
অন্তঃসত্ত্বা ভারতীয় নাগরিক সোনালী খাতুন এবং তাঁর পরিবারের পাঁচ সদস্যকে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ তকমা দিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। প্রায় চার মাস ধরে চরম দুর্ভোগ পোহানোর পর অবশেষে বিচারিক আদেশে তাঁদের ভারতে প্রত্যাবর্তনের পথ প্রশস্ত হয়েছে। দিল্লিতে পরিচ্ছন্নতাকর্মীর কাজ করা পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের...

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় একই সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীসহ স্বামী আত্মহত্যা করেছেন। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের কুমার পাড়া এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাদের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মৃতরা হলেন উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের কুমার পাড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে...

নিহতের বড় মা নাজমা খাতুন বলেন, ‘মেয়েটা ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল। কয়েক দিন আগে ডাক্তার দেখাইছে, আলট্রাসনোগ্রাম করেছে৷ ডাক্তার বলছে, আর ৮-১০ দিন পর ডেলিভারি হবে। কিন্তু তার আগেই মেয়েটাকে ওরা এভাবে শেষ করে দিল ৷ আমরা ওদের কঠিন বিচার চাই।’

গভীর রাতে নারীর ঘরে ঢুকে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করে। এরপর থেকে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন এই নারী। বিষয়টি সবাইকে জানিয়ে দেবেন বললেই বাড়ির মালিক ও লম্পট ছেলে বিবাহের আশ্বাস দেন। এভাবে কেটে যায় ৯ মাস। সন্তান প্রসবের সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ি থেকে বের করেন অপবাদ দিয়ে।