
যুগ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লাইফস্টাইলও পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দিনের পর দিন আমরা নতুন নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তন করছি। স্মার্টফোন হচ্ছে বিশাল পরিবর্তনের একটা মূল মাধ্যম, যার সঠিক ব্যবহারে আপনি করতে পারেন আপনার স্বপ্ন পূরণ।
কেমন হয়, যদি জানেন যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাইলে আপনি আয় করতে পারবেন? আজকের লেখাটি এ নিয়েই। পুরো লেখায় আমরা কথা বলব ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার নানা উপায় নিয়ে।
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো লেখাটি পড়তে হবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আজ আমরা কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা থেকে আপনিও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়। আসুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই কীভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়—
মোবাইলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ভেবে কখনোই আপনার ভাবা উচিত নয় যে, আপনি খুবই সহজে এই কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করতে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে পারে আপনার আয়ের উৎস।
কী কী লাগবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার জন্য?
মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে আমাদের খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। সামান্য কিছু বিষয় থাকলেই আপনি আজই শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয়—
মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন
ইন্টারনেট কানেকশন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ের অনলাইনে অ্যাপ
আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে, যারা কর্মহীন এবং কাজ খোঁজার অপেক্ষায় বেকার বসে আছে। আপনি যদি চান ঘরে বসে সহজে কিছু টাকা আয় করতে, তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট না করে অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য খুলে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন টাকা উপার্জন? সমাধান হচ্ছে, মোবাইল অ্যাপ! আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনার অবশ্যই চেষ্টা থাকতে হবে। আপনি যদি সত্যিই মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনার লাগবে একটি স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা
আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে সফটওয়্যার/ অ্যাপ দিয়েও টাকা ইনকাম করার পথ বের করতে পারবেন। আর এই পথ সম্পর্কে জানাতেই আমাদের এই লেখা।
এ ধরনের অনেক রকম সফটওয়্যার আছে। তবে কোন সফটওয়্যার থেকে আপনার ইনকাম হতে পারে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। শুধু সফটওয়্যার সম্পর্কে জানলে হবে না। সঙ্গে এই সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা উপার্জনের উপায় সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে। দিনে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে কিছু অ্যাপের মাধ্যমে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এরর জন্য নিচের সফটওয়্যার/অ্যাপগুলো দেখুন—
Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money.
উল্লেখিত অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি মোবাইলের টাকা আয় করতে পারবেন। যেকোনো একটি অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করুন। একসঙ্গে অনেকগুলো নিয়ে কাজ করতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাবেন। যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করবেন, সেটা মোবাইল ডিভাইসে ডাউনলোড করে নিন।
এরপর অ্যাপটি ওপেন করে তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে আপনাকে কাজ করতে হবে। এখান থেকে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আয় করা টাকা খুব সহজেই বিকাশ ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া আপনি আরও কিছু অ্যাপ ফলো করতে পারেন, যদি আপনার ইচ্ছা থাকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
ফেসবুকে থেকে টাকা আয়
আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফেসবুক থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধু আপনার জানতে হবে সঠিক পথ। সত্যি বলতে অনেক উপায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয়ের। আপনি ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগবে, ফেসবুক গ্রুপে কী করে ইনকাম করবেন? আপনি গ্রুপে কাজ করতে চাইলে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে। আর যদি পেজে কাজ করতে চান, তাহলে পেজ খুলতে হবে। সেখানে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট বিক্রয় করা, অন্যের পেজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন, ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল শেয়ার করেও আপনি আয় করতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ হবে বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করা এবং তারপর ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করার চেষ্টা করা। এভাবে আপনি সহজেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে একটা কমিশন পেতে পারেন।
আরেকটি হচ্ছে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ এবং অনেকের একের অধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্টও আছে। এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করেও কিছু টাকা উপার্জন করার পথ আপনার সামনে রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি বিক্রি করবেন, সেই অ্যাকাউন্টে ফ্রেন্ড থাকা জরুরি। যত বেশি ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার থাকবে, তত বেশি দাম দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করতে পারবেন।
মোবাইল গেমস খেলে আয়
ছাত্রদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে মোবাইল গেমস খেলে টাকা উপার্জন। যেমন ধরুন লুডু গেমস। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা আয় করছে অনেকেই। এ ক্ষেত্রেও আপনার প্রথম যে জিনিসটি দরকার, সেটা হচ্ছে একটি স্মার্ট Android মোবাইল ফোন। এই গেমস খেলে আপনি নিজের হাত খরচ খুব ভালো করেই চালাতে পারবেন।
আপনি এ বিষয়ে আগ্রহী হলে আজই লুডু গেমসটি ডাউনলোড করতে পারেন। তারপর লুডু খেলায় বিজয়ী হলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পাবেন।
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ওয়েবসাইট
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট দিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল/নিউজ বা গ্রাফিকসের কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
কীভাবে পারবেন কাজ করতে? ধরুন, আপনি যদি হতভাগা ডটকম ওয়েবসাইটে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে সেখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে আপনাকে আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার, লিংক রেফারেল—এই ধরনের কাজগুলো করতে হবে। এভাবেই আপনি চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
আপনি দুই প্রক্রিয়ায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। যেমন—ই-মেইল দিয়ে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে। যেকোনো একটি বেছে নিন। নিচের নিয়মগুলো দেখলে আপনার এই কাজটি আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে—
Name:
Username:
E-mail Address:
Password:
Confirm Password:
Register:
উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মোবাইলে আয়
আমরা সবাই হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে জানি। আবার অনেকেই এই বিষয়ে অজ্ঞ। তবে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ভাবতে হবে না কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের কথা! আমাদের দেশে, এমনকি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের প্রোডাক্ট বেশি বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নেয়। যেমন, আমাজন, ফ্লিপকার্টসহ আরও কিছু বড় সাইট রয়েছে, যারা সব সময় চায় সব থেকে বেশি সেল করতে।
এই সাইটগুলো সেল বাড়াতে অন্যদের সুযোগ করে দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে। আর এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে যে মানুষটি বা যারা প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিচ্ছে, তারা সেখান থেকে কিছু টাকা প্রফিট/কমিশন পায়। মোবাইল দিয়েই এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন। এই সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি।
এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে Amazon, eBay Partners, Shopify, Click-bank, Awin, CJ Affiliate, Rakuten Affiliate Network, AvanGate and LinkConnector. বাংলাদেশের অনেকগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে Apsarah অন্যতম। সেখানে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনভিত্তিক আনলিমিটেড আয় করতে পারেন।
এ ছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম, শর্ট লিংক শেয়ার করে অনলাইন ইনকাম, অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম, ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ দিয়ে ঘরে বসে আয়, পিটিসি সাইট থেকে ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শেয়ার করে ইনকাম এবং আরও অনেক রকম পথ রয়েছে, যা অনুসরণ করলে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
আপনার স্মার্টফোনটি কতটা কাজের, সেটা নিশ্চয় এখন বুঝতে পারছেন। এভাবেই আমাদের দেওয়া আইডিয়াগুলো ফলো করে আপনি চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে আয় সম্পর্কিত পড়ুন:

যুগ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লাইফস্টাইলও পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দিনের পর দিন আমরা নতুন নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তন করছি। স্মার্টফোন হচ্ছে বিশাল পরিবর্তনের একটা মূল মাধ্যম, যার সঠিক ব্যবহারে আপনি করতে পারেন আপনার স্বপ্ন পূরণ।
কেমন হয়, যদি জানেন যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাইলে আপনি আয় করতে পারবেন? আজকের লেখাটি এ নিয়েই। পুরো লেখায় আমরা কথা বলব ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার নানা উপায় নিয়ে।
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো লেখাটি পড়তে হবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আজ আমরা কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা থেকে আপনিও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়। আসুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই কীভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়—
মোবাইলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ভেবে কখনোই আপনার ভাবা উচিত নয় যে, আপনি খুবই সহজে এই কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করতে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে পারে আপনার আয়ের উৎস।
কী কী লাগবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার জন্য?
মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে আমাদের খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। সামান্য কিছু বিষয় থাকলেই আপনি আজই শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয়—
মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন
ইন্টারনেট কানেকশন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ের অনলাইনে অ্যাপ
আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে, যারা কর্মহীন এবং কাজ খোঁজার অপেক্ষায় বেকার বসে আছে। আপনি যদি চান ঘরে বসে সহজে কিছু টাকা আয় করতে, তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট না করে অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য খুলে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন টাকা উপার্জন? সমাধান হচ্ছে, মোবাইল অ্যাপ! আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনার অবশ্যই চেষ্টা থাকতে হবে। আপনি যদি সত্যিই মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনার লাগবে একটি স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা
আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে সফটওয়্যার/ অ্যাপ দিয়েও টাকা ইনকাম করার পথ বের করতে পারবেন। আর এই পথ সম্পর্কে জানাতেই আমাদের এই লেখা।
এ ধরনের অনেক রকম সফটওয়্যার আছে। তবে কোন সফটওয়্যার থেকে আপনার ইনকাম হতে পারে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। শুধু সফটওয়্যার সম্পর্কে জানলে হবে না। সঙ্গে এই সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা উপার্জনের উপায় সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে। দিনে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে কিছু অ্যাপের মাধ্যমে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এরর জন্য নিচের সফটওয়্যার/অ্যাপগুলো দেখুন—
Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money.
উল্লেখিত অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি মোবাইলের টাকা আয় করতে পারবেন। যেকোনো একটি অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করুন। একসঙ্গে অনেকগুলো নিয়ে কাজ করতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাবেন। যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করবেন, সেটা মোবাইল ডিভাইসে ডাউনলোড করে নিন।
এরপর অ্যাপটি ওপেন করে তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে আপনাকে কাজ করতে হবে। এখান থেকে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আয় করা টাকা খুব সহজেই বিকাশ ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া আপনি আরও কিছু অ্যাপ ফলো করতে পারেন, যদি আপনার ইচ্ছা থাকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
ফেসবুকে থেকে টাকা আয়
আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফেসবুক থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধু আপনার জানতে হবে সঠিক পথ। সত্যি বলতে অনেক উপায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয়ের। আপনি ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগবে, ফেসবুক গ্রুপে কী করে ইনকাম করবেন? আপনি গ্রুপে কাজ করতে চাইলে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে। আর যদি পেজে কাজ করতে চান, তাহলে পেজ খুলতে হবে। সেখানে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট বিক্রয় করা, অন্যের পেজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন, ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল শেয়ার করেও আপনি আয় করতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ হবে বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করা এবং তারপর ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করার চেষ্টা করা। এভাবে আপনি সহজেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে একটা কমিশন পেতে পারেন।
আরেকটি হচ্ছে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ এবং অনেকের একের অধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্টও আছে। এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করেও কিছু টাকা উপার্জন করার পথ আপনার সামনে রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি বিক্রি করবেন, সেই অ্যাকাউন্টে ফ্রেন্ড থাকা জরুরি। যত বেশি ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার থাকবে, তত বেশি দাম দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করতে পারবেন।
মোবাইল গেমস খেলে আয়
ছাত্রদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে মোবাইল গেমস খেলে টাকা উপার্জন। যেমন ধরুন লুডু গেমস। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা আয় করছে অনেকেই। এ ক্ষেত্রেও আপনার প্রথম যে জিনিসটি দরকার, সেটা হচ্ছে একটি স্মার্ট Android মোবাইল ফোন। এই গেমস খেলে আপনি নিজের হাত খরচ খুব ভালো করেই চালাতে পারবেন।
আপনি এ বিষয়ে আগ্রহী হলে আজই লুডু গেমসটি ডাউনলোড করতে পারেন। তারপর লুডু খেলায় বিজয়ী হলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পাবেন।
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ওয়েবসাইট
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট দিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল/নিউজ বা গ্রাফিকসের কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
কীভাবে পারবেন কাজ করতে? ধরুন, আপনি যদি হতভাগা ডটকম ওয়েবসাইটে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে সেখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে আপনাকে আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার, লিংক রেফারেল—এই ধরনের কাজগুলো করতে হবে। এভাবেই আপনি চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
আপনি দুই প্রক্রিয়ায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। যেমন—ই-মেইল দিয়ে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে। যেকোনো একটি বেছে নিন। নিচের নিয়মগুলো দেখলে আপনার এই কাজটি আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে—
Name:
Username:
E-mail Address:
Password:
Confirm Password:
Register:
উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মোবাইলে আয়
আমরা সবাই হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে জানি। আবার অনেকেই এই বিষয়ে অজ্ঞ। তবে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ভাবতে হবে না কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের কথা! আমাদের দেশে, এমনকি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের প্রোডাক্ট বেশি বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নেয়। যেমন, আমাজন, ফ্লিপকার্টসহ আরও কিছু বড় সাইট রয়েছে, যারা সব সময় চায় সব থেকে বেশি সেল করতে।
এই সাইটগুলো সেল বাড়াতে অন্যদের সুযোগ করে দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে। আর এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে যে মানুষটি বা যারা প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিচ্ছে, তারা সেখান থেকে কিছু টাকা প্রফিট/কমিশন পায়। মোবাইল দিয়েই এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন। এই সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি।
এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে Amazon, eBay Partners, Shopify, Click-bank, Awin, CJ Affiliate, Rakuten Affiliate Network, AvanGate and LinkConnector. বাংলাদেশের অনেকগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে Apsarah অন্যতম। সেখানে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনভিত্তিক আনলিমিটেড আয় করতে পারেন।
এ ছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম, শর্ট লিংক শেয়ার করে অনলাইন ইনকাম, অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম, ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ দিয়ে ঘরে বসে আয়, পিটিসি সাইট থেকে ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শেয়ার করে ইনকাম এবং আরও অনেক রকম পথ রয়েছে, যা অনুসরণ করলে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
আপনার স্মার্টফোনটি কতটা কাজের, সেটা নিশ্চয় এখন বুঝতে পারছেন। এভাবেই আমাদের দেওয়া আইডিয়াগুলো ফলো করে আপনি চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে আয় সম্পর্কিত পড়ুন:

যুগ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লাইফস্টাইলও পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দিনের পর দিন আমরা নতুন নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তন করছি। স্মার্টফোন হচ্ছে বিশাল পরিবর্তনের একটা মূল মাধ্যম, যার সঠিক ব্যবহারে আপনি করতে পারেন আপনার স্বপ্ন পূরণ।
কেমন হয়, যদি জানেন যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাইলে আপনি আয় করতে পারবেন? আজকের লেখাটি এ নিয়েই। পুরো লেখায় আমরা কথা বলব ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার নানা উপায় নিয়ে।
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো লেখাটি পড়তে হবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আজ আমরা কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা থেকে আপনিও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়। আসুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই কীভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়—
মোবাইলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ভেবে কখনোই আপনার ভাবা উচিত নয় যে, আপনি খুবই সহজে এই কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করতে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে পারে আপনার আয়ের উৎস।
কী কী লাগবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার জন্য?
মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে আমাদের খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। সামান্য কিছু বিষয় থাকলেই আপনি আজই শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয়—
মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন
ইন্টারনেট কানেকশন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ের অনলাইনে অ্যাপ
আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে, যারা কর্মহীন এবং কাজ খোঁজার অপেক্ষায় বেকার বসে আছে। আপনি যদি চান ঘরে বসে সহজে কিছু টাকা আয় করতে, তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট না করে অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য খুলে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন টাকা উপার্জন? সমাধান হচ্ছে, মোবাইল অ্যাপ! আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনার অবশ্যই চেষ্টা থাকতে হবে। আপনি যদি সত্যিই মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনার লাগবে একটি স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা
আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে সফটওয়্যার/ অ্যাপ দিয়েও টাকা ইনকাম করার পথ বের করতে পারবেন। আর এই পথ সম্পর্কে জানাতেই আমাদের এই লেখা।
এ ধরনের অনেক রকম সফটওয়্যার আছে। তবে কোন সফটওয়্যার থেকে আপনার ইনকাম হতে পারে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। শুধু সফটওয়্যার সম্পর্কে জানলে হবে না। সঙ্গে এই সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা উপার্জনের উপায় সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে। দিনে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে কিছু অ্যাপের মাধ্যমে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এরর জন্য নিচের সফটওয়্যার/অ্যাপগুলো দেখুন—
Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money.
উল্লেখিত অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি মোবাইলের টাকা আয় করতে পারবেন। যেকোনো একটি অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করুন। একসঙ্গে অনেকগুলো নিয়ে কাজ করতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাবেন। যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করবেন, সেটা মোবাইল ডিভাইসে ডাউনলোড করে নিন।
এরপর অ্যাপটি ওপেন করে তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে আপনাকে কাজ করতে হবে। এখান থেকে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আয় করা টাকা খুব সহজেই বিকাশ ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া আপনি আরও কিছু অ্যাপ ফলো করতে পারেন, যদি আপনার ইচ্ছা থাকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
ফেসবুকে থেকে টাকা আয়
আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফেসবুক থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধু আপনার জানতে হবে সঠিক পথ। সত্যি বলতে অনেক উপায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয়ের। আপনি ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগবে, ফেসবুক গ্রুপে কী করে ইনকাম করবেন? আপনি গ্রুপে কাজ করতে চাইলে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে। আর যদি পেজে কাজ করতে চান, তাহলে পেজ খুলতে হবে। সেখানে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট বিক্রয় করা, অন্যের পেজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন, ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল শেয়ার করেও আপনি আয় করতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ হবে বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করা এবং তারপর ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করার চেষ্টা করা। এভাবে আপনি সহজেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে একটা কমিশন পেতে পারেন।
আরেকটি হচ্ছে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ এবং অনেকের একের অধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্টও আছে। এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করেও কিছু টাকা উপার্জন করার পথ আপনার সামনে রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি বিক্রি করবেন, সেই অ্যাকাউন্টে ফ্রেন্ড থাকা জরুরি। যত বেশি ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার থাকবে, তত বেশি দাম দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করতে পারবেন।
মোবাইল গেমস খেলে আয়
ছাত্রদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে মোবাইল গেমস খেলে টাকা উপার্জন। যেমন ধরুন লুডু গেমস। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা আয় করছে অনেকেই। এ ক্ষেত্রেও আপনার প্রথম যে জিনিসটি দরকার, সেটা হচ্ছে একটি স্মার্ট Android মোবাইল ফোন। এই গেমস খেলে আপনি নিজের হাত খরচ খুব ভালো করেই চালাতে পারবেন।
আপনি এ বিষয়ে আগ্রহী হলে আজই লুডু গেমসটি ডাউনলোড করতে পারেন। তারপর লুডু খেলায় বিজয়ী হলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পাবেন।
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ওয়েবসাইট
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট দিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল/নিউজ বা গ্রাফিকসের কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
কীভাবে পারবেন কাজ করতে? ধরুন, আপনি যদি হতভাগা ডটকম ওয়েবসাইটে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে সেখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে আপনাকে আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার, লিংক রেফারেল—এই ধরনের কাজগুলো করতে হবে। এভাবেই আপনি চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
আপনি দুই প্রক্রিয়ায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। যেমন—ই-মেইল দিয়ে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে। যেকোনো একটি বেছে নিন। নিচের নিয়মগুলো দেখলে আপনার এই কাজটি আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে—
Name:
Username:
E-mail Address:
Password:
Confirm Password:
Register:
উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মোবাইলে আয়
আমরা সবাই হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে জানি। আবার অনেকেই এই বিষয়ে অজ্ঞ। তবে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ভাবতে হবে না কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের কথা! আমাদের দেশে, এমনকি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের প্রোডাক্ট বেশি বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নেয়। যেমন, আমাজন, ফ্লিপকার্টসহ আরও কিছু বড় সাইট রয়েছে, যারা সব সময় চায় সব থেকে বেশি সেল করতে।
এই সাইটগুলো সেল বাড়াতে অন্যদের সুযোগ করে দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে। আর এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে যে মানুষটি বা যারা প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিচ্ছে, তারা সেখান থেকে কিছু টাকা প্রফিট/কমিশন পায়। মোবাইল দিয়েই এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন। এই সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি।
এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে Amazon, eBay Partners, Shopify, Click-bank, Awin, CJ Affiliate, Rakuten Affiliate Network, AvanGate and LinkConnector. বাংলাদেশের অনেকগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে Apsarah অন্যতম। সেখানে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনভিত্তিক আনলিমিটেড আয় করতে পারেন।
এ ছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম, শর্ট লিংক শেয়ার করে অনলাইন ইনকাম, অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম, ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ দিয়ে ঘরে বসে আয়, পিটিসি সাইট থেকে ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শেয়ার করে ইনকাম এবং আরও অনেক রকম পথ রয়েছে, যা অনুসরণ করলে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
আপনার স্মার্টফোনটি কতটা কাজের, সেটা নিশ্চয় এখন বুঝতে পারছেন। এভাবেই আমাদের দেওয়া আইডিয়াগুলো ফলো করে আপনি চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে আয় সম্পর্কিত পড়ুন:

যুগ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লাইফস্টাইলও পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দিনের পর দিন আমরা নতুন নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তন করছি। স্মার্টফোন হচ্ছে বিশাল পরিবর্তনের একটা মূল মাধ্যম, যার সঠিক ব্যবহারে আপনি করতে পারেন আপনার স্বপ্ন পূরণ।
কেমন হয়, যদি জানেন যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাইলে আপনি আয় করতে পারবেন? আজকের লেখাটি এ নিয়েই। পুরো লেখায় আমরা কথা বলব ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার নানা উপায় নিয়ে।
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো লেখাটি পড়তে হবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আজ আমরা কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা থেকে আপনিও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়। আসুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই কীভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়—
মোবাইলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ভেবে কখনোই আপনার ভাবা উচিত নয় যে, আপনি খুবই সহজে এই কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করতে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে পারে আপনার আয়ের উৎস।
কী কী লাগবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার জন্য?
মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে আমাদের খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। সামান্য কিছু বিষয় থাকলেই আপনি আজই শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয়—
মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন
ইন্টারনেট কানেকশন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ের অনলাইনে অ্যাপ
আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে, যারা কর্মহীন এবং কাজ খোঁজার অপেক্ষায় বেকার বসে আছে। আপনি যদি চান ঘরে বসে সহজে কিছু টাকা আয় করতে, তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট না করে অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য খুলে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন টাকা উপার্জন? সমাধান হচ্ছে, মোবাইল অ্যাপ! আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনার অবশ্যই চেষ্টা থাকতে হবে। আপনি যদি সত্যিই মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনার লাগবে একটি স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা
আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে সফটওয়্যার/ অ্যাপ দিয়েও টাকা ইনকাম করার পথ বের করতে পারবেন। আর এই পথ সম্পর্কে জানাতেই আমাদের এই লেখা।
এ ধরনের অনেক রকম সফটওয়্যার আছে। তবে কোন সফটওয়্যার থেকে আপনার ইনকাম হতে পারে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। শুধু সফটওয়্যার সম্পর্কে জানলে হবে না। সঙ্গে এই সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা উপার্জনের উপায় সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে। দিনে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে কিছু অ্যাপের মাধ্যমে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এরর জন্য নিচের সফটওয়্যার/অ্যাপগুলো দেখুন—
Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money.
উল্লেখিত অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি মোবাইলের টাকা আয় করতে পারবেন। যেকোনো একটি অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করুন। একসঙ্গে অনেকগুলো নিয়ে কাজ করতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাবেন। যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করবেন, সেটা মোবাইল ডিভাইসে ডাউনলোড করে নিন।
এরপর অ্যাপটি ওপেন করে তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে আপনাকে কাজ করতে হবে। এখান থেকে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আয় করা টাকা খুব সহজেই বিকাশ ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া আপনি আরও কিছু অ্যাপ ফলো করতে পারেন, যদি আপনার ইচ্ছা থাকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
ফেসবুকে থেকে টাকা আয়
আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফেসবুক থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধু আপনার জানতে হবে সঠিক পথ। সত্যি বলতে অনেক উপায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয়ের। আপনি ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগবে, ফেসবুক গ্রুপে কী করে ইনকাম করবেন? আপনি গ্রুপে কাজ করতে চাইলে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে। আর যদি পেজে কাজ করতে চান, তাহলে পেজ খুলতে হবে। সেখানে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট বিক্রয় করা, অন্যের পেজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন, ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল শেয়ার করেও আপনি আয় করতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ হবে বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করা এবং তারপর ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করার চেষ্টা করা। এভাবে আপনি সহজেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে একটা কমিশন পেতে পারেন।
আরেকটি হচ্ছে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ এবং অনেকের একের অধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্টও আছে। এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করেও কিছু টাকা উপার্জন করার পথ আপনার সামনে রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি বিক্রি করবেন, সেই অ্যাকাউন্টে ফ্রেন্ড থাকা জরুরি। যত বেশি ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার থাকবে, তত বেশি দাম দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করতে পারবেন।
মোবাইল গেমস খেলে আয়
ছাত্রদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে মোবাইল গেমস খেলে টাকা উপার্জন। যেমন ধরুন লুডু গেমস। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা আয় করছে অনেকেই। এ ক্ষেত্রেও আপনার প্রথম যে জিনিসটি দরকার, সেটা হচ্ছে একটি স্মার্ট Android মোবাইল ফোন। এই গেমস খেলে আপনি নিজের হাত খরচ খুব ভালো করেই চালাতে পারবেন।
আপনি এ বিষয়ে আগ্রহী হলে আজই লুডু গেমসটি ডাউনলোড করতে পারেন। তারপর লুডু খেলায় বিজয়ী হলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পাবেন।
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ওয়েবসাইট
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট দিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল/নিউজ বা গ্রাফিকসের কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
কীভাবে পারবেন কাজ করতে? ধরুন, আপনি যদি হতভাগা ডটকম ওয়েবসাইটে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে সেখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে আপনাকে আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার, লিংক রেফারেল—এই ধরনের কাজগুলো করতে হবে। এভাবেই আপনি চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
আপনি দুই প্রক্রিয়ায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। যেমন—ই-মেইল দিয়ে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে। যেকোনো একটি বেছে নিন। নিচের নিয়মগুলো দেখলে আপনার এই কাজটি আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে—
Name:
Username:
E-mail Address:
Password:
Confirm Password:
Register:
উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মোবাইলে আয়
আমরা সবাই হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে জানি। আবার অনেকেই এই বিষয়ে অজ্ঞ। তবে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ভাবতে হবে না কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের কথা! আমাদের দেশে, এমনকি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের প্রোডাক্ট বেশি বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নেয়। যেমন, আমাজন, ফ্লিপকার্টসহ আরও কিছু বড় সাইট রয়েছে, যারা সব সময় চায় সব থেকে বেশি সেল করতে।
এই সাইটগুলো সেল বাড়াতে অন্যদের সুযোগ করে দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে। আর এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে যে মানুষটি বা যারা প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিচ্ছে, তারা সেখান থেকে কিছু টাকা প্রফিট/কমিশন পায়। মোবাইল দিয়েই এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন। এই সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি।
এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে Amazon, eBay Partners, Shopify, Click-bank, Awin, CJ Affiliate, Rakuten Affiliate Network, AvanGate and LinkConnector. বাংলাদেশের অনেকগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে Apsarah অন্যতম। সেখানে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনভিত্তিক আনলিমিটেড আয় করতে পারেন।
এ ছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম, শর্ট লিংক শেয়ার করে অনলাইন ইনকাম, অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম, ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ দিয়ে ঘরে বসে আয়, পিটিসি সাইট থেকে ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শেয়ার করে ইনকাম এবং আরও অনেক রকম পথ রয়েছে, যা অনুসরণ করলে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
আপনার স্মার্টফোনটি কতটা কাজের, সেটা নিশ্চয় এখন বুঝতে পারছেন। এভাবেই আমাদের দেওয়া আইডিয়াগুলো ফলো করে আপনি চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে আয় সম্পর্কিত পড়ুন:

একসময় বিশ্বক্ষমতার হিসাব কষা হতো অস্ত্রের সংখ্যা কিংবা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যানে। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে সেই সমীকরণ বদলে গেছে। এখন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, চিপ, রোবট, মহাকাশ, বৈদ্যুতিক গাড়ি ও তথ্যের নিয়ন্ত্রণ।
১৪ ঘণ্টা আগে
গুগল তাদের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল সেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহারে আরও জোর দিচ্ছে। এরই মধ্যে গুগলের অনেক অ্যাপে এআই যুক্ত হয়েছে। এসব এআই টুলের কাজ আলাদা আলাদা।
১৪ ঘণ্টা আগে
বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি (সিএটিএল) এবং গোশন হাই টেক নামের চীনের দুই প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে এবার জাহাজ নির্মাণে নামছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
এক্সপ্রেস-ভিপিএন এবং পোলফিশের সমীক্ষা বলছে, একজন গড়পড়তা মানুষ ছয়টি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। আরও অবাক করার বিষয় হলো, ৪৩ শতাংশ মানুষ স্বীকার করেছেন, তাঁদের পাসওয়ার্ড তাঁদের প্রিয়জনেরা সহজে আন্দাজ করে ফেলতে পারবে।
১৬ ঘণ্টা আগেপল্লব শাহরিয়ার

একসময় বিশ্বক্ষমতার হিসাব কষা হতো অস্ত্রের সংখ্যা কিংবা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যানে। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে সেই সমীকরণ বদলে গেছে। এখন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, চিপ, রোবট, মহাকাশ, বৈদ্যুতিক গাড়ি ও তথ্যের নিয়ন্ত্রণ। এই প্রযুক্তির ময়দানেই মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে দুই পরাশক্তি—যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের প্রতীক হয়ে উঠেছে বহু দশক ধরে। অন্যদিকে চীন দেখিয়ে দিয়েছে পরিকল্পনা আর গতির সমন্বয়ে কত দ্রুত প্রযুক্তিকে বাস্তব শক্তিতে রূপ দেওয়া যায়। ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে এই দুই দেশের প্রযুক্তি ব্যবসা আর উদ্ভাবনের চিত্র দেখলে পরিষ্কার বোঝা যায়, এটা কোনো একতরফা লড়াই নয়। যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে মৌলিক গবেষণা, এআই সফটওয়্যার ও স্টার্টআপ সংস্কৃতিতে। আবার চীন এগিয়ে রয়েছে উৎপাদন, বাস্তব প্রয়োগ এবং প্রযুক্তিকে জাতীয় কৌশলের অংশ বানানোয়।
এআই প্রযুক্তিতে এগিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, পিছিয়ে থেকেও বিপজ্জনক চীন
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন প্রযুক্তির বড় যুদ্ধক্ষেত্র। কে আগে ভালো এআই বানাবে, সেটা এখন আর শুধু ব্যবসার প্রশ্ন নয়; এটা ক্ষমতা, নিরাপত্তা আর ভবিষ্যৎ প্রভাবেরও প্রশ্ন। ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে যদি যুক্তরাষ্ট্র আর চীনের দিকে তাকাই, তাহলে একটা অদ্ভুত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতা চোখে পড়ে। আর তা হলো, যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্টভাবে এআই প্রযুক্তিতে এগিয়ে রয়েছে।
এ ছাড়া চীন পিছিয়েও ভীষণভাবে বিপজ্জনক!এআই উদ্ভাবনের মূল শিকড় এখনো মূলত যুক্তরাষ্ট্রে। বড় ভাষা মডেল, জেনারেটিভ এআই, মাল্টিমোডাল সিস্টেম—এই ধারণাগুলোর জন্ম, বিকাশ আর পরিপক্বতা বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রে হয়েছে। শুধু প্রযুক্তি নয়, এর পেছনে আরও আছে গবেষণা, বিশ্ববিদ্যালয় ও শিল্পের সংযোগ, ঝুঁকি নেওয়ার সাহস এবং বিশাল বিনিয়োগ। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে এআই দ্রুত গবেষণা থেকে পণ্যে রূপ নেয়। নতুন কোনো ধারণা জন্মানোর পর সেটাকে স্টার্টআপ, সফটওয়্যার বা প্ল্যাটফর্মে পরিণত করতে খুব বেশি সময় লাগে না।
এআই সফটওয়্যারগুলোর নিয়ন্ত্রণ, বিশ্বের প্রভাবশালী এআই প্ল্যাটফর্ম, ডেভেলপার টুলস আর ক্লাউড অবকাঠামোর বড় অংশই যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। এর মানে শুধু ভালো এআই বানানো নয়, বরং বিশ্ব কীভাবে এআই ব্যবহার করবে, সেটার মানদণ্ডও তারা ঠিক করছে। কিন্তু চীনের এআই যাত্রা একেবারে ভিন্ন পথে। চীন হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের মতো সবচেয়ে উন্নত কিংবা সৃজনশীল এআই এখনো বানাতে পারেনি। কিন্তু তারা যেটা করেছে, সেটাই তাদের সবচেয়ে বিপজ্জনক করে তুলেছে। এআই প্রযুক্তিকে তারা দ্রুত, ব্যাপক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বাস্তবে নামিয়েছে।
চীনে এআই কোনো পরীক্ষাগারের বিষয় নয়; এটা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থায়, কারখানায় উৎপাদনে, সরকারি প্রশাসনে, নজরদারি ব্যবস্থায় আর সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ঢুকে গেছে। বিশাল জনসংখ্যা আর ডেটার সুবিধা নিয়ে চীন এআই প্রশিক্ষণ ও প্রয়োগে এমন স্কেল তৈরি করেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে অনেক সময় সম্ভব হয় না।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, চীনে এআই প্রযুক্তির উন্নয়ন শুধু ব্যবসার হাতে নেই। রাষ্ট্র সরাসরি এই খেলায় আছে। এতে গতি বেড়েছে, সিদ্ধান্ত দ্রুত হয়েছে, আর প্রযুক্তি সরাসরি জাতীয় কৌশলের অংশ হয়ে উঠেছে। ঠিক এখানেই চীন পিছিয়ে থেকেও হয়ে গেছে বিপজ্জনক।
চিপ যুদ্ধ: এই লড়াই এআইয়ের ভবিষ্যৎ কেন ঠিক করবে
এআই নিয়ে সব কথা এসে ঠেকে যায় যে বিষয়ে, তার নাম চিপ। যত বুদ্ধিমান অ্যালগরিদমই বানানো হোক, শক্তিশালী চিপ ছাড়া এআই আসলে অচল। তাই যুক্তরাষ্ট্র আর চীনের প্রযুক্তি প্রতিযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল যুদ্ধটা হচ্ছে এই সেমিকন্ডাক্টর কিংবা চিপ নিয়ে।
এ মুহূর্তে বাস্তবতা হলো, চিপের দুনিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে আছে; বিশেষ করে এআইয়ের জন্য প্রয়োজনীয় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন প্রসেসর, ডিজাইন সফটওয়্যার আর আর্কিটেকচারের বড় অংশ এখনো আমেরিকান প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে। ফলে বিশ্বজুড়ে যত আধুনিক এআই তৈরি হচ্ছে, তার মস্তিষ্কের বড় অংশই কোনো না কোনোভাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল।
এই এগিয়ে থাকার কারণ শুধু প্রযুক্তি নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ ইকোসিস্টেম। গবেষণা, ডিজাইন, সফটওয়্যার টুল, ক্লাউড অবকাঠামো—দেশটিতে সব একসঙ্গে কাজ করছে। ফলে নতুন এআই মডেল তৈরি করতে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে আছে দ্রুততা ও স্থায়িত্ব—দুটোই।
চীনের সমস্যা শুরু এখানেই, আর তাই এখান থেকে তাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। কারণ, চীন খুব ভালোভাবে বুঝে গেছে যে তারা যদি চিপের ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকে, তাহলে এআইতে সত্যিকারের স্বাধীনতা কখনোই আসবে না। তাই ২০২৫ সালে চীন যা করছে, সেটা হলো সরাসরি প্রযুক্তিগত বাধা ভাঙার চেষ্টা না করে; বরং বিকল্প পথ তৈরি করা।
চীন এখন চিপের ক্ষেত্রে ধাপে ধাপে স্বনির্ভর হওয়ার কৌশল নিয়েছে। উন্নত চিপে সীমাবদ্ধতা থাকলেও তারা মাঝারি ক্ষমতার চিপকে বড় পরিসরে ব্যবহার করে এআই চালানোর পদ্ধতি তৈরি করছে। এটা আপাতদৃষ্টে দুর্বলতা মনে হলেও আসলে এটা ভিন্নধর্মী শক্তি। এতে চীন এমন এআই সিস্টেম বানাতে শিখছে, যেগুলো কম খরচে, কম রিসোর্সে কাজ করতে পারে। ভবিষ্যতে এই দক্ষতাই বড় সুবিধা হয়ে উঠতে পারে; বিশেষ করে উন্নয়নশীল বাজারে।
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ। চীনে চিপ উন্নয়ন শুধু বেসরকারি খাতের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়নি। সরাসরি অর্থ, নীতি আর দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে রাষ্ট্র। এতে ফল আসতে সময় লাগলেও ধারাবাহিকতা নষ্ট হচ্ছে না। এই চিপ যুদ্ধের প্রভাব সরাসরি এআইয়ের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দেবে। কারণ, যে দেশ বেশি শক্তিশালী ও সহজলভ্য চিপ বানাতে পারবে, সে দেশই বেশি এআই প্রশিক্ষণ চালাতে পারবে, দ্রুত নতুন মডেল আনতে পারবে এবং বিশ্ববাজারে নিজের মানদণ্ড চাপিয়ে দিতে পারবে।
ডিফেন্স টেক ও সাইবার নিরাপত্তা
প্রযুক্তির আরও একটি ক্ষেত্র আছে, যা সরাসরি জাতীয় নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক প্রভাবকে আঘাত বা শক্তি দিতে পারে। এটি হলো ডিফেন্স টেক ও সাইবার নিরাপত্তা। ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রতিযোগিতা এখানেও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের শক্তি এখানে এসেছে দুটো দিক থেকে। প্রথমত, উচ্চমানের গবেষণা এবং উদ্ভাবনের ওপর ভিত্তি করে। এআই-চালিত ড্রোন, নজরদারি প্রযুক্তি, আধুনিক স্যাটেলাইট সিস্টেম এবং প্রতিরক্ষা-সম্পর্কিত সেন্সর—এসব ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এখনো বিশ্বনেতা। দ্বিতীয়ত হলো, অভিজ্ঞতা। দীর্ঘমেয়াদি প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের ইতিহাস এবং বহুজাতিক সহযোগিতা যুক্তরাষ্ট্রকে এগিয়ে রেখেছে; বিশেষ করে জটিল সাইবার ডিফেন্স এবং মহাকাশভিত্তিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে।
অন্যদিকে চীনের কৌশল আলাদা। তারা এখানে দ্রুততা ও পরিসরকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনা এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে চীন দ্রুত নতুন প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। সাইবার নিরাপত্তায় চীন এখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার্যকর কার্যক্রম চালাচ্ছে। এটি শুধু আক্রমণাত্মক নয়, প্রতিরক্ষা ও নজরদারিতেও সমানভাবে শক্তিশালী।
ভবিষ্যতের প্রযুক্তি দৌড়ে কারা এগিয়ে
২০২৫ সালে প্রযুক্তি লড়াই শুধু উদ্ভাবনের নয়; এটি ক্ষমতা, বাজার নিয়ন্ত্রণ এবং জাতীয় কৌশলের প্রতিফলন। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রতিযোগিতা অনেকটা দুই ভিন্ন পথের গল্প—একটি দেশ স্বাধীন উদ্ভাবন ও স্টার্টআপের ওপর নির্ভরশীল, অন্যটি রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনা ও দ্রুত বাস্তবায়নের কৌশলে এগিয়ে।
এই দ্বন্দ্ব একে অপরকে বাতিল করে না; বরং দুই দেশের প্রযুক্তি প্রতিযোগিতা আরও ধারালো ও বৈচিত্র্যপূর্ণ করে। ভবিষ্যতের প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন + বাস্তবায়ন + নিরাপত্তা—এই তিনের সমন্বয় যে দেশ ভালো করতে পারবে, সেই দেশ আগামী দশকের প্রযুক্তিগত প্রভাব নির্ধারণ করবে। সংক্ষেপে, ২০২৫ সালের প্রযুক্তি মানচিত্র বলছে, উদ্ভাবনের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র, বাস্তব প্রয়োগের দিক থেকে চীন, আর বিশ্ব এই দুই শক্তির প্রতিযোগিতার মধ্যে টেকসই প্রযুক্তি ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছে।

একসময় বিশ্বক্ষমতার হিসাব কষা হতো অস্ত্রের সংখ্যা কিংবা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যানে। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে সেই সমীকরণ বদলে গেছে। এখন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, চিপ, রোবট, মহাকাশ, বৈদ্যুতিক গাড়ি ও তথ্যের নিয়ন্ত্রণ। এই প্রযুক্তির ময়দানেই মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে দুই পরাশক্তি—যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের প্রতীক হয়ে উঠেছে বহু দশক ধরে। অন্যদিকে চীন দেখিয়ে দিয়েছে পরিকল্পনা আর গতির সমন্বয়ে কত দ্রুত প্রযুক্তিকে বাস্তব শক্তিতে রূপ দেওয়া যায়। ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে এই দুই দেশের প্রযুক্তি ব্যবসা আর উদ্ভাবনের চিত্র দেখলে পরিষ্কার বোঝা যায়, এটা কোনো একতরফা লড়াই নয়। যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে মৌলিক গবেষণা, এআই সফটওয়্যার ও স্টার্টআপ সংস্কৃতিতে। আবার চীন এগিয়ে রয়েছে উৎপাদন, বাস্তব প্রয়োগ এবং প্রযুক্তিকে জাতীয় কৌশলের অংশ বানানোয়।
এআই প্রযুক্তিতে এগিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, পিছিয়ে থেকেও বিপজ্জনক চীন
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন প্রযুক্তির বড় যুদ্ধক্ষেত্র। কে আগে ভালো এআই বানাবে, সেটা এখন আর শুধু ব্যবসার প্রশ্ন নয়; এটা ক্ষমতা, নিরাপত্তা আর ভবিষ্যৎ প্রভাবেরও প্রশ্ন। ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে যদি যুক্তরাষ্ট্র আর চীনের দিকে তাকাই, তাহলে একটা অদ্ভুত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতা চোখে পড়ে। আর তা হলো, যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্টভাবে এআই প্রযুক্তিতে এগিয়ে রয়েছে।
এ ছাড়া চীন পিছিয়েও ভীষণভাবে বিপজ্জনক!এআই উদ্ভাবনের মূল শিকড় এখনো মূলত যুক্তরাষ্ট্রে। বড় ভাষা মডেল, জেনারেটিভ এআই, মাল্টিমোডাল সিস্টেম—এই ধারণাগুলোর জন্ম, বিকাশ আর পরিপক্বতা বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রে হয়েছে। শুধু প্রযুক্তি নয়, এর পেছনে আরও আছে গবেষণা, বিশ্ববিদ্যালয় ও শিল্পের সংযোগ, ঝুঁকি নেওয়ার সাহস এবং বিশাল বিনিয়োগ। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে এআই দ্রুত গবেষণা থেকে পণ্যে রূপ নেয়। নতুন কোনো ধারণা জন্মানোর পর সেটাকে স্টার্টআপ, সফটওয়্যার বা প্ল্যাটফর্মে পরিণত করতে খুব বেশি সময় লাগে না।
এআই সফটওয়্যারগুলোর নিয়ন্ত্রণ, বিশ্বের প্রভাবশালী এআই প্ল্যাটফর্ম, ডেভেলপার টুলস আর ক্লাউড অবকাঠামোর বড় অংশই যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। এর মানে শুধু ভালো এআই বানানো নয়, বরং বিশ্ব কীভাবে এআই ব্যবহার করবে, সেটার মানদণ্ডও তারা ঠিক করছে। কিন্তু চীনের এআই যাত্রা একেবারে ভিন্ন পথে। চীন হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের মতো সবচেয়ে উন্নত কিংবা সৃজনশীল এআই এখনো বানাতে পারেনি। কিন্তু তারা যেটা করেছে, সেটাই তাদের সবচেয়ে বিপজ্জনক করে তুলেছে। এআই প্রযুক্তিকে তারা দ্রুত, ব্যাপক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বাস্তবে নামিয়েছে।
চীনে এআই কোনো পরীক্ষাগারের বিষয় নয়; এটা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থায়, কারখানায় উৎপাদনে, সরকারি প্রশাসনে, নজরদারি ব্যবস্থায় আর সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ঢুকে গেছে। বিশাল জনসংখ্যা আর ডেটার সুবিধা নিয়ে চীন এআই প্রশিক্ষণ ও প্রয়োগে এমন স্কেল তৈরি করেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে অনেক সময় সম্ভব হয় না।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, চীনে এআই প্রযুক্তির উন্নয়ন শুধু ব্যবসার হাতে নেই। রাষ্ট্র সরাসরি এই খেলায় আছে। এতে গতি বেড়েছে, সিদ্ধান্ত দ্রুত হয়েছে, আর প্রযুক্তি সরাসরি জাতীয় কৌশলের অংশ হয়ে উঠেছে। ঠিক এখানেই চীন পিছিয়ে থেকেও হয়ে গেছে বিপজ্জনক।
চিপ যুদ্ধ: এই লড়াই এআইয়ের ভবিষ্যৎ কেন ঠিক করবে
এআই নিয়ে সব কথা এসে ঠেকে যায় যে বিষয়ে, তার নাম চিপ। যত বুদ্ধিমান অ্যালগরিদমই বানানো হোক, শক্তিশালী চিপ ছাড়া এআই আসলে অচল। তাই যুক্তরাষ্ট্র আর চীনের প্রযুক্তি প্রতিযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল যুদ্ধটা হচ্ছে এই সেমিকন্ডাক্টর কিংবা চিপ নিয়ে।
এ মুহূর্তে বাস্তবতা হলো, চিপের দুনিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে আছে; বিশেষ করে এআইয়ের জন্য প্রয়োজনীয় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন প্রসেসর, ডিজাইন সফটওয়্যার আর আর্কিটেকচারের বড় অংশ এখনো আমেরিকান প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে। ফলে বিশ্বজুড়ে যত আধুনিক এআই তৈরি হচ্ছে, তার মস্তিষ্কের বড় অংশই কোনো না কোনোভাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল।
এই এগিয়ে থাকার কারণ শুধু প্রযুক্তি নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ ইকোসিস্টেম। গবেষণা, ডিজাইন, সফটওয়্যার টুল, ক্লাউড অবকাঠামো—দেশটিতে সব একসঙ্গে কাজ করছে। ফলে নতুন এআই মডেল তৈরি করতে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে আছে দ্রুততা ও স্থায়িত্ব—দুটোই।
চীনের সমস্যা শুরু এখানেই, আর তাই এখান থেকে তাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। কারণ, চীন খুব ভালোভাবে বুঝে গেছে যে তারা যদি চিপের ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকে, তাহলে এআইতে সত্যিকারের স্বাধীনতা কখনোই আসবে না। তাই ২০২৫ সালে চীন যা করছে, সেটা হলো সরাসরি প্রযুক্তিগত বাধা ভাঙার চেষ্টা না করে; বরং বিকল্প পথ তৈরি করা।
চীন এখন চিপের ক্ষেত্রে ধাপে ধাপে স্বনির্ভর হওয়ার কৌশল নিয়েছে। উন্নত চিপে সীমাবদ্ধতা থাকলেও তারা মাঝারি ক্ষমতার চিপকে বড় পরিসরে ব্যবহার করে এআই চালানোর পদ্ধতি তৈরি করছে। এটা আপাতদৃষ্টে দুর্বলতা মনে হলেও আসলে এটা ভিন্নধর্মী শক্তি। এতে চীন এমন এআই সিস্টেম বানাতে শিখছে, যেগুলো কম খরচে, কম রিসোর্সে কাজ করতে পারে। ভবিষ্যতে এই দক্ষতাই বড় সুবিধা হয়ে উঠতে পারে; বিশেষ করে উন্নয়নশীল বাজারে।
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ। চীনে চিপ উন্নয়ন শুধু বেসরকারি খাতের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়নি। সরাসরি অর্থ, নীতি আর দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে রাষ্ট্র। এতে ফল আসতে সময় লাগলেও ধারাবাহিকতা নষ্ট হচ্ছে না। এই চিপ যুদ্ধের প্রভাব সরাসরি এআইয়ের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দেবে। কারণ, যে দেশ বেশি শক্তিশালী ও সহজলভ্য চিপ বানাতে পারবে, সে দেশই বেশি এআই প্রশিক্ষণ চালাতে পারবে, দ্রুত নতুন মডেল আনতে পারবে এবং বিশ্ববাজারে নিজের মানদণ্ড চাপিয়ে দিতে পারবে।
ডিফেন্স টেক ও সাইবার নিরাপত্তা
প্রযুক্তির আরও একটি ক্ষেত্র আছে, যা সরাসরি জাতীয় নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক প্রভাবকে আঘাত বা শক্তি দিতে পারে। এটি হলো ডিফেন্স টেক ও সাইবার নিরাপত্তা। ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রতিযোগিতা এখানেও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের শক্তি এখানে এসেছে দুটো দিক থেকে। প্রথমত, উচ্চমানের গবেষণা এবং উদ্ভাবনের ওপর ভিত্তি করে। এআই-চালিত ড্রোন, নজরদারি প্রযুক্তি, আধুনিক স্যাটেলাইট সিস্টেম এবং প্রতিরক্ষা-সম্পর্কিত সেন্সর—এসব ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এখনো বিশ্বনেতা। দ্বিতীয়ত হলো, অভিজ্ঞতা। দীর্ঘমেয়াদি প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের ইতিহাস এবং বহুজাতিক সহযোগিতা যুক্তরাষ্ট্রকে এগিয়ে রেখেছে; বিশেষ করে জটিল সাইবার ডিফেন্স এবং মহাকাশভিত্তিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে।
অন্যদিকে চীনের কৌশল আলাদা। তারা এখানে দ্রুততা ও পরিসরকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনা এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে চীন দ্রুত নতুন প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। সাইবার নিরাপত্তায় চীন এখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার্যকর কার্যক্রম চালাচ্ছে। এটি শুধু আক্রমণাত্মক নয়, প্রতিরক্ষা ও নজরদারিতেও সমানভাবে শক্তিশালী।
ভবিষ্যতের প্রযুক্তি দৌড়ে কারা এগিয়ে
২০২৫ সালে প্রযুক্তি লড়াই শুধু উদ্ভাবনের নয়; এটি ক্ষমতা, বাজার নিয়ন্ত্রণ এবং জাতীয় কৌশলের প্রতিফলন। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রতিযোগিতা অনেকটা দুই ভিন্ন পথের গল্প—একটি দেশ স্বাধীন উদ্ভাবন ও স্টার্টআপের ওপর নির্ভরশীল, অন্যটি রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনা ও দ্রুত বাস্তবায়নের কৌশলে এগিয়ে।
এই দ্বন্দ্ব একে অপরকে বাতিল করে না; বরং দুই দেশের প্রযুক্তি প্রতিযোগিতা আরও ধারালো ও বৈচিত্র্যপূর্ণ করে। ভবিষ্যতের প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন + বাস্তবায়ন + নিরাপত্তা—এই তিনের সমন্বয় যে দেশ ভালো করতে পারবে, সেই দেশ আগামী দশকের প্রযুক্তিগত প্রভাব নির্ধারণ করবে। সংক্ষেপে, ২০২৫ সালের প্রযুক্তি মানচিত্র বলছে, উদ্ভাবনের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র, বাস্তব প্রয়োগের দিক থেকে চীন, আর বিশ্ব এই দুই শক্তির প্রতিযোগিতার মধ্যে টেকসই প্রযুক্তি ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছে।

ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে
১১ মার্চ ২০২২
গুগল তাদের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল সেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহারে আরও জোর দিচ্ছে। এরই মধ্যে গুগলের অনেক অ্যাপে এআই যুক্ত হয়েছে। এসব এআই টুলের কাজ আলাদা আলাদা।
১৪ ঘণ্টা আগে
বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি (সিএটিএল) এবং গোশন হাই টেক নামের চীনের দুই প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে এবার জাহাজ নির্মাণে নামছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
এক্সপ্রেস-ভিপিএন এবং পোলফিশের সমীক্ষা বলছে, একজন গড়পড়তা মানুষ ছয়টি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। আরও অবাক করার বিষয় হলো, ৪৩ শতাংশ মানুষ স্বীকার করেছেন, তাঁদের পাসওয়ার্ড তাঁদের প্রিয়জনেরা সহজে আন্দাজ করে ফেলতে পারবে।
১৬ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির

গুগল তাদের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল সেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহারে আরও জোর দিচ্ছে। এরই মধ্যে গুগলের অনেক অ্যাপে এআই যুক্ত হয়েছে। এসব এআই টুলের কাজ আলাদা আলাদা। সম্প্রতি গুগল পরীক্ষামূলকভাবে কিছু নতুন এআই টুল চালু করেছে, যেগুলো এখনো সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য পুরোপুরি উন্মুক্ত করা হয়নি।

ডিসকো
ওয়েব ব্রাউজারের জন্য গুগল সম্প্রতি পরীক্ষামূলকভাবে চালু করেছে নতুন এআই টুল ডিসকো। এই টুল মূলত ইন্টারনেট ব্রাউজিং সহজ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। সাধারণত ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় একসঙ্গে অনেক ট্যাব খুলতে হয়। এতে কাজ এলোমেলো হয়ে যায়। ডিসকো এই সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে। এটি একাধিক খোলা ট্যাবকে একসঙ্গে গুছিয়ে কাজ করার সুযোগ দেবে। এমনকি খোলা ট্যাবগুলো থেকে আলাদা ওয়েব অ্যাপও তৈরি করতে পারবে। ডিসকো গুগলের জেমিনি থ্রি এআই দিয়ে পরিচালিত।
এই টুল ট্যাবগুলোকে জেনট্যাবস নামে আলাদা ওয়েব অ্যাপে রূপান্তর করবে। গুগলের মতে, এতে ব্রাউজার ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আরও সহজ ও কার্যকর হবে; বিশেষ করে শিক্ষার্থী, গবেষক ও পেশাজীবীদের জন্য এটি বেশ উপকারী হতে পারে। তবে টুলটি এখনো সবার জন্য উন্মুক্ত হয়নি।
ভাইব কোডিং
গুগল তাদের এআই স্টুডিওতে ভাইব কোডিং নামে নতুন একটি সুবিধা যুক্ত করেছে। এই টুলের মাধ্যমে কোডিং না জেনেও অ্যাপ তৈরি করা যাবে। ব্যবহারকারীকে শুধু সাধারণ ভাষায় বলতে হবে, তিনি কোন ধরনের অ্যাপ তৈরি করতে চান। এরপর গুগল এআই স্টুডিও নিজেই সেই ধারণা অনুযায়ী একটি সম্পূর্ণ অ্যাপ তৈরি করে দেবে। এই অ্যাপে থাকবে ডিজাইন, প্রয়োজনীয় ফিচার এবং কোড। ব্যবহারকারী চাইলে পরে কোড পরিবর্তন করতে পারবেন। অ্যাপ তৈরির সময় এআই থেকে বিভিন্ন পরামর্শও পাওয়া যাবে। কোডিং বা প্রযুক্তিগত জটিলতা ছাড়া সহজে অ্যাপ বানানো সম্ভব হবে। এতে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট আরও সহজ হবে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।

মিক্সবোর্ড
গুগলের জনপ্রিয় এআই টুলগুলোর একটি হলো ন্যানো বানানা। এই টুল ব্যবহার করে প্রতিদিন অনেক এআই ছবি তৈরি করা হচ্ছে। ছবি তৈরির ক্ষেত্রে এটি বেশ কার্যকর একটি টুল। ন্যানো বানানার ওপর ভিত্তি করেই গুগল চালু করেছে নতুন টুল মিক্সবোর্ড। এটি একটি পরীক্ষামূলক এআই-চালিত আইডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এর মাধ্যমে চিন্তা, পরিকল্পনা
ও ধারণাগুলো সহজে সাজিয়ে উপস্থাপন করা যায়। মিক্সবোর্ডে পিডিএফ, ছবি ও ভিডিও আপলোড করা যাবে। এরপর একটি ছোট নির্দেশনা লিখতে হবে। এরপর এআই সেই বিষয় অনুযায়ী একটি ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন কিংবা সাজানো রিপোর্ট তৈরি করে দেবে।
গবেষণা, পরিকল্পনা তৈরি অথবা উপস্থাপনার কাজে এই টুল ব্যবহার করা যায়। বর্তমানে গুগলের এই নতুন এআই টুল যুক্তরাষ্ট্রে বেটা সংস্করণে চালু রয়েছে।
সূত্র: গুগল ব্লগ

গুগল তাদের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল সেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহারে আরও জোর দিচ্ছে। এরই মধ্যে গুগলের অনেক অ্যাপে এআই যুক্ত হয়েছে। এসব এআই টুলের কাজ আলাদা আলাদা। সম্প্রতি গুগল পরীক্ষামূলকভাবে কিছু নতুন এআই টুল চালু করেছে, যেগুলো এখনো সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য পুরোপুরি উন্মুক্ত করা হয়নি।

ডিসকো
ওয়েব ব্রাউজারের জন্য গুগল সম্প্রতি পরীক্ষামূলকভাবে চালু করেছে নতুন এআই টুল ডিসকো। এই টুল মূলত ইন্টারনেট ব্রাউজিং সহজ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। সাধারণত ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় একসঙ্গে অনেক ট্যাব খুলতে হয়। এতে কাজ এলোমেলো হয়ে যায়। ডিসকো এই সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে। এটি একাধিক খোলা ট্যাবকে একসঙ্গে গুছিয়ে কাজ করার সুযোগ দেবে। এমনকি খোলা ট্যাবগুলো থেকে আলাদা ওয়েব অ্যাপও তৈরি করতে পারবে। ডিসকো গুগলের জেমিনি থ্রি এআই দিয়ে পরিচালিত।
এই টুল ট্যাবগুলোকে জেনট্যাবস নামে আলাদা ওয়েব অ্যাপে রূপান্তর করবে। গুগলের মতে, এতে ব্রাউজার ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আরও সহজ ও কার্যকর হবে; বিশেষ করে শিক্ষার্থী, গবেষক ও পেশাজীবীদের জন্য এটি বেশ উপকারী হতে পারে। তবে টুলটি এখনো সবার জন্য উন্মুক্ত হয়নি।
ভাইব কোডিং
গুগল তাদের এআই স্টুডিওতে ভাইব কোডিং নামে নতুন একটি সুবিধা যুক্ত করেছে। এই টুলের মাধ্যমে কোডিং না জেনেও অ্যাপ তৈরি করা যাবে। ব্যবহারকারীকে শুধু সাধারণ ভাষায় বলতে হবে, তিনি কোন ধরনের অ্যাপ তৈরি করতে চান। এরপর গুগল এআই স্টুডিও নিজেই সেই ধারণা অনুযায়ী একটি সম্পূর্ণ অ্যাপ তৈরি করে দেবে। এই অ্যাপে থাকবে ডিজাইন, প্রয়োজনীয় ফিচার এবং কোড। ব্যবহারকারী চাইলে পরে কোড পরিবর্তন করতে পারবেন। অ্যাপ তৈরির সময় এআই থেকে বিভিন্ন পরামর্শও পাওয়া যাবে। কোডিং বা প্রযুক্তিগত জটিলতা ছাড়া সহজে অ্যাপ বানানো সম্ভব হবে। এতে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট আরও সহজ হবে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।

মিক্সবোর্ড
গুগলের জনপ্রিয় এআই টুলগুলোর একটি হলো ন্যানো বানানা। এই টুল ব্যবহার করে প্রতিদিন অনেক এআই ছবি তৈরি করা হচ্ছে। ছবি তৈরির ক্ষেত্রে এটি বেশ কার্যকর একটি টুল। ন্যানো বানানার ওপর ভিত্তি করেই গুগল চালু করেছে নতুন টুল মিক্সবোর্ড। এটি একটি পরীক্ষামূলক এআই-চালিত আইডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এর মাধ্যমে চিন্তা, পরিকল্পনা
ও ধারণাগুলো সহজে সাজিয়ে উপস্থাপন করা যায়। মিক্সবোর্ডে পিডিএফ, ছবি ও ভিডিও আপলোড করা যাবে। এরপর একটি ছোট নির্দেশনা লিখতে হবে। এরপর এআই সেই বিষয় অনুযায়ী একটি ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন কিংবা সাজানো রিপোর্ট তৈরি করে দেবে।
গবেষণা, পরিকল্পনা তৈরি অথবা উপস্থাপনার কাজে এই টুল ব্যবহার করা যায়। বর্তমানে গুগলের এই নতুন এআই টুল যুক্তরাষ্ট্রে বেটা সংস্করণে চালু রয়েছে।
সূত্র: গুগল ব্লগ

ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে
১১ মার্চ ২০২২
একসময় বিশ্বক্ষমতার হিসাব কষা হতো অস্ত্রের সংখ্যা কিংবা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যানে। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে সেই সমীকরণ বদলে গেছে। এখন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, চিপ, রোবট, মহাকাশ, বৈদ্যুতিক গাড়ি ও তথ্যের নিয়ন্ত্রণ।
১৪ ঘণ্টা আগে
বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি (সিএটিএল) এবং গোশন হাই টেক নামের চীনের দুই প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে এবার জাহাজ নির্মাণে নামছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
এক্সপ্রেস-ভিপিএন এবং পোলফিশের সমীক্ষা বলছে, একজন গড়পড়তা মানুষ ছয়টি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। আরও অবাক করার বিষয় হলো, ৪৩ শতাংশ মানুষ স্বীকার করেছেন, তাঁদের পাসওয়ার্ড তাঁদের প্রিয়জনেরা সহজে আন্দাজ করে ফেলতে পারবে।
১৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি (সিএটিএল) এবং গোশন হাই টেক নামের চীনের দুই প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে এবার জাহাজ নির্মাণে নামছে। ফলে সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক ও নতুন শক্তিচালিত জাহাজে বিনিয়োগ বাড়িয়ে চীন বৈশ্বিক জাহাজনির্মাণ শিল্পে নিজেদের আধিপত্য আরও শক্ত করছে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।
বিশ্বজুড়ে কার্বন নিঃসরণ কমানোর উদ্যোগ জোরদার হওয়ার কারণে সমুদ্রের জাহাজেও এখন পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। এই পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে চীনের ব্যাটারি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।
আগামী তিন বছরে সমুদ্রে নামবে বৈদ্যুতিক জাহাজ
বিশ্বের বড় ইভি ব্যাটারি নির্মাতা সিএটিএল জানিয়েছে, তাদের তৈরি সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক জাহাজ আগামী তিন বছরের মধ্যে সমুদ্রে চলাচল শুরু করবে। বর্তমানে বৈশ্বিক ইভি ব্যাটারি বাজারের প্রায় ৩৮ শতাংশ সিএটিএলের দখলে। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৭ সাল থেকে জাহাজে ব্যাটারি ব্যবহারের প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করছে। এ পর্যন্ত ৯০০টি নৌযানে ব্যাটারি সরবরাহ করেছে তারা। তাদের ব্যাটারি সংযুক্ত চীনের প্রথম সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক ক্রুজ জাহাজ ‘ইউজিয়ান ৭৭’ চলতি বছরের জুলাই থেকে চালু হয়েছে।
কনটেইনার জাহাজে গোশনের ব্যাটারি
গোশন হাই টেক জানিয়েছে, তাদের তৈরি ব্যাটারি প্যাক ব্যবহার করে ১৩২টি স্ট্যান্ডার্ড কনটেইনার বহনে সক্ষম একটি সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক জাহাজ সফলভাবে চালানো সম্ভব হয়েছে। ‘পাফার ফিশ ব্লু ০১’ নামের জাহাজটি যৌথভাবে তৈরি করেছে চীনের উহু শিপইয়ার্ড ও সানদিয়ানশুই নিউ এনার্জি টেকনোলজি। জাহাজটি এরই মধ্যে চায়না ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা এবং প্রযুক্তিগত সনদ পেয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী বছর এই জাহাজ বাণিজ্যিকভাবে চলাচল শুরু করবে।
বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা
২০২৩ সালের শেষে বিশ্বের প্রথম ৭০০ কনটেইনার বহনে সক্ষম সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক কনটেইনার জাহাজ সরবরাহ করে চীন। ক্লার্কসনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের শেষের দিকে বৈশ্বিক জাহাজ নির্মাণ অর্ডারের ৬৫ শতাংশ ছিল চীনা প্রতিষ্ঠানের দখলে।
গভীর সমুদ্রের এখনো সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক জাহাজ চালু হয়নি। এর প্রধান কারণ হলো ব্যাটারির অতিরিক্ত ওজন, যা জাহাজের ধারণক্ষমতা ও কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলে। পাশাপাশি গভীর সমুদ্রে চলাচল করার জন্য প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত চার্জিং অবকাঠামো এখনো গড়ে ওঠেনি। তবে আশা করা যাচ্ছে, ২০২৬ সালে চীন এই বাজারে সবার আগে প্রবেশ করবে।
সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট

বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি (সিএটিএল) এবং গোশন হাই টেক নামের চীনের দুই প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে এবার জাহাজ নির্মাণে নামছে। ফলে সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক ও নতুন শক্তিচালিত জাহাজে বিনিয়োগ বাড়িয়ে চীন বৈশ্বিক জাহাজনির্মাণ শিল্পে নিজেদের আধিপত্য আরও শক্ত করছে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।
বিশ্বজুড়ে কার্বন নিঃসরণ কমানোর উদ্যোগ জোরদার হওয়ার কারণে সমুদ্রের জাহাজেও এখন পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। এই পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে চীনের ব্যাটারি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।
আগামী তিন বছরে সমুদ্রে নামবে বৈদ্যুতিক জাহাজ
বিশ্বের বড় ইভি ব্যাটারি নির্মাতা সিএটিএল জানিয়েছে, তাদের তৈরি সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক জাহাজ আগামী তিন বছরের মধ্যে সমুদ্রে চলাচল শুরু করবে। বর্তমানে বৈশ্বিক ইভি ব্যাটারি বাজারের প্রায় ৩৮ শতাংশ সিএটিএলের দখলে। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৭ সাল থেকে জাহাজে ব্যাটারি ব্যবহারের প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করছে। এ পর্যন্ত ৯০০টি নৌযানে ব্যাটারি সরবরাহ করেছে তারা। তাদের ব্যাটারি সংযুক্ত চীনের প্রথম সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক ক্রুজ জাহাজ ‘ইউজিয়ান ৭৭’ চলতি বছরের জুলাই থেকে চালু হয়েছে।
কনটেইনার জাহাজে গোশনের ব্যাটারি
গোশন হাই টেক জানিয়েছে, তাদের তৈরি ব্যাটারি প্যাক ব্যবহার করে ১৩২টি স্ট্যান্ডার্ড কনটেইনার বহনে সক্ষম একটি সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক জাহাজ সফলভাবে চালানো সম্ভব হয়েছে। ‘পাফার ফিশ ব্লু ০১’ নামের জাহাজটি যৌথভাবে তৈরি করেছে চীনের উহু শিপইয়ার্ড ও সানদিয়ানশুই নিউ এনার্জি টেকনোলজি। জাহাজটি এরই মধ্যে চায়না ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা এবং প্রযুক্তিগত সনদ পেয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী বছর এই জাহাজ বাণিজ্যিকভাবে চলাচল শুরু করবে।
বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা
২০২৩ সালের শেষে বিশ্বের প্রথম ৭০০ কনটেইনার বহনে সক্ষম সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক কনটেইনার জাহাজ সরবরাহ করে চীন। ক্লার্কসনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের শেষের দিকে বৈশ্বিক জাহাজ নির্মাণ অর্ডারের ৬৫ শতাংশ ছিল চীনা প্রতিষ্ঠানের দখলে।
গভীর সমুদ্রের এখনো সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক জাহাজ চালু হয়নি। এর প্রধান কারণ হলো ব্যাটারির অতিরিক্ত ওজন, যা জাহাজের ধারণক্ষমতা ও কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলে। পাশাপাশি গভীর সমুদ্রে চলাচল করার জন্য প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত চার্জিং অবকাঠামো এখনো গড়ে ওঠেনি। তবে আশা করা যাচ্ছে, ২০২৬ সালে চীন এই বাজারে সবার আগে প্রবেশ করবে।
সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট

ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে
১১ মার্চ ২০২২
একসময় বিশ্বক্ষমতার হিসাব কষা হতো অস্ত্রের সংখ্যা কিংবা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যানে। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে সেই সমীকরণ বদলে গেছে। এখন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, চিপ, রোবট, মহাকাশ, বৈদ্যুতিক গাড়ি ও তথ্যের নিয়ন্ত্রণ।
১৪ ঘণ্টা আগে
গুগল তাদের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল সেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহারে আরও জোর দিচ্ছে। এরই মধ্যে গুগলের অনেক অ্যাপে এআই যুক্ত হয়েছে। এসব এআই টুলের কাজ আলাদা আলাদা।
১৪ ঘণ্টা আগে
এক্সপ্রেস-ভিপিএন এবং পোলফিশের সমীক্ষা বলছে, একজন গড়পড়তা মানুষ ছয়টি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। আরও অবাক করার বিষয় হলো, ৪৩ শতাংশ মানুষ স্বীকার করেছেন, তাঁদের পাসওয়ার্ড তাঁদের প্রিয়জনেরা সহজে আন্দাজ করে ফেলতে পারবে।
১৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

এক্সপ্রেস-ভিপিএন এবং পোলফিশের সমীক্ষা বলছে, একজন গড়পড়তা মানুষ ছয়টি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। আরও অবাক করার বিষয় হলো, ৪৩ শতাংশ মানুষ স্বীকার করেছেন, তাঁদের পাসওয়ার্ড তাঁদের প্রিয়জনেরা সহজে আন্দাজ করে ফেলতে পারবে। ৪২ শতাংশের বেশি মানুষ তাঁদের প্রথম নাম ব্যবহার করেন, আর প্রায় ৪৪ শতাংশ মানুষ তাঁদের পাসওয়ার্ডে পোষা প্রাণীর নাম অথবা জন্মতারিখ জুড়ে দেন। এমনকি ২৬ শতাংশ মানুষ তাঁদের প্রাক্তনের নামও পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করছেন। অথচ ৮১ শতাংশ মানুষ বেশ আত্মবিশ্বাসী যে তাঁদের পাসওয়ার্ড খুব নিরাপদ। নর্ডপাসের ২ দশমিক ৫ টেরাবাইট লিক হওয়া ডেটা বলছে ভিন্ন কথা। তারা জানিয়েছে, বেশির ভাগ পাসওয়ার্ড ভাঙতে ১ সেকেন্ডও লাগে না।
মহাদেশভেদে মানুষের এই পাসওয়ার্ড নির্বাচনের অদ্ভুত খেয়ালগুলো দেখে নেওয়া যাক।
ইউরোপে ফুটবল, আভিজাত্য ও কি-বোর্ডের কারসাজি
ইউরোপীয়দের কাছে কি-বোর্ডের বিন্যাস আর ফুটবলপ্রেমই পাসওয়ার্ডের প্রধান উৎস। যুক্তরাজ্যে জনপ্রিয় পাসওয়ার্ডগুলোর মধ্যে password, ashley এবং ফুটবল ক্লাব liverpool তালিকায় বেশ ওপরের দিকে।
ফ্রান্সে কি-বোর্ড সাজানো থাকে azerty ঢঙে, তাই সেখানে 123456-এর পরেই এর রাজত্ব। পাশাপাশি doudou বা marseille-এর মতো ফরাসি শব্দও জনপ্রিয় পাসওয়ার্ড হিসেবে। জার্মানিতে passwort এবং dragon শব্দটি দেখা যায় পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে।
ইতালিতে নিজের প্রিয় ফুটবল দলের প্রতি ভালোবাসা এতটাই যে Juventus শব্দটি সেখানে পাসওয়ার্ডের তালিকায় চতুর্থ। তবে তারা কিছুটা সৃজনশীলও বটে। অনেকে cambiami ব্যবহার করেন। এর অর্থ আমাকে পরিবর্তন করো।
স্পেনে দেশপ্রেম প্রবল। তাই পাসওয়ার্ড হিসেবে সেখানে España শব্দটি বেশ জনপ্রিয়। পর্তুগালে আবার ফুটবল ক্লাব benfica বা sporting শব্দ দুটি পাসওয়ার্ডের তালিকায় আধিপত্য বিস্তার করে আছে।
উত্তরের দেশগুলোর মধ্যে ডেনমার্কে webhompass বা hejmeddig (হ্যালো ইউ) এবং সুইডেনে hejsan শব্দগুলোর আধিপত্য আছে পাসওয়ার্ড হিসেবে। ফিনল্যান্ডে পাসওয়ার্ড হিসেবে জনপ্রিয় শব্দ salasana-এর ইংরেজে অর্থই হলো পাসওয়ার্ড। পোল্যান্ডে দেশপ্রেম ফুটে ওঠে polska শব্দে। এটি সে দেশে পাসওয়ার্ডের শব্দ হিসেবে জনপ্রিয়। সুইজারল্যান্ডে পর্তুগিজ অভিবাসীদের প্রভাবে Portugal শব্দটি পাসওয়ার্ড হিসেবে আছে ১৫ নম্বরে। এ ছাড়া অস্ট্রিয়ায় michael, বেলজিয়ামে azerty, নেদারল্যান্ডসে welkom01, আয়ারল্যান্ডে liverpool এবং চেক প্রজাতন্ত্রে martin কিংবা veronika-এর মতো সাধারণ শব্দগুলো পাসওয়ার্ড হিসেবে খুবই জনপ্রিয়।
আমেরিকায় যা গোপন কিন্তু প্রকাশ্য
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাসওয়ার্ডে ব্যবহৃত জনপ্রিয় শব্দ হলো secret। কী অদ্ভুত পরিহাস, যা গোপন করার কথা, তা-ই পাসওয়ার্ড! আমেরিকানরা baseball ও iloveyou শব্দ দুটি পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে ভালোবাসে। কানাডায় আবার জাতীয় খেলা hockey-এর জয়জয়কার। মেক্সিকোতে alejandro বা carlos-এর মতো শব্দ এবং ব্রাজিলে brasil বা rental শব্দ দুটি পাসওয়ার্ড হিসেবে জনপ্রিয়। চিলিতে তাদের ফুটবল দল colocolo পাসওয়ার্ড হিসেবে জনপ্রিয়, আর কলম্বিয়ায় পাসওয়ার্ড হিসেবে দেশের নাম Colombia-ই শেষ কথা।
সংখ্যাতত্ত্ব ও সংস্কৃতির প্রভাব এশিয়া এবং ওশেনিয়ায়
এশিয়ায় পাসওয়ার্ড নির্বাচনে সংখ্যাতত্ত্বের প্রভাব স্পষ্ট। জাপানে 123456789 সংখ্যার এই সিরিজ পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহারের শীর্ষে রয়েছে।
আর তারা কি-বোর্ড প্যাটার্ন 1qaz2wsx-ও পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পছন্দ করে। চীনে জনপ্রিয় wangyut2 আর হংকংয়ে 5201314। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় আবেগের ছোঁয়া বেশি। মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় sayang পাসওয়ার্ডটি বেশ ওপরের দিকে দেখা যায়।
এর অর্থ প্রিয়তম। ফিলিপাইনেও দেখা যায় iloveyou-এর আধিপত্য। থাইল্যান্ডে 221225-এর মতো সংখ্যা বেশ ব্যবহৃত হয় পাসওয়ার্ড হিসেবে।
ভারতে মানুষ সরলতা পছন্দ করে। তাই 123456 বা india123 এবং Indya123-ই মানুষের প্রথম পছন্দ। তুরস্কে এক অদ্ভুত ধরনের ঘটনা দেখা যায়। দেশটিতে ব্রিটিশ ব্যান্ড Anathema এতই জনপ্রিয় যে এটি পাসওয়ার্ডের শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে অভিবাসীদের প্রভাবে pakistan শব্দটি পাসওয়ার্ড হিসেবে ১১ নম্বরে রয়েছে। ওশেনিয়া অঞ্চলে অস্ট্রেলিয়ায় পাসওয়ার্ড হিসেবে password শব্দটির ব্যবহারের চল বেশি। এর পাশাপাশি pokemon বা lizottes শব্দ দুটিও পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
আফ্রিকায় ভালোবাসার সহজ পাঠ
দক্ষিণ আফ্রিকায় পাসওয়ার্ড হিসেবে মানুষ 123456 এই সংখ্যার সেট থেকে বেরিয়ে কিছুটা রোমান্টিক হয়ে 123love ব্যবহার করতে পছন্দ করেন।
সূত্র: নর্ডপাস, ইভিএন এক্সপ্রেস

এক্সপ্রেস-ভিপিএন এবং পোলফিশের সমীক্ষা বলছে, একজন গড়পড়তা মানুষ ছয়টি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। আরও অবাক করার বিষয় হলো, ৪৩ শতাংশ মানুষ স্বীকার করেছেন, তাঁদের পাসওয়ার্ড তাঁদের প্রিয়জনেরা সহজে আন্দাজ করে ফেলতে পারবে। ৪২ শতাংশের বেশি মানুষ তাঁদের প্রথম নাম ব্যবহার করেন, আর প্রায় ৪৪ শতাংশ মানুষ তাঁদের পাসওয়ার্ডে পোষা প্রাণীর নাম অথবা জন্মতারিখ জুড়ে দেন। এমনকি ২৬ শতাংশ মানুষ তাঁদের প্রাক্তনের নামও পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করছেন। অথচ ৮১ শতাংশ মানুষ বেশ আত্মবিশ্বাসী যে তাঁদের পাসওয়ার্ড খুব নিরাপদ। নর্ডপাসের ২ দশমিক ৫ টেরাবাইট লিক হওয়া ডেটা বলছে ভিন্ন কথা। তারা জানিয়েছে, বেশির ভাগ পাসওয়ার্ড ভাঙতে ১ সেকেন্ডও লাগে না।
মহাদেশভেদে মানুষের এই পাসওয়ার্ড নির্বাচনের অদ্ভুত খেয়ালগুলো দেখে নেওয়া যাক।
ইউরোপে ফুটবল, আভিজাত্য ও কি-বোর্ডের কারসাজি
ইউরোপীয়দের কাছে কি-বোর্ডের বিন্যাস আর ফুটবলপ্রেমই পাসওয়ার্ডের প্রধান উৎস। যুক্তরাজ্যে জনপ্রিয় পাসওয়ার্ডগুলোর মধ্যে password, ashley এবং ফুটবল ক্লাব liverpool তালিকায় বেশ ওপরের দিকে।
ফ্রান্সে কি-বোর্ড সাজানো থাকে azerty ঢঙে, তাই সেখানে 123456-এর পরেই এর রাজত্ব। পাশাপাশি doudou বা marseille-এর মতো ফরাসি শব্দও জনপ্রিয় পাসওয়ার্ড হিসেবে। জার্মানিতে passwort এবং dragon শব্দটি দেখা যায় পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে।
ইতালিতে নিজের প্রিয় ফুটবল দলের প্রতি ভালোবাসা এতটাই যে Juventus শব্দটি সেখানে পাসওয়ার্ডের তালিকায় চতুর্থ। তবে তারা কিছুটা সৃজনশীলও বটে। অনেকে cambiami ব্যবহার করেন। এর অর্থ আমাকে পরিবর্তন করো।
স্পেনে দেশপ্রেম প্রবল। তাই পাসওয়ার্ড হিসেবে সেখানে España শব্দটি বেশ জনপ্রিয়। পর্তুগালে আবার ফুটবল ক্লাব benfica বা sporting শব্দ দুটি পাসওয়ার্ডের তালিকায় আধিপত্য বিস্তার করে আছে।
উত্তরের দেশগুলোর মধ্যে ডেনমার্কে webhompass বা hejmeddig (হ্যালো ইউ) এবং সুইডেনে hejsan শব্দগুলোর আধিপত্য আছে পাসওয়ার্ড হিসেবে। ফিনল্যান্ডে পাসওয়ার্ড হিসেবে জনপ্রিয় শব্দ salasana-এর ইংরেজে অর্থই হলো পাসওয়ার্ড। পোল্যান্ডে দেশপ্রেম ফুটে ওঠে polska শব্দে। এটি সে দেশে পাসওয়ার্ডের শব্দ হিসেবে জনপ্রিয়। সুইজারল্যান্ডে পর্তুগিজ অভিবাসীদের প্রভাবে Portugal শব্দটি পাসওয়ার্ড হিসেবে আছে ১৫ নম্বরে। এ ছাড়া অস্ট্রিয়ায় michael, বেলজিয়ামে azerty, নেদারল্যান্ডসে welkom01, আয়ারল্যান্ডে liverpool এবং চেক প্রজাতন্ত্রে martin কিংবা veronika-এর মতো সাধারণ শব্দগুলো পাসওয়ার্ড হিসেবে খুবই জনপ্রিয়।
আমেরিকায় যা গোপন কিন্তু প্রকাশ্য
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাসওয়ার্ডে ব্যবহৃত জনপ্রিয় শব্দ হলো secret। কী অদ্ভুত পরিহাস, যা গোপন করার কথা, তা-ই পাসওয়ার্ড! আমেরিকানরা baseball ও iloveyou শব্দ দুটি পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে ভালোবাসে। কানাডায় আবার জাতীয় খেলা hockey-এর জয়জয়কার। মেক্সিকোতে alejandro বা carlos-এর মতো শব্দ এবং ব্রাজিলে brasil বা rental শব্দ দুটি পাসওয়ার্ড হিসেবে জনপ্রিয়। চিলিতে তাদের ফুটবল দল colocolo পাসওয়ার্ড হিসেবে জনপ্রিয়, আর কলম্বিয়ায় পাসওয়ার্ড হিসেবে দেশের নাম Colombia-ই শেষ কথা।
সংখ্যাতত্ত্ব ও সংস্কৃতির প্রভাব এশিয়া এবং ওশেনিয়ায়
এশিয়ায় পাসওয়ার্ড নির্বাচনে সংখ্যাতত্ত্বের প্রভাব স্পষ্ট। জাপানে 123456789 সংখ্যার এই সিরিজ পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহারের শীর্ষে রয়েছে।
আর তারা কি-বোর্ড প্যাটার্ন 1qaz2wsx-ও পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পছন্দ করে। চীনে জনপ্রিয় wangyut2 আর হংকংয়ে 5201314। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় আবেগের ছোঁয়া বেশি। মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় sayang পাসওয়ার্ডটি বেশ ওপরের দিকে দেখা যায়।
এর অর্থ প্রিয়তম। ফিলিপাইনেও দেখা যায় iloveyou-এর আধিপত্য। থাইল্যান্ডে 221225-এর মতো সংখ্যা বেশ ব্যবহৃত হয় পাসওয়ার্ড হিসেবে।
ভারতে মানুষ সরলতা পছন্দ করে। তাই 123456 বা india123 এবং Indya123-ই মানুষের প্রথম পছন্দ। তুরস্কে এক অদ্ভুত ধরনের ঘটনা দেখা যায়। দেশটিতে ব্রিটিশ ব্যান্ড Anathema এতই জনপ্রিয় যে এটি পাসওয়ার্ডের শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে অভিবাসীদের প্রভাবে pakistan শব্দটি পাসওয়ার্ড হিসেবে ১১ নম্বরে রয়েছে। ওশেনিয়া অঞ্চলে অস্ট্রেলিয়ায় পাসওয়ার্ড হিসেবে password শব্দটির ব্যবহারের চল বেশি। এর পাশাপাশি pokemon বা lizottes শব্দ দুটিও পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
আফ্রিকায় ভালোবাসার সহজ পাঠ
দক্ষিণ আফ্রিকায় পাসওয়ার্ড হিসেবে মানুষ 123456 এই সংখ্যার সেট থেকে বেরিয়ে কিছুটা রোমান্টিক হয়ে 123love ব্যবহার করতে পছন্দ করেন।
সূত্র: নর্ডপাস, ইভিএন এক্সপ্রেস

ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে
১১ মার্চ ২০২২
একসময় বিশ্বক্ষমতার হিসাব কষা হতো অস্ত্রের সংখ্যা কিংবা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যানে। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে সেই সমীকরণ বদলে গেছে। এখন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, চিপ, রোবট, মহাকাশ, বৈদ্যুতিক গাড়ি ও তথ্যের নিয়ন্ত্রণ।
১৪ ঘণ্টা আগে
গুগল তাদের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল সেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহারে আরও জোর দিচ্ছে। এরই মধ্যে গুগলের অনেক অ্যাপে এআই যুক্ত হয়েছে। এসব এআই টুলের কাজ আলাদা আলাদা।
১৪ ঘণ্টা আগে
বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি (সিএটিএল) এবং গোশন হাই টেক নামের চীনের দুই প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে এবার জাহাজ নির্মাণে নামছে।
১৫ ঘণ্টা আগে