অনলাইন ডেস্ক
গুগল একটি ক্লাস অ্যাকশন মামলা নিষ্পত্তিতে ২৮ মিলিয়ন ডলার বা ২ কোটি ৮০ লাখ ডলার দিতে সম্মত হয়েছে। মামলার অভিযোগ ছিল, শ্বেতাঙ্গ ও এশীয় কর্মীদের অন্য কর্মচারীদের তুলনায় বেশি বেতন ও উচ্চতর পদমর্যাদা দিয়েছে কোম্পানিটি।
‘ক্লাস-অ্যাকশন’ হলো এমন এক মামলা, যেখানে বাদীপক্ষ একজন হলেও তিনি একই ধরনের ঘটনার শিকার অনেকের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং বাদী জয়ী হলে মামলার রায় ভুক্তভোগী সবার জন্যই প্রযোজ্য হয়।
গত সপ্তাহে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারা কাউন্টি সুপিরিয়র কোর্টের বিচারক চার্লস অ্যাডামসের কাছ থেকে এই সমঝোতা প্রাথমিক অনুমোদন লাভ করেছে।
তিনি সমঝোতাটিকে ন্যায্য, যুক্তিসংগত এবং ‘ক্লাসের জন্য একটি ভালো ফলাফল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। এই সমঝোতা ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গুগলের অন্তত ৬ হাজার ৬৩২ জন ক্যালিফোর্নিয়ার কর্মীকে প্রভাবিত করবে।
মামলার নেতৃত্ব দেন আনা কান্তু, যিনি মেক্সিকান এবং জাতিগতভাবে আদিবাসী হিসেবে পরিচিত। তিনি গুগলে হিপানিক, লাতিন, আদিবাসী, নেটিভ আমেরিকান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু কর্মীদের পক্ষ থেকে এই মামলা করেন। কান্তু দাবি করেছেন, তিনি সাত বছর ধরে গুগলের ‘পিপল অপারেশনস’ ও ‘ক্লাউড ডিপার্টমেন্ট’-এ ‘অনুকরণীয়’ কাজ করেছেন। তবে শ্বেতাঙ্গ ও এশীয় সহকর্মীদের তুলনায় তিনি অতিরিক্ত বেতন ও পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হন।
কান্তু আরও বলেন, গুগলের এসব পদক্ষেপ ক্যালিফোর্নিয়ায় সমান বেতন আইন লঙ্ঘন করেছে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গুগল ত্যাগ করেন কান্তু।
বিচারক অ্যাডামস বলেছেন, এই সমঝোতা আগামী ৮ সেপ্টেম্বর একটি শুনানির পর চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে। এই সমঝোতার পরবর্তী পর্যায়ের জন্য গুগলের আইনজীবীরা একমত হন যে, কৃষ্ণাঙ্গ কর্মচারীদের মামলাটি থেকে বাদ দেওয়া হবে।
গুগলের মোট পরিশোধিত অর্থের পরিমাণ ২০ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার হবে। গুগল যে মোট ২৮ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করবে, তার মধ্যে এই ৭ মিলিয়ন ডলার বাদ যাবে এবং বাকি ২০ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত কর্মীদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। কারণ আইনজীবীদের ফি, জরিমানা এবং মামলার অন্যান্য খরচ হিসেবে ৭ মিলিয়ন ডলার ব্যবহার করা হবে। এর মধ্যে কান্তুরও আইনজীবীদের ফি রয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
গুগল একটি ক্লাস অ্যাকশন মামলা নিষ্পত্তিতে ২৮ মিলিয়ন ডলার বা ২ কোটি ৮০ লাখ ডলার দিতে সম্মত হয়েছে। মামলার অভিযোগ ছিল, শ্বেতাঙ্গ ও এশীয় কর্মীদের অন্য কর্মচারীদের তুলনায় বেশি বেতন ও উচ্চতর পদমর্যাদা দিয়েছে কোম্পানিটি।
‘ক্লাস-অ্যাকশন’ হলো এমন এক মামলা, যেখানে বাদীপক্ষ একজন হলেও তিনি একই ধরনের ঘটনার শিকার অনেকের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং বাদী জয়ী হলে মামলার রায় ভুক্তভোগী সবার জন্যই প্রযোজ্য হয়।
গত সপ্তাহে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারা কাউন্টি সুপিরিয়র কোর্টের বিচারক চার্লস অ্যাডামসের কাছ থেকে এই সমঝোতা প্রাথমিক অনুমোদন লাভ করেছে।
তিনি সমঝোতাটিকে ন্যায্য, যুক্তিসংগত এবং ‘ক্লাসের জন্য একটি ভালো ফলাফল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। এই সমঝোতা ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গুগলের অন্তত ৬ হাজার ৬৩২ জন ক্যালিফোর্নিয়ার কর্মীকে প্রভাবিত করবে।
মামলার নেতৃত্ব দেন আনা কান্তু, যিনি মেক্সিকান এবং জাতিগতভাবে আদিবাসী হিসেবে পরিচিত। তিনি গুগলে হিপানিক, লাতিন, আদিবাসী, নেটিভ আমেরিকান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু কর্মীদের পক্ষ থেকে এই মামলা করেন। কান্তু দাবি করেছেন, তিনি সাত বছর ধরে গুগলের ‘পিপল অপারেশনস’ ও ‘ক্লাউড ডিপার্টমেন্ট’-এ ‘অনুকরণীয়’ কাজ করেছেন। তবে শ্বেতাঙ্গ ও এশীয় সহকর্মীদের তুলনায় তিনি অতিরিক্ত বেতন ও পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হন।
কান্তু আরও বলেন, গুগলের এসব পদক্ষেপ ক্যালিফোর্নিয়ায় সমান বেতন আইন লঙ্ঘন করেছে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গুগল ত্যাগ করেন কান্তু।
বিচারক অ্যাডামস বলেছেন, এই সমঝোতা আগামী ৮ সেপ্টেম্বর একটি শুনানির পর চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে। এই সমঝোতার পরবর্তী পর্যায়ের জন্য গুগলের আইনজীবীরা একমত হন যে, কৃষ্ণাঙ্গ কর্মচারীদের মামলাটি থেকে বাদ দেওয়া হবে।
গুগলের মোট পরিশোধিত অর্থের পরিমাণ ২০ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার হবে। গুগল যে মোট ২৮ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করবে, তার মধ্যে এই ৭ মিলিয়ন ডলার বাদ যাবে এবং বাকি ২০ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত কর্মীদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। কারণ আইনজীবীদের ফি, জরিমানা এবং মামলার অন্যান্য খরচ হিসেবে ৭ মিলিয়ন ডলার ব্যবহার করা হবে। এর মধ্যে কান্তুরও আইনজীবীদের ফি রয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৬ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৭ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৮ ঘণ্টা আগে