
রোলাঁ গারোঁর লাল দুর্গে নোভাক জোকোভিচ ও রাফায়েল নাদালের ম্যাচে অনেকেরই চোখ ছিল। লাল দুর্গের রাজা নাদাল পিছিয়ে পড়ে ঘুরেও দাঁড়িয়েছিলেন। তবে দুই তারকার লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসেছেন জোকোভিচ। বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে নাদালের।

টেনিসের ‘বড় তিন’-এর শেষ প্রতিনিধি নোভাক জোকোভিচ। রজার ফেদেরার অবসরে, অবসর না নিয়েও কোর্টের বাইরে রাফায়েল নাদাল। এই দুজনের সঙ্গে জোকোভিচ মিলে বিশ্ব টেনিসে যে ‘বড় তিনে’র বলয়; তার আধিপত্য এখনো বহমান।

ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়—একই প্রতিপক্ষ যখন আবার মুখোমুখি হয়, তখন বহুল প্রচলিত কথারও পুনরাবৃত্তি হয়। উইম্বলডনের ফাইনালে আবারও মুখোমুখি হচ্ছেন কার্লোস আলকারাস ও নোভাক জোকোভিচ। প্রতিশোধ তো বটেই, জোকোভিচের সামনে এখন ইতিহাস গড়ার হাতছানি।

ফ্রেঞ্চ ওপেনে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে স্নায়ুর পরীক্ষা দিয়ে জিতেছিলেন নোভাক জোকোভিচ। তৃতীয় রাউন্ডে লরেঞ্জো মুসেত্তির বিপক্ষে ৪ ঘণ্টা ২৯ মিনিটের ম্যাচ জয়ের পর গত কাল চতুর্থ রাউন্ডেও দিতে হয়েছে ম্যারাথন দৌড়। ৪ ঘণ্টা ৩৯ মিনিটের ম্যারাথন লড়াইয়ে অবশ্য মহাকাব্যিক জয় পেয়েছেন সর্বোচ্চ ২৪ গ্র্যান্ড স্লামের মালিক।