
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) শিল্প বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং দেশের মোট রপ্তানি আয় ও জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। তবে তুলা আমদানিতে এই নির্ভরতা দীর্ঘদিন ভারতের ওপর থাকলেও সম্প্রতি বড় পরিবর্তন দেখা গেছে।

দেশে পোশাকশিল্প এখনো রপ্তানি আয়ের প্রধান ভিত্তি; অথচ সেই শিল্পের কাঁচামাল তুলার প্রায় ২ শতাংশ উৎপাদিত হয় দেশে। বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় মাত্র ২ লাখ বেল, ফলে বাকি চাহিদা আমদানির ওপরই নির্ভরশীল।

দেশেই আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন ও দক্ষ পোশাক ডিজাইনার তৈরির লক্ষ্য ডিজাইন প্রশিক্ষণ খাতে আধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজিটাল পদ্ধতি যুক্ত করতে উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শুধু রপ্তানির পণ্য নয়, বরং লাখো মানুষের জীবিকার ভিত্তি। গ্রামের নারী-পুরুষ বা তরুণ-তরুণী পোশাকশিল্পে কাজ করে নিজের জন্য শুধু আয় করছেন না, তাঁদের ঘামে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও গড়ে উঠছে। এই শিল্প খাতে শুধু তৈরি পোশাকই গুরুত্বপূর্ণ নয়, পোশাক তৈরির পর উচ্ছিষ্ট কাপড়ের টুকরাগুল