
আজকের পত্রিকা: ব্র্যাক ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা কেমন চলছে?
মো. নাজমুল হাসান: কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি। আমাদের আউটলেট শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি। আমাদের ৮০ শতাংশ আউটলেটই গ্রামাঞ্চলে।
আজকের পত্রিকা: কোন ধরনের গ্রাহক আপনাদের বেশি?
মো. নাজমুল হাসান: ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক মূলত গ্রামীণ ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে আগ্রহী, অথবা যাঁরা আমাদের কৃষি বা সিএমএসএমইর গ্রাহক। এই জনগোষ্ঠী অল্প অল্প লেনদেন করতে চায়, অল্প অল্প সঞ্চয় করতে চায়। এ ছাড়া গ্রাহকদের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ নারী। অনেক পরিবারের পুরুষেরা দেশের বাইরে থাকেন। তাঁরা পরিবারের কাছে রেমিট্যান্স পাঠান। এই ধরনের গ্রাহকদের আমরা সচেতন করি, তাঁদের হিসাব খুলতে উদ্বুদ্ধ করি।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানত-ঋণের কী অবস্থা?
মো. নাজমুল হাসান: ১৮তম ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু করে। অন্যান্য স্থানে চতুর্থ বা পঞ্চম থাকলেও ঋণের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এজেন্টদের মাধ্যমে বিতরণকৃত মোট ঋণের মধ্যে আমাদের অবদান প্রায় ৬৫ শতাংশ। এ ছাড়া গত ৩১ ডিসেম্বর আমরা ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আমানতের মাইলফলক অর্জন করেছি।
আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: শাখা থেকে দেওয়া ঋণ এজেন্টের মাধ্যমে দেওয়া ঋণের মধ্যে পার্থক্য কী?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণ এবং শাখা-উপশাখা থেকে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: এজেন্টদের মাধ্যমে দেওয়া ঋণ আদায়ের পরিস্থিতি কী?
মো. নাজমুল হাসান: আমাদের এজেন্টদের বিতরণ করা ঋণের আদায় পরিস্থিতি বেশ ভালো। ক্ষুদ্র ও মাঝারি গ্রাহকেরা ঋণের কিস্তির বিষয়ে বেশ সচেতন থাকেন, যার দরুন ঋণের কিস্তি আদায় হয় যথাসময়ে। হয়তো কেউ সাময়িক সমস্যার কারণে দু-তিন মাস কিস্তি দিতে পারেন না, কিন্তু এমন হয় না যে ঋণ পরিশোধ না করে কেউ লাপাত্তা হয়ে যান।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎটা বেশ ভালো। তবে এজেন্ট ব্যাংকিং এখন যে অবস্থায় আছে, তার থেকে সামনে কিছুটা ব্যতিক্রমী কাজ করবে। ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ার একটা দৃঢ়প্রত্যয় কিন্তু শুধু সরকারের নয়, ব্যাংক হিসেবে আমাদেরও আছে। গ্রাহকদের দোরগোড়ায় যেতে হলে এ ধরনের ছোট ছোট সার্ভিস পয়েন্টকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার যদি ক্যাশলেস হয়, তখন একটা জায়গায় ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউটের প্রয়োজন হবে। এই সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে এজেন্ট ব্যাংকিং।
আজকের পত্রিকা: ব্র্যাক ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা কেমন চলছে?
মো. নাজমুল হাসান: কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি। আমাদের আউটলেট শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি। আমাদের ৮০ শতাংশ আউটলেটই গ্রামাঞ্চলে।
আজকের পত্রিকা: কোন ধরনের গ্রাহক আপনাদের বেশি?
মো. নাজমুল হাসান: ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক মূলত গ্রামীণ ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে আগ্রহী, অথবা যাঁরা আমাদের কৃষি বা সিএমএসএমইর গ্রাহক। এই জনগোষ্ঠী অল্প অল্প লেনদেন করতে চায়, অল্প অল্প সঞ্চয় করতে চায়। এ ছাড়া গ্রাহকদের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ নারী। অনেক পরিবারের পুরুষেরা দেশের বাইরে থাকেন। তাঁরা পরিবারের কাছে রেমিট্যান্স পাঠান। এই ধরনের গ্রাহকদের আমরা সচেতন করি, তাঁদের হিসাব খুলতে উদ্বুদ্ধ করি।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানত-ঋণের কী অবস্থা?
মো. নাজমুল হাসান: ১৮তম ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু করে। অন্যান্য স্থানে চতুর্থ বা পঞ্চম থাকলেও ঋণের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এজেন্টদের মাধ্যমে বিতরণকৃত মোট ঋণের মধ্যে আমাদের অবদান প্রায় ৬৫ শতাংশ। এ ছাড়া গত ৩১ ডিসেম্বর আমরা ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আমানতের মাইলফলক অর্জন করেছি।
আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: শাখা থেকে দেওয়া ঋণ এজেন্টের মাধ্যমে দেওয়া ঋণের মধ্যে পার্থক্য কী?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণ এবং শাখা-উপশাখা থেকে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: এজেন্টদের মাধ্যমে দেওয়া ঋণ আদায়ের পরিস্থিতি কী?
মো. নাজমুল হাসান: আমাদের এজেন্টদের বিতরণ করা ঋণের আদায় পরিস্থিতি বেশ ভালো। ক্ষুদ্র ও মাঝারি গ্রাহকেরা ঋণের কিস্তির বিষয়ে বেশ সচেতন থাকেন, যার দরুন ঋণের কিস্তি আদায় হয় যথাসময়ে। হয়তো কেউ সাময়িক সমস্যার কারণে দু-তিন মাস কিস্তি দিতে পারেন না, কিন্তু এমন হয় না যে ঋণ পরিশোধ না করে কেউ লাপাত্তা হয়ে যান।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎটা বেশ ভালো। তবে এজেন্ট ব্যাংকিং এখন যে অবস্থায় আছে, তার থেকে সামনে কিছুটা ব্যতিক্রমী কাজ করবে। ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ার একটা দৃঢ়প্রত্যয় কিন্তু শুধু সরকারের নয়, ব্যাংক হিসেবে আমাদেরও আছে। গ্রাহকদের দোরগোড়ায় যেতে হলে এ ধরনের ছোট ছোট সার্ভিস পয়েন্টকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার যদি ক্যাশলেস হয়, তখন একটা জায়গায় ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউটের প্রয়োজন হবে। এই সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে এজেন্ট ব্যাংকিং।

আজকের পত্রিকা: ব্র্যাক ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা কেমন চলছে?
মো. নাজমুল হাসান: কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি। আমাদের আউটলেট শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি। আমাদের ৮০ শতাংশ আউটলেটই গ্রামাঞ্চলে।
আজকের পত্রিকা: কোন ধরনের গ্রাহক আপনাদের বেশি?
মো. নাজমুল হাসান: ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক মূলত গ্রামীণ ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে আগ্রহী, অথবা যাঁরা আমাদের কৃষি বা সিএমএসএমইর গ্রাহক। এই জনগোষ্ঠী অল্প অল্প লেনদেন করতে চায়, অল্প অল্প সঞ্চয় করতে চায়। এ ছাড়া গ্রাহকদের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ নারী। অনেক পরিবারের পুরুষেরা দেশের বাইরে থাকেন। তাঁরা পরিবারের কাছে রেমিট্যান্স পাঠান। এই ধরনের গ্রাহকদের আমরা সচেতন করি, তাঁদের হিসাব খুলতে উদ্বুদ্ধ করি।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানত-ঋণের কী অবস্থা?
মো. নাজমুল হাসান: ১৮তম ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু করে। অন্যান্য স্থানে চতুর্থ বা পঞ্চম থাকলেও ঋণের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এজেন্টদের মাধ্যমে বিতরণকৃত মোট ঋণের মধ্যে আমাদের অবদান প্রায় ৬৫ শতাংশ। এ ছাড়া গত ৩১ ডিসেম্বর আমরা ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আমানতের মাইলফলক অর্জন করেছি।
আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: শাখা থেকে দেওয়া ঋণ এজেন্টের মাধ্যমে দেওয়া ঋণের মধ্যে পার্থক্য কী?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণ এবং শাখা-উপশাখা থেকে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: এজেন্টদের মাধ্যমে দেওয়া ঋণ আদায়ের পরিস্থিতি কী?
মো. নাজমুল হাসান: আমাদের এজেন্টদের বিতরণ করা ঋণের আদায় পরিস্থিতি বেশ ভালো। ক্ষুদ্র ও মাঝারি গ্রাহকেরা ঋণের কিস্তির বিষয়ে বেশ সচেতন থাকেন, যার দরুন ঋণের কিস্তি আদায় হয় যথাসময়ে। হয়তো কেউ সাময়িক সমস্যার কারণে দু-তিন মাস কিস্তি দিতে পারেন না, কিন্তু এমন হয় না যে ঋণ পরিশোধ না করে কেউ লাপাত্তা হয়ে যান।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎটা বেশ ভালো। তবে এজেন্ট ব্যাংকিং এখন যে অবস্থায় আছে, তার থেকে সামনে কিছুটা ব্যতিক্রমী কাজ করবে। ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ার একটা দৃঢ়প্রত্যয় কিন্তু শুধু সরকারের নয়, ব্যাংক হিসেবে আমাদেরও আছে। গ্রাহকদের দোরগোড়ায় যেতে হলে এ ধরনের ছোট ছোট সার্ভিস পয়েন্টকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার যদি ক্যাশলেস হয়, তখন একটা জায়গায় ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউটের প্রয়োজন হবে। এই সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে এজেন্ট ব্যাংকিং।
আজকের পত্রিকা: ব্র্যাক ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা কেমন চলছে?
মো. নাজমুল হাসান: কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি। আমাদের আউটলেট শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি। আমাদের ৮০ শতাংশ আউটলেটই গ্রামাঞ্চলে।
আজকের পত্রিকা: কোন ধরনের গ্রাহক আপনাদের বেশি?
মো. নাজমুল হাসান: ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক মূলত গ্রামীণ ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে আগ্রহী, অথবা যাঁরা আমাদের কৃষি বা সিএমএসএমইর গ্রাহক। এই জনগোষ্ঠী অল্প অল্প লেনদেন করতে চায়, অল্প অল্প সঞ্চয় করতে চায়। এ ছাড়া গ্রাহকদের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ নারী। অনেক পরিবারের পুরুষেরা দেশের বাইরে থাকেন। তাঁরা পরিবারের কাছে রেমিট্যান্স পাঠান। এই ধরনের গ্রাহকদের আমরা সচেতন করি, তাঁদের হিসাব খুলতে উদ্বুদ্ধ করি।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানত-ঋণের কী অবস্থা?
মো. নাজমুল হাসান: ১৮তম ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু করে। অন্যান্য স্থানে চতুর্থ বা পঞ্চম থাকলেও ঋণের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এজেন্টদের মাধ্যমে বিতরণকৃত মোট ঋণের মধ্যে আমাদের অবদান প্রায় ৬৫ শতাংশ। এ ছাড়া গত ৩১ ডিসেম্বর আমরা ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আমানতের মাইলফলক অর্জন করেছি।
আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: শাখা থেকে দেওয়া ঋণ এজেন্টের মাধ্যমে দেওয়া ঋণের মধ্যে পার্থক্য কী?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণ এবং শাখা-উপশাখা থেকে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: এজেন্টদের মাধ্যমে দেওয়া ঋণ আদায়ের পরিস্থিতি কী?
মো. নাজমুল হাসান: আমাদের এজেন্টদের বিতরণ করা ঋণের আদায় পরিস্থিতি বেশ ভালো। ক্ষুদ্র ও মাঝারি গ্রাহকেরা ঋণের কিস্তির বিষয়ে বেশ সচেতন থাকেন, যার দরুন ঋণের কিস্তি আদায় হয় যথাসময়ে। হয়তো কেউ সাময়িক সমস্যার কারণে দু-তিন মাস কিস্তি দিতে পারেন না, কিন্তু এমন হয় না যে ঋণ পরিশোধ না করে কেউ লাপাত্তা হয়ে যান।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎটা বেশ ভালো। তবে এজেন্ট ব্যাংকিং এখন যে অবস্থায় আছে, তার থেকে সামনে কিছুটা ব্যতিক্রমী কাজ করবে। ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ার একটা দৃঢ়প্রত্যয় কিন্তু শুধু সরকারের নয়, ব্যাংক হিসেবে আমাদেরও আছে। গ্রাহকদের দোরগোড়ায় যেতে হলে এ ধরনের ছোট ছোট সার্ভিস পয়েন্টকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার যদি ক্যাশলেস হয়, তখন একটা জায়গায় ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউটের প্রয়োজন হবে। এই সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে এজেন্ট ব্যাংকিং।

ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
১১ মিনিট আগে
বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্যবসায়ীরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
১৮ মিনিট আগে
গত অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। তবে গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। আজ রোববার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) নভেম্বর মাসের মূল্যস্ফীতির চিত্র প্রকাশ করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নেসলে বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীপাল আবেইউক্রেমা এবং সহসভাপতি হয়েছেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আজ রোববার হোটেল লো মেরিডিয়েন ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিকির ৬২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) আগামী মেয়াদের জন্য ১৫ সদস্যের নতুন পরিচালনা পর্ষদের নাম ঘোষণা করা হয়। বর্তমান সভাপতি জাভেদ আখতারের স্থলাভিষিক্ত হবেন রুপালী হক চৌধুরী। ১৫ সদস্যের নতুন বোর্ড ১ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বর্তমান বোর্ডের কার্যকাল শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর।

ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নেসলে বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীপাল আবেইউক্রেমা এবং সহসভাপতি হয়েছেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আজ রোববার হোটেল লো মেরিডিয়েন ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিকির ৬২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) আগামী মেয়াদের জন্য ১৫ সদস্যের নতুন পরিচালনা পর্ষদের নাম ঘোষণা করা হয়। বর্তমান সভাপতি জাভেদ আখতারের স্থলাভিষিক্ত হবেন রুপালী হক চৌধুরী। ১৫ সদস্যের নতুন বোর্ড ১ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বর্তমান বোর্ডের কার্যকাল শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর।

কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্যবসায়ীরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
১৮ মিনিট আগে
গত অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। তবে গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। আজ রোববার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) নভেম্বর মাসের মূল্যস্ফীতির চিত্র প্রকাশ করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আজ রোববার এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়।
আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও করযোগ্য সত্তা না বিধায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আয়কর আইন, ২০২৩-এর ধারা ২৬৪-এর উপধারা (৪)-এর ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ (পিএসআর) উপস্থাপন করা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এনবিআরের কর্মকর্তারা জানান, সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে যেসব প্রতিষ্ঠান করযোগ্য আয়ের আওতায় পড়ে না, তাদের বেলায় রিটার্ন দাখিল বা পিএসআর প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা প্রযোজ্য নয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে যেহেতু সম্পূর্ণ সরকারি মালিকানাধীন এবং এর আয়-ব্যয় রাষ্ট্রীয় তহবিলের আওতায় পরিচালিত হয়, তাই পিএসআর প্রদর্শনের প্রয়োজনীয়তা ছিল একটি আনুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতামাত্র।

বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আজ রোববার এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়।
আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও করযোগ্য সত্তা না বিধায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আয়কর আইন, ২০২৩-এর ধারা ২৬৪-এর উপধারা (৪)-এর ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ (পিএসআর) উপস্থাপন করা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এনবিআরের কর্মকর্তারা জানান, সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে যেসব প্রতিষ্ঠান করযোগ্য আয়ের আওতায় পড়ে না, তাদের বেলায় রিটার্ন দাখিল বা পিএসআর প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা প্রযোজ্য নয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে যেহেতু সম্পূর্ণ সরকারি মালিকানাধীন এবং এর আয়-ব্যয় রাষ্ট্রীয় তহবিলের আওতায় পরিচালিত হয়, তাই পিএসআর প্রদর্শনের প্রয়োজনীয়তা ছিল একটি আনুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতামাত্র।

কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
১১ মিনিট আগে
সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্যবসায়ীরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
১৮ মিনিট আগে
গত অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। তবে গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। আজ রোববার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) নভেম্বর মাসের মূল্যস্ফীতির চিত্র প্রকাশ করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারের আপত্তির পর ভোজ্যতেলের বর্ধিত দাম থেকে লিটার প্রতি ৩ টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন মিলমালিকেরা। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এর আগে, সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তাঁরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই গত সপ্তাহের শেষ দিকে এককভাবে মিলমালিকেরা ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করেছিলেন। সে সময় ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়। ওই সময় বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতল ৯৬৫ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৭৯ টাকা ও প্রতি লিটার পাম তেল ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করে।
তবে এই দাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মেনে নেয়নি। এ পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছিলেন, সরকারকে না জানিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এখন ব্যবস্থা নেবে। পরে বৃহস্পতিবার ও আজ দুই দফা বৈঠক করে আবার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়।
আজকের নতুন দাম অনুসারে এক লিটারের সয়াবিন তেলের বোতলের দাম হবে ১৯৫ টাকা। পাঁচ লিটারের বোতলের দাম হবে ৯৫৫ টাকা। খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৭৬ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম প্রতি লিটার ১৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে, ৩ আগস্ট সরকার ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে নির্ধারিত দাম ছিল প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকা, পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৯২২ টাকা, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৬৯ টাকা ও পাম তেলের দাম ১৫০ টাকা করা হয়েছিল। গত সপ্তাহ পর্যন্ত এই দামেই তেল বিক্রি হয়েছিল।

সরকারের আপত্তির পর ভোজ্যতেলের বর্ধিত দাম থেকে লিটার প্রতি ৩ টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন মিলমালিকেরা। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এর আগে, সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তাঁরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই গত সপ্তাহের শেষ দিকে এককভাবে মিলমালিকেরা ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করেছিলেন। সে সময় ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়। ওই সময় বোতলজাত প্রতি লিটার ১৯৮ টাকা, পাঁচ লিটারের বোতল ৯৬৫ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৭৯ টাকা ও প্রতি লিটার পাম তেল ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করে।
তবে এই দাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মেনে নেয়নি। এ পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছিলেন, সরকারকে না জানিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এখন ব্যবস্থা নেবে। পরে বৃহস্পতিবার ও আজ দুই দফা বৈঠক করে আবার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়।
আজকের নতুন দাম অনুসারে এক লিটারের সয়াবিন তেলের বোতলের দাম হবে ১৯৫ টাকা। পাঁচ লিটারের বোতলের দাম হবে ৯৫৫ টাকা। খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১৭৬ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম প্রতি লিটার ১৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে, ৩ আগস্ট সরকার ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে নির্ধারিত দাম ছিল প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকা, পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৯২২ টাকা, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৬৯ টাকা ও পাম তেলের দাম ১৫০ টাকা করা হয়েছিল। গত সপ্তাহ পর্যন্ত এই দামেই তেল বিক্রি হয়েছিল।

কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
১১ মিনিট আগে
বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
গত অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। তবে গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। আজ রোববার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) নভেম্বর মাসের মূল্যস্ফীতির চিত্র প্রকাশ করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। তবে গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। আজ রোববার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) নভেম্বর মাসের মূল্যস্ফীতির চিত্র প্রকাশ করেছে।
বিবিএসের তথ্য মতে, নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি আগের মাসের তুলনায় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। অক্টোবর মাসে তা ছিল ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ।
বিবিএসের হিসাব অনুসারে, নভেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয় ৯ দশমিক ০৮ শতাংশ। টানা দুই মাস ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। চলতি বছরের অক্টোবরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৮ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। যেখানে ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ১৩ দশমিক ৮০ ও ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
তিন বছর ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ০৩ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতি বলা যেতে পারে বাড়তি করের মতো। প্রতি মাসে আয়ের পুরোটাই যদি সংসার চালাতে খরচ হয়ে যায়, এই পরিস্থিতিতে হঠাৎ জিনিসপত্রের দাম বাড়লে এবং সে অনুযায়ী আয় না বাড়লে ধারদেনা করে সংসার চালাতে হয় কিংবা খাবার, কাপড়চোপড়, যাতায়াতসহ বিভিন্ন খাতে কাটছাঁট করতে হয়। মূল্যস্ফীতির তুলনায় মজুরি বৃদ্ধি বা আয় বৃদ্ধি কম হলে সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়ে। প্রকৃত আয় কমে যায়।

গত অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। তবে গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। আজ রোববার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) নভেম্বর মাসের মূল্যস্ফীতির চিত্র প্রকাশ করেছে।
বিবিএসের তথ্য মতে, নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি আগের মাসের তুলনায় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। অক্টোবর মাসে তা ছিল ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ।
বিবিএসের হিসাব অনুসারে, নভেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয় ৯ দশমিক ০৮ শতাংশ। টানা দুই মাস ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। চলতি বছরের অক্টোবরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৮ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। যেখানে ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ১৩ দশমিক ৮০ ও ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
তিন বছর ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ০৩ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতি বলা যেতে পারে বাড়তি করের মতো। প্রতি মাসে আয়ের পুরোটাই যদি সংসার চালাতে খরচ হয়ে যায়, এই পরিস্থিতিতে হঠাৎ জিনিসপত্রের দাম বাড়লে এবং সে অনুযায়ী আয় না বাড়লে ধারদেনা করে সংসার চালাতে হয় কিংবা খাবার, কাপড়চোপড়, যাতায়াতসহ বিভিন্ন খাতে কাটছাঁট করতে হয়। মূল্যস্ফীতির তুলনায় মজুরি বৃদ্ধি বা আয় বৃদ্ধি কম হলে সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়ে। প্রকৃত আয় কমে যায়।

কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
১১ মিনিট আগে
বাংলাদেশ রেলওয়েকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র (পিএসআর) প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেলওয়ে করযোগ্য সত্তা নয়, এমন বিবেচনায় এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
সন্ধ্যায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্যবসায়ীরা। সেখানেই নতুন দাম নির্ধারণ হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। তবে এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
১৮ মিনিট আগে