জবি সংবাদদাতা

‘ওরা আমাকে ১৫ জুলাই থেকে ট্র্যাক করছিল। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মারত।’
কথাগুলো বলছিলেন কোটা সংস্কার আন্দোলনে আটক হওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখার সমন্বয়ক নূর নবী। জামিনে মুক্ত হয়ে আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে সাংবাদিকদের কাছে নির্যাতনের বর্ণনা দেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জবি শাখার এই সমন্বয়ক বলেন, ‘আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় দফা দাবি নিয়ে এসেছিলাম। এডিসি বদরুল আমাকে ডেকে আলাদা করেন। ডিবির পাঁচটা গাড়ি এসেছিল। তারা শুধু আমাকে এখান থেকে উঠিয়ে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। গাড়িতে উঠিয়েই আমাকে মার শুরু করে। যখন আমাকে ডিবি অফিসে নেওয়া হয়, তখন ভেবেছিলাম গাড়িতে যে টর্চার করা হয়েছে এর চেয়ে বেশি টর্চার আর হতে পারে না। কিন্তু এর চেয়ে পাশবিক নির্যাতন যে তারা করতে পারে—তা আমার কল্পনায় ছিল না!’
নূর নবী বলেন, ‘ডিবিতে নেওয়ার পর আমাকে প্রস্রাব করতে বলে। প্রস্রাব করতেই বৈদ্যুতিক শক খেয়েছি আমি। দাঁড়ানো অবস্থা থেকে আমি পড়ে গেছি। হাতে একটা ইনজেকশন দিয়েছে আমার। ওরা আমার অণ্ডকোষে জোরে জোরে আঘাত করেছে। বারবার আমার মনে হচ্ছিল, আমি মরে যাচ্ছি না কেন! তারা বারবার আমার কাছে সমন্বয়কদের নাম জানতে চাচ্ছিল। তারা আমার কাছ থেকে বিএনসিসির কার্ড পায়। পরে নিজেদের মধ্যে বলে, “সে এত শক্ত কেন? এ জঙ্গি, জঙ্গি ট্রেনিং নিয়েছে।” আমি এটা বলতে পারিনি যে, ‘‘আমি সেনা মহড়ায় অংশ নিয়েছি, আমি অন্তত জঙ্গি হতে পারি না।”’
নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে নূর নবী আরও বলেন, ‘তারা আমাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে একটি চেয়ারে বসিয়ে আমার সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে। সেই চেয়ারে বসিয়ে গালি দিচ্ছিল। তখন পাশের অন্যদের কথা শুনে বুঝতে পারি যে ডিসি আসছে। তখন আমাকে চেয়ার থেকে উঠিয়ে নিচে শোয়ায়। চিৎ করে শুইয়ে আমাকে বলে, ‘‘তোর এক হাত তো ছাত্রলীগ ভেঙেছে, আরেক হাত আমরা ভেঙে দেব।” রুটি যেভাবে বেলে, ঠিক সেভাবে আমার হাঁটু থেকে নাভি পর্যন্ত লাঠি দিয়ে চাপ দেয়। আমাকে কান্না করতে পর্যন্ত দেয়নি। আমি ভাবছিলাম যে এরা মানুষ না। মেরে মেরে আমাকে বারবার বলছিল, ‘‘তোর তথ্য আমরা অনেক দিন শুনেছি, ক্যাম্পাস থেকে কয়েকজন তোর কথা আগেই বলেছে। তুই জঙ্গি, তুই শিবির।” ভেবেছিলাম আমার পায়ের অংশ পচে যাবে বা কেটে ফেলতে হবে!”’
‘ওরা আমাকে ১৫ তারিখ (জুলাই) থেকে ট্র্যাক করছিল। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মেরেছে।’
নূর নবী বলেন, ‘আমার হাত ভেঙে গেছিল। হাড় ভেঙে টুকরা–টুকরা হয়ে গিয়েছিল। কোনো রকম এক্স–রে ছাড়াই খুব বাজেভাবে অপারেশন করা হয়েছিল। উলঙ্গ অবস্থায় আমাকে ডিবির রুমে নেওয়া হয়েছে, আমার চোখ খুলে দেওয়া হয়েছে। সাড়ে ৪টায় (বিকেল) ডিবির হারুন আসেন। এসে বলেন, ‘‘একে বাঁচিয়ে রাখছ কেন? একে ক্রসফায়ার দে।” এরপর ডিবির লালবাগ শাখা আমাকে ধরে নিয়ে যায়। আমার দুই হাঁটু পিটিয়ে ওরা ভেঙে ফেলে। ওই হাঁটুর ওপর তারা আমাকে বসায়ে রাখে। আমি ভাবছি আমাকে মেরেই ফেলবে। তারা আমার মাথায় বন্দুক তাক করে বলে, “একে মেরেই ফেলব। বাংলাদেশের যত সমস্যার মূল এই ছাত্ররা। এরা শিবির, এরা সাধারণ ছাত্রদের উসকে দিয়েছে।” আমি ধরেই নিয়েছিলাম, আমাকে মেরেই ফেলবে।”’
কারাগারে নির্মম অত্যাচারের কথা বর্ণনা করে নূর নবী বলেন, ‘কারাগারে আমি অনেক গার্ডকে কান্না করে বলেছি, আমাকে হাসপাতালে নেন। আমাকে নেয়নি। আমি এক প্যান্টে আট দিন পড়ে ছিলাম। আমাকে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দেয়নি। আমাকে আমদানিতে (কারাগারের আমদানি কক্ষ) পাঠায় দিছে। আমি একদিক হয়েও শুয়ে থাকতে পারতাম না। আমি অনেক চেষ্টা করেছি ডাক্তারের কাছে যাওয়ার, পারি নাই। শেষে ২৭ তারিখে আমাকে এমসিতে নেওয়া হয়। ডাক্তার দেখে বলে ওকে ইমার্জেন্সি হাসপাতালে নিতে হবে। ঢাকা মেডিকেল বা পঙ্গুতে রেফার করে। তবুও আমাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কারাগারে যখন অন্য ছাত্ররা জানতে পারে, আমি সমন্বয়ক। তখন তারা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসে। আমি একটু সাহস পাই। পানিতে মরিচ দিয়ে রাখা হতো, যেন পানি খেতে না পারি, গোসল করতে না পারি। স্যারেরা যখন দেখা করতে আসেন, তখন আমাকে একপর্যায়ে বলা হয়, আমাকে টাওয়ারে আলাদা এক ঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তখন আমি সবাইকে আমার কাছে আসতে বারণ করি। আমি নিজেকে একঘরে করে রাখি।’
সাজানো মামলা দেওয়ার ঘটনা বর্ণনায় নূর নবী বলেন, ‘তারা আমাকে বলে, ‘‘তোকে ক্রসফায়ার দেব। তুই রেডি হয়ে নে।” আমরা ছয়জন ছিলাম মোট। রমনায় নিয়ে আমাদের চোখ খুলে দেওয়া হলো। আমার হাতে পেট্রলবোমা ধরায়ে দিল। ভিডিও করা শুরু করল। তারা যে মামলা সাজাবে আমি ভাবতেও পারিনি। দেশের ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ এমন পর্যায়ে যাবে ভাবিনি। ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ দেশের মানুষের আস্থার জায়গা হওয়া উচিত ছিল। যা–ই হোক, তারা আমাকে মেরে ফেলেনি। আমি বেঁচে ফিরেছি। স্বাধীন দেশে আবার ফিরতে পেরেছি। এটা আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা।’’’

‘ওরা আমাকে ১৫ জুলাই থেকে ট্র্যাক করছিল। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মারত।’
কথাগুলো বলছিলেন কোটা সংস্কার আন্দোলনে আটক হওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখার সমন্বয়ক নূর নবী। জামিনে মুক্ত হয়ে আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে সাংবাদিকদের কাছে নির্যাতনের বর্ণনা দেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জবি শাখার এই সমন্বয়ক বলেন, ‘আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় দফা দাবি নিয়ে এসেছিলাম। এডিসি বদরুল আমাকে ডেকে আলাদা করেন। ডিবির পাঁচটা গাড়ি এসেছিল। তারা শুধু আমাকে এখান থেকে উঠিয়ে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। গাড়িতে উঠিয়েই আমাকে মার শুরু করে। যখন আমাকে ডিবি অফিসে নেওয়া হয়, তখন ভেবেছিলাম গাড়িতে যে টর্চার করা হয়েছে এর চেয়ে বেশি টর্চার আর হতে পারে না। কিন্তু এর চেয়ে পাশবিক নির্যাতন যে তারা করতে পারে—তা আমার কল্পনায় ছিল না!’
নূর নবী বলেন, ‘ডিবিতে নেওয়ার পর আমাকে প্রস্রাব করতে বলে। প্রস্রাব করতেই বৈদ্যুতিক শক খেয়েছি আমি। দাঁড়ানো অবস্থা থেকে আমি পড়ে গেছি। হাতে একটা ইনজেকশন দিয়েছে আমার। ওরা আমার অণ্ডকোষে জোরে জোরে আঘাত করেছে। বারবার আমার মনে হচ্ছিল, আমি মরে যাচ্ছি না কেন! তারা বারবার আমার কাছে সমন্বয়কদের নাম জানতে চাচ্ছিল। তারা আমার কাছ থেকে বিএনসিসির কার্ড পায়। পরে নিজেদের মধ্যে বলে, “সে এত শক্ত কেন? এ জঙ্গি, জঙ্গি ট্রেনিং নিয়েছে।” আমি এটা বলতে পারিনি যে, ‘‘আমি সেনা মহড়ায় অংশ নিয়েছি, আমি অন্তত জঙ্গি হতে পারি না।”’
নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে নূর নবী আরও বলেন, ‘তারা আমাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে একটি চেয়ারে বসিয়ে আমার সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে। সেই চেয়ারে বসিয়ে গালি দিচ্ছিল। তখন পাশের অন্যদের কথা শুনে বুঝতে পারি যে ডিসি আসছে। তখন আমাকে চেয়ার থেকে উঠিয়ে নিচে শোয়ায়। চিৎ করে শুইয়ে আমাকে বলে, ‘‘তোর এক হাত তো ছাত্রলীগ ভেঙেছে, আরেক হাত আমরা ভেঙে দেব।” রুটি যেভাবে বেলে, ঠিক সেভাবে আমার হাঁটু থেকে নাভি পর্যন্ত লাঠি দিয়ে চাপ দেয়। আমাকে কান্না করতে পর্যন্ত দেয়নি। আমি ভাবছিলাম যে এরা মানুষ না। মেরে মেরে আমাকে বারবার বলছিল, ‘‘তোর তথ্য আমরা অনেক দিন শুনেছি, ক্যাম্পাস থেকে কয়েকজন তোর কথা আগেই বলেছে। তুই জঙ্গি, তুই শিবির।” ভেবেছিলাম আমার পায়ের অংশ পচে যাবে বা কেটে ফেলতে হবে!”’
‘ওরা আমাকে ১৫ তারিখ (জুলাই) থেকে ট্র্যাক করছিল। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মেরেছে।’
নূর নবী বলেন, ‘আমার হাত ভেঙে গেছিল। হাড় ভেঙে টুকরা–টুকরা হয়ে গিয়েছিল। কোনো রকম এক্স–রে ছাড়াই খুব বাজেভাবে অপারেশন করা হয়েছিল। উলঙ্গ অবস্থায় আমাকে ডিবির রুমে নেওয়া হয়েছে, আমার চোখ খুলে দেওয়া হয়েছে। সাড়ে ৪টায় (বিকেল) ডিবির হারুন আসেন। এসে বলেন, ‘‘একে বাঁচিয়ে রাখছ কেন? একে ক্রসফায়ার দে।” এরপর ডিবির লালবাগ শাখা আমাকে ধরে নিয়ে যায়। আমার দুই হাঁটু পিটিয়ে ওরা ভেঙে ফেলে। ওই হাঁটুর ওপর তারা আমাকে বসায়ে রাখে। আমি ভাবছি আমাকে মেরেই ফেলবে। তারা আমার মাথায় বন্দুক তাক করে বলে, “একে মেরেই ফেলব। বাংলাদেশের যত সমস্যার মূল এই ছাত্ররা। এরা শিবির, এরা সাধারণ ছাত্রদের উসকে দিয়েছে।” আমি ধরেই নিয়েছিলাম, আমাকে মেরেই ফেলবে।”’
কারাগারে নির্মম অত্যাচারের কথা বর্ণনা করে নূর নবী বলেন, ‘কারাগারে আমি অনেক গার্ডকে কান্না করে বলেছি, আমাকে হাসপাতালে নেন। আমাকে নেয়নি। আমি এক প্যান্টে আট দিন পড়ে ছিলাম। আমাকে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দেয়নি। আমাকে আমদানিতে (কারাগারের আমদানি কক্ষ) পাঠায় দিছে। আমি একদিক হয়েও শুয়ে থাকতে পারতাম না। আমি অনেক চেষ্টা করেছি ডাক্তারের কাছে যাওয়ার, পারি নাই। শেষে ২৭ তারিখে আমাকে এমসিতে নেওয়া হয়। ডাক্তার দেখে বলে ওকে ইমার্জেন্সি হাসপাতালে নিতে হবে। ঢাকা মেডিকেল বা পঙ্গুতে রেফার করে। তবুও আমাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কারাগারে যখন অন্য ছাত্ররা জানতে পারে, আমি সমন্বয়ক। তখন তারা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসে। আমি একটু সাহস পাই। পানিতে মরিচ দিয়ে রাখা হতো, যেন পানি খেতে না পারি, গোসল করতে না পারি। স্যারেরা যখন দেখা করতে আসেন, তখন আমাকে একপর্যায়ে বলা হয়, আমাকে টাওয়ারে আলাদা এক ঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তখন আমি সবাইকে আমার কাছে আসতে বারণ করি। আমি নিজেকে একঘরে করে রাখি।’
সাজানো মামলা দেওয়ার ঘটনা বর্ণনায় নূর নবী বলেন, ‘তারা আমাকে বলে, ‘‘তোকে ক্রসফায়ার দেব। তুই রেডি হয়ে নে।” আমরা ছয়জন ছিলাম মোট। রমনায় নিয়ে আমাদের চোখ খুলে দেওয়া হলো। আমার হাতে পেট্রলবোমা ধরায়ে দিল। ভিডিও করা শুরু করল। তারা যে মামলা সাজাবে আমি ভাবতেও পারিনি। দেশের ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ এমন পর্যায়ে যাবে ভাবিনি। ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ দেশের মানুষের আস্থার জায়গা হওয়া উচিত ছিল। যা–ই হোক, তারা আমাকে মেরে ফেলেনি। আমি বেঁচে ফিরেছি। স্বাধীন দেশে আবার ফিরতে পেরেছি। এটা আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা।’’’

জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আলুচাষিদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চলতি মাস পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত আলু উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অনুরোধ জানান। অ্যাসোসিয়েশন এই উৎসব প্রথমবারের মতো আয়োজন করেছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান।
উৎসবে উপদেষ্টা বলেন, এ বছর রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ১২ লাখ টন আলু উৎপাদিত হয়েছে, যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ২২ লাখ টন বেশি। ২০২৫ সালে আলু উৎপাদন খরচ কেজিপ্রতি স্থানভেদে ১৪ থেকে ১৭ টাকা। হিমাগারে সংরক্ষণ খরচ, পরিবহন, বস্তা, শ্রমিকের মজুরি ও অন্যান্য খরচসহ কেজিপ্রতি আলুর হিমাগার গেটে খরচ দাঁড়িয়েছে ২০-২৫ টাকা। বিপরীতে আলুচাষিরা হিমাগার গেটে ৮ থেকে ১৬ টাকা কেজি মূল্যে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন, যা তাঁদের উৎপাদন খরচের চেয়েও অনেক কম। এর ফলে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হবে তাঁদের। তবে খাদ্য উৎপাদনের কারিগর কৃষকেরা এতে লাভবান হবেন।
এ সময় কেজিপ্রতি আলু উৎপাদনের খরচ কমিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘দেশে বিপুল পরিমাণে আলু উৎপাদিত হলেও আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। বাংলাদেশে মাত্র ২ শতাংশ আলু প্রক্রিয়াজাত করা হয়। অথচ বিশ্বের অন্যান্য দেশে এর পরিমাণ ৭ শতাংশ। তাই আলু প্রক্রিয়াজাতকরণের ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। আর এ জন্য প্রয়োজন প্রক্রিয়াজাত উপযোগী আলুর উত্তম জাত নির্বাচন ও তার চাষাবাদ। আমদানিকৃত আলু বীজের প্যাকেটে এর নির্দিষ্ট দাম লিখে দিতে হবে। এতে কৃষকেরা উপকৃত হবেন।’
পেঁয়াজ আমদানির প্রসঙ্গ টেনে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, ‘এ বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। তারপরও কারও কারও কারসাজিতে এক দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৩৫ টাকা বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তাদের স্বার্থে আমরা পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছি। বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা না আসা পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানি চলবে।’

আলুচাষিদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চলতি মাস পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত আলু উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অনুরোধ জানান। অ্যাসোসিয়েশন এই উৎসব প্রথমবারের মতো আয়োজন করেছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান।
উৎসবে উপদেষ্টা বলেন, এ বছর রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ১২ লাখ টন আলু উৎপাদিত হয়েছে, যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ২২ লাখ টন বেশি। ২০২৫ সালে আলু উৎপাদন খরচ কেজিপ্রতি স্থানভেদে ১৪ থেকে ১৭ টাকা। হিমাগারে সংরক্ষণ খরচ, পরিবহন, বস্তা, শ্রমিকের মজুরি ও অন্যান্য খরচসহ কেজিপ্রতি আলুর হিমাগার গেটে খরচ দাঁড়িয়েছে ২০-২৫ টাকা। বিপরীতে আলুচাষিরা হিমাগার গেটে ৮ থেকে ১৬ টাকা কেজি মূল্যে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন, যা তাঁদের উৎপাদন খরচের চেয়েও অনেক কম। এর ফলে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হবে তাঁদের। তবে খাদ্য উৎপাদনের কারিগর কৃষকেরা এতে লাভবান হবেন।
এ সময় কেজিপ্রতি আলু উৎপাদনের খরচ কমিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘দেশে বিপুল পরিমাণে আলু উৎপাদিত হলেও আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। বাংলাদেশে মাত্র ২ শতাংশ আলু প্রক্রিয়াজাত করা হয়। অথচ বিশ্বের অন্যান্য দেশে এর পরিমাণ ৭ শতাংশ। তাই আলু প্রক্রিয়াজাতকরণের ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। আর এ জন্য প্রয়োজন প্রক্রিয়াজাত উপযোগী আলুর উত্তম জাত নির্বাচন ও তার চাষাবাদ। আমদানিকৃত আলু বীজের প্যাকেটে এর নির্দিষ্ট দাম লিখে দিতে হবে। এতে কৃষকেরা উপকৃত হবেন।’
পেঁয়াজ আমদানির প্রসঙ্গ টেনে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, ‘এ বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। তারপরও কারও কারও কারসাজিতে এক দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৩৫ টাকা বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তাদের স্বার্থে আমরা পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছি। বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা না আসা পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানি চলবে।’

ওরা আমাকে ১৫ জুলাই থেকে ট্র্যাক করছিল। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মারত।
০৯ আগস্ট ২০২৪
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ড. ইউনূস বলেন, নির্বাচনী পরিবেশে এমন সহিংস হামলা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য এবং দেশের শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।
আহত ওসমান হাদির সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ ছাড়া চিকিৎসা কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
একই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত ও ব্যাপক তদন্ত চালিয়ে হামলায় জড়িত সবাইকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ, প্রত্যক্ষদর্শীর তথ্য গ্রহণ, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও হামলার পেছনে কোনো সংগঠিত পরিকল্পনা থাকলে তা উন্মোচনের জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে বলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের সহিংসতা বরদাশত করা হবে না। জনগণের নিরাপত্তা ও প্রার্থীদের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। দোষীরা যে-ই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা দেশের সব রাজনৈতিক পক্ষ, কর্মী-সমর্থক ও নাগরিকদের প্রতি শান্তি এবং সংযম বজায় রাখার আহ্বান জানান, যাতে আসন্ন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও নিরাপদ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হতে পারে।

রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ড. ইউনূস বলেন, নির্বাচনী পরিবেশে এমন সহিংস হামলা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য এবং দেশের শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।
আহত ওসমান হাদির সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ ছাড়া চিকিৎসা কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
একই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত ও ব্যাপক তদন্ত চালিয়ে হামলায় জড়িত সবাইকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ, প্রত্যক্ষদর্শীর তথ্য গ্রহণ, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও হামলার পেছনে কোনো সংগঠিত পরিকল্পনা থাকলে তা উন্মোচনের জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে বলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের সহিংসতা বরদাশত করা হবে না। জনগণের নিরাপত্তা ও প্রার্থীদের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। দোষীরা যে-ই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা দেশের সব রাজনৈতিক পক্ষ, কর্মী-সমর্থক ও নাগরিকদের প্রতি শান্তি এবং সংযম বজায় রাখার আহ্বান জানান, যাতে আসন্ন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও নিরাপদ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হতে পারে।

ওরা আমাকে ১৫ জুলাই থেকে ট্র্যাক করছিল। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মারত।
০৯ আগস্ট ২০২৪
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো
১ ঘণ্টা আগে
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনতা ব্যাংকে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ঋণ জালিয়াতি করে ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেন।
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
আদালতকে বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামির বয়স ৭৮ বছর। বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন। তাঁকে কিডনি ডায়ালাইসিস করতে হয়। মানবিক কারণে তাঁকে যেন জামিন দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জামিনের বিরোধিতা করেন।
তরিকুল ইসলাম বলেন, আসামি অসুস্থ, এ কারণে জামিন দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। কারণ, এই আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধ করে জনতা ব্যাংককে রুগ্ণ করে ফেলেছেন, দেশকে রুগ্ণ করে ফেলেছেন। তাঁদের ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না।
তরিকুল ইসলাম জানান, আদালত এরপর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে কারা কর্তৃপক্ষকে তাঁর যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত, সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে এ বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলাটি করেন দুদকের উপপরিচালক নাজমুল হুসাইন।
তদন্ত শেষে গত ২৫ অক্টোবর ওই ২৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে দুদক।
তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পান।
এজাহারে ঘটনার সময়কাল বলা হয়, ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও ভুয়া কাগজপত্রের ভিত্তিতে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ২২টি প্রতিষ্ঠানকে শর্ত শিথিল করে ঋণ দেওয়া হয়। তদন্তে বেরিয়ে এসেছে, ঋণের নামে ৫৩১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়, যা সুদে-আসলে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৩০ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
আতিউর রহমান, আবুল বারকাত ছাড়াও চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন অ্যাননটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইউনুছ বাদল, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী, সাবেক নির্বাহী পরিচালক নওশাদ আলী চৌধুরী ও জনতা ব্যাংকের সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদ।

জনতা ব্যাংকে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ঋণ জালিয়াতি করে ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেন।
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
আদালতকে বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামির বয়স ৭৮ বছর। বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন। তাঁকে কিডনি ডায়ালাইসিস করতে হয়। মানবিক কারণে তাঁকে যেন জামিন দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জামিনের বিরোধিতা করেন।
তরিকুল ইসলাম বলেন, আসামি অসুস্থ, এ কারণে জামিন দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। কারণ, এই আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধ করে জনতা ব্যাংককে রুগ্ণ করে ফেলেছেন, দেশকে রুগ্ণ করে ফেলেছেন। তাঁদের ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না।
তরিকুল ইসলাম জানান, আদালত এরপর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে কারা কর্তৃপক্ষকে তাঁর যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত, সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে এ বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলাটি করেন দুদকের উপপরিচালক নাজমুল হুসাইন।
তদন্ত শেষে গত ২৫ অক্টোবর ওই ২৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে দুদক।
তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পান।
এজাহারে ঘটনার সময়কাল বলা হয়, ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও ভুয়া কাগজপত্রের ভিত্তিতে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ২২টি প্রতিষ্ঠানকে শর্ত শিথিল করে ঋণ দেওয়া হয়। তদন্তে বেরিয়ে এসেছে, ঋণের নামে ৫৩১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়, যা সুদে-আসলে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৩০ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
আতিউর রহমান, আবুল বারকাত ছাড়াও চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন অ্যাননটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইউনুছ বাদল, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী, সাবেক নির্বাহী পরিচালক নওশাদ আলী চৌধুরী ও জনতা ব্যাংকের সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদ।

ওরা আমাকে ১৫ জুলাই থেকে ট্র্যাক করছিল। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মারত।
০৯ আগস্ট ২০২৪
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, বদলি হওয়া পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে ডিআইজি রয়েছেন ৩১ জন আর সাতজন অতিরিক্ত ডিআইজি এবং একজন পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।
তাঁদের পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকা মহানগর পুলিশ, পুলিশের বিশেষ শাখা এসবি, পিবিআই, নৌ পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বিভিন্ন জায়গায় বদলি করা হয়েছে।
জনস্বার্থে এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।
প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, বদলি হওয়া পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে ডিআইজি রয়েছেন ৩১ জন আর সাতজন অতিরিক্ত ডিআইজি এবং একজন পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।
তাঁদের পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকা মহানগর পুলিশ, পুলিশের বিশেষ শাখা এসবি, পিবিআই, নৌ পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বিভিন্ন জায়গায় বদলি করা হয়েছে।
জনস্বার্থে এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।

ওরা আমাকে ১৫ জুলাই থেকে ট্র্যাক করছিল। আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মারত।
০৯ আগস্ট ২০২৪
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে