মেটা প্ল্যাটফর্মের সিইও মার্ক জাকারবার্গকে ২৫টি মামলায় ব্যক্তিগতভাবে দায়ী করা যাবে না বলে রায় দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক। এই মামলাগুলোতে অভিযোগ করা হয়েছিল যে, তাঁর কোম্পানির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো শিশুদের মধ্যে আসক্তি সৃষ্টি করেছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গত বৃহস্পতিবার মার্ক জাকারবার্গের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো খারিজ করেন ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট বিচারক ইভন গঞ্জালেজ রজার্স।
মামলাগুলোতে দাবি করা হয়েছিল যে, মার্ক জাকারবার্গ সরাসরি মেটার পক্ষ থেকে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে তরুণদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি লুকানোর প্রচেষ্টাগুলো তত্ত্বাবধান করেছেন। বাদী পক্ষ জাকারবার্গকে এই প্রচেষ্টার ‘নেতৃত্বদাতা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মামলায় আরও দাবি করা হয়, তিনি বারবার অভ্যন্তরীণ সতর্কতা উপেক্ষা করেছেন এবং এই ঝুঁকিগুলোকে জনসমক্ষে তেমন গুরুত্ব দেননি।
তবে বিচারক বলেন, জাকারবার্গের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট কোনো অন্যায় কার্যকলাপের বিষয়ে যথেষ্ট তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। শুধুমাত্র কোম্পানির কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করলেই ব্যক্তিগতভাবে দায়ী হওয়া যায় না। তবে তাঁর এই সিদ্ধান্ত মেটা কোম্পানির বিরুদ্ধে করা অন্যান্য অভিযোগের ওপর প্রভাব ফেলবে না।
বাদী পক্ষ ১৩টি মার্কিন রাজ্যের আইন অনুযায়ী মামলা দায়ের করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে অ্যারিজোনা, কলোরাডো, কানেটিকাট, জর্জিয়া, মেরিল্যান্ড, নিউ ইয়র্ক, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, সাউথ ক্যারোলিনা, টেক্সাস, ভার্জিনিয়া এবং উইসকনসিন।
বাদী পক্ষের পক্ষে মামলা পরিচালনা করছেন মটলি রাইসের আইনজীবী প্রতিষ্ঠানের অংশীদার প্রিভিন ওয়ারেন। তিনি গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, তাঁর ক্লায়েন্টরা আরও প্রমাণ সংগ্রহ করতে থাকবেন ‘যাতে বড় টেক কোম্পানিগুলো কীভাবে সচেতনভাবে শিশুদের নিরাপত্তার চেয়ে মুনাফাকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, সেই সত্য প্রকাশ পায়।’
এই ২৫টি মামলা হল সেই শতাধিক মামলার মধ্যে একটি। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন পরিবার এবং স্কুল জেলা মেটা, অ্যালফাবেটের গুগল, বাইটড্যান্সের টিকটক, এবং স্ন্যাপের স্ন্যাপচ্যাটের বিরুদ্ধে দায়ের করেছে। এসব মামলায় শিশুদের সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তির জন্য কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলরা মেটার বিরুদ্ধে একই ধরনের মামলা পরিচালনা করছেন। এসব মামলায় কোম্পানির প্ল্যাটফর্মগুলোকে উদ্বেগ, বিষণ্নতা, অনিদ্রা এবং শিক্ষা ও দৈনন্দিন জীবনে ব্যাঘাতের সঙ্গে সর্ম্পকিত করা হয়েছে।
মেটা প্ল্যাটফর্মের সিইও মার্ক জাকারবার্গকে ২৫টি মামলায় ব্যক্তিগতভাবে দায়ী করা যাবে না বলে রায় দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক। এই মামলাগুলোতে অভিযোগ করা হয়েছিল যে, তাঁর কোম্পানির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো শিশুদের মধ্যে আসক্তি সৃষ্টি করেছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গত বৃহস্পতিবার মার্ক জাকারবার্গের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো খারিজ করেন ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট বিচারক ইভন গঞ্জালেজ রজার্স।
মামলাগুলোতে দাবি করা হয়েছিল যে, মার্ক জাকারবার্গ সরাসরি মেটার পক্ষ থেকে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে তরুণদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি লুকানোর প্রচেষ্টাগুলো তত্ত্বাবধান করেছেন। বাদী পক্ষ জাকারবার্গকে এই প্রচেষ্টার ‘নেতৃত্বদাতা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মামলায় আরও দাবি করা হয়, তিনি বারবার অভ্যন্তরীণ সতর্কতা উপেক্ষা করেছেন এবং এই ঝুঁকিগুলোকে জনসমক্ষে তেমন গুরুত্ব দেননি।
তবে বিচারক বলেন, জাকারবার্গের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট কোনো অন্যায় কার্যকলাপের বিষয়ে যথেষ্ট তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। শুধুমাত্র কোম্পানির কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করলেই ব্যক্তিগতভাবে দায়ী হওয়া যায় না। তবে তাঁর এই সিদ্ধান্ত মেটা কোম্পানির বিরুদ্ধে করা অন্যান্য অভিযোগের ওপর প্রভাব ফেলবে না।
বাদী পক্ষ ১৩টি মার্কিন রাজ্যের আইন অনুযায়ী মামলা দায়ের করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে অ্যারিজোনা, কলোরাডো, কানেটিকাট, জর্জিয়া, মেরিল্যান্ড, নিউ ইয়র্ক, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, সাউথ ক্যারোলিনা, টেক্সাস, ভার্জিনিয়া এবং উইসকনসিন।
বাদী পক্ষের পক্ষে মামলা পরিচালনা করছেন মটলি রাইসের আইনজীবী প্রতিষ্ঠানের অংশীদার প্রিভিন ওয়ারেন। তিনি গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, তাঁর ক্লায়েন্টরা আরও প্রমাণ সংগ্রহ করতে থাকবেন ‘যাতে বড় টেক কোম্পানিগুলো কীভাবে সচেতনভাবে শিশুদের নিরাপত্তার চেয়ে মুনাফাকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, সেই সত্য প্রকাশ পায়।’
এই ২৫টি মামলা হল সেই শতাধিক মামলার মধ্যে একটি। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন পরিবার এবং স্কুল জেলা মেটা, অ্যালফাবেটের গুগল, বাইটড্যান্সের টিকটক, এবং স্ন্যাপের স্ন্যাপচ্যাটের বিরুদ্ধে দায়ের করেছে। এসব মামলায় শিশুদের সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তির জন্য কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলরা মেটার বিরুদ্ধে একই ধরনের মামলা পরিচালনা করছেন। এসব মামলায় কোম্পানির প্ল্যাটফর্মগুলোকে উদ্বেগ, বিষণ্নতা, অনিদ্রা এবং শিক্ষা ও দৈনন্দিন জীবনে ব্যাঘাতের সঙ্গে সর্ম্পকিত করা হয়েছে।
বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে এবার থেকে দেখা যাবে বিজ্ঞাপন। গতকাল সোমবার এক ব্লগ পোস্টে মেটা জানায়, অ্যাপটির আপডেটস ট্যাবে বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে। প্রথমবারের মতো হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা অ্যাপের ভেতরেই স্পনসর্ড কনটেন্ট দেখতে পাবেন।
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ভিডিও প্ল্যাটফর্ম এখন যুক্তরাষ্ট্রে প্রধান সংবাদ উৎস হয়ে উঠেছে। এমনকি প্রচলিত টিভি চ্যানেল ও সংবাদ ওয়েবসাইটকে ছাড়িয়ে গেছে এসব মাধ্যম। নতুন এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে যেখানে ইতিমধ্যেই অসংখ্য মোবাইল পরিষেবা রয়েছে, সেখানে নতুন একটি ক্যারিয়ারের প্রয়োজনীয়তা আসলে কতটুকু। আর আধুনিক ফিচারে ভরপুর অসংখ্য স্মার্টফোনের ভিড়ে গ্রাহক কেনই বা বেছে নেবেন ট্রাম্প মোবাইল ফোন।
৪ ঘণ্টা আগেগত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের এক বড় অংশ অভিযোগ করে আসছেন, কোনো ধরনের নীতিমালা লঙ্ঘন না করেও তাঁদের অ্যাকাউন্ট ব্যানড (নিষিদ্ধ) বা সাসপেন্ড করা হচ্ছে। ব্যবহারকারীরা এই সমস্যার জন্য এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমকে দায়ী করছেন। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ
৬ ঘণ্টা আগে