নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলেছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা মঞ্চে বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।
দীর্ঘ পথ ভ্রমণের কোনো ক্লান্তিই যেন কাবু করতে পারেনি তারেক রহমানকে। বিমানবন্দর থেকে বাসে পুরোটা পথ দাঁড়িয়ে নেতা–কর্মীদের শুভেচ্ছার জবাব দিতে দিতে সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছান তিনি। কোনো ধরনের ক্রিপ্ট ছাড়াই ১৬ মিনিট ভাষণ দেন তারেক রহমান।
কালো প্যান্টের সঙ্গে সাদ শার্ট পরা তারেক রহমানের চোখে ছিল চশমা। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ছাড়াও দলটির জোট শরিক দলের শীর্ষ নেতারা সংবর্ধনা মঞ্চে ছিলেন।
তারেক রহমান তাঁর ভাষণে বলেন, ‘এই পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য। সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে দেশের গণতন্ত্রকামী সব মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে। আপনারা যদি আমাদের সহযোগিতা করেন, পাশে থাকেন, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হব।’
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আজ আমরা যদি সকলে ঐক্যবদ্ধ হই, প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই, লক্ষ-কোটি মানুষের পরিকল্পনা পূরণ করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার। আমরা চাই, সকলে মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যে বাংলাদেশের স্বপ্ন একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়তে চাই; যে বাংলাদেশে নিরাপদে ঘর থেকে বের হয়ে নিরাপদে আবার ফিরে আসবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ চায়, তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ন্যায্য অধিকার।
বক্তৃতার শুরুতে তারেক রহমান বলেন, ‘রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমতে আজ আমি আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরে আসতে পেরেছি আপনাদের মাঝে। ১৯৭১-এ আমাদের এই মাতৃভূমি লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল। ঠিক একইভাবে ১৯৭৫ সালে সিপাহি বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা হয়েছিল। একইভাবে পরে ৯০-এ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে এনেছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতাসহ এ দেশের সর্বস্তরের মানুষ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল।’

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলেছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা মঞ্চে বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।
দীর্ঘ পথ ভ্রমণের কোনো ক্লান্তিই যেন কাবু করতে পারেনি তারেক রহমানকে। বিমানবন্দর থেকে বাসে পুরোটা পথ দাঁড়িয়ে নেতা–কর্মীদের শুভেচ্ছার জবাব দিতে দিতে সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছান তিনি। কোনো ধরনের ক্রিপ্ট ছাড়াই ১৬ মিনিট ভাষণ দেন তারেক রহমান।
কালো প্যান্টের সঙ্গে সাদ শার্ট পরা তারেক রহমানের চোখে ছিল চশমা। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ছাড়াও দলটির জোট শরিক দলের শীর্ষ নেতারা সংবর্ধনা মঞ্চে ছিলেন।
তারেক রহমান তাঁর ভাষণে বলেন, ‘এই পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য। সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে দেশের গণতন্ত্রকামী সব মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে। আপনারা যদি আমাদের সহযোগিতা করেন, পাশে থাকেন, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হব।’
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আজ আমরা যদি সকলে ঐক্যবদ্ধ হই, প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই, লক্ষ-কোটি মানুষের পরিকল্পনা পূরণ করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার। আমরা চাই, সকলে মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যে বাংলাদেশের স্বপ্ন একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়তে চাই; যে বাংলাদেশে নিরাপদে ঘর থেকে বের হয়ে নিরাপদে আবার ফিরে আসবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ চায়, তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ন্যায্য অধিকার।
বক্তৃতার শুরুতে তারেক রহমান বলেন, ‘রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমতে আজ আমি আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরে আসতে পেরেছি আপনাদের মাঝে। ১৯৭১-এ আমাদের এই মাতৃভূমি লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল। ঠিক একইভাবে ১৯৭৫ সালে সিপাহি বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা হয়েছিল। একইভাবে পরে ৯০-এ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে এনেছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতাসহ এ দেশের সর্বস্তরের মানুষ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে সুসংহত করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৮ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশ গড়ার রূপরেখা ও পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর ভাষণে উঠে এসেছে প্রিয়
১১ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত এক বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে সুসংহত করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নাহিদ লিখেছেন, ‘দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান। একজন বাংলাদেশি নাগরিক ও রাজনৈতিক নেতার নিজ ভূমিতে ফেরার এই অধিকারটি পুনরুদ্ধার হওয়া আমাদের গণতান্ত্রিক লড়াইয়েরই একটি ইতিবাচক প্রতিফলন। তারেক রহমান এবং তাঁর পরিবার রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং তাঁকে দীর্ঘ সময় নির্বাসিত থাকতে হয়েছে। হাজারো শহীদের রক্তদানের মধ্য দিয়ে গণ-অভ্যুত্থানের ফলে এমন প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে যেখানে তিনি ও তাঁর পরিবার দেশে ফিরে আসতে পেরেছেন। আমরা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী বাংলাদেশ রাষ্ট্র চাই, যেখানে ভবিষ্যতে ভিন্নমতের কারণে কোনো রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের মধ্য দিয়ে যেতে হবে না।’
এনসিপির এ নেতা আরও লিখেছেন, ‘বিগত দেড় দশকের অবরুদ্ধ রাজনৈতিক পরিবেশ ভেঙে আমরা আজ যে মুক্ত বাংলাদেশের পথে হাঁটছি, সেখানে প্রতিটি নাগরিকের আইনের শাসন ও রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। জনাব তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন দেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে আরও সুসংহত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
নাহিদ বলেছেন, ‘নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় সহাবস্থান এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলাই এখন আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ। জনাব তারেক রহমানকে স্বদেশে স্বাগত জানাই। দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে তাঁর এই অংশগ্রহণ ফলপ্রসূ হোক।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে সুসংহত করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নাহিদ লিখেছেন, ‘দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান। একজন বাংলাদেশি নাগরিক ও রাজনৈতিক নেতার নিজ ভূমিতে ফেরার এই অধিকারটি পুনরুদ্ধার হওয়া আমাদের গণতান্ত্রিক লড়াইয়েরই একটি ইতিবাচক প্রতিফলন। তারেক রহমান এবং তাঁর পরিবার রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং তাঁকে দীর্ঘ সময় নির্বাসিত থাকতে হয়েছে। হাজারো শহীদের রক্তদানের মধ্য দিয়ে গণ-অভ্যুত্থানের ফলে এমন প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে যেখানে তিনি ও তাঁর পরিবার দেশে ফিরে আসতে পেরেছেন। আমরা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী বাংলাদেশ রাষ্ট্র চাই, যেখানে ভবিষ্যতে ভিন্নমতের কারণে কোনো রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের মধ্য দিয়ে যেতে হবে না।’
এনসিপির এ নেতা আরও লিখেছেন, ‘বিগত দেড় দশকের অবরুদ্ধ রাজনৈতিক পরিবেশ ভেঙে আমরা আজ যে মুক্ত বাংলাদেশের পথে হাঁটছি, সেখানে প্রতিটি নাগরিকের আইনের শাসন ও রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। জনাব তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন দেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে আরও সুসংহত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
নাহিদ বলেছেন, ‘নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় সহাবস্থান এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলাই এখন আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ। জনাব তারেক রহমানকে স্বদেশে স্বাগত জানাই। দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে তাঁর এই অংশগ্রহণ ফলপ্রসূ হোক।’

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলেছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণস
২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশ গড়ার রূপরেখা ও পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর ভাষণে উঠে এসেছে প্রিয়
১১ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত এক বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশ গড়ার রূপরেখা ও পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর ভাষণে উঠে এসেছে প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ন্যায়পরায়ণতার আদর্শে দেশ পরিচালনার কথা।
উচ্ছ্বসিত লাখো মানুষের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আসুন, আমরা সকলে মিলে প্রতিজ্ঞা করি—আগামী দিনে দেশ পরিচালনার দায়িত্বে যারা আসবে, আমরা সকলে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ন্যায়পরায়ণতার আলোকে দেশ পরিচালনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’
বক্তব্যের একপর্যায়ে তারেক রহমান তাঁর মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘সন্তান হিসেবে আমার মন আমার মায়ের বিছানার পাশে পড়ে আছে সেই হাসপাতালের ঘরে। কিন্তু যে মানুষটি আপনাদের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন, সেই আপনাদের ফেলে আমি আগে হাসপাতালে যেতে পারি না। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতেই আজ আমি এখানে দাঁড়িয়েছি।’
বেগম খালেদা জিয়ার ওপর বিগত বছরগুলোতে হওয়া জুলুমের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাঁর দ্রুত সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান তারেক রহমান।
যেকোনো মূল্যে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করেন তারেক রহমান। তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা যে ধর্মের বা যে রাজনৈতিক দলেরই সদস্য হই না কেন, আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যেন এ দেশের প্রত্যেক মানুষ নিরাপদ থাকে। শিশু, নারী, পুরুষ—যেকোনো বয়স বা ধর্মের মানুষ যেন এই মাটিতে নিরাপত্তার সঙ্গে বসবাস করতে পারে।’
কোনো ধরনের উসকানি বা বিশৃঙ্খলায় পা না দিয়ে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য তিনি উপস্থিত জনতাকে আহ্বান জানান।
বক্তব্যের শেষে তিনি একযোগে দেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, ‘সবাই মিলে করব কাজ, গড়ব মোদের বাংলাদেশ। ইনশা আল্লাহ, আপনাদের সকলের দোয়া ও সহযোগিতায় আমরা আমাদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।’
দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে রাজধানীজুড়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। বিমানবন্দর থেকে সভাস্থল পর্যন্ত রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে থাকা লাখো মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হন তিনি। ভাষণ শেষে তিনি উপস্থিত জাতীয় নেতাদের নিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে মোনাজাত করেন।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশ গড়ার রূপরেখা ও পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর ভাষণে উঠে এসেছে প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ন্যায়পরায়ণতার আদর্শে দেশ পরিচালনার কথা।
উচ্ছ্বসিত লাখো মানুষের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আসুন, আমরা সকলে মিলে প্রতিজ্ঞা করি—আগামী দিনে দেশ পরিচালনার দায়িত্বে যারা আসবে, আমরা সকলে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ন্যায়পরায়ণতার আলোকে দেশ পরিচালনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’
বক্তব্যের একপর্যায়ে তারেক রহমান তাঁর মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘সন্তান হিসেবে আমার মন আমার মায়ের বিছানার পাশে পড়ে আছে সেই হাসপাতালের ঘরে। কিন্তু যে মানুষটি আপনাদের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন, সেই আপনাদের ফেলে আমি আগে হাসপাতালে যেতে পারি না। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতেই আজ আমি এখানে দাঁড়িয়েছি।’
বেগম খালেদা জিয়ার ওপর বিগত বছরগুলোতে হওয়া জুলুমের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাঁর দ্রুত সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান তারেক রহমান।
যেকোনো মূল্যে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করেন তারেক রহমান। তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা যে ধর্মের বা যে রাজনৈতিক দলেরই সদস্য হই না কেন, আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যেন এ দেশের প্রত্যেক মানুষ নিরাপদ থাকে। শিশু, নারী, পুরুষ—যেকোনো বয়স বা ধর্মের মানুষ যেন এই মাটিতে নিরাপত্তার সঙ্গে বসবাস করতে পারে।’
কোনো ধরনের উসকানি বা বিশৃঙ্খলায় পা না দিয়ে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য তিনি উপস্থিত জনতাকে আহ্বান জানান।
বক্তব্যের শেষে তিনি একযোগে দেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, ‘সবাই মিলে করব কাজ, গড়ব মোদের বাংলাদেশ। ইনশা আল্লাহ, আপনাদের সকলের দোয়া ও সহযোগিতায় আমরা আমাদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।’
দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে রাজধানীজুড়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। বিমানবন্দর থেকে সভাস্থল পর্যন্ত রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে থাকা লাখো মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হন তিনি। ভাষণ শেষে তিনি উপস্থিত জাতীয় নেতাদের নিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে মোনাজাত করেন।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলেছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণস
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে সুসংহত করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৮ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত এক বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।
১ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত এক বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর বক্তৃতায় উঠে এসেছে শহীদ ওসমান হাদির স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়।
বিমানবন্দর থেকে বাসে করে আসার পুরো পথ দাঁড়িয়ে নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছার জবাব দিলেও তারেক রহমানের চোখে-মুখে ক্লান্তির ছাপ ছিল না। কালো প্যান্ট ও সাদা শার্ট পরা তারেক রহমান কোনো লিখিত বক্তব্য (স্ক্রিপ্ট) ছাড়াই ১৬ মিনিট আপসহীন ভাষণ দেন।
বক্তব্যের শুরুতে তারেক রহমান চব্বিশের আন্দোলনের অন্যতম যোদ্ধা শহীদ ওসমান হাদির স্মৃতি চারণ করেন। তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে আমাদের এক সাহসী প্রজন্মের সদস্য ওসমান হাদিকে হত্যা করা হয়েছে। সে চেয়েছিল এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক অধিকার ফিরে আসুক। ওসমান হাদিসহ ৭১-এর শহীদ এবং স্বৈরাচারের হাতে গুম-খুনের শিকার হওয়া প্রতিটি মানুষের রক্তের ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে।
শহীদদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে দলমত-নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
তারেক রহমান দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ষড়যন্ত্রের বিষয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন আধিপত্যবাদী শক্তির গুপ্তচরেরা নানাভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যেকোনো উসকানির মুখে আমাদের ধীর ও শান্ত থাকতে হবে। আমাদের দেশে শান্তি চাই।
তরুণ প্রজন্মকে আগামীর কর্ণধার উল্লেখ করে তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মকেই দেশকে শক্ত গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর দায়িত্ব নিতে হবে।
কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন—আই হ্যাভ আ ড্রিম। আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসেবে আমারও একটি স্বপ্ন আছে—অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’
তিনি স্পষ্ট করেন, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন এবং উন্নয়নের জন্য তাঁর কাছে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও কার্যক্রম রয়েছে, যা তিনি দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বাস্তবায়ন করতে চান।
সংবর্ধনা মঞ্চে তারেক রহমানের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ছাড়াও জোট শরিক দলের প্রধান নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে তিনি উপস্থিত জনতাকে সঙ্গে নিয়ে দেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় মোনাজাত করেন। তাঁর এই প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক নতুন উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত এক বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর বক্তৃতায় উঠে এসেছে শহীদ ওসমান হাদির স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়।
বিমানবন্দর থেকে বাসে করে আসার পুরো পথ দাঁড়িয়ে নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছার জবাব দিলেও তারেক রহমানের চোখে-মুখে ক্লান্তির ছাপ ছিল না। কালো প্যান্ট ও সাদা শার্ট পরা তারেক রহমান কোনো লিখিত বক্তব্য (স্ক্রিপ্ট) ছাড়াই ১৬ মিনিট আপসহীন ভাষণ দেন।
বক্তব্যের শুরুতে তারেক রহমান চব্বিশের আন্দোলনের অন্যতম যোদ্ধা শহীদ ওসমান হাদির স্মৃতি চারণ করেন। তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে আমাদের এক সাহসী প্রজন্মের সদস্য ওসমান হাদিকে হত্যা করা হয়েছে। সে চেয়েছিল এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক অধিকার ফিরে আসুক। ওসমান হাদিসহ ৭১-এর শহীদ এবং স্বৈরাচারের হাতে গুম-খুনের শিকার হওয়া প্রতিটি মানুষের রক্তের ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে।
শহীদদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে দলমত-নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
তারেক রহমান দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ষড়যন্ত্রের বিষয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন আধিপত্যবাদী শক্তির গুপ্তচরেরা নানাভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যেকোনো উসকানির মুখে আমাদের ধীর ও শান্ত থাকতে হবে। আমাদের দেশে শান্তি চাই।
তরুণ প্রজন্মকে আগামীর কর্ণধার উল্লেখ করে তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মকেই দেশকে শক্ত গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর দায়িত্ব নিতে হবে।
কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন—আই হ্যাভ আ ড্রিম। আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসেবে আমারও একটি স্বপ্ন আছে—অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’
তিনি স্পষ্ট করেন, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন এবং উন্নয়নের জন্য তাঁর কাছে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও কার্যক্রম রয়েছে, যা তিনি দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বাস্তবায়ন করতে চান।
সংবর্ধনা মঞ্চে তারেক রহমানের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ছাড়াও জোট শরিক দলের প্রধান নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে তিনি উপস্থিত জনতাকে সঙ্গে নিয়ে দেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় মোনাজাত করেন। তাঁর এই প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক নতুন উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলেছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণস
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে সুসংহত করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৮ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশ গড়ার রূপরেখা ও পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর ভাষণে উঠে এসেছে প্রিয়
১১ মিনিট আগে
নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি। বাসটির সামনের দিকে চালকের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি হাত নেড়ে নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় স্লোগান ও সেলফিতে মুখর হয়ে ওঠে পুরো পথ।
দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ধীর গতিতে এগোচ্ছিল তাঁর বহর। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় চলছিল বাসটি।
এর আগে, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫৪ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রথমে তিনি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান।
বিমানবন্দরে তাঁর শাশুড়ি ফুলের মালা পরিয়ে তাঁকে বরণ করে নেন এবং নাতনি জাইমাকে আদর করেন। কিছু সময় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়ে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে সাদা রঙের একটি জিপে করে গুলশানের বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা।
পরে দুপুর ১২টা ৩২ মিনিটে দলের নেতাদের সঙ্গে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ওঠেন তারেক রহমান। দুই মিনিট পর বাসটি বিমানবন্দর ত্যাগ করে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাত্রা শুরু করে। বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটের দিকে তিনি মঞ্চের কাছাকাছি পৌঁছান। বেলা ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান।
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফেরার দিনে বিমানবন্দর থেকে কুড়িল হয়ে ৩০০ ফুট সড়ক পর্যন্ত এলাকাটি জনসমুদ্রে পরিণত হয়। শীত উপেক্ষা করে রাত ও ভোর থেকেই নেতা-কর্মীরা সড়কের দুই পাশে অবস্থান নেন।
সমাবেশস্থলের আশপাশেও আর কোনো ফাঁকা জায়গা দেখা যায়নি। মানুষের এই উচ্ছ্বাসে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সংক্ষিপ্ত এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’

নেতা-কর্মী-সমর্থকদের জনসমুদ্র পেরিয়ে বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে চড়ে এ পথ অতিক্রম করতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টার বেশি। বাসটির সামনের দিকে চালকের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি হাত নেড়ে নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় স্লোগান ও সেলফিতে মুখর হয়ে ওঠে পুরো পথ।
দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ধীর গতিতে এগোচ্ছিল তাঁর বহর। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় চলছিল বাসটি।
এর আগে, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫৪ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রথমে তিনি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। ভিআইপি লাউঞ্জে তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমান।
বিমানবন্দরে তাঁর শাশুড়ি ফুলের মালা পরিয়ে তাঁকে বরণ করে নেন এবং নাতনি জাইমাকে আদর করেন। কিছু সময় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়ে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে সাদা রঙের একটি জিপে করে গুলশানের বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা।
পরে দুপুর ১২টা ৩২ মিনিটে দলের নেতাদের সঙ্গে লাল-সবুজ রঙের বুলেটপ্রুফ বাসে ওঠেন তারেক রহমান। দুই মিনিট পর বাসটি বিমানবন্দর ত্যাগ করে পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাত্রা শুরু করে। বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটের দিকে তিনি মঞ্চের কাছাকাছি পৌঁছান। বেলা ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে উঠে দাঁড়ান।
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফেরার দিনে বিমানবন্দর থেকে কুড়িল হয়ে ৩০০ ফুট সড়ক পর্যন্ত এলাকাটি জনসমুদ্রে পরিণত হয়। শীত উপেক্ষা করে রাত ও ভোর থেকেই নেতা-কর্মীরা সড়কের দুই পাশে অবস্থান নেন।
সমাবেশস্থলের আশপাশেও আর কোনো ফাঁকা জায়গা দেখা যায়নি। মানুষের এই উচ্ছ্বাসে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সংক্ষিপ্ত এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে দেশবাসীর উদ্দেশে নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের অনুকরণে বলেছেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’ আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণস
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে সুসংহত করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৮ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশ গড়ার রূপরেখা ও পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর ভাষণে উঠে এসেছে প্রিয়
১১ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত এক বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।
১ ঘণ্টা আগে