ফিচার ডেস্ক
চীন-মার্কিন শুল্কযুদ্ধের প্রভাব পড়ছে প্রযুক্তি খাতে। এরই ধারাবাহিকতায় মার্কিন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান অ্যাপল তাদের জনপ্রিয় পণ্য আইফোনের উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থায় বড় পরিবর্তন এনেছে। প্রতিষ্ঠানটি এখন ভারতনির্ভর হয়ে উঠছে। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য।
রয়টার্স জানায়, এ বছর এখন পর্যন্ত আমেরিকায় রপ্তানি করা আইফোনের একটি বড় অংশ তৈরি হয়েছে ভারতে। চলতি বছরের মার্চ থেকে মে পর্যন্ত সময়ে ভারতের ফক্সকন কারখানায় তৈরি ৩ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের আইফোন রপ্তানি হয়েছে। এর ৯৭ শতাংশই পাঠানো হয়েছে মার্কিন বাজারে। অথচ ২০২৪ সালে এই রপ্তানির হার ছিল মাত্র ৫০ দশমিক ৩ শতাংশ।
চীনের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের উচ্চ শুল্ক আরোপের কারণে অ্যাপল তাদের উৎপাদন ভিত্তি চীন থেকে সরিয়ে ভারতমুখী করেছে। এপ্রিলে ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষণা দেয়, চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৫৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। এই ঘোষণার পরই দেশটিতে ভারত থেকে আইফোন আমদানি দ্বিগুণের বেশি বেড়ে গেছে।
শুধু ফক্সকন নয়, ভারতের আরেক আইফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান টাটা ইলেকট্রনিকসও একই পথে হাঁটছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে আইফোন উৎপাদন শুরু করা এই প্রতিষ্ঠান চলতি বছরের মার্চ ও এপ্রিল মাসে তাদের উৎপাদিত আইফোনের ৮৬ শতাংশই আমেরিকায় রপ্তানি করেছে। আগের বছর এই রপ্তানির হার ছিল ৫২ শতাংশ।
ভারতের শুল্ক বিভাগের তথ্য বিশ্লেষণ করে জানা যায়, অ্যাপলের লক্ষ্য এখন খুব স্পষ্ট, তা হলো ভারতে উৎপাদিত আইফোন দিয়ে আমেরিকার বাজারের চাহিদা পূরণ করা। চীনের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে সরবরাহের শৃঙ্খলা আরও স্থিতিশীল করতে চাইছে প্রতিষ্ঠানটি।
চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সাম্প্রতিক আলোচনায় কিছুটা ইতিবাচক অগ্রগতি হলেও উচ্চ শুল্কের কারণে উৎপাদন খাতে বড় পরিবর্তন আসছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
চীন-মার্কিন শুল্কযুদ্ধের প্রভাব পড়ছে প্রযুক্তি খাতে। এরই ধারাবাহিকতায় মার্কিন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান অ্যাপল তাদের জনপ্রিয় পণ্য আইফোনের উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থায় বড় পরিবর্তন এনেছে। প্রতিষ্ঠানটি এখন ভারতনির্ভর হয়ে উঠছে। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য।
রয়টার্স জানায়, এ বছর এখন পর্যন্ত আমেরিকায় রপ্তানি করা আইফোনের একটি বড় অংশ তৈরি হয়েছে ভারতে। চলতি বছরের মার্চ থেকে মে পর্যন্ত সময়ে ভারতের ফক্সকন কারখানায় তৈরি ৩ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের আইফোন রপ্তানি হয়েছে। এর ৯৭ শতাংশই পাঠানো হয়েছে মার্কিন বাজারে। অথচ ২০২৪ সালে এই রপ্তানির হার ছিল মাত্র ৫০ দশমিক ৩ শতাংশ।
চীনের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের উচ্চ শুল্ক আরোপের কারণে অ্যাপল তাদের উৎপাদন ভিত্তি চীন থেকে সরিয়ে ভারতমুখী করেছে। এপ্রিলে ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষণা দেয়, চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৫৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। এই ঘোষণার পরই দেশটিতে ভারত থেকে আইফোন আমদানি দ্বিগুণের বেশি বেড়ে গেছে।
শুধু ফক্সকন নয়, ভারতের আরেক আইফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান টাটা ইলেকট্রনিকসও একই পথে হাঁটছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে আইফোন উৎপাদন শুরু করা এই প্রতিষ্ঠান চলতি বছরের মার্চ ও এপ্রিল মাসে তাদের উৎপাদিত আইফোনের ৮৬ শতাংশই আমেরিকায় রপ্তানি করেছে। আগের বছর এই রপ্তানির হার ছিল ৫২ শতাংশ।
ভারতের শুল্ক বিভাগের তথ্য বিশ্লেষণ করে জানা যায়, অ্যাপলের লক্ষ্য এখন খুব স্পষ্ট, তা হলো ভারতে উৎপাদিত আইফোন দিয়ে আমেরিকার বাজারের চাহিদা পূরণ করা। চীনের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে সরবরাহের শৃঙ্খলা আরও স্থিতিশীল করতে চাইছে প্রতিষ্ঠানটি।
চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সাম্প্রতিক আলোচনায় কিছুটা ইতিবাচক অগ্রগতি হলেও উচ্চ শুল্কের কারণে উৎপাদন খাতে বড় পরিবর্তন আসছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের ইন্টারনেট গতির নতুন রেকর্ড গড়েছে জাপান। দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজির (এনআইসিটি) গবেষকেরা দাবি করেছে, তাঁরা প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ২৫ হাজার গিগাবাইট ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন, যা প্রায় ১ হাজার ১২০ মাইল (১ হাজার ৮০২ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম...
১৫ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফট তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী কোপাইলট ভিশনের নতুন আপডেট চালু করেছে, যা এখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের পুরো স্ক্রিন বা পর্দা স্ক্যান করতে পারবে। আগে এই টুলটি একসঙ্গে দুইটি অ্যাপ দেখতে পারত এবং সে অনুযায়ী বিশ্লেষণ করত। তবে নতুন আপডেটের ফলে এটি এখন সম্পূর্ণ ডেস্কটপ কিংবা নির্দিষ্ট
১৭ ঘণ্টা আগেডিজিটাল কনটেন্টের যুগে ইউটিউব কেবল একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম নয়—এটি এখন এক বড় ক্যারিয়ার অপশন, ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যম, এমনকি অনেকের স্বপ্নপূরণের জায়গা। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন, তবে নিশ্চয়ই অনেক ধরনের আইডিয়া মাথায় ঘুরছে। তবে এতগুলো আইডিয়ার ভিড়ে কোনটা দিয়ে শুরু করবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন
১৯ ঘণ্টা আগে