
৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে। তবু এই বিসিএল বিশেষ হয়ে থাকছে জাকেরের কাছে। ম্যাচসেরা হয়েছেন তিন ম্যাচে, সর্বোচ্চ রান করে হলেন টুর্নামেন্টসেরাও। গতকাল আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মধ্যাঞ্চলের এই ক্রিকেটার জানালেন নিজের পারফরম্যান্স ও ভবিষ্যৎ চিন্তা নিয়ে।
লাইছ ত্বোহা, ঢাকা

প্রশ্ন: প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩৮ ম্যাচ খেলে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না, এরপরই টানা তিন সেঞ্চুরি—এই পরিবর্তনের রহস্য কী?
জাকের আলী: পরিবর্তনটা আসলে অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম সেঞ্চুরি করতে, বড় রান করতে। ফিফটি পাচ্ছিলাম (১৪-১৫টা) নিয়মিতই। গত কিছুদিনে কাজ করছিলাম বিশেষ করে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও বাংলা টাইগার্সের সঙ্গে অনুশীলনে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেললে সাহসটা এমনিই বেড়ে যায়। ভারতের ‘এ’ দল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি। উমেশ যাদবের মতো বোলারের বিপক্ষে খেলেছিলাম। এভাবেই হয়েছে।
প্রশ্ন: বিপিএলে ছোট ছোট কয়েকটি ইনিংস খেলেছেন, আন্তর্জাতিক (রাসেল-রিজওয়ানদের) ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কী?
জাকের: এবারের বিপিএল আমার কাছে অন্য রকম ছিল। অনেক কিছু শিখেছি। ছোট ছোট ইনিংস ছিল, আমার যে ভূমিকা ছিল, কম বলে বেশি রান করা। রিজওয়ান ভাই আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন। কিছু টিপস দিয়েছেন। ক্রিকেট, ব্যক্তিগত জীবন—সব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা ফাইনাল খেলেছি। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিতে শিখেছি। যেটা বিসিএলে আমাকে পরে সহায়তা করেছে। আসলে এ বিষয়গুলো অনেক এগিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ফিনিশার রোল বা ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিং করেছেন, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কি বিশেষ কাজ করেছেন?
জাকের: হ্যাঁ, করেছি। বিপিএল শুরুর আগে থেকেই সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি নিজেও কাজ করেছি। যেখানে মনে হচ্ছে, নিজেকে আরেকটু প্রস্তুত করা প্রয়োজন। এখন তো শুধু টেস্ট নয়, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্যও প্রস্তুত হতে হবে। সেভাবেই চেষ্টা করছি, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বিসিএলের ফাইনালে কিপিং থেকে বেরিয়ে এসে এনামুল হক বিজয় আপনাকে বোল্ড করলেন, আপনার উইকেট তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একজন খণ্ডকালীন বোলারের বলে আউট হয়ে কি আফসোস হচ্ছিল?
জাকের: এটা তেমন কিছু না। যখন আউট করতে পারছিল না তারা, এর একটু আগে উইকেটকিপিং থেকে বেরিয়ে আসেন বিজয় ভাই। আমাদের ৮ উইকেট পড়ে গিয়েছিল, চেষ্টা করছিলাম বাউন্ডারি মারতে। তখন বোল্ড হয়ে যাই, মারার চেষ্টা করছিলাম। এটা ক্রিকেট, যে কেউ আউট করতে পারে।
প্রশ্ন: নিজে দুর্দান্ত খেলেছেন কিন্তু দল জিততে পারেনি, নিশ্চয়ই আফসোস কাজ করছে?
জাকের: অবশ্যই, খারাপ লাগা তো কাজ করে। ভালো খেলেই তো ফাইনাল পর্যন্ত এসেছিলাম আমরা। অপ্রত্যাশিতভাবে ফাইনালটাই আমাদের খারাপ হয়ে যায়। ব্যাটিং ওভাবে ভালো হয়নি কারও। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমার ইনিংসও বড় হয়নি।
প্রশ্ন: নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
জাকের: ভালো। আমি মনে করি, এই ইনিংসগুলো সামনে আমাকে আরও ভালো করতে সহায়তা করবে, বড় ইনিংস খেলতে সহায়তা করবে। অনেক দিন ধরেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বড় রান করার চেষ্টা করেছি। টানা সেঞ্চুরি করেছি। এতে ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে অসাধারণ খেললেন। আর সব ক্রিকেটারের মতো নিশ্চয়ই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নটাও উঁকি দিতে শুরু করেছে মনে?
জাকের: জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন সবাই বোনে। সবারই লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার। এটা নির্বাচকদের ওপর নির্ভর করবে, আমাকে কখন নেবে, কোন পজিশনে খেলাবে, কোন ফরম্যাটে খেলাবে। কিন্তু আমি তৈরি হচ্ছি সব ফরম্যাটের জন্য। যখনই সুযোগ আসে যেন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি কোন পজিশনে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন?
জাকের: এটা আসলে নির্ভর করে সাদা বলের ওয়ানডে নাকি টি-টোয়েন্টি। আমি টেস্টে (প্রথম শ্রেণি) সাধারণত পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেভাবে নির্ধারিত পজিশন নেই। সব পজিশনেই খেলি। এটা আসলে উপভোগ করি, আমাকে দলের প্রয়োজনে একেক জায়গায় খেলানো হয়।
প্রশ্ন: মাঝে দুটো বছর ক্রিকেটেই দেখা যায়নি আপনাকে। এর পেছনে কারণ কী ছিল?
জাকের: মাঝে দুই বছর আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বাবার মৃত্যুর পর এক বছর হারিয়ে ফেলি। তিনটা বছর প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কেমন ছিল?
জাকের: ২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রিকেট শুরু করি, তখন থেকে যে সমর্থন দিয়ে এসেছে, সেটা প্রকাশ করার মতো না।
প্রশ্ন: আপনার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে নির্দিষ্টভাবে সবচেয়ে অবদান বেশি ছিল কার?
জাকের: আমার মা। বড় ভাই-বোন। আমার বড় ভাইও ক্রিকেটার ছিলেন। রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিকেট খেলতেন। আমি যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা যদি বড় ভাই পেতেন আরও ভালো কিছু করতে পারতেন।
প্রশ্ন: আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
জাকের: মুশফিকুর রহিম ভাই আমার আদর্শ। আমিও বিকেএসপি থেকে এসেছি। তাঁর সবকিছুই আমার ভালো লাগে।
প্রশ্ন: প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩৮ ম্যাচ খেলে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না, এরপরই টানা তিন সেঞ্চুরি—এই পরিবর্তনের রহস্য কী?
জাকের আলী: পরিবর্তনটা আসলে অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম সেঞ্চুরি করতে, বড় রান করতে। ফিফটি পাচ্ছিলাম (১৪-১৫টা) নিয়মিতই। গত কিছুদিনে কাজ করছিলাম বিশেষ করে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও বাংলা টাইগার্সের সঙ্গে অনুশীলনে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেললে সাহসটা এমনিই বেড়ে যায়। ভারতের ‘এ’ দল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি। উমেশ যাদবের মতো বোলারের বিপক্ষে খেলেছিলাম। এভাবেই হয়েছে।
প্রশ্ন: বিপিএলে ছোট ছোট কয়েকটি ইনিংস খেলেছেন, আন্তর্জাতিক (রাসেল-রিজওয়ানদের) ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কী?
জাকের: এবারের বিপিএল আমার কাছে অন্য রকম ছিল। অনেক কিছু শিখেছি। ছোট ছোট ইনিংস ছিল, আমার যে ভূমিকা ছিল, কম বলে বেশি রান করা। রিজওয়ান ভাই আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন। কিছু টিপস দিয়েছেন। ক্রিকেট, ব্যক্তিগত জীবন—সব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা ফাইনাল খেলেছি। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিতে শিখেছি। যেটা বিসিএলে আমাকে পরে সহায়তা করেছে। আসলে এ বিষয়গুলো অনেক এগিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ফিনিশার রোল বা ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিং করেছেন, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কি বিশেষ কাজ করেছেন?
জাকের: হ্যাঁ, করেছি। বিপিএল শুরুর আগে থেকেই সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি নিজেও কাজ করেছি। যেখানে মনে হচ্ছে, নিজেকে আরেকটু প্রস্তুত করা প্রয়োজন। এখন তো শুধু টেস্ট নয়, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্যও প্রস্তুত হতে হবে। সেভাবেই চেষ্টা করছি, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বিসিএলের ফাইনালে কিপিং থেকে বেরিয়ে এসে এনামুল হক বিজয় আপনাকে বোল্ড করলেন, আপনার উইকেট তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একজন খণ্ডকালীন বোলারের বলে আউট হয়ে কি আফসোস হচ্ছিল?
জাকের: এটা তেমন কিছু না। যখন আউট করতে পারছিল না তারা, এর একটু আগে উইকেটকিপিং থেকে বেরিয়ে আসেন বিজয় ভাই। আমাদের ৮ উইকেট পড়ে গিয়েছিল, চেষ্টা করছিলাম বাউন্ডারি মারতে। তখন বোল্ড হয়ে যাই, মারার চেষ্টা করছিলাম। এটা ক্রিকেট, যে কেউ আউট করতে পারে।
প্রশ্ন: নিজে দুর্দান্ত খেলেছেন কিন্তু দল জিততে পারেনি, নিশ্চয়ই আফসোস কাজ করছে?
জাকের: অবশ্যই, খারাপ লাগা তো কাজ করে। ভালো খেলেই তো ফাইনাল পর্যন্ত এসেছিলাম আমরা। অপ্রত্যাশিতভাবে ফাইনালটাই আমাদের খারাপ হয়ে যায়। ব্যাটিং ওভাবে ভালো হয়নি কারও। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমার ইনিংসও বড় হয়নি।
প্রশ্ন: নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
জাকের: ভালো। আমি মনে করি, এই ইনিংসগুলো সামনে আমাকে আরও ভালো করতে সহায়তা করবে, বড় ইনিংস খেলতে সহায়তা করবে। অনেক দিন ধরেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বড় রান করার চেষ্টা করেছি। টানা সেঞ্চুরি করেছি। এতে ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে অসাধারণ খেললেন। আর সব ক্রিকেটারের মতো নিশ্চয়ই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নটাও উঁকি দিতে শুরু করেছে মনে?
জাকের: জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন সবাই বোনে। সবারই লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার। এটা নির্বাচকদের ওপর নির্ভর করবে, আমাকে কখন নেবে, কোন পজিশনে খেলাবে, কোন ফরম্যাটে খেলাবে। কিন্তু আমি তৈরি হচ্ছি সব ফরম্যাটের জন্য। যখনই সুযোগ আসে যেন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি কোন পজিশনে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন?
জাকের: এটা আসলে নির্ভর করে সাদা বলের ওয়ানডে নাকি টি-টোয়েন্টি। আমি টেস্টে (প্রথম শ্রেণি) সাধারণত পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেভাবে নির্ধারিত পজিশন নেই। সব পজিশনেই খেলি। এটা আসলে উপভোগ করি, আমাকে দলের প্রয়োজনে একেক জায়গায় খেলানো হয়।
প্রশ্ন: মাঝে দুটো বছর ক্রিকেটেই দেখা যায়নি আপনাকে। এর পেছনে কারণ কী ছিল?
জাকের: মাঝে দুই বছর আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বাবার মৃত্যুর পর এক বছর হারিয়ে ফেলি। তিনটা বছর প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কেমন ছিল?
জাকের: ২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রিকেট শুরু করি, তখন থেকে যে সমর্থন দিয়ে এসেছে, সেটা প্রকাশ করার মতো না।
প্রশ্ন: আপনার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে নির্দিষ্টভাবে সবচেয়ে অবদান বেশি ছিল কার?
জাকের: আমার মা। বড় ভাই-বোন। আমার বড় ভাইও ক্রিকেটার ছিলেন। রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিকেট খেলতেন। আমি যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা যদি বড় ভাই পেতেন আরও ভালো কিছু করতে পারতেন।
প্রশ্ন: আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
জাকের: মুশফিকুর রহিম ভাই আমার আদর্শ। আমিও বিকেএসপি থেকে এসেছি। তাঁর সবকিছুই আমার ভালো লাগে।

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে। তবু এই বিসিএল বিশেষ হয়ে থাকছে জাকেরের কাছে। ম্যাচসেরা হয়েছেন তিন ম্যাচে, সর্বোচ্চ রান করে হলেন টুর্নামেন্টসেরাও। গতকাল আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মধ্যাঞ্চলের এই ক্রিকেটার জানালেন নিজের পারফরম্যান্স ও ভবিষ্যৎ চিন্তা নিয়ে।
লাইছ ত্বোহা, ঢাকা

প্রশ্ন: প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩৮ ম্যাচ খেলে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না, এরপরই টানা তিন সেঞ্চুরি—এই পরিবর্তনের রহস্য কী?
জাকের আলী: পরিবর্তনটা আসলে অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম সেঞ্চুরি করতে, বড় রান করতে। ফিফটি পাচ্ছিলাম (১৪-১৫টা) নিয়মিতই। গত কিছুদিনে কাজ করছিলাম বিশেষ করে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও বাংলা টাইগার্সের সঙ্গে অনুশীলনে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেললে সাহসটা এমনিই বেড়ে যায়। ভারতের ‘এ’ দল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি। উমেশ যাদবের মতো বোলারের বিপক্ষে খেলেছিলাম। এভাবেই হয়েছে।
প্রশ্ন: বিপিএলে ছোট ছোট কয়েকটি ইনিংস খেলেছেন, আন্তর্জাতিক (রাসেল-রিজওয়ানদের) ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কী?
জাকের: এবারের বিপিএল আমার কাছে অন্য রকম ছিল। অনেক কিছু শিখেছি। ছোট ছোট ইনিংস ছিল, আমার যে ভূমিকা ছিল, কম বলে বেশি রান করা। রিজওয়ান ভাই আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন। কিছু টিপস দিয়েছেন। ক্রিকেট, ব্যক্তিগত জীবন—সব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা ফাইনাল খেলেছি। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিতে শিখেছি। যেটা বিসিএলে আমাকে পরে সহায়তা করেছে। আসলে এ বিষয়গুলো অনেক এগিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ফিনিশার রোল বা ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিং করেছেন, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কি বিশেষ কাজ করেছেন?
জাকের: হ্যাঁ, করেছি। বিপিএল শুরুর আগে থেকেই সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি নিজেও কাজ করেছি। যেখানে মনে হচ্ছে, নিজেকে আরেকটু প্রস্তুত করা প্রয়োজন। এখন তো শুধু টেস্ট নয়, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্যও প্রস্তুত হতে হবে। সেভাবেই চেষ্টা করছি, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বিসিএলের ফাইনালে কিপিং থেকে বেরিয়ে এসে এনামুল হক বিজয় আপনাকে বোল্ড করলেন, আপনার উইকেট তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একজন খণ্ডকালীন বোলারের বলে আউট হয়ে কি আফসোস হচ্ছিল?
জাকের: এটা তেমন কিছু না। যখন আউট করতে পারছিল না তারা, এর একটু আগে উইকেটকিপিং থেকে বেরিয়ে আসেন বিজয় ভাই। আমাদের ৮ উইকেট পড়ে গিয়েছিল, চেষ্টা করছিলাম বাউন্ডারি মারতে। তখন বোল্ড হয়ে যাই, মারার চেষ্টা করছিলাম। এটা ক্রিকেট, যে কেউ আউট করতে পারে।
প্রশ্ন: নিজে দুর্দান্ত খেলেছেন কিন্তু দল জিততে পারেনি, নিশ্চয়ই আফসোস কাজ করছে?
জাকের: অবশ্যই, খারাপ লাগা তো কাজ করে। ভালো খেলেই তো ফাইনাল পর্যন্ত এসেছিলাম আমরা। অপ্রত্যাশিতভাবে ফাইনালটাই আমাদের খারাপ হয়ে যায়। ব্যাটিং ওভাবে ভালো হয়নি কারও। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমার ইনিংসও বড় হয়নি।
প্রশ্ন: নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
জাকের: ভালো। আমি মনে করি, এই ইনিংসগুলো সামনে আমাকে আরও ভালো করতে সহায়তা করবে, বড় ইনিংস খেলতে সহায়তা করবে। অনেক দিন ধরেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বড় রান করার চেষ্টা করেছি। টানা সেঞ্চুরি করেছি। এতে ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে অসাধারণ খেললেন। আর সব ক্রিকেটারের মতো নিশ্চয়ই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নটাও উঁকি দিতে শুরু করেছে মনে?
জাকের: জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন সবাই বোনে। সবারই লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার। এটা নির্বাচকদের ওপর নির্ভর করবে, আমাকে কখন নেবে, কোন পজিশনে খেলাবে, কোন ফরম্যাটে খেলাবে। কিন্তু আমি তৈরি হচ্ছি সব ফরম্যাটের জন্য। যখনই সুযোগ আসে যেন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি কোন পজিশনে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন?
জাকের: এটা আসলে নির্ভর করে সাদা বলের ওয়ানডে নাকি টি-টোয়েন্টি। আমি টেস্টে (প্রথম শ্রেণি) সাধারণত পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেভাবে নির্ধারিত পজিশন নেই। সব পজিশনেই খেলি। এটা আসলে উপভোগ করি, আমাকে দলের প্রয়োজনে একেক জায়গায় খেলানো হয়।
প্রশ্ন: মাঝে দুটো বছর ক্রিকেটেই দেখা যায়নি আপনাকে। এর পেছনে কারণ কী ছিল?
জাকের: মাঝে দুই বছর আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বাবার মৃত্যুর পর এক বছর হারিয়ে ফেলি। তিনটা বছর প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কেমন ছিল?
জাকের: ২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রিকেট শুরু করি, তখন থেকে যে সমর্থন দিয়ে এসেছে, সেটা প্রকাশ করার মতো না।
প্রশ্ন: আপনার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে নির্দিষ্টভাবে সবচেয়ে অবদান বেশি ছিল কার?
জাকের: আমার মা। বড় ভাই-বোন। আমার বড় ভাইও ক্রিকেটার ছিলেন। রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিকেট খেলতেন। আমি যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা যদি বড় ভাই পেতেন আরও ভালো কিছু করতে পারতেন।
প্রশ্ন: আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
জাকের: মুশফিকুর রহিম ভাই আমার আদর্শ। আমিও বিকেএসপি থেকে এসেছি। তাঁর সবকিছুই আমার ভালো লাগে।
প্রশ্ন: প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩৮ ম্যাচ খেলে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না, এরপরই টানা তিন সেঞ্চুরি—এই পরিবর্তনের রহস্য কী?
জাকের আলী: পরিবর্তনটা আসলে অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম সেঞ্চুরি করতে, বড় রান করতে। ফিফটি পাচ্ছিলাম (১৪-১৫টা) নিয়মিতই। গত কিছুদিনে কাজ করছিলাম বিশেষ করে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও বাংলা টাইগার্সের সঙ্গে অনুশীলনে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেললে সাহসটা এমনিই বেড়ে যায়। ভারতের ‘এ’ দল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি। উমেশ যাদবের মতো বোলারের বিপক্ষে খেলেছিলাম। এভাবেই হয়েছে।
প্রশ্ন: বিপিএলে ছোট ছোট কয়েকটি ইনিংস খেলেছেন, আন্তর্জাতিক (রাসেল-রিজওয়ানদের) ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কী?
জাকের: এবারের বিপিএল আমার কাছে অন্য রকম ছিল। অনেক কিছু শিখেছি। ছোট ছোট ইনিংস ছিল, আমার যে ভূমিকা ছিল, কম বলে বেশি রান করা। রিজওয়ান ভাই আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন। কিছু টিপস দিয়েছেন। ক্রিকেট, ব্যক্তিগত জীবন—সব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা ফাইনাল খেলেছি। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিতে শিখেছি। যেটা বিসিএলে আমাকে পরে সহায়তা করেছে। আসলে এ বিষয়গুলো অনেক এগিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ফিনিশার রোল বা ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিং করেছেন, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কি বিশেষ কাজ করেছেন?
জাকের: হ্যাঁ, করেছি। বিপিএল শুরুর আগে থেকেই সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি নিজেও কাজ করেছি। যেখানে মনে হচ্ছে, নিজেকে আরেকটু প্রস্তুত করা প্রয়োজন। এখন তো শুধু টেস্ট নয়, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্যও প্রস্তুত হতে হবে। সেভাবেই চেষ্টা করছি, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বিসিএলের ফাইনালে কিপিং থেকে বেরিয়ে এসে এনামুল হক বিজয় আপনাকে বোল্ড করলেন, আপনার উইকেট তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একজন খণ্ডকালীন বোলারের বলে আউট হয়ে কি আফসোস হচ্ছিল?
জাকের: এটা তেমন কিছু না। যখন আউট করতে পারছিল না তারা, এর একটু আগে উইকেটকিপিং থেকে বেরিয়ে আসেন বিজয় ভাই। আমাদের ৮ উইকেট পড়ে গিয়েছিল, চেষ্টা করছিলাম বাউন্ডারি মারতে। তখন বোল্ড হয়ে যাই, মারার চেষ্টা করছিলাম। এটা ক্রিকেট, যে কেউ আউট করতে পারে।
প্রশ্ন: নিজে দুর্দান্ত খেলেছেন কিন্তু দল জিততে পারেনি, নিশ্চয়ই আফসোস কাজ করছে?
জাকের: অবশ্যই, খারাপ লাগা তো কাজ করে। ভালো খেলেই তো ফাইনাল পর্যন্ত এসেছিলাম আমরা। অপ্রত্যাশিতভাবে ফাইনালটাই আমাদের খারাপ হয়ে যায়। ব্যাটিং ওভাবে ভালো হয়নি কারও। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমার ইনিংসও বড় হয়নি।
প্রশ্ন: নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
জাকের: ভালো। আমি মনে করি, এই ইনিংসগুলো সামনে আমাকে আরও ভালো করতে সহায়তা করবে, বড় ইনিংস খেলতে সহায়তা করবে। অনেক দিন ধরেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বড় রান করার চেষ্টা করেছি। টানা সেঞ্চুরি করেছি। এতে ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে অসাধারণ খেললেন। আর সব ক্রিকেটারের মতো নিশ্চয়ই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নটাও উঁকি দিতে শুরু করেছে মনে?
জাকের: জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন সবাই বোনে। সবারই লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার। এটা নির্বাচকদের ওপর নির্ভর করবে, আমাকে কখন নেবে, কোন পজিশনে খেলাবে, কোন ফরম্যাটে খেলাবে। কিন্তু আমি তৈরি হচ্ছি সব ফরম্যাটের জন্য। যখনই সুযোগ আসে যেন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি কোন পজিশনে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন?
জাকের: এটা আসলে নির্ভর করে সাদা বলের ওয়ানডে নাকি টি-টোয়েন্টি। আমি টেস্টে (প্রথম শ্রেণি) সাধারণত পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেভাবে নির্ধারিত পজিশন নেই। সব পজিশনেই খেলি। এটা আসলে উপভোগ করি, আমাকে দলের প্রয়োজনে একেক জায়গায় খেলানো হয়।
প্রশ্ন: মাঝে দুটো বছর ক্রিকেটেই দেখা যায়নি আপনাকে। এর পেছনে কারণ কী ছিল?
জাকের: মাঝে দুই বছর আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বাবার মৃত্যুর পর এক বছর হারিয়ে ফেলি। তিনটা বছর প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কেমন ছিল?
জাকের: ২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রিকেট শুরু করি, তখন থেকে যে সমর্থন দিয়ে এসেছে, সেটা প্রকাশ করার মতো না।
প্রশ্ন: আপনার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে নির্দিষ্টভাবে সবচেয়ে অবদান বেশি ছিল কার?
জাকের: আমার মা। বড় ভাই-বোন। আমার বড় ভাইও ক্রিকেটার ছিলেন। রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিকেট খেলতেন। আমি যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা যদি বড় ভাই পেতেন আরও ভালো কিছু করতে পারতেন।
প্রশ্ন: আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
জাকের: মুশফিকুর রহিম ভাই আমার আদর্শ। আমিও বিকেএসপি থেকে এসেছি। তাঁর সবকিছুই আমার ভালো লাগে।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টিতে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি স্মৃতি মান্ধানা। করেন মাত্র ৪০ রান। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে এসে ঠিকই জ্বলে উঠলেন ভারতের সহ-অধিনায়ক। তাতেই দারুণ এক মাইলফলক স্পর্শ করলেন এই ব্যাটার।
৮ ঘণ্টা আগে
অ্যাশেজের প্রথম ৪ টেস্ট শেষে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া। টানা ৩ জয়ে মর্যাদাপূর্ণ সিরিজটি জিতে নেয় স্বাগতিকেরা। এরপরও স্বস্তিতে থাকার অবস্থা নেই ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ)। প্রথম চারটি টেস্ট শেষ হয়েছে ১৩ দিনেই। তাতেই বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছে সংস্থাটি। এর অঙ্কটাও বিশাল।
১০ ঘণ্টা আগে
বছরখানেক আগেও পাকিস্তান ক্রিকেটে অচেনা মুখ ছিলেন খাজা নাফি। কিন্তু দৃশ্যপট বদলেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কল্যাণে। বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলার সুবাদে পাকিস্তান ক্রিকেটে এখন পরিচিত মুখ তিনি। তাই বিপিএলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুললেন না নাফি।
১১ ঘণ্টা আগে
পারফরম্যান্স একটু এদিক-সেদিক হলেই নাজমুল হোসেন শান্তর ওপর দিয়ে বয়ে যায় সমালোচনার বন্যা। লর্ড শান্ত তো বলা হয়ই, সামাজিক মাধ্যমে আরও বাজেভাবে বিদ্রূপ করা হয় বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটারকে। সমালোচকদের জবাব দিতে যেন বেছে নিলেন ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকেই (বিপিএল)।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টিতে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি স্মৃতি মান্ধানা। করেন মাত্র ৪০ রান। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে এসে ঠিকই জ্বলে উঠলেন ভারতের সহ-অধিনায়ক। তাতেই দারুণ এক মাইলফলক স্পর্শ করলেন এই ব্যাটার।
কেরালার গ্রিনফিল্ড আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এদিন অপরাজিত ৮০ রান এনে দেন স্মৃতি। এই ইনিংস খেলার পথে মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। স্মৃতির আগে তিনজন ক্রিকেটার এই কীর্তি গড়েন।
ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই শ্রীলঙ্কার বোলারদের উপর চড়াও হন ভারতের দুই ওপেনার স্মৃতি ও শেফালি বার্মা। উদ্বোধনী জুটিতে ১৬২ রান তোলেন দুজন। ১১ চার ও ৩ ছক্কায় সাজানো ছিল স্মৃতির ৪৮ বলের ইনিংস। এদিন ২৭ রান করতেই ১০ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি।
স্মৃতির আগে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন সুজি বেটস ও শার্লট এডওয়ার্ডস। ভারতের দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন তিনি। তবে ইনিংসের হিসেবে দ্রুততম ১০ রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন স্মৃতি। এই মাইলফলক স্পর্শ করতে তাঁর লাগল ২৮১ ইনিংস। বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি দিয়ে ২০১৩ সালের এপ্রিলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় স্মৃতির।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টিতে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি স্মৃতি মান্ধানা। করেন মাত্র ৪০ রান। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে এসে ঠিকই জ্বলে উঠলেন ভারতের সহ-অধিনায়ক। তাতেই দারুণ এক মাইলফলক স্পর্শ করলেন এই ব্যাটার।
কেরালার গ্রিনফিল্ড আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এদিন অপরাজিত ৮০ রান এনে দেন স্মৃতি। এই ইনিংস খেলার পথে মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। স্মৃতির আগে তিনজন ক্রিকেটার এই কীর্তি গড়েন।
ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই শ্রীলঙ্কার বোলারদের উপর চড়াও হন ভারতের দুই ওপেনার স্মৃতি ও শেফালি বার্মা। উদ্বোধনী জুটিতে ১৬২ রান তোলেন দুজন। ১১ চার ও ৩ ছক্কায় সাজানো ছিল স্মৃতির ৪৮ বলের ইনিংস। এদিন ২৭ রান করতেই ১০ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি।
স্মৃতির আগে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন সুজি বেটস ও শার্লট এডওয়ার্ডস। ভারতের দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন তিনি। তবে ইনিংসের হিসেবে দ্রুততম ১০ রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন স্মৃতি। এই মাইলফলক স্পর্শ করতে তাঁর লাগল ২৮১ ইনিংস। বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি দিয়ে ২০১৩ সালের এপ্রিলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় স্মৃতির।

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে।
০৯ মার্চ ২০২৩
অ্যাশেজের প্রথম ৪ টেস্ট শেষে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া। টানা ৩ জয়ে মর্যাদাপূর্ণ সিরিজটি জিতে নেয় স্বাগতিকেরা। এরপরও স্বস্তিতে থাকার অবস্থা নেই ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ)। প্রথম চারটি টেস্ট শেষ হয়েছে ১৩ দিনেই। তাতেই বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছে সংস্থাটি। এর অঙ্কটাও বিশাল।
১০ ঘণ্টা আগে
বছরখানেক আগেও পাকিস্তান ক্রিকেটে অচেনা মুখ ছিলেন খাজা নাফি। কিন্তু দৃশ্যপট বদলেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কল্যাণে। বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলার সুবাদে পাকিস্তান ক্রিকেটে এখন পরিচিত মুখ তিনি। তাই বিপিএলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুললেন না নাফি।
১১ ঘণ্টা আগে
পারফরম্যান্স একটু এদিক-সেদিক হলেই নাজমুল হোসেন শান্তর ওপর দিয়ে বয়ে যায় সমালোচনার বন্যা। লর্ড শান্ত তো বলা হয়ই, সামাজিক মাধ্যমে আরও বাজেভাবে বিদ্রূপ করা হয় বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটারকে। সমালোচকদের জবাব দিতে যেন বেছে নিলেন ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকেই (বিপিএল)।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

অ্যাশেজের প্রথম ৪ টেস্ট শেষে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া। টানা ৩ জয়ে মর্যাদাপূর্ণ সিরিজটি জিতে নেয় স্বাগতিকেরা। এরপরও স্বস্তিতে থাকার অবস্থা নেই ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ)। প্রথম চারটি টেস্ট শেষ হয়েছে ১৩ দিনেই। তাতেই বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছে সংস্থাটি। এর অঙ্কটাও বিশাল।
অ্যাশেজ নিশ্চিত হওয়ার পরও বক্সিং ডে টেস্টের প্রতি আগ্রহের ভাটায় কমতি পরেনি। প্রথম দিনই মেলবোর্নে হাজির হন সর্বোচ্চ ৯৪ হাজার ১৯৯ দর্শক। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তাতে বেশ খুশি হয়েছিল। সেই উন্মাদনা বেশিক্ষণ টেকেওনি। প্রথম দিনই পতন ঘটে ২০ উইকেট। আর দ্বিতীয় দিনে দাঁড়ি পড়ে যায় ম্যাচের। ফলে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তো বটেই বোর্ডের অংশীদারদের মিলিয়ে টিকিট বিক্রি, খাবার ও পানীয় এবং সম্প্রচারস্বত্ব বাবদ ২৫ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার (প্রায় ২০৫ কোটি টাকা) রাজস্ব ঘাটতির মুখে পড়তে হয়েছে। এমনই তথ্য জানিয়ে অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যম দ্য এজ।
এই ঘাটতির মূল দায় দেওয়া হচ্ছে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডের (এমসিজি) উইকেটকে। যখন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আইসিসি থেকে পিচ নিয়ে নেতিবাচক রিপোর্টের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন তাদের সম্প্রচার সহযোগীরাও গতকাল ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। যদিও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া প্রধান টড গ্রিনবার্গ বলেছেন যে, গভর্নিং বডি অন্তত ১০ মিলিয়ন ডলারের রাজস্ব ক্ষতির অনুমান করছে। যার কিছুটা অংশ পরিচালন ব্যয় হ্রাসের মাধ্যমে পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব। তবে আগেভাগে ম্যাচ শেষ হওয়ার প্রভাব অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট ইকোসিস্টেমের অন্যান্য অংশেও পড়বে।
সমালোচকেরা থেকে শুরু করে সাবেক ক্রিকেটাররা পর্যন্ত পিচে ১০ মিলিমিটার ঘাস রাখায় শূলে চড়াচ্ছেন পিচ কিউরেটর ম্যাথু পেজকে। যদিও পেজ নিজেও অবাক, ‘আমরা চার বা পাঁচ দিন ধরে ব্যাট ও বলের সেই লড়াইয়ের ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করি যা একটি টেস্টকে আকর্ষণীয় করে তোলে। প্রথম দিনের ঘটনায় রীতিমত স্তব্ধ ছিলাম। আমি কখনোই আগে এমন টেস্টের সঙ্গে জড়িত ছিলাম না। আশা করি আগামীতেও কখনো থাকবে না। দুই দিন আমার জন্য রোলারকোস্টার রাইড ছিল।’
পেজ অবশ্য পাশে পাচ্ছেন মেলবোর্ন ক্রিকেট ক্লাবের প্রধান স্টুয়ার্ট ফক্সকে। তিনি বলেন, ‘৮ বছর আগে আমরা ম্যাটকে নিয়োগ দিয়েছিলাম কারণ সে দেশের অন্যতম সেরা, এমনকি সেরা বলে বিবেচনা করা হয়। আমি এখনও তা বিশ্বাস করি এবং সবসময় করব। সে দারুণ কাজ করেছে। সে এবং তার দল এটি ঠিক করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে।’

অ্যাশেজের প্রথম ৪ টেস্ট শেষে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া। টানা ৩ জয়ে মর্যাদাপূর্ণ সিরিজটি জিতে নেয় স্বাগতিকেরা। এরপরও স্বস্তিতে থাকার অবস্থা নেই ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ)। প্রথম চারটি টেস্ট শেষ হয়েছে ১৩ দিনেই। তাতেই বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছে সংস্থাটি। এর অঙ্কটাও বিশাল।
অ্যাশেজ নিশ্চিত হওয়ার পরও বক্সিং ডে টেস্টের প্রতি আগ্রহের ভাটায় কমতি পরেনি। প্রথম দিনই মেলবোর্নে হাজির হন সর্বোচ্চ ৯৪ হাজার ১৯৯ দর্শক। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তাতে বেশ খুশি হয়েছিল। সেই উন্মাদনা বেশিক্ষণ টেকেওনি। প্রথম দিনই পতন ঘটে ২০ উইকেট। আর দ্বিতীয় দিনে দাঁড়ি পড়ে যায় ম্যাচের। ফলে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তো বটেই বোর্ডের অংশীদারদের মিলিয়ে টিকিট বিক্রি, খাবার ও পানীয় এবং সম্প্রচারস্বত্ব বাবদ ২৫ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার (প্রায় ২০৫ কোটি টাকা) রাজস্ব ঘাটতির মুখে পড়তে হয়েছে। এমনই তথ্য জানিয়ে অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যম দ্য এজ।
এই ঘাটতির মূল দায় দেওয়া হচ্ছে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডের (এমসিজি) উইকেটকে। যখন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আইসিসি থেকে পিচ নিয়ে নেতিবাচক রিপোর্টের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন তাদের সম্প্রচার সহযোগীরাও গতকাল ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। যদিও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া প্রধান টড গ্রিনবার্গ বলেছেন যে, গভর্নিং বডি অন্তত ১০ মিলিয়ন ডলারের রাজস্ব ক্ষতির অনুমান করছে। যার কিছুটা অংশ পরিচালন ব্যয় হ্রাসের মাধ্যমে পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব। তবে আগেভাগে ম্যাচ শেষ হওয়ার প্রভাব অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট ইকোসিস্টেমের অন্যান্য অংশেও পড়বে।
সমালোচকেরা থেকে শুরু করে সাবেক ক্রিকেটাররা পর্যন্ত পিচে ১০ মিলিমিটার ঘাস রাখায় শূলে চড়াচ্ছেন পিচ কিউরেটর ম্যাথু পেজকে। যদিও পেজ নিজেও অবাক, ‘আমরা চার বা পাঁচ দিন ধরে ব্যাট ও বলের সেই লড়াইয়ের ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করি যা একটি টেস্টকে আকর্ষণীয় করে তোলে। প্রথম দিনের ঘটনায় রীতিমত স্তব্ধ ছিলাম। আমি কখনোই আগে এমন টেস্টের সঙ্গে জড়িত ছিলাম না। আশা করি আগামীতেও কখনো থাকবে না। দুই দিন আমার জন্য রোলারকোস্টার রাইড ছিল।’
পেজ অবশ্য পাশে পাচ্ছেন মেলবোর্ন ক্রিকেট ক্লাবের প্রধান স্টুয়ার্ট ফক্সকে। তিনি বলেন, ‘৮ বছর আগে আমরা ম্যাটকে নিয়োগ দিয়েছিলাম কারণ সে দেশের অন্যতম সেরা, এমনকি সেরা বলে বিবেচনা করা হয়। আমি এখনও তা বিশ্বাস করি এবং সবসময় করব। সে দারুণ কাজ করেছে। সে এবং তার দল এটি ঠিক করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে।’

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে।
০৯ মার্চ ২০২৩
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টিতে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি স্মৃতি মান্ধানা। করেন মাত্র ৪০ রান। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে এসে ঠিকই জ্বলে উঠলেন ভারতের সহ-অধিনায়ক। তাতেই দারুণ এক মাইলফলক স্পর্শ করলেন এই ব্যাটার।
৮ ঘণ্টা আগে
বছরখানেক আগেও পাকিস্তান ক্রিকেটে অচেনা মুখ ছিলেন খাজা নাফি। কিন্তু দৃশ্যপট বদলেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কল্যাণে। বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলার সুবাদে পাকিস্তান ক্রিকেটে এখন পরিচিত মুখ তিনি। তাই বিপিএলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুললেন না নাফি।
১১ ঘণ্টা আগে
পারফরম্যান্স একটু এদিক-সেদিক হলেই নাজমুল হোসেন শান্তর ওপর দিয়ে বয়ে যায় সমালোচনার বন্যা। লর্ড শান্ত তো বলা হয়ই, সামাজিক মাধ্যমে আরও বাজেভাবে বিদ্রূপ করা হয় বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটারকে। সমালোচকদের জবাব দিতে যেন বেছে নিলেন ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকেই (বিপিএল)।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বছরখানেক আগেও পাকিস্তান ক্রিকেটে অচেনা মুখ ছিলেন খাজা নাফি। কিন্তু দৃশ্যপট বদলেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কল্যাণে। বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলার সুবাদে পাকিস্তান ক্রিকেটে এখন পরিচিত মুখ তিনি। তাই বিপিএলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুললেন না নাফি।
বিপিএলের গত পর্বে চট্টগ্রাম কিংসের হয়ে খেলেছেন নাফি। ব্যাট হাতে ৫ ম্যাচে করেন ২০১ রান। এমন পারফরম্যান্সের পর পাকিস্তান ক্রিকেটে দরজা খুলে যায় তাঁর। দেশটির ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপ, পিএসএল ও ‘এ’ দলের হয়ে খেলেছেন ২৩ বছর বয়সী এই ব্যাটার। আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য পাকিস্তান দলে ডাক পেয়েছেন তিনি।
নাফি বলেন, ‘আমি আগেরবার বিপিএলের ভালো পারফর্ম করেছিলাম। এজন্য ক্রিকেটে সুযোগ পাই। বিপিএলে পারফর্ম করার পরই পাকিস্তানের মানুষ জানতে পারে যে নাফি নামেও একজন আছে। এরপরই আমি ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলি।’
বিপিএলের চলতি পর্বে রংপুর রাইডার্সের হয়ে খেলছেন নাফি। এর আগে সবশেষ গ্লোবাল সুপার লিগেও (জিএসএল) খেলেছেন ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে। তাই মানিয়ে নিতে সমস্যা হবে না বলে মনে করছেন তিনি, ‘রংপুরের হয়ে আমি জিএসএল খেলেছি। এই দলটা আমার জন্য নতুন নয়। বিপিএলে রংপুর আমার জন্য নতুন দল। নতুন লক্ষ্য হলো গত বছর যেমন পারফর্ম করেছিলাম, রংপুর রাইডার্সের জন্যও তেমন পারফর্ম করার চেষ্টা থাকবে ইনশাআল্লাহ।’
প্রথমবার জাতীয় দলে ডাক পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই বেশ উচ্ছ্বসিত নাফি। তিনি বলেন, ‘এটা আমার জন্য গর্বের মুহূর্ত। জাতীয় দলের খেলার জন্য এতদিন কষ্ট করেছি। অবশেষে সে সুযোগ এসেছে। একাদশে সুযোগ পেলে নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব।’

বছরখানেক আগেও পাকিস্তান ক্রিকেটে অচেনা মুখ ছিলেন খাজা নাফি। কিন্তু দৃশ্যপট বদলেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কল্যাণে। বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলার সুবাদে পাকিস্তান ক্রিকেটে এখন পরিচিত মুখ তিনি। তাই বিপিএলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুললেন না নাফি।
বিপিএলের গত পর্বে চট্টগ্রাম কিংসের হয়ে খেলেছেন নাফি। ব্যাট হাতে ৫ ম্যাচে করেন ২০১ রান। এমন পারফরম্যান্সের পর পাকিস্তান ক্রিকেটে দরজা খুলে যায় তাঁর। দেশটির ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপ, পিএসএল ও ‘এ’ দলের হয়ে খেলেছেন ২৩ বছর বয়সী এই ব্যাটার। আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য পাকিস্তান দলে ডাক পেয়েছেন তিনি।
নাফি বলেন, ‘আমি আগেরবার বিপিএলের ভালো পারফর্ম করেছিলাম। এজন্য ক্রিকেটে সুযোগ পাই। বিপিএলে পারফর্ম করার পরই পাকিস্তানের মানুষ জানতে পারে যে নাফি নামেও একজন আছে। এরপরই আমি ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলি।’
বিপিএলের চলতি পর্বে রংপুর রাইডার্সের হয়ে খেলছেন নাফি। এর আগে সবশেষ গ্লোবাল সুপার লিগেও (জিএসএল) খেলেছেন ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে। তাই মানিয়ে নিতে সমস্যা হবে না বলে মনে করছেন তিনি, ‘রংপুরের হয়ে আমি জিএসএল খেলেছি। এই দলটা আমার জন্য নতুন নয়। বিপিএলে রংপুর আমার জন্য নতুন দল। নতুন লক্ষ্য হলো গত বছর যেমন পারফর্ম করেছিলাম, রংপুর রাইডার্সের জন্যও তেমন পারফর্ম করার চেষ্টা থাকবে ইনশাআল্লাহ।’
প্রথমবার জাতীয় দলে ডাক পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই বেশ উচ্ছ্বসিত নাফি। তিনি বলেন, ‘এটা আমার জন্য গর্বের মুহূর্ত। জাতীয় দলের খেলার জন্য এতদিন কষ্ট করেছি। অবশেষে সে সুযোগ এসেছে। একাদশে সুযোগ পেলে নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব।’

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে।
০৯ মার্চ ২০২৩
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টিতে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি স্মৃতি মান্ধানা। করেন মাত্র ৪০ রান। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে এসে ঠিকই জ্বলে উঠলেন ভারতের সহ-অধিনায়ক। তাতেই দারুণ এক মাইলফলক স্পর্শ করলেন এই ব্যাটার।
৮ ঘণ্টা আগে
অ্যাশেজের প্রথম ৪ টেস্ট শেষে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া। টানা ৩ জয়ে মর্যাদাপূর্ণ সিরিজটি জিতে নেয় স্বাগতিকেরা। এরপরও স্বস্তিতে থাকার অবস্থা নেই ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ)। প্রথম চারটি টেস্ট শেষ হয়েছে ১৩ দিনেই। তাতেই বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছে সংস্থাটি। এর অঙ্কটাও বিশাল।
১০ ঘণ্টা আগে
পারফরম্যান্স একটু এদিক-সেদিক হলেই নাজমুল হোসেন শান্তর ওপর দিয়ে বয়ে যায় সমালোচনার বন্যা। লর্ড শান্ত তো বলা হয়ই, সামাজিক মাধ্যমে আরও বাজেভাবে বিদ্রূপ করা হয় বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটারকে। সমালোচকদের জবাব দিতে যেন বেছে নিলেন ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকেই (বিপিএল)।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পারফরম্যান্স একটু এদিক-সেদিক হলেই নাজমুল হোসেন শান্তর ওপর দিয়ে বয়ে যায় সমালোচনার বন্যা। লর্ড শান্ত তো বলা হয়ই, সামাজিক মাধ্যমে আরও বাজেভাবে বিদ্রূপ করা হয় বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটারকে। সমালোচকদের জবাব দিতে শান্ত যেন বেছে নিলেন ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকেই (বিপিএল)।
সবশেষ বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল ১৪ ম্যাচ খেললেও শান্ত খেলেছিলেন পাঁচ ম্যাচ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও সাত মাস ধরে ব্রাত্য তিনি। বাংলাদেশ এ বছর ৩০টি টি-টোয়েন্টি খেললেও শান্ত দেশের হয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে খেলেছেন এক ম্যাচ। এবারের বিপিএলে রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের অধিনায়ক হওয়ার পরই বদলে গেলেন তিনি। দুই ম্যাচ খেলে ১৩৮ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক তিনি। ব্যাটিং করেছেন ১৫৬.৮১ স্ট্রাইকরেটে। যার মধ্যে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পরশু সিলেট টাইটানসের বিপক্ষে ৬০ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন। পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।
সিলেটে আগামীকাল শান্তর রাজশাহী ওয়ারিয়র্স খেলবে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে। ম্যাচের আগের দিন আজ সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন রাজশাহীর সিনিয়র সহকারী কোচ রাজিন সালেহ। সাংবাদিকদের রাজিন বলেন, শান্ত আসলে তাঁর যে স্বাভাবিক খেলাটা, তাঁকে নিয়ে যে সমালোচনা হয়, সেটা নিতান্তই ভুল। শান্ত তা প্রমাণ করেছেন। স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলাটা খেলেছেন তিনি এবং পারফর্ম করেছেন।
এখন পর্যন্ত দুই ম্যাচ খেলে রাজশাহী একটি করে ম্যাচ জিতেছে ও হেরেছে। প্রথম ম্যাচে সিলেটের বিপক্ষে ১৯২ রান তাড়া করে ২ উইকেটে জিতেছে রাজশাহী। তবে গতকাল ঢাকার কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে রাজশাহী। ঢাকার বিপক্ষে আগে ব্যাটিং পেয়ে স্কোরবোর্ডে জমা করেছিল ১৩২ রান। যেখানে তানজিদ হাসান তামিম দুই ম্যাচেই ওপেনিং করেছেন। ১০ ও ২০ রান করে আউট হয়েছেন। তামিম পরের ম্যাচে জ্বলে উঠবেন বলে আশা রাজিনের। সিলেটে সাংবাদিকদের রাজশাহীর সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘আমাদের টপঅর্ডারে একটু ধস নামছে। সেখান থেকে কিছু রান এলে আমাদের জন্য ভালো হতো। আমাদের এখানে তামিম আছে। অবশ্যই সে পারফর্মার। সে পারফর্ম করবে। তার পারফরম্যান্স দেখতে উন্মুখ হয়ে আছি।’
আকবর আলীর নেতৃত্বে এনসিএল চার দিনের ক্রিকেট, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট—দুই টুর্নামেন্টই জিতেছে রংপুর। তবে এবারের বিপিএলে দুই ম্যাচের কোনোটিতে রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের একাদশে সুযোগ মেলেনি আকবরের। পারফর্মারের চেয়ে দলকে বেশি গুরুত্ব দেন রাজিন, ‘আমাদের যারা বেঞ্চে বসে আছে, প্রত্যেক ক্রিকেটারই পারফর্মার। ঘরোয়া ক্রিকেটে সবাই পারফর্মার। অবশ্যই আকবর আলী ভালো ক্রিকেটার। তবে সমন্বয়ের জন্য আমাদের যে রকম চিন্তাভাবনা করা হয়, সেভাবে আমাদের দল করা হয়। আমরা ক্রিকেটারের চিন্তা না করে দলের চিন্তা করি।’
সিলেটে পরশু প্রথম দুই ম্যাচেই লড়াই করার মতো রান উঠেছিল স্কোরবোর্ডে। কিন্তু গতকালের দুই ম্যাচ মিলিয়ে দিনের সর্বোচ্চ ১৪৪ রানের ইনিংস খেলেছে সিলেট টাইটানস। রাজিনের মতে, দুই দিনে উইকেট ভিন্ন আচরণ করেছে। রাজশাহীর সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘প্রথম ম্যাচটার দিকে দেখুন। দুইটা ইনিংসেই ভালো পারফরম্যান্স হয়েছে। উইকেট অনেক ভালো ছিল বলে ব্যাটিং ভালো হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ম্যাচটায় আমি মনে করি না যে উইকেট ভালো ছিল। তবে যদি গতকালের দুইটা ম্যাচই দেখেন, রান বেশি হয়নি।’

পারফরম্যান্স একটু এদিক-সেদিক হলেই নাজমুল হোসেন শান্তর ওপর দিয়ে বয়ে যায় সমালোচনার বন্যা। লর্ড শান্ত তো বলা হয়ই, সামাজিক মাধ্যমে আরও বাজেভাবে বিদ্রূপ করা হয় বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটারকে। সমালোচকদের জবাব দিতে শান্ত যেন বেছে নিলেন ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকেই (বিপিএল)।
সবশেষ বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল ১৪ ম্যাচ খেললেও শান্ত খেলেছিলেন পাঁচ ম্যাচ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও সাত মাস ধরে ব্রাত্য তিনি। বাংলাদেশ এ বছর ৩০টি টি-টোয়েন্টি খেললেও শান্ত দেশের হয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে খেলেছেন এক ম্যাচ। এবারের বিপিএলে রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের অধিনায়ক হওয়ার পরই বদলে গেলেন তিনি। দুই ম্যাচ খেলে ১৩৮ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক তিনি। ব্যাটিং করেছেন ১৫৬.৮১ স্ট্রাইকরেটে। যার মধ্যে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পরশু সিলেট টাইটানসের বিপক্ষে ৬০ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন। পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।
সিলেটে আগামীকাল শান্তর রাজশাহী ওয়ারিয়র্স খেলবে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে। ম্যাচের আগের দিন আজ সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন রাজশাহীর সিনিয়র সহকারী কোচ রাজিন সালেহ। সাংবাদিকদের রাজিন বলেন, শান্ত আসলে তাঁর যে স্বাভাবিক খেলাটা, তাঁকে নিয়ে যে সমালোচনা হয়, সেটা নিতান্তই ভুল। শান্ত তা প্রমাণ করেছেন। স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলাটা খেলেছেন তিনি এবং পারফর্ম করেছেন।
এখন পর্যন্ত দুই ম্যাচ খেলে রাজশাহী একটি করে ম্যাচ জিতেছে ও হেরেছে। প্রথম ম্যাচে সিলেটের বিপক্ষে ১৯২ রান তাড়া করে ২ উইকেটে জিতেছে রাজশাহী। তবে গতকাল ঢাকার কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে রাজশাহী। ঢাকার বিপক্ষে আগে ব্যাটিং পেয়ে স্কোরবোর্ডে জমা করেছিল ১৩২ রান। যেখানে তানজিদ হাসান তামিম দুই ম্যাচেই ওপেনিং করেছেন। ১০ ও ২০ রান করে আউট হয়েছেন। তামিম পরের ম্যাচে জ্বলে উঠবেন বলে আশা রাজিনের। সিলেটে সাংবাদিকদের রাজশাহীর সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘আমাদের টপঅর্ডারে একটু ধস নামছে। সেখান থেকে কিছু রান এলে আমাদের জন্য ভালো হতো। আমাদের এখানে তামিম আছে। অবশ্যই সে পারফর্মার। সে পারফর্ম করবে। তার পারফরম্যান্স দেখতে উন্মুখ হয়ে আছি।’
আকবর আলীর নেতৃত্বে এনসিএল চার দিনের ক্রিকেট, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট—দুই টুর্নামেন্টই জিতেছে রংপুর। তবে এবারের বিপিএলে দুই ম্যাচের কোনোটিতে রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের একাদশে সুযোগ মেলেনি আকবরের। পারফর্মারের চেয়ে দলকে বেশি গুরুত্ব দেন রাজিন, ‘আমাদের যারা বেঞ্চে বসে আছে, প্রত্যেক ক্রিকেটারই পারফর্মার। ঘরোয়া ক্রিকেটে সবাই পারফর্মার। অবশ্যই আকবর আলী ভালো ক্রিকেটার। তবে সমন্বয়ের জন্য আমাদের যে রকম চিন্তাভাবনা করা হয়, সেভাবে আমাদের দল করা হয়। আমরা ক্রিকেটারের চিন্তা না করে দলের চিন্তা করি।’
সিলেটে পরশু প্রথম দুই ম্যাচেই লড়াই করার মতো রান উঠেছিল স্কোরবোর্ডে। কিন্তু গতকালের দুই ম্যাচ মিলিয়ে দিনের সর্বোচ্চ ১৪৪ রানের ইনিংস খেলেছে সিলেট টাইটানস। রাজিনের মতে, দুই দিনে উইকেট ভিন্ন আচরণ করেছে। রাজশাহীর সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘প্রথম ম্যাচটার দিকে দেখুন। দুইটা ইনিংসেই ভালো পারফরম্যান্স হয়েছে। উইকেট অনেক ভালো ছিল বলে ব্যাটিং ভালো হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ম্যাচটায় আমি মনে করি না যে উইকেট ভালো ছিল। তবে যদি গতকালের দুইটা ম্যাচই দেখেন, রান বেশি হয়নি।’

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে।
০৯ মার্চ ২০২৩
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টিতে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি স্মৃতি মান্ধানা। করেন মাত্র ৪০ রান। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে এসে ঠিকই জ্বলে উঠলেন ভারতের সহ-অধিনায়ক। তাতেই দারুণ এক মাইলফলক স্পর্শ করলেন এই ব্যাটার।
৮ ঘণ্টা আগে
অ্যাশেজের প্রথম ৪ টেস্ট শেষে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া। টানা ৩ জয়ে মর্যাদাপূর্ণ সিরিজটি জিতে নেয় স্বাগতিকেরা। এরপরও স্বস্তিতে থাকার অবস্থা নেই ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ)। প্রথম চারটি টেস্ট শেষ হয়েছে ১৩ দিনেই। তাতেই বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছে সংস্থাটি। এর অঙ্কটাও বিশাল।
১০ ঘণ্টা আগে
বছরখানেক আগেও পাকিস্তান ক্রিকেটে অচেনা মুখ ছিলেন খাজা নাফি। কিন্তু দৃশ্যপট বদলেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কল্যাণে। বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলার সুবাদে পাকিস্তান ক্রিকেটে এখন পরিচিত মুখ তিনি। তাই বিপিএলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুললেন না নাফি।
১১ ঘণ্টা আগে