Ajker Patrika

প্রস্তাবিত বাজেটে খেলায় বেড়েছে ২৭ কোটি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ০২ জুন ২০২৩, ১৩: ৪৬
প্রস্তাবিত বাজেটে খেলায় বেড়েছে ২৭ কোটি

২০২৩-২৪ অর্থবছরে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পরিচালনা ও উন্নয়ন ব্যয়ের জন্য মোট ১ হাজার ৩০৯ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ জাতীয় সংসদে দেশের ৫২তম ও অর্থমন্ত্রী হিসেবে পঞ্চম বাজেট প্রস্তাব করেন তিনি। 

২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেট ছিল ১ হাজার ২৮২ কোটি টাকা। তবে এবার বেড়েছে ২৭ কোটি। যদিও গত অর্থবছরে সংশোধিত বাজেট ছিল ১ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটের চেয়ে বেড়েছিল ৩৫৩ কোটি টাকা। গতবারের চেয়ে আগামী অর্থবছরে বাজেট কমবে নাকি বাড়বে, তা জানা যাবে সংশোধিত অধিবেশনে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পরিচালন খাতে ৯২৭ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন খাতে ৩৮২ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। দুই মিলিয়ে যা মোট ১ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা। 

স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রস্তাবিত বাজেট অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় স্টেডিয়াম নির্মাণ, প্রতিভাবান খেলোয়াড় খোঁজার প্রক্রিয়া, দেশ-বিদেশে খেলোয়াড়দের টুর্নামেন্ট, মেয়েদের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের দিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বাজেটে।

বাজেট ২০২৩-২৪ সম্পর্কিত খবর আরও পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

লাথাম-কনওয়ের রেকর্ডে রানপাহাড়ে চাপা ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৩৩
দ্বিতীয় ইনিংসেও সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন লাথাম ও কনওয়ে। ছবি: ক্রিকইনফো
দ্বিতীয় ইনিংসেও সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন লাথাম ও কনওয়ে। ছবি: ক্রিকইনফো

দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট হাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের গলার কাঁটা হয়ে থাকলেন টম লাথাম ও ডেভন কনওয়ে। আরও একবার সেঞ্চুরির দেখা পেলেন এই দুজন। তাঁদের ব্যাটে চড়ে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে ক্যারিবীয়দের ৪৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।

এর আগে প্রথম ইনিংসেও সেঞ্চুরি তুলে নেন লাথাম ও কনওয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় একটি রেকর্ড হয়েছে। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দুই ইনিংসেই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করলেন দুই ওপেনার।

প্রথম ইনিংসে ১৩৭ রান করে থামেন লাথাম। ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ২২৭ রানে আউট হন কনওয়ে। তাঁদের ওপেনিং জুটিতে আসে ৩২৩ রান। যেটা নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের ওপেনারদের প্রথম ৩০০ বা তার বেশি রানের জুটি। শেষ পর্যন্ত ৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ইনিংস ঘোষণা করে কিউইরা।

জবাবে কাভেম হজের সেঞ্চুরিতে ৪২০ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ছিল ৩৮১ রান। আজ ৩৯ রান যোগ করে বাকি ৪ ব্যাটারকে হারায় সফরকারীরা। ১০৯ রান নিয়ে খেলতে নামা হজ অপরাজিত থাকেন ১২৩ রানে। ১৫৫ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়ানডে ঘরানার ব্যাটিং করেছে নিউজিল্যান্ড। ৫৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৩০৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকেরা। যেখানে লাথাম ও কনওয়ের অবদান ২০১ রান। উদ্বোধনী জুটিতে ১৯২ রান এনে দেন তাঁরা। লাথাম ১০১ ও কনওয়ে ১০০ রান করে ফিরে যান। রাচিন রবীন্দ্র ৪৬ ও কেউন উইলিয়ামসন ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন।

লক্ষ্য তাড়ায় বিনা উইকেটে ৪৩ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৩৭ ও জন ক্যাম্পবেল ২ রান নিয়ে শেষ দিন ব্যাট করতে নামবেন। জয়ের জন্য ৮৮ ওভারে ৪১৯ রান করতে হবে তাদের। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে স্কোরবোর্ডের চিত্র বলছে– অন্তত মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট হারছে না নিউজিল্যান্ড। তেমনটা হলে সিরিজ জয়ের পথেই আছে তারা। ড্র দিয়ে সিরিজ শুরুর পর দ্বিতীয় টেস্টে ৯ উইকেটের জয় তুলে নেয় লাথামের দল। সিরিজ হার এড়াতে এই টেস্ট জিততেই হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ক্রিকেট অনিশ্চয়তার খেলা হলেও সেটা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

টি-টোয়েন্টিতে ডাবল সেঞ্চুরির পর কী বললেন তাসকিন

ক্রীড়া ডেস্ক    
ভাইপার্সের বিপক্ষে ২ উইকেট নেন তাসকিন। ছবি: শারজা ওয়ারিয়র্সের ফেসবুক পেজ
ভাইপার্সের বিপক্ষে ২ উইকেট নেন তাসকিন। ছবি: শারজা ওয়ারিয়র্সের ফেসবুক পেজ

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টি (আইএল টি–টোয়েন্টি) খেলতে গিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন আহমেদ। অবশেষে অপেক্ষা ফুরাল তাঁর। গতকাল শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে দুইশতম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই বাংলাদেশি পেসার।

স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের পথচলা শুরু হয় ২০১৩ সালে। সে বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) চিটাগং কিংসের হয়ে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে অভিষেক হয় এই পেসারের। দেখতে দেখতেই এই সংস্করণে ২০০ তম ম্যাচ খেলে ফেললেন। বাংলাদেশের হয়ে ৮৬টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তাসকিন।

২০০ টি-টোয়েন্টির ১৯৬ ইনিংসে তাসকিনের শিকার ২৬০ উইকেট। এর মধ্যে বাংলাদেশের জার্সিতে নিয়েছেন ১০৬ উইকেট। ওভারপ্রতি গড়ে ৭.৯৩ রান খরচ করেছেন তিনি। বোলিং গড় ২১.৪৩।

তাসকিনের মাইলফলকের ম্যাচে ভাইপার্সের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে ওয়ারিয়র্স। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তাদের পুঁজি ছিল মাত্র ৯০ রানের। মামুলি পুঁজি নিয়েও প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের কাঁপিয়েছেন তাসকিন। ৪ ওভারে ২০ রানে ২ উইকেট তুলে নেন ঢাকা এক্সপ্রেস। এই পরিসংখ্যানই বলছে, এদিন বল হাতে কতটা দুর্দান্ত ছিলেন তাসকিন। মূলত তাঁর আগুনে বোলিংয়ের কারণেই সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কিছুটা বিপদে ছিল ভাইপার্স। তবে স্কোরবোর্ডে পর্যাপ্ত রান না থাকায় শেষ রক্ষা হয়নি ওয়ারিয়র্সের।

ওয়ারিয়র্সের হয়ে এটা ছিল তাসকিনের চতুর্থ ম্যাচ। আগের তিন ম্যাচে ৪ উইকেট নিলেও খরুচে বোলিং করেছেন। ভাইপার্সের বিপক্ষে ঠিকই নিজের জাত চেনালেন তাসকিন। ২০০ তম ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শের পর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে তাসকিনের এডমিন লিখেছেন, ‘নিজের স্টাইলে ২০০ তম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দারুণ বোলিংয়ে (৪-০-২০-২) তাসকিন আহমেদ এটা স্মরণীয় করে রাখল। মাইলফলকের ম্যাচকে দারুণ পারফরম্যান্সে পরিণত করেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ইংল্যান্ডের অপেক্ষা বাড়িয়ে অ্যাশেজ জিতল অস্ট্রেলিয়া

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১: ১৭
৮২ রানে জিতেছে অজিরা। ছবি: ক্রিকইনফো
৮২ রানে জিতেছে অজিরা। ছবি: ক্রিকইনফো

জয়ের মঞ্চটা চতুর্থ দিনেই তৈরি করে রেখেছিল অস্ট্রেলিয়া। সে মঞ্চে দাঁড়িয়ে পঞ্চম দিনের শুরুতেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন গুঁড়িয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ড। অ্যাডিলেড টেস্টে ইংলিশদের ৮২ রানে হারিয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই অ্যাশেজ সিরিজ জিতে নিল অজিরা।

এর আগে সর্বশেষ ২০১০-১১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ সিরিজ জিতেছিল ইংল্যান্ড। ১৫ বছরের অপেক্ষা ফুরাতে এবার প্রস্তুতির কমতি ছিল না তাদের। হতাশাজনক পারফরম্যান্সে এবারও অপেক্ষা ফুরাল না বেন স্টোকসের দলের।

অ্যাডিলেড ওভালে ইংল্যান্ডের সামনে ৪৩৫ রানের লক্ষ্য দাঁড় করায় অস্ট্রেলিয়া। জবাবে চতুর্থ দিন শেষে ২০৭ রান করতেই ৬ উইকেট হারায় সফরকারীরা। তাই এক দিন বাকি থাকতেই ম্যাচের ভবিষ্যত টের পাওয়া যাচ্ছিল। নাটকীয় কিছু হয়নি। শেষের ব্যাটাররা অতিমানবীয় কিছু করতে না পারায় হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে ইংল্যান্ডকে। ৩৫২ রানে অলআউট হয়েছে তারা।

শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে ছিলেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। এই দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। এদিন নিজেদের ইনিংসকে বড় করেছেন তাঁরা। সঙ্গে লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিয়েছেন ব্রাইডন কার্স। কিন্তু ওপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতা ঢেকে তাঁদের এই প্রচেষ্টা দলকে জয় এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ফিফটি করে ৬০ রানে স্টার্কের শিকার হয়ে ফেরেন স্মিথ। জ্যাকসের ব্যাট থেকে আসে ৪৭ রান।

শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া কার্স ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। তাঁকে সঙ্গ দিতে পারেননি জফরা আর্চার ও জশ টাংরা। ইংল্যান্ডেক গুটিয়ে দেওয়ার পথে তিনটি করে উইকেট নেন প্যাট কামিন্স, স্টার্ক ও নাথান লায়ন। শেষ দিনে ইংলিশদের পতন হওয়া ৪ উইকেটের মধ্যে ৩টিই নেন স্টার্ক। ১৭ ওভারে এই পেসার দেন ৬২ রান। বাকি উইকেটটা নেন বোল্যান্ড। অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শুরু হবে ২৬ ডিসেম্বর। ভেন্যু মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ফাইনালে পারলেন না জুমার-ঊর্মি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
রুপা হাতে জুমার-ঊর্মি। ছবি: ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন
রুপা হাতে জুমার-ঊর্মি। ছবি: ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে সোনা জিতেছে মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সান জুটি।

পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রথম সেটে শুরুর কয়েকটি পয়েন্ট মালয়েশিয়ান জুটি আদায় করে বেশ সহজেই। তবে এরপর ঘুরে দাঁড়ান জুমার-ঊর্মি। টাইব্রেকারে নিয়ে যান সেট। ২৫ পয়েন্টের পর আর পেরে ওঠেননি তারা। দ্বিতীয় সেটে একটা সময় পয়েন্ট ছিল ১২-১২। এরপর মালয়েশিয়ার জুটি দেখায় একচ্ছত্র আধিপত্য।

রুপা জিতে ৮৪০ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন জুমার-ঊর্মি। একইসঙ্গে তাঁদের ১ হাজার ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন ব্যাডমিন্টনের সভাপতি হাবিব উল্যা ডন।  ফাইনাল শেষে উর্মি আক্তার পৃষ্ঠপোষকহীনতা ও কম প্রশিক্ষণকে দায়ী করলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য। ওদের ড্রেস দেখলেই বুঝবেন। ওরা বড় বড় স্পন্সর নিয়ে খেলে। আমাদের সেভাবে কোনো স্পন্সর নেই। দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেনিংয়ের সুবিধা নেই। আমরাও যদি ওদের মতো সব ধরনের সুবিধা পেতাম, তাহলে আরও অনেকদূর যেতে পারতাম। কারণ ওরাও মানুষ, আমরাও মানুষ।’

খানিকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জুমারের, ‘প্রথমবারের মতো আমরা কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের ফাইনালে উঠতে পেরেছি এটা যেমন আনন্দের, তেমনি চ্যাম্পিয়ন হতে না পেরে একটু তো খারাপ লাগছেই।’

গতকাল পুরুষ এককে ভারতের মেইরাবা মাইসনাম, নারী এককে যুক্তরাষ্ট্রের ইশিকা জয়সওয়াল, পুরুষ দ্বৈতে ভারতের নিরঞ্জন নন্দকুমার ও রুবেন কুমার এবং নারী দ্বৈতে থাইল্যান্ডের ফাত্তারিন ও সারিসা জানপেং।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত