Alexa
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩

সেকশন

epaper
 

গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার অভিযোগ গঠন শুনানি আবারও পিছিয়েছে

আপডেট : ১৪ মার্চ ২০২৩, ১৪:২৬

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ফাইল ছবি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ অন্য আসামিদের গ্যাটকো দুর্নীতি মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনের ওপর শুনানির তারিখ আবারও পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক মো. আলী হোসাইন শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৭ মে দিন ধার্য করেছেন। 

খালেদা জিয়ার পক্ষে সময় চেয়ে আবেদন করায় আদালত তা মঞ্জুর করে পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন। 

গত বছরের ২৪ জুলাই এই মামলার আসামি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান এয়ার কমোডর জুলফিকার আলী, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক সদস্য এ কে রশিদ উদ্দিন আহমেদ ও বন্দরের সাবেক পরিচালক (পরিবহন) এ এম সানোয়ার হোসেনের পক্ষে তাঁদের আইনজীবীরা শুনানি করেন। পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ অন্য আসামিদের পক্ষে শুনানির দিন ধার্য করেন গত বছরের ৩১ আগস্ট ও ১৬ অক্টোবর এবং এ বছরের ২৯ জানুয়ারি। ওই তারিখগুলোতে আসামিপক্ষ থেকে সময়ের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন। 

এর আগে গত বছর ১৭ জুলাই বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করার দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে শুনানি শেষ করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি মোশারফ হোসেন কাজল। 

 ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক গোলাম শাহরিয়ার চৌধুরী সাবেক চারদলীয় জোট সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, তাঁর ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় গ্যাটকো কেলেঙ্কারির এই মামলা করেন। পরের বছর ১৩ মে খালেদা জিয়াসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে এই মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গ্যাটকোকে ঢাকার কমলাপুর আইসিডি ও চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ পাইয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের ১৪ কোটি ৫৬ লাখ ৩৭ হাজার ৬১৬ টাকার ক্ষতি করেন। 

মামলার ২৪ আসামির মধ্যে খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো, সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান, বিএনপির সাবেক মহাসচিব আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া, সাবেক মন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, এম কে আনোয়ার, এম শামসুল ইসলাম এবং এ কে এম মোশাররফ হোসেন মারা গেছেন। 

অন্য আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান এয়ার কমোডর জুলফিকার আলী, প্রয়াত মন্ত্রী কর্নেল (অব.) আকবর হোসেনের স্ত্রী জাহানারা আকবর, দুই ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মন ও এ কে এম মুসা কাজল, সাবেক নৌসচিব জুলফিকার হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক সদস্য এ কে রশিদ উদ্দিন আহমেদ, এহসান ইউসুফ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান এ এস এম শাহাদত হোসেন, বন্দরের সাবেক পরিচালক (পরিবহন) এ এম সানোয়ার হোসেন, বন্দরের সাবেক সদস্য লুৎফুল কবীর, গ্লোবাল অ্যাগ্রো ট্রেড প্রাইভেট লিমিটেডের (গ্যাটকো) তিন পরিচালক শাহজাহান এম হাসিব, সৈয়দ তানভীর আহমেদ ও সৈয়দ গালিব আহমেদ।

মন্তব্য

আপনার পরিচয় গোপন রাখতে
আমি নীতিমালা মেনে মন্তব্য করছি।
Show
 
    সব মন্তব্য

    ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে

    এলাকার খবর

     
     

    শকুন মৃত্যুর ঘটনায় বন বিভাগের মামলা

    বাচ্চা কোলে নিয়েই ছিনতাই করতেন তাঁরা

    জাবিতে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ছাত্রলীগের ৫ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

    ছবিসহ ইন্টারপোলের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় আরাভ

    স্বামী-স্ত্রী রাস্তা পারাপারের সময় বাসচাপায় গেল স্বামীর প্রাণ

    সাভারে মানববন্ধন করায় দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের ওপর হামলা, আহত ৬

    রেকর্ড ভাঙা হ্যারি কেইনকে কিংবদন্তি বললেন রুনি

    পুঠিয়ায় ট্রাকের চাপায় আহত শিক্ষকের মৃত্যু 

    সাজার পরদিনই লোকসভায় রাহুল, রায়ের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ বিরোধীদের

    ব্রাজিলে পুলিশ-সন্ত্রাসী সংঘর্ষ, নিহত ১৩ 

    শকুন মৃত্যুর ঘটনায় বন বিভাগের মামলা

    পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১