
যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাধারণত গাড়ি, বিভিন্ন কারখানা, ধোঁয়া ও বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে বিপুল পরিমাণে ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটার বা সূক্ষ্ম কণা নির্গত হয়। পিএম ২.৫ নামে (এসব কণার ব্যস মাত্র ২.৫ মাইক্রোমিটার বা মাইক্রন) পরিচিত এসব অতিক্ষুদ্র বিষাক্ত বায়ুদূষণকারী কণা হাঁপানি, হৃদ্রোগ, কম জন্ম ওজন এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগের আশঙ্কা বাড়ায়।
গবেষকেরা ১৯৯৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট খাতসংক্রান্ত চিকিৎসা রেকর্ড ও কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে নির্গত দূষক কণার হারের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেছেন এবং প্রথমবারের মতো দেখতে পেয়েছেন যে কয়লা থেকে উৎপন্ন পিএম ২.৫ অন্যান্য উৎস থেকে নির্গত দূষক কণার চেয়ে দ্বিগুণ মারাত্মক। এর আগের গবেষণায় গবেষকেরা ধরে নিয়েছিলেন যেসব উৎস থেকে নির্গত পিএম ২.৫ একই রকম ক্ষতিকারক।
সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, সরকারি নিয়ম বিগত দশকগুলোতে বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। কারণ, পরিবেশদূষণ রোধে সরকারি নিয়মকানুন চালুর আগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিপুল পরিমাণ দূষক নির্গত হয়। বিশেষ করে নিয়মকানুন চালুর আগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পিএম ২.৫ দূষক নির্গত হয়েছে।
এই গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামো প্রকৌশল বিভাগের সিভিল, এনভায়রনমেন্টাল বিভাগের সিড অ্যান্ড রেভা ডিউবেরি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক লুকাস হেনেম্যান বলেন, ‘কয়লা থেকে যে পরিমাণ বায়ুদূষণ হয়, তা আমাদের ধারণার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতিকারক এবং আমরা এটিকে অন্যতম প্রধান বায়ুদূষণকারী হিসেবে বিবেচনা করছি।’
লুকাস হেনেম্যান ও তাঁর দল ১৯৯৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৪৮০টি মার্কিন কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বায়ুদূষণ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব জানতে গবেষণা শুরু করেন। প্রতিটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে যে পরিমাণ বিষাক্ত পদার্থ নির্গত হয়েছে, তার কারণে সৃষ্ট রোগে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষ বছরে অন্তত ৬৫ কোটি বার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছে। মূলত ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষই এই দূষণের প্রধান শিকার।
গবেষণায় দেখা যায়, বায়ুদূষণের কারণে বেশির ভাগ মৃত্যুই হয়েছে মূলত মিসিসিপি নদীর অববাহিকায় থাকা ওহিও ও পেনসিলভানিয়ার মতো শিল্পোন্নত অঙ্গরাজ্যে। এসব অঙ্গরাজ্যে পাওয়ার স্টেশনের সংখ্যাও বেশি এবং সেগুলো ঐতিহাসিকভাবে জনবসতির খুব কাছেই নির্মিত হয়েছিল। তবে প্রতিটি অঞ্চলে একটি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র কমপক্ষে অন্তত ৬০০ জনের মৃত্যুর জন্য দায়ী। সব মিলিয়ে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে ৫ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
নিবন্ধে আরও বলা হয়েছে, মূলত ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃত্যু, অর্থাৎ ৪ লাখ ৬০ হাজারের মধ্যে মোট ৮৫ শতাংশই এই সময়ে মারা গেছে। এই সময়ে প্রতিবছর গড়ে ৪৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে সরকার নিয়ম করে দূষণ নিয়ন্ত্রক ফিল্টার ব্যবহার করতে বাধ্য করায় মৃত্যুর হার নেমে আসে। ২০২০ সাল নাগাদ পিএম ২.৫-এর কারণে মৃত্যুর হার ৯৫ শতাংশ কমে আসে। সে বছর মাত্র ১ হাজার ৬০০ লোক মারা যায়।
গবেষণা নিবন্ধটির সহকারী লেখক ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের টিসি চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথের বায়োস্ট্যাটিস্টিকস অ্যান্ড ডেটা সায়েন্সের অধ্যাপক ফ্রান্সেসকা ডমিনিকি বলেন, ‘চিকিৎসাসেবা নেওয়া ব্যক্তি কোথায় বাস করতেন এবং কখন মারা গেছেন, তার মধ্যে সম্পর্ক খুঁজতে গিয়ে আমরা দেখেছি যে অন্য সব উৎস থেকে নির্গত পিএম ২.৫-এর চেয়ে কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যে পিএম ২.৫ নির্গত হয়, তা অনেক বেশি ক্ষতিকর।’
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা, কেনটাকি, টেক্সাসে সবচেয়ে বেশি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। এর পরেই রয়েছে ইলিনয়, মিজৌরি ও পেনসিলভানিয়া। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকার কয়লা থেকে দূষণ রোধে কড়া আইন করলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেমন ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন ও পোল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনো বেশ বাড়ছে।

যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাধারণত গাড়ি, বিভিন্ন কারখানা, ধোঁয়া ও বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে বিপুল পরিমাণে ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটার বা সূক্ষ্ম কণা নির্গত হয়। পিএম ২.৫ নামে (এসব কণার ব্যস মাত্র ২.৫ মাইক্রোমিটার বা মাইক্রন) পরিচিত এসব অতিক্ষুদ্র বিষাক্ত বায়ুদূষণকারী কণা হাঁপানি, হৃদ্রোগ, কম জন্ম ওজন এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগের আশঙ্কা বাড়ায়।
গবেষকেরা ১৯৯৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট খাতসংক্রান্ত চিকিৎসা রেকর্ড ও কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে নির্গত দূষক কণার হারের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেছেন এবং প্রথমবারের মতো দেখতে পেয়েছেন যে কয়লা থেকে উৎপন্ন পিএম ২.৫ অন্যান্য উৎস থেকে নির্গত দূষক কণার চেয়ে দ্বিগুণ মারাত্মক। এর আগের গবেষণায় গবেষকেরা ধরে নিয়েছিলেন যেসব উৎস থেকে নির্গত পিএম ২.৫ একই রকম ক্ষতিকারক।
সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, সরকারি নিয়ম বিগত দশকগুলোতে বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। কারণ, পরিবেশদূষণ রোধে সরকারি নিয়মকানুন চালুর আগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিপুল পরিমাণ দূষক নির্গত হয়। বিশেষ করে নিয়মকানুন চালুর আগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পিএম ২.৫ দূষক নির্গত হয়েছে।
এই গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামো প্রকৌশল বিভাগের সিভিল, এনভায়রনমেন্টাল বিভাগের সিড অ্যান্ড রেভা ডিউবেরি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক লুকাস হেনেম্যান বলেন, ‘কয়লা থেকে যে পরিমাণ বায়ুদূষণ হয়, তা আমাদের ধারণার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতিকারক এবং আমরা এটিকে অন্যতম প্রধান বায়ুদূষণকারী হিসেবে বিবেচনা করছি।’
লুকাস হেনেম্যান ও তাঁর দল ১৯৯৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৪৮০টি মার্কিন কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বায়ুদূষণ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব জানতে গবেষণা শুরু করেন। প্রতিটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে যে পরিমাণ বিষাক্ত পদার্থ নির্গত হয়েছে, তার কারণে সৃষ্ট রোগে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষ বছরে অন্তত ৬৫ কোটি বার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছে। মূলত ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষই এই দূষণের প্রধান শিকার।
গবেষণায় দেখা যায়, বায়ুদূষণের কারণে বেশির ভাগ মৃত্যুই হয়েছে মূলত মিসিসিপি নদীর অববাহিকায় থাকা ওহিও ও পেনসিলভানিয়ার মতো শিল্পোন্নত অঙ্গরাজ্যে। এসব অঙ্গরাজ্যে পাওয়ার স্টেশনের সংখ্যাও বেশি এবং সেগুলো ঐতিহাসিকভাবে জনবসতির খুব কাছেই নির্মিত হয়েছিল। তবে প্রতিটি অঞ্চলে একটি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র কমপক্ষে অন্তত ৬০০ জনের মৃত্যুর জন্য দায়ী। সব মিলিয়ে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে ৫ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
নিবন্ধে আরও বলা হয়েছে, মূলত ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃত্যু, অর্থাৎ ৪ লাখ ৬০ হাজারের মধ্যে মোট ৮৫ শতাংশই এই সময়ে মারা গেছে। এই সময়ে প্রতিবছর গড়ে ৪৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে সরকার নিয়ম করে দূষণ নিয়ন্ত্রক ফিল্টার ব্যবহার করতে বাধ্য করায় মৃত্যুর হার নেমে আসে। ২০২০ সাল নাগাদ পিএম ২.৫-এর কারণে মৃত্যুর হার ৯৫ শতাংশ কমে আসে। সে বছর মাত্র ১ হাজার ৬০০ লোক মারা যায়।
গবেষণা নিবন্ধটির সহকারী লেখক ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের টিসি চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথের বায়োস্ট্যাটিস্টিকস অ্যান্ড ডেটা সায়েন্সের অধ্যাপক ফ্রান্সেসকা ডমিনিকি বলেন, ‘চিকিৎসাসেবা নেওয়া ব্যক্তি কোথায় বাস করতেন এবং কখন মারা গেছেন, তার মধ্যে সম্পর্ক খুঁজতে গিয়ে আমরা দেখেছি যে অন্য সব উৎস থেকে নির্গত পিএম ২.৫-এর চেয়ে কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যে পিএম ২.৫ নির্গত হয়, তা অনেক বেশি ক্ষতিকর।’
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা, কেনটাকি, টেক্সাসে সবচেয়ে বেশি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। এর পরেই রয়েছে ইলিনয়, মিজৌরি ও পেনসিলভানিয়া। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকার কয়লা থেকে দূষণ রোধে কড়া আইন করলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেমন ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন ও পোল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনো বেশ বাড়ছে।

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৭ মিনিট আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২১ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল বেলা হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল বেলা হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ
২৪ নভেম্বর ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২১ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ
২৪ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৭ মিনিট আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ
২৪ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৭ মিনিট আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

যুক্তরাষ্ট্রে বিগত দুই দশক অর্থাৎ ২০ বছরে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে অন্তত ৪ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে যে পরিমাণ মানুষের মৃত্যু হয় বলে অনুমান করা হয়েছিল, এই সংখ্যা তার দ্বিগুণ
২৪ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৭ মিনিট আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২১ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে