নওরোজ চৌধুরী

কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, ঘুম কেমন হচ্ছে জানতে আমরা অনেকেই স্মার্টওয়াচ পরেই ঘুমাই। কিন্তু আপনাকে যদি বলি, আপনার ঘুম ট্র্যাক করার জন্য আরেকটি নতুন প্রযুক্তি বাজারে এসে গেছে এবং তার জন্য আপনাকে আর কবজিতে স্মার্টওয়াচ পরতে হবে না। অবাক হবেন নিশ্চয়ই।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর আমাজন এক অনুষ্ঠানে তাদের শেষ পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে হ্যালো রাইজ নামে একটি মেশিন লার্নিং বেডসাইড স্লিপ ট্র্যাকার। হ্যালো রাইজ সম্পর্কে বলা হচ্ছে, এটি স্মার্ট ব্যান্ড ছাড়া স্লিপ ট্র্যাকার। এটি নন-কন্টাক্ট সেন্সর সিস্টেমের সাহায্যে নড়াচড়া ও শ্বাসপ্রশ্বাসের প্যাটার্ন সেন্সিং করে আপনার ঘুম বিশ্লেষণ করবে। অ্যালেক্সা-সক্ষম স্লিপ ট্র্যাকারটি ডিজিটাল ঘড়ির কাজও করবে এবং আপনার প্রিয় গানটি বাজিয়ে অ্যালার্ম দিয়ে সময়মতো আপনাকে জাগিয়ে দেবে।
আমাজন আরও জানায়, এই হ্যালো রাইজ যেহেতু বেডরুমে ব্যবহার করা হবে সে কথা বিবেচনায় রেখে এতে কোনো মাইক্রোফোন বা ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়নি। ব্যবহার করা হয়েছে বিশেষ এক রাডার। এতে লাইট ও একটি ছোট স্পিকার আছে অ্যালার্ম টোনের জন্য। তাহলে কীভাবে কাজ করবে এই হ্যালো রাইজ?
আমাজন থেকে বলা হচ্ছে, ক্যামেরা বা মাইক্রোফোন না থাকলেও রাডারের মাধ্যমে আপনার শ্বাসপ্রশ্বাস ট্র্যাক করে আপনার ঘুম নিয়ে সব রকম তথ্য দিতে যন্ত্রটি সক্ষম। আমাজন মনে করে, হ্যালো রাইজের অ্যালগরিদম এতটাই নির্দিষ্ট যে এটি আপনার শ্বাসপ্রশ্বাসের নিরীক্ষণ করতে পারে। এমনকি, আপনি যখন বিছানায় থাকবেন তখন আপনার দিকে এই যন্ত্রটি থাকলে যন্ত্রটি কেবল আপনারই ঘুমের খোঁজ রাখবে, পাশে থাকা অন্যের বা আপনার পোষা প্রাণীর নয়।
এটি সেটআপ করা সহজ, আপনি বিছানার কোন দিকে ঘুমাচ্ছেন তা শুধু যন্ত্রটিকে বলে দিতে হবে। বিছানায় শুলেই এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পর্যবেক্ষণ শুরু করবে।
নতুন এই ডিভাইসটি আমাজনের স্বাস্থ্যবিষয়ক অন্যতম প্রযুক্তি। ২০২০ সালে হ্যালো ভিউ ফিটনেস ট্র্যাকার লঞ্চের মাধ্যমে যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, হ্যালো রাইজ তারই ধারাবাহিকতায় বাজারে এল। হ্যালো রাইজের বাজারদর রাখা হয়েছে ১৪০ ডলার এবং এ বছরের শেষের দিকে এর শিপিং শুরু করবে আমাজন।
সূত্র: ফোর্বস

কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, ঘুম কেমন হচ্ছে জানতে আমরা অনেকেই স্মার্টওয়াচ পরেই ঘুমাই। কিন্তু আপনাকে যদি বলি, আপনার ঘুম ট্র্যাক করার জন্য আরেকটি নতুন প্রযুক্তি বাজারে এসে গেছে এবং তার জন্য আপনাকে আর কবজিতে স্মার্টওয়াচ পরতে হবে না। অবাক হবেন নিশ্চয়ই।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর আমাজন এক অনুষ্ঠানে তাদের শেষ পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে হ্যালো রাইজ নামে একটি মেশিন লার্নিং বেডসাইড স্লিপ ট্র্যাকার। হ্যালো রাইজ সম্পর্কে বলা হচ্ছে, এটি স্মার্ট ব্যান্ড ছাড়া স্লিপ ট্র্যাকার। এটি নন-কন্টাক্ট সেন্সর সিস্টেমের সাহায্যে নড়াচড়া ও শ্বাসপ্রশ্বাসের প্যাটার্ন সেন্সিং করে আপনার ঘুম বিশ্লেষণ করবে। অ্যালেক্সা-সক্ষম স্লিপ ট্র্যাকারটি ডিজিটাল ঘড়ির কাজও করবে এবং আপনার প্রিয় গানটি বাজিয়ে অ্যালার্ম দিয়ে সময়মতো আপনাকে জাগিয়ে দেবে।
আমাজন আরও জানায়, এই হ্যালো রাইজ যেহেতু বেডরুমে ব্যবহার করা হবে সে কথা বিবেচনায় রেখে এতে কোনো মাইক্রোফোন বা ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়নি। ব্যবহার করা হয়েছে বিশেষ এক রাডার। এতে লাইট ও একটি ছোট স্পিকার আছে অ্যালার্ম টোনের জন্য। তাহলে কীভাবে কাজ করবে এই হ্যালো রাইজ?
আমাজন থেকে বলা হচ্ছে, ক্যামেরা বা মাইক্রোফোন না থাকলেও রাডারের মাধ্যমে আপনার শ্বাসপ্রশ্বাস ট্র্যাক করে আপনার ঘুম নিয়ে সব রকম তথ্য দিতে যন্ত্রটি সক্ষম। আমাজন মনে করে, হ্যালো রাইজের অ্যালগরিদম এতটাই নির্দিষ্ট যে এটি আপনার শ্বাসপ্রশ্বাসের নিরীক্ষণ করতে পারে। এমনকি, আপনি যখন বিছানায় থাকবেন তখন আপনার দিকে এই যন্ত্রটি থাকলে যন্ত্রটি কেবল আপনারই ঘুমের খোঁজ রাখবে, পাশে থাকা অন্যের বা আপনার পোষা প্রাণীর নয়।
এটি সেটআপ করা সহজ, আপনি বিছানার কোন দিকে ঘুমাচ্ছেন তা শুধু যন্ত্রটিকে বলে দিতে হবে। বিছানায় শুলেই এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পর্যবেক্ষণ শুরু করবে।
নতুন এই ডিভাইসটি আমাজনের স্বাস্থ্যবিষয়ক অন্যতম প্রযুক্তি। ২০২০ সালে হ্যালো ভিউ ফিটনেস ট্র্যাকার লঞ্চের মাধ্যমে যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, হ্যালো রাইজ তারই ধারাবাহিকতায় বাজারে এল। হ্যালো রাইজের বাজারদর রাখা হয়েছে ১৪০ ডলার এবং এ বছরের শেষের দিকে এর শিপিং শুরু করবে আমাজন।
সূত্র: ফোর্বস

ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছেড়ে দেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগে
এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
১৬ ঘণ্টা আগে
সমস্যা সমাধানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের () চেয়ারম্যানের সঙ্গে বিটিআরসি চেয়ারম্যান ভার্চুয়ালি বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ও মন্ত্রণালয়ের সচিব রয়েছেন।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব অ্যাপ্লাইড অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার সায়েন্স’-এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই উদ্বেগের বিষয়টি উঠে এসেছে।
গবেষকেরা ১৬২টি বহুল প্রচারিত ভিডিও বিশ্লেষণ করেছেন, যেখানে সরাসরি নিষ্ঠুরতা দেখানো না হলেও পোষ্যদের জন্য সম্ভাব্য ঝুঁকির প্রমাণ মিলেছে। এই ভিডিওগুলো মূলত মানুষের হাসি বা বিনোদনের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হলেও, এর ফলে প্রাণীরা নীরব যন্ত্রণার শিকার হচ্ছে।
বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এই ভিডিওগুলোর ৫৩ শতাংশেরও বেশি প্রাণীকে আঘাতের ঝুঁকিতে ফেলেছে এবং ৮২ শতাংশে মানসিক চাপের স্পষ্ট আচরণগত লক্ষণ দেখা গিয়েছিল। বহু ক্ষেত্রেই ভিডিওতে থাকা মানুষদের পোষ্যদের উত্ত্যক্ত করতে, ভয় দেখাতে বা অপ্রয়োজনীয় হয়রানি করতে দেখা গেছে।
গবেষণায় মোট চার ধরনের ভিডিও চিহ্নিত করা হয়েছে, যা পশু-কল্যাণে সরাসরি সমস্যার সৃষ্টি করে:
১. ক্ষতিকারক চ্যালেঞ্জ: বিশ্লেষণ করা ভিডিওগুলোর ৬ দশমিক ২ শতাংশে এমন ভাইরাল চ্যালেঞ্জ দেখা গেছে, যা পশুর কল্যাণে সরাসরি আঘাত হানে। উদাহরণস্বরূপ, এমন প্রবণতা যেখানে পোষ্যদের বিনা কারণে ‘থাপ্পড়’ মারা হয় বা এমন কাজ করতে বাধ্য করা হয় যা তাদের ব্যথা দেয়।
২. সংবেদনশীল পোষ্যদের লক্ষ্য করে তৈরি চ্যালেঞ্জ: এই ধরনের ভিডিওতে সাধারণত প্রাণীদের তাদের স্বভাব বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো কাজ করতে বা বিরক্ত করার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দেখাতে বাধ্য করা হয়, যা তাদের বিরক্তি বা যন্ত্রণা সৃষ্টি করে।
৩. নিছক মজার জন্য তৈরি ভিডিও: এগুলো মানুষের উপভোগের জন্য তৈরি হলেও, প্রায়শই খেলার ছলে পোষ্যের আচরণগত সীমাকে অতিক্রম করে যায়।
৪. মানুষের মতো সাজানো বা অ্যানথ্রোপোমরফিক কনটেন্ট: প্রায় ৬ দশমিক ২ শতাংশ ভিডিওতে পোষ্যদের এমন অদ্ভুত পোশাক পরানো হয় বা মানুষের মতো সাজানো হয়, যা তাদের স্বাভাবিক চলাফেরা বা শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা দেয় এবং তীব্র অস্বস্তি সৃষ্টি করে।
চাপের যে লক্ষণগুলো উপেক্ষা করা হয়:
ভিডিওগুলোতে থাকা পোষ্যদের মধ্যে মানসিক চাপের স্পষ্ট লক্ষণগুলো প্রায়শই মজার মোড়কে ঢাকা পড়ে যায়। এই লক্ষণগুলো পশু-কল্যাণ বিশেষজ্ঞদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:
কুকুরদের ক্ষেত্রে: সাধারণত চোখ বড় করে তাকানো, কান পেছনে টেনে নেওয়া, হাই তোলা, ঠোঁট চাটা এবং পরিস্থিতি বা মানুষটিকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা দেখা গেছে।
বিড়ালদের ক্ষেত্রে: চোখ বিস্ফারিত হওয়া, চোখের মণি বড় হয়ে যাওয়া, কান ফ্ল্যাট (পেছনের দিকে চেপে) করে রাখা এবং শরীরের পেশি শক্ত করে রাখার মতো চাপ ও ভয়ের লক্ষণ ছিল।
প্রজনন-সংক্রান্ত এবং শারীরিক সমস্যা:
গবেষণায় সোশ্যাল মিডিয়া ভিডিওগুলোর মাধ্যমে প্রচারিত কিছু দীর্ঘমেয়াদি পশু-কল্যাণ সমস্যার দিকেও আলোকপাত করা হয়েছে। বহু ভিডিওতে এমন প্রাণীদের দেখানো হয়, যাদের প্রজনন-সংক্রান্ত কারণে আজীবন স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে। যেমন—স্কটিশ ফোল্ড বিড়াল (যারা জেনেটিক কারণে অস্থিসন্ধির সমস্যায় ভোগে) বা ফ্ল্যাট-ফেসেড কুকুর (যেমন পাগ্ বা বুলডগ, যাদের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকে)। এ ছাড়া, কান কাটা, লেজ কাটা বা অতিরিক্ত স্থূলকায় পোষ্যদেরও এসব ভিডিওতে বিনোদনের সামগ্রী হিসেবে দেখানো হয়।
গবেষকদের চূড়ান্ত সতর্কবার্তা:
গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, পোষ্যদের সহজাত মাধুর্য নেতিবাচক অনলাইন অভিজ্ঞতাকে প্রশমিত করে। তবে, একটি আবেগপূর্ণ বা হাস্যকর উপস্থাপনা প্রায়শই পোষ্যের কষ্টের লক্ষণগুলো থেকে মনোযোগ সরিয়ে দিয়ে প্রকৃত পশু-কল্যাণ সমস্যাকে আড়াল করতে পারে।
গবেষণাপত্রের লেখকেরা সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছেন, যেন তাঁরা পোষ্যদের মধ্যে মানসিক চাপের লক্ষণগুলো চিনতে শেখেন এবং এমন ভাইরাল ‘চ্যালেঞ্জ’-এ অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেন যা প্রাণীদের ক্ষতি করতে পারে। তাঁরা আরও উৎসাহিত করেছেন যে, ভিডিওতে যদি কোনো প্রাণীর কষ্ট বা নিগ্রহের লক্ষণ দেখা যায়, তবে সেই ভিডিওগুলোকে রিপোর্ট বা হাইড করা উচিত।

ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব অ্যাপ্লাইড অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার সায়েন্স’-এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই উদ্বেগের বিষয়টি উঠে এসেছে।
গবেষকেরা ১৬২টি বহুল প্রচারিত ভিডিও বিশ্লেষণ করেছেন, যেখানে সরাসরি নিষ্ঠুরতা দেখানো না হলেও পোষ্যদের জন্য সম্ভাব্য ঝুঁকির প্রমাণ মিলেছে। এই ভিডিওগুলো মূলত মানুষের হাসি বা বিনোদনের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হলেও, এর ফলে প্রাণীরা নীরব যন্ত্রণার শিকার হচ্ছে।
বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এই ভিডিওগুলোর ৫৩ শতাংশেরও বেশি প্রাণীকে আঘাতের ঝুঁকিতে ফেলেছে এবং ৮২ শতাংশে মানসিক চাপের স্পষ্ট আচরণগত লক্ষণ দেখা গিয়েছিল। বহু ক্ষেত্রেই ভিডিওতে থাকা মানুষদের পোষ্যদের উত্ত্যক্ত করতে, ভয় দেখাতে বা অপ্রয়োজনীয় হয়রানি করতে দেখা গেছে।
গবেষণায় মোট চার ধরনের ভিডিও চিহ্নিত করা হয়েছে, যা পশু-কল্যাণে সরাসরি সমস্যার সৃষ্টি করে:
১. ক্ষতিকারক চ্যালেঞ্জ: বিশ্লেষণ করা ভিডিওগুলোর ৬ দশমিক ২ শতাংশে এমন ভাইরাল চ্যালেঞ্জ দেখা গেছে, যা পশুর কল্যাণে সরাসরি আঘাত হানে। উদাহরণস্বরূপ, এমন প্রবণতা যেখানে পোষ্যদের বিনা কারণে ‘থাপ্পড়’ মারা হয় বা এমন কাজ করতে বাধ্য করা হয় যা তাদের ব্যথা দেয়।
২. সংবেদনশীল পোষ্যদের লক্ষ্য করে তৈরি চ্যালেঞ্জ: এই ধরনের ভিডিওতে সাধারণত প্রাণীদের তাদের স্বভাব বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো কাজ করতে বা বিরক্ত করার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দেখাতে বাধ্য করা হয়, যা তাদের বিরক্তি বা যন্ত্রণা সৃষ্টি করে।
৩. নিছক মজার জন্য তৈরি ভিডিও: এগুলো মানুষের উপভোগের জন্য তৈরি হলেও, প্রায়শই খেলার ছলে পোষ্যের আচরণগত সীমাকে অতিক্রম করে যায়।
৪. মানুষের মতো সাজানো বা অ্যানথ্রোপোমরফিক কনটেন্ট: প্রায় ৬ দশমিক ২ শতাংশ ভিডিওতে পোষ্যদের এমন অদ্ভুত পোশাক পরানো হয় বা মানুষের মতো সাজানো হয়, যা তাদের স্বাভাবিক চলাফেরা বা শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা দেয় এবং তীব্র অস্বস্তি সৃষ্টি করে।
চাপের যে লক্ষণগুলো উপেক্ষা করা হয়:
ভিডিওগুলোতে থাকা পোষ্যদের মধ্যে মানসিক চাপের স্পষ্ট লক্ষণগুলো প্রায়শই মজার মোড়কে ঢাকা পড়ে যায়। এই লক্ষণগুলো পশু-কল্যাণ বিশেষজ্ঞদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:
কুকুরদের ক্ষেত্রে: সাধারণত চোখ বড় করে তাকানো, কান পেছনে টেনে নেওয়া, হাই তোলা, ঠোঁট চাটা এবং পরিস্থিতি বা মানুষটিকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা দেখা গেছে।
বিড়ালদের ক্ষেত্রে: চোখ বিস্ফারিত হওয়া, চোখের মণি বড় হয়ে যাওয়া, কান ফ্ল্যাট (পেছনের দিকে চেপে) করে রাখা এবং শরীরের পেশি শক্ত করে রাখার মতো চাপ ও ভয়ের লক্ষণ ছিল।
প্রজনন-সংক্রান্ত এবং শারীরিক সমস্যা:
গবেষণায় সোশ্যাল মিডিয়া ভিডিওগুলোর মাধ্যমে প্রচারিত কিছু দীর্ঘমেয়াদি পশু-কল্যাণ সমস্যার দিকেও আলোকপাত করা হয়েছে। বহু ভিডিওতে এমন প্রাণীদের দেখানো হয়, যাদের প্রজনন-সংক্রান্ত কারণে আজীবন স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে। যেমন—স্কটিশ ফোল্ড বিড়াল (যারা জেনেটিক কারণে অস্থিসন্ধির সমস্যায় ভোগে) বা ফ্ল্যাট-ফেসেড কুকুর (যেমন পাগ্ বা বুলডগ, যাদের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকে)। এ ছাড়া, কান কাটা, লেজ কাটা বা অতিরিক্ত স্থূলকায় পোষ্যদেরও এসব ভিডিওতে বিনোদনের সামগ্রী হিসেবে দেখানো হয়।
গবেষকদের চূড়ান্ত সতর্কবার্তা:
গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, পোষ্যদের সহজাত মাধুর্য নেতিবাচক অনলাইন অভিজ্ঞতাকে প্রশমিত করে। তবে, একটি আবেগপূর্ণ বা হাস্যকর উপস্থাপনা প্রায়শই পোষ্যের কষ্টের লক্ষণগুলো থেকে মনোযোগ সরিয়ে দিয়ে প্রকৃত পশু-কল্যাণ সমস্যাকে আড়াল করতে পারে।
গবেষণাপত্রের লেখকেরা সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছেন, যেন তাঁরা পোষ্যদের মধ্যে মানসিক চাপের লক্ষণগুলো চিনতে শেখেন এবং এমন ভাইরাল ‘চ্যালেঞ্জ’-এ অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেন যা প্রাণীদের ক্ষতি করতে পারে। তাঁরা আরও উৎসাহিত করেছেন যে, ভিডিওতে যদি কোনো প্রাণীর কষ্ট বা নিগ্রহের লক্ষণ দেখা যায়, তবে সেই ভিডিওগুলোকে রিপোর্ট বা হাইড করা উচিত।

কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, ঘুম কেমন হচ্ছে জানতে আমরা অনেকেই স্মার্টওয়াচ পরেই ঘুমাই। কিন্তু আপনাকে যদি বলি, আপনার ঘুম ট্র্যাক করার জন্য আরেকটি নতুন প্রযুক্তি বাজারে এসে গেছে এবং তার জন্য আপনাকে আর কবজিতে স্মার্টওয়াচ পরতে হবে না। অবাক হবেন নিশ্চয়ই।
০৬ অক্টোবর ২০২২
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছেড়ে দেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগে
এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
১৬ ঘণ্টা আগে
সমস্যা সমাধানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের () চেয়ারম্যানের সঙ্গে বিটিআরসি চেয়ারম্যান ভার্চুয়ালি বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ও মন্ত্রণালয়ের সচিব রয়েছেন।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছাড়েন তাঁরা।
এ বিষয়ে মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশের (এমবিসিবি) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শামীম মোল্লা রাত সোয়া ৯টায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা রাস্তা ছেড়ে দিয়েছি। তবে আমাদের শাট ডাউন কর্মসূচি চলবে। সারা দেশে মোবাইল বিক্রির দোকান বন্ধ থাকবে। আগামী মঙ্গলবার বিটিআরসি আমাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে। তারা যদি আমাদের দাবি মেনে নেয়, তাহলে আমরা দোকান খুলব। না হলে আমাদের কর্মসূচি চলবে।’
এর আগে, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) সংস্কারসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনের সামনে এমবিসিবির ব্যানারে জড়ো হন ব্যবসায়ীরা। এতে ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ওই এলাকায় একাধিক হাসপাতাল থাকায় ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
ব্যবসায়ীদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, এনইআইআর সংস্কার, সিন্ডিকেট প্রথা বাতিল এবং মোবাইল ফোন আমদানির সুযোগ উন্মুক্ত করা।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এনইআইআর বাস্তবায়ন হলে লাখ লাখ ব্যবসায়ী ও তাঁদের পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হবে। নতুন এই নিয়মের ফলে বিশেষ একটি গোষ্ঠী লাভবান হবে এবং বাড়তি করের চাপে গ্রাহক পর্যায়ে মোবাইলের দাম বেড়ে যাবে।
১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বিটিআরসি আশা করছে, এনইআইআর কার্যকর হলে অবৈধভাবে দেশে আসা মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ হবে। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছাড়েন তাঁরা।
এ বিষয়ে মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশের (এমবিসিবি) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শামীম মোল্লা রাত সোয়া ৯টায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা রাস্তা ছেড়ে দিয়েছি। তবে আমাদের শাট ডাউন কর্মসূচি চলবে। সারা দেশে মোবাইল বিক্রির দোকান বন্ধ থাকবে। আগামী মঙ্গলবার বিটিআরসি আমাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে। তারা যদি আমাদের দাবি মেনে নেয়, তাহলে আমরা দোকান খুলব। না হলে আমাদের কর্মসূচি চলবে।’
এর আগে, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) সংস্কারসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনের সামনে এমবিসিবির ব্যানারে জড়ো হন ব্যবসায়ীরা। এতে ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ওই এলাকায় একাধিক হাসপাতাল থাকায় ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
ব্যবসায়ীদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, এনইআইআর সংস্কার, সিন্ডিকেট প্রথা বাতিল এবং মোবাইল ফোন আমদানির সুযোগ উন্মুক্ত করা।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এনইআইআর বাস্তবায়ন হলে লাখ লাখ ব্যবসায়ী ও তাঁদের পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হবে। নতুন এই নিয়মের ফলে বিশেষ একটি গোষ্ঠী লাভবান হবে এবং বাড়তি করের চাপে গ্রাহক পর্যায়ে মোবাইলের দাম বেড়ে যাবে।
১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বিটিআরসি আশা করছে, এনইআইআর কার্যকর হলে অবৈধভাবে দেশে আসা মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ হবে। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।

কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, ঘুম কেমন হচ্ছে জানতে আমরা অনেকেই স্মার্টওয়াচ পরেই ঘুমাই। কিন্তু আপনাকে যদি বলি, আপনার ঘুম ট্র্যাক করার জন্য আরেকটি নতুন প্রযুক্তি বাজারে এসে গেছে এবং তার জন্য আপনাকে আর কবজিতে স্মার্টওয়াচ পরতে হবে না। অবাক হবেন নিশ্চয়ই।
০৬ অক্টোবর ২০২২
ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি।
২ ঘণ্টা আগে
এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
১৬ ঘণ্টা আগে
সমস্যা সমাধানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের () চেয়ারম্যানের সঙ্গে বিটিআরসি চেয়ারম্যান ভার্চুয়ালি বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ও মন্ত্রণালয়ের সচিব রয়েছেন।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, আগামী বছর (২০২৬ সাল) যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করবে স্পেন। ফাইনালে দেশটি বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে ২–১ গোলে হারাবে। এর পরের বিশ্বকাপেই অর্থাৎ ২০৩০ সালে ‘হেক্সা’ জয়ের লক্ষ্য পূরণ করবে ব্রাজিল। ফাইনালে ফ্রান্সকে ৩-১ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপের শিরোপা নিয়ে যাবে দেশটি। ১৯৯৮ সালের ফাইনালে ফরাসিদের কাছে ৩–০ গোলে হারের প্রতিশোধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হবে ওই ম্যাচটিকে।
২০৩৪ সালে শিরোপা উঠবে ফ্রান্সের হাতে। ফাইনালে তারা জার্মানিকে ২–০ গোলে হারাবে। আর ২০৩৮ সালে ব্রাজিলকে ১–০ ব্যবধানে পরাজিত করে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জিতবে ইংল্যান্ড।
সবচেয়ে চমকপ্রদ পূর্বাভাস আসে ২০৪২ সালে। গ্রোক এআই বলছে—প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবে সেবার বিশ্বকাপ জয় করবে নাইজেরিয়া। ফাইনালে তারা আর্জেন্টিনাকে ২–১ গোলে হারিয়ে দেবে। এর পরের বিশ্বকাপ অর্থাৎ ২০৪৬ সালে স্পেনকে ৩–২ ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপ নেবে জার্মানি।
২০৫০ সালে আবারও বিশ্বকাপ জয় করে ২৮ বছরের খরা দূর করবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। এই বিশ্বকাপ নিয়ে এক রসিক ব্যাখ্যায় গ্রোক বলেছে—ফাইনালে দেখা যাবে ৬৩ বছর বয়সী লিওনেল মেসি এবং ৬৫ বছরের রোনালদোকে। তাঁরা থাকবেন গ্যালারিতে।
২০৫৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করবে মেক্সিকোকে হারিয়ে। ২০৫৮ সালে এশিয়ার দেশ হিসেবে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করবে জাপান। ফ্রান্সকে তারা ১–০ গোলের ব্যবধানে হারাবে।
এভাবে ২০৬৬ সালে মরক্কো হবে প্রথম আরব চ্যাম্পিয়ন। ২০৭৪ সালে অস্ট্রেলিয়া প্রথম শিরোপা জিতবে। আর ২০৮২ সালে সেনেগাল হবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। এ ছাড়া ২০৯০ সালে মেক্সিকো, ২০৯৪ সালে ব্রাজিলকে পেনাল্টিতে হারিয়ে শিরোপা জয় করবে ভারত। ২০৯৮ সালে অবশ্য শিরোপা ইউরোপের দখলেই থাকবে। সেবার বিশ্বকাপ জয় করবে জার্মানি।
বিশ্ব ফুটবলে বাস্তবে এই পূর্বাভাস আদৌ সত্য হবে কিনা, তা সময়ই বলে দেবে। তবে গ্রোক এআই-এর এই দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যদ্বাণী ইতিমধ্যেই ফুটবলভক্তদের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে।

এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, আগামী বছর (২০২৬ সাল) যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করবে স্পেন। ফাইনালে দেশটি বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে ২–১ গোলে হারাবে। এর পরের বিশ্বকাপেই অর্থাৎ ২০৩০ সালে ‘হেক্সা’ জয়ের লক্ষ্য পূরণ করবে ব্রাজিল। ফাইনালে ফ্রান্সকে ৩-১ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপের শিরোপা নিয়ে যাবে দেশটি। ১৯৯৮ সালের ফাইনালে ফরাসিদের কাছে ৩–০ গোলে হারের প্রতিশোধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হবে ওই ম্যাচটিকে।
২০৩৪ সালে শিরোপা উঠবে ফ্রান্সের হাতে। ফাইনালে তারা জার্মানিকে ২–০ গোলে হারাবে। আর ২০৩৮ সালে ব্রাজিলকে ১–০ ব্যবধানে পরাজিত করে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জিতবে ইংল্যান্ড।
সবচেয়ে চমকপ্রদ পূর্বাভাস আসে ২০৪২ সালে। গ্রোক এআই বলছে—প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবে সেবার বিশ্বকাপ জয় করবে নাইজেরিয়া। ফাইনালে তারা আর্জেন্টিনাকে ২–১ গোলে হারিয়ে দেবে। এর পরের বিশ্বকাপ অর্থাৎ ২০৪৬ সালে স্পেনকে ৩–২ ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপ নেবে জার্মানি।
২০৫০ সালে আবারও বিশ্বকাপ জয় করে ২৮ বছরের খরা দূর করবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। এই বিশ্বকাপ নিয়ে এক রসিক ব্যাখ্যায় গ্রোক বলেছে—ফাইনালে দেখা যাবে ৬৩ বছর বয়সী লিওনেল মেসি এবং ৬৫ বছরের রোনালদোকে। তাঁরা থাকবেন গ্যালারিতে।
২০৫৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করবে মেক্সিকোকে হারিয়ে। ২০৫৮ সালে এশিয়ার দেশ হিসেবে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করবে জাপান। ফ্রান্সকে তারা ১–০ গোলের ব্যবধানে হারাবে।
এভাবে ২০৬৬ সালে মরক্কো হবে প্রথম আরব চ্যাম্পিয়ন। ২০৭৪ সালে অস্ট্রেলিয়া প্রথম শিরোপা জিতবে। আর ২০৮২ সালে সেনেগাল হবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। এ ছাড়া ২০৯০ সালে মেক্সিকো, ২০৯৪ সালে ব্রাজিলকে পেনাল্টিতে হারিয়ে শিরোপা জয় করবে ভারত। ২০৯৮ সালে অবশ্য শিরোপা ইউরোপের দখলেই থাকবে। সেবার বিশ্বকাপ জয় করবে জার্মানি।
বিশ্ব ফুটবলে বাস্তবে এই পূর্বাভাস আদৌ সত্য হবে কিনা, তা সময়ই বলে দেবে। তবে গ্রোক এআই-এর এই দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যদ্বাণী ইতিমধ্যেই ফুটবলভক্তদের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে।

কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, ঘুম কেমন হচ্ছে জানতে আমরা অনেকেই স্মার্টওয়াচ পরেই ঘুমাই। কিন্তু আপনাকে যদি বলি, আপনার ঘুম ট্র্যাক করার জন্য আরেকটি নতুন প্রযুক্তি বাজারে এসে গেছে এবং তার জন্য আপনাকে আর কবজিতে স্মার্টওয়াচ পরতে হবে না। অবাক হবেন নিশ্চয়ই।
০৬ অক্টোবর ২০২২
ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছেড়ে দেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগে
সমস্যা সমাধানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের () চেয়ারম্যানের সঙ্গে বিটিআরসি চেয়ারম্যান ভার্চুয়ালি বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ও মন্ত্রণালয়ের সচিব রয়েছেন।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সংস্কার, একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং মোবাইল ফোনের উন্মুক্ত আমদানির সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবন ঘেরাও করে রেখেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। এর ফলে বিকেল ৫টায় অফিস সময় শেষ হলেও ভবন থেকে বের থেকে পারছেন না বিটিআরসির শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশের (এমবিসিবি) ব্যানারে বিটিআরসি ভবনের সামনে জড়ো হন ব্যবসায়ীরা। এতে ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ওই এলাকায় একাধিক হাসপাতাল থাকায় ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের অবরোধ চলছে।
সমস্যা সমাধানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের সঙ্গে বিটিআরসি চেয়ারম্যান ভার্চুয়ালি বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ও মন্ত্রণালয়ের সচিব রয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিটিআরসির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা এখনো অবরুদ্ধ। অফিস ছুটির আগেই কৌশলে নারী কর্মীদের একটি অংশকে বাড়ি ফেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সমস্যা সমাধানে মিটিং চলছে।’
বিটিআরসি ভবনের নিরাপত্তায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
আজ দুপুরে বিটিআরসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত বৈঠক করেন এমবিসিবির নেতারা। বৈঠক শেষে এমবিসিবির সভাপতি মোহাম্মদ আসলাম জানান, বৈঠকে এনইআইআর সিস্টেম চালুর সময় এক বছর পেছানোর দাবি জানান তাঁরা। এতে বিটিআরসি কোনো সাড়া দেয়নি। দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বিটিআরসি আশা করছে, এনইআইআর কার্যকর হলে অবৈধভাবে দেশে আসা মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ হবে। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
তবে মোবাইল ফোন বিক্রেতারা বলছেন, এনইআইআর চালু হলে তাঁদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে।
মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, ‘দেশের মোবাইল ফোন ব্যবসার মার্কেট শেয়ার যাদের ৭০ শতাংশের বেশি, তাদের সঙ্গে বসে আলোচনা করে এনইআইআর চালু করতে হবে। আমরা কোনোভাবেই এনইআইআরের বিরুদ্ধে না। তবে এই প্রক্রিয়ার কিছু সংস্কার, ন্যায্য করনীতি প্রণয়ন, একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং মুক্ত বাণিজ্যের স্বার্থে সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতে আমাদের কিছু দাবি ও প্রস্তাব রয়েছে।’

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সংস্কার, একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং মোবাইল ফোনের উন্মুক্ত আমদানির সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবন ঘেরাও করে রেখেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। এর ফলে বিকেল ৫টায় অফিস সময় শেষ হলেও ভবন থেকে বের থেকে পারছেন না বিটিআরসির শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশের (এমবিসিবি) ব্যানারে বিটিআরসি ভবনের সামনে জড়ো হন ব্যবসায়ীরা। এতে ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ওই এলাকায় একাধিক হাসপাতাল থাকায় ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের অবরোধ চলছে।
সমস্যা সমাধানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের সঙ্গে বিটিআরসি চেয়ারম্যান ভার্চুয়ালি বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ও মন্ত্রণালয়ের সচিব রয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিটিআরসির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা এখনো অবরুদ্ধ। অফিস ছুটির আগেই কৌশলে নারী কর্মীদের একটি অংশকে বাড়ি ফেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সমস্যা সমাধানে মিটিং চলছে।’
বিটিআরসি ভবনের নিরাপত্তায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
আজ দুপুরে বিটিআরসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত বৈঠক করেন এমবিসিবির নেতারা। বৈঠক শেষে এমবিসিবির সভাপতি মোহাম্মদ আসলাম জানান, বৈঠকে এনইআইআর সিস্টেম চালুর সময় এক বছর পেছানোর দাবি জানান তাঁরা। এতে বিটিআরসি কোনো সাড়া দেয়নি। দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বিটিআরসি আশা করছে, এনইআইআর কার্যকর হলে অবৈধভাবে দেশে আসা মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ হবে। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
তবে মোবাইল ফোন বিক্রেতারা বলছেন, এনইআইআর চালু হলে তাঁদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে।
মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, ‘দেশের মোবাইল ফোন ব্যবসার মার্কেট শেয়ার যাদের ৭০ শতাংশের বেশি, তাদের সঙ্গে বসে আলোচনা করে এনইআইআর চালু করতে হবে। আমরা কোনোভাবেই এনইআইআরের বিরুদ্ধে না। তবে এই প্রক্রিয়ার কিছু সংস্কার, ন্যায্য করনীতি প্রণয়ন, একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং মুক্ত বাণিজ্যের স্বার্থে সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতে আমাদের কিছু দাবি ও প্রস্তাব রয়েছে।’

কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, ঘুম কেমন হচ্ছে জানতে আমরা অনেকেই স্মার্টওয়াচ পরেই ঘুমাই। কিন্তু আপনাকে যদি বলি, আপনার ঘুম ট্র্যাক করার জন্য আরেকটি নতুন প্রযুক্তি বাজারে এসে গেছে এবং তার জন্য আপনাকে আর কবজিতে স্মার্টওয়াচ পরতে হবে না। অবাক হবেন নিশ্চয়ই।
০৬ অক্টোবর ২০২২
ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছেড়ে দেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগে
এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
১৬ ঘণ্টা আগে