কাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা
দেশে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্তন এসেছে গত বছর। বছরটি নারীর জন্য ছিল অম্ল-মধুর। যে বিষয়টি বলার তা হলো, বিভিন্ন পদক্ষেপ, আইন, শাস্তি—কোনো কিছুই নারীর প্রতি সহিংসতা আর নির্যাতন বন্ধ করতে পারছে না।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যমতে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ১০৬ জন কন্যা এবং ১ হাজার ৪১৯ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। সংখ্যাটি মোট করলে দাঁড়ায় ২ হাজার ৫২৫। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৩৬৭ কন্যাসহ মোট ৫১৬ জন।
বিভিন্ন কারণে ৭৭ কন্যাসহ ৫২৮ জনকে হত্যা করা হয়। দেশজুড়ে অদ্ভুতভাবে হত্যা করার নানান ঘটনা ঘটেছে। কোথাও ছোট শিশুকে খুন করে পাশে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে, কোথাও গৃহিণীকে খুন করে বাসার ডিপ ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়েছে।
কেন এমন হচ্ছে? বিশেষ করে নারী ও কন্যাশিশুদেরই কেন এমন বিকৃতভাবে খুন করা হচ্ছে, তার সঠিক কারণ ও উত্তর আমাদের অজানা। উৎকণ্ঠা শুধু ভুক্তভোগীদের নিয়েই নয়; প্রসঙ্গটা মানুষের সামগ্রিক মানসিক স্বাস্থ্যের।
নারীর প্রতি সহিংসতার পেছনে প্রধান কারণগুলোর কথা আমরা জানতে চেয়েছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এডুকেশনাল অ্যান্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং চেয়ারম্যান ড. আজহারুল ইসলামের কাছে। সহিংসতার ঘটনাগুলোর সঠিক ও দ্রুত বিচার না হওয়া, সমাজে নারী-পুরুষের বিদ্যমান বৈষম্যের প্রতি সাধারণ মানুষের মৌন সম্মতি, দোষী ব্যক্তিদের নিজেদের জীবনে নির্যাতনের শিকার হওয়া—বিশেষ করে তাদের শৈশবকালে এবং নির্যাতনকারীর বর্তমান মানসিক স্বাস্থ্য।
বিকৃতভাবে নির্যাতনের কারণ হিসেবে আজহারুল ইসলাম বলেন, শৈশবের নেতিবাচক অবস্থা একজন ব্যক্তির বর্তমান মানসিক স্বাস্থ্যেও নেতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে। সেটি তার বর্তমান নির্যাতনকারী হিসেবে আবির্ভূত হতে নিয়ামক হয়।
এ ছাড়া নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে নির্যাতনকারী কী মনোভাব পোষণ করে, সেটা তার সহিংস আচরণের পেছনে ভূমিকা রাখে। তিনি জানান, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের ভূমিকা রয়েছে। ব্যক্তিপর্যায়ে সচেতনতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে নারী-পুরুষ নিয়ে নিজের মনোভাবের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ মনোভাবসম্পন্ন ব্যক্তির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি রোমান্টিক সম্পর্কে জড়ানো উচিত। এ ছাড়া কোনো পরিবারে নারীর প্রতি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ—যেকোনো ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণের চর্চা থাকলে সেই পরিবারে বেড়ে ওঠা সন্তান একই ধরনের আচরণে অভ্যস্ত হয় এবং নির্যাতনমূলক আচরণ করাকে যৌক্তিক বলে মনে করে। তাই পরিবারেই শিশু ও কিশোরকে নারী-পুরুষের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং সম্মানের জায়গা কাজের মাধ্যমে উপলব্ধি করানো খুবই জরুরি।
নারীর মানসিক অস্থিরতার কারণগুলো কোনোভাবেই কমিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে না। এর ভয়ংকর ফল হচ্ছে আত্মহত্যা। ধর্ষণ, উত্ত্যক্ত করা, নির্যাতন—এসব নারীর
নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠছে। সবার ক্ষেত্রে নির্যাতনের মাত্রা ও ধরন একই না হলেও ঘটনা ঘটে চলেছে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য বলছে, গত বছর ৮৬ কন্যাসহ ১৪২ নারী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৮ কন্যাসহ ২৩ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়।
৫ জন কন্যাসহ ৬ জন ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে ১৮১ জন। উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে ৪৫ জন। তাদের মধ্যে ৩৭ জন কন্যা। এর মধ্যে আত্মহত্যা করেছে ২ জন।
শুধু রাস্তাঘাট কিংবা বাড়িতে নয়, বর্তমানে অনলাইনে কিংবা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে হয়রানির শিকার হচ্ছে অনেকে। গত বছর ১৯ কন্যাসহ ২৯ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে কোনো ছবি দিলে মন্তব্যের ঘর ভরে যায় বাজে কথায়। ইনবক্সে নেতিবাচক মন্তব্য, আজেবাজে কথা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণে অনেক নারীই ভোগেন মানসিক চাপে। সেখান থেকে উত্তরণে অনেকে বেছে নেন আত্মহত্যার পথ। আবার অনেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন সামাজিক জীবন থেকে।
দেশে সাইবার হয়রানির আইন কতটা নারীবান্ধব? এই প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ইফফাত গিয়াস আরেফিন জানান, অনলাইনে নারীর হয়রানির বিষয়ে বাংলাদেশের আইন এখনো পুরোপুরি নারীবান্ধব নয়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে অনলাইনে হয়রানি, মানহানি কিংবা সাইবার ক্রাইম মোকাবিলার বিধান আছে। কিন্তু বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অনেক সীমাবদ্ধতা আছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। ব্যারিস্টার ইফফাত আরা বলেন, অনেক নারী জানেনই না, কীভাবে কী করতে হবে, এই আইন আছে। পাশাপাশি কিছু অপব্যবহারও আছে। সঠিক তথ্য, পক্ষপাত ও সামাজিক বাধাও থাকে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
গত ৫০ বছরে শিক্ষার হার বাড়লেও কিছু প্রথা আজও থেকে গেছে প্রচ্ছন্ন কিংবা প্রকটভাবে। যৌতুকের কারণে আজও নারীকে নির্যাতন করা হয়, মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে চলেছে। গত বছর যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৬৮ জন। বাল্যবিবাহের ঘটনা ঘটেছে ২০টি।
এসব প্রকাশ্য তথ্য আমাদের জানাচ্ছে, কোনোভাবেই আমরা নারীবান্ধব নই। প্রশ্ন হলো, রাষ্ট্র ও সমাজ কবে নারীবান্ধব হবে।
দেশে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্তন এসেছে গত বছর। বছরটি নারীর জন্য ছিল অম্ল-মধুর। যে বিষয়টি বলার তা হলো, বিভিন্ন পদক্ষেপ, আইন, শাস্তি—কোনো কিছুই নারীর প্রতি সহিংসতা আর নির্যাতন বন্ধ করতে পারছে না।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যমতে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ১০৬ জন কন্যা এবং ১ হাজার ৪১৯ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। সংখ্যাটি মোট করলে দাঁড়ায় ২ হাজার ৫২৫। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৩৬৭ কন্যাসহ মোট ৫১৬ জন।
বিভিন্ন কারণে ৭৭ কন্যাসহ ৫২৮ জনকে হত্যা করা হয়। দেশজুড়ে অদ্ভুতভাবে হত্যা করার নানান ঘটনা ঘটেছে। কোথাও ছোট শিশুকে খুন করে পাশে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে, কোথাও গৃহিণীকে খুন করে বাসার ডিপ ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়েছে।
কেন এমন হচ্ছে? বিশেষ করে নারী ও কন্যাশিশুদেরই কেন এমন বিকৃতভাবে খুন করা হচ্ছে, তার সঠিক কারণ ও উত্তর আমাদের অজানা। উৎকণ্ঠা শুধু ভুক্তভোগীদের নিয়েই নয়; প্রসঙ্গটা মানুষের সামগ্রিক মানসিক স্বাস্থ্যের।
নারীর প্রতি সহিংসতার পেছনে প্রধান কারণগুলোর কথা আমরা জানতে চেয়েছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এডুকেশনাল অ্যান্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং চেয়ারম্যান ড. আজহারুল ইসলামের কাছে। সহিংসতার ঘটনাগুলোর সঠিক ও দ্রুত বিচার না হওয়া, সমাজে নারী-পুরুষের বিদ্যমান বৈষম্যের প্রতি সাধারণ মানুষের মৌন সম্মতি, দোষী ব্যক্তিদের নিজেদের জীবনে নির্যাতনের শিকার হওয়া—বিশেষ করে তাদের শৈশবকালে এবং নির্যাতনকারীর বর্তমান মানসিক স্বাস্থ্য।
বিকৃতভাবে নির্যাতনের কারণ হিসেবে আজহারুল ইসলাম বলেন, শৈশবের নেতিবাচক অবস্থা একজন ব্যক্তির বর্তমান মানসিক স্বাস্থ্যেও নেতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে। সেটি তার বর্তমান নির্যাতনকারী হিসেবে আবির্ভূত হতে নিয়ামক হয়।
এ ছাড়া নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে নির্যাতনকারী কী মনোভাব পোষণ করে, সেটা তার সহিংস আচরণের পেছনে ভূমিকা রাখে। তিনি জানান, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের ভূমিকা রয়েছে। ব্যক্তিপর্যায়ে সচেতনতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে নারী-পুরুষ নিয়ে নিজের মনোভাবের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ মনোভাবসম্পন্ন ব্যক্তির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি রোমান্টিক সম্পর্কে জড়ানো উচিত। এ ছাড়া কোনো পরিবারে নারীর প্রতি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ—যেকোনো ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণের চর্চা থাকলে সেই পরিবারে বেড়ে ওঠা সন্তান একই ধরনের আচরণে অভ্যস্ত হয় এবং নির্যাতনমূলক আচরণ করাকে যৌক্তিক বলে মনে করে। তাই পরিবারেই শিশু ও কিশোরকে নারী-পুরুষের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং সম্মানের জায়গা কাজের মাধ্যমে উপলব্ধি করানো খুবই জরুরি।
নারীর মানসিক অস্থিরতার কারণগুলো কোনোভাবেই কমিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে না। এর ভয়ংকর ফল হচ্ছে আত্মহত্যা। ধর্ষণ, উত্ত্যক্ত করা, নির্যাতন—এসব নারীর
নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠছে। সবার ক্ষেত্রে নির্যাতনের মাত্রা ও ধরন একই না হলেও ঘটনা ঘটে চলেছে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য বলছে, গত বছর ৮৬ কন্যাসহ ১৪২ নারী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৮ কন্যাসহ ২৩ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়।
৫ জন কন্যাসহ ৬ জন ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে ১৮১ জন। উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে ৪৫ জন। তাদের মধ্যে ৩৭ জন কন্যা। এর মধ্যে আত্মহত্যা করেছে ২ জন।
শুধু রাস্তাঘাট কিংবা বাড়িতে নয়, বর্তমানে অনলাইনে কিংবা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে হয়রানির শিকার হচ্ছে অনেকে। গত বছর ১৯ কন্যাসহ ২৯ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে কোনো ছবি দিলে মন্তব্যের ঘর ভরে যায় বাজে কথায়। ইনবক্সে নেতিবাচক মন্তব্য, আজেবাজে কথা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণে অনেক নারীই ভোগেন মানসিক চাপে। সেখান থেকে উত্তরণে অনেকে বেছে নেন আত্মহত্যার পথ। আবার অনেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন সামাজিক জীবন থেকে।
দেশে সাইবার হয়রানির আইন কতটা নারীবান্ধব? এই প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ইফফাত গিয়াস আরেফিন জানান, অনলাইনে নারীর হয়রানির বিষয়ে বাংলাদেশের আইন এখনো পুরোপুরি নারীবান্ধব নয়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে অনলাইনে হয়রানি, মানহানি কিংবা সাইবার ক্রাইম মোকাবিলার বিধান আছে। কিন্তু বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অনেক সীমাবদ্ধতা আছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। ব্যারিস্টার ইফফাত আরা বলেন, অনেক নারী জানেনই না, কীভাবে কী করতে হবে, এই আইন আছে। পাশাপাশি কিছু অপব্যবহারও আছে। সঠিক তথ্য, পক্ষপাত ও সামাজিক বাধাও থাকে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
গত ৫০ বছরে শিক্ষার হার বাড়লেও কিছু প্রথা আজও থেকে গেছে প্রচ্ছন্ন কিংবা প্রকটভাবে। যৌতুকের কারণে আজও নারীকে নির্যাতন করা হয়, মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে চলেছে। গত বছর যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৬৮ জন। বাল্যবিবাহের ঘটনা ঘটেছে ২০টি।
এসব প্রকাশ্য তথ্য আমাদের জানাচ্ছে, কোনোভাবেই আমরা নারীবান্ধব নই। প্রশ্ন হলো, রাষ্ট্র ও সমাজ কবে নারীবান্ধব হবে।
অমর একুশে বইমেলা ২০১৯ থেকে আমার প্রচ্ছদের কাজ শুরু। প্রথম দিকে শুধু কাগজে বা ক্যানভাসে প্রচ্ছদ আঁকলেও এখন বিভিন্ন মিডিয়ায় কাজ করি। প্রচ্ছদের প্রয়োজন ও বিষয়বস্তুকে প্রাধান্য দিয়ে মিডিয়া নির্বাচন করি। ভালো লাগার ব্যাপার হচ্ছে, বর্তমানে প্রচ্ছদ ডিজাইন একটি শৈল্পিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এখন বহু পাঠক লেখার
১৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে সামাজিক বিভিন্ন যোগাযোগমাধ্যম মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে। অন্যদিকে কিছুসংখ্যক মানুষ এটির অপব্যবহার করে অন্যকে অপমান, লাঞ্ছিত ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ট্রলিং এখন শুধু রসিকতার পর্যায়ে নেই; বরং অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা পরিবারের জন্য এটি চরম মানসিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দ
১৬ ঘণ্টা আগেকণ্ঠস্বর কী এমন করতে পারে, এমনটি ভাবেন অনেকে। এর উত্তরে বলা যেতে পারে, কণ্ঠস্বর কী না করতে পারে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত রাখতে, সাহস জোগাতে বড় ভূমিকা পালন করেছিল বাংলাদেশ বেতার।
১৬ ঘণ্টা আগেখুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার বিরাট গ্রামের সুবিধাবঞ্চিত নারীদের জীবনে পরিবর্তনের আশা জাগাচ্ছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীদের প্রজেক্ট সমৃদ্ধি। পুরোনো কাপড় আর পাটের সৃজনশীল ব্যবহারের মাধ্যমে শুধু পরিবেশবান্ধব পণ্য তৈরি নয়, এই উদ্যোগ নারীদের স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখাচ্ছে।
১৬ ঘণ্টা আগে