
ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। তাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে সিরিজসেরার পুরস্কার জিতেছেন শেখ মেহেদী হাসান। নিজের ৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এটাই প্রথম সিরিজসেরার পুরস্কার পাওয়া তাঁর। গত পরশু সেন্ট ভিনসেন্ট থেকে ফোনে মেহেদী বললেন সিরিজে ব্যক্তিগত ও দলীয় সাফল্য নিয়ে। ফোনে তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হলেন। সেই সিরিজে দলও পেয়েছে ভালো সাফল্য। সব মিলিয়ে আপনার কাছে তৃপ্তির?
শেখ মেহেদী হাসান: প্রথমবারের মতো সিরিজসেরার পুরস্কার পেয়েছি। সিরিজসেরার চেয়ে বড় বিষয়, ওদের মাঠেই ওদের হোয়াইটওয়াশ করেছি, এটাই সবচেয়ে আনন্দের। দলের এই স্বাদ পেতে আমার কিছুটা অবদান আছে, এটা ভেবে খুব ভালো লাগছে। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
প্রশ্ন: যে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধারাবাহিক, সেটিতে ধবলধোলাই হওয়ার পরই টি-টোয়েন্টি সিরিজে শুধু ঘুরে দাঁড়ানোই নয়, ওদের রীতিমতো উড়িয়ে দেওয়া। দুই সিরিজের মাঝে কীভাবে বদলে যাওয়া আপনাদের?
মেহেদী: পরিবর্তন বলতে, ওয়ানডে সিরিজে আমরা অনেক রান করে হেরে গিয়েছিলাম। ওদের হারাতে সবার ভেতরে একটা ক্ষুধা কাজ করছিল। হতে পারে টি-টোয়েন্টিতে ওরা সেরা দল, আমরা এই ফরম্যাটে অতটা ভালো নয়। সবার মধ্যে ওই বিশ্বাসটা ছিল যে আমরাও ওদের খুব ভালোভাবে হারাতে পারি।
প্রশ্ন: সেন্ট ভিনসেন্টে গত জুনেও খেলেছেন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকেই উইকেট-কন্ডিশন চেনাজানা থাকা কতটা কাজে দিয়েছে আপনাদের?
মেহেদী: সহায়তা তো করেছেই। যেহেতু বিশ্বকাপেও আমরা এখানে তিনটা ম্যাচ খেলেছি। তবে বিশ্বকাপের উইকেট আর এবারের উইকেট এক নয়। এবার বরং আমরা ফ্রেশ উইকেট পেয়েছি। শুরুতে আমরা ভেবেছিলাম, ২০০ রানের উইকেট হবে। পরে উইকেটের আচরণ পরিবর্তন হয়েছে। নিজেদের শেষ ম্যাচে দেখবেন, আমরা ১৯০ (১৮৯) রান করে ফেলেছি। এখানে হুটহাট বৃষ্টি হয়। আমার মনে হয়, ভালো উইকেট পরিচর্যায় যেটা প্রয়োজন, সেটা করতে সমস্যা হয় এখানকার মাঠকর্মীদের।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে ৮ উইকেট পেয়েছেন, ৬টিই এসেছে পাওয়ার প্লেতে। যে সময় ফিল্ডারদের ৩০ গজের মধ্যে থাকার বাধ্যবাধকতায় ব্যাটাররা আক্রমণাত্মক হওয়ার চেষ্টা করেন, ওই সময়ে অফ স্পিনে সফল হচ্ছেন। এ চ্যালেঞ্জ উতরে যাওয়ার সূত্র কী?
মেহেদী: এটা তো করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেছে। অভ্যাসের সঙ্গে সাহসও প্রয়োজন। যুদ্ধক্ষেত্রে গেলে প্রতিপক্ষের ১০ সৈন্যের সঙ্গে আপনার লড়াই। সে লড়াইয়ে নিজেকে বাঁচাতে অনেক টেকনিক কাজে লাগাবেন। আমিও ওটাই কাজে লাগিয়েছি। দল আমার ওপর ভরসা করছে, আল্লাহ যেন এই ভরসা রাখার সুযোগটা দীর্ঘদিন আমাকে দেন।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টিতে যতটা নিয়মিত, বাকি দুই সংস্করণে নন। এই দুটি সংস্করণে নিয়মিত হতে আপনার বড় প্রতিদ্বন্দ্বিতা মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে। কীভাবে দেখেন?
মেহেদী: (জায়গা পেতে) অনেক প্রতিদ্বন্দ্বিতা (টেস্ট ও ওয়ানডে দলে)। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বলব না, এটা বাংলাদেশ দলের জন্যই ভালো। আমি বিকল্প হিসেবে থাকি। ওখানে মিরাজ গত দুই-তিন বছর দুর্দান্ত ব্যাটিং করছে। পরিস্থিতি ও সমন্বয়ের কারণে থাকি না দলে। আমার ইচ্ছার ওপর কিছুই নির্ভর করে না। এটা নির্বাচকদের ব্যাপার।
প্রশ্ন: দলের বর্তমান সাফল্যে ব্যাটিং কোচ সালাহ উদ্দিনের অনেক প্রশংসা হচ্ছে। কোচিং স্টাফে মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের যোগ হওয়ায় আপনারা কী পার্থক্য অনুভব করছেন?
মেহেদী: নতুন যেটা যোগ হয়েছে, সালাহ উদ্দিন স্যারের সঙ্গে বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই কাজ করেছে। প্রিমিয়ার লিগ কিংবা বিপিএল বলুন, বেশির ভাগ খেলোয়াড় তাঁর সঙ্গে কাজ করেছে। খেলোয়াড়দের সম্পর্কে তাঁর ধারণা খুব পরিষ্কার। দলে কাজ করতে স্যারকে এটি অনেক এগিয়ে দিয়েছে। কোচ হিসেবে থাকে না? খুব বন্ধুত্বপূর্ণ, সবকিছু শেয়ার করা যায়। খারাপ-ভালো সময়ে একজন অভিভাবক হিসেবে যেভাবে যত্ন নিতে হয়, স্যারের মধ্যে সব আছে। পারফরম্যান্স সবার চেষ্টার মাধ্যমে হয়। তবে ড্রেসিংরুমে, মাঠে কোন সময়ে কী প্রয়োজন, স্যারের সঙ্গে শেয়ার করা যায়। দীর্ঘদিন ধরে স্যার আমাদের যেভাবে জানেন, একজন বিদেশি কোচ সেভাবে জানেন না। এই পার্থক্য সবচেয়ে বেশি মনে হয়। একজন খেলোয়াড়কে ভালোভাবে বুঝতে বিদেশি কোচের যতটা সময় লাগে, দেশি কোচের তা লাগে না।
প্রশ্ন: আপনি, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারি, হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেনদের নিয়ে গড়া যে টি-টোয়েন্টি দলটা এবার ভালো করল, সে ক্ষেত্রে কি বলা যায় সাকিব-তামিম-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশ তাদের ভবিষ্যতের টি-টোয়েন্টি দল পেয়ে গেছে?
মেহেদী: বলতে পারেন, গত ১০ দিনে এই সমন্বয়টা হয়েছে। তবে উন্নতির আরও অনেক জায়গা থেকে গেছে। আমাদের পারফরম্যান্সের ওঠানামা হতে পারে। আপনি দেখুন, (তাওহীদ) হৃদয়ের মতো খেলোয়াড় চোটে পড়ায় দলের বাইরে। যেভাবে ক্রিকেট খেলছি, এই মানসিকতা নিয়ে খেলতে পারলে সামনে আরও ভালো দল হয়ে উঠতে পারব। তবে সময় দিতে হবে। আরও বড় বড় দলকে যখন নিয়মিত হারাতে পারি, তবে বুঝতে পারব যে টি-টোয়েন্টিতে আমাদের স্কিলে উন্নতি হয়েছে।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ, অবশ্যই বড় অর্জন। এর সঙ্গে আর কী প্রাপ্তি আছে, যেটা বাংলাদেশ দল এই সিরিজ থেকে পেয়েছে?
মেহেদী: যেটা পাওয়া গেছে, আমাদের মানসিকতা। মানসিকতা এমন একটা বিষয়, আপনি যদি ইতিবাচকভাবে চিন্তা করেন, আল্লাহ আপনাকে সেভাবেই ফিডব্যাক দেবেন। আপনার ভেতর যদি দ্বিধা কিংবা সংকোচ কাজ করে, পারফরম্যান্সের ওপর সেটা প্রভাব পড়বে। এই সিরিজে মানসিকভাবে শক্তিশালী ছিলাম আমরা। বড় দলের বিপক্ষে এই মানসিকতায় খেলা উচিত। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের খেলোয়াড়েরা আইপিএলে দক্ষতা অর্জন করেছে। ওদের বিপক্ষে আমাদের এ রকম পারফরম্যান্স হয়েছে মানসিকভাবে শক্তিশালী থাকার কারণে।
প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হলেন। সেই সিরিজে দলও পেয়েছে ভালো সাফল্য। সব মিলিয়ে আপনার কাছে তৃপ্তির?
শেখ মেহেদী হাসান: প্রথমবারের মতো সিরিজসেরার পুরস্কার পেয়েছি। সিরিজসেরার চেয়ে বড় বিষয়, ওদের মাঠেই ওদের হোয়াইটওয়াশ করেছি, এটাই সবচেয়ে আনন্দের। দলের এই স্বাদ পেতে আমার কিছুটা অবদান আছে, এটা ভেবে খুব ভালো লাগছে। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
প্রশ্ন: যে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধারাবাহিক, সেটিতে ধবলধোলাই হওয়ার পরই টি-টোয়েন্টি সিরিজে শুধু ঘুরে দাঁড়ানোই নয়, ওদের রীতিমতো উড়িয়ে দেওয়া। দুই সিরিজের মাঝে কীভাবে বদলে যাওয়া আপনাদের?
মেহেদী: পরিবর্তন বলতে, ওয়ানডে সিরিজে আমরা অনেক রান করে হেরে গিয়েছিলাম। ওদের হারাতে সবার ভেতরে একটা ক্ষুধা কাজ করছিল। হতে পারে টি-টোয়েন্টিতে ওরা সেরা দল, আমরা এই ফরম্যাটে অতটা ভালো নয়। সবার মধ্যে ওই বিশ্বাসটা ছিল যে আমরাও ওদের খুব ভালোভাবে হারাতে পারি।
প্রশ্ন: সেন্ট ভিনসেন্টে গত জুনেও খেলেছেন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকেই উইকেট-কন্ডিশন চেনাজানা থাকা কতটা কাজে দিয়েছে আপনাদের?
মেহেদী: সহায়তা তো করেছেই। যেহেতু বিশ্বকাপেও আমরা এখানে তিনটা ম্যাচ খেলেছি। তবে বিশ্বকাপের উইকেট আর এবারের উইকেট এক নয়। এবার বরং আমরা ফ্রেশ উইকেট পেয়েছি। শুরুতে আমরা ভেবেছিলাম, ২০০ রানের উইকেট হবে। পরে উইকেটের আচরণ পরিবর্তন হয়েছে। নিজেদের শেষ ম্যাচে দেখবেন, আমরা ১৯০ (১৮৯) রান করে ফেলেছি। এখানে হুটহাট বৃষ্টি হয়। আমার মনে হয়, ভালো উইকেট পরিচর্যায় যেটা প্রয়োজন, সেটা করতে সমস্যা হয় এখানকার মাঠকর্মীদের।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে ৮ উইকেট পেয়েছেন, ৬টিই এসেছে পাওয়ার প্লেতে। যে সময় ফিল্ডারদের ৩০ গজের মধ্যে থাকার বাধ্যবাধকতায় ব্যাটাররা আক্রমণাত্মক হওয়ার চেষ্টা করেন, ওই সময়ে অফ স্পিনে সফল হচ্ছেন। এ চ্যালেঞ্জ উতরে যাওয়ার সূত্র কী?
মেহেদী: এটা তো করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেছে। অভ্যাসের সঙ্গে সাহসও প্রয়োজন। যুদ্ধক্ষেত্রে গেলে প্রতিপক্ষের ১০ সৈন্যের সঙ্গে আপনার লড়াই। সে লড়াইয়ে নিজেকে বাঁচাতে অনেক টেকনিক কাজে লাগাবেন। আমিও ওটাই কাজে লাগিয়েছি। দল আমার ওপর ভরসা করছে, আল্লাহ যেন এই ভরসা রাখার সুযোগটা দীর্ঘদিন আমাকে দেন।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টিতে যতটা নিয়মিত, বাকি দুই সংস্করণে নন। এই দুটি সংস্করণে নিয়মিত হতে আপনার বড় প্রতিদ্বন্দ্বিতা মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে। কীভাবে দেখেন?
মেহেদী: (জায়গা পেতে) অনেক প্রতিদ্বন্দ্বিতা (টেস্ট ও ওয়ানডে দলে)। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বলব না, এটা বাংলাদেশ দলের জন্যই ভালো। আমি বিকল্প হিসেবে থাকি। ওখানে মিরাজ গত দুই-তিন বছর দুর্দান্ত ব্যাটিং করছে। পরিস্থিতি ও সমন্বয়ের কারণে থাকি না দলে। আমার ইচ্ছার ওপর কিছুই নির্ভর করে না। এটা নির্বাচকদের ব্যাপার।
প্রশ্ন: দলের বর্তমান সাফল্যে ব্যাটিং কোচ সালাহ উদ্দিনের অনেক প্রশংসা হচ্ছে। কোচিং স্টাফে মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের যোগ হওয়ায় আপনারা কী পার্থক্য অনুভব করছেন?
মেহেদী: নতুন যেটা যোগ হয়েছে, সালাহ উদ্দিন স্যারের সঙ্গে বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই কাজ করেছে। প্রিমিয়ার লিগ কিংবা বিপিএল বলুন, বেশির ভাগ খেলোয়াড় তাঁর সঙ্গে কাজ করেছে। খেলোয়াড়দের সম্পর্কে তাঁর ধারণা খুব পরিষ্কার। দলে কাজ করতে স্যারকে এটি অনেক এগিয়ে দিয়েছে। কোচ হিসেবে থাকে না? খুব বন্ধুত্বপূর্ণ, সবকিছু শেয়ার করা যায়। খারাপ-ভালো সময়ে একজন অভিভাবক হিসেবে যেভাবে যত্ন নিতে হয়, স্যারের মধ্যে সব আছে। পারফরম্যান্স সবার চেষ্টার মাধ্যমে হয়। তবে ড্রেসিংরুমে, মাঠে কোন সময়ে কী প্রয়োজন, স্যারের সঙ্গে শেয়ার করা যায়। দীর্ঘদিন ধরে স্যার আমাদের যেভাবে জানেন, একজন বিদেশি কোচ সেভাবে জানেন না। এই পার্থক্য সবচেয়ে বেশি মনে হয়। একজন খেলোয়াড়কে ভালোভাবে বুঝতে বিদেশি কোচের যতটা সময় লাগে, দেশি কোচের তা লাগে না।
প্রশ্ন: আপনি, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারি, হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেনদের নিয়ে গড়া যে টি-টোয়েন্টি দলটা এবার ভালো করল, সে ক্ষেত্রে কি বলা যায় সাকিব-তামিম-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশ তাদের ভবিষ্যতের টি-টোয়েন্টি দল পেয়ে গেছে?
মেহেদী: বলতে পারেন, গত ১০ দিনে এই সমন্বয়টা হয়েছে। তবে উন্নতির আরও অনেক জায়গা থেকে গেছে। আমাদের পারফরম্যান্সের ওঠানামা হতে পারে। আপনি দেখুন, (তাওহীদ) হৃদয়ের মতো খেলোয়াড় চোটে পড়ায় দলের বাইরে। যেভাবে ক্রিকেট খেলছি, এই মানসিকতা নিয়ে খেলতে পারলে সামনে আরও ভালো দল হয়ে উঠতে পারব। তবে সময় দিতে হবে। আরও বড় বড় দলকে যখন নিয়মিত হারাতে পারি, তবে বুঝতে পারব যে টি-টোয়েন্টিতে আমাদের স্কিলে উন্নতি হয়েছে।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ, অবশ্যই বড় অর্জন। এর সঙ্গে আর কী প্রাপ্তি আছে, যেটা বাংলাদেশ দল এই সিরিজ থেকে পেয়েছে?
মেহেদী: যেটা পাওয়া গেছে, আমাদের মানসিকতা। মানসিকতা এমন একটা বিষয়, আপনি যদি ইতিবাচকভাবে চিন্তা করেন, আল্লাহ আপনাকে সেভাবেই ফিডব্যাক দেবেন। আপনার ভেতর যদি দ্বিধা কিংবা সংকোচ কাজ করে, পারফরম্যান্সের ওপর সেটা প্রভাব পড়বে। এই সিরিজে মানসিকভাবে শক্তিশালী ছিলাম আমরা। বড় দলের বিপক্ষে এই মানসিকতায় খেলা উচিত। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের খেলোয়াড়েরা আইপিএলে দক্ষতা অর্জন করেছে। ওদের বিপক্ষে আমাদের এ রকম পারফরম্যান্স হয়েছে মানসিকভাবে শক্তিশালী থাকার কারণে।

আইপিএলে কেন কলকাতা নাইট রাইডার্স এবার তাঁকে ১২ কোটি টাকায় নিয়েছে, সেটি খুব ভালোভাবেই আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। আজ একটা পর্যায়ে মোস্তাফিজের নামটা উইকেটশিকারির তালিকায় যৌথভাবে শীর্ষে ছিল।
৫ ঘণ্টা আগে
বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নতুন একটি টুর্নামেন্ট চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেটির নাম ‘রাইজিং স্টার অনূর্ধ্ব-২৩ ’। সংস্থাটির মিডিয়া কমিটির প্রধান আমজাদ হোসেন জানালেন, টুর্নামেন্টটি হবে অনেকটা বিসিএলের মতো। যেখানে অংশ নেবে চারটা দল। দলগুলো হলো–পূর্বাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, দক্ষিণাঞ্চল
৫ ঘণ্টা আগে
প্রায় দিনব্যাপী বোর্ড সভার পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সংবাদ সম্মেলন। লম্বা অপেক্ষায় থাকা সংবাদমাধ্যম কর্মীদের চমকে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানাননি সংবাদ সম্মেলনে আসা তিন পরিচালক। তবে বোর্ড মিটিংয়ে নেওয়া নতুন দুটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান।
৬ ঘণ্টা আগে
নিলামের পর সন্দীপ লামিচানেকে দলে টেনেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। প্রধান কোচ হান্নান সরকারের ইচ্ছায় এই লেগস্পিনারকে নিয়েছে পদ্মাপাড়ের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) অংশ নিতে গতকাল রাজশাহী শিবিরে যোগ দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইপিএলে কেন কলকাতা নাইট রাইডার্স এবার তাঁকে ১২ কোটি টাকায় নিয়েছে, সেটি খুব ভালোভাবেই আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। আজ একটা পর্যায়ে মোস্তাফিজের নামটা উইকেটশিকারির তালিকায় যৌথভাবে শীর্ষে ছিল।
শারজা ওয়ারিয়র্জের বিপক্ষে ম্যাচটি খেলে কাল দুপুরে ঢাকায় ফিরে আসার কথা মোস্তাফিজের। এসেই নেমে পড়তে হবে বিপিএল খেলতে। সিলেটে তাঁর দল রংপুর রাইডার্সের প্রথম ম্যাচ আগামী সোমবারে। ঢাকায় ফিরে দুদিনের সংক্ষিপ্ত বিরতিতে তিনি চলে যাবেন সাতক্ষীরায় গ্রামের বাড়িতে। সেখান থেকে ফিরে দলে যোগ দেবেন রোববার।
বিপিএলে যোগ দেওয়ার আগে একাধিক সুখবর পেলেন মোস্তাফিজ। আইপিএল নিলামে তিনি বিক্রি হয়েছেন রেকর্ড দামে। আরব আমিরাতে দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে আইএল টি-টোয়েন্টিতেও ধারাবাহিক ভালো খেলেছেন। ৮ ম্যাচে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। আজ শারজার বিপক্ষে শীর্ষ উইকেটশিকারি হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন সতীর্থ ওয়াকার সালামখেইলের সঙ্গে। ওয়াকার ২ উইকেট নিয়ে টপকে যান মোস্তাফিজকে। তবু টুর্নামেন্টজুড়ে যে বোলিং করেছেন মোস্তাফিজ, আজ দেশে ফেরায় তাঁকে নিশ্চিতভাবেই মিস করবে দুবাই ক্যাপিটালস।

আইপিএলে কেন কলকাতা নাইট রাইডার্স এবার তাঁকে ১২ কোটি টাকায় নিয়েছে, সেটি খুব ভালোভাবেই আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। আজ একটা পর্যায়ে মোস্তাফিজের নামটা উইকেটশিকারির তালিকায় যৌথভাবে শীর্ষে ছিল।
শারজা ওয়ারিয়র্জের বিপক্ষে ম্যাচটি খেলে কাল দুপুরে ঢাকায় ফিরে আসার কথা মোস্তাফিজের। এসেই নেমে পড়তে হবে বিপিএল খেলতে। সিলেটে তাঁর দল রংপুর রাইডার্সের প্রথম ম্যাচ আগামী সোমবারে। ঢাকায় ফিরে দুদিনের সংক্ষিপ্ত বিরতিতে তিনি চলে যাবেন সাতক্ষীরায় গ্রামের বাড়িতে। সেখান থেকে ফিরে দলে যোগ দেবেন রোববার।
বিপিএলে যোগ দেওয়ার আগে একাধিক সুখবর পেলেন মোস্তাফিজ। আইপিএল নিলামে তিনি বিক্রি হয়েছেন রেকর্ড দামে। আরব আমিরাতে দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে আইএল টি-টোয়েন্টিতেও ধারাবাহিক ভালো খেলেছেন। ৮ ম্যাচে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। আজ শারজার বিপক্ষে শীর্ষ উইকেটশিকারি হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন সতীর্থ ওয়াকার সালামখেইলের সঙ্গে। ওয়াকার ২ উইকেট নিয়ে টপকে যান মোস্তাফিজকে। তবু টুর্নামেন্টজুড়ে যে বোলিং করেছেন মোস্তাফিজ, আজ দেশে ফেরায় তাঁকে নিশ্চিতভাবেই মিস করবে দুবাই ক্যাপিটালস।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হলেন। সেই সিরিজে দলও পেয়েছে ভালো সাফল্য। সব মিলিয়ে আপনার কাছে তৃপ্তির?
২২ ডিসেম্বর ২০২৪
বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নতুন একটি টুর্নামেন্ট চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেটির নাম ‘রাইজিং স্টার অনূর্ধ্ব-২৩ ’। সংস্থাটির মিডিয়া কমিটির প্রধান আমজাদ হোসেন জানালেন, টুর্নামেন্টটি হবে অনেকটা বিসিএলের মতো। যেখানে অংশ নেবে চারটা দল। দলগুলো হলো–পূর্বাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, দক্ষিণাঞ্চল
৫ ঘণ্টা আগে
প্রায় দিনব্যাপী বোর্ড সভার পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সংবাদ সম্মেলন। লম্বা অপেক্ষায় থাকা সংবাদমাধ্যম কর্মীদের চমকে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানাননি সংবাদ সম্মেলনে আসা তিন পরিচালক। তবে বোর্ড মিটিংয়ে নেওয়া নতুন দুটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান।
৬ ঘণ্টা আগে
নিলামের পর সন্দীপ লামিচানেকে দলে টেনেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। প্রধান কোচ হান্নান সরকারের ইচ্ছায় এই লেগস্পিনারকে নিয়েছে পদ্মাপাড়ের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) অংশ নিতে গতকাল রাজশাহী শিবিরে যোগ দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নতুন একটি টুর্নামেন্ট চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেটির নাম ‘রাইজিং স্টার অনূর্ধ্ব-২৩ ’। সংস্থাটির মিডিয়া কমিটির প্রধান আমজাদ হোসেন জানালেন, টুর্নামেন্টটি হবে অনেকটা বিসিএলের মতো। যেখানে অংশ নেবে চারটা দল। দলগুলো হলো–পূর্বাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, দক্ষিণাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চল।
টুর্নামেন্ট হবে ডাবল লিগ পদ্ধতিতে। সেখান থেকে শীর্ষ দুই দল শিরোপার লড়াই করবে। অনূর্ধ্ব-২৩ পর্যায়ের এই টুর্নামেন্টে ম্যাচ হবে মোট ৩১ টি। মূলত পাইপলাইন সমৃদ্ধ করতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে বিসিবি।
সংবাদমাধ্যমকে আমজাদ বলেন, ‘আমরা রাইজিং স্টার অনূর্ধ্ব ২৩ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আয়োজন করব। এটা বিসিএলের মতই হবে। অনূর্ধ্ব ২৩ এর পর নির্দিষ্ট কোনো টুর্নামেন্ট ছিল না। কিন্তু এবার হচ্ছে। ইনশাআল্লাহ ফেব্রুয়ারিতে এই টুর্নামেন্ট করার পরিকল্পনা করছি আমরা।’
টুর্নামেন্টের ভেন্যু প্রসঙ্গে আমজাদ বলেন, ‘চট্টগ্রামে দুটো স্টেডিয়ামে হবে ম্যাচগুলো। ডাবল লিগ পদ্ধতিতে টুর্নামেন্ট আয়োজন করব। ফাইনাল ঢাকায় হবে। এগুলো ছিল আমাদের প্রধান কিছু সিদ্ধান্ত।’
আসন্ন নতুন বছরে বিসিবি সারা বাংলাদেশে ১০০ উইকেট বানাতে চায়, যেটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘১০০ উইকেটস ইন ২০২৬ ’। আমজাদ বলেন, ‘জেলা লিগগুলো সচল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত বছর মাত্র ১২টি জেলায় লিগ হয়েছিল, নতুন বছরে আমাদের লক্ষ্য অন্তত ৪০টি জেলায় লিগ আয়োজন করা। আমাদের নতুন একটি থিম লঞ্চ করা হয়েছে ‘১০০ উইকেটস ইন ২০২৬ ’।

বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নতুন একটি টুর্নামেন্ট চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেটির নাম ‘রাইজিং স্টার অনূর্ধ্ব-২৩ ’। সংস্থাটির মিডিয়া কমিটির প্রধান আমজাদ হোসেন জানালেন, টুর্নামেন্টটি হবে অনেকটা বিসিএলের মতো। যেখানে অংশ নেবে চারটা দল। দলগুলো হলো–পূর্বাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, দক্ষিণাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চল।
টুর্নামেন্ট হবে ডাবল লিগ পদ্ধতিতে। সেখান থেকে শীর্ষ দুই দল শিরোপার লড়াই করবে। অনূর্ধ্ব-২৩ পর্যায়ের এই টুর্নামেন্টে ম্যাচ হবে মোট ৩১ টি। মূলত পাইপলাইন সমৃদ্ধ করতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে বিসিবি।
সংবাদমাধ্যমকে আমজাদ বলেন, ‘আমরা রাইজিং স্টার অনূর্ধ্ব ২৩ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আয়োজন করব। এটা বিসিএলের মতই হবে। অনূর্ধ্ব ২৩ এর পর নির্দিষ্ট কোনো টুর্নামেন্ট ছিল না। কিন্তু এবার হচ্ছে। ইনশাআল্লাহ ফেব্রুয়ারিতে এই টুর্নামেন্ট করার পরিকল্পনা করছি আমরা।’
টুর্নামেন্টের ভেন্যু প্রসঙ্গে আমজাদ বলেন, ‘চট্টগ্রামে দুটো স্টেডিয়ামে হবে ম্যাচগুলো। ডাবল লিগ পদ্ধতিতে টুর্নামেন্ট আয়োজন করব। ফাইনাল ঢাকায় হবে। এগুলো ছিল আমাদের প্রধান কিছু সিদ্ধান্ত।’
আসন্ন নতুন বছরে বিসিবি সারা বাংলাদেশে ১০০ উইকেট বানাতে চায়, যেটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘১০০ উইকেটস ইন ২০২৬ ’। আমজাদ বলেন, ‘জেলা লিগগুলো সচল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত বছর মাত্র ১২টি জেলায় লিগ হয়েছিল, নতুন বছরে আমাদের লক্ষ্য অন্তত ৪০টি জেলায় লিগ আয়োজন করা। আমাদের নতুন একটি থিম লঞ্চ করা হয়েছে ‘১০০ উইকেটস ইন ২০২৬ ’।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হলেন। সেই সিরিজে দলও পেয়েছে ভালো সাফল্য। সব মিলিয়ে আপনার কাছে তৃপ্তির?
২২ ডিসেম্বর ২০২৪
আইপিএলে কেন কলকাতা নাইট রাইডার্স এবার তাঁকে ১২ কোটি টাকায় নিয়েছে, সেটি খুব ভালোভাবেই আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। আজ একটা পর্যায়ে মোস্তাফিজের নামটা উইকেটশিকারির তালিকায় যৌথভাবে শীর্ষে ছিল।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রায় দিনব্যাপী বোর্ড সভার পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সংবাদ সম্মেলন। লম্বা অপেক্ষায় থাকা সংবাদমাধ্যম কর্মীদের চমকে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানাননি সংবাদ সম্মেলনে আসা তিন পরিচালক। তবে বোর্ড মিটিংয়ে নেওয়া নতুন দুটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান।
৬ ঘণ্টা আগে
নিলামের পর সন্দীপ লামিচানেকে দলে টেনেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। প্রধান কোচ হান্নান সরকারের ইচ্ছায় এই লেগস্পিনারকে নিয়েছে পদ্মাপাড়ের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) অংশ নিতে গতকাল রাজশাহী শিবিরে যোগ দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় দিনব্যাপী বোর্ড সভার পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সংবাদ সম্মেলন। লম্বা অপেক্ষায় থাকা সংবাদমাধ্যম কর্মীদের চমকে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানাননি সংবাদ সম্মেলনে আসা তিন পরিচালক। তবে বোর্ড মিটিংয়ে নেওয়া নতুন দুটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান।
আসন্ন নতুন বছরে বিসিবি সারা বাংলাদেশে ১০০ উইকেট বানাতে চায়, যেটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘১০০ উইকেটস ইন ২০২৬ ’। আমজাদ বলেন, ‘জেলা লিগগুলো সচল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত বছর মাত্র ১২টি জেলায় লিগ হয়েছিল, নতুন বছরে আমাদের লক্ষ্য অন্তত ৪০টি জেলায় লিগ আয়োজন করা। আমাদের নতুন একটি থিম লঞ্চ করা হয়েছে ‘১০০ উইকেটস ইন ২০২৬ ’।
সারা দেশে এক বছরে ১০০ উইকেট তৈরির পরিকল্পনা বিসিবির গ্রাউন্ডস বিভাগের প্রধান খালেদ মাসুদ পাইলট বলেন, ‘১০০ উইকেটের পরিকল্পনাটা হচ্ছে মাঠের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। মাঠ ছাড়া ক্রিকেটে এগোনো কঠিন। ফতুল্লা ইনসাইড এবং আউটার, সঙ্গে পূর্বাচলে যে মাঠটি আছে, সেগুলোর উন্নয়ন আমাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। আমরা এই মৌসুমের মধ্যে ১০০টির বেশি উইকেট তৈরির চেষ্টা করছি। আমাদের বিভাগীয় ভেন্যু; যেমন বগুড়া, খুলনা, রাজশাহী—এগুলো ২০ বছর আগের মডেলে চলছে। সেন্টার উইকেটের পাশে আরও উইকেট বাড়িয়ে আমরা এগুলো আধুনিক করতে চাই। বরিশাল মাঠের কাজ ৬০ শতাংশ শেষ হয়েছে, বাকি কাজ দ্রুত শেষ করার চেষ্টা করছি। আমরা চাই আমাদের বিভাগীয় সদর দপ্তরগুলো একেকটি ‘হাব’ হিসেবে কাজ করুক, যাতে জেলা পর্যায়ের ক্রিকেটাররা ঠিকঠাক যন্ত্রপাতি এবং সুযোগ-সুবিধা পায়।’
১০০ উইকেট তৈরিতে নতুন কোনো মাঠ কেনা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন পাইলট। বর্তমানে যে মাঠগুলো আছে, সেগুলোকে সচল করা এবং আধুনিক উইকেট তৈরি করাই তাঁদের লক্ষ্য।

প্রায় দিনব্যাপী বোর্ড সভার পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সংবাদ সম্মেলন। লম্বা অপেক্ষায় থাকা সংবাদমাধ্যম কর্মীদের চমকে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানাননি সংবাদ সম্মেলনে আসা তিন পরিচালক। তবে বোর্ড মিটিংয়ে নেওয়া নতুন দুটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান।
আসন্ন নতুন বছরে বিসিবি সারা বাংলাদেশে ১০০ উইকেট বানাতে চায়, যেটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘১০০ উইকেটস ইন ২০২৬ ’। আমজাদ বলেন, ‘জেলা লিগগুলো সচল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত বছর মাত্র ১২টি জেলায় লিগ হয়েছিল, নতুন বছরে আমাদের লক্ষ্য অন্তত ৪০টি জেলায় লিগ আয়োজন করা। আমাদের নতুন একটি থিম লঞ্চ করা হয়েছে ‘১০০ উইকেটস ইন ২০২৬ ’।
সারা দেশে এক বছরে ১০০ উইকেট তৈরির পরিকল্পনা বিসিবির গ্রাউন্ডস বিভাগের প্রধান খালেদ মাসুদ পাইলট বলেন, ‘১০০ উইকেটের পরিকল্পনাটা হচ্ছে মাঠের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। মাঠ ছাড়া ক্রিকেটে এগোনো কঠিন। ফতুল্লা ইনসাইড এবং আউটার, সঙ্গে পূর্বাচলে যে মাঠটি আছে, সেগুলোর উন্নয়ন আমাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। আমরা এই মৌসুমের মধ্যে ১০০টির বেশি উইকেট তৈরির চেষ্টা করছি। আমাদের বিভাগীয় ভেন্যু; যেমন বগুড়া, খুলনা, রাজশাহী—এগুলো ২০ বছর আগের মডেলে চলছে। সেন্টার উইকেটের পাশে আরও উইকেট বাড়িয়ে আমরা এগুলো আধুনিক করতে চাই। বরিশাল মাঠের কাজ ৬০ শতাংশ শেষ হয়েছে, বাকি কাজ দ্রুত শেষ করার চেষ্টা করছি। আমরা চাই আমাদের বিভাগীয় সদর দপ্তরগুলো একেকটি ‘হাব’ হিসেবে কাজ করুক, যাতে জেলা পর্যায়ের ক্রিকেটাররা ঠিকঠাক যন্ত্রপাতি এবং সুযোগ-সুবিধা পায়।’
১০০ উইকেট তৈরিতে নতুন কোনো মাঠ কেনা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন পাইলট। বর্তমানে যে মাঠগুলো আছে, সেগুলোকে সচল করা এবং আধুনিক উইকেট তৈরি করাই তাঁদের লক্ষ্য।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হলেন। সেই সিরিজে দলও পেয়েছে ভালো সাফল্য। সব মিলিয়ে আপনার কাছে তৃপ্তির?
২২ ডিসেম্বর ২০২৪
আইপিএলে কেন কলকাতা নাইট রাইডার্স এবার তাঁকে ১২ কোটি টাকায় নিয়েছে, সেটি খুব ভালোভাবেই আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। আজ একটা পর্যায়ে মোস্তাফিজের নামটা উইকেটশিকারির তালিকায় যৌথভাবে শীর্ষে ছিল।
৫ ঘণ্টা আগে
বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নতুন একটি টুর্নামেন্ট চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেটির নাম ‘রাইজিং স্টার অনূর্ধ্ব-২৩ ’। সংস্থাটির মিডিয়া কমিটির প্রধান আমজাদ হোসেন জানালেন, টুর্নামেন্টটি হবে অনেকটা বিসিএলের মতো। যেখানে অংশ নেবে চারটা দল। দলগুলো হলো–পূর্বাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, দক্ষিণাঞ্চল
৫ ঘণ্টা আগে
নিলামের পর সন্দীপ লামিচানেকে দলে টেনেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। প্রধান কোচ হান্নান সরকারের ইচ্ছায় এই লেগস্পিনারকে নিয়েছে পদ্মাপাড়ের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) অংশ নিতে গতকাল রাজশাহী শিবিরে যোগ দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নিলামের পর সন্দীপ লামিচানেকে দলে টেনেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। প্রধান কোচ হান্নান সরকারের ইচ্ছায় এই লেগস্পিনারকে নিয়েছে পদ্মাপাড়ের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) অংশ নিতে গতকাল রাজশাহী শিবিরে যোগ দিয়েছেন তিনি।
আজ দলীয় অনুশীলনেও দেখা গেল লামিচানেকে। এক দিন না যেতেই গোটা দলের মধ্যমণি এই নেপালি ক্রিকেটার। দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথাও বলেছেন। সেখানেই জানিয়েছেন, নিজেদের স্কোয়াডের গভীরতা কাজে লাগিয়ে শিরোপা জেতার লড়াই চালিয়ে যাবে রাজশাহী।
লামিচানে বলেন, ‘আমাদের দলে যে ধরণের সম্ভাবনা রয়েছে তা অসাধারণ। বিশেষ করে যখন আপনি কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলেন, তখন স্থানীয় খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। রাজশাহী ওয়ারিয়র্সে অনেক প্রতিভা আছে। আমি এদের অনেকের সাথেই আগে খেলেছি, তাই তাদের চিনি। আমরা সিলেটের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচের জন্য পুরো দল বেশ রোমাঞ্চিত। দলের ভেতরের পরিবেশও এখন খুব ইতিবাচক।’
নিজেদের স্কোয়াড নিয়ে সন্তুষ্ট লামিচানে। তিনি বলেন, ‘আমাদের টপ অর্ডার থেকে শুরু করে লোয়ার অর্ডার, সব জায়গাতেই ভারসাম্য আছে। স্পিনার, ফাস্ট বোলার-সব বিভাগে ভালো খেলোয়াড় আছে। শান্ত দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। মুশফিকুর রহিমের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আছে। দলে ভালো বিদেশি ক্রিকেটারও আছে। সব মিলিয়ে আমাদের দলটা স্বয়ংসম্পূর্ণ। সবাই শিরোপার জন্য নিজেদের সেরাটা দিতে প্রস্তুত।’
দর্শকদের হতাশ করতে চান না লামিচানে, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো ম্যাচ জেতা। এটিই সবচেয়ে সহজ লক্ষ্য। সেই সাথে দর্শকদের আনন্দ দেয়া এবং দলের জন্য পয়েন্ট অর্জন করা। সবার ভালোবাসার জন্য কৃতজ্ঞতা এবং আমরা দল হিসেবে ট্রফি জেতার চেষ্টা করব।’
কীভাবে রাজশাহীতে যোগ দিলেন সে অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে লামিচানে বলেন, ‘আমি নেপাল প্রিমিয়ার লিগের ফাইনাল দেখছিলাম। তখন আসাদের কোচ হান্নান সরকার মেসেজ করে জিজ্ঞেস করেন আমি রাজশাহী ওয়ারিয়র্সে খেলতে চাই কিনা। অল্প কয়েক মিনিটের মধ্যেই আমরা সবকিছু চূড়ান্ত করে ফেলি। তিনি যেভাবে পুরো বিষয়টি সহজ করেছেন, তার জন্য আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।’

নিলামের পর সন্দীপ লামিচানেকে দলে টেনেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। প্রধান কোচ হান্নান সরকারের ইচ্ছায় এই লেগস্পিনারকে নিয়েছে পদ্মাপাড়ের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) অংশ নিতে গতকাল রাজশাহী শিবিরে যোগ দিয়েছেন তিনি।
আজ দলীয় অনুশীলনেও দেখা গেল লামিচানেকে। এক দিন না যেতেই গোটা দলের মধ্যমণি এই নেপালি ক্রিকেটার। দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথাও বলেছেন। সেখানেই জানিয়েছেন, নিজেদের স্কোয়াডের গভীরতা কাজে লাগিয়ে শিরোপা জেতার লড়াই চালিয়ে যাবে রাজশাহী।
লামিচানে বলেন, ‘আমাদের দলে যে ধরণের সম্ভাবনা রয়েছে তা অসাধারণ। বিশেষ করে যখন আপনি কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলেন, তখন স্থানীয় খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। রাজশাহী ওয়ারিয়র্সে অনেক প্রতিভা আছে। আমি এদের অনেকের সাথেই আগে খেলেছি, তাই তাদের চিনি। আমরা সিলেটের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচের জন্য পুরো দল বেশ রোমাঞ্চিত। দলের ভেতরের পরিবেশও এখন খুব ইতিবাচক।’
নিজেদের স্কোয়াড নিয়ে সন্তুষ্ট লামিচানে। তিনি বলেন, ‘আমাদের টপ অর্ডার থেকে শুরু করে লোয়ার অর্ডার, সব জায়গাতেই ভারসাম্য আছে। স্পিনার, ফাস্ট বোলার-সব বিভাগে ভালো খেলোয়াড় আছে। শান্ত দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। মুশফিকুর রহিমের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আছে। দলে ভালো বিদেশি ক্রিকেটারও আছে। সব মিলিয়ে আমাদের দলটা স্বয়ংসম্পূর্ণ। সবাই শিরোপার জন্য নিজেদের সেরাটা দিতে প্রস্তুত।’
দর্শকদের হতাশ করতে চান না লামিচানে, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো ম্যাচ জেতা। এটিই সবচেয়ে সহজ লক্ষ্য। সেই সাথে দর্শকদের আনন্দ দেয়া এবং দলের জন্য পয়েন্ট অর্জন করা। সবার ভালোবাসার জন্য কৃতজ্ঞতা এবং আমরা দল হিসেবে ট্রফি জেতার চেষ্টা করব।’
কীভাবে রাজশাহীতে যোগ দিলেন সে অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে লামিচানে বলেন, ‘আমি নেপাল প্রিমিয়ার লিগের ফাইনাল দেখছিলাম। তখন আসাদের কোচ হান্নান সরকার মেসেজ করে জিজ্ঞেস করেন আমি রাজশাহী ওয়ারিয়র্সে খেলতে চাই কিনা। অল্প কয়েক মিনিটের মধ্যেই আমরা সবকিছু চূড়ান্ত করে ফেলি। তিনি যেভাবে পুরো বিষয়টি সহজ করেছেন, তার জন্য আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।’

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হলেন। সেই সিরিজে দলও পেয়েছে ভালো সাফল্য। সব মিলিয়ে আপনার কাছে তৃপ্তির?
২২ ডিসেম্বর ২০২৪
আইপিএলে কেন কলকাতা নাইট রাইডার্স এবার তাঁকে ১২ কোটি টাকায় নিয়েছে, সেটি খুব ভালোভাবেই আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। আজ একটা পর্যায়ে মোস্তাফিজের নামটা উইকেটশিকারির তালিকায় যৌথভাবে শীর্ষে ছিল।
৫ ঘণ্টা আগে
বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নতুন একটি টুর্নামেন্ট চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেটির নাম ‘রাইজিং স্টার অনূর্ধ্ব-২৩ ’। সংস্থাটির মিডিয়া কমিটির প্রধান আমজাদ হোসেন জানালেন, টুর্নামেন্টটি হবে অনেকটা বিসিএলের মতো। যেখানে অংশ নেবে চারটা দল। দলগুলো হলো–পূর্বাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, দক্ষিণাঞ্চল
৫ ঘণ্টা আগে
প্রায় দিনব্যাপী বোর্ড সভার পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সংবাদ সম্মেলন। লম্বা অপেক্ষায় থাকা সংবাদমাধ্যম কর্মীদের চমকে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানাননি সংবাদ সম্মেলনে আসা তিন পরিচালক। তবে বোর্ড মিটিংয়ে নেওয়া নতুন দুটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান।
৬ ঘণ্টা আগে