মিলন উল্লাহ, কুষ্টিয়া

মঙ্গলবার গভীর রাতে সিরাজগঞ্জে পৌঁছানোর পর পরপর তিন দফায় মোট ১১ জন ডাকাত যাত্রীবেশে উঠেছিল ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের সেই বাসে। তৃতীয় দফায় দুজন ওঠার পরই বাসটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তারা। দলনেতাকে তারা ডাকছিল ‘কাকা’ বলে। এ ছাড়া আরও কিছু নামও বিভিন্ন সময় শুনতে পেয়েছেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা। সেই বাসে থাকা দুই যাত্রীর বয়ান থেকে জানা গেছে এমন তথ্য।
কুষ্টিয়ার প্রাগপুর থেকে ছেড়ে আসা নারায়ণগঞ্জগামী ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের যে বাসে ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, তাতে যাত্রী হিসেবে ছিলেন হেকমত আলী ও তাঁর পরিবার। স্ত্রী, দুই সন্তান ও শাশুড়িকে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন তিনি। সেদিনের ঘটনার বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি ও তাঁর স্ত্রী জেসমিন।
আজকের পত্রিকাকে হেকমত আলী বলেন, স্ত্রী, দুই সন্তান ও শাশুড়িকে নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার জন্য মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার তারাগুনিয়া থেকে ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের বাসে ওঠেন তিনি। এ সময় বাসে ১০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন। বাসটি ভেড়ামারা লালন শাহ সেতু পার হয়ে সাড়ে ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জে একটি হোটেলের সামনে গিয়ে থামে। সেখানে যাত্রীদের খাওয়া-দাওয়া শেষে রাত পৌনে ১২টার দিকে আবার বাসটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে। বাস ছাড়ার কিছুক্ষণ পর রাত ১২টার দিকে রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে চারজন বাসটিকে সিগনাল দেন। বাসটি থামলে সেখানে ওই চার যুবকের সঙ্গে কথা বলেন হেলপার। দু-এক মিনিট কথা বলার পর গাড়িতে উঠে পড়েন ওই চার যুবক। তাঁরা বাসের পেছনের সিটে গিয়ে বসেন। তাদের মধ্যে একজনের পিঠে একটি ব্যাগ ছিল। এর কিছুক্ষণ পর আরও পাঁচজন একইভাবে ওই বাসে ওঠেন। এর কিছুক্ষণ পর ওঠেন আরও দুজন। ওই দুজন ওঠার মিনিট দশেক পরই বাসের চালককে বাসটি থামাতে বলা হয়। চালক থামাতে রাজি না হলে তাঁকে মারধর করেন তরুণেরা। এক তরুণ দ্রুত তাঁকে সরিয়ে চালকের আসনে বসে বাসটির নিয়ন্ত্রণ নেন।
হেকমত আলী জানান, কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওই দশজন বাসের প্রতিটি সিটের পাশে পাশে দাঁড়িয়ে পড়েন। তাঁরা পুরুষ যাত্রীদের গলায় ছুরি ও কাঁচি ধরে তাঁদের জিম্মি করেন। এর মধ্যে কয়েকজন দ্রুত বাসের পর্দা কেটে পুরুষ যাত্রীদের মুখ, হাত ও পা বেঁধে ফেলে এবং বাসের মাঝখানের লম্বা জায়গায় মাথা নিচু করে তাঁদের বসিয়ে রাখে। বাসে থাকা ১০ থেকে ১২ জন নারী যাত্রীর মধ্যে একজনের চোখ, মুখ ও হাত বেঁধে ফেলা হয়। বাকিদের চোখ, মুখ ও হাত খোলা ছিল। বাসের সব আলো নিভিয়ে দেওয়া হয়। জানালার গ্লাসগুলো আটকে দেওয়া হয়। ডাকাতেরা প্রত্যেকের কাছে গিয়ে শরীর তল্লাশি করে টাকা, মোবাইলসহ নারী যাত্রীদের কাছ থেকে স্বর্ণালংকার লুটে নেয়।
হেকমত আলীর স্ত্রী জেসমিন বলেন, বাসের পেছনের দিক থেকে তিন সিট সামনে বসে ছিলেন তিনি। তাঁর হাত বেঁধে দেয় ডাকাত দল। তাঁর থেকে দুই সিট সামনে এক নারীকে তল্লাশি করার সময় ওই নারী প্রতিবাদ করেন। এ সময় ওই নারীর সঙ্গে ডাকাতদের তর্ক বেধে যায়। ওই নারীকে মারধর করে ডাকাতেরা। তাঁকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হয়।
আজকের পত্রিকাকে জেসমিন আরও বলেন, তিনি সিটে তাঁর এক সন্তানকে বুকে জড়িয়ে মাথা নিচু করে সৃষ্টিকর্তার নাম নিচ্ছিলেন। সামনে আরেক সিটে তাঁর মা বসেছিলেন আরেক সন্তানকে নিয়ে। ডাকাত দল সব কাজ শেষ করার পর একে অপরকে ডাকাডাকি করেন। ডাকাত দলের সরদারকে তাঁরা ‘কাকা’ বলে ডাকছিলেন। মাঝেমধ্যে নুরু, সাব্বির, রকি নামেও ডাকা হচ্ছিল একেকজনকে। রাত ৩টার দিকে বাসের মধ্যেই ডাকাতেরা লুট করা টাকা, মোবাইল ও স্বর্ণালংকার নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে। এই ভাগাভাগি নিয়ে বাসের ভেতরে তাদের মধ্যে কথাকাটাকাটিও হয়। একপর্যায়ে রাস্তার পাশে গাড়িটি থামিয়ে দ্রুত তারা নেমে চলে যায়।
হেকমত আলী ও তাঁর স্ত্রী জানান, ডাকাতি চলাকালে কোনো যাত্রী কথা বলার চেষ্টা করলে তাঁকে মারধর করা হয়েছে। ভোরের দিকে পুলিশে এসে তাঁদের উদ্ধার করে। এর পর কয়েকজনে হাসপাতালে ও তাঁদের থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানা থেকে তাঁদেরকে দুজনের ছবি দেখানো হয়। বাসের যাত্রীদের অনেকেই নিশ্চিত করেন যে, ওই দুজন বাসের মধ্যে ছিল। তারপর রাত ৯টার দিকে বিআরটিসির গাড়িতে টিকিট কেটে কুষ্টিয়ার গাড়িতে তাঁদের তুলে দেয় পুলিশ।

মঙ্গলবার গভীর রাতে সিরাজগঞ্জে পৌঁছানোর পর পরপর তিন দফায় মোট ১১ জন ডাকাত যাত্রীবেশে উঠেছিল ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের সেই বাসে। তৃতীয় দফায় দুজন ওঠার পরই বাসটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তারা। দলনেতাকে তারা ডাকছিল ‘কাকা’ বলে। এ ছাড়া আরও কিছু নামও বিভিন্ন সময় শুনতে পেয়েছেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা। সেই বাসে থাকা দুই যাত্রীর বয়ান থেকে জানা গেছে এমন তথ্য।
কুষ্টিয়ার প্রাগপুর থেকে ছেড়ে আসা নারায়ণগঞ্জগামী ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের যে বাসে ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, তাতে যাত্রী হিসেবে ছিলেন হেকমত আলী ও তাঁর পরিবার। স্ত্রী, দুই সন্তান ও শাশুড়িকে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন তিনি। সেদিনের ঘটনার বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি ও তাঁর স্ত্রী জেসমিন।
আজকের পত্রিকাকে হেকমত আলী বলেন, স্ত্রী, দুই সন্তান ও শাশুড়িকে নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার জন্য মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার তারাগুনিয়া থেকে ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের বাসে ওঠেন তিনি। এ সময় বাসে ১০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন। বাসটি ভেড়ামারা লালন শাহ সেতু পার হয়ে সাড়ে ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জে একটি হোটেলের সামনে গিয়ে থামে। সেখানে যাত্রীদের খাওয়া-দাওয়া শেষে রাত পৌনে ১২টার দিকে আবার বাসটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে। বাস ছাড়ার কিছুক্ষণ পর রাত ১২টার দিকে রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে চারজন বাসটিকে সিগনাল দেন। বাসটি থামলে সেখানে ওই চার যুবকের সঙ্গে কথা বলেন হেলপার। দু-এক মিনিট কথা বলার পর গাড়িতে উঠে পড়েন ওই চার যুবক। তাঁরা বাসের পেছনের সিটে গিয়ে বসেন। তাদের মধ্যে একজনের পিঠে একটি ব্যাগ ছিল। এর কিছুক্ষণ পর আরও পাঁচজন একইভাবে ওই বাসে ওঠেন। এর কিছুক্ষণ পর ওঠেন আরও দুজন। ওই দুজন ওঠার মিনিট দশেক পরই বাসের চালককে বাসটি থামাতে বলা হয়। চালক থামাতে রাজি না হলে তাঁকে মারধর করেন তরুণেরা। এক তরুণ দ্রুত তাঁকে সরিয়ে চালকের আসনে বসে বাসটির নিয়ন্ত্রণ নেন।
হেকমত আলী জানান, কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওই দশজন বাসের প্রতিটি সিটের পাশে পাশে দাঁড়িয়ে পড়েন। তাঁরা পুরুষ যাত্রীদের গলায় ছুরি ও কাঁচি ধরে তাঁদের জিম্মি করেন। এর মধ্যে কয়েকজন দ্রুত বাসের পর্দা কেটে পুরুষ যাত্রীদের মুখ, হাত ও পা বেঁধে ফেলে এবং বাসের মাঝখানের লম্বা জায়গায় মাথা নিচু করে তাঁদের বসিয়ে রাখে। বাসে থাকা ১০ থেকে ১২ জন নারী যাত্রীর মধ্যে একজনের চোখ, মুখ ও হাত বেঁধে ফেলা হয়। বাকিদের চোখ, মুখ ও হাত খোলা ছিল। বাসের সব আলো নিভিয়ে দেওয়া হয়। জানালার গ্লাসগুলো আটকে দেওয়া হয়। ডাকাতেরা প্রত্যেকের কাছে গিয়ে শরীর তল্লাশি করে টাকা, মোবাইলসহ নারী যাত্রীদের কাছ থেকে স্বর্ণালংকার লুটে নেয়।
হেকমত আলীর স্ত্রী জেসমিন বলেন, বাসের পেছনের দিক থেকে তিন সিট সামনে বসে ছিলেন তিনি। তাঁর হাত বেঁধে দেয় ডাকাত দল। তাঁর থেকে দুই সিট সামনে এক নারীকে তল্লাশি করার সময় ওই নারী প্রতিবাদ করেন। এ সময় ওই নারীর সঙ্গে ডাকাতদের তর্ক বেধে যায়। ওই নারীকে মারধর করে ডাকাতেরা। তাঁকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হয়।
আজকের পত্রিকাকে জেসমিন আরও বলেন, তিনি সিটে তাঁর এক সন্তানকে বুকে জড়িয়ে মাথা নিচু করে সৃষ্টিকর্তার নাম নিচ্ছিলেন। সামনে আরেক সিটে তাঁর মা বসেছিলেন আরেক সন্তানকে নিয়ে। ডাকাত দল সব কাজ শেষ করার পর একে অপরকে ডাকাডাকি করেন। ডাকাত দলের সরদারকে তাঁরা ‘কাকা’ বলে ডাকছিলেন। মাঝেমধ্যে নুরু, সাব্বির, রকি নামেও ডাকা হচ্ছিল একেকজনকে। রাত ৩টার দিকে বাসের মধ্যেই ডাকাতেরা লুট করা টাকা, মোবাইল ও স্বর্ণালংকার নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে। এই ভাগাভাগি নিয়ে বাসের ভেতরে তাদের মধ্যে কথাকাটাকাটিও হয়। একপর্যায়ে রাস্তার পাশে গাড়িটি থামিয়ে দ্রুত তারা নেমে চলে যায়।
হেকমত আলী ও তাঁর স্ত্রী জানান, ডাকাতি চলাকালে কোনো যাত্রী কথা বলার চেষ্টা করলে তাঁকে মারধর করা হয়েছে। ভোরের দিকে পুলিশে এসে তাঁদের উদ্ধার করে। এর পর কয়েকজনে হাসপাতালে ও তাঁদের থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানা থেকে তাঁদেরকে দুজনের ছবি দেখানো হয়। বাসের যাত্রীদের অনেকেই নিশ্চিত করেন যে, ওই দুজন বাসের মধ্যে ছিল। তারপর রাত ৯টার দিকে বিআরটিসির গাড়িতে টিকিট কেটে কুষ্টিয়ার গাড়িতে তাঁদের তুলে দেয় পুলিশ।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মঙ্গলবার গভীর রাতে সিরাজগঞ্জে পৌঁছানোর পর পরপর তিন দফায় মোট ১১ জন ডাকাত যাত্রীবেশে উঠেছিল ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের সেই বাসে। তৃতীয় দফায় দুজন ওঠার পরই বাসটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তারা। দলনেতাকে তারা ডাকছিল ‘কাকা’ বলে। এ ছাড়া আরও কিছু নামও বিভিন্ন সময় শুনতে পেয়েছেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা। সেই বাসে থাকা দুই যাত্রী
০৪ আগস্ট ২০২২
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার গভীর রাতে সিরাজগঞ্জে পৌঁছানোর পর পরপর তিন দফায় মোট ১১ জন ডাকাত যাত্রীবেশে উঠেছিল ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের সেই বাসে। তৃতীয় দফায় দুজন ওঠার পরই বাসটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তারা। দলনেতাকে তারা ডাকছিল ‘কাকা’ বলে। এ ছাড়া আরও কিছু নামও বিভিন্ন সময় শুনতে পেয়েছেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা। সেই বাসে থাকা দুই যাত্রী
০৪ আগস্ট ২০২২
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

মঙ্গলবার গভীর রাতে সিরাজগঞ্জে পৌঁছানোর পর পরপর তিন দফায় মোট ১১ জন ডাকাত যাত্রীবেশে উঠেছিল ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের সেই বাসে। তৃতীয় দফায় দুজন ওঠার পরই বাসটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তারা। দলনেতাকে তারা ডাকছিল ‘কাকা’ বলে। এ ছাড়া আরও কিছু নামও বিভিন্ন সময় শুনতে পেয়েছেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা। সেই বাসে থাকা দুই যাত্রী
০৪ আগস্ট ২০২২
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

মঙ্গলবার গভীর রাতে সিরাজগঞ্জে পৌঁছানোর পর পরপর তিন দফায় মোট ১১ জন ডাকাত যাত্রীবেশে উঠেছিল ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের সেই বাসে। তৃতীয় দফায় দুজন ওঠার পরই বাসটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তারা। দলনেতাকে তারা ডাকছিল ‘কাকা’ বলে। এ ছাড়া আরও কিছু নামও বিভিন্ন সময় শুনতে পেয়েছেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা। সেই বাসে থাকা দুই যাত্রী
০৪ আগস্ট ২০২২
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে