হায়দার আলী খান

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে। আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে হয়তো, কিন্তু তাতে প্রাপকের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে না। পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজটা সম্পন্ন হবে না।
ই-মেইল রাইটিংয়ের কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো–
পেশাগত ই-মেইল আইডি
আপনার ই-মেইল আইডির নাম অবশ্যই প্রোফেশনাল হতে হবে। এমন কোনো নাম বা শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যেটি পড়তে বা শুনতে অপেশাদার লাগে। নিজের প্রথম ও শেষ নামের সঙ্গে মেইল আইডি পেশাগত একটা ফ্লেভার দেবে। যদি জি-মেইলে না পাওয়া যায় তবে দুই-একটি সংখ্যা যুক্ত করতে পারেন।
স্পেসিফিক সাবজেক্ট লাইন
সাবজেক্ট লাইন অবশ্যই এক লাইনের এবং স্পষ্টভাবে সংক্ষেপে লিখতে হবে।
নির্ভুল ই-মেইল বডি
ই-মেইলের বডিতে একদম ‘টু দ্য পয়েন্ট’ নিজের উপস্থাপনাটা তুলে ধরতে হবে খুব সুন্দরভাবে। শব্দ চয়ন, বাক্য গঠন, গ্রামার চেক, স্পেলিং চেক, ফন্ট সিলেকশন, ফন্ট কালার—এসব বিষয় মাথায় রেখে ই-মেইলের বডি সাজাতে হবে। যাতে প্রাপকের দেখতে ও পড়তে সুবিধা হয়।
রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল
ই-মেইলের রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল দেওয়ার সময় কাকে রিপ্লাই দিচ্ছেন বা কাদের রিপ্লাই অল দিচ্ছেন অবশ্যই চেক করতে হবে। এমন কোনো ব্যক্তিগত বার্তা/তথ্য শেয়ার করছেন না তো, যেটা আপনি চান না রিপ্লাই অলে থাকা ওই লুপে ই-মেইল অ্যাড্রেসের সব মানুষ দেখুক।
To/CC/BCC
অনেকে বহু দিন ধরে ই-মেইল নিয়ে কাজ করলেও To/CC/BCC এর সঠিক ব্যবহার জানেন না। Bcc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Blind Carbon Copy’ অর্থাৎ একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করার সময় আপনি যদি Bcc-তে একাধিক ব্যক্তিকে যোগ করেন, তাহলে সবার কাছেই মেইলটি যাবে। তবে এ মেইলটি আর কাদের সেন্ড করা হয়েছে তা কেউ দেখতে পারবে না। সুতরাং প্রতিটি প্রাপক কেবল তার নিজেকেই Bcc-তে দেখতে পারবে অন্যদের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবে না। Bcc-এর সুবিধা হচ্ছে সবার মেইল অ্যাড্রেস গোপন রেখে সবাইকে একসঙ্গে একটি মেইল পাঠানো যায়। ফলে কারও মেইল অ্যাড্রেস অন্যদের কাছে ফাঁস হয় না। মেইলের রিপ্লে দেওয়ার সময় কেবল ‘Reply’ বাটন থাকবে ‘Reply to all’ থাকবে না। এর ফলে অন্যরা মেইলের রিপ্লে দেখতে পারবে না। সুতরাং একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করতে এবং গোপনীয়তা বজায় রাখতে আমরা Bcc ব্যবহার করব।
Cc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Carbon Copy’ অর্থাৎ কাউকে কোনো মেইল পাঠানোর সময় আপনি যদি মনে করেন এই মেইলটি সম্পর্কে আরও কয়েকজনকে জানানো দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি সেই ব্যক্তিদের মেইল অ্যাড্রেস Cc-তে রাখতে পারেন। এর ফলে Cc-তে থাকা সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেসগুলো দেখতে পারবেন এবং জানতে পারবেন আপনি অন্য কোন ব্যক্তিদের Cc-তে রেখেছেন। Cc-এর কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেকেই আছেন যারা সবাইকে তাদের মেইল অ্যাড্রেস জানাতে রাজি নয়। কিন্তু আপনি যখনই Cc-তে তার মেইল অ্যাড্রেসটি রেখেছেন তখন Cc-তে রাখা অন্য সবাই তার মেইল অ্যাড্রেসটি জেনে যাচ্ছে। আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে—যখনই আপনার সেই মেইলের কোনো একজন প্রাপক রিপ্লে দেবে, সে যদি ‘Reply to all’ এ ক্লিক করে রিপ্লে দেয়, তবে সবার কাছে তার রিপ্লে চলে যাবে, যা অনেকেই পছন্দ করেন না।
‘To’ হচ্ছে কাউকে নির্দিষ্ট করে ই-মেইল পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে আপনি একাধিক ব্যক্তিকে একই মেইল পাঠাতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবেন। এর ফলে গোপনীয়তা বজায় থাকে না।
দুটি ই-মেইল আইডি
ব্যক্তিগত ও পেশাগত—দুই কাজে দুটি ই-মেইল আইডি ব্যবহার করা উচিত। একটি ই-মেইল আইডি দিয়ে অনেক কিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকলে অনেক ই-মেইলের ভিড়ে একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো মেইল নিচে পড়ে যেতে পারে, অন্যদিকে পার্সোনাল ও প্রোফেশনাল ই-মেইলগুলো মেনটেইন করতে সুবিধা হবে।
শিডিউল মেইল
অনেক সময় আমাদের নির্ধারিত একটা সময়ের মধ্যে মেইল করতে হয়, আবার অনেক জায়গায় অফিস টাইমের সময় মেইল না করার ব্যাপারটাও অপেশাদার দেখায়, খুব সহজেই আমরা ই-মেইলের ‘শিডিউল মেইল’ অপশনটি ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে মেইল দিতে পারব।
ই-মেইল রেসিপিয়েন্ট
মেইল পাঠানোর আগে খুব সতর্কতার সঙ্গে ই-মেইল অ্যাড্রেসটা লিখতে হবে। চেক করে নিতে হবে যে আপনি যাকে পাঠাতে চাচ্ছেন সেই ই-মেইল অ্যাড্রেসটি সেই ব্যক্তিরই কি-না। ভুল ই-মেইলে বা অন্য মানুষের কাছে আপনার মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি পাঠিয়ে দিলে ভালোই বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। তাই ৮-১০ সেকেন্ড সময় নিয়ে মেইল অ্যাড্রেসটি চেক করে নেবেন।
অ্যাটাচমেন্ট বিড়ম্বনা
অনেক সময় আমরা তাড়াহুড়ো করে গুরুত্বপূর্ণ মেইল অ্যাটাচমেন্ট ছাড়াই মেইল পাঠিয়ে দিই। এ জন্য কোনো মেইল করার আগে To/CC/BCC-তে কোনো মেইল অ্যাড্রেস না দিয়ে, বডি ও অ্যাটাচমেন্ট অ্যাড করে সবকিছু চেক করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে ভুলে সেন্ড বাটনে চাপ পড়ে গেলেও ই-মেইল অথরিটি আপনাকে ঠিকই কিন্তু রিমাইন্ডার দেবে আপনি যাকে মেইল পাঠাচ্ছেন তার ই-মেইল অ্যাড্রেস দেওয়া নেই। আর যে ফাইলটা অ্যাটাচমেন্টে পাঠানো হচ্ছে ওই ফাইলটার নাম রিনেম করে অ্যাটাচমেন্ট পাঠানো ব্যাপারটিও পেশাদারত্বের মধ্যে পড়ে।
ই-মেইল সিগনেচার
ই-মেইলের শেষে সুন্দর একটি ‘ইমেল সিগনেচার’ যুক্ত করতে হবে, যেখানে আপনার নাম, পদবি, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ওয়েবসাইট লেখা থাকবে। এর মাধ্যমে আপনি কে এবং আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করার মাধ্যম কী—এসব দেওয়া থাকবে। আপনার সিগনেচারকে আরও কীভাবে সুন্দর ও গোছানো করা যায় এ ব্যাপারে ইন্টারনেটের সাহায্য নিলে খুব সহজেই আপনার ই-মেইল সিগনেচারটি সুন্দর করে সাজাতে পারবেন।
ই-মেইলের এই আদবকায়দাগুলো মেনে চললে একদিকে যেমন প্রাপকের কাছে প্রেরকের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে, অন্যদিকে একটি গোছানো ই-মেইল একটি প্রাপকের কাছে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে সাহায্য করবে।
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (এইচআর), আরএসপিএল হেলথ্ বিডি লিমিটেড
অনুলিখন: মো. আশিকুর রহমান

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে। আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে হয়তো, কিন্তু তাতে প্রাপকের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে না। পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজটা সম্পন্ন হবে না।
ই-মেইল রাইটিংয়ের কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো–
পেশাগত ই-মেইল আইডি
আপনার ই-মেইল আইডির নাম অবশ্যই প্রোফেশনাল হতে হবে। এমন কোনো নাম বা শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যেটি পড়তে বা শুনতে অপেশাদার লাগে। নিজের প্রথম ও শেষ নামের সঙ্গে মেইল আইডি পেশাগত একটা ফ্লেভার দেবে। যদি জি-মেইলে না পাওয়া যায় তবে দুই-একটি সংখ্যা যুক্ত করতে পারেন।
স্পেসিফিক সাবজেক্ট লাইন
সাবজেক্ট লাইন অবশ্যই এক লাইনের এবং স্পষ্টভাবে সংক্ষেপে লিখতে হবে।
নির্ভুল ই-মেইল বডি
ই-মেইলের বডিতে একদম ‘টু দ্য পয়েন্ট’ নিজের উপস্থাপনাটা তুলে ধরতে হবে খুব সুন্দরভাবে। শব্দ চয়ন, বাক্য গঠন, গ্রামার চেক, স্পেলিং চেক, ফন্ট সিলেকশন, ফন্ট কালার—এসব বিষয় মাথায় রেখে ই-মেইলের বডি সাজাতে হবে। যাতে প্রাপকের দেখতে ও পড়তে সুবিধা হয়।
রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল
ই-মেইলের রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল দেওয়ার সময় কাকে রিপ্লাই দিচ্ছেন বা কাদের রিপ্লাই অল দিচ্ছেন অবশ্যই চেক করতে হবে। এমন কোনো ব্যক্তিগত বার্তা/তথ্য শেয়ার করছেন না তো, যেটা আপনি চান না রিপ্লাই অলে থাকা ওই লুপে ই-মেইল অ্যাড্রেসের সব মানুষ দেখুক।
To/CC/BCC
অনেকে বহু দিন ধরে ই-মেইল নিয়ে কাজ করলেও To/CC/BCC এর সঠিক ব্যবহার জানেন না। Bcc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Blind Carbon Copy’ অর্থাৎ একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করার সময় আপনি যদি Bcc-তে একাধিক ব্যক্তিকে যোগ করেন, তাহলে সবার কাছেই মেইলটি যাবে। তবে এ মেইলটি আর কাদের সেন্ড করা হয়েছে তা কেউ দেখতে পারবে না। সুতরাং প্রতিটি প্রাপক কেবল তার নিজেকেই Bcc-তে দেখতে পারবে অন্যদের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবে না। Bcc-এর সুবিধা হচ্ছে সবার মেইল অ্যাড্রেস গোপন রেখে সবাইকে একসঙ্গে একটি মেইল পাঠানো যায়। ফলে কারও মেইল অ্যাড্রেস অন্যদের কাছে ফাঁস হয় না। মেইলের রিপ্লে দেওয়ার সময় কেবল ‘Reply’ বাটন থাকবে ‘Reply to all’ থাকবে না। এর ফলে অন্যরা মেইলের রিপ্লে দেখতে পারবে না। সুতরাং একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করতে এবং গোপনীয়তা বজায় রাখতে আমরা Bcc ব্যবহার করব।
Cc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Carbon Copy’ অর্থাৎ কাউকে কোনো মেইল পাঠানোর সময় আপনি যদি মনে করেন এই মেইলটি সম্পর্কে আরও কয়েকজনকে জানানো দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি সেই ব্যক্তিদের মেইল অ্যাড্রেস Cc-তে রাখতে পারেন। এর ফলে Cc-তে থাকা সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেসগুলো দেখতে পারবেন এবং জানতে পারবেন আপনি অন্য কোন ব্যক্তিদের Cc-তে রেখেছেন। Cc-এর কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেকেই আছেন যারা সবাইকে তাদের মেইল অ্যাড্রেস জানাতে রাজি নয়। কিন্তু আপনি যখনই Cc-তে তার মেইল অ্যাড্রেসটি রেখেছেন তখন Cc-তে রাখা অন্য সবাই তার মেইল অ্যাড্রেসটি জেনে যাচ্ছে। আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে—যখনই আপনার সেই মেইলের কোনো একজন প্রাপক রিপ্লে দেবে, সে যদি ‘Reply to all’ এ ক্লিক করে রিপ্লে দেয়, তবে সবার কাছে তার রিপ্লে চলে যাবে, যা অনেকেই পছন্দ করেন না।
‘To’ হচ্ছে কাউকে নির্দিষ্ট করে ই-মেইল পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে আপনি একাধিক ব্যক্তিকে একই মেইল পাঠাতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবেন। এর ফলে গোপনীয়তা বজায় থাকে না।
দুটি ই-মেইল আইডি
ব্যক্তিগত ও পেশাগত—দুই কাজে দুটি ই-মেইল আইডি ব্যবহার করা উচিত। একটি ই-মেইল আইডি দিয়ে অনেক কিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকলে অনেক ই-মেইলের ভিড়ে একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো মেইল নিচে পড়ে যেতে পারে, অন্যদিকে পার্সোনাল ও প্রোফেশনাল ই-মেইলগুলো মেনটেইন করতে সুবিধা হবে।
শিডিউল মেইল
অনেক সময় আমাদের নির্ধারিত একটা সময়ের মধ্যে মেইল করতে হয়, আবার অনেক জায়গায় অফিস টাইমের সময় মেইল না করার ব্যাপারটাও অপেশাদার দেখায়, খুব সহজেই আমরা ই-মেইলের ‘শিডিউল মেইল’ অপশনটি ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে মেইল দিতে পারব।
ই-মেইল রেসিপিয়েন্ট
মেইল পাঠানোর আগে খুব সতর্কতার সঙ্গে ই-মেইল অ্যাড্রেসটা লিখতে হবে। চেক করে নিতে হবে যে আপনি যাকে পাঠাতে চাচ্ছেন সেই ই-মেইল অ্যাড্রেসটি সেই ব্যক্তিরই কি-না। ভুল ই-মেইলে বা অন্য মানুষের কাছে আপনার মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি পাঠিয়ে দিলে ভালোই বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। তাই ৮-১০ সেকেন্ড সময় নিয়ে মেইল অ্যাড্রেসটি চেক করে নেবেন।
অ্যাটাচমেন্ট বিড়ম্বনা
অনেক সময় আমরা তাড়াহুড়ো করে গুরুত্বপূর্ণ মেইল অ্যাটাচমেন্ট ছাড়াই মেইল পাঠিয়ে দিই। এ জন্য কোনো মেইল করার আগে To/CC/BCC-তে কোনো মেইল অ্যাড্রেস না দিয়ে, বডি ও অ্যাটাচমেন্ট অ্যাড করে সবকিছু চেক করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে ভুলে সেন্ড বাটনে চাপ পড়ে গেলেও ই-মেইল অথরিটি আপনাকে ঠিকই কিন্তু রিমাইন্ডার দেবে আপনি যাকে মেইল পাঠাচ্ছেন তার ই-মেইল অ্যাড্রেস দেওয়া নেই। আর যে ফাইলটা অ্যাটাচমেন্টে পাঠানো হচ্ছে ওই ফাইলটার নাম রিনেম করে অ্যাটাচমেন্ট পাঠানো ব্যাপারটিও পেশাদারত্বের মধ্যে পড়ে।
ই-মেইল সিগনেচার
ই-মেইলের শেষে সুন্দর একটি ‘ইমেল সিগনেচার’ যুক্ত করতে হবে, যেখানে আপনার নাম, পদবি, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ওয়েবসাইট লেখা থাকবে। এর মাধ্যমে আপনি কে এবং আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করার মাধ্যম কী—এসব দেওয়া থাকবে। আপনার সিগনেচারকে আরও কীভাবে সুন্দর ও গোছানো করা যায় এ ব্যাপারে ইন্টারনেটের সাহায্য নিলে খুব সহজেই আপনার ই-মেইল সিগনেচারটি সুন্দর করে সাজাতে পারবেন।
ই-মেইলের এই আদবকায়দাগুলো মেনে চললে একদিকে যেমন প্রাপকের কাছে প্রেরকের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে, অন্যদিকে একটি গোছানো ই-মেইল একটি প্রাপকের কাছে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে সাহায্য করবে।
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (এইচআর), আরএসপিএল হেলথ্ বিডি লিমিটেড
অনুলিখন: মো. আশিকুর রহমান

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৭ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।
১৩ মার্চ ২০২৩
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।
১৩ মার্চ ২০২৩
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৭ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।
১৩ মার্চ ২০২৩
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৭ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।
১৩ মার্চ ২০২৩
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৭ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে