
ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক ভালো করা নাঈম হাসানের টেস্টে শুরুটা হয়েছিল দারুণ। তবে সাত বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে নিয়মিত টেস্ট খেলা হয়নি তাঁর। বিদেশে সুযোগ পান সদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কা সফরে। সেখানে ভালো করা নাঈমের লক্ষ্য আরও বড় কিছু। বোলিংয়ে পরিবর্তন, আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়া আর ভবিষ্যতের স্বপ্ন নিয়ে ২৬ বছর বয়সী অফ স্পিনার কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: টেস্টে আপনার সব উইকেট দেশের মাঠে। গল টেস্টে প্রথমবারের মতো বিদেশে ৫ উইকেট পেলেন। নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
নাঈম হাসান: যত টেস্ট খেলেছি, সবই দেশের মাটিতে। যেহেতু টেস্ট খেলি, সব জায়গায় পারফর্ম করার ইচ্ছা থাকে। এবার যখন বিদেশে খেলার সুযোগ পেলাম, নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সব সময় ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করি। হ্যাঁ, পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট। তবে এখানে থেমে থাকতে চাই না, সামনে আরও ভালো করতে চাই; আরও ম্যাচ খেলতে চাই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে সাধারণত একাধিক অফ স্পিনার খেলানো হয় না। এবার মিরাজের অনুপস্থিতিতে আপনি সুযোগ পেয়েছেন এবং দ্বিতীয় টেস্টে খেলেছেন মিরাজের ফেরার পর। অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
নাঈম: কখনো ভাবিনি যে কারও বদলি হিসেবে খেলছি। আমাকে দলে রাখা হয়েছে পারফর্ম করার জন্য। আমি সেই চেষ্টা করেছি। তাইজুল ভাই সিনিয়র, তিনি দারুণভাবে আমাকে গাইড করেছেন। সব সময় পাশে থেকেছেন।
প্রশ্ন: এখন টেস্টে একজন নির্ভরযোগ্য স্পিনার হিসেবে খেলছেন। সাদা বলে কখনো জাতীয় দলে খেলা হয়নি। তিন সংস্করণে খেলতে কীভাবে এগোচ্ছেন?
নাঈম: সাদা বলেও আমি দলের সঙ্গে ছিলাম, পাঁচ-ছয়টা সিরিজে স্কোয়াডে থেকেছি, যদিও অভিষেক হয়নি। সর্বশেষ নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে সাদা বলে ম্যাচ খেলেছি; সেখানে পারফর্মও করেছি। যদি সুযোগ পাই এবং নিয়মিত খেলার পরিবেশ থাকে, ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করতে পারব। তখন যদি দল মনে করে যে আমার প্রয়োজন, নিশ্চয়ই সুযোগ আসবে। এমন নয় যে সাদা বলে খেলতে পারি না। আমরা প্রিমিয়ার লিগ খেলি, বিপিএল খেলি, সবখানে চেষ্টা করি ভালো করার। সব সময় প্রস্তুত থাকি, যেখানে সুযোগ পাব, সেখানে যেন নিজেকে প্রমাণ করতে পারি। তখন স্বাভাবিকভাবে নজরে আসা সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনার বোলিং অ্যাকশনে, বিশেষ করে রিলিজ পয়েন্টে কিছু পরিবর্তন এসেছে বলে মনে হয়।
নাঈম: অ্যাকশনে বড় কোনো পরিবর্তন করিনি। তবে মুশতাক ভাইয়ের সঙ্গে সময় কাটিয়ে কিছু সূক্ষ্ম টেকনিক্যাল দিক বুঝেছি। বিশেষ করে রিলিজ পয়েন্টে বল কোথায় ফেললে বেশি টার্ন পাওয়া যাবে, কীভাবে ব্যাটারকে বিপাকে ফেলা যায়, এসব বিষয়ে তিনি পরিষ্কার করে বোঝান। আমি মন দিয়ে শুনেছি, অনুশীলন করেছি এবং এর সুফলও পেয়েছি। যেহেতু আমি তুলনামূলক লম্বা, সেটা বাড়তি অ্যাডভান্টেজ হিসেবে কাজ করেছে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দল একটা রূপান্তরকালীন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। নতুন করে দল গড়তে কত সময় লাগতে পারে?
নাঈম: খেলাটা এমনই, এখানে কেউ সারা জীবন খেলতে পারে না। আমি খেলছি, আমাকেও একদিন বিদায় নিতে হবে। তবে যেকোনো দল গড়তে সময় লাগে। কিছুদিন আগেও শ্রীলঙ্কা খুব খারাপ সময় পার করেছে। কিন্তু তারা তাদের দলকে সময় দিয়েছে, এখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ক্রিকেট এমনই, সময় দিলে সব বদলাবে। আমাদেরও ধৈর্য ধরতে হবে।
প্রশ্ন: একজন টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে আপনার লক্ষ্য কী?
নাঈম: সবারই ইচ্ছা থাকে বিশ্বমানের খেলোয়াড় হওয়ার; কিন্তু সেটা এক দিনে সম্ভব নয়। আমাকে ধাপে ধাপে এগোতে হবে। আমার লক্ষ্য খুব পরিষ্কার, দলের প্রয়োজন মেটানো, ম্যাচ জেতানো। হ্যাঁ,৩০০-৫০০ উইকেটের স্বপ্ন দেখতেই পারি, কিন্তু সেটা মাথায় নিলে অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় চাপ তৈরি হয়। তখন প্রক্রিয়া অনুসরণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় আমরা ভাবি, এই ম্যাচে ১০ উইকেট নিতে হবে। কিন্তু এমন ভাবনা সব সময় কাজে আসে না। আমি বিশ্বাস করি, ধারাবাহিকভাবে কাজ করলে, সঠিক প্রক্রিয়া মেনে চললে সাফল্য আসবেই। ইচ্ছা আছে টেস্টে অন্তত ৩৫০ উইকেট নেওয়ার।
প্রশ্ন: জাতীয় দলের বাইরে থাকার সময় কতটা চ্যালেঞ্জিং ছিল? তখন কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
নাঈম: পুরো সময় আল্লাহর ওপর ভরসা করে কাটিয়েছি। আমার দৈনন্দিন রুটিন ছিল সকালে ঘুম থেকে ওঠা, নামাজ পড়ে মাঠে যাওয়া, নিয়মিত অনুশীলন ও জিম, তারপর সন্ধ্যায় বাসায় ফেরা। রাত ৯টার মধ্যে ঘুমিয়ে যেতাম। খাওয়াদাওয়ার দিকেও নজর দিয়েছি। আমার স্ত্রী আমাকে দারুণভাবে সাপোর্ট করেছে, বিশেষ করে ডায়েট মেনে চলতে অনেক সহযোগিতা করেছে। এখনো সেই রুটিন মেনে চলছি। যদিও এখন সন্তান আছে। আমরা দুজনেই পরিবার সামলাই।
প্রশ্ন: টেস্টে আপনার সব উইকেট দেশের মাঠে। গল টেস্টে প্রথমবারের মতো বিদেশে ৫ উইকেট পেলেন। নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
নাঈম হাসান: যত টেস্ট খেলেছি, সবই দেশের মাটিতে। যেহেতু টেস্ট খেলি, সব জায়গায় পারফর্ম করার ইচ্ছা থাকে। এবার যখন বিদেশে খেলার সুযোগ পেলাম, নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সব সময় ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করি। হ্যাঁ, পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট। তবে এখানে থেমে থাকতে চাই না, সামনে আরও ভালো করতে চাই; আরও ম্যাচ খেলতে চাই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে সাধারণত একাধিক অফ স্পিনার খেলানো হয় না। এবার মিরাজের অনুপস্থিতিতে আপনি সুযোগ পেয়েছেন এবং দ্বিতীয় টেস্টে খেলেছেন মিরাজের ফেরার পর। অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
নাঈম: কখনো ভাবিনি যে কারও বদলি হিসেবে খেলছি। আমাকে দলে রাখা হয়েছে পারফর্ম করার জন্য। আমি সেই চেষ্টা করেছি। তাইজুল ভাই সিনিয়র, তিনি দারুণভাবে আমাকে গাইড করেছেন। সব সময় পাশে থেকেছেন।
প্রশ্ন: এখন টেস্টে একজন নির্ভরযোগ্য স্পিনার হিসেবে খেলছেন। সাদা বলে কখনো জাতীয় দলে খেলা হয়নি। তিন সংস্করণে খেলতে কীভাবে এগোচ্ছেন?
নাঈম: সাদা বলেও আমি দলের সঙ্গে ছিলাম, পাঁচ-ছয়টা সিরিজে স্কোয়াডে থেকেছি, যদিও অভিষেক হয়নি। সর্বশেষ নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে সাদা বলে ম্যাচ খেলেছি; সেখানে পারফর্মও করেছি। যদি সুযোগ পাই এবং নিয়মিত খেলার পরিবেশ থাকে, ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করতে পারব। তখন যদি দল মনে করে যে আমার প্রয়োজন, নিশ্চয়ই সুযোগ আসবে। এমন নয় যে সাদা বলে খেলতে পারি না। আমরা প্রিমিয়ার লিগ খেলি, বিপিএল খেলি, সবখানে চেষ্টা করি ভালো করার। সব সময় প্রস্তুত থাকি, যেখানে সুযোগ পাব, সেখানে যেন নিজেকে প্রমাণ করতে পারি। তখন স্বাভাবিকভাবে নজরে আসা সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনার বোলিং অ্যাকশনে, বিশেষ করে রিলিজ পয়েন্টে কিছু পরিবর্তন এসেছে বলে মনে হয়।
নাঈম: অ্যাকশনে বড় কোনো পরিবর্তন করিনি। তবে মুশতাক ভাইয়ের সঙ্গে সময় কাটিয়ে কিছু সূক্ষ্ম টেকনিক্যাল দিক বুঝেছি। বিশেষ করে রিলিজ পয়েন্টে বল কোথায় ফেললে বেশি টার্ন পাওয়া যাবে, কীভাবে ব্যাটারকে বিপাকে ফেলা যায়, এসব বিষয়ে তিনি পরিষ্কার করে বোঝান। আমি মন দিয়ে শুনেছি, অনুশীলন করেছি এবং এর সুফলও পেয়েছি। যেহেতু আমি তুলনামূলক লম্বা, সেটা বাড়তি অ্যাডভান্টেজ হিসেবে কাজ করেছে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দল একটা রূপান্তরকালীন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। নতুন করে দল গড়তে কত সময় লাগতে পারে?
নাঈম: খেলাটা এমনই, এখানে কেউ সারা জীবন খেলতে পারে না। আমি খেলছি, আমাকেও একদিন বিদায় নিতে হবে। তবে যেকোনো দল গড়তে সময় লাগে। কিছুদিন আগেও শ্রীলঙ্কা খুব খারাপ সময় পার করেছে। কিন্তু তারা তাদের দলকে সময় দিয়েছে, এখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ক্রিকেট এমনই, সময় দিলে সব বদলাবে। আমাদেরও ধৈর্য ধরতে হবে।
প্রশ্ন: একজন টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে আপনার লক্ষ্য কী?
নাঈম: সবারই ইচ্ছা থাকে বিশ্বমানের খেলোয়াড় হওয়ার; কিন্তু সেটা এক দিনে সম্ভব নয়। আমাকে ধাপে ধাপে এগোতে হবে। আমার লক্ষ্য খুব পরিষ্কার, দলের প্রয়োজন মেটানো, ম্যাচ জেতানো। হ্যাঁ,৩০০-৫০০ উইকেটের স্বপ্ন দেখতেই পারি, কিন্তু সেটা মাথায় নিলে অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় চাপ তৈরি হয়। তখন প্রক্রিয়া অনুসরণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় আমরা ভাবি, এই ম্যাচে ১০ উইকেট নিতে হবে। কিন্তু এমন ভাবনা সব সময় কাজে আসে না। আমি বিশ্বাস করি, ধারাবাহিকভাবে কাজ করলে, সঠিক প্রক্রিয়া মেনে চললে সাফল্য আসবেই। ইচ্ছা আছে টেস্টে অন্তত ৩৫০ উইকেট নেওয়ার।
প্রশ্ন: জাতীয় দলের বাইরে থাকার সময় কতটা চ্যালেঞ্জিং ছিল? তখন কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
নাঈম: পুরো সময় আল্লাহর ওপর ভরসা করে কাটিয়েছি। আমার দৈনন্দিন রুটিন ছিল সকালে ঘুম থেকে ওঠা, নামাজ পড়ে মাঠে যাওয়া, নিয়মিত অনুশীলন ও জিম, তারপর সন্ধ্যায় বাসায় ফেরা। রাত ৯টার মধ্যে ঘুমিয়ে যেতাম। খাওয়াদাওয়ার দিকেও নজর দিয়েছি। আমার স্ত্রী আমাকে দারুণভাবে সাপোর্ট করেছে, বিশেষ করে ডায়েট মেনে চলতে অনেক সহযোগিতা করেছে। এখনো সেই রুটিন মেনে চলছি। যদিও এখন সন্তান আছে। আমরা দুজনেই পরিবার সামলাই।

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক ভালো করা নাঈম হাসানের টেস্টে শুরুটা হয়েছিল দারুণ। তবে সাত বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে নিয়মিত টেস্ট খেলা হয়নি তাঁর। বিদেশে সুযোগ পান সদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কা সফরে। সেখানে ভালো করা নাঈমের লক্ষ্য আরও বড় কিছু।
১৯ জুলাই ২০২৫
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক ভালো করা নাঈম হাসানের টেস্টে শুরুটা হয়েছিল দারুণ। তবে সাত বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে নিয়মিত টেস্ট খেলা হয়নি তাঁর। বিদেশে সুযোগ পান সদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কা সফরে। সেখানে ভালো করা নাঈমের লক্ষ্য আরও বড় কিছু।
১৯ জুলাই ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক ভালো করা নাঈম হাসানের টেস্টে শুরুটা হয়েছিল দারুণ। তবে সাত বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে নিয়মিত টেস্ট খেলা হয়নি তাঁর। বিদেশে সুযোগ পান সদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কা সফরে। সেখানে ভালো করা নাঈমের লক্ষ্য আরও বড় কিছু।
১৯ জুলাই ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক ভালো করা নাঈম হাসানের টেস্টে শুরুটা হয়েছিল দারুণ। তবে সাত বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে নিয়মিত টেস্ট খেলা হয়নি তাঁর। বিদেশে সুযোগ পান সদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কা সফরে। সেখানে ভালো করা নাঈমের লক্ষ্য আরও বড় কিছু।
১৯ জুলাই ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে