কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সহকারী পরিচালক মাহাথীর মুহাম্মদ সামী বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে প্রায় ৯ কোটি টাকার সরকারি অর্থের হিসাবে গরমিল এবং ৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ২০১৮ সালে ১৭ জানুয়ারি ভূমি অধিগ্রহণের পাঁচ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সেতাফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার ও মামলা করেছিল দুদক। অভিযোগপত্র জমা শেষে মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।
আজকের মামলায় বাকি ১১ জনের মধ্যে কয়েকজন আসামি হলেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান এবং বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামলা সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ২০১৩-১৪ সালে ভৈরবের বিসিক শিল্পনগরী প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে বাজিতপুর উপজেলা সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে অষ্টগ্রামের চৌদন্ত সড়ক প্রকল্প এবং ২০১৪-১৫ সালে উজানচর-বাজিতপুর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ চারটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক ১২টি চেকের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এই ১২টি চেক গ্রহণ করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, কে এ আল মামুন, মো. কামরুজ্জামান, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. আনিছুর রহমান, মোহাম্মদ মাহমুদ হোসেন শিমুল, রায়হান উদ্দিন, জিলন খাঁন, আবুল কালাম ও আবদুল হামিদ নামের ১০ ব্যক্তি। কিন্তু তাঁরা কেউই এসব প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি নন।
এজাহারে আরও বলা হয়, ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির আবেদন গ্রহণ, মালিকানা স্বত্বের প্রামাণিক দলিল ছাড়া ও সংশ্লিষ্ট রোয়েদাদ বইতে লিপিবদ্ধ না করে এবং স্বত্ব মালিকানা অনুযায়ী বিতরণ না করে নিজ উদ্যোগে অধিকাংশ এলএ চেকের মুড়ির অংশ ও প্রাপকের অংশে ভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেন ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলাম। এভাবে ১২টি চেক বিতরণের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন সেতাফুল ইসলাম।
এ ছাড়া তিনি এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে পাঠানোর পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এলএ শাখাকে বাইপাস করে বিভিন্ন এলএ চেক বিভিন্ন ব্যক্তিকে দেন তিনি।
এতে চারটি প্রকল্পের লেজার বইসমূহের সঙ্গে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রারসমূহের মোট ৮ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৩৬ টাকার গরমিল ধরা পড়েছে। এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও ভুয়া অ্যাডভাইস বিধিবহির্ভূতভাবে গ্রহণ এবং ব্যবহার করেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান। এ ছাড়া এসব চেক তিনি নগদায়ন করেন। ২০১৬ সালের মার্চ থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে সরকারি অর্থ গরমিল ও আত্মসাতের এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে দুদক জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। অনুসন্ধানকালে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যাওয়ায় ১২ জনকে আসামি করে মামলাটি রুজু করা হয়। মামলার তথ্য বিবরণী বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এখন এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি আরও অধিকতর তদন্ত করবেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কিশোরগঞ্জ জেলায় ‘হাওর এলাকার বন্যা ব্যবস্থাপনা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন প্রকল্প’ এর জন্য মোট ১৪০ দশমিক ৩৯৯ একর ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ অগ্রিম হিসেবে তিনটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক তিনটি চেকের মাধ্যমে মোট পাঁচ কোটি ২৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় দুদক ময়মনসিংহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রাম প্রসাদ বাদী হয়ে মো. সেতাফুল ইসলামের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা করেন।

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সহকারী পরিচালক মাহাথীর মুহাম্মদ সামী বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে প্রায় ৯ কোটি টাকার সরকারি অর্থের হিসাবে গরমিল এবং ৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ২০১৮ সালে ১৭ জানুয়ারি ভূমি অধিগ্রহণের পাঁচ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সেতাফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার ও মামলা করেছিল দুদক। অভিযোগপত্র জমা শেষে মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।
আজকের মামলায় বাকি ১১ জনের মধ্যে কয়েকজন আসামি হলেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান এবং বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামলা সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ২০১৩-১৪ সালে ভৈরবের বিসিক শিল্পনগরী প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে বাজিতপুর উপজেলা সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে অষ্টগ্রামের চৌদন্ত সড়ক প্রকল্প এবং ২০১৪-১৫ সালে উজানচর-বাজিতপুর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ চারটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক ১২টি চেকের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এই ১২টি চেক গ্রহণ করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, কে এ আল মামুন, মো. কামরুজ্জামান, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. আনিছুর রহমান, মোহাম্মদ মাহমুদ হোসেন শিমুল, রায়হান উদ্দিন, জিলন খাঁন, আবুল কালাম ও আবদুল হামিদ নামের ১০ ব্যক্তি। কিন্তু তাঁরা কেউই এসব প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি নন।
এজাহারে আরও বলা হয়, ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির আবেদন গ্রহণ, মালিকানা স্বত্বের প্রামাণিক দলিল ছাড়া ও সংশ্লিষ্ট রোয়েদাদ বইতে লিপিবদ্ধ না করে এবং স্বত্ব মালিকানা অনুযায়ী বিতরণ না করে নিজ উদ্যোগে অধিকাংশ এলএ চেকের মুড়ির অংশ ও প্রাপকের অংশে ভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেন ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলাম। এভাবে ১২টি চেক বিতরণের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন সেতাফুল ইসলাম।
এ ছাড়া তিনি এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে পাঠানোর পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এলএ শাখাকে বাইপাস করে বিভিন্ন এলএ চেক বিভিন্ন ব্যক্তিকে দেন তিনি।
এতে চারটি প্রকল্পের লেজার বইসমূহের সঙ্গে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রারসমূহের মোট ৮ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৩৬ টাকার গরমিল ধরা পড়েছে। এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও ভুয়া অ্যাডভাইস বিধিবহির্ভূতভাবে গ্রহণ এবং ব্যবহার করেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান। এ ছাড়া এসব চেক তিনি নগদায়ন করেন। ২০১৬ সালের মার্চ থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে সরকারি অর্থ গরমিল ও আত্মসাতের এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে দুদক জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। অনুসন্ধানকালে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যাওয়ায় ১২ জনকে আসামি করে মামলাটি রুজু করা হয়। মামলার তথ্য বিবরণী বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এখন এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি আরও অধিকতর তদন্ত করবেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কিশোরগঞ্জ জেলায় ‘হাওর এলাকার বন্যা ব্যবস্থাপনা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন প্রকল্প’ এর জন্য মোট ১৪০ দশমিক ৩৯৯ একর ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ অগ্রিম হিসেবে তিনটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক তিনটি চেকের মাধ্যমে মোট পাঁচ কোটি ২৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় দুদক ময়মনসিংহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রাম প্রসাদ বাদী হয়ে মো. সেতাফুল ইসলামের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা করেন।
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সহকারী পরিচালক মাহাথীর মুহাম্মদ সামী বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে প্রায় ৯ কোটি টাকার সরকারি অর্থের হিসাবে গরমিল এবং ৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ২০১৮ সালে ১৭ জানুয়ারি ভূমি অধিগ্রহণের পাঁচ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সেতাফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার ও মামলা করেছিল দুদক। অভিযোগপত্র জমা শেষে মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।
আজকের মামলায় বাকি ১১ জনের মধ্যে কয়েকজন আসামি হলেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান এবং বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামলা সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ২০১৩-১৪ সালে ভৈরবের বিসিক শিল্পনগরী প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে বাজিতপুর উপজেলা সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে অষ্টগ্রামের চৌদন্ত সড়ক প্রকল্প এবং ২০১৪-১৫ সালে উজানচর-বাজিতপুর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ চারটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক ১২টি চেকের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এই ১২টি চেক গ্রহণ করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, কে এ আল মামুন, মো. কামরুজ্জামান, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. আনিছুর রহমান, মোহাম্মদ মাহমুদ হোসেন শিমুল, রায়হান উদ্দিন, জিলন খাঁন, আবুল কালাম ও আবদুল হামিদ নামের ১০ ব্যক্তি। কিন্তু তাঁরা কেউই এসব প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি নন।
এজাহারে আরও বলা হয়, ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির আবেদন গ্রহণ, মালিকানা স্বত্বের প্রামাণিক দলিল ছাড়া ও সংশ্লিষ্ট রোয়েদাদ বইতে লিপিবদ্ধ না করে এবং স্বত্ব মালিকানা অনুযায়ী বিতরণ না করে নিজ উদ্যোগে অধিকাংশ এলএ চেকের মুড়ির অংশ ও প্রাপকের অংশে ভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেন ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলাম। এভাবে ১২টি চেক বিতরণের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন সেতাফুল ইসলাম।
এ ছাড়া তিনি এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে পাঠানোর পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এলএ শাখাকে বাইপাস করে বিভিন্ন এলএ চেক বিভিন্ন ব্যক্তিকে দেন তিনি।
এতে চারটি প্রকল্পের লেজার বইসমূহের সঙ্গে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রারসমূহের মোট ৮ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৩৬ টাকার গরমিল ধরা পড়েছে। এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও ভুয়া অ্যাডভাইস বিধিবহির্ভূতভাবে গ্রহণ এবং ব্যবহার করেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান। এ ছাড়া এসব চেক তিনি নগদায়ন করেন। ২০১৬ সালের মার্চ থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে সরকারি অর্থ গরমিল ও আত্মসাতের এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে দুদক জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। অনুসন্ধানকালে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যাওয়ায় ১২ জনকে আসামি করে মামলাটি রুজু করা হয়। মামলার তথ্য বিবরণী বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এখন এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি আরও অধিকতর তদন্ত করবেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কিশোরগঞ্জ জেলায় ‘হাওর এলাকার বন্যা ব্যবস্থাপনা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন প্রকল্প’ এর জন্য মোট ১৪০ দশমিক ৩৯৯ একর ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ অগ্রিম হিসেবে তিনটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক তিনটি চেকের মাধ্যমে মোট পাঁচ কোটি ২৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় দুদক ময়মনসিংহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রাম প্রসাদ বাদী হয়ে মো. সেতাফুল ইসলামের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা করেন।

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সহকারী পরিচালক মাহাথীর মুহাম্মদ সামী বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে প্রায় ৯ কোটি টাকার সরকারি অর্থের হিসাবে গরমিল এবং ৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ২০১৮ সালে ১৭ জানুয়ারি ভূমি অধিগ্রহণের পাঁচ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সেতাফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার ও মামলা করেছিল দুদক। অভিযোগপত্র জমা শেষে মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।
আজকের মামলায় বাকি ১১ জনের মধ্যে কয়েকজন আসামি হলেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান এবং বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামলা সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ২০১৩-১৪ সালে ভৈরবের বিসিক শিল্পনগরী প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে বাজিতপুর উপজেলা সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ২০১৪-১৫ সালে অষ্টগ্রামের চৌদন্ত সড়ক প্রকল্প এবং ২০১৪-১৫ সালে উজানচর-বাজিতপুর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ চারটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক ১২টি চেকের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এই ১২টি চেক গ্রহণ করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, কে এ আল মামুন, মো. কামরুজ্জামান, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. আনিছুর রহমান, মোহাম্মদ মাহমুদ হোসেন শিমুল, রায়হান উদ্দিন, জিলন খাঁন, আবুল কালাম ও আবদুল হামিদ নামের ১০ ব্যক্তি। কিন্তু তাঁরা কেউই এসব প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি নন।
এজাহারে আরও বলা হয়, ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির আবেদন গ্রহণ, মালিকানা স্বত্বের প্রামাণিক দলিল ছাড়া ও সংশ্লিষ্ট রোয়েদাদ বইতে লিপিবদ্ধ না করে এবং স্বত্ব মালিকানা অনুযায়ী বিতরণ না করে নিজ উদ্যোগে অধিকাংশ এলএ চেকের মুড়ির অংশ ও প্রাপকের অংশে ভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেন ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলাম। এভাবে ১২টি চেক বিতরণের মাধ্যমে মোট তিন কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন সেতাফুল ইসলাম।
এ ছাড়া তিনি এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে পাঠানোর পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এলএ শাখাকে বাইপাস করে বিভিন্ন এলএ চেক বিভিন্ন ব্যক্তিকে দেন তিনি।
এতে চারটি প্রকল্পের লেজার বইসমূহের সঙ্গে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রারসমূহের মোট ৮ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৩৬ টাকার গরমিল ধরা পড়েছে। এসব চেকসহ অন্যান্য এলএ চেক নগদায়নের জন্য ভুয়া অ্যাডভাইস তৈরি ও ভুয়া অ্যাডভাইস বিধিবহির্ভূতভাবে গ্রহণ এবং ব্যবহার করেন জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবেক অডিটর মো. সাইদুজ্জামান। এ ছাড়া এসব চেক তিনি নগদায়ন করেন। ২০১৬ সালের মার্চ থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে সরকারি অর্থ গরমিল ও আত্মসাতের এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে দুদক জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। অনুসন্ধানকালে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যাওয়ায় ১২ জনকে আসামি করে মামলাটি রুজু করা হয়। মামলার তথ্য বিবরণী বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এখন এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি আরও অধিকতর তদন্ত করবেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কিশোরগঞ্জ জেলায় ‘হাওর এলাকার বন্যা ব্যবস্থাপনা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন প্রকল্প’ এর জন্য মোট ১৪০ দশমিক ৩৯৯ একর ভূমি অধিগ্রহণের মূল্য বাবদ অগ্রিম হিসেবে তিনটি এলএ কেসের বিপরীতে পৃথক তিনটি চেকের মাধ্যমে মোট পাঁচ কোটি ২৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় দুদক ময়মনসিংহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রাম প্রসাদ বাদী হয়ে মো. সেতাফুল ইসলামের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা করেন।

কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
১৬ মিনিট আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২৬ মিনিট আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মহানগরীতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস সার্ভিস বাড়াতে নতুন রুট পারমিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে ভাড়া নির্ধারণ করবে সংশ্লিষ্ট বাসমালিক কিংবা কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে ‘কন্ট্রাক্ট সিস্টেম’ তুলে দিয়ে কাউন্টারভিত্তিক বাস সার্ভিস চালুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ

কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাচারিবাজার ব্রিজ থেকে বড়বাজার মাছমহল ব্রিজ পর্যন্ত দেখা যায়, নদের দুই পাশের বাউন্ডারির চার শতাধিক গ্রিল উধাও হয়ে গেছে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেওয়া নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১১০ কোটি টাকা। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভা যৌথভাবে কাজটি করে। প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০১৬ সালে। প্রকল্পের টাকা নিয়েও লুটপাটের অভিযোগ ছিল।
অন্যদিকে নরসুন্দা নদের পাড়ের ওয়াকওয়েতে অধিকাংশ সড়কবাতি না থাকায় সন্ধ্যার পর এখানে দেখা যায় ভুতুড়ে অন্ধকার। আলো না থাকার সুযোগে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। মাদকের আখড়া হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে স্থানটি। সন্ধ্যার পর লোকজন ভয়ে এ ওয়াকওয়ে দিয়ে যাতায়াত করেন না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
পৌরবাসী আজিজুল রিয়াদ ও সাকিবসহ কয়েকজন বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ পৌর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও পৌর কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে অবহেলার কারণে সরকারি সম্পদ উধাও হয়ে গেছে।’ তাঁরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি না থাকায় একটি সিন্ডিকেট নির্ভয়ে এসব চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিশোরগঞ্জ পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর এসব গ্রিল চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পৌর কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেয়নি। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও অবগত করেনি।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার সচিব সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। আমি কোনো কিছু জানি না।’
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্পটি এলজিইডি বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু আমাদের বুঝিয়ে দেয়নি। আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পৌর প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলব।’
কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ এনায়েত কবির বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব ছিল বাস্তবায়ন করে দেওয়ার, আমরা তা করেছি। এই প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের।’

কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাচারিবাজার ব্রিজ থেকে বড়বাজার মাছমহল ব্রিজ পর্যন্ত দেখা যায়, নদের দুই পাশের বাউন্ডারির চার শতাধিক গ্রিল উধাও হয়ে গেছে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেওয়া নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১১০ কোটি টাকা। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভা যৌথভাবে কাজটি করে। প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০১৬ সালে। প্রকল্পের টাকা নিয়েও লুটপাটের অভিযোগ ছিল।
অন্যদিকে নরসুন্দা নদের পাড়ের ওয়াকওয়েতে অধিকাংশ সড়কবাতি না থাকায় সন্ধ্যার পর এখানে দেখা যায় ভুতুড়ে অন্ধকার। আলো না থাকার সুযোগে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। মাদকের আখড়া হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে স্থানটি। সন্ধ্যার পর লোকজন ভয়ে এ ওয়াকওয়ে দিয়ে যাতায়াত করেন না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
পৌরবাসী আজিজুল রিয়াদ ও সাকিবসহ কয়েকজন বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ পৌর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও পৌর কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে অবহেলার কারণে সরকারি সম্পদ উধাও হয়ে গেছে।’ তাঁরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি না থাকায় একটি সিন্ডিকেট নির্ভয়ে এসব চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিশোরগঞ্জ পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর এসব গ্রিল চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পৌর কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেয়নি। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও অবগত করেনি।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার সচিব সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। আমি কোনো কিছু জানি না।’
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্পটি এলজিইডি বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু আমাদের বুঝিয়ে দেয়নি। আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পৌর প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলব।’
কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ এনায়েত কবির বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব ছিল বাস্তবায়ন করে দেওয়ার, আমরা তা করেছি। এই প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের।’

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
০৯ জুলাই ২০২৪
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২৬ মিনিট আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মহানগরীতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস সার্ভিস বাড়াতে নতুন রুট পারমিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে ভাড়া নির্ধারণ করবে সংশ্লিষ্ট বাসমালিক কিংবা কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে ‘কন্ট্রাক্ট সিস্টেম’ তুলে দিয়ে কাউন্টারভিত্তিক বাস সার্ভিস চালুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট ভবনের ভেতরে আগুন দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনাস্থলে রাত ৩টায় কোনো বিক্ষোভকারীর দেখা মেলেনি।
ভবনের সামনে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা নিরাপত্তা অবস্থান নিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানা গেছে।
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
এদিকে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার দীর্ঘ সময় পরও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ করছেন ইনকিলাব মঞ্চের কর্মী ও সমর্থকেরা। এই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে এর আগে রাত থেকেই বিক্ষুব্ধরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে তারা রাজধানীর রামপুরা, মিরপুর ও কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে।
রাত ১২টার দিকে কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর ও নথিপত্রে অগ্নিসংযোগও করে তারা। একপর্যায়ে তারা ডেইলি স্টার কার্যালয়ের দিকেও অগ্রসর হয় এবং সেখানেও আগুন ধরিয়ে দেয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডেইলি স্টার কার্যালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে দমকল কর্মীরা। সেখানে দমকল বাহিনীর অন্তত দুটি ইউনিট কাজ করছে।

রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট ভবনের ভেতরে আগুন দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনাস্থলে রাত ৩টায় কোনো বিক্ষোভকারীর দেখা মেলেনি।
ভবনের সামনে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা নিরাপত্তা অবস্থান নিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানা গেছে।
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
এদিকে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার দীর্ঘ সময় পরও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ করছেন ইনকিলাব মঞ্চের কর্মী ও সমর্থকেরা। এই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে এর আগে রাত থেকেই বিক্ষুব্ধরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে তারা রাজধানীর রামপুরা, মিরপুর ও কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে।
রাত ১২টার দিকে কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর ও নথিপত্রে অগ্নিসংযোগও করে তারা। একপর্যায়ে তারা ডেইলি স্টার কার্যালয়ের দিকেও অগ্রসর হয় এবং সেখানেও আগুন ধরিয়ে দেয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডেইলি স্টার কার্যালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে দমকল কর্মীরা। সেখানে দমকল বাহিনীর অন্তত দুটি ইউনিট কাজ করছে।

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
০৯ জুলাই ২০২৪
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
১৬ মিনিট আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মহানগরীতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস সার্ভিস বাড়াতে নতুন রুট পারমিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে ভাড়া নির্ধারণ করবে সংশ্লিষ্ট বাসমালিক কিংবা কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে ‘কন্ট্রাক্ট সিস্টেম’ তুলে দিয়ে কাউন্টারভিত্তিক বাস সার্ভিস চালুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁ সংবাদদাতা

নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)। পরিবেশকর্মীরা বলছেন, সরকার যখন বজ্রপাত থেকে সুরক্ষায় তালগাছ রোপণের উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এভাবে পাতা কেটে গাছগুলো ন্যাড়া করা ঠিক হয়নি। বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব ছিল। এতে গাছ বাঁচত, পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা পেত।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি বিভিন্ন এলাকা থেকে তালের বীজ সংগ্রহ করে সড়কের দুই পাশে রোপণ করেছিলেন। এখন একেকটি গাছের বয়স ২০-৩০ বছর। এগুলোর কারণে সড়কটিও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে। কিন্তু এখন পাতা ছেঁটে ফেলায় কিছু গাছ মারা যেতে পারে। এর আগেও সড়ক সংস্কারের নামে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়েছিল।
এ বিষয়ে নেসকোর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কালাম বলেন, ‘বৈদুতিক লাইনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডাল ও মাথা কাটা হয়েছে। এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া।’
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের রামভদ্রপুর থেকে বটতলী বোয়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কয়েক হাজার তালগাছ। এগুলোর উচ্চতা ১০-১২ ফুট। সামান্য দূরত্বে বিদ্যুতের খুঁটি। এর মধ্যে দুই পাশে থাকা প্রায় ৭৫০টি তালগাছ ন্যাড়া অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল হোসেন বলেন, ‘দিন দিন তালগাছ হারিয়ে যাচ্ছে। এই গাছগুলো এক দিনে বড় হয়নি। বিদ্যুতের লাইন পরিষ্কারের নামে সমানে পাতা কাটা হয়েছে। তালগাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের খুঁটিগুলো দু-তিন হাত সরিয়ে নেওয়া যেত। কিন্তু তারা সেটি না করে গাছের ক্ষতি করল।’
স্থানীয় পরিবেশকর্মী নাইস পারভীন বলেন, ‘নওগাঁয় প্রতিবছর বজ্রপাতে অনেক মানুষ মারা যায়। বজ্রপাতের ক্ষতি এড়াতে তালগাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সরকার যেখানে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এগুলো ন্যাড়া করে দেওয়া পরিবেশবিধ্বংসী আচরণ।’

নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)। পরিবেশকর্মীরা বলছেন, সরকার যখন বজ্রপাত থেকে সুরক্ষায় তালগাছ রোপণের উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এভাবে পাতা কেটে গাছগুলো ন্যাড়া করা ঠিক হয়নি। বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব ছিল। এতে গাছ বাঁচত, পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা পেত।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি বিভিন্ন এলাকা থেকে তালের বীজ সংগ্রহ করে সড়কের দুই পাশে রোপণ করেছিলেন। এখন একেকটি গাছের বয়স ২০-৩০ বছর। এগুলোর কারণে সড়কটিও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে। কিন্তু এখন পাতা ছেঁটে ফেলায় কিছু গাছ মারা যেতে পারে। এর আগেও সড়ক সংস্কারের নামে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়েছিল।
এ বিষয়ে নেসকোর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কালাম বলেন, ‘বৈদুতিক লাইনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডাল ও মাথা কাটা হয়েছে। এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া।’
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের রামভদ্রপুর থেকে বটতলী বোয়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কয়েক হাজার তালগাছ। এগুলোর উচ্চতা ১০-১২ ফুট। সামান্য দূরত্বে বিদ্যুতের খুঁটি। এর মধ্যে দুই পাশে থাকা প্রায় ৭৫০টি তালগাছ ন্যাড়া অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল হোসেন বলেন, ‘দিন দিন তালগাছ হারিয়ে যাচ্ছে। এই গাছগুলো এক দিনে বড় হয়নি। বিদ্যুতের লাইন পরিষ্কারের নামে সমানে পাতা কাটা হয়েছে। তালগাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের খুঁটিগুলো দু-তিন হাত সরিয়ে নেওয়া যেত। কিন্তু তারা সেটি না করে গাছের ক্ষতি করল।’
স্থানীয় পরিবেশকর্মী নাইস পারভীন বলেন, ‘নওগাঁয় প্রতিবছর বজ্রপাতে অনেক মানুষ মারা যায়। বজ্রপাতের ক্ষতি এড়াতে তালগাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সরকার যেখানে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এগুলো ন্যাড়া করে দেওয়া পরিবেশবিধ্বংসী আচরণ।’

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
০৯ জুলাই ২০২৪
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
১৬ মিনিট আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২৬ মিনিট আগে
ঢাকা মহানগরীতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস সার্ভিস বাড়াতে নতুন রুট পারমিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে ভাড়া নির্ধারণ করবে সংশ্লিষ্ট বাসমালিক কিংবা কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে ‘কন্ট্রাক্ট সিস্টেম’ তুলে দিয়ে কাউন্টারভিত্তিক বাস সার্ভিস চালুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেতৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

ঢাকা মহানগরীতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস সার্ভিস বাড়াতে নতুন রুট পারমিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে ভাড়া নির্ধারণ করবে সংশ্লিষ্ট বাসমালিক কিংবা কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে ‘কন্ট্রাক্ট সিস্টেম’ তুলে দিয়ে কাউন্টারভিত্তিক বাস সার্ভিস চালুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কমিটির সদস্যসচিবকে পত্র জারি করতে বলা হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদর দপ্তরে গত ৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঢাকা মেট্রো যাত্রী ও পণ্য পরিবহন কমিটির সভায় এগুলোসহ ১৯টি সিদ্ধান্ত হয়েছে। সভার কার্যবিবরণী সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সভা সূত্র জানায়, রুট অনুমোদনের ৬ মাসের মধ্যে পরিবহন কোম্পানিকে রুট পারমিট নিতে হবে। পাশাপাশি বাসের সামনে ও পেছনের উইন্ডশিল্ডে রুট নম্বর ও কোম্পানির নাম এবং বডির বাম পাশের পেছনে রুট নম্বর ও রুটের বিবরণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। নতুন রুটের জন্য অসম্পূর্ণ আবেদন, যেমন লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে মেমোরেন্ডাম অব আর্টিকেল ও টিআইএন ছাড়া আবেদন কিংবা ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স ও টিআইএন ছাড়া আবেদন কমিটির সভায় উপস্থাপন করা যাবে না।
সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে, যে পরিবহন কোম্পানিগুলো ঢাকা মেট্রো যাত্রী ও পণ্য পরিবহন কমিটি থেকে রুট অনুমোদন নিয়ে সড়কে গাড়ি পরিচালনা করছে না, তাদের কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়ে রুট অনুমোদন ও রুট পারমিট বাতিল করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া গণপরিবহন শৃঙ্খলা ও যানজট নিরসনে রুট সংখ্যা কমিয়ে ‘বাস রুট রেশনালাইজেশন’ চালুর উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অনুমোদিত কোম্পানিগুলোকে নির্ধারিত রুটে বাস পরিচালনা করতে হবে।
রুট পারমিট ইস্যুর ক্ষেত্রে কোম্পানির নামে রেজিস্ট্রেশন থাকা বাধ্যতামূলক। সড়ক পরিবহন বিধিমালা ২০২২ সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত আগের নিয়মে কোম্পানির মেমোরেন্ডামে থাকা যেকোনো পরিচালক অথবা গাড়ির মালিকানার সঙ্গে কোম্পানির চুক্তিপত্র বা অঙ্গীকারনামা থাকলে রুট পারমিট ইস্যু করা যাবে।
নতুন রুট অনুমোদন, রুট সম্প্রসারণ, সংশোধন, সিলিং বৃদ্ধি-সংক্রান্ত আবেদনের যাচাই-বাছাইয়ের জন্য একটি উপকমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাশাপাশি অনুমোদিত বাস বা মিনিবাস এবং নতুন কোম্পানির বাস ডিপো ও রিপেয়ার ওয়ার্কশপ পরিদর্শনের জন্য আরেকটি কমিটি গঠন করা হবে।
যানজট সৃষ্টি, রুট ওভারল্যাপিং এবং অসম্পূর্ণ নথিপত্রের কারণে বিভিন্ন কোম্পানির নতুন বাস রুট পারমিটের আবেদনের অনুমোদন দেওয়া হয়নি। একই কারণে দুটি রুটের ১৬০টি হিউম্যান হলার আবেদনেরও অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
বাস টার্মিনালের বাইরে পরিবহন কোম্পানির অবৈধ টিকিট কাউন্টার দ্রুত অপসারণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পণ্যবাহী খোলা ট্রাকে মালপত্র পরিবহনের ক্ষেত্রে ত্রিপল বা ভারী পলিথিন দিয়ে ঢেকে পরিবহনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে সভায়।
ঢাকা মহানগরীর গণপরিবহন ব্যবস্থাকে সুশৃঙ্খল, আধুনিক ও যাত্রীবান্ধব করতে এসব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে সভা সূত্রে জানা গেছে।
ঢাকা মেট্রো ও পণ্য পরিবহন কমিটির সদস্যসচিব (পরিচালক ইঞ্জিনিয়ারিং) শফিকুজ্জামান ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা মহানগরীতে এসি বাস সার্ভিস চালু করে এর সংখ্যা বাড়ানো হলে ব্যক্তিগত প্রাইভেট কারের ব্যবহার কমবে। এতে সড়কে যানজট হ্রাস পাবে এবং যাত্রীদের ভোগান্তিও কমবে। আমরা চাই, এই উদ্যোগের মাধ্যমে নগরীর গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ও সামগ্রিক উন্নতি নিশ্চিত করতে।’
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান বলেন, নগর পরিবহন ব্যবস্থায় এসি বাস যুক্ত হওয়া অবশ্যই ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে শুধু রুট পারমিট বা ভাড়া নির্ধারণ দিয়ে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আসবে না। রুট রেশনালাইজেশন, শক্তিশালী নজরদারি এবং অপারেটিং কোম্পানিগুলোর জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি। একই সঙ্গে বাসের গুণগত মান, সময়নিষ্ঠা ও নিরাপত্তা মান বজায় রাখতে না পারলে—এসি বাসও যাত্রী আস্থার সংকটে পড়বে। পরিকল্পিত বাস্তবায়ন হলে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ কমবে এবং সামগ্রিকভাবে যানজট হ্রাস পাবে।

ঢাকা মহানগরীতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস সার্ভিস বাড়াতে নতুন রুট পারমিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে ভাড়া নির্ধারণ করবে সংশ্লিষ্ট বাসমালিক কিংবা কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে ‘কন্ট্রাক্ট সিস্টেম’ তুলে দিয়ে কাউন্টারভিত্তিক বাস সার্ভিস চালুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কমিটির সদস্যসচিবকে পত্র জারি করতে বলা হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদর দপ্তরে গত ৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঢাকা মেট্রো যাত্রী ও পণ্য পরিবহন কমিটির সভায় এগুলোসহ ১৯টি সিদ্ধান্ত হয়েছে। সভার কার্যবিবরণী সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সভা সূত্র জানায়, রুট অনুমোদনের ৬ মাসের মধ্যে পরিবহন কোম্পানিকে রুট পারমিট নিতে হবে। পাশাপাশি বাসের সামনে ও পেছনের উইন্ডশিল্ডে রুট নম্বর ও কোম্পানির নাম এবং বডির বাম পাশের পেছনে রুট নম্বর ও রুটের বিবরণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। নতুন রুটের জন্য অসম্পূর্ণ আবেদন, যেমন লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে মেমোরেন্ডাম অব আর্টিকেল ও টিআইএন ছাড়া আবেদন কিংবা ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স ও টিআইএন ছাড়া আবেদন কমিটির সভায় উপস্থাপন করা যাবে না।
সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে, যে পরিবহন কোম্পানিগুলো ঢাকা মেট্রো যাত্রী ও পণ্য পরিবহন কমিটি থেকে রুট অনুমোদন নিয়ে সড়কে গাড়ি পরিচালনা করছে না, তাদের কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়ে রুট অনুমোদন ও রুট পারমিট বাতিল করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া গণপরিবহন শৃঙ্খলা ও যানজট নিরসনে রুট সংখ্যা কমিয়ে ‘বাস রুট রেশনালাইজেশন’ চালুর উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অনুমোদিত কোম্পানিগুলোকে নির্ধারিত রুটে বাস পরিচালনা করতে হবে।
রুট পারমিট ইস্যুর ক্ষেত্রে কোম্পানির নামে রেজিস্ট্রেশন থাকা বাধ্যতামূলক। সড়ক পরিবহন বিধিমালা ২০২২ সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত আগের নিয়মে কোম্পানির মেমোরেন্ডামে থাকা যেকোনো পরিচালক অথবা গাড়ির মালিকানার সঙ্গে কোম্পানির চুক্তিপত্র বা অঙ্গীকারনামা থাকলে রুট পারমিট ইস্যু করা যাবে।
নতুন রুট অনুমোদন, রুট সম্প্রসারণ, সংশোধন, সিলিং বৃদ্ধি-সংক্রান্ত আবেদনের যাচাই-বাছাইয়ের জন্য একটি উপকমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাশাপাশি অনুমোদিত বাস বা মিনিবাস এবং নতুন কোম্পানির বাস ডিপো ও রিপেয়ার ওয়ার্কশপ পরিদর্শনের জন্য আরেকটি কমিটি গঠন করা হবে।
যানজট সৃষ্টি, রুট ওভারল্যাপিং এবং অসম্পূর্ণ নথিপত্রের কারণে বিভিন্ন কোম্পানির নতুন বাস রুট পারমিটের আবেদনের অনুমোদন দেওয়া হয়নি। একই কারণে দুটি রুটের ১৬০টি হিউম্যান হলার আবেদনেরও অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
বাস টার্মিনালের বাইরে পরিবহন কোম্পানির অবৈধ টিকিট কাউন্টার দ্রুত অপসারণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পণ্যবাহী খোলা ট্রাকে মালপত্র পরিবহনের ক্ষেত্রে ত্রিপল বা ভারী পলিথিন দিয়ে ঢেকে পরিবহনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে সভায়।
ঢাকা মহানগরীর গণপরিবহন ব্যবস্থাকে সুশৃঙ্খল, আধুনিক ও যাত্রীবান্ধব করতে এসব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে সভা সূত্রে জানা গেছে।
ঢাকা মেট্রো ও পণ্য পরিবহন কমিটির সদস্যসচিব (পরিচালক ইঞ্জিনিয়ারিং) শফিকুজ্জামান ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা মহানগরীতে এসি বাস সার্ভিস চালু করে এর সংখ্যা বাড়ানো হলে ব্যক্তিগত প্রাইভেট কারের ব্যবহার কমবে। এতে সড়কে যানজট হ্রাস পাবে এবং যাত্রীদের ভোগান্তিও কমবে। আমরা চাই, এই উদ্যোগের মাধ্যমে নগরীর গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ও সামগ্রিক উন্নতি নিশ্চিত করতে।’
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান বলেন, নগর পরিবহন ব্যবস্থায় এসি বাস যুক্ত হওয়া অবশ্যই ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে শুধু রুট পারমিট বা ভাড়া নির্ধারণ দিয়ে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আসবে না। রুট রেশনালাইজেশন, শক্তিশালী নজরদারি এবং অপারেটিং কোম্পানিগুলোর জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি। একই সঙ্গে বাসের গুণগত মান, সময়নিষ্ঠা ও নিরাপত্তা মান বজায় রাখতে না পারলে—এসি বাসও যাত্রী আস্থার সংকটে পড়বে। পরিকল্পিত বাস্তবায়ন হলে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ কমবে এবং সামগ্রিকভাবে যানজট হ্রাস পাবে।

ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সাবেক ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. সেতাফুল ইসলামের নামে আবারও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় মোট ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
০৯ জুলাই ২০২৪
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
১৬ মিনিট আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২৬ মিনিট আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
১ ঘণ্টা আগে