ১৯-২৩ এপ্রিল। এ নিয়ে সম্প্রতি হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হয়।

সুদীপ্তা বলেন, ‘আমার ছবিগুলোতে আমি নিজের অনুভূতিগুলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। প্রদর্শনীতে এটা আবার একেক জন তার অনুভূতির জায়গা থেকেই দেখছে। আমি সবসময় এটাই চেয়েছি। আমার অনুভূতির জায়গা থেকে না দেখে সে তার নিজের অনুভূতি এবং দৃষ্টিকোণের জায়গা থেকে দেখুক।’

ভারতের বেনারসে কা আর্ট গ্যালারিতে হয়ে গেল সুদীপ্তার চিত্রকর্মের প্রদর্শনী।

সুদীপ্তা বলেন, ‘আমি যেখানে কথা বলি তার চেয়ে বেশি বিস্তৃত কিছু অনুভব করার জন্য আমি আঁকি। মায়ের হাত ধরে ছোটবেলা থেকেই আমার শিল্পী জীবন শুরু হয়। এই ছবি থেকে অন্যরকম আনন্দ পাই, যা পৃথিবীর আর কোথাও পাই না। আমার জীবন হোক বা সৃষ্টির ক্ষেত্রে আমি সবসময়ই একজন স্বাধীন মানুষ। আমার শিল্পে আমি মূলত আমার নিজের অনুভূতির জায়গায় ফোকাস করি।’

এ ধরনের চিত্রকর্ম করার উদ্দেশ্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি সবসময় চেষ্টা করি আমার অনুভূতিকে প্রকাশ করতে এবং সেটা চিত্রকর্মের মাধ্যমে। ছবির মাধ্যমে আমি আমার দৃষ্টিকোণ অন্যকে দেখানোর চেষ্টা করি কারণ তার দৃষ্টিকোণ ভিন্ন হতে পারে।’

‘আমি চিত্রশিল্পকে একটি ধ্যানমূলক প্রক্রিয়া হিসেবে ব্যবহার করি যার মাধ্যমে কেউ প্রাকৃতিক বিশ্ব এবং এর ছন্দের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে। আমি রূপ, আলো, রঙ এবং প্রতীক তৈরিতে মনোযোগ দিয়ে অনুভূতি/উপলব্ধির জায়গা থেকে একটি সময় ভিত্তিক অভিজ্ঞতা রেকর্ড করার চেষ্টা করেছি।’ যোগ করেন সুদীপ্তা। 

ভারতের বেনারসে কা আর্ট গ্যালারিতে হয়ে গেল সুদীপ্তার চিত্রকর্মের প্রদর্শনী। একক প্রদর্শনীর ব্যাপারে সুদীপ্তা স্বর্ণকার তাঁর অনুভূতি জানিয়ে বলেন, ‘আমি আমার অনুভূতিগুলোকে চিত্রিত করার চেয়ে প্রকাশ করতে চাই। যখন আমি পেইন্টিং করছি, আমি কী করছি সে সম্পর্কে আমি সচেতন নই। এটি শেষ করার পরেই যখন আমি কী নিয়ে এসেছি তার সঙ্গে পরিচিত হব। আমি পরিবর্তন করতে ভয় পাই না, কারণ চিত্রকর্মের নিজস্ব একটি জীবন আছে। আমি একটি ছবি শুরু করি এবং শেষ করি। আমি কাজ করার সময় শিল্প নিয়ে ভাবি না। জীবন নিয়ে ভাবার চেষ্টা করি। আমি মনে করি শিল্পীর কাজ সবসময়ই রহস্যকে গভীর করা।’

সুদীপ্তা স্বর্ণকার ২০১৯ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ২০২০ সালে ভারত সরকারের আইসিসিআর স্কলারশিপ পেয়ে বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন।

আড্ডা সম্পর্কিত পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

লন্ডন থেকে রাত সোয়া ১২টায় দেশের পথে রওনা দেবেন তারেক রহমান, বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

রাজধানীর মগবাজারে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে যুবক নিহত

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বিষ্ণু মূর্তি, নিন্দা জানাল ভারত

তারেক রহমানের জন্য উড়োজাহাজে এ-১ আসন নির্ধারণ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বধ্যভূমি ৭১

সম্পাদকীয়
বধ্যভূমি ৭১

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের ভানুগাছ সড়কে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স-সংলগ্ন ভুরভুরিয়াছড়ার পাশেই বধ্যভূমি ৭১ পার্ক অবস্থিত। সেখানে প্রাচীন একটি বটগাছ রয়েছে, যা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষ্য বহন করে। পাকিস্তান আমলে গাছটির নিচে ছিল এক সাধুর আস্তানা। চা-শ্রমিক ও বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন এখানে এসে পূজা দিত, মনোবাসনা পূরণে মানত করত। সবাই জায়গাটিকে চিনত ‘সাধু বাবার থলি’ নামে। যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের ধরে এখানে এনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। হত্যার আগে বটগাছের ডালে ঝুলিয়ে তাঁদের ওপর অমানবিক অত্যাচার চালানো হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের স্বজন ও মুক্তিকামী সাধারণ মানুষও বাদ যাননি। গাছের ডালে উল্টো করে বেঁধে রাখা হতো তাঁদের। নির্যাতনের যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে তাঁরা শহীদ হন। সেই সব শহীদের ত্যাগকে অমর করে রাখতে এখানে নির্মিত হয় ‘বধ্যভূমি ৭১’ নামের স্মৃতিস্তম্ভটি। একাত্তরের স্মৃতিবিজড়িত বধ্যভূমিটিতে আরও রয়েছে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী ৭১’ নামে একটি ভাস্কর্য।

ছবি: সংগৃহীত

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

লন্ডন থেকে রাত সোয়া ১২টায় দেশের পথে রওনা দেবেন তারেক রহমান, বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

রাজধানীর মগবাজারে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে যুবক নিহত

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বিষ্ণু মূর্তি, নিন্দা জানাল ভারত

তারেক রহমানের জন্য উড়োজাহাজে এ-১ আসন নির্ধারণ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রহনপুর গণকবর

সম্পাদকীয়
রহনপুর গণকবর

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলস্টেশনের কাছেই রয়েছে একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সহযোগীদের সহায়তায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী রহনপুর ও আশপাশের এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং অনেক সাধারণ বাঙালিকে এই বধ্যভূমিতে বিভিন্ন সময় ধরে এনে হত্যা করে। শহীদদের সংখ্যাটা প্রায় ১০ হাজার! রহনপুর সরকারি এ বি উচ্চবিদ্যালয়ে ছিল পাকিস্তানিদের ক্যাম্প। এখানেও শত শত মানুষকে ধরে এনে হত্যা করা হয়। বধ্যভূমির যে স্থানে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, সেখানেই শহীদদের সম্মানে নির্মিত হয়েছে একটি স্মৃতিস্তম্ভ। এই বধ্যভূমিটি রহনপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের গণকবর নামে পরিচিত।

ছবি: সংগৃহীত

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

লন্ডন থেকে রাত সোয়া ১২টায় দেশের পথে রওনা দেবেন তারেক রহমান, বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

রাজধানীর মগবাজারে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে যুবক নিহত

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বিষ্ণু মূর্তি, নিন্দা জানাল ভারত

তারেক রহমানের জন্য উড়োজাহাজে এ-১ আসন নির্ধারণ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ইলিয়াসের সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে শাহাদুজ্জামান

সম্পাদকীয়
ইলিয়াসের সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে শাহাদুজ্জামান

আমার সৌভাগ্য হয়েছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ঘনিষ্ঠ হওয়ার। হাসান আজিজুল হকের সূত্রেই পরিচয় হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। পরে তাঁর সঙ্গে প্রচুর আড্ডা দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। তিনি ছিলেন তুমুল আড্ডাবাজ মানুষ। আর তাঁর সঙ্গে জগৎ সংসারের যেকোনো বিষয়ে আলাপ করা যেত। এমন কোনো বিষয় নেই যাতে তাঁর আগ্রহ নেই। তাঁর সাক্ষাৎকারে এমন কিছু প্রসঙ্গে আলাপ করেছি, যা হয়তো অত স্বচ্ছন্দে হাসান আজিজুল হকের সঙ্গে করতে পারতাম না। যেমন ধরেন যৌনতা-সংক্রান্ত প্রশ্নগুলো। তবে আড্ডাবাজ ব্যক্তিত্বের জন্যও তাঁর সাক্ষাৎকারটি হয়েছে অনেক প্রাণবন্ত। তাঁকে তো বাম ঘরানার লেখকই ধরা হয়, মার্ক্সবাদে তাঁর বিশ্বাস ছিল। তবে তিনি কিন্তু গোঁড়া মার্ক্সবাদী ছিলেন না।

আমি এ ব্যাপারটিও তাঁর সঙ্গে খোলাসা করার জন্য আলাপ করেছি। সোশ্যালিস্ট রিয়েলিজমের নামে একসময় একধরনের যান্ত্রিক মার্ক্সবাদ চর্চা হয়েছে সাহিত্যে। তিনি এর ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এ সাক্ষাৎকারেই বলেছেন, এ দেশের মার্ক্সবাদীদের অনেক জ্ঞান থাকলেও কাণ্ডজ্ঞান নেই। তিনি তাঁর লেখায় জীবনকে একেবারে ভেতর থেকে ধরার চেষ্টা করেছেন। অহেতুক শ্রমিকশ্রেণির জয়গান গাননি, লাল পতাকা ওঠাননি। আমার সাক্ষাৎকারে সেক্সের সঙ্গে ক্লাস পজিশনের সম্পর্ক নিয়ে কথা আছে। তিনি এও বলছেন, তাঁর চিলেকোঠার সেপাইয়ের রিকশাশ্রমিক হাড্ডি খিজির যে চরিত্র, তাকে তিনি মহান করে দেখাননি, শুধু শ্রমিকশ্রেণির বিজয়গাথা তিনি দেখাননি।

বরং হাড্ডি খিজির যে একটি লুম্পেন চরিত্র, তার ভেতর যে নানা জোচ্চুরি আছে, সেটাকেও দেখিয়েছেন। এই যে মানুষকে টোটালিটিতে দেখতে এবং দেখাতে পারা, এটাই আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের শক্তি।

তো এগুলো নিয়ে বিভিন্ন সময় কথা হতো তাঁর সঙ্গে, সেটাকেই আমি সাক্ষাৎকারে ধরতে চেষ্টা করেছি।

সূত্র: মঞ্জুরুল আজিম পলাশ কর্তৃক কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার গ্রহণ, ‘দূরগামী কথার ভেতর’, পৃষ্ঠা: ২৭-২৮।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

লন্ডন থেকে রাত সোয়া ১২টায় দেশের পথে রওনা দেবেন তারেক রহমান, বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

রাজধানীর মগবাজারে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে যুবক নিহত

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বিষ্ণু মূর্তি, নিন্দা জানাল ভারত

তারেক রহমানের জন্য উড়োজাহাজে এ-১ আসন নির্ধারণ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শিয়ালবাড়ি বধ্যভূমি

সম্পাদকীয়
শিয়ালবাড়ি বধ্যভূমি

১৯৭১ সালে পুরো বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর তখনো শত্রুদের দখলে। পরের বছর জানুয়ারিতে শত্রুমুক্ত হলে একে একে সন্ধান পাওয়া যেতে থাকে বধ্যভূমিগুলোর। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি বধ্যভূমি মিরপুর অঞ্চলে। আর মিরপুরের বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাশ পাওয়া যায় শিয়ালবাড়ি এলাকায়। মিরপুরের প্রশিকা ভবন থেকে কমার্স কলেজের দিকে যেতে একটি কালভার্ট ছিল। এখন যদিও রাস্তার মাঝে ঢাকা পড়েছে। সেখানেই ৬০টি বস্তায় প্রায় ৩৫০টি মাথার খুলি পাওয়া গিয়েছিল। সৈয়দ আলী জামে মসজিদের পাশের কুয়ায় পাওয়া গিয়েছিল অসংখ্য লাশ। ৬ নম্বর লেনের শেষ প্রান্তের মাঠে স্তূপাকারে পড়ে থাকা দুই শতাধিক লাশ শিয়ালবাড়ি গণকবরে কবর দেওয়া হয়। এটি ছিল ১০ কাঠা জমির ওপর। বেশির ভাগই দখল হয়ে গেছে। যেটুকু অংশ বাকি আছে, তা বর্তমানে মাতবরবাড়ি পারিবারিক কবরস্থান। শিয়ালবাড়ির যেসব কুয়ায় শহীদদের লাশ পাওয়া গিয়েছিল, সেখানে এখন বহুতল ভবন, কারখানা, শপিং মল।

তথ্য ও ছবি: মিরপুরের ১০টি বধ্যভূমি, মিরাজ মিজু

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

লন্ডন থেকে রাত সোয়া ১২টায় দেশের পথে রওনা দেবেন তারেক রহমান, বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

রাজধানীর মগবাজারে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে যুবক নিহত

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বিষ্ণু মূর্তি, নিন্দা জানাল ভারত

তারেক রহমানের জন্য উড়োজাহাজে এ-১ আসন নির্ধারণ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত