Ajker Patrika

সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তাসহ ১২ জনের নামে দুদকের মামলা 

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
আপডেট : ০৯ জুলাই ২০২৪, ২১: ৫৯
সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তাসহ ১২ জনের নামে দুদকের মামলা 

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার দুদকের সহকারী পরিচালক মাহাথীর মুহাম্মদ সামী বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে প্রায় ৯ কোটি টাকার সরকারি অর্থের হিসাবে গরমিল এবং ৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।

এর আগে ২০১৮ সালে ১৭ জানুয়ারি ভূমি অধিগ্রহণের পাঁচ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সেতাফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার ও মামলা করেছিল দুদক। অভিযোগপত্র জমা শেষে মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।

আজকের মামলায় বাকি ১১ জনের মধ্যে কয়েকজন আসামি হলেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান এবং বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন।

মামলা সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ২০১৩-১৪ সালে ভৈরবের বিসিক শিল্পনগরী প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে বাজিতপুর উপজেলা সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে অষ্টগ্রামের চৌদন্ত সড়ক প্রকল্প এবং ২০১৪-১৫ সালে উজানচর-বাজিতপুর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ চারটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক ১২টি চেকের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এই ১২টি চেক গ্রহণ করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, কে এ আল মামুন, মো. কামরুজ্জামান, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. আনিছুর রহমান, মোহাম্মদ মাহমুদ হোসেন শিমুল, রায়হান উদ্দিন, জিলন খাঁন, আবুল কালাম ও আবদুল হামিদ নামের ১০ ব্যক্তি। কিন্তু তাঁরা কেউই এসব প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি নন।

এজাহারে আরও বলা হয়, ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির আবেদন গ্রহণ, মালিকানা স্বত্বের প্রামাণিক দলিল ছাড়া ও সংশ্লিষ্ট রোয়েদাদ বইতে লিপিবদ্ধ না করে এবং স্বত্ব মালিকানা অনুযায়ী বিতরণ না করে নিজ উদ্যোগে অধিকাংশ এলএ চেকের মুড়ির অংশ ও প্রাপকের অংশে ভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেন ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলাম। এভাবে ১২টি চেক বিতরণের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন সেতাফুল ইসলাম।

এ ছাড়া তিনি এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে পাঠানোর পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এলএ শাখাকে বাইপাস করে বিভিন্ন এলএ চেক বিভিন্ন ব্যক্তিকে দেন তিনি।

এতে চারটি প্রকল্পের লেজার বইসমূহের সঙ্গে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রারসমূহের মোট ৮ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৩৬ টাকার গরমিল ধরা পড়েছে। এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও ভুয়া অ্যাডভাইস বিধিবহির্ভূতভাবে গ্রহণ এবং ব্যবহার করেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান। এ ছাড়া এসব চেক তিনি নগদায়ন করেন। ২০১৬ সালের মার্চ থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে সরকারি অর্থ গরমিল ও আত্মসাতের এ ঘটনা ঘটে।

এ বিষয়ে দুদক জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। অনুসন্ধানকালে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যাওয়ায় ১২ জনকে আসামি করে মামলাটি রুজু করা হয়। মামলার তথ্য বিবরণী বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এখন এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি আরও অধিকতর তদন্ত করবেন।

প্রসঙ্গত, এর আগে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কিশোরগঞ্জ জেলায় ‘হাওর এলাকার বন্যা ব্যবস্থাপনা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন প্রকল্প’ এর জন্য মোট ১৪০ দশমিক ৩৯৯ একর ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ অগ্রিম হিসেবে তিনটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক তিনটি চেকের মাধ্যমে মোট পাঁচ কোটি ২৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় দুদক ময়মনসিংহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রাম প্রসাদ বাদী হয়ে মো. সেতাফুল ইসলামের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চায়ের দোকানে চলে একটি বাতি-ফ্যান, বিদ্যুৎ বিল এল সাড়ে ৫৫ হাজার টাকা

টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি 
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’

এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’

বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’

টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাসার বাথরুমে পড়ে ছিল নারী প্রভাষকের লাশ, মাথায় আঘাতের চিহ্ন

বগুড়া প্রতিনিধি
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।

মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।

এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।

পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অটোরিকশাকে চাপা দিল বাস, প্রাণ গেল তিনজনের

ফরিদপুর প্রতিনিধি
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।

খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।  

হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাতিয়ায় ৫৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ, এতিমখানায় বিতরণ

­হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
কোস্ট গার্ডের অভিযানে জব্দ জাটকা ইলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
কোস্ট গার্ডের অভিযানে জব্দ জাটকা ইলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।

কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত