
আজ কিংবদন্তি বব ডিলানের জন্মদিন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, গায়ক, সংগীত পরিচালক, চিত্রশিল্পী ও লেখক। জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৮১ বছরে পা রাখলেন এই মিউজিক জিনিয়াস। ডিলানের জীবনের বেশ কিছু বিচিত্র ও রহস্যময় ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬৬ সালের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্য। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ দুই বছর পর্যন্ত জনসমক্ষে আসেননি ডিলান। তবে অনেকেই আবার মনে করেন, দুর্ঘটনার কাহিনি ফেঁদেছিলেন তিনি। বব ডিলানের রহস্যজনক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার কিনারা হয়নি ৫৮ বছরেও।
১৯৬৬ সালের ২৯ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের উডস্টকে এক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হন বব ডিলান। ওই সময়টাকেই তাঁর ক্যারিয়ারের সেরা টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। স্বেচ্ছায় ঘরবন্দী ডিলান পরিচিত বন্ধুবান্ধব নিয়ে সারা দিনই ব্লুজ, রক, কান্ট্রি সংগীতে মেতে থাকতেন সে সময়। তাঁর লিরিকেও নিরীক্ষামূলক অনেক কিছুর সংযোজন ঘটেছিল সেই সময়টাতে। নতুন-পুরোনো মিলিয়ে শতাধিক গান রেকর্ড করেছিলেন বব ডিলান।
তবে এ দুর্ঘটনা নিয়ে নানান কথা চালু আছে। কেউ কেউ মনে করেন লাগাতার শো, অ্যালবামের চক্র থেকে বিরতি নিতেই ডিলান দুর্ঘটনার কাহিনি ফেঁদেছিলেন। ডিলান তাঁর আত্মজীবনী ‘ডাউন দ্য হাইওয়ে’ বইতে দুর্ঘটনার সময়ের কথা উল্লেখ করে জানিয়েছিলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রির ইঁদুর দৌড় থেকে বের হওয়ার জন্য দুর্ঘটনা-পরবর্তী বিরতির সময়টুকু তাঁকে দারুণ সাহায্য করেছে।’
দুর্ঘটনার চার দিন পর ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এ ‘সাইকেল দুর্ঘটনায় ডিলান আহত’ শিরোনামে একটি দুই বাক্যের প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল, যাতে বলা হয়েছিল— দুর্ঘটনায় আহত ডিলান একজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ছিলেন।
যদিও এর কয়েক মাস পর থেকেই কিছু গুজব ছড়িয়ে পড়ে—ডিলান গুরুতরভাবে আহত, অন্ধ বা বিকৃত হয়ে গেছেন। তবে বছরের পর বছর ধরে ডিলান ইঙ্গিত দিয়েছেন, সেই দুর্ঘটনায় তাঁর একটি কশেরুকা ভেঙেছে।
কিন্তু পুলিশ রিপোর্ট ছাড়া দুর্ঘটনার কোনো সরকারি তথ্য নেই। এমনকি হাসপাতাল কিংবা অ্যাম্বুলেন্সের কোনো তথ্যও কখনো সামনে আসেনি।
ডিলানের দুর্ঘটনার বর্ণিত স্থানটি যুক্তরাষ্ট্রের উডস্টকে। সেখানে তাঁর প্রয়াত ম্যানেজার আলবার্ট গ্রসম্যান থাকতেন। গ্রসম্যানের বাড়ি থেকে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই দুর্ঘটনা শিকার হোন ডিলান। ব্রিটিশ লেখক ও সাংবাদিক হাওয়ার্ড সানেস তাঁর ‘ডাউন দ্য হাইওয়ে’ বইতে লিখেছেন, ডিলানের মোটরসাইকেলকে একটি গাড়িতে করে অনুসরণ করছিলেন তাঁর স্ত্রী সারা, দুর্ঘটনার পর আহত স্বামীকে গ্রসম্যানের বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
গ্রসম্যানের স্ত্রী স্যালি ডিলানকে ‘বেদনাদায়ক হাহাকার’ করতে দেখেছিলেন। কিন্তু লেখক সোনেসের মতে, আঘাতের কোনো স্পষ্ট লক্ষণ লক্ষ্য করেননি স্যালি। যদিও এরপর স্যালি গ্রসম্যান নিবন্ধটিতে তাঁর এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
দুর্ঘটনার পর ডিলানকে তাঁর পরিচিত ডাক্তার এড থ্যালারের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডাক্তারের স্ত্রী সেলমা থ্যালার বলেন, ‘ডিলানকে সেদিন খুব বিচলিত দেখাচ্ছিল। তিনি হাসপাতালে যেতে চাননি, তাই আমরা বলেছিলাম, ‘‘আপনি এখানেই থাকতে পারেন।’’’
ডিলান প্রায় এক মাসের মতো সময় এই বাড়ির তৃতীয় তলার একটি রুমে ছিলেন, এ সময়ে তিনি সবার সঙ্গে রাতের খাবার খেতেন। এমনকি শুক্রবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতেন তিনি, মার্কিন লেখক অ্যালেন গিন্সবার্গ এবং ‘দ্য ব্যান্ড’-এর সংগীতশিল্পীরা সেখানে আসতেন।
থ্যালারের কথায়, ‘ডিলান বেশ মিষ্টি ও শান্ত স্বভাবের ছিলেন।’ তবে থ্যালার সে সময় ডিলানের শরীরে আঘাতের তেমন কোনো চিহ্ন মনে করতে পারেননি। তবে থ্যালার মনে করেন, ডিলান ঘাড়ে মারাত্মক ব্যথা পেয়েছিলেন।
বব ডিলান তাঁর জীবনটা এত বিচিত্র ঘটনা ও ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছেন, যে কেউ মনে করেন পৃথিবীতে যদি ‘ইন্টারেস্টিং হিউম্যান অ্যাওয়ার্ড’ নামে কোনো পুরস্কার থাকত, সেটাও হয়তো তিনিই জিতে নিতেন।

আজ কিংবদন্তি বব ডিলানের জন্মদিন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, গায়ক, সংগীত পরিচালক, চিত্রশিল্পী ও লেখক। জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৮১ বছরে পা রাখলেন এই মিউজিক জিনিয়াস। ডিলানের জীবনের বেশ কিছু বিচিত্র ও রহস্যময় ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬৬ সালের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্য। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ দুই বছর পর্যন্ত জনসমক্ষে আসেননি ডিলান। তবে অনেকেই আবার মনে করেন, দুর্ঘটনার কাহিনি ফেঁদেছিলেন তিনি। বব ডিলানের রহস্যজনক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার কিনারা হয়নি ৫৮ বছরেও।
১৯৬৬ সালের ২৯ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের উডস্টকে এক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হন বব ডিলান। ওই সময়টাকেই তাঁর ক্যারিয়ারের সেরা টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। স্বেচ্ছায় ঘরবন্দী ডিলান পরিচিত বন্ধুবান্ধব নিয়ে সারা দিনই ব্লুজ, রক, কান্ট্রি সংগীতে মেতে থাকতেন সে সময়। তাঁর লিরিকেও নিরীক্ষামূলক অনেক কিছুর সংযোজন ঘটেছিল সেই সময়টাতে। নতুন-পুরোনো মিলিয়ে শতাধিক গান রেকর্ড করেছিলেন বব ডিলান।
তবে এ দুর্ঘটনা নিয়ে নানান কথা চালু আছে। কেউ কেউ মনে করেন লাগাতার শো, অ্যালবামের চক্র থেকে বিরতি নিতেই ডিলান দুর্ঘটনার কাহিনি ফেঁদেছিলেন। ডিলান তাঁর আত্মজীবনী ‘ডাউন দ্য হাইওয়ে’ বইতে দুর্ঘটনার সময়ের কথা উল্লেখ করে জানিয়েছিলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রির ইঁদুর দৌড় থেকে বের হওয়ার জন্য দুর্ঘটনা-পরবর্তী বিরতির সময়টুকু তাঁকে দারুণ সাহায্য করেছে।’
দুর্ঘটনার চার দিন পর ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এ ‘সাইকেল দুর্ঘটনায় ডিলান আহত’ শিরোনামে একটি দুই বাক্যের প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল, যাতে বলা হয়েছিল— দুর্ঘটনায় আহত ডিলান একজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ছিলেন।
যদিও এর কয়েক মাস পর থেকেই কিছু গুজব ছড়িয়ে পড়ে—ডিলান গুরুতরভাবে আহত, অন্ধ বা বিকৃত হয়ে গেছেন। তবে বছরের পর বছর ধরে ডিলান ইঙ্গিত দিয়েছেন, সেই দুর্ঘটনায় তাঁর একটি কশেরুকা ভেঙেছে।
কিন্তু পুলিশ রিপোর্ট ছাড়া দুর্ঘটনার কোনো সরকারি তথ্য নেই। এমনকি হাসপাতাল কিংবা অ্যাম্বুলেন্সের কোনো তথ্যও কখনো সামনে আসেনি।
ডিলানের দুর্ঘটনার বর্ণিত স্থানটি যুক্তরাষ্ট্রের উডস্টকে। সেখানে তাঁর প্রয়াত ম্যানেজার আলবার্ট গ্রসম্যান থাকতেন। গ্রসম্যানের বাড়ি থেকে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই দুর্ঘটনা শিকার হোন ডিলান। ব্রিটিশ লেখক ও সাংবাদিক হাওয়ার্ড সানেস তাঁর ‘ডাউন দ্য হাইওয়ে’ বইতে লিখেছেন, ডিলানের মোটরসাইকেলকে একটি গাড়িতে করে অনুসরণ করছিলেন তাঁর স্ত্রী সারা, দুর্ঘটনার পর আহত স্বামীকে গ্রসম্যানের বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
গ্রসম্যানের স্ত্রী স্যালি ডিলানকে ‘বেদনাদায়ক হাহাকার’ করতে দেখেছিলেন। কিন্তু লেখক সোনেসের মতে, আঘাতের কোনো স্পষ্ট লক্ষণ লক্ষ্য করেননি স্যালি। যদিও এরপর স্যালি গ্রসম্যান নিবন্ধটিতে তাঁর এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
দুর্ঘটনার পর ডিলানকে তাঁর পরিচিত ডাক্তার এড থ্যালারের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডাক্তারের স্ত্রী সেলমা থ্যালার বলেন, ‘ডিলানকে সেদিন খুব বিচলিত দেখাচ্ছিল। তিনি হাসপাতালে যেতে চাননি, তাই আমরা বলেছিলাম, ‘‘আপনি এখানেই থাকতে পারেন।’’’
ডিলান প্রায় এক মাসের মতো সময় এই বাড়ির তৃতীয় তলার একটি রুমে ছিলেন, এ সময়ে তিনি সবার সঙ্গে রাতের খাবার খেতেন। এমনকি শুক্রবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতেন তিনি, মার্কিন লেখক অ্যালেন গিন্সবার্গ এবং ‘দ্য ব্যান্ড’-এর সংগীতশিল্পীরা সেখানে আসতেন।
থ্যালারের কথায়, ‘ডিলান বেশ মিষ্টি ও শান্ত স্বভাবের ছিলেন।’ তবে থ্যালার সে সময় ডিলানের শরীরে আঘাতের তেমন কোনো চিহ্ন মনে করতে পারেননি। তবে থ্যালার মনে করেন, ডিলান ঘাড়ে মারাত্মক ব্যথা পেয়েছিলেন।
বব ডিলান তাঁর জীবনটা এত বিচিত্র ঘটনা ও ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছেন, যে কেউ মনে করেন পৃথিবীতে যদি ‘ইন্টারেস্টিং হিউম্যান অ্যাওয়ার্ড’ নামে কোনো পুরস্কার থাকত, সেটাও হয়তো তিনিই জিতে নিতেন।

আজ কিংবদন্তি বব ডিলানের জন্মদিন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, গায়ক, সংগীত পরিচালক, চিত্রশিল্পী ও লেখক। জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৮১ বছরে পা রাখলেন এই মিউজিক জিনিয়াস। ডিলানের জীবনের বেশ কিছু বিচিত্র ও রহস্যময় ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬৬ সালের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্য। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ দুই বছর পর্যন্ত জনসমক্ষে আসেননি ডিলান। তবে অনেকেই আবার মনে করেন, দুর্ঘটনার কাহিনি ফেঁদেছিলেন তিনি। বব ডিলানের রহস্যজনক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার কিনারা হয়নি ৫৮ বছরেও।
১৯৬৬ সালের ২৯ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের উডস্টকে এক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হন বব ডিলান। ওই সময়টাকেই তাঁর ক্যারিয়ারের সেরা টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। স্বেচ্ছায় ঘরবন্দী ডিলান পরিচিত বন্ধুবান্ধব নিয়ে সারা দিনই ব্লুজ, রক, কান্ট্রি সংগীতে মেতে থাকতেন সে সময়। তাঁর লিরিকেও নিরীক্ষামূলক অনেক কিছুর সংযোজন ঘটেছিল সেই সময়টাতে। নতুন-পুরোনো মিলিয়ে শতাধিক গান রেকর্ড করেছিলেন বব ডিলান।
তবে এ দুর্ঘটনা নিয়ে নানান কথা চালু আছে। কেউ কেউ মনে করেন লাগাতার শো, অ্যালবামের চক্র থেকে বিরতি নিতেই ডিলান দুর্ঘটনার কাহিনি ফেঁদেছিলেন। ডিলান তাঁর আত্মজীবনী ‘ডাউন দ্য হাইওয়ে’ বইতে দুর্ঘটনার সময়ের কথা উল্লেখ করে জানিয়েছিলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রির ইঁদুর দৌড় থেকে বের হওয়ার জন্য দুর্ঘটনা-পরবর্তী বিরতির সময়টুকু তাঁকে দারুণ সাহায্য করেছে।’
দুর্ঘটনার চার দিন পর ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এ ‘সাইকেল দুর্ঘটনায় ডিলান আহত’ শিরোনামে একটি দুই বাক্যের প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল, যাতে বলা হয়েছিল— দুর্ঘটনায় আহত ডিলান একজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ছিলেন।
যদিও এর কয়েক মাস পর থেকেই কিছু গুজব ছড়িয়ে পড়ে—ডিলান গুরুতরভাবে আহত, অন্ধ বা বিকৃত হয়ে গেছেন। তবে বছরের পর বছর ধরে ডিলান ইঙ্গিত দিয়েছেন, সেই দুর্ঘটনায় তাঁর একটি কশেরুকা ভেঙেছে।
কিন্তু পুলিশ রিপোর্ট ছাড়া দুর্ঘটনার কোনো সরকারি তথ্য নেই। এমনকি হাসপাতাল কিংবা অ্যাম্বুলেন্সের কোনো তথ্যও কখনো সামনে আসেনি।
ডিলানের দুর্ঘটনার বর্ণিত স্থানটি যুক্তরাষ্ট্রের উডস্টকে। সেখানে তাঁর প্রয়াত ম্যানেজার আলবার্ট গ্রসম্যান থাকতেন। গ্রসম্যানের বাড়ি থেকে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই দুর্ঘটনা শিকার হোন ডিলান। ব্রিটিশ লেখক ও সাংবাদিক হাওয়ার্ড সানেস তাঁর ‘ডাউন দ্য হাইওয়ে’ বইতে লিখেছেন, ডিলানের মোটরসাইকেলকে একটি গাড়িতে করে অনুসরণ করছিলেন তাঁর স্ত্রী সারা, দুর্ঘটনার পর আহত স্বামীকে গ্রসম্যানের বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
গ্রসম্যানের স্ত্রী স্যালি ডিলানকে ‘বেদনাদায়ক হাহাকার’ করতে দেখেছিলেন। কিন্তু লেখক সোনেসের মতে, আঘাতের কোনো স্পষ্ট লক্ষণ লক্ষ্য করেননি স্যালি। যদিও এরপর স্যালি গ্রসম্যান নিবন্ধটিতে তাঁর এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
দুর্ঘটনার পর ডিলানকে তাঁর পরিচিত ডাক্তার এড থ্যালারের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডাক্তারের স্ত্রী সেলমা থ্যালার বলেন, ‘ডিলানকে সেদিন খুব বিচলিত দেখাচ্ছিল। তিনি হাসপাতালে যেতে চাননি, তাই আমরা বলেছিলাম, ‘‘আপনি এখানেই থাকতে পারেন।’’’
ডিলান প্রায় এক মাসের মতো সময় এই বাড়ির তৃতীয় তলার একটি রুমে ছিলেন, এ সময়ে তিনি সবার সঙ্গে রাতের খাবার খেতেন। এমনকি শুক্রবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতেন তিনি, মার্কিন লেখক অ্যালেন গিন্সবার্গ এবং ‘দ্য ব্যান্ড’-এর সংগীতশিল্পীরা সেখানে আসতেন।
থ্যালারের কথায়, ‘ডিলান বেশ মিষ্টি ও শান্ত স্বভাবের ছিলেন।’ তবে থ্যালার সে সময় ডিলানের শরীরে আঘাতের তেমন কোনো চিহ্ন মনে করতে পারেননি। তবে থ্যালার মনে করেন, ডিলান ঘাড়ে মারাত্মক ব্যথা পেয়েছিলেন।
বব ডিলান তাঁর জীবনটা এত বিচিত্র ঘটনা ও ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছেন, যে কেউ মনে করেন পৃথিবীতে যদি ‘ইন্টারেস্টিং হিউম্যান অ্যাওয়ার্ড’ নামে কোনো পুরস্কার থাকত, সেটাও হয়তো তিনিই জিতে নিতেন।

আজ কিংবদন্তি বব ডিলানের জন্মদিন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, গায়ক, সংগীত পরিচালক, চিত্রশিল্পী ও লেখক। জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৮১ বছরে পা রাখলেন এই মিউজিক জিনিয়াস। ডিলানের জীবনের বেশ কিছু বিচিত্র ও রহস্যময় ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬৬ সালের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্য। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ দুই বছর পর্যন্ত জনসমক্ষে আসেননি ডিলান। তবে অনেকেই আবার মনে করেন, দুর্ঘটনার কাহিনি ফেঁদেছিলেন তিনি। বব ডিলানের রহস্যজনক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার কিনারা হয়নি ৫৮ বছরেও।
১৯৬৬ সালের ২৯ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের উডস্টকে এক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হন বব ডিলান। ওই সময়টাকেই তাঁর ক্যারিয়ারের সেরা টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। স্বেচ্ছায় ঘরবন্দী ডিলান পরিচিত বন্ধুবান্ধব নিয়ে সারা দিনই ব্লুজ, রক, কান্ট্রি সংগীতে মেতে থাকতেন সে সময়। তাঁর লিরিকেও নিরীক্ষামূলক অনেক কিছুর সংযোজন ঘটেছিল সেই সময়টাতে। নতুন-পুরোনো মিলিয়ে শতাধিক গান রেকর্ড করেছিলেন বব ডিলান।
তবে এ দুর্ঘটনা নিয়ে নানান কথা চালু আছে। কেউ কেউ মনে করেন লাগাতার শো, অ্যালবামের চক্র থেকে বিরতি নিতেই ডিলান দুর্ঘটনার কাহিনি ফেঁদেছিলেন। ডিলান তাঁর আত্মজীবনী ‘ডাউন দ্য হাইওয়ে’ বইতে দুর্ঘটনার সময়ের কথা উল্লেখ করে জানিয়েছিলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রির ইঁদুর দৌড় থেকে বের হওয়ার জন্য দুর্ঘটনা-পরবর্তী বিরতির সময়টুকু তাঁকে দারুণ সাহায্য করেছে।’
দুর্ঘটনার চার দিন পর ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এ ‘সাইকেল দুর্ঘটনায় ডিলান আহত’ শিরোনামে একটি দুই বাক্যের প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল, যাতে বলা হয়েছিল— দুর্ঘটনায় আহত ডিলান একজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ছিলেন।
যদিও এর কয়েক মাস পর থেকেই কিছু গুজব ছড়িয়ে পড়ে—ডিলান গুরুতরভাবে আহত, অন্ধ বা বিকৃত হয়ে গেছেন। তবে বছরের পর বছর ধরে ডিলান ইঙ্গিত দিয়েছেন, সেই দুর্ঘটনায় তাঁর একটি কশেরুকা ভেঙেছে।
কিন্তু পুলিশ রিপোর্ট ছাড়া দুর্ঘটনার কোনো সরকারি তথ্য নেই। এমনকি হাসপাতাল কিংবা অ্যাম্বুলেন্সের কোনো তথ্যও কখনো সামনে আসেনি।
ডিলানের দুর্ঘটনার বর্ণিত স্থানটি যুক্তরাষ্ট্রের উডস্টকে। সেখানে তাঁর প্রয়াত ম্যানেজার আলবার্ট গ্রসম্যান থাকতেন। গ্রসম্যানের বাড়ি থেকে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই দুর্ঘটনা শিকার হোন ডিলান। ব্রিটিশ লেখক ও সাংবাদিক হাওয়ার্ড সানেস তাঁর ‘ডাউন দ্য হাইওয়ে’ বইতে লিখেছেন, ডিলানের মোটরসাইকেলকে একটি গাড়িতে করে অনুসরণ করছিলেন তাঁর স্ত্রী সারা, দুর্ঘটনার পর আহত স্বামীকে গ্রসম্যানের বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
গ্রসম্যানের স্ত্রী স্যালি ডিলানকে ‘বেদনাদায়ক হাহাকার’ করতে দেখেছিলেন। কিন্তু লেখক সোনেসের মতে, আঘাতের কোনো স্পষ্ট লক্ষণ লক্ষ্য করেননি স্যালি। যদিও এরপর স্যালি গ্রসম্যান নিবন্ধটিতে তাঁর এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
দুর্ঘটনার পর ডিলানকে তাঁর পরিচিত ডাক্তার এড থ্যালারের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডাক্তারের স্ত্রী সেলমা থ্যালার বলেন, ‘ডিলানকে সেদিন খুব বিচলিত দেখাচ্ছিল। তিনি হাসপাতালে যেতে চাননি, তাই আমরা বলেছিলাম, ‘‘আপনি এখানেই থাকতে পারেন।’’’
ডিলান প্রায় এক মাসের মতো সময় এই বাড়ির তৃতীয় তলার একটি রুমে ছিলেন, এ সময়ে তিনি সবার সঙ্গে রাতের খাবার খেতেন। এমনকি শুক্রবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতেন তিনি, মার্কিন লেখক অ্যালেন গিন্সবার্গ এবং ‘দ্য ব্যান্ড’-এর সংগীতশিল্পীরা সেখানে আসতেন।
থ্যালারের কথায়, ‘ডিলান বেশ মিষ্টি ও শান্ত স্বভাবের ছিলেন।’ তবে থ্যালার সে সময় ডিলানের শরীরে আঘাতের তেমন কোনো চিহ্ন মনে করতে পারেননি। তবে থ্যালার মনে করেন, ডিলান ঘাড়ে মারাত্মক ব্যথা পেয়েছিলেন।
বব ডিলান তাঁর জীবনটা এত বিচিত্র ঘটনা ও ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছেন, যে কেউ মনে করেন পৃথিবীতে যদি ‘ইন্টারেস্টিং হিউম্যান অ্যাওয়ার্ড’ নামে কোনো পুরস্কার থাকত, সেটাও হয়তো তিনিই জিতে নিতেন।

বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২ ঘণ্টা আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

আজ মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। নির্বাচিত সেসব অনুষ্ঠানের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
বিটিভি
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’। সকাল ১০টায় প্রচারিত হবে নৃত্যানুষ্ঠান ‘বিজয় পতাকা’। বেলা ১১টায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠান। রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘মানচিত্র’, মুক্তিযুদ্ধ, মানুষের সংগ্রাম-আবেগ ও আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে নাটকের কাহিনি। কাজী আসাদের রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। অভিনয় করেছেন সাব্বির আহমেদ, কাজী আসাদ, আইনুন নাহার পুতুল, বাবুল আহমেদ, আবদুর রহমান প্রমুখ।
চ্যানেল আই
বেলা ১১টা ৫ মিনিটে চ্যানেল আই চত্বর থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ‘হৃদয়ে লাল সবুজ, বিজয়ের ৫৪ বছর’। বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বাংলা চলচ্চিত্র ‘অজ্ঞাতনামা’। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রয়েছে ‘ইকোসাইড ১৯৭১’। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন মুকিত মজুমদার বাবু। সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘ডাক্তার বাড়ি’। শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গল্প অবলম্বনে এটি পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একটি বাড়ির সদস্যরা কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন সেই কাহিনি উঠে এসেছে নাটকে। অভিনয় করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ, আহসান হাবিব নাসিম, নরেশ ভূঁইয়া, রিয়া মনি প্রমুখ।
দীপ্ত টিভি
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিজয় দিবসে ছায়ানট নিবেদিত অনুষ্ঠান ‘আমার বাংলা’। রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে দেখা যাবে প্রামাণ্য কাহিনিচিত্র ‘স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ’। এতে দেখা যাবে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জিত হলেও কার্যত দেশ শত্রুমুক্ত হয় আরও দেড় মাস পর। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে পাকিস্তানি ও বিহারিদের দ্বারা অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুর মুক্তকরণই ছিল মূলত স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ। দৈনিক পত্রিকা বা গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে মিরপুর যুদ্ধের কিছু বিষয় উঠে আসলেও পুরো ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে জনসমক্ষে আসেনি। তাই এই ঘটনা পর্দায় তুলে আনতে কাজ শুরু করে পাভেল নামের একজন তরুণ নির্মাতা। কাহিনিচিত্রটির গবেষণা ও চিত্রনাট্য করেছেন মারুফ হাসান ও চিত্রনাট্য সম্পাদনা করেছেন নাসিমুল হাসান। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
বাংলাভিশন
বিকেল ৫টা ১০মিনিটে প্রচার হবে মহান বিজয় দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে ৭১’। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী শাহীন সামাদ। সঞ্চালনা করেছেন সাকিলা মতিন মৃদুলা, প্রযোজনায় রফিকুল ইসলাম ফারুকী।

বৈশাখী টেলিভিশন
সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে দেশের গানের অনুষ্ঠান ‘জন্মভূমি’। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে থাকছে সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠান মিউজিক অ্যালবাম। আজ প্রচারিত হবে মুক্তিযুদ্ধের গান। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমাটি দেখা যাবে বেলা ১০টায়। নাটক ‘বীরাঙ্গনা’ প্রচারিত হবে রাত ১০টায়। টিপু আলম মিলনের গল্পে চিত্রনাট্য করেছেন আনন জামান। পরিচালনা শুদ্ধমান চৈতন্য। অভিনয়ে রওনক হাসান, অপর্ণা ঘোষ, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ।
মাছরাঙা টেলিভিশন
রাত ১০টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘শেষ প্রহর’। রচনা শফিকুর রহমান শান্তনু, পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশে। বাবা মারা যাওয়ায় দেশে তার আর কেউ নেই। তাই বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে সে। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দুঃখ পান। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়। স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। কারণ, সে একজন রাজাকার। কোনোভাবেই এই জমি তার কাছে বিক্রি করবে না সে। হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

আজ মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। নির্বাচিত সেসব অনুষ্ঠানের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
বিটিভি
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’। সকাল ১০টায় প্রচারিত হবে নৃত্যানুষ্ঠান ‘বিজয় পতাকা’। বেলা ১১টায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠান। রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘মানচিত্র’, মুক্তিযুদ্ধ, মানুষের সংগ্রাম-আবেগ ও আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে নাটকের কাহিনি। কাজী আসাদের রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। অভিনয় করেছেন সাব্বির আহমেদ, কাজী আসাদ, আইনুন নাহার পুতুল, বাবুল আহমেদ, আবদুর রহমান প্রমুখ।
চ্যানেল আই
বেলা ১১টা ৫ মিনিটে চ্যানেল আই চত্বর থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ‘হৃদয়ে লাল সবুজ, বিজয়ের ৫৪ বছর’। বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বাংলা চলচ্চিত্র ‘অজ্ঞাতনামা’। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রয়েছে ‘ইকোসাইড ১৯৭১’। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন মুকিত মজুমদার বাবু। সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘ডাক্তার বাড়ি’। শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গল্প অবলম্বনে এটি পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একটি বাড়ির সদস্যরা কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন সেই কাহিনি উঠে এসেছে নাটকে। অভিনয় করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ, আহসান হাবিব নাসিম, নরেশ ভূঁইয়া, রিয়া মনি প্রমুখ।
দীপ্ত টিভি
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিজয় দিবসে ছায়ানট নিবেদিত অনুষ্ঠান ‘আমার বাংলা’। রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে দেখা যাবে প্রামাণ্য কাহিনিচিত্র ‘স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ’। এতে দেখা যাবে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জিত হলেও কার্যত দেশ শত্রুমুক্ত হয় আরও দেড় মাস পর। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে পাকিস্তানি ও বিহারিদের দ্বারা অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুর মুক্তকরণই ছিল মূলত স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ। দৈনিক পত্রিকা বা গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে মিরপুর যুদ্ধের কিছু বিষয় উঠে আসলেও পুরো ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে জনসমক্ষে আসেনি। তাই এই ঘটনা পর্দায় তুলে আনতে কাজ শুরু করে পাভেল নামের একজন তরুণ নির্মাতা। কাহিনিচিত্রটির গবেষণা ও চিত্রনাট্য করেছেন মারুফ হাসান ও চিত্রনাট্য সম্পাদনা করেছেন নাসিমুল হাসান। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
বাংলাভিশন
বিকেল ৫টা ১০মিনিটে প্রচার হবে মহান বিজয় দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে ৭১’। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী শাহীন সামাদ। সঞ্চালনা করেছেন সাকিলা মতিন মৃদুলা, প্রযোজনায় রফিকুল ইসলাম ফারুকী।

বৈশাখী টেলিভিশন
সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে দেশের গানের অনুষ্ঠান ‘জন্মভূমি’। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে থাকছে সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠান মিউজিক অ্যালবাম। আজ প্রচারিত হবে মুক্তিযুদ্ধের গান। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমাটি দেখা যাবে বেলা ১০টায়। নাটক ‘বীরাঙ্গনা’ প্রচারিত হবে রাত ১০টায়। টিপু আলম মিলনের গল্পে চিত্রনাট্য করেছেন আনন জামান। পরিচালনা শুদ্ধমান চৈতন্য। অভিনয়ে রওনক হাসান, অপর্ণা ঘোষ, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ।
মাছরাঙা টেলিভিশন
রাত ১০টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘শেষ প্রহর’। রচনা শফিকুর রহমান শান্তনু, পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশে। বাবা মারা যাওয়ায় দেশে তার আর কেউ নেই। তাই বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে সে। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দুঃখ পান। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়। স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। কারণ, সে একজন রাজাকার। কোনোভাবেই এই জমি তার কাছে বিক্রি করবে না সে। হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

আজ কিংবদন্তি বব ডিলানের জন্মদিন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, গায়ক, সংগীত পরিচালক, চিত্রশিল্পী ও লেখক। জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৮১ বছরে পা রাখলেন এই মিউজিক জিনিয়াস। ডিলানের জীবনের বেশ কিছু বিচিত্র ও রহস্যময় ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬৬ সালের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্য। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ
২৪ মে ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২ ঘণ্টা আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

আজ কিংবদন্তি বব ডিলানের জন্মদিন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, গায়ক, সংগীত পরিচালক, চিত্রশিল্পী ও লেখক। জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৮১ বছরে পা রাখলেন এই মিউজিক জিনিয়াস। ডিলানের জীবনের বেশ কিছু বিচিত্র ও রহস্যময় ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬৬ সালের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্য। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ
২৪ মে ২০২৪
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২ ঘণ্টা আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

আজ কিংবদন্তি বব ডিলানের জন্মদিন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, গায়ক, সংগীত পরিচালক, চিত্রশিল্পী ও লেখক। জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৮১ বছরে পা রাখলেন এই মিউজিক জিনিয়াস। ডিলানের জীবনের বেশ কিছু বিচিত্র ও রহস্যময় ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬৬ সালের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্য। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ
২৪ মে ২০২৪
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২ ঘণ্টা আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে। এখন তিনি ছোট পর্দার ব্যস্ততম অভিনেতাদের একজন। অভিনয়ে নিয়মিত হওয়ার পর ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য আর নিয়মিত ভিডিও বানাতে পারেননি শামীম। দেড় বছর আগে এই চ্যানেল থেকে তাঁর গাওয়া একটি গান প্রকাশিত হয়েছিল। সম্প্রতি আবারও ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য কাজ শুরু করেছেন এই অভিনেতা। এবার এই ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নাটক বানিয়েছেন তিনি। নাম ‘আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স’। এই নাটক দিয়ে নাট্য প্রযোজনায় নাম লেখালেন শামীম।
গতকাল ছিল শামীম হাসান সরকারের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে প্রকাশ পেয়েছে শামীম প্রযোজিত প্রথম নাটক। আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স নাটকের গল্প রচনা ও পরিচালনা করেছেন সহীদ উন নবী। দুই যমজ ভাইকে নিয়ে গল্প। এতে দু্ই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শামীম হাসান সরকার। দুই নায়িকার চরিত্রে আছেন সামান্থা পারভেজ ও লামিমা লাম। আরও আছেন মাসুম বাশার, মিলি বাশার, তমাল মাহবুব প্রমুখ।
নাটক প্রযোজনা প্রসঙ্গে শামীম হাসান সরকার বলেন, ‘২০১৩ সালে ম্যাংগো স্কোয়াডের যাত্রা শুরু। এরপর অনেক ভিডিও বানিয়েছি এই প্ল্যাটফর্মের জন্য। ম্যাংগো স্কোয়াড মানুষের আবেগের জায়গা। তাই দর্শকদের জন্য এবার ম্যাংগো স্কোয়াড থেকে নাটক প্রযোজনা করলাম। মাঝে কিছুটা সময় অনিয়মিত হলেও এখন থেকে অ্যাকটিভ থাকবে ম্যাংগো স্কোয়াড।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিন্ন কিছু করার পরিকল্পনা থেকেই নাটক প্রযোজনায় আসা। এর মধ্যে তিনটি নাটক তৈরি হয়েছে। একটি গতকাল প্রকাশিত হলো। প্রতি মাসে অন্তত একটি করে নাটক প্রযোজনার চিন্তা আছে। আশা করছি বরাবরের মতো এবারও সবাইকে পাশে পাব।’
শামীম জানান, জন্মদিনে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা ছিল না তাঁর। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের নিয়েই কেটেছে সময়।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে। এখন তিনি ছোট পর্দার ব্যস্ততম অভিনেতাদের একজন। অভিনয়ে নিয়মিত হওয়ার পর ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য আর নিয়মিত ভিডিও বানাতে পারেননি শামীম। দেড় বছর আগে এই চ্যানেল থেকে তাঁর গাওয়া একটি গান প্রকাশিত হয়েছিল। সম্প্রতি আবারও ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য কাজ শুরু করেছেন এই অভিনেতা। এবার এই ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নাটক বানিয়েছেন তিনি। নাম ‘আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স’। এই নাটক দিয়ে নাট্য প্রযোজনায় নাম লেখালেন শামীম।
গতকাল ছিল শামীম হাসান সরকারের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে প্রকাশ পেয়েছে শামীম প্রযোজিত প্রথম নাটক। আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স নাটকের গল্প রচনা ও পরিচালনা করেছেন সহীদ উন নবী। দুই যমজ ভাইকে নিয়ে গল্প। এতে দু্ই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শামীম হাসান সরকার। দুই নায়িকার চরিত্রে আছেন সামান্থা পারভেজ ও লামিমা লাম। আরও আছেন মাসুম বাশার, মিলি বাশার, তমাল মাহবুব প্রমুখ।
নাটক প্রযোজনা প্রসঙ্গে শামীম হাসান সরকার বলেন, ‘২০১৩ সালে ম্যাংগো স্কোয়াডের যাত্রা শুরু। এরপর অনেক ভিডিও বানিয়েছি এই প্ল্যাটফর্মের জন্য। ম্যাংগো স্কোয়াড মানুষের আবেগের জায়গা। তাই দর্শকদের জন্য এবার ম্যাংগো স্কোয়াড থেকে নাটক প্রযোজনা করলাম। মাঝে কিছুটা সময় অনিয়মিত হলেও এখন থেকে অ্যাকটিভ থাকবে ম্যাংগো স্কোয়াড।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিন্ন কিছু করার পরিকল্পনা থেকেই নাটক প্রযোজনায় আসা। এর মধ্যে তিনটি নাটক তৈরি হয়েছে। একটি গতকাল প্রকাশিত হলো। প্রতি মাসে অন্তত একটি করে নাটক প্রযোজনার চিন্তা আছে। আশা করছি বরাবরের মতো এবারও সবাইকে পাশে পাব।’
শামীম জানান, জন্মদিনে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা ছিল না তাঁর। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের নিয়েই কেটেছে সময়।

আজ কিংবদন্তি বব ডিলানের জন্মদিন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, গায়ক, সংগীত পরিচালক, চিত্রশিল্পী ও লেখক। জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৮১ বছরে পা রাখলেন এই মিউজিক জিনিয়াস। ডিলানের জীবনের বেশ কিছু বিচিত্র ও রহস্যময় ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬৬ সালের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্য। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ
২৪ মে ২০২৪
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২ ঘণ্টা আগে