
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো তিন দিনব্যাপী বিশ্বমানের এক্সপো শেষ করেছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি)। ‘গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো ২০২৫, ঢাকা’য় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে ৩ লাখ ১১ হাজার মার্কিন ডলারের পণ্য ক্রয়াদেশ এসেছে। একই সময়ে ক্রয়াদেশের প্রস্তাব এসেছে ৩ লাখ ৭২ হাজার ডলারের।

ভারতীয় রুপি ডলারের বিপরীতে আজ বুধবার ৯০–এর ঘর পার করেছে। একসময় যা বহুদূর বলে মনে হতো, চার দশকের দীর্ঘ সময়ের পতনের ইতিহাস ধরে তা এখন বাস্তবতা। দুর্বল পুঁজি প্রবাহ, আমদানিকারকদের লাগাতার চাহিদা এবং মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কায় থাকা কোম্পানিগুলোর নতুন করে হেজিংয়ের চাপের ফলেই রুপির এই পতন।

চলতি ২০২৫–২৬ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই–অক্টোবর) বিদেশি ঋণের প্রতিশ্রুতি অস্বাভাবিকভাবে কম। পুরোনো প্রকল্পে ঋণছাড় চলমান থাকলেও লক্ষ্যের চেয়ে অনেক পিছিয়ে; প্রকল্প বাস্তবায়নের গতি বেশ মন্থর। অন্যদিকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দ্রুত বাড়ছে, যা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে।

চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) সব মিলিয়ে ১২১ কোটি ডলারের বিদেশি ঋণের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ। তবে বড় চারটি ঋণদাতা দেশ ভারত, চীন, জাপান ও রাশিয়া থেকে প্রতিশ্রুতি মিলেছে শূন্য। চীনের নেতৃত্বে এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংকও (এআইআইবি) ঋণের কোনো প্রতিশ্রুতি দেয়নি।