অর্ণব সান্যাল

শুরুটা দুরন্ত ছিল। একেবারে সাঁই সাঁই বেগ যাকে বলে। কিন্তু লম্বা রিলে রেসে শুধু গতি থাকলেই হয় না। হতে হয় কৌশলী ও কুশলী। তা না হলে দেখা যায়, টান টান উত্তেজনার ম্যাচে ভালো শুরুর পরও কিছু ক্ষেত্রে চ্যাম্পিয়নের ট্রফি হাতছাড়া হয়ে যায়। দৌড়েও বিষয়টা তেমনই।
গভীর রাতে একটা দৌড়ের শুরু। দৌড় মানেই তো প্রতিযোগিতা। আজকালের দুনিয়ায় মূল লড়াই করতে হয় সেনাদের, কোচ বসে থাকেন আড়ালে। সেখান থেকে সুতো নাচে, নাচে পুতুল। তবে কখনো কখনো সেনাপতিকেও রথ থেকে নামতে হয় যুদ্ধক্ষেত্রে। সেনাদের পা হড়কানোর ভয় থাকলে, ব্যাটন নিয়ে এগোতে হয় সেনাপতিকেই।
এমনই এক গভীর রাতেই রুহুল আমিনকে সেনাপতি হয়ে যুদ্ধ জয়ে নামতে হয়। আপাত সমাধানও হয়। কিন্তু এরপরই ঘটতে থাকে একের পর এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা, যাতে কিনা সেনাপতিকেই মুহূর্তের জন্য বনে যেতে হয় অসহায় দর্শক। তাঁর সাজানো রণক্ষেত্র তখন পাগলা হাতির দাপটে ছন্নছাড়া হওয়ার জোগাড়! কিন্তু পাগলা হাতিকে বশে আনবে কে?
ঈদের দিনে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হইচই উপহার দিয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘দৌড়’। রায়হান খানের পরিচালনায় এ সিরিজে মুখ্য চরিত্রে মূলত আছেন মোশাররফ করিম (রুহুল আমিন), ইন্তেখাব দিনার (আকমল) ও তারিক আনাম খান (হায়দার)। দৌড়ে জয়ী হওয়ার প্রতিযোগিতায় এঁরা সবাই আছেন। ৯ পর্বের সিরিজে ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে একেক চরিত্রের একেক রূপ। তাতে যেমন যখন-তখন মেজাজ হারানো ঠিকাদারের দেখা মেলে, তেমনই চূড়ান্ত বাজে ব্যবহারেও মেজাজ না হারানো একান্ত বাধ্যগত কর্মীকে পাওয়া যায়। আবার কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বের করে ফেলা সৎ পুলিশ অফিসারকে যে কোণঠাসা হয়ে থাকতে হয়, সেই বয়ানও উঠে আসে অবলীলায়। রাখঢাক ছাড়াই বড় কর্তাদের বলতে শোনা যায়, সত্য না পেলে সত্যের মুখোশধারী মিথ্যাই সই!
রুহুল আমিন নামের এক ঠিকাদারের কাজ বাগানোর প্রবল তাড়না থেকে দৌড়ের শুরু। রাজনীতিক কাম ব্যবসায়ীর মৃত্যু তাতে প্রথম অস্বস্তির জানান দেয়। তা প্রবল হয় দামি গাড়ির দিনে-দুপুরে উধাও হয়ে যাওয়ায়। আর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে উধাও হওয়া গাড়িতে পরম আকাঙ্ক্ষিত পুত্র সন্তানের অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থানের খবরে। রুহুল আমিনের অবস্থা তখন দিগ্ভ্রান্ত পথিকের মতো। রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কোনোভাবেই যেন কম্পাসে ঠিক-বেঠিকের হদিস পাচ্ছে না সে! কখনো প্রবল পরাক্রমে সব বাধা ডিঙোতে চাইছে, তো পরক্ষণেই ভেঙে পড়ছে তাসের ঘরের মতো! আর এর মধ্যেই খেলার নিয়ম পাল্টাচ্ছে অবিরত।
‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে, এক পর্বের শেষে পরবর্তী পর্বে যাওয়ার লোভ সামলানো কঠিন। কিন্তু তা করতে গিয়ে কি তালগোলও কিছুটা পাকেনি? কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্তত লজিক্যাল কনক্লুশন টানা যায়নি। হ্যাঁ, ফিকশনে সব সময় যুক্তি খুঁজতে নেই বটে। তবে সাত বছরের শিশু কতক্ষণ একটা বদ্ধ জায়গায় চেঁচামেচি না করে থাকবে, তার একটা আন্দাজ থাকা উচিত ছিল। উচিত ছিল গল্পে দেখানো সময়ের একটা বিশ্বাসযোগ্য ঘড়ি। আর কে না জানে, একটা সম্ভাবনাকে আফসোসে পরিণত করতে কিছু ছোট ছোট ভুলই যথেষ্ট।
অভিনয়ের দিক থেকে মোশাররফ করিম এই সিরিজে নিজেকে বারবার ভেঙেছেন, গড়েছেন। ঠিক ‘মহানগর’-এ যেমনটা দেখা গিয়েছিল। বরং এ সিরিজে তাঁর অভিনয় ছিল আরও গভীর। চরিত্রের মুড সুইংয়ের সঙ্গে যেভাবে তিনি তাল মিলিয়েছেন, সেটি সত্যিই বিস্ময়কর। কখনো একজন ঠিকাদার হয়ে লাভ-ক্ষতির হিসাব কষেছেন, তো কখনো হারিয়ে যাওয়া ছেলের খোঁজে হন্যে হয়ে থাকা এক পিতা হিসেবে কেঁদেছেন অসহায়ের কান্না। এ দুইয়ের কোনোটাতেই দর্শকদের অবিশ্বাসী হওয়ার সুযোগ দেননি মোশাররফ করিম।
আর তাতে যোগ্য সংগত দিয়েছেন ইন্তেখাব দিনার। পর্দায় একান্ত বাধ্যগত সর্বংসহা ‘ম্যানেজার’ চরিত্রের সার্থক রূপায়ণ ঘটিয়েছেন তিনি। আবার প্রয়োজনমতো অত্যন্ত মসৃণভাবে বদলে দিয়েছেন চরিত্রের গতিপথ। অন্যদিকে পুলিশ কর্মকর্তার চরিত্রে তারিক আনাম খান ছিলেন অনবদ্য। বড় কর্তা হিসেবে আজাদ আবুল কালাম ও একগুঁয়েমির কারণে উন্নতি না হওয়া অফিসার তারিক আনাম খানের পর্দার কথোপকথন সত্যিই উপভোগ্য।
কিন্তু… হ্যাঁ, একটা কিন্তু থেকেই গেছে। আর সে কারণেই আফসোস। কারণ চ্যাম্পিয়নের ট্রফিটা যে তুমুল দৌড়ের পরও স্পর্শ করা গেল না। চিত্রনাট্যের পাশাপাশি ওয়েব সিরিজের ক্যামেরার কাজে ও ভিডিও সম্পাদনাতেও ভিন্নতা আনা জরুরি, নইলে ইউটিউবের নাটকের সঙ্গে ঠিক পার্থক্য চোখে পড়ে না। আর তারকা অভিনয়শিল্পীরা মূল চরিত্রে থাকলেও, অন্যান্য ছোট বা তথাকথিত অগুরুত্বপূর্ণ চরিত্রাভিনেতা নির্বাচনেও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ, লম্বা দৌড়ে সবাইকেই দৌড়াতে হয় একই গতিতে, নইলে যে বিজয়ীর মালা অন্যকেই দিয়ে দিতে হবে।
দৌড়-এর আরেক সিজনের স্পষ্ট সংকেত প্রথম সিজনে দেওয়া হয়েছে। থাকবে আরও চমক, আরও শিহরণ। আশা রাখি, ভালো শুরুর সেখানে আর ছন্দপতন হবে না। আমরা নিশ্চয়ই সত্যিকারের ট্রফি জেতা ‘দৌড়’ দেখতে পাব তখন, রুহুল আমিনের ভাষায় ‘দাঁত উড়িয়ে’ দেওয়া দৌড়!

শুরুটা দুরন্ত ছিল। একেবারে সাঁই সাঁই বেগ যাকে বলে। কিন্তু লম্বা রিলে রেসে শুধু গতি থাকলেই হয় না। হতে হয় কৌশলী ও কুশলী। তা না হলে দেখা যায়, টান টান উত্তেজনার ম্যাচে ভালো শুরুর পরও কিছু ক্ষেত্রে চ্যাম্পিয়নের ট্রফি হাতছাড়া হয়ে যায়। দৌড়েও বিষয়টা তেমনই।
গভীর রাতে একটা দৌড়ের শুরু। দৌড় মানেই তো প্রতিযোগিতা। আজকালের দুনিয়ায় মূল লড়াই করতে হয় সেনাদের, কোচ বসে থাকেন আড়ালে। সেখান থেকে সুতো নাচে, নাচে পুতুল। তবে কখনো কখনো সেনাপতিকেও রথ থেকে নামতে হয় যুদ্ধক্ষেত্রে। সেনাদের পা হড়কানোর ভয় থাকলে, ব্যাটন নিয়ে এগোতে হয় সেনাপতিকেই।
এমনই এক গভীর রাতেই রুহুল আমিনকে সেনাপতি হয়ে যুদ্ধ জয়ে নামতে হয়। আপাত সমাধানও হয়। কিন্তু এরপরই ঘটতে থাকে একের পর এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা, যাতে কিনা সেনাপতিকেই মুহূর্তের জন্য বনে যেতে হয় অসহায় দর্শক। তাঁর সাজানো রণক্ষেত্র তখন পাগলা হাতির দাপটে ছন্নছাড়া হওয়ার জোগাড়! কিন্তু পাগলা হাতিকে বশে আনবে কে?
ঈদের দিনে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হইচই উপহার দিয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘দৌড়’। রায়হান খানের পরিচালনায় এ সিরিজে মুখ্য চরিত্রে মূলত আছেন মোশাররফ করিম (রুহুল আমিন), ইন্তেখাব দিনার (আকমল) ও তারিক আনাম খান (হায়দার)। দৌড়ে জয়ী হওয়ার প্রতিযোগিতায় এঁরা সবাই আছেন। ৯ পর্বের সিরিজে ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে একেক চরিত্রের একেক রূপ। তাতে যেমন যখন-তখন মেজাজ হারানো ঠিকাদারের দেখা মেলে, তেমনই চূড়ান্ত বাজে ব্যবহারেও মেজাজ না হারানো একান্ত বাধ্যগত কর্মীকে পাওয়া যায়। আবার কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বের করে ফেলা সৎ পুলিশ অফিসারকে যে কোণঠাসা হয়ে থাকতে হয়, সেই বয়ানও উঠে আসে অবলীলায়। রাখঢাক ছাড়াই বড় কর্তাদের বলতে শোনা যায়, সত্য না পেলে সত্যের মুখোশধারী মিথ্যাই সই!
রুহুল আমিন নামের এক ঠিকাদারের কাজ বাগানোর প্রবল তাড়না থেকে দৌড়ের শুরু। রাজনীতিক কাম ব্যবসায়ীর মৃত্যু তাতে প্রথম অস্বস্তির জানান দেয়। তা প্রবল হয় দামি গাড়ির দিনে-দুপুরে উধাও হয়ে যাওয়ায়। আর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে উধাও হওয়া গাড়িতে পরম আকাঙ্ক্ষিত পুত্র সন্তানের অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থানের খবরে। রুহুল আমিনের অবস্থা তখন দিগ্ভ্রান্ত পথিকের মতো। রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কোনোভাবেই যেন কম্পাসে ঠিক-বেঠিকের হদিস পাচ্ছে না সে! কখনো প্রবল পরাক্রমে সব বাধা ডিঙোতে চাইছে, তো পরক্ষণেই ভেঙে পড়ছে তাসের ঘরের মতো! আর এর মধ্যেই খেলার নিয়ম পাল্টাচ্ছে অবিরত।
‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে, এক পর্বের শেষে পরবর্তী পর্বে যাওয়ার লোভ সামলানো কঠিন। কিন্তু তা করতে গিয়ে কি তালগোলও কিছুটা পাকেনি? কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্তত লজিক্যাল কনক্লুশন টানা যায়নি। হ্যাঁ, ফিকশনে সব সময় যুক্তি খুঁজতে নেই বটে। তবে সাত বছরের শিশু কতক্ষণ একটা বদ্ধ জায়গায় চেঁচামেচি না করে থাকবে, তার একটা আন্দাজ থাকা উচিত ছিল। উচিত ছিল গল্পে দেখানো সময়ের একটা বিশ্বাসযোগ্য ঘড়ি। আর কে না জানে, একটা সম্ভাবনাকে আফসোসে পরিণত করতে কিছু ছোট ছোট ভুলই যথেষ্ট।
অভিনয়ের দিক থেকে মোশাররফ করিম এই সিরিজে নিজেকে বারবার ভেঙেছেন, গড়েছেন। ঠিক ‘মহানগর’-এ যেমনটা দেখা গিয়েছিল। বরং এ সিরিজে তাঁর অভিনয় ছিল আরও গভীর। চরিত্রের মুড সুইংয়ের সঙ্গে যেভাবে তিনি তাল মিলিয়েছেন, সেটি সত্যিই বিস্ময়কর। কখনো একজন ঠিকাদার হয়ে লাভ-ক্ষতির হিসাব কষেছেন, তো কখনো হারিয়ে যাওয়া ছেলের খোঁজে হন্যে হয়ে থাকা এক পিতা হিসেবে কেঁদেছেন অসহায়ের কান্না। এ দুইয়ের কোনোটাতেই দর্শকদের অবিশ্বাসী হওয়ার সুযোগ দেননি মোশাররফ করিম।
আর তাতে যোগ্য সংগত দিয়েছেন ইন্তেখাব দিনার। পর্দায় একান্ত বাধ্যগত সর্বংসহা ‘ম্যানেজার’ চরিত্রের সার্থক রূপায়ণ ঘটিয়েছেন তিনি। আবার প্রয়োজনমতো অত্যন্ত মসৃণভাবে বদলে দিয়েছেন চরিত্রের গতিপথ। অন্যদিকে পুলিশ কর্মকর্তার চরিত্রে তারিক আনাম খান ছিলেন অনবদ্য। বড় কর্তা হিসেবে আজাদ আবুল কালাম ও একগুঁয়েমির কারণে উন্নতি না হওয়া অফিসার তারিক আনাম খানের পর্দার কথোপকথন সত্যিই উপভোগ্য।
কিন্তু… হ্যাঁ, একটা কিন্তু থেকেই গেছে। আর সে কারণেই আফসোস। কারণ চ্যাম্পিয়নের ট্রফিটা যে তুমুল দৌড়ের পরও স্পর্শ করা গেল না। চিত্রনাট্যের পাশাপাশি ওয়েব সিরিজের ক্যামেরার কাজে ও ভিডিও সম্পাদনাতেও ভিন্নতা আনা জরুরি, নইলে ইউটিউবের নাটকের সঙ্গে ঠিক পার্থক্য চোখে পড়ে না। আর তারকা অভিনয়শিল্পীরা মূল চরিত্রে থাকলেও, অন্যান্য ছোট বা তথাকথিত অগুরুত্বপূর্ণ চরিত্রাভিনেতা নির্বাচনেও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ, লম্বা দৌড়ে সবাইকেই দৌড়াতে হয় একই গতিতে, নইলে যে বিজয়ীর মালা অন্যকেই দিয়ে দিতে হবে।
দৌড়-এর আরেক সিজনের স্পষ্ট সংকেত প্রথম সিজনে দেওয়া হয়েছে। থাকবে আরও চমক, আরও শিহরণ। আশা রাখি, ভালো শুরুর সেখানে আর ছন্দপতন হবে না। আমরা নিশ্চয়ই সত্যিকারের ট্রফি জেতা ‘দৌড়’ দেখতে পাব তখন, রুহুল আমিনের ভাষায় ‘দাঁত উড়িয়ে’ দেওয়া দৌড়!

আজ থেকে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হচ্ছে নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে আট দলের আটটি নাটক। ১৯ থেকে ২৬ ডিসেম্বর প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে নাটকগুলো।
৩ ঘণ্টা আগে
মেহেদী হাসান হৃদয়ের ‘রাক্ষস’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়ের। এ মাসের শুরুতেই শোনা গিয়েছিল এমন খবর। জানা গিয়েছিল দেশের বাইরে রাক্ষস সিনেমার দ্বিতীয় লটের শুটিংয়ে যোগ দেবেন তিনি। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে গত বুধবার বিএফডিসিতে রাক্ষস সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার...
৮ ঘণ্টা আগে
এ মাসে ঢাকায় পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের দুটি কনসার্টের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তবে শঙ্কা জেগেছিল অনুমতি নিয়ে। স্থগিত হওয়ার শঙ্কা আছে জেনে দুটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা থেকে সরে এসে যৌথভাবে ১৩ ডিসেম্বর একটি কনসার্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেইন স্টেজ ও স্পিরিটস অব জুলাই। তাতেও হয়নি শেষরক্ষা।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাচ্ছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ থেকে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হচ্ছে নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে আট দলের আটটি নাটক। ১৯ থেকে ২৬ ডিসেম্বর প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে নাটকগুলো। উৎসবে ছয়জন নাট্যব্যক্তিত্বকে দেওয়া হবে নাট্যবন্ধু সম্মাননা।
উৎসব শুরু হবে আজ সন্ধ্যা ৬টায়। উদ্বোধন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন এবং বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কামাল বায়েজীদ। সভাপতিত্ব করবেন নাট্যতীর্থের দলপ্রধান ও নাট্যমেলার আহ্বায়ক তপন হাফিজ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর মঞ্চস্থ হবে তীরন্দাজ রেপার্টারির প্রযোজনা দীপক সুমনের নির্দেশিত ‘কণ্ঠনালীতে সূর্য’।
আগামীকাল শনিবার মঞ্চস্থ হবে আরণ্যক নাট্যদলের ‘রাঢ়াঙ’। রচনা ও নির্দেশনায় মামুনুর রশীদ। এদিন অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন নাট্যজন সামিনা লুৎফা নিত্রা। সম্মাননা পদক দেওয়া হবে অধ্যাপক আবদুস সেলিমকে।
২১ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হবে বাতিঘরের প্রযোজনা ‘প্যারাবোলা’, নির্দেশনায় মুক্তনীল। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন নাট্যজন আফজাল হোসেন ও সম্মাননা পদক গ্রহণ করবেন শাহীন খান।
২২ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হবে বহুবচনের প্রযোজনা আরহাম আলো নির্দেশিত ‘অনিকেত সন্ধ্যা’। এদিন সম্মাননা পদক গ্রহণ করবেন সামিউন জাহান দোলা।
২৩ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হবে নাট্যতীর্থের প্রযোজনা ‘জুলিয়াস সিজার’, নির্দেশনায় তপন হাফিজ। সম্মাননা পদক গ্রহণ করবেন বাপ্পাদিত্য চৌধুরী। ২৪ ডিসেম্বর প্রদর্শিত হবে ঢাকা থিয়েটার মঞ্চের প্রযোজনা গোলাম সরোয়ার নির্দেশিত ‘ঘর জামাই’। সম্মাননা দেওয়া হবে খন্দকার সাইফুল ইসলাম নিপুকে।
২৫ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হবে পদাতিক নাট্য সংসদের (টিএসসি) প্রযোজনা ‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’। নির্দেশনা সুদীপ চক্রবর্তী। সম্মাননা পদক গ্রহণ করবেন মাহফুজা হিলালী। নাটক প্রদর্শনীর আগে এদিন বিকেল ৪টায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে ‘প্রবীণের ঐতিহ্যালোকে নবীনের শিল্পযাত্রা’ শীর্ষক সেমিনার।
২৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে নাট্যমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে নাট্যতীর্থের কর্মীদের মধ্য নির্বাচিত নাট্যকর্মীকে দেওয়া হবে ‘নাট্যতীর্থ সর্বোচ্চ উপস্থিতি সম্মাননা পদক’। সমাপনী অনুষ্ঠানের পর মঞ্চস্থ হবে আবদুল্লাহ আল-মামুন নির্দেশিত থিয়েটার প্রযোজনা ‘মেরাজ ফকিরের মা’।

আজ থেকে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হচ্ছে নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে আট দলের আটটি নাটক। ১৯ থেকে ২৬ ডিসেম্বর প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে নাটকগুলো। উৎসবে ছয়জন নাট্যব্যক্তিত্বকে দেওয়া হবে নাট্যবন্ধু সম্মাননা।
উৎসব শুরু হবে আজ সন্ধ্যা ৬টায়। উদ্বোধন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন এবং বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কামাল বায়েজীদ। সভাপতিত্ব করবেন নাট্যতীর্থের দলপ্রধান ও নাট্যমেলার আহ্বায়ক তপন হাফিজ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর মঞ্চস্থ হবে তীরন্দাজ রেপার্টারির প্রযোজনা দীপক সুমনের নির্দেশিত ‘কণ্ঠনালীতে সূর্য’।
আগামীকাল শনিবার মঞ্চস্থ হবে আরণ্যক নাট্যদলের ‘রাঢ়াঙ’। রচনা ও নির্দেশনায় মামুনুর রশীদ। এদিন অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন নাট্যজন সামিনা লুৎফা নিত্রা। সম্মাননা পদক দেওয়া হবে অধ্যাপক আবদুস সেলিমকে।
২১ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হবে বাতিঘরের প্রযোজনা ‘প্যারাবোলা’, নির্দেশনায় মুক্তনীল। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন নাট্যজন আফজাল হোসেন ও সম্মাননা পদক গ্রহণ করবেন শাহীন খান।
২২ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হবে বহুবচনের প্রযোজনা আরহাম আলো নির্দেশিত ‘অনিকেত সন্ধ্যা’। এদিন সম্মাননা পদক গ্রহণ করবেন সামিউন জাহান দোলা।
২৩ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হবে নাট্যতীর্থের প্রযোজনা ‘জুলিয়াস সিজার’, নির্দেশনায় তপন হাফিজ। সম্মাননা পদক গ্রহণ করবেন বাপ্পাদিত্য চৌধুরী। ২৪ ডিসেম্বর প্রদর্শিত হবে ঢাকা থিয়েটার মঞ্চের প্রযোজনা গোলাম সরোয়ার নির্দেশিত ‘ঘর জামাই’। সম্মাননা দেওয়া হবে খন্দকার সাইফুল ইসলাম নিপুকে।
২৫ ডিসেম্বর মঞ্চস্থ হবে পদাতিক নাট্য সংসদের (টিএসসি) প্রযোজনা ‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’। নির্দেশনা সুদীপ চক্রবর্তী। সম্মাননা পদক গ্রহণ করবেন মাহফুজা হিলালী। নাটক প্রদর্শনীর আগে এদিন বিকেল ৪টায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে ‘প্রবীণের ঐতিহ্যালোকে নবীনের শিল্পযাত্রা’ শীর্ষক সেমিনার।
২৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে নাট্যমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে নাট্যতীর্থের কর্মীদের মধ্য নির্বাচিত নাট্যকর্মীকে দেওয়া হবে ‘নাট্যতীর্থ সর্বোচ্চ উপস্থিতি সম্মাননা পদক’। সমাপনী অনুষ্ঠানের পর মঞ্চস্থ হবে আবদুল্লাহ আল-মামুন নির্দেশিত থিয়েটার প্রযোজনা ‘মেরাজ ফকিরের মা’।

‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে...
০৪ মে ২০২২
মেহেদী হাসান হৃদয়ের ‘রাক্ষস’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়ের। এ মাসের শুরুতেই শোনা গিয়েছিল এমন খবর। জানা গিয়েছিল দেশের বাইরে রাক্ষস সিনেমার দ্বিতীয় লটের শুটিংয়ে যোগ দেবেন তিনি। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে গত বুধবার বিএফডিসিতে রাক্ষস সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার...
৮ ঘণ্টা আগে
এ মাসে ঢাকায় পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের দুটি কনসার্টের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তবে শঙ্কা জেগেছিল অনুমতি নিয়ে। স্থগিত হওয়ার শঙ্কা আছে জেনে দুটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা থেকে সরে এসে যৌথভাবে ১৩ ডিসেম্বর একটি কনসার্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেইন স্টেজ ও স্পিরিটস অব জুলাই। তাতেও হয়নি শেষরক্ষা।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাচ্ছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

মেহেদী হাসান হৃদয়ের ‘রাক্ষস’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়ের। এ মাসের শুরুতেই শোনা গিয়েছিল এমন খবর। জানা গিয়েছিল দেশের বাইরে রাক্ষস সিনেমার দ্বিতীয় লটের শুটিংয়ে যোগ দেবেন তিনি। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে গত বুধবার বিএফডিসিতে রাক্ষস সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় উপস্থিত হলেন নায়িকা। জানালেন রাক্ষসের গল্পই তাঁকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে রাক্ষস সিনেমায় যুক্ত হওয়ার কারণ জানিয়ে সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘নির্মাতা হৃদয়ের কাছ থেকে গল্পটা শুনে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। গল্পের জন্যই এ সিনেমায় যুক্ত হওয়া। কারণ এই গল্পে নায়িকার অনেক কিছু করার আছে। চরিত্রটি পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে নিজের ২০০ ভাগ দিয়ে চেষ্টা করব।’
প্রথমবার ঢাকাই সিনেমায় অভিনয় প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি ভীষণ এক্সাইটেড, এই প্রথমবার বাংলাদেশে এসেছি, সিনেমায় অভিনয় করছি। এই দিনটা আমার কাছে ভীষণ স্পেশাল। অনেকবার সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। ভালো একটি টিমের সঙ্গে প্রথমবার বাংলাদেশি সিনেমায় অভিনয় করতে চলেছি, এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া।’
ঢাকাই সিনেমায় কাজ করাটা চ্যালেঞ্জিং মনে করলেও সবার সহায়তায় সেই চ্যালেঞ্জকে জয় করতে চান সুস্মিতা। পেতে চান বাংলাদেশের দর্শকদের ভালোবাসা। সুস্মিতা বলেন, ‘যখন সিনেমায় নাম লেখাই তখন কলকাতার সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির কাউকেও চিনতাম না। অডিশন দিয়ে অনেক কষ্ট করে সিনেমায় এসেছি। ওটাও যেমন আমার জন্য কঠিন ছিল, তেমনি এই দেশের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতেও প্রথম কাজটা চ্যালেঞ্জিং হবে। কিন্তু এখানে এসে টিমের সবাইকে দেখে মনে হচ্ছে চ্যালেঞ্জটা উতরে যেতে পারব। তাঁরা একবারের জন্য আমাকে মনে করতে দিচ্ছে না যে আমি অন্য দেশ থেকে এসেছি। আমি এ দেশের দর্শকদের ভালোবাসা নিতে এসেছি, আশা করছি অনেক ভালোবাসা পাব।’
ছোটবেলা থেকেই অভিনেত্রী হতে চেয়েছেন সুস্মিতা। পড়াশোনায়ও ছিলেন খুব ভালো। তাই পরিবারের চাওয়া ছিল আগে পড়াশোনা শেষ হবে, তারপর অন্য কাজ। মা-বাবার ইচ্ছা অনুযায়ী ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন সুস্মিতা। পড়াশোনা শেষে বড় প্রতিষ্ঠানে চাকরিও পেয়েছিলেন। কিন্তু চাকরিটা করা হয়নি। তিনি হেঁটেছেন ছোটবেলার স্বপ্নের দিকে, অভিনেত্রী হতে।
২০২১ সালে ‘প্রেম টেম’ সিনেমা দিয়ে টালিউডে অভিষেক হয় সুস্মিতার। এরপর কাজ করেছেন ‘চেঙ্গিজ’, ‘মানুষ’সহ একাধিক সিনেমায়। এবার নাম লেখালেন ঢাকাই সিনেমায়। রুপালি পর্দায় নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে সুস্মিতা বলেন, ‘প্রেম টেম সিনেমার সুস্মিতা আর রাক্ষসের সুস্মিতার মধ্যে অনেক পার্থক্য। চার বছর হয়ে গেছে প্রেম টেম সিনেমার। এই সময়ে অনেক ম্যাচিউরিটি এসেছে আমার কাজে, ব্যক্তিত্বে। আশা করছি পর্দায় সেটা বুঝতে পারবেন সবাই।’
রাক্ষস সিনেমায় সুস্মিতার বিপরীতে আছেন সিয়াম আহমেদ। সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশ করা হয় সিনেমার অ্যানাউন্সমেন্ট টিজার। ১ মিনিট ২৬ সেকেন্ডের ভিডিওতে ভয়ংকর এক সিয়ামকে দেখা গেল। ফ্লোরের চারদিকে রক্তের ছোপ, রক্তমাখা সাদা স্যুট পরা সিয়ামের এক হাতে চায়নিজ কুড়াল অন্য হাতে পিস্তল। কামড়ে ধরে আছেন একটি গোলাপ। হাতের অস্ত্র উঁচিয়ে বাথটাবে পড়ে থাকা একটি মৃত বাঘের দিকে গুলি ছুড়লেন।
টিজার দেখে বোঝাই যাচ্ছে বরবাদ সিনেমার মতো রাক্ষসেও ভরপুর অ্যাকশন, ভায়োলেন্স দেখাবেন নির্মাতা মেহেদী হাসান হৃদয়। নির্মাতা জানালেন, এ সিনেমায় একটি প্রেমের গল্প আছে, যে প্রেমের কারণে সিয়াম অভিনীত চরিত্রটি রাক্ষস হয়ে ওঠে। এতে আরও অভিনয় করছেন বাপ্পারাজ, আলীরাজ প্রমুখ। সিনেমাটি নির্মিত হচ্ছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান রিয়েল অ্যানার্জি প্রোডাকশনের ব্যানারে। ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে শুটিং। সব ঠিক থাকলে আগামী বছরের রোজার ঈদে মুক্তি পাবে রাক্ষস।

মেহেদী হাসান হৃদয়ের ‘রাক্ষস’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়ের। এ মাসের শুরুতেই শোনা গিয়েছিল এমন খবর। জানা গিয়েছিল দেশের বাইরে রাক্ষস সিনেমার দ্বিতীয় লটের শুটিংয়ে যোগ দেবেন তিনি। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে গত বুধবার বিএফডিসিতে রাক্ষস সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় উপস্থিত হলেন নায়িকা। জানালেন রাক্ষসের গল্পই তাঁকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে রাক্ষস সিনেমায় যুক্ত হওয়ার কারণ জানিয়ে সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘নির্মাতা হৃদয়ের কাছ থেকে গল্পটা শুনে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। গল্পের জন্যই এ সিনেমায় যুক্ত হওয়া। কারণ এই গল্পে নায়িকার অনেক কিছু করার আছে। চরিত্রটি পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে নিজের ২০০ ভাগ দিয়ে চেষ্টা করব।’
প্রথমবার ঢাকাই সিনেমায় অভিনয় প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি ভীষণ এক্সাইটেড, এই প্রথমবার বাংলাদেশে এসেছি, সিনেমায় অভিনয় করছি। এই দিনটা আমার কাছে ভীষণ স্পেশাল। অনেকবার সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। ভালো একটি টিমের সঙ্গে প্রথমবার বাংলাদেশি সিনেমায় অভিনয় করতে চলেছি, এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া।’
ঢাকাই সিনেমায় কাজ করাটা চ্যালেঞ্জিং মনে করলেও সবার সহায়তায় সেই চ্যালেঞ্জকে জয় করতে চান সুস্মিতা। পেতে চান বাংলাদেশের দর্শকদের ভালোবাসা। সুস্মিতা বলেন, ‘যখন সিনেমায় নাম লেখাই তখন কলকাতার সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির কাউকেও চিনতাম না। অডিশন দিয়ে অনেক কষ্ট করে সিনেমায় এসেছি। ওটাও যেমন আমার জন্য কঠিন ছিল, তেমনি এই দেশের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতেও প্রথম কাজটা চ্যালেঞ্জিং হবে। কিন্তু এখানে এসে টিমের সবাইকে দেখে মনে হচ্ছে চ্যালেঞ্জটা উতরে যেতে পারব। তাঁরা একবারের জন্য আমাকে মনে করতে দিচ্ছে না যে আমি অন্য দেশ থেকে এসেছি। আমি এ দেশের দর্শকদের ভালোবাসা নিতে এসেছি, আশা করছি অনেক ভালোবাসা পাব।’
ছোটবেলা থেকেই অভিনেত্রী হতে চেয়েছেন সুস্মিতা। পড়াশোনায়ও ছিলেন খুব ভালো। তাই পরিবারের চাওয়া ছিল আগে পড়াশোনা শেষ হবে, তারপর অন্য কাজ। মা-বাবার ইচ্ছা অনুযায়ী ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন সুস্মিতা। পড়াশোনা শেষে বড় প্রতিষ্ঠানে চাকরিও পেয়েছিলেন। কিন্তু চাকরিটা করা হয়নি। তিনি হেঁটেছেন ছোটবেলার স্বপ্নের দিকে, অভিনেত্রী হতে।
২০২১ সালে ‘প্রেম টেম’ সিনেমা দিয়ে টালিউডে অভিষেক হয় সুস্মিতার। এরপর কাজ করেছেন ‘চেঙ্গিজ’, ‘মানুষ’সহ একাধিক সিনেমায়। এবার নাম লেখালেন ঢাকাই সিনেমায়। রুপালি পর্দায় নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে সুস্মিতা বলেন, ‘প্রেম টেম সিনেমার সুস্মিতা আর রাক্ষসের সুস্মিতার মধ্যে অনেক পার্থক্য। চার বছর হয়ে গেছে প্রেম টেম সিনেমার। এই সময়ে অনেক ম্যাচিউরিটি এসেছে আমার কাজে, ব্যক্তিত্বে। আশা করছি পর্দায় সেটা বুঝতে পারবেন সবাই।’
রাক্ষস সিনেমায় সুস্মিতার বিপরীতে আছেন সিয়াম আহমেদ। সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশ করা হয় সিনেমার অ্যানাউন্সমেন্ট টিজার। ১ মিনিট ২৬ সেকেন্ডের ভিডিওতে ভয়ংকর এক সিয়ামকে দেখা গেল। ফ্লোরের চারদিকে রক্তের ছোপ, রক্তমাখা সাদা স্যুট পরা সিয়ামের এক হাতে চায়নিজ কুড়াল অন্য হাতে পিস্তল। কামড়ে ধরে আছেন একটি গোলাপ। হাতের অস্ত্র উঁচিয়ে বাথটাবে পড়ে থাকা একটি মৃত বাঘের দিকে গুলি ছুড়লেন।
টিজার দেখে বোঝাই যাচ্ছে বরবাদ সিনেমার মতো রাক্ষসেও ভরপুর অ্যাকশন, ভায়োলেন্স দেখাবেন নির্মাতা মেহেদী হাসান হৃদয়। নির্মাতা জানালেন, এ সিনেমায় একটি প্রেমের গল্প আছে, যে প্রেমের কারণে সিয়াম অভিনীত চরিত্রটি রাক্ষস হয়ে ওঠে। এতে আরও অভিনয় করছেন বাপ্পারাজ, আলীরাজ প্রমুখ। সিনেমাটি নির্মিত হচ্ছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান রিয়েল অ্যানার্জি প্রোডাকশনের ব্যানারে। ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে শুটিং। সব ঠিক থাকলে আগামী বছরের রোজার ঈদে মুক্তি পাবে রাক্ষস।

‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে...
০৪ মে ২০২২
আজ থেকে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হচ্ছে নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে আট দলের আটটি নাটক। ১৯ থেকে ২৬ ডিসেম্বর প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে নাটকগুলো।
৩ ঘণ্টা আগে
এ মাসে ঢাকায় পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের দুটি কনসার্টের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তবে শঙ্কা জেগেছিল অনুমতি নিয়ে। স্থগিত হওয়ার শঙ্কা আছে জেনে দুটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা থেকে সরে এসে যৌথভাবে ১৩ ডিসেম্বর একটি কনসার্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেইন স্টেজ ও স্পিরিটস অব জুলাই। তাতেও হয়নি শেষরক্ষা।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাচ্ছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

এ মাসে ঢাকায় পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের দুটি কনসার্টের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তবে শঙ্কা জেগেছিল অনুমতি নিয়ে। স্থগিত হওয়ার শঙ্কা আছে জেনে দুটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা থেকে সরে এসে যৌথভাবে ১৩ ডিসেম্বর একটি কনসার্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেইন স্টেজ ও স্পিরিটস অব জুলাই। তাতেও হয়নি শেষরক্ষা। নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে বাতিল করা হয় সেই কনসার্ট। তবে কনসার্ট বাতিল হলেও ঢাকায় এসেছেন আতিফ আসলাম। একের পর এক প্রাইভেট কনসার্টে গান শোনাচ্ছেন তিনি।
গতকাল আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি) আয়োজিত ‘মিউজিক বিয়ন্ড বাউন্ডারিজ’ শীর্ষক কনসার্টে গান শোনান আতিফ। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে আয়োজিত এ কনসার্টে প্রবেশের সুযোগ ছিল শুধু এআইইউবির বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের। বহিরাগতদের প্রবেশে ছিল কড়াকড়ি।
আতিফের কনসার্ট ঘিরে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছিল এআইইউবিতে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া কয়েকটি ভিডিওতে দেখা যায়, কনসার্ট দেখতে মাঠে প্রবেশ করতে ছিল দীর্ঘ লাইন। বেলা ২টায় অনুষ্ঠানের সময় নির্ধারিত হলেও সকাল থেকেই কনসার্টের স্থলে ভিড় করতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। তিল ধরার জায়গা ছিল না মাঠে। আতিফও নিরাশ করেননি তাঁদের। গেয়ে শোনান তাঁর জনপ্রিয় গানগুলো। আতিফের আগে এই কনসার্টে গান শোনান দেশের সংগীতশিল্পী মিনার রহমান।
এর আগে ১৫ ডিসেম্বর ঢাকার ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে ‘দ্য ফাইনাল নোট’ শিরোনামের আরেকটি কনসার্টে গান শোনান আতিফ আসলাম। ওই কনসার্টে শুধু গুলশান ক্লাবের সদস্যরাই আমন্ত্রিত ছিলেন। এ ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে ঢাকায় আতিফের ঘুরে বেড়ানোর ভিডিও। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ক্রিকেট খেলায় মেতেছেন তিনি।
এর আগে পাকিস্তানের আলী আজমত ও ব্যান্ড কাভিশের কনসার্ট বাতিল হলেও তাঁরাও বাংলাদেশে এসেছিলেন। শোনা গেছে, তাঁরাও ঢাকায় একাধিক প্রাইভেট কনসার্টে পারফর্ম করেছিলেন।

এ মাসে ঢাকায় পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের দুটি কনসার্টের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তবে শঙ্কা জেগেছিল অনুমতি নিয়ে। স্থগিত হওয়ার শঙ্কা আছে জেনে দুটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা থেকে সরে এসে যৌথভাবে ১৩ ডিসেম্বর একটি কনসার্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেইন স্টেজ ও স্পিরিটস অব জুলাই। তাতেও হয়নি শেষরক্ষা। নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে বাতিল করা হয় সেই কনসার্ট। তবে কনসার্ট বাতিল হলেও ঢাকায় এসেছেন আতিফ আসলাম। একের পর এক প্রাইভেট কনসার্টে গান শোনাচ্ছেন তিনি।
গতকাল আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি) আয়োজিত ‘মিউজিক বিয়ন্ড বাউন্ডারিজ’ শীর্ষক কনসার্টে গান শোনান আতিফ। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে আয়োজিত এ কনসার্টে প্রবেশের সুযোগ ছিল শুধু এআইইউবির বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের। বহিরাগতদের প্রবেশে ছিল কড়াকড়ি।
আতিফের কনসার্ট ঘিরে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছিল এআইইউবিতে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া কয়েকটি ভিডিওতে দেখা যায়, কনসার্ট দেখতে মাঠে প্রবেশ করতে ছিল দীর্ঘ লাইন। বেলা ২টায় অনুষ্ঠানের সময় নির্ধারিত হলেও সকাল থেকেই কনসার্টের স্থলে ভিড় করতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। তিল ধরার জায়গা ছিল না মাঠে। আতিফও নিরাশ করেননি তাঁদের। গেয়ে শোনান তাঁর জনপ্রিয় গানগুলো। আতিফের আগে এই কনসার্টে গান শোনান দেশের সংগীতশিল্পী মিনার রহমান।
এর আগে ১৫ ডিসেম্বর ঢাকার ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে ‘দ্য ফাইনাল নোট’ শিরোনামের আরেকটি কনসার্টে গান শোনান আতিফ আসলাম। ওই কনসার্টে শুধু গুলশান ক্লাবের সদস্যরাই আমন্ত্রিত ছিলেন। এ ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে ঢাকায় আতিফের ঘুরে বেড়ানোর ভিডিও। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ক্রিকেট খেলায় মেতেছেন তিনি।
এর আগে পাকিস্তানের আলী আজমত ও ব্যান্ড কাভিশের কনসার্ট বাতিল হলেও তাঁরাও বাংলাদেশে এসেছিলেন। শোনা গেছে, তাঁরাও ঢাকায় একাধিক প্রাইভেট কনসার্টে পারফর্ম করেছিলেন।

‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে...
০৪ মে ২০২২
আজ থেকে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হচ্ছে নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে আট দলের আটটি নাটক। ১৯ থেকে ২৬ ডিসেম্বর প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে নাটকগুলো।
৩ ঘণ্টা আগে
মেহেদী হাসান হৃদয়ের ‘রাক্ষস’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়ের। এ মাসের শুরুতেই শোনা গিয়েছিল এমন খবর। জানা গিয়েছিল দেশের বাইরে রাক্ষস সিনেমার দ্বিতীয় লটের শুটিংয়ে যোগ দেবেন তিনি। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে গত বুধবার বিএফডিসিতে রাক্ষস সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার...
৮ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাচ্ছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাচ্ছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
বিনোদন ডেস্ক

সাবা (বাংলা সিনেমা)
রাত আকেলি হ্যায়: দ্য বানসাল মার্ডারস (হিন্দি সিনেমা)
মিসেস দেশপান্ডে (হিন্দি সিরিজ)
এমিলি ইন প্যারিস সিজন ৫ (ইংরেজি সিরিজ)
থাম্মা (হিন্দি সিনেমা)

সাবা (বাংলা সিনেমা)
রাত আকেলি হ্যায়: দ্য বানসাল মার্ডারস (হিন্দি সিনেমা)
মিসেস দেশপান্ডে (হিন্দি সিরিজ)
এমিলি ইন প্যারিস সিজন ৫ (ইংরেজি সিরিজ)
থাম্মা (হিন্দি সিনেমা)

‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে...
০৪ মে ২০২২
আজ থেকে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হচ্ছে নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে আট দলের আটটি নাটক। ১৯ থেকে ২৬ ডিসেম্বর প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে নাটকগুলো।
৩ ঘণ্টা আগে
মেহেদী হাসান হৃদয়ের ‘রাক্ষস’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়ের। এ মাসের শুরুতেই শোনা গিয়েছিল এমন খবর। জানা গিয়েছিল দেশের বাইরে রাক্ষস সিনেমার দ্বিতীয় লটের শুটিংয়ে যোগ দেবেন তিনি। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে গত বুধবার বিএফডিসিতে রাক্ষস সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার...
৮ ঘণ্টা আগে
এ মাসে ঢাকায় পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের দুটি কনসার্টের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তবে শঙ্কা জেগেছিল অনুমতি নিয়ে। স্থগিত হওয়ার শঙ্কা আছে জেনে দুটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা থেকে সরে এসে যৌথভাবে ১৩ ডিসেম্বর একটি কনসার্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেইন স্টেজ ও স্পিরিটস অব জুলাই। তাতেও হয়নি শেষরক্ষা।
৮ ঘণ্টা আগে