
তাতাকে হয়তো আমরা কেউ চিনি না। রাজ্যের উদ্ভট সব গল্প বলে যে মানুষটা আমাদের ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করেছেন, তাঁর নাম যে তাতা হতে পারে, সে কথা কে আর জানবে? এবং এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে যে তথ্যটি দেওয়া দরকার, তা হলো, তাতা নামটা এসেছে রবীন্দ্রনাথের ‘রাজর্ষি’ নামের উপন্যাস থেকে। উপন্যাসটি লেখা হয়েছিল ১৮৮৭ সালে।

আওয়ামী লীগসহ প্রগতিশীল বলে পরিচিত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও এই ধর্মব্যবসায়ীদের পাল্লায় পড়ে বিভ্রান্ত হয়েছে। আওয়ামী লীগ যারা করে, তাদের অনেকের মনেই অসাম্প্রদায়িক চেতনা নেই। সম্ভবত বিজয়ের সবচেয়ে বড় পরাজয় হয়েছে এখানেই।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট বললেন, ‘কল্পনা করুন, বাইডেন, পুতিন আর আমি এক বিছানায় ঘুমানোর জন্য শুলাম। আমাদের দেওয়া হলো একটা মাত্র কম্বল। আমি শুলাম মাঝখানে। গভীর রাতে দেখলাম, পুতিন একদিক থেকে কম্বল ধরে টানছেন, বাইডেন আরেকদিক থেকে। আমি চুপচাপ মাঝখানে শুয়ে রইলাম। তার মানে হলো আমি মধ্যপন্থী।’

এরা পরিচালিত হয় লোভ দিয়ে। ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা সৃষ্টি করে, ভয়ভীতি দেখিয়ে সম্পত্তি দখল করতে পারলেই তো হলো। এ জন্য কোনো ধর্মীয় বাণীর প্রয়োজন হয় না, ধর্মীয় নেতাদের বিচক্ষণ আলোচনা কোনো কাজে লাগে না, শুধু হৃদয়ে লোভ-হিংসা-ঈর্ষা আর ঘৃণা পুষে রাখতে পারলেই চলে। রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে দেউলিয়া হলেই এটা ঘটে।