নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়।
শাহাদাত হোসেন সেলিমের সই করা চিঠিতে বলা হয়, এলডিপি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত একটি রাজনৈতিক দল। দলের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর সাত সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে এলডিপি। সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল করিম আব্বাসীর নেতৃত্বে এ কমিটি হয়। পরে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর বর্ধিত সভা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সম্মেলন করে এলডিপি। সম্মেলনে আবদুল করিম আব্বাসী সভাপতি ও শাহাদাত হোসেন সেলিম মহাসচিব নির্বাচিত হন। পরে এলডিপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এলডিপি নিয়মিত রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দলের মূলস্রোত ও নেতা-কর্মী, অনুসারী আব্বাসী ও সেলিমের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। এ অবস্থায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মূল অংশ হিসেবে আমাদের সঙ্গে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুরোধ জানাই। একই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি সম্মান ও মর্যাদা রেখে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন এলডিপিকে স্বমর্যাদায় স্বীকৃতি দেওয়ার জোর আহ্বান জানাই।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এলডিপি মহাসচিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য ইসির কাছে আবেদন জানিয়েছি। ইসি বিষয়টি যথাযথভাবে বিবেচনা করবে বলে প্রত্যাশা করছি।’
এদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে কর্নেল অলি আহমদ নেতৃত্বাধীন এলডিপি। ওই সমাবেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে কর্নেল অলিকে এক কাতারে চলার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের পক্ষে দাঁড়াতে চাই। তাই আমাদের এমন কিছু করা চলবে না, যাতে আমাদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি হয়। আমাদের একটাই শর্ত, এই সরকারের পতন। সরকারের পতনের পর যদি কোনো দর-কষাকষি থাকে, সেটা দেখা যাবে। কিন্তু আমাদের সরকার পতনের আন্দোলনে এক থাকতে হবে।’
গয়েশ্বরের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে শাহাদাত হোসেন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্নেল অলি যে লাইনচ্যুত, তিনি ও তাঁর দল যে ২০ দলীয় জোটে নাই, গয়েশ্বর রায়ের বক্তব্যেই তা প্রমাণিত হয়েছে।’

মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়।
শাহাদাত হোসেন সেলিমের সই করা চিঠিতে বলা হয়, এলডিপি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত একটি রাজনৈতিক দল। দলের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর সাত সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে এলডিপি। সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল করিম আব্বাসীর নেতৃত্বে এ কমিটি হয়। পরে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর বর্ধিত সভা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সম্মেলন করে এলডিপি। সম্মেলনে আবদুল করিম আব্বাসী সভাপতি ও শাহাদাত হোসেন সেলিম মহাসচিব নির্বাচিত হন। পরে এলডিপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এলডিপি নিয়মিত রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দলের মূলস্রোত ও নেতা-কর্মী, অনুসারী আব্বাসী ও সেলিমের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। এ অবস্থায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মূল অংশ হিসেবে আমাদের সঙ্গে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুরোধ জানাই। একই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি সম্মান ও মর্যাদা রেখে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন এলডিপিকে স্বমর্যাদায় স্বীকৃতি দেওয়ার জোর আহ্বান জানাই।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এলডিপি মহাসচিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য ইসির কাছে আবেদন জানিয়েছি। ইসি বিষয়টি যথাযথভাবে বিবেচনা করবে বলে প্রত্যাশা করছি।’
এদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে কর্নেল অলি আহমদ নেতৃত্বাধীন এলডিপি। ওই সমাবেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে কর্নেল অলিকে এক কাতারে চলার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের পক্ষে দাঁড়াতে চাই। তাই আমাদের এমন কিছু করা চলবে না, যাতে আমাদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি হয়। আমাদের একটাই শর্ত, এই সরকারের পতন। সরকারের পতনের পর যদি কোনো দর-কষাকষি থাকে, সেটা দেখা যাবে। কিন্তু আমাদের সরকার পতনের আন্দোলনে এক থাকতে হবে।’
গয়েশ্বরের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে শাহাদাত হোসেন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্নেল অলি যে লাইনচ্যুত, তিনি ও তাঁর দল যে ২০ দলীয় জোটে নাই, গয়েশ্বর রায়ের বক্তব্যেই তা প্রমাণিত হয়েছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়।
শাহাদাত হোসেন সেলিমের সই করা চিঠিতে বলা হয়, এলডিপি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত একটি রাজনৈতিক দল। দলের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর সাত সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে এলডিপি। সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল করিম আব্বাসীর নেতৃত্বে এ কমিটি হয়। পরে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর বর্ধিত সভা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সম্মেলন করে এলডিপি। সম্মেলনে আবদুল করিম আব্বাসী সভাপতি ও শাহাদাত হোসেন সেলিম মহাসচিব নির্বাচিত হন। পরে এলডিপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এলডিপি নিয়মিত রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দলের মূলস্রোত ও নেতা-কর্মী, অনুসারী আব্বাসী ও সেলিমের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। এ অবস্থায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মূল অংশ হিসেবে আমাদের সঙ্গে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুরোধ জানাই। একই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি সম্মান ও মর্যাদা রেখে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন এলডিপিকে স্বমর্যাদায় স্বীকৃতি দেওয়ার জোর আহ্বান জানাই।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এলডিপি মহাসচিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য ইসির কাছে আবেদন জানিয়েছি। ইসি বিষয়টি যথাযথভাবে বিবেচনা করবে বলে প্রত্যাশা করছি।’
এদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে কর্নেল অলি আহমদ নেতৃত্বাধীন এলডিপি। ওই সমাবেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে কর্নেল অলিকে এক কাতারে চলার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের পক্ষে দাঁড়াতে চাই। তাই আমাদের এমন কিছু করা চলবে না, যাতে আমাদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি হয়। আমাদের একটাই শর্ত, এই সরকারের পতন। সরকারের পতনের পর যদি কোনো দর-কষাকষি থাকে, সেটা দেখা যাবে। কিন্তু আমাদের সরকার পতনের আন্দোলনে এক থাকতে হবে।’
গয়েশ্বরের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে শাহাদাত হোসেন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্নেল অলি যে লাইনচ্যুত, তিনি ও তাঁর দল যে ২০ দলীয় জোটে নাই, গয়েশ্বর রায়ের বক্তব্যেই তা প্রমাণিত হয়েছে।’

মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়।
শাহাদাত হোসেন সেলিমের সই করা চিঠিতে বলা হয়, এলডিপি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত একটি রাজনৈতিক দল। দলের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর সাত সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে এলডিপি। সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল করিম আব্বাসীর নেতৃত্বে এ কমিটি হয়। পরে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর বর্ধিত সভা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সম্মেলন করে এলডিপি। সম্মেলনে আবদুল করিম আব্বাসী সভাপতি ও শাহাদাত হোসেন সেলিম মহাসচিব নির্বাচিত হন। পরে এলডিপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এলডিপি নিয়মিত রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দলের মূলস্রোত ও নেতা-কর্মী, অনুসারী আব্বাসী ও সেলিমের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। এ অবস্থায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মূল অংশ হিসেবে আমাদের সঙ্গে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুরোধ জানাই। একই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি সম্মান ও মর্যাদা রেখে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন এলডিপিকে স্বমর্যাদায় স্বীকৃতি দেওয়ার জোর আহ্বান জানাই।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এলডিপি মহাসচিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য ইসির কাছে আবেদন জানিয়েছি। ইসি বিষয়টি যথাযথভাবে বিবেচনা করবে বলে প্রত্যাশা করছি।’
এদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে কর্নেল অলি আহমদ নেতৃত্বাধীন এলডিপি। ওই সমাবেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে কর্নেল অলিকে এক কাতারে চলার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের পক্ষে দাঁড়াতে চাই। তাই আমাদের এমন কিছু করা চলবে না, যাতে আমাদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি হয়। আমাদের একটাই শর্ত, এই সরকারের পতন। সরকারের পতনের পর যদি কোনো দর-কষাকষি থাকে, সেটা দেখা যাবে। কিন্তু আমাদের সরকার পতনের আন্দোলনে এক থাকতে হবে।’
গয়েশ্বরের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে শাহাদাত হোসেন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্নেল অলি যে লাইনচ্যুত, তিনি ও তাঁর দল যে ২০ দলীয় জোটে নাই, গয়েশ্বর রায়ের বক্তব্যেই তা প্রমাণিত হয়েছে।’

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন।
৩৪ মিনিট আগে
তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
২ ঘণ্টা আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন। স্বৈরাচার পতন দিবসকে সামনে রেখে এই পোস্ট করেন তারেক রহমান।
ফেসবুক পোস্টে তারেক রহমান লেখেন, ‘অবিস্মরণীয় একটি দিন ৬ ডিসেম্বর। ১৯৯০ সালের এ দিনে রক্তাক্ত পিচ্ছিল পথে অবসান হয়েছিল স্বৈরশাসনের। এরশাদ ৮২’র ২৪ মার্চ পেশাগত বিশ্বস্ততা ও শপথ ভেঙে অস্ত্রের মুখে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে ক্ষমতাচ্যুত করে গণতন্ত্র হত্যা করে জারি করেছিল অসাংবিধানিক শাসন। যে সাংবিধানিক রাজনীতি ছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের নিশ্চয়তা, যার সূচনা করেছিলেন স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। একনায়ক হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন।’

পোস্টে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে খালেদা জিয়ার অবদান উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে দীর্ঘ নয় বছর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে আপসহীন নেত্রী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। গড়ে তুলেন এক দুর্বার গণ-আন্দোলন। এরই ধারাবাহিকতায় ‘৯০-এর ৬ ডিসেম্বর এই দিনে ছাত্র-জনতার মিলিত শক্তিতে স্বৈরাচারকে পরাজিত করে মুক্ত হয়েছিল গণতন্ত্র। সেই অর্জিত গণতন্ত্রের চেতনায় আবারও ছাত্র-জনতা ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট এক হিংস্র ফ্যাসিবাদী শক্তিকে পরাস্ত করে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘ঐতিহাসিকভাবেই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ছিল গণতন্ত্রের ভয়ংকর শত্রু। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুঃশাসনের অবসানের পর আবারও গণতন্ত্রের সম্পূর্ণ পুনরুজ্জীবন এবং রাষ্ট্র ও সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের নিরলস সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনার দুঃশাসনে ‘‘গণতন্ত্রের মা” দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ওপর জেল-জুলুমসহ নানামাত্রিক নিপীড়ন নামিয়ে আনা হয়েছিল। অবিরাম নির্যাতনের কশাঘাতে অসুস্থ দেশনেত্রীর জীবন এখন চরম সংকটে। আল্লাহর কাছে তাঁর আশু সুস্থতা কামনা করছি। এ ছাড়া দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে সীমাহীন অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল। সারা দেশকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল।’
তারেক রহমান বলেন, ‘আজকের এই দিনে আমি ‘৮২ থেকে ‘৯০ পর্যন্ত রক্তস্নাত স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে আত্মদানকারী বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এ স্মরণীয় দিনে আমি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী গণতন্ত্রের হেফাজতকারী দেশবাসীকে।’
স্বৈরাচার পতন দিবসে গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্রবিরোধী পরাজিত শক্তির যাতে আর পুনরুত্থান না ঘটে সে জন্য গণতান্ত্রিক শক্তিকে সব সময় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাই। আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।’

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন। স্বৈরাচার পতন দিবসকে সামনে রেখে এই পোস্ট করেন তারেক রহমান।
ফেসবুক পোস্টে তারেক রহমান লেখেন, ‘অবিস্মরণীয় একটি দিন ৬ ডিসেম্বর। ১৯৯০ সালের এ দিনে রক্তাক্ত পিচ্ছিল পথে অবসান হয়েছিল স্বৈরশাসনের। এরশাদ ৮২’র ২৪ মার্চ পেশাগত বিশ্বস্ততা ও শপথ ভেঙে অস্ত্রের মুখে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে ক্ষমতাচ্যুত করে গণতন্ত্র হত্যা করে জারি করেছিল অসাংবিধানিক শাসন। যে সাংবিধানিক রাজনীতি ছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের নিশ্চয়তা, যার সূচনা করেছিলেন স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। একনায়ক হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন।’

পোস্টে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে খালেদা জিয়ার অবদান উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে দীর্ঘ নয় বছর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে আপসহীন নেত্রী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। গড়ে তুলেন এক দুর্বার গণ-আন্দোলন। এরই ধারাবাহিকতায় ‘৯০-এর ৬ ডিসেম্বর এই দিনে ছাত্র-জনতার মিলিত শক্তিতে স্বৈরাচারকে পরাজিত করে মুক্ত হয়েছিল গণতন্ত্র। সেই অর্জিত গণতন্ত্রের চেতনায় আবারও ছাত্র-জনতা ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট এক হিংস্র ফ্যাসিবাদী শক্তিকে পরাস্ত করে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘ঐতিহাসিকভাবেই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ছিল গণতন্ত্রের ভয়ংকর শত্রু। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুঃশাসনের অবসানের পর আবারও গণতন্ত্রের সম্পূর্ণ পুনরুজ্জীবন এবং রাষ্ট্র ও সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের নিরলস সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনার দুঃশাসনে ‘‘গণতন্ত্রের মা” দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ওপর জেল-জুলুমসহ নানামাত্রিক নিপীড়ন নামিয়ে আনা হয়েছিল। অবিরাম নির্যাতনের কশাঘাতে অসুস্থ দেশনেত্রীর জীবন এখন চরম সংকটে। আল্লাহর কাছে তাঁর আশু সুস্থতা কামনা করছি। এ ছাড়া দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে সীমাহীন অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল। সারা দেশকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল।’
তারেক রহমান বলেন, ‘আজকের এই দিনে আমি ‘৮২ থেকে ‘৯০ পর্যন্ত রক্তস্নাত স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে আত্মদানকারী বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এ স্মরণীয় দিনে আমি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী গণতন্ত্রের হেফাজতকারী দেশবাসীকে।’
স্বৈরাচার পতন দিবসে গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্রবিরোধী পরাজিত শক্তির যাতে আর পুনরুত্থান না ঘটে সে জন্য গণতান্ত্রিক শক্তিকে সব সময় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাই। আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।’

মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে...
১৮ মে ২০২২
তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
২ ঘণ্টা আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি, বরং ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেছেন, ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে নিতে পারেননি।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণ-বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই আকাঙ্ক্ষা যদি বাস্তবায়ন না হয়, তাহলে দেশ আরও ডিজাস্টারের (বিপর্যয়) দিকে যেতে পারে। আরও ক্ষতির দিকে যেতে পারে। কারণ, আমাদের দেশের ইতিহাস এটাই বলছে। ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের পর ’৭০-এর নির্বাচন হয়েছিল। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছিল। কিন্তু তখনকার রাষ্ট্রের দায়িত্বরতরা তা মেনে নেয়নি। দেশে যুদ্ধ হয়েছে। ’৯০-এর অভ্যুত্থানে যে কমিটমেন্ট (প্রতিশ্রুতি) করা হয়েছে, সেটা নির্বাচিত সরকার রাখেনি।’
নাহিদ বলেন, দেশের উন্নয়নে গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে ব্যক্তিনির্ভরতা আছে। তাই সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সব নীতি পরিবর্তন হয়ে যায়। ফলে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীও একটি পক্ষের হয়ে কাজ শুরু করে।
এনসিপির রাজনীতি সম্পর্কে নাহিদ বলেন, ‘আমরা আমাদের ভিশন-মিশন কম্প্রোমাইজ (আপস) করে রাজনীতি করব না। গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার আমাদের গুরুত্বপূর্ণ অ্যাজেন্ডা। বৈষম্যবিরোধী নামটার কারণে ওই আন্দোলন জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এই নাম সচেতনভাবেই দেওয়া হয়েছিল।’
জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন না হলে দেশ বিপর্যয়ের দিকে যেতে পারে বলেও মনে করেন এনসিপির এই নেতা।

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি, বরং ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেছেন, ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে নিতে পারেননি।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণ-বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই আকাঙ্ক্ষা যদি বাস্তবায়ন না হয়, তাহলে দেশ আরও ডিজাস্টারের (বিপর্যয়) দিকে যেতে পারে। আরও ক্ষতির দিকে যেতে পারে। কারণ, আমাদের দেশের ইতিহাস এটাই বলছে। ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের পর ’৭০-এর নির্বাচন হয়েছিল। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছিল। কিন্তু তখনকার রাষ্ট্রের দায়িত্বরতরা তা মেনে নেয়নি। দেশে যুদ্ধ হয়েছে। ’৯০-এর অভ্যুত্থানে যে কমিটমেন্ট (প্রতিশ্রুতি) করা হয়েছে, সেটা নির্বাচিত সরকার রাখেনি।’
নাহিদ বলেন, দেশের উন্নয়নে গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে ব্যক্তিনির্ভরতা আছে। তাই সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সব নীতি পরিবর্তন হয়ে যায়। ফলে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীও একটি পক্ষের হয়ে কাজ শুরু করে।
এনসিপির রাজনীতি সম্পর্কে নাহিদ বলেন, ‘আমরা আমাদের ভিশন-মিশন কম্প্রোমাইজ (আপস) করে রাজনীতি করব না। গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার আমাদের গুরুত্বপূর্ণ অ্যাজেন্ডা। বৈষম্যবিরোধী নামটার কারণে ওই আন্দোলন জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এই নাম সচেতনভাবেই দেওয়া হয়েছিল।’
জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন না হলে দেশ বিপর্যয়ের দিকে যেতে পারে বলেও মনে করেন এনসিপির এই নেতা।

মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে...
১৮ মে ২০২২
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন।
৩৪ মিনিট আগে
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
২ ঘণ্টা আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা উচিত বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণবিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা বলেছি, নির্বাচন কমিশন যাতে সকল রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করে নির্বাচনী যাত্রাটা শুরু করে। কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের জন্য আমাদের এই নির্বাচন প্রক্রিয়া যেন থেমে না যায়। তাদের (বিএনপি) নেত্রী অসুস্থ, সে বিষয়ে আমাদের সহানুভূতি রয়েছে। আমরা সেই বিষয়টি বিবেচনা করতে বলেছি। কিন্তু নির্বাচন নির্বাচনের সময়েই হবে আশা করি।’
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এনসিপি কোনো দলের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে সমঝোতায় যায়নি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিষয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা হয়েছে। অতি শিগগির প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করব। তৃতীয় একটি জোট নিয়ে আলোচনা ও প্রক্রিয়া চলমান আছে। পুরানপন্থী যে দলগুলো আছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে—তাদের ব্যাপারে জনগণের আস্থা নেই। তাই আমরা নতুন ধারার রাজনীতি করতে চাই।’

সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা উচিত বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণবিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা বলেছি, নির্বাচন কমিশন যাতে সকল রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করে নির্বাচনী যাত্রাটা শুরু করে। কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের জন্য আমাদের এই নির্বাচন প্রক্রিয়া যেন থেমে না যায়। তাদের (বিএনপি) নেত্রী অসুস্থ, সে বিষয়ে আমাদের সহানুভূতি রয়েছে। আমরা সেই বিষয়টি বিবেচনা করতে বলেছি। কিন্তু নির্বাচন নির্বাচনের সময়েই হবে আশা করি।’
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এনসিপি কোনো দলের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে সমঝোতায় যায়নি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিষয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা হয়েছে। অতি শিগগির প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করব। তৃতীয় একটি জোট নিয়ে আলোচনা ও প্রক্রিয়া চলমান আছে। পুরানপন্থী যে দলগুলো আছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে—তাদের ব্যাপারে জনগণের আস্থা নেই। তাই আমরা নতুন ধারার রাজনীতি করতে চাই।’

মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে...
১৮ মে ২০২২
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন।
৩৪ মিনিট আগে
তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে
১ ঘণ্টা আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা না করে বিএনপির দুই ধাপে সংসদীয় আসনের প্রার্থী ঘোষণায় বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছেন ১২ দলীয় জোটের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন ও সরকার গঠনের যে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ২৭২টি আসনে মনোনয়ন ঘোষণার মাধ্যমে তার বরখেলাপ করা হয়েছে।
১২ দলীয় জোটপ্রধান জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের খিলগাঁও কার্যালয়ে আজ শুক্রবার আয়োজিত এক সভায় জোটভুক্ত নেতারা এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তাঁরা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
সভা শেষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তির কামনায় মোনাজাত করা হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটপ্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জোটের সমন্বয়ক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ প্রমুখ।

শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা না করে বিএনপির দুই ধাপে সংসদীয় আসনের প্রার্থী ঘোষণায় বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছেন ১২ দলীয় জোটের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন ও সরকার গঠনের যে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ২৭২টি আসনে মনোনয়ন ঘোষণার মাধ্যমে তার বরখেলাপ করা হয়েছে।
১২ দলীয় জোটপ্রধান জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের খিলগাঁও কার্যালয়ে আজ শুক্রবার আয়োজিত এক সভায় জোটভুক্ত নেতারা এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তাঁরা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
সভা শেষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তির কামনায় মোনাজাত করা হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটপ্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জোটের সমন্বয়ক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ প্রমুখ।

মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে...
১৮ মে ২০২২
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুঃশাসনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপর নানা নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ আনেন।
৩৪ মিনিট আগে
তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান কোনো ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে হয়নি। ফ্যাসিস্ট সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান হয়েছিল। যে রাজনৈতিক দল দেশকে স্বাধীন করে, তারাই দেশের প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে যায়। কিন্তু আমরা স্বাধীনতার পর সেই সুযোগ হারিয়েছি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুরোপুরি এগিয়ে
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
২ ঘণ্টা আগে