
নজিরবিহীনভাবে বিশ্বের মানুষের মাথাপিছু ঋণ বেড়ে গেছে। সামগ্রিকভাবে বেড়েছে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণও। জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন আঙ্কটাডের গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ লাখ কোটি ডলারে। বিশ্বের বর্তমান জনসংখ্যা ৮০০ কোটি ধরে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে বিশ্বের সামগ্রিক এবং মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ নিয়ে জাতিসংঘ এই প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে। কোভিড-১৯ মহামারির মতো বৈশ্বিক দুর্যোগ এই ঋণের পরিমাণ বাড়ানোর পেছনে ভূমিকা রেখেছে।
গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের সামগ্রিক ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ হাজার বিলিয়ন ডলার ঋণের মধ্য সবচেয়ে বেশি ঋণ যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটি এককভাবে মোট ঋণের এক-তৃতীয়াংশ নিয়ে রেখেছে। দেশটির মোট ঋণের পরিমাণ ৩০ হাজার ৯৮৫ বিলিয়ন ডলার।
বৈশ্বিক ঋণ গ্রহণের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন। দেশটির মোট ঋণ ১৩ হাজার ৯৫৫ বিলিয়ন ডলার। তৃতীয় অবস্থানেই এশিয়ার দেশ জাপান। দেশটির মোট ঋণ ১১ হাজার ৬১ বিলিয়ন ডলার। ইউরোপের দেশ যুক্তরাজ্য রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে। ব্রিটিশদের মোট ঋণ ৩ হাজার ১৫২ বিলিয়ন ডলার। এর পরেই রয়েছে ফ্রান্স। দেশটির মোট ঋণ ৩ হাজার ৯২ বিলিয়ন ডলার।
২ হাজার ৯১১ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়ে তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ইতালি। পিছিয়ে নেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারতও। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল দেশটির মোট ঋণ ২ হাজার ৮১৫ বিলিয়ন ডলার। ভারতের থেকে খুব একটা পিছিয়ে নেই ইউরোপের ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল হার্ট’ খ্যাত জার্মানিও। দেশটির মোট ঋণ ২ হাজার ৭১১ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বে ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা ব্রাজিলও এই তালিকায় রয়েছে। দেশটির মোট ঋণ ১ হাজার ৬৫৩ বিলিয়ন ডলার। প্রায় কাছাকাছি রয়েছে স্পেন। দেশটির ঋণ ১ হাজার ৫৬৮ বিলিয়ন ডলার। ঋণের দিক থেকে শীর্ষ তালিকার নিচের দিকে থাকা দুটি দেশ হলো অস্ট্রেলিয়া এবং মেক্সিকো। অস্ট্রেলিয়ার ৯৪৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ আর মেক্সিকোর ঋণের পরিমান ৭৯২ বিলিয়ন ডলার।
প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের মোট ঋণের ৩০ শতাংশ নিয়ে রেখেছে উন্নয়নশীল দেশগুলো। বর্তমানে যে ঋণ রয়েছে তা ২০০০ সালের তুলনায় প্রায় ৫ গুণ বেশি। এই ঋণ ২০২২ সালে বিশ্বের মোট জিডিপির (১০৩ ট্রিলিয়ন ডলার) প্রায় কাছাকাছি। প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের ৩৩০ কোটি মানুষ এমন সব দেশে বাস করেন যেসব দেশ ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে যে অর্থ ব্যয় করে তা সেসব দেশের স্বাস্থ্য বা শিক্ষা খাতে ব্যয়ের চেয়েও বেশি।
প্রতিবেদন অনুসারে, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সরকারি ঋণ দিন দিন ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। উচ্চ হারে ঋণের বোঝা বহনকারী দেশের সংখ্যা বাড়ছেই। ২০২০ সালে অন্তত ৭০টি দেশের সরকারি ঋণ তাদের জিডিপির ৬০ শতাংশও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। ২০২২ সালে অবশ্য সেটি কমে ৬০–এ নেমেছে।
আন্তর্জাতিক অর্থ ব্যবস্থার মধ্যেই অসাম্য গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে রয়েছে। দেখা যাচ্ছে, বৈশ্বিক দক্ষিণের ঘাড়েই ঋণের বোঝা বেশি। এর পেছনে রয়েছে বৈদিশক ঋণ, নানামুখী সংকট এবং ঋণের পেছনে উচ্চ ও ক্রমবর্ধমান ব্যয় বৃদ্ধি।
এছাড়া বিদেশি মুদ্রায় বেশি বেশি ঋণ নেওয়ার কারণে এসব দেশ বহির্বিশ্বের অভিঘাতের প্রতি দিন দিন বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে।
দেখা যাচ্ছে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্ধেকই বৈদেশিক রাজস্বের কমপক্ষে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ বৈদেশিক ঋণের পেছনে বরাদ্দ রাখছে।
বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বেসরকারি ঋণদাতাদের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ছে। এতে ঋণ আরও বেশি ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে, সেই সঙ্গে ঋণ পুনর্গঠন প্রক্রিয়াতেও জটিলতা বাড়ছে।
অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটি বড় চিত্র উঠে এসেছে বৈশ্বিক উত্তর ও বৈশ্বিক দক্ষিণের মধ্যে ঋণের প্রকৃতিতে। উন্নয়নশীল দেশগুলো উন্নত দেশের চেয়ে অনেক কম ঋণগ্রহীতা হলেও তাদের পরিশোধ করতে হচ্ছে বেশি। এতে করে কিছু দেশ সিদ্ধান্ত গ্রহণে কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ছে। একদিকে ঋণ পরিশোধ অন্যদিকে নাগরিকদের পেছনে ব্যয় এর দুটোর ভারসাম্য করতে হিমশিম খাচ্ছে তারা।
ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ব্যয়ের হার দিন দিন বাড়ছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক উন্নয়নশীল দেশের নিট সুদ পরিশোধের পরিমাণ রাজস্বের ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলো সরকারি ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে ক্রমবর্ধমান হারে রাষ্ট্রীয় সম্পদ খরচ করে ফেলছে। নাগরিকদের কল্যাণে ব্যয়ের তুলনায় সুদ পরিশোধে খরচ দ্রুত বাড়ছে। অনেক দেশ জনগণের কল্যাণে ব্যয়ের চেয়ে ঋণ পরিশোধেই বেশি অর্থ ব্যয় করছে। উন্নয়ন ব্যয়কে ছাড়িয়ে যাচ্ছে সুদের পরিশোধে ব্যয়।
এই প্রতিবেদনের বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমাদের অর্ধেক বিশ্বই উন্নয়ন নামের বিপর্যয়ের মধ্যে ডুবে যাচ্ছে। ঋণ সংকট এই বিপর্যয়কে আরও উসকে দিচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের সেকেলে অর্থব্যবস্থার কারণেই অস্থিরভাবে এই ঋণ বেড়ে যেতে পেরেছে।’

নজিরবিহীনভাবে বিশ্বের মানুষের মাথাপিছু ঋণ বেড়ে গেছে। সামগ্রিকভাবে বেড়েছে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণও। জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন আঙ্কটাডের গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ লাখ কোটি ডলারে। বিশ্বের বর্তমান জনসংখ্যা ৮০০ কোটি ধরে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে বিশ্বের সামগ্রিক এবং মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ নিয়ে জাতিসংঘ এই প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে। কোভিড-১৯ মহামারির মতো বৈশ্বিক দুর্যোগ এই ঋণের পরিমাণ বাড়ানোর পেছনে ভূমিকা রেখেছে।
গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের সামগ্রিক ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ হাজার বিলিয়ন ডলার ঋণের মধ্য সবচেয়ে বেশি ঋণ যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটি এককভাবে মোট ঋণের এক-তৃতীয়াংশ নিয়ে রেখেছে। দেশটির মোট ঋণের পরিমাণ ৩০ হাজার ৯৮৫ বিলিয়ন ডলার।
বৈশ্বিক ঋণ গ্রহণের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন। দেশটির মোট ঋণ ১৩ হাজার ৯৫৫ বিলিয়ন ডলার। তৃতীয় অবস্থানেই এশিয়ার দেশ জাপান। দেশটির মোট ঋণ ১১ হাজার ৬১ বিলিয়ন ডলার। ইউরোপের দেশ যুক্তরাজ্য রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে। ব্রিটিশদের মোট ঋণ ৩ হাজার ১৫২ বিলিয়ন ডলার। এর পরেই রয়েছে ফ্রান্স। দেশটির মোট ঋণ ৩ হাজার ৯২ বিলিয়ন ডলার।
২ হাজার ৯১১ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়ে তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ইতালি। পিছিয়ে নেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারতও। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল দেশটির মোট ঋণ ২ হাজার ৮১৫ বিলিয়ন ডলার। ভারতের থেকে খুব একটা পিছিয়ে নেই ইউরোপের ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল হার্ট’ খ্যাত জার্মানিও। দেশটির মোট ঋণ ২ হাজার ৭১১ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বে ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা ব্রাজিলও এই তালিকায় রয়েছে। দেশটির মোট ঋণ ১ হাজার ৬৫৩ বিলিয়ন ডলার। প্রায় কাছাকাছি রয়েছে স্পেন। দেশটির ঋণ ১ হাজার ৫৬৮ বিলিয়ন ডলার। ঋণের দিক থেকে শীর্ষ তালিকার নিচের দিকে থাকা দুটি দেশ হলো অস্ট্রেলিয়া এবং মেক্সিকো। অস্ট্রেলিয়ার ৯৪৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ আর মেক্সিকোর ঋণের পরিমান ৭৯২ বিলিয়ন ডলার।
প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের মোট ঋণের ৩০ শতাংশ নিয়ে রেখেছে উন্নয়নশীল দেশগুলো। বর্তমানে যে ঋণ রয়েছে তা ২০০০ সালের তুলনায় প্রায় ৫ গুণ বেশি। এই ঋণ ২০২২ সালে বিশ্বের মোট জিডিপির (১০৩ ট্রিলিয়ন ডলার) প্রায় কাছাকাছি। প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের ৩৩০ কোটি মানুষ এমন সব দেশে বাস করেন যেসব দেশ ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে যে অর্থ ব্যয় করে তা সেসব দেশের স্বাস্থ্য বা শিক্ষা খাতে ব্যয়ের চেয়েও বেশি।
প্রতিবেদন অনুসারে, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সরকারি ঋণ দিন দিন ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। উচ্চ হারে ঋণের বোঝা বহনকারী দেশের সংখ্যা বাড়ছেই। ২০২০ সালে অন্তত ৭০টি দেশের সরকারি ঋণ তাদের জিডিপির ৬০ শতাংশও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। ২০২২ সালে অবশ্য সেটি কমে ৬০–এ নেমেছে।
আন্তর্জাতিক অর্থ ব্যবস্থার মধ্যেই অসাম্য গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে রয়েছে। দেখা যাচ্ছে, বৈশ্বিক দক্ষিণের ঘাড়েই ঋণের বোঝা বেশি। এর পেছনে রয়েছে বৈদিশক ঋণ, নানামুখী সংকট এবং ঋণের পেছনে উচ্চ ও ক্রমবর্ধমান ব্যয় বৃদ্ধি।
এছাড়া বিদেশি মুদ্রায় বেশি বেশি ঋণ নেওয়ার কারণে এসব দেশ বহির্বিশ্বের অভিঘাতের প্রতি দিন দিন বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে।
দেখা যাচ্ছে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্ধেকই বৈদেশিক রাজস্বের কমপক্ষে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ বৈদেশিক ঋণের পেছনে বরাদ্দ রাখছে।
বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বেসরকারি ঋণদাতাদের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ছে। এতে ঋণ আরও বেশি ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে, সেই সঙ্গে ঋণ পুনর্গঠন প্রক্রিয়াতেও জটিলতা বাড়ছে।
অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটি বড় চিত্র উঠে এসেছে বৈশ্বিক উত্তর ও বৈশ্বিক দক্ষিণের মধ্যে ঋণের প্রকৃতিতে। উন্নয়নশীল দেশগুলো উন্নত দেশের চেয়ে অনেক কম ঋণগ্রহীতা হলেও তাদের পরিশোধ করতে হচ্ছে বেশি। এতে করে কিছু দেশ সিদ্ধান্ত গ্রহণে কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ছে। একদিকে ঋণ পরিশোধ অন্যদিকে নাগরিকদের পেছনে ব্যয় এর দুটোর ভারসাম্য করতে হিমশিম খাচ্ছে তারা।
ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ব্যয়ের হার দিন দিন বাড়ছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক উন্নয়নশীল দেশের নিট সুদ পরিশোধের পরিমাণ রাজস্বের ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলো সরকারি ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে ক্রমবর্ধমান হারে রাষ্ট্রীয় সম্পদ খরচ করে ফেলছে। নাগরিকদের কল্যাণে ব্যয়ের তুলনায় সুদ পরিশোধে খরচ দ্রুত বাড়ছে। অনেক দেশ জনগণের কল্যাণে ব্যয়ের চেয়ে ঋণ পরিশোধেই বেশি অর্থ ব্যয় করছে। উন্নয়ন ব্যয়কে ছাড়িয়ে যাচ্ছে সুদের পরিশোধে ব্যয়।
এই প্রতিবেদনের বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমাদের অর্ধেক বিশ্বই উন্নয়ন নামের বিপর্যয়ের মধ্যে ডুবে যাচ্ছে। ঋণ সংকট এই বিপর্যয়কে আরও উসকে দিচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের সেকেলে অর্থব্যবস্থার কারণেই অস্থিরভাবে এই ঋণ বেড়ে যেতে পেরেছে।’

দীর্ঘ স্থবিরতার পর আবারও প্রাণ ফিরে পাচ্ছে রাজশাহী হাইটেক পার্ক। নতুন করে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ শুরু হওয়ায় পার্ককেন্দ্রিক অর্থনীতিতে এসেছে দৃশ্যমান গতি। এতে প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান ও আঞ্চলিক উন্নয়নের সম্ভাবনাও জোরদার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিমা খাতের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স পিএলসি দীর্ঘদিন ধরে ‘বাকিতে’ বিমা ব্যবসা করছে। অর্থাৎ প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করেছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এ দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে এএমএল আবারও দক্ষিণ এশিয়ার বিজ্ঞাপনী বাজারে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে। এ বছর এএমএল ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া ডিজিটাল ইনোভেশন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে এবং ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া মিডিয়া এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে..
৪ ঘণ্টা আগে
ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে চালান জব্দের কথা জানায় এনবিআর। এ নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে ঘনচিনির তিনটি চালান জব্দ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে তিনটি চালানে ১০৪ টন ঘনচিনি রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেরিমন রহমান, রাজশাহী

দীর্ঘ স্থবিরতার পর আবারও প্রাণ ফিরে পাচ্ছে রাজশাহী হাইটেক পার্ক। নতুন করে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ শুরু হওয়ায় পার্ককেন্দ্রিক অর্থনীতিতে এসেছে দৃশ্যমান গতি। এতে প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান ও আঞ্চলিক উন্নয়নের সম্ভাবনাও জোরদার হয়েছে।
পার্কসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন খালি পড়ে থাকা আটটি বাণিজ্যিক প্লটই এখন লিজ নিয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সবচেয়ে আলোচিত বিনিয়োগটি এসেছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক থেকে। তারা ৪০ বছরের জন্য এক একর জায়গা লিজ নিয়ে স্থাপন করেছে অত্যাধুনিক গ্রাউন্ড স্টেশন। একই সময়ে দেশীয় অগ্নিসিস্টেম নতুন প্লট বরাদ্দ পেয়েছে এবং ব্র্যাক-আইটি দুই একর জায়গায় কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ ছাড়া ১২ তলা সিলিকন টাওয়ারে প্রাণ-আরএফএলসহ একাধিক কোম্পানি মোট ২ হাজার ৪০০ বর্গফুট স্পেস ভাড়া নিয়েছে।
ভর্তুকিনির্ভর পার্কে উন্নতির আশা
বর্তমানে হাইটেক পার্কে ভাড়া ও সার্ভিস চার্জ বাবদ মাসিক আয় মাত্র ২ লাখ টাকা, যেখানে ব্যয় ৮ লাখ টাকার বেশি। ফলে প্রতি মাসেই প্রায় ৬ লাখ টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। তবে নতুন বছরের শুরু থেকে প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম চালু হলে ঘাটতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।
পার্কের উপপরিচালক ইঞ্জিনিয়ার গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আগে ৮টি প্লটের সবই খালি পড়ে ছিল। এখন সাত প্রতিষ্ঠান তাদের নিয়মিত কার্যক্রম চালাচ্ছে। ১২ তলা সিলিকন টাওয়ারেও ১৯টি কোম্পানিকে স্পেস বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে, অনেকে অফিস সাজাচ্ছে।’
অবকাঠামো-নিরাপত্তা ঘাটতি নিয়ে উদ্বেগ
অবকাঠামো ও নিরাপত্তাসংক্রান্ত কিছু সমস্যার কথা জানিয়ে উদ্যোক্তারা বলছেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টে যে ক্ষতি হয়েছিল, তা পুষিয়ে নিতে দ্রুত অবকাঠামো সংস্কার ও নিরাপত্তা জোরদার না করলে বড় বিনিয়োগ ঝুঁকিতে পড়তে পারে। বিনিয়োগ বাড়তে থাকলেও নিরাপত্তা, পরিবেশ ও ব্র্যান্ডিংয়ে এখনো পিছিয়ে কর্তৃপক্ষ।
হাইটেক পার্কের রাজ আইটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম আক্তারুজ্জামান মাসুদ বলেন, ‘এখানে এখনো সিকিউরিটি ক্যামেরা নেই, বিদ্যুৎ ব্যাকআপও দুর্বল। মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ চলে যায়। হাইটেক পার্কে এমন হতে পারে না। কারণ, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ ও কর্মীবান্ধব পরিবেশ ছাড়া কোনো হাইটেক পার্ক টেকসই হতে পারে না। এ বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করতে হবে।’
সম্ভাবনার কেন্দ্র হতে পারে রাজশাহী
শিক্ষানগরী রাজশাহীতে প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ শিক্ষার্থী কর্মসংস্থানের সুযোগ খোঁজেন। এমন প্রেক্ষাপটে হাইটেক পার্কে কমপক্ষে ১৪ হাজার কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক রোকনুজ্জামান বলেন, ‘হাইটেক পার্ক ও বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে কাজ করলে একটি শক্তিশালী মানবসম্পদ ভান্ডার তৈরি হতে পারে। আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত চাকরি খুঁজছে। পার্কের প্রতিষ্ঠানগুলো যদি আমাদের আমন্ত্রণ জানায়, আমরা তাদের সঙ্গে দক্ষ জনবল তৈরিতে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।’

দীর্ঘ স্থবিরতার পর আবারও প্রাণ ফিরে পাচ্ছে রাজশাহী হাইটেক পার্ক। নতুন করে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ শুরু হওয়ায় পার্ককেন্দ্রিক অর্থনীতিতে এসেছে দৃশ্যমান গতি। এতে প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান ও আঞ্চলিক উন্নয়নের সম্ভাবনাও জোরদার হয়েছে।
পার্কসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন খালি পড়ে থাকা আটটি বাণিজ্যিক প্লটই এখন লিজ নিয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সবচেয়ে আলোচিত বিনিয়োগটি এসেছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক থেকে। তারা ৪০ বছরের জন্য এক একর জায়গা লিজ নিয়ে স্থাপন করেছে অত্যাধুনিক গ্রাউন্ড স্টেশন। একই সময়ে দেশীয় অগ্নিসিস্টেম নতুন প্লট বরাদ্দ পেয়েছে এবং ব্র্যাক-আইটি দুই একর জায়গায় কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ ছাড়া ১২ তলা সিলিকন টাওয়ারে প্রাণ-আরএফএলসহ একাধিক কোম্পানি মোট ২ হাজার ৪০০ বর্গফুট স্পেস ভাড়া নিয়েছে।
ভর্তুকিনির্ভর পার্কে উন্নতির আশা
বর্তমানে হাইটেক পার্কে ভাড়া ও সার্ভিস চার্জ বাবদ মাসিক আয় মাত্র ২ লাখ টাকা, যেখানে ব্যয় ৮ লাখ টাকার বেশি। ফলে প্রতি মাসেই প্রায় ৬ লাখ টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। তবে নতুন বছরের শুরু থেকে প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম চালু হলে ঘাটতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।
পার্কের উপপরিচালক ইঞ্জিনিয়ার গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আগে ৮টি প্লটের সবই খালি পড়ে ছিল। এখন সাত প্রতিষ্ঠান তাদের নিয়মিত কার্যক্রম চালাচ্ছে। ১২ তলা সিলিকন টাওয়ারেও ১৯টি কোম্পানিকে স্পেস বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে, অনেকে অফিস সাজাচ্ছে।’
অবকাঠামো-নিরাপত্তা ঘাটতি নিয়ে উদ্বেগ
অবকাঠামো ও নিরাপত্তাসংক্রান্ত কিছু সমস্যার কথা জানিয়ে উদ্যোক্তারা বলছেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টে যে ক্ষতি হয়েছিল, তা পুষিয়ে নিতে দ্রুত অবকাঠামো সংস্কার ও নিরাপত্তা জোরদার না করলে বড় বিনিয়োগ ঝুঁকিতে পড়তে পারে। বিনিয়োগ বাড়তে থাকলেও নিরাপত্তা, পরিবেশ ও ব্র্যান্ডিংয়ে এখনো পিছিয়ে কর্তৃপক্ষ।
হাইটেক পার্কের রাজ আইটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম আক্তারুজ্জামান মাসুদ বলেন, ‘এখানে এখনো সিকিউরিটি ক্যামেরা নেই, বিদ্যুৎ ব্যাকআপও দুর্বল। মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ চলে যায়। হাইটেক পার্কে এমন হতে পারে না। কারণ, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ ও কর্মীবান্ধব পরিবেশ ছাড়া কোনো হাইটেক পার্ক টেকসই হতে পারে না। এ বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করতে হবে।’
সম্ভাবনার কেন্দ্র হতে পারে রাজশাহী
শিক্ষানগরী রাজশাহীতে প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ শিক্ষার্থী কর্মসংস্থানের সুযোগ খোঁজেন। এমন প্রেক্ষাপটে হাইটেক পার্কে কমপক্ষে ১৪ হাজার কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক রোকনুজ্জামান বলেন, ‘হাইটেক পার্ক ও বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে কাজ করলে একটি শক্তিশালী মানবসম্পদ ভান্ডার তৈরি হতে পারে। আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত চাকরি খুঁজছে। পার্কের প্রতিষ্ঠানগুলো যদি আমাদের আমন্ত্রণ জানায়, আমরা তাদের সঙ্গে দক্ষ জনবল তৈরিতে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।’

জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন আঙ্কটাডের গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ লাখ কোটি ডলারে। এবং মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশি টাকায় সাড়ে ১২ লাখ
১৬ জুলাই ২০২৩
বিমা খাতের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স পিএলসি দীর্ঘদিন ধরে ‘বাকিতে’ বিমা ব্যবসা করছে। অর্থাৎ প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করেছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এ দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে এএমএল আবারও দক্ষিণ এশিয়ার বিজ্ঞাপনী বাজারে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে। এ বছর এএমএল ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া ডিজিটাল ইনোভেশন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে এবং ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া মিডিয়া এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে..
৪ ঘণ্টা আগে
ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে চালান জব্দের কথা জানায় এনবিআর। এ নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে ঘনচিনির তিনটি চালান জব্দ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে তিনটি চালানে ১০৪ টন ঘনচিনি রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআইডিআরএর প্রতিবেদন
মাজফুজুল ইসলাম, ঢাকা

বিমা খাতের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স পিএলসি দীর্ঘদিন ধরে ‘বাকিতে’ বিমা ব্যবসা করছে। অর্থাৎ প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করেছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করাকে বিমা আইন সরাসরি নিষিদ্ধ। কারণ, এতে কোম্পানির আর্থিক ঝুঁকি বাড়ে এবং বাজারে অনৈতিক প্রতিযোগিতা তৈরি হয়।
আইডিআরএর সহকারী পরিচালক আব্দুর রহিমের ২১ সেপ্টেম্বরের প্রতিবেদনে দেখা যায়, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স ২০২৪ সালে মোট ৩৪ হাজার ৩টি পলিসি ইস্যু করেছে। এর মধ্যে ১২ হাজার ৪৭৬টি পলিসি ‘বাকিতে’ ইস্যু করা হয়েছে। এই ব্যবসার প্রিমিয়ামের পরিমাণ ২৬ কোটি ৪ লাখ ৭২ হাজার ৮১৩ টাকা। এর মধ্যে বিলম্বে জমা পড়া প্রিমিয়াম ২৫ কোটি ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৪০০ টাকা।
পরিদর্শকেরা ১০০ দিনের বেশি দেরিতে জমা হওয়া কয়েকটি কাভার নোট ও পলিসির নথি পরীক্ষা করে দেখেছেন, ১৫টির মধ্যে ১২টির কোনো ব্যাংক গ্যারান্টি ছিল না। ফলে এগুলো সরাসরি ‘বাকিতে ব্যবসা’ বলে প্রমাণিত। এ ছাড়া ২০২৪ সালে ইস্যু করা কিছু পলিসির বিপরীতে ২০২৫ সালের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ৪৭ লাখ ৮৩ হাজার টাকার কোনো প্রিমিয়াম জমা হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের একটি ব্যাংক গ্যারান্টি থাকলেও তার পরিমাণ মাত্র ৩ লাখ টাকা, অথচ কোম্পানিটি ২০২৪ সালে তাদের সঙ্গে ১ কোটি ৭৯ লাখ ১৭ হাজার টাকার বাকিতে ব্যবসা করেছে। শুধু মে মাসেই ২১ লাখ টাকার বেশি বাকিতে পলিসি করা হয়েছে। এ ছাড়া লীরা গ্রুপ ও সম্রাট গ্রুপের কিছু ব্যাংক গ্যারান্টির মেয়াদ ২০২২ সালে শেষ হলেও ২০২৪ সালে কোম্পানিটি তাদের পলিসি বাকিতে ইস্যু করেছে।
আইডিআরএ জানিয়েছে, ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক গ্যারান্টির নথি চাওয়া হলেও কোম্পানিটি তা জমা দিতে পারেনি।
বিমা খাতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করলে কোম্পানির আর্থিক ঝুঁকি বৃদ্ধি পায় এবং খাতটিতে অনৈতিক প্রতিযোগিতা তৈরি হয়। তাঁদের মতে, ‘বাকিতে বিমা বিক্রি’ বন্ধে আইডিআরএর কঠোর ভূমিকা জরুরি। কারণ, এতে কোম্পানির আর্থিক হিসাব বিকৃত হয়, ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ে এবং ন্যায্য প্রতিযোগিতা নষ্ট হয়। তাঁরা মনে করেন, আইডিআরএ চাইলে এর বিরুদ্ধে আর্থিক জরিমানা থেকে শুরু করে লাইসেন্স-সংক্রান্ত কঠোর ব্যবস্থা নিতে পারে।
কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্সের সিইও মোশাররফ হোসেন এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, রিপোর্টে দেখানো চিত্র সম্পূর্ণ সঠিক নয়। তথ্য সংশোধনের জন্য আইডিআরএর সঙ্গে আলোচনা চলছে। তিনি আরও বলেন, বাকিতে বিমা ব্যবসা শুধু তাদের কোম্পানিতেই নয়, খাতের সব কোম্পানি কমবেশি করছে। জানুয়ারির প্রথম দিন থেকে চেষ্টা করবেন, যাতে এ ধরনের ব্যবসা বন্ধ করা যায়।
আইন অনুযায়ী, ২০১১ সালের আইডিআরএ সার্কুলার অনুযায়ী ৫ হাজার টাকার বেশি প্রিমিয়াম ডিমান্ড ড্রাফট, পে-অর্ডার, ইএফটি বা চেক আগে জমা না হলে কোনো পলিসি বা কাভার নোট ইস্যু করা যাবে না। চেক এনক্যাশ হওয়ার আগেও নথি ইস্যু করা নিষিদ্ধ। কিন্তু কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স এই নির্দেশনা মানেনি। আইডিআরএ জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি বিমা আইন, ২০১০-এর ধারা ১৮(২) এবং সার্কুলার নং ২৯/২০১১ সরাসরি লঙ্ঘন করেছে।

বিমা খাতের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স পিএলসি দীর্ঘদিন ধরে ‘বাকিতে’ বিমা ব্যবসা করছে। অর্থাৎ প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করেছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করাকে বিমা আইন সরাসরি নিষিদ্ধ। কারণ, এতে কোম্পানির আর্থিক ঝুঁকি বাড়ে এবং বাজারে অনৈতিক প্রতিযোগিতা তৈরি হয়।
আইডিআরএর সহকারী পরিচালক আব্দুর রহিমের ২১ সেপ্টেম্বরের প্রতিবেদনে দেখা যায়, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স ২০২৪ সালে মোট ৩৪ হাজার ৩টি পলিসি ইস্যু করেছে। এর মধ্যে ১২ হাজার ৪৭৬টি পলিসি ‘বাকিতে’ ইস্যু করা হয়েছে। এই ব্যবসার প্রিমিয়ামের পরিমাণ ২৬ কোটি ৪ লাখ ৭২ হাজার ৮১৩ টাকা। এর মধ্যে বিলম্বে জমা পড়া প্রিমিয়াম ২৫ কোটি ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৪০০ টাকা।
পরিদর্শকেরা ১০০ দিনের বেশি দেরিতে জমা হওয়া কয়েকটি কাভার নোট ও পলিসির নথি পরীক্ষা করে দেখেছেন, ১৫টির মধ্যে ১২টির কোনো ব্যাংক গ্যারান্টি ছিল না। ফলে এগুলো সরাসরি ‘বাকিতে ব্যবসা’ বলে প্রমাণিত। এ ছাড়া ২০২৪ সালে ইস্যু করা কিছু পলিসির বিপরীতে ২০২৫ সালের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ৪৭ লাখ ৮৩ হাজার টাকার কোনো প্রিমিয়াম জমা হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের একটি ব্যাংক গ্যারান্টি থাকলেও তার পরিমাণ মাত্র ৩ লাখ টাকা, অথচ কোম্পানিটি ২০২৪ সালে তাদের সঙ্গে ১ কোটি ৭৯ লাখ ১৭ হাজার টাকার বাকিতে ব্যবসা করেছে। শুধু মে মাসেই ২১ লাখ টাকার বেশি বাকিতে পলিসি করা হয়েছে। এ ছাড়া লীরা গ্রুপ ও সম্রাট গ্রুপের কিছু ব্যাংক গ্যারান্টির মেয়াদ ২০২২ সালে শেষ হলেও ২০২৪ সালে কোম্পানিটি তাদের পলিসি বাকিতে ইস্যু করেছে।
আইডিআরএ জানিয়েছে, ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক গ্যারান্টির নথি চাওয়া হলেও কোম্পানিটি তা জমা দিতে পারেনি।
বিমা খাতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করলে কোম্পানির আর্থিক ঝুঁকি বৃদ্ধি পায় এবং খাতটিতে অনৈতিক প্রতিযোগিতা তৈরি হয়। তাঁদের মতে, ‘বাকিতে বিমা বিক্রি’ বন্ধে আইডিআরএর কঠোর ভূমিকা জরুরি। কারণ, এতে কোম্পানির আর্থিক হিসাব বিকৃত হয়, ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ে এবং ন্যায্য প্রতিযোগিতা নষ্ট হয়। তাঁরা মনে করেন, আইডিআরএ চাইলে এর বিরুদ্ধে আর্থিক জরিমানা থেকে শুরু করে লাইসেন্স-সংক্রান্ত কঠোর ব্যবস্থা নিতে পারে।
কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্সের সিইও মোশাররফ হোসেন এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, রিপোর্টে দেখানো চিত্র সম্পূর্ণ সঠিক নয়। তথ্য সংশোধনের জন্য আইডিআরএর সঙ্গে আলোচনা চলছে। তিনি আরও বলেন, বাকিতে বিমা ব্যবসা শুধু তাদের কোম্পানিতেই নয়, খাতের সব কোম্পানি কমবেশি করছে। জানুয়ারির প্রথম দিন থেকে চেষ্টা করবেন, যাতে এ ধরনের ব্যবসা বন্ধ করা যায়।
আইন অনুযায়ী, ২০১১ সালের আইডিআরএ সার্কুলার অনুযায়ী ৫ হাজার টাকার বেশি প্রিমিয়াম ডিমান্ড ড্রাফট, পে-অর্ডার, ইএফটি বা চেক আগে জমা না হলে কোনো পলিসি বা কাভার নোট ইস্যু করা যাবে না। চেক এনক্যাশ হওয়ার আগেও নথি ইস্যু করা নিষিদ্ধ। কিন্তু কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স এই নির্দেশনা মানেনি। আইডিআরএ জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি বিমা আইন, ২০১০-এর ধারা ১৮(২) এবং সার্কুলার নং ২৯/২০১১ সরাসরি লঙ্ঘন করেছে।

জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন আঙ্কটাডের গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ লাখ কোটি ডলারে। এবং মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশি টাকায় সাড়ে ১২ লাখ
১৬ জুলাই ২০২৩
দীর্ঘ স্থবিরতার পর আবারও প্রাণ ফিরে পাচ্ছে রাজশাহী হাইটেক পার্ক। নতুন করে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ শুরু হওয়ায় পার্ককেন্দ্রিক অর্থনীতিতে এসেছে দৃশ্যমান গতি। এতে প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান ও আঞ্চলিক উন্নয়নের সম্ভাবনাও জোরদার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এ দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে এএমএল আবারও দক্ষিণ এশিয়ার বিজ্ঞাপনী বাজারে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে। এ বছর এএমএল ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া ডিজিটাল ইনোভেশন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে এবং ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া মিডিয়া এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে..
৪ ঘণ্টা আগে
ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে চালান জব্দের কথা জানায় এনবিআর। এ নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে ঘনচিনির তিনটি চালান জব্দ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে তিনটি চালানে ১০৪ টন ঘনচিনি রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এ দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে এএমএল আবারও দক্ষিণ এশিয়ার বিজ্ঞাপনী বাজারে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে। এ বছর এএমএল ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া ডিজিটাল ইনোভেশন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে এবং ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া মিডিয়া এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে দুটি ব্রোঞ্জ অর্জন করেছে।
নব্বই দশকের গোড়া থেকে ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অ্যাডভার্টাইজিং, কমিউনিকেশন, মিডিয়া ও ডিজিটাল ইনোভেশনের সেরা সাফল্যগুলোকে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে। শুধু সৃজনশীল কাজই নয়, দূরদর্শী নেতৃত্ব, অপারেশনাল দক্ষতা এবং শক্তিশালী ব্যবসায়িক পারফরম্যান্সও এই পুরস্কারের বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এই বছরের স্বীকৃতিগুলো এএমএলের ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন এবং মিডিয়া এফেক্টিভনেস—উভয় ক্ষেত্রেই ধারাবাহিক অগ্রযাত্রার প্রমাণ। ডেটাভিত্তিক স্ট্র্যাটেজি, ভবিষ্যৎ উপযোগী সমাধান এবং ক্রমবর্ধমান ভোক্তা আচরণের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এএমএল তাদের ক্লায়েন্টদের জন্য বাস্তবধর্মী সাফল্য নিশ্চিত করে আসছে।
বিগত বছরগুলোর পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে এএমএল তাদের সাবমিশন প্রস্তুত করে—যেখানে এজেন্সির ভিশন, ইন্ডাস্ট্রিতে অবদান, সাসটেইনেবল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট এবং ক্লায়েন্টদের জন্য অর্জিত সাফল্যগুলোকে বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক অর্থনীতির পরিবর্তিত বাস্তবতায় ব্র্যান্ডগুলোর দ্রুত ট্রান্সফরমেশন সহজ করতে এএমএলের স্ট্র্যাটেজিক দৃষ্টিভঙ্গি ও সহযোগিতামূলক কাজ বিশেষ ভূমিকা রেখেছে।
যদিও এটা এএমএলের প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নয়, তবু প্রতিটি অর্জনই পুরো দলের জন্য বিশেষ গর্বের। এই পুরস্কারগুলো প্রতিষ্ঠানটির সব সদস্যের নিষ্ঠা ও পরিশ্রমের প্রতিফলন, পাশাপাশি অংশীদার ও ক্লায়েন্টদের অবিচল আস্থার ফল।
এএমএল তাদের সব ক্লায়েন্ট, সহযোগী ও অংশীদারদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছে, যাদের বিশ্বাস ও সমর্থনই প্রতিষ্ঠানটিকে প্রতিবছর নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে অনুপ্রেরণা জোগায়।

ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এ দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে এএমএল আবারও দক্ষিণ এশিয়ার বিজ্ঞাপনী বাজারে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে। এ বছর এএমএল ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া ডিজিটাল ইনোভেশন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে এবং ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া মিডিয়া এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে দুটি ব্রোঞ্জ অর্জন করেছে।
নব্বই দশকের গোড়া থেকে ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অ্যাডভার্টাইজিং, কমিউনিকেশন, মিডিয়া ও ডিজিটাল ইনোভেশনের সেরা সাফল্যগুলোকে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে। শুধু সৃজনশীল কাজই নয়, দূরদর্শী নেতৃত্ব, অপারেশনাল দক্ষতা এবং শক্তিশালী ব্যবসায়িক পারফরম্যান্সও এই পুরস্কারের বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এই বছরের স্বীকৃতিগুলো এএমএলের ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন এবং মিডিয়া এফেক্টিভনেস—উভয় ক্ষেত্রেই ধারাবাহিক অগ্রযাত্রার প্রমাণ। ডেটাভিত্তিক স্ট্র্যাটেজি, ভবিষ্যৎ উপযোগী সমাধান এবং ক্রমবর্ধমান ভোক্তা আচরণের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এএমএল তাদের ক্লায়েন্টদের জন্য বাস্তবধর্মী সাফল্য নিশ্চিত করে আসছে।
বিগত বছরগুলোর পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে এএমএল তাদের সাবমিশন প্রস্তুত করে—যেখানে এজেন্সির ভিশন, ইন্ডাস্ট্রিতে অবদান, সাসটেইনেবল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট এবং ক্লায়েন্টদের জন্য অর্জিত সাফল্যগুলোকে বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক অর্থনীতির পরিবর্তিত বাস্তবতায় ব্র্যান্ডগুলোর দ্রুত ট্রান্সফরমেশন সহজ করতে এএমএলের স্ট্র্যাটেজিক দৃষ্টিভঙ্গি ও সহযোগিতামূলক কাজ বিশেষ ভূমিকা রেখেছে।
যদিও এটা এএমএলের প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নয়, তবু প্রতিটি অর্জনই পুরো দলের জন্য বিশেষ গর্বের। এই পুরস্কারগুলো প্রতিষ্ঠানটির সব সদস্যের নিষ্ঠা ও পরিশ্রমের প্রতিফলন, পাশাপাশি অংশীদার ও ক্লায়েন্টদের অবিচল আস্থার ফল।
এএমএল তাদের সব ক্লায়েন্ট, সহযোগী ও অংশীদারদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছে, যাদের বিশ্বাস ও সমর্থনই প্রতিষ্ঠানটিকে প্রতিবছর নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে অনুপ্রেরণা জোগায়।

জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন আঙ্কটাডের গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ লাখ কোটি ডলারে। এবং মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশি টাকায় সাড়ে ১২ লাখ
১৬ জুলাই ২০২৩
দীর্ঘ স্থবিরতার পর আবারও প্রাণ ফিরে পাচ্ছে রাজশাহী হাইটেক পার্ক। নতুন করে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ শুরু হওয়ায় পার্ককেন্দ্রিক অর্থনীতিতে এসেছে দৃশ্যমান গতি। এতে প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান ও আঞ্চলিক উন্নয়নের সম্ভাবনাও জোরদার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিমা খাতের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স পিএলসি দীর্ঘদিন ধরে ‘বাকিতে’ বিমা ব্যবসা করছে। অর্থাৎ প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করেছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে চালান জব্দের কথা জানায় এনবিআর। এ নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে ঘনচিনির তিনটি চালান জব্দ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে তিনটি চালানে ১০৪ টন ঘনচিনি রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) সহযোগিতায় চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি নিষিদ্ধ সোডিয়াম সাইক্লামেট বা ঘনচিনির আরও একটি চালান জব্দ করেছেন চট্টগ্রাম কাস্টমসের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। চালানটিতে ৪ হাজার ২০০ কেজি ঘনচিনি রয়েছে।
ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে চালান জব্দের কথা জানায় এনবিআর। এ নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে ঘনচিনির তিনটি চালান জব্দ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে তিনটি চালানে ১০৪ টন ঘনচিনি রয়েছে।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকার কেরানীগঞ্জের এজাজ ট্রেডিং চীন থেকে ‘পলি অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড’ ঘোষণায় এক কনটেইনার পণ্য আমদানি করে। এই পণ্য বর্জ্যপানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয়। গত ২১ অক্টোবর চালানটি চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ থেকে নামানো হয়। তবে চালানটি নিয়ে সন্দেহজনক তথ্য পাওয়ায় সেটির খালাস স্থগিত করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৬ নভেম্বর কনটেইনার খুলে দুই ধরনের পণ্য পাওয়া যায়, যার নমুনা চট্টগ্রাম কাস্টমসের ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষা করা হয়।
পরীক্ষার প্রতিবেদন অনুযায়ী, চালানটিতে ১৭ হাজার ৮০০ কেজি ‘পলি অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড’ পাওয়া গেলেও বাকি ৪ হাজার ২০০ কেজি ঘনচিনি হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে।
এনবিআর জানিয়েছে, ঘনচিনি একটি কৃত্রিম মিষ্টিকারক, যা সাধারণ চিনির চেয়ে ৩০ থেকে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। বিভিন্ন ধরনের মিষ্টান্ন, বেকারি আইটেম, আইসক্রিম, বেভারেজ, জুস, চকলেট, কনডেন্সড মিল্ক ও শিশুখাদ্য তৈরিতে সাধারণ চিনির পরিবর্তে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী এই ক্ষতিকারক কৃত্রিম উপাদান ব্যবহার করে থাকেন। ঘনচিনি দিয়ে তৈরি খাদ্য জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। ঘনচিনির দ্বারা প্রস্তুত খাদ্য ক্যানসারসহ কিডনি ও লিভারের জটিল রোগের কারণ হতে পারে।
নিষিদ্ধ ঘনচিনি আমদানি করায় কাস্টমস আইন অনুসারে পণ্যের চালানটি আটক করা হয়েছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানায় এনবিআর।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) সহযোগিতায় চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি নিষিদ্ধ সোডিয়াম সাইক্লামেট বা ঘনচিনির আরও একটি চালান জব্দ করেছেন চট্টগ্রাম কাস্টমসের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। চালানটিতে ৪ হাজার ২০০ কেজি ঘনচিনি রয়েছে।
ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে চালান জব্দের কথা জানায় এনবিআর। এ নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে ঘনচিনির তিনটি চালান জব্দ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে তিনটি চালানে ১০৪ টন ঘনচিনি রয়েছে।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকার কেরানীগঞ্জের এজাজ ট্রেডিং চীন থেকে ‘পলি অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড’ ঘোষণায় এক কনটেইনার পণ্য আমদানি করে। এই পণ্য বর্জ্যপানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয়। গত ২১ অক্টোবর চালানটি চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ থেকে নামানো হয়। তবে চালানটি নিয়ে সন্দেহজনক তথ্য পাওয়ায় সেটির খালাস স্থগিত করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৬ নভেম্বর কনটেইনার খুলে দুই ধরনের পণ্য পাওয়া যায়, যার নমুনা চট্টগ্রাম কাস্টমসের ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষা করা হয়।
পরীক্ষার প্রতিবেদন অনুযায়ী, চালানটিতে ১৭ হাজার ৮০০ কেজি ‘পলি অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড’ পাওয়া গেলেও বাকি ৪ হাজার ২০০ কেজি ঘনচিনি হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে।
এনবিআর জানিয়েছে, ঘনচিনি একটি কৃত্রিম মিষ্টিকারক, যা সাধারণ চিনির চেয়ে ৩০ থেকে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। বিভিন্ন ধরনের মিষ্টান্ন, বেকারি আইটেম, আইসক্রিম, বেভারেজ, জুস, চকলেট, কনডেন্সড মিল্ক ও শিশুখাদ্য তৈরিতে সাধারণ চিনির পরিবর্তে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী এই ক্ষতিকারক কৃত্রিম উপাদান ব্যবহার করে থাকেন। ঘনচিনি দিয়ে তৈরি খাদ্য জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। ঘনচিনির দ্বারা প্রস্তুত খাদ্য ক্যানসারসহ কিডনি ও লিভারের জটিল রোগের কারণ হতে পারে।
নিষিদ্ধ ঘনচিনি আমদানি করায় কাস্টমস আইন অনুসারে পণ্যের চালানটি আটক করা হয়েছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানায় এনবিআর।

জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন আঙ্কটাডের গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ লাখ কোটি ডলারে। এবং মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশি টাকায় সাড়ে ১২ লাখ
১৬ জুলাই ২০২৩
দীর্ঘ স্থবিরতার পর আবারও প্রাণ ফিরে পাচ্ছে রাজশাহী হাইটেক পার্ক। নতুন করে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ শুরু হওয়ায় পার্ককেন্দ্রিক অর্থনীতিতে এসেছে দৃশ্যমান গতি। এতে প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান ও আঞ্চলিক উন্নয়নের সম্ভাবনাও জোরদার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিমা খাতের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স পিএলসি দীর্ঘদিন ধরে ‘বাকিতে’ বিমা ব্যবসা করছে। অর্থাৎ প্রিমিয়াম হাতে পাওয়ার আগেই পলিসি ইস্যু করেছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ক্যাম্পেইন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এ দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে এএমএল আবারও দক্ষিণ এশিয়ার বিজ্ঞাপনী বাজারে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে। এ বছর এএমএল ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া ডিজিটাল ইনোভেশন এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে এবং ‘রেস্ট অব সাউথ এশিয়া মিডিয়া এজেন্সি অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে..
৪ ঘণ্টা আগে