
বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন বলেন, বিমান দুর্ঘটনায় আহত ৫৭ জন এখান থেকে চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে ২০ জন। একজনকে ট্রমা ম্যানেজমেন্টের জন্য মানসিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তিনজন এখনো চিকিৎসাধীন। তবে তারা সবাই আশঙ্কামুক্ত।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, তানভীরের শরীরের ৪০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। এই ঘটনায় তার মা ইভা ৮ শতাংশ, ভাই তাওহীদ ১৫ শতাংশ পুড়ে যায়।

রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ হওয়া আরও দুজন শিক্ষার্থীকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। তারা হলো হাফসা খান (১১) ও রাইয়ান (১৪)।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৯ জনের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আসমা বেগম (৩৫) নামের আরও এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।