
৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে। তবু এই বিসিএল বিশেষ হয়ে থাকছে জাকেরের কাছে। ম্যাচসেরা হয়েছেন তিন ম্যাচে, সর্বোচ্চ রান করে হলেন টুর্নামেন্টসেরাও। গতকাল আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মধ্যাঞ্চলের এই ক্রিকেটার জানালেন নিজের পারফরম্যান্স ও ভবিষ্যৎ চিন্তা নিয়ে।
লাইছ ত্বোহা, ঢাকা

প্রশ্ন: প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩৮ ম্যাচ খেলে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না, এরপরই টানা তিন সেঞ্চুরি—এই পরিবর্তনের রহস্য কী?
জাকের আলী: পরিবর্তনটা আসলে অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম সেঞ্চুরি করতে, বড় রান করতে। ফিফটি পাচ্ছিলাম (১৪-১৫টা) নিয়মিতই। গত কিছুদিনে কাজ করছিলাম বিশেষ করে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও বাংলা টাইগার্সের সঙ্গে অনুশীলনে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেললে সাহসটা এমনিই বেড়ে যায়। ভারতের ‘এ’ দল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি। উমেশ যাদবের মতো বোলারের বিপক্ষে খেলেছিলাম। এভাবেই হয়েছে।
প্রশ্ন: বিপিএলে ছোট ছোট কয়েকটি ইনিংস খেলেছেন, আন্তর্জাতিক (রাসেল-রিজওয়ানদের) ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কী?
জাকের: এবারের বিপিএল আমার কাছে অন্য রকম ছিল। অনেক কিছু শিখেছি। ছোট ছোট ইনিংস ছিল, আমার যে ভূমিকা ছিল, কম বলে বেশি রান করা। রিজওয়ান ভাই আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন। কিছু টিপস দিয়েছেন। ক্রিকেট, ব্যক্তিগত জীবন—সব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা ফাইনাল খেলেছি। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিতে শিখেছি। যেটা বিসিএলে আমাকে পরে সহায়তা করেছে। আসলে এ বিষয়গুলো অনেক এগিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ফিনিশার রোল বা ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিং করেছেন, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কি বিশেষ কাজ করেছেন?
জাকের: হ্যাঁ, করেছি। বিপিএল শুরুর আগে থেকেই সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি নিজেও কাজ করেছি। যেখানে মনে হচ্ছে, নিজেকে আরেকটু প্রস্তুত করা প্রয়োজন। এখন তো শুধু টেস্ট নয়, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্যও প্রস্তুত হতে হবে। সেভাবেই চেষ্টা করছি, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বিসিএলের ফাইনালে কিপিং থেকে বেরিয়ে এসে এনামুল হক বিজয় আপনাকে বোল্ড করলেন, আপনার উইকেট তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একজন খণ্ডকালীন বোলারের বলে আউট হয়ে কি আফসোস হচ্ছিল?
জাকের: এটা তেমন কিছু না। যখন আউট করতে পারছিল না তারা, এর একটু আগে উইকেটকিপিং থেকে বেরিয়ে আসেন বিজয় ভাই। আমাদের ৮ উইকেট পড়ে গিয়েছিল, চেষ্টা করছিলাম বাউন্ডারি মারতে। তখন বোল্ড হয়ে যাই, মারার চেষ্টা করছিলাম। এটা ক্রিকেট, যে কেউ আউট করতে পারে।
প্রশ্ন: নিজে দুর্দান্ত খেলেছেন কিন্তু দল জিততে পারেনি, নিশ্চয়ই আফসোস কাজ করছে?
জাকের: অবশ্যই, খারাপ লাগা তো কাজ করে। ভালো খেলেই তো ফাইনাল পর্যন্ত এসেছিলাম আমরা। অপ্রত্যাশিতভাবে ফাইনালটাই আমাদের খারাপ হয়ে যায়। ব্যাটিং ওভাবে ভালো হয়নি কারও। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমার ইনিংসও বড় হয়নি।
প্রশ্ন: নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
জাকের: ভালো। আমি মনে করি, এই ইনিংসগুলো সামনে আমাকে আরও ভালো করতে সহায়তা করবে, বড় ইনিংস খেলতে সহায়তা করবে। অনেক দিন ধরেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বড় রান করার চেষ্টা করেছি। টানা সেঞ্চুরি করেছি। এতে ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে অসাধারণ খেললেন। আর সব ক্রিকেটারের মতো নিশ্চয়ই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নটাও উঁকি দিতে শুরু করেছে মনে?
জাকের: জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন সবাই বোনে। সবারই লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার। এটা নির্বাচকদের ওপর নির্ভর করবে, আমাকে কখন নেবে, কোন পজিশনে খেলাবে, কোন ফরম্যাটে খেলাবে। কিন্তু আমি তৈরি হচ্ছি সব ফরম্যাটের জন্য। যখনই সুযোগ আসে যেন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি কোন পজিশনে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন?
জাকের: এটা আসলে নির্ভর করে সাদা বলের ওয়ানডে নাকি টি-টোয়েন্টি। আমি টেস্টে (প্রথম শ্রেণি) সাধারণত পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেভাবে নির্ধারিত পজিশন নেই। সব পজিশনেই খেলি। এটা আসলে উপভোগ করি, আমাকে দলের প্রয়োজনে একেক জায়গায় খেলানো হয়।
প্রশ্ন: মাঝে দুটো বছর ক্রিকেটেই দেখা যায়নি আপনাকে। এর পেছনে কারণ কী ছিল?
জাকের: মাঝে দুই বছর আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বাবার মৃত্যুর পর এক বছর হারিয়ে ফেলি। তিনটা বছর প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কেমন ছিল?
জাকের: ২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রিকেট শুরু করি, তখন থেকে যে সমর্থন দিয়ে এসেছে, সেটা প্রকাশ করার মতো না।
প্রশ্ন: আপনার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে নির্দিষ্টভাবে সবচেয়ে অবদান বেশি ছিল কার?
জাকের: আমার মা। বড় ভাই-বোন। আমার বড় ভাইও ক্রিকেটার ছিলেন। রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিকেট খেলতেন। আমি যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা যদি বড় ভাই পেতেন আরও ভালো কিছু করতে পারতেন।
প্রশ্ন: আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
জাকের: মুশফিকুর রহিম ভাই আমার আদর্শ। আমিও বিকেএসপি থেকে এসেছি। তাঁর সবকিছুই আমার ভালো লাগে।
প্রশ্ন: প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩৮ ম্যাচ খেলে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না, এরপরই টানা তিন সেঞ্চুরি—এই পরিবর্তনের রহস্য কী?
জাকের আলী: পরিবর্তনটা আসলে অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম সেঞ্চুরি করতে, বড় রান করতে। ফিফটি পাচ্ছিলাম (১৪-১৫টা) নিয়মিতই। গত কিছুদিনে কাজ করছিলাম বিশেষ করে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও বাংলা টাইগার্সের সঙ্গে অনুশীলনে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেললে সাহসটা এমনিই বেড়ে যায়। ভারতের ‘এ’ দল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি। উমেশ যাদবের মতো বোলারের বিপক্ষে খেলেছিলাম। এভাবেই হয়েছে।
প্রশ্ন: বিপিএলে ছোট ছোট কয়েকটি ইনিংস খেলেছেন, আন্তর্জাতিক (রাসেল-রিজওয়ানদের) ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কী?
জাকের: এবারের বিপিএল আমার কাছে অন্য রকম ছিল। অনেক কিছু শিখেছি। ছোট ছোট ইনিংস ছিল, আমার যে ভূমিকা ছিল, কম বলে বেশি রান করা। রিজওয়ান ভাই আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন। কিছু টিপস দিয়েছেন। ক্রিকেট, ব্যক্তিগত জীবন—সব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা ফাইনাল খেলেছি। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিতে শিখেছি। যেটা বিসিএলে আমাকে পরে সহায়তা করেছে। আসলে এ বিষয়গুলো অনেক এগিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ফিনিশার রোল বা ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিং করেছেন, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কি বিশেষ কাজ করেছেন?
জাকের: হ্যাঁ, করেছি। বিপিএল শুরুর আগে থেকেই সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি নিজেও কাজ করেছি। যেখানে মনে হচ্ছে, নিজেকে আরেকটু প্রস্তুত করা প্রয়োজন। এখন তো শুধু টেস্ট নয়, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্যও প্রস্তুত হতে হবে। সেভাবেই চেষ্টা করছি, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বিসিএলের ফাইনালে কিপিং থেকে বেরিয়ে এসে এনামুল হক বিজয় আপনাকে বোল্ড করলেন, আপনার উইকেট তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একজন খণ্ডকালীন বোলারের বলে আউট হয়ে কি আফসোস হচ্ছিল?
জাকের: এটা তেমন কিছু না। যখন আউট করতে পারছিল না তারা, এর একটু আগে উইকেটকিপিং থেকে বেরিয়ে আসেন বিজয় ভাই। আমাদের ৮ উইকেট পড়ে গিয়েছিল, চেষ্টা করছিলাম বাউন্ডারি মারতে। তখন বোল্ড হয়ে যাই, মারার চেষ্টা করছিলাম। এটা ক্রিকেট, যে কেউ আউট করতে পারে।
প্রশ্ন: নিজে দুর্দান্ত খেলেছেন কিন্তু দল জিততে পারেনি, নিশ্চয়ই আফসোস কাজ করছে?
জাকের: অবশ্যই, খারাপ লাগা তো কাজ করে। ভালো খেলেই তো ফাইনাল পর্যন্ত এসেছিলাম আমরা। অপ্রত্যাশিতভাবে ফাইনালটাই আমাদের খারাপ হয়ে যায়। ব্যাটিং ওভাবে ভালো হয়নি কারও। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমার ইনিংসও বড় হয়নি।
প্রশ্ন: নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
জাকের: ভালো। আমি মনে করি, এই ইনিংসগুলো সামনে আমাকে আরও ভালো করতে সহায়তা করবে, বড় ইনিংস খেলতে সহায়তা করবে। অনেক দিন ধরেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বড় রান করার চেষ্টা করেছি। টানা সেঞ্চুরি করেছি। এতে ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে অসাধারণ খেললেন। আর সব ক্রিকেটারের মতো নিশ্চয়ই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নটাও উঁকি দিতে শুরু করেছে মনে?
জাকের: জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন সবাই বোনে। সবারই লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার। এটা নির্বাচকদের ওপর নির্ভর করবে, আমাকে কখন নেবে, কোন পজিশনে খেলাবে, কোন ফরম্যাটে খেলাবে। কিন্তু আমি তৈরি হচ্ছি সব ফরম্যাটের জন্য। যখনই সুযোগ আসে যেন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি কোন পজিশনে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন?
জাকের: এটা আসলে নির্ভর করে সাদা বলের ওয়ানডে নাকি টি-টোয়েন্টি। আমি টেস্টে (প্রথম শ্রেণি) সাধারণত পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেভাবে নির্ধারিত পজিশন নেই। সব পজিশনেই খেলি। এটা আসলে উপভোগ করি, আমাকে দলের প্রয়োজনে একেক জায়গায় খেলানো হয়।
প্রশ্ন: মাঝে দুটো বছর ক্রিকেটেই দেখা যায়নি আপনাকে। এর পেছনে কারণ কী ছিল?
জাকের: মাঝে দুই বছর আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বাবার মৃত্যুর পর এক বছর হারিয়ে ফেলি। তিনটা বছর প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কেমন ছিল?
জাকের: ২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রিকেট শুরু করি, তখন থেকে যে সমর্থন দিয়ে এসেছে, সেটা প্রকাশ করার মতো না।
প্রশ্ন: আপনার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে নির্দিষ্টভাবে সবচেয়ে অবদান বেশি ছিল কার?
জাকের: আমার মা। বড় ভাই-বোন। আমার বড় ভাইও ক্রিকেটার ছিলেন। রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিকেট খেলতেন। আমি যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা যদি বড় ভাই পেতেন আরও ভালো কিছু করতে পারতেন।
প্রশ্ন: আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
জাকের: মুশফিকুর রহিম ভাই আমার আদর্শ। আমিও বিকেএসপি থেকে এসেছি। তাঁর সবকিছুই আমার ভালো লাগে।

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
৪ ঘণ্টা আগে
বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
৫ ঘণ্টা আগে
লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
৫ ঘণ্টা আগে
ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে সোনা জিতেছে মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সান জুটি।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রথম সেটে শুরুর কয়েকটি পয়েন্ট মালয়েশিয়ান জুটি আদায় করে বেশ সহজেই। তবে এরপর ঘুরে দাঁড়ান জুমার-ঊর্মি। টাইব্রেকারে নিয়ে যান সেট। ২৫ পয়েন্টের পর আর পেরে ওঠেননি তারা। দ্বিতীয় সেটে একটা সময় পয়েন্ট ছিল ১২-১২। এরপর মালয়েশিয়ার জুটি দেখায় একচ্ছত্র আধিপত্য।
রুপা জিতে ৮৪০ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন জুমার-ঊর্মি। একইসঙ্গে তাঁদের ১ হাজার ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন ব্যাডমিন্টনের সভাপতি হাবিব উল্যা ডন। ফাইনাল শেষে উর্মি আক্তার পৃষ্ঠপোষকহীনতা ও কম প্রশিক্ষণকে দায়ী করলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য। ওদের ড্রেস দেখলেই বুঝবেন। ওরা বড় বড় স্পন্সর নিয়ে খেলে। আমাদের সেভাবে কোনো স্পন্সর নেই। দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেনিংয়ের সুবিধা নেই। আমরাও যদি ওদের মতো সব ধরনের সুবিধা পেতাম, তাহলে আরও অনেকদূর যেতে পারতাম। কারণ ওরাও মানুষ, আমরাও মানুষ।’
খানিকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জুমারের, ‘প্রথমবারের মতো আমরা কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের ফাইনালে উঠতে পেরেছি এটা যেমন আনন্দের, তেমনি চ্যাম্পিয়ন হতে না পেরে একটু তো খারাপ লাগছেই।’
গতকাল পুরুষ এককে ভারতের মেইরাবা মাইসনাম, নারী এককে যুক্তরাষ্ট্রের ইশিকা জয়সওয়াল, পুরুষ দ্বৈতে ভারতের নিরঞ্জন নন্দকুমার ও রুবেন কুমার এবং নারী দ্বৈতে থাইল্যান্ডের ফাত্তারিন ও সারিসা জানপেং।

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে সোনা জিতেছে মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সান জুটি।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রথম সেটে শুরুর কয়েকটি পয়েন্ট মালয়েশিয়ান জুটি আদায় করে বেশ সহজেই। তবে এরপর ঘুরে দাঁড়ান জুমার-ঊর্মি। টাইব্রেকারে নিয়ে যান সেট। ২৫ পয়েন্টের পর আর পেরে ওঠেননি তারা। দ্বিতীয় সেটে একটা সময় পয়েন্ট ছিল ১২-১২। এরপর মালয়েশিয়ার জুটি দেখায় একচ্ছত্র আধিপত্য।
রুপা জিতে ৮৪০ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন জুমার-ঊর্মি। একইসঙ্গে তাঁদের ১ হাজার ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন ব্যাডমিন্টনের সভাপতি হাবিব উল্যা ডন। ফাইনাল শেষে উর্মি আক্তার পৃষ্ঠপোষকহীনতা ও কম প্রশিক্ষণকে দায়ী করলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য। ওদের ড্রেস দেখলেই বুঝবেন। ওরা বড় বড় স্পন্সর নিয়ে খেলে। আমাদের সেভাবে কোনো স্পন্সর নেই। দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেনিংয়ের সুবিধা নেই। আমরাও যদি ওদের মতো সব ধরনের সুবিধা পেতাম, তাহলে আরও অনেকদূর যেতে পারতাম। কারণ ওরাও মানুষ, আমরাও মানুষ।’
খানিকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জুমারের, ‘প্রথমবারের মতো আমরা কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের ফাইনালে উঠতে পেরেছি এটা যেমন আনন্দের, তেমনি চ্যাম্পিয়ন হতে না পেরে একটু তো খারাপ লাগছেই।’
গতকাল পুরুষ এককে ভারতের মেইরাবা মাইসনাম, নারী এককে যুক্তরাষ্ট্রের ইশিকা জয়সওয়াল, পুরুষ দ্বৈতে ভারতের নিরঞ্জন নন্দকুমার ও রুবেন কুমার এবং নারী দ্বৈতে থাইল্যান্ডের ফাত্তারিন ও সারিসা জানপেং।

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে।
০৯ মার্চ ২০২৩
বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
৫ ঘণ্টা আগে
লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
৫ ঘণ্টা আগে
ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টিকিটের সর্বনিম্ন মূল্য রাখা হয়েছে ২০০ টাকা। এই মূল্যে শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড ও গ্রিন গ্যালারিতে বসে খেলা দেখা যাবে। শহীদ আবু সাঈদ স্ট্যান্ড গ্যালারির মূল্য রাখা হয়েছে ২৫০ টাকা। ক্লাব হাউজ (জিরো ওয়েস্ট জোন) ৬০০ টাকা ও ক্লাব হাউজ (আপার) ৫০০ টাকা। গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডে বসে খেলা দেখতে হলে খরচ করতে হবে ২ হাজার টাকা।
টিকিটের জন্য ভিজিট করতে হবে www.gobcbticket.com.bd ওয়েবসাইটে। অফলাইনে কোনো টিকিট বিক্রি করা হবে না। আগামী ২ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে সিলেট পর্ব।

বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টিকিটের সর্বনিম্ন মূল্য রাখা হয়েছে ২০০ টাকা। এই মূল্যে শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড ও গ্রিন গ্যালারিতে বসে খেলা দেখা যাবে। শহীদ আবু সাঈদ স্ট্যান্ড গ্যালারির মূল্য রাখা হয়েছে ২৫০ টাকা। ক্লাব হাউজ (জিরো ওয়েস্ট জোন) ৬০০ টাকা ও ক্লাব হাউজ (আপার) ৫০০ টাকা। গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডে বসে খেলা দেখতে হলে খরচ করতে হবে ২ হাজার টাকা।
টিকিটের জন্য ভিজিট করতে হবে www.gobcbticket.com.bd ওয়েবসাইটে। অফলাইনে কোনো টিকিট বিক্রি করা হবে না। আগামী ২ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে সিলেট পর্ব।

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে।
০৯ মার্চ ২০২৩
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
৪ ঘণ্টা আগে
লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
৫ ঘণ্টা আগে
ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ভালো-খারাপের ভেতরই চলছে। আজ তাদের ১-১ গোলে রুখে দিয়েছে তলানির দল আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ। ফর্টিস এফসি তুলে নিয়েছে টানা দ্বিতীয় জয়। ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা।
গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে পুলিশের কাছে ২-১ গোলে হেরেছে কিংস। চমক উপহার দিতে তিন মিনিট সময় নেয় পুলিশ। ওরগিয়েন শেরিংয়ের পাসে কোনাকুনি শটে গোলের খাতা খোলেন রাব্বি হোসেন রাহুল। ৩২ মিনিটে কিংসকে সমতায় ফেরান ছন্দে থাকা ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। ইমানুয়েল সানডের বাড়ানো বলে বক্সের ভেতর প্লেসিং শটে জাল খুঁজে নেন তিনি। এনিয়ে লিগে তাঁর গোলসংখ্যা ৫।
দ্বিতীয়ার্ধে শেষ দিকে কিংসের ওপর চাপ বাড়াতে থাকে পুলিশ। একের পর এক আক্রমণে গোলের খুব কাছ থেকে ফেরে তারা। তবে যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত এনে দেন শাফিক কাগিমু। আমিরুল ইসলামের সহায়তায় জয়সূচক গোলটি করেন তিনি। এই হারের পরও এই পরাজয়ের পরও সপ্তম রাউন্ড শেষে লিগের শীর্ষে আছে বসুন্ধরা কিংস। তাদের পয়েন্ট ১৬। ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে পুলিশ।
কুমিল্লায় ম্যাচের ২৬ মিনিটে মেহেদী হাসান মিঠুর গোলে এগিয়ে যায় মোহামেডান। সেই সুখ অবশ্য বেশিক্ষণ টেকেনি। ৩৮ মিনিটে মোহামেডানের এক ডিফেন্ডারের চার্জে বল চলে যায় আমির হাকিম বাপ্পীর পায়ে। কিছুটা জায়গা করে নিয়ে বাঁ পায়ের জোরাল শটে মোহামেডানের জালে বল জড়িয়ে দেন তিনি।
দুই ডিফেন্ডারের ফাঁক গলে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন আরামবাগের এক খেলোয়াড়, তবে মোহামেডানের এক ডিফেন্ডারের চার্জে বল চলে যায় আমির হাকিম বাপ্পীর পায়ে। ৭৬তম মিনিটে সতীর্থের থ্রু পাস নিয়ন্ত্রণে নিতে ছুটেছিলেন মোহামেডানের মোহাম্মদ জুয়েল, একই সময় পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসেন গোলকিপার আজাদ হোসেন, বল গ্রিুপে নিয়ে নিশ্চিত গোল বাঁচান তিনি। তবে জুয়েলের সংঘর্ষে ব্যথা পেয়ে মাঠে পড়ে থাকেন কিছুক্ষণ। চিকিৎসা নিয়ে বাকিটা সময় পোস্ট আগলে রেখে মূল্যবান ১ পয়েন্ট এনে দেন তিনি। এই পয়েন্টের সুবাদেই লিগ টেবিলে তলানি থেকে একধাপ উপরে উঠে এসেছে আরামবাগ। ৭ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে আছে মোহামেডান।
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফর্টিসকে ৮ মিনিটে এগিয়ে দেন পা ওমর বাবু। ১৯ মিনিটে বাবুর সহায়তায় ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রিয়াজ সাগর। ৫৪ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান বাবু। এই জয়ে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে আছে ফর্টিস।

লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ভালো-খারাপের ভেতরই চলছে। আজ তাদের ১-১ গোলে রুখে দিয়েছে তলানির দল আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ। ফর্টিস এফসি তুলে নিয়েছে টানা দ্বিতীয় জয়। ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা।
গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে পুলিশের কাছে ২-১ গোলে হেরেছে কিংস। চমক উপহার দিতে তিন মিনিট সময় নেয় পুলিশ। ওরগিয়েন শেরিংয়ের পাসে কোনাকুনি শটে গোলের খাতা খোলেন রাব্বি হোসেন রাহুল। ৩২ মিনিটে কিংসকে সমতায় ফেরান ছন্দে থাকা ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। ইমানুয়েল সানডের বাড়ানো বলে বক্সের ভেতর প্লেসিং শটে জাল খুঁজে নেন তিনি। এনিয়ে লিগে তাঁর গোলসংখ্যা ৫।
দ্বিতীয়ার্ধে শেষ দিকে কিংসের ওপর চাপ বাড়াতে থাকে পুলিশ। একের পর এক আক্রমণে গোলের খুব কাছ থেকে ফেরে তারা। তবে যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত এনে দেন শাফিক কাগিমু। আমিরুল ইসলামের সহায়তায় জয়সূচক গোলটি করেন তিনি। এই হারের পরও এই পরাজয়ের পরও সপ্তম রাউন্ড শেষে লিগের শীর্ষে আছে বসুন্ধরা কিংস। তাদের পয়েন্ট ১৬। ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে পুলিশ।
কুমিল্লায় ম্যাচের ২৬ মিনিটে মেহেদী হাসান মিঠুর গোলে এগিয়ে যায় মোহামেডান। সেই সুখ অবশ্য বেশিক্ষণ টেকেনি। ৩৮ মিনিটে মোহামেডানের এক ডিফেন্ডারের চার্জে বল চলে যায় আমির হাকিম বাপ্পীর পায়ে। কিছুটা জায়গা করে নিয়ে বাঁ পায়ের জোরাল শটে মোহামেডানের জালে বল জড়িয়ে দেন তিনি।
দুই ডিফেন্ডারের ফাঁক গলে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন আরামবাগের এক খেলোয়াড়, তবে মোহামেডানের এক ডিফেন্ডারের চার্জে বল চলে যায় আমির হাকিম বাপ্পীর পায়ে। ৭৬তম মিনিটে সতীর্থের থ্রু পাস নিয়ন্ত্রণে নিতে ছুটেছিলেন মোহামেডানের মোহাম্মদ জুয়েল, একই সময় পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসেন গোলকিপার আজাদ হোসেন, বল গ্রিুপে নিয়ে নিশ্চিত গোল বাঁচান তিনি। তবে জুয়েলের সংঘর্ষে ব্যথা পেয়ে মাঠে পড়ে থাকেন কিছুক্ষণ। চিকিৎসা নিয়ে বাকিটা সময় পোস্ট আগলে রেখে মূল্যবান ১ পয়েন্ট এনে দেন তিনি। এই পয়েন্টের সুবাদেই লিগ টেবিলে তলানি থেকে একধাপ উপরে উঠে এসেছে আরামবাগ। ৭ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে আছে মোহামেডান।
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফর্টিসকে ৮ মিনিটে এগিয়ে দেন পা ওমর বাবু। ১৯ মিনিটে বাবুর সহায়তায় ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রিয়াজ সাগর। ৫৪ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান বাবু। এই জয়ে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে আছে ফর্টিস।

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে।
০৯ মার্চ ২০২৩
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
৪ ঘণ্টা আগে
বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
৫ ঘণ্টা আগে
ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট।
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট। অভিজ্ঞ ক্রেইগ আরভিন অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর পরই জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের নেতৃত্বে এই পরিবর্তন।
২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত এনগারাভা বর্তমানে ব্লেসিং মুজারাবানির সঙ্গে জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণের মূল ভরসা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০ উইকেটের মাইলফলক ছোঁয়া প্রথম জিম্বাবুইয়ান বোলার তিনি। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণ মিলিয়ে ১৫০টিরও বেশি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা তাঁর।
নতুন অধিনায়ক হিসেবে এনগারাভার নাম ঘোষণা করে জেডসি চেয়ারম্যান তাভেঙ্গা মুকুহলানি বলেন, ‘বছরের পর বছর এনগারাভা খেলোয়াড় ও নেতা হিসেবে অসাধারণ উন্নতি দেখিয়েছে। ড্রেসিংরুমে তার প্রতি সবার সম্মান রয়েছে এবং সব সংস্করণেই সে ধারাবাহিক পারফরম্যান্স দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, দলের নতুন অধ্যায়ের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সে প্রস্তুত।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘সহ অধিনায়ক হিসেবে ব্রায়ানের নিয়োগ তার ক্রিকেটীয় বুদ্ধিমত্তা, পরিপক্বতা ও দীর্ঘমেয়াদি নেতৃত্বগুণের প্রতি আমাদের আস্থার প্রতিফলন।’

ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট। অভিজ্ঞ ক্রেইগ আরভিন অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর পরই জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের নেতৃত্বে এই পরিবর্তন।
২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত এনগারাভা বর্তমানে ব্লেসিং মুজারাবানির সঙ্গে জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণের মূল ভরসা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০ উইকেটের মাইলফলক ছোঁয়া প্রথম জিম্বাবুইয়ান বোলার তিনি। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণ মিলিয়ে ১৫০টিরও বেশি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা তাঁর।
নতুন অধিনায়ক হিসেবে এনগারাভার নাম ঘোষণা করে জেডসি চেয়ারম্যান তাভেঙ্গা মুকুহলানি বলেন, ‘বছরের পর বছর এনগারাভা খেলোয়াড় ও নেতা হিসেবে অসাধারণ উন্নতি দেখিয়েছে। ড্রেসিংরুমে তার প্রতি সবার সম্মান রয়েছে এবং সব সংস্করণেই সে ধারাবাহিক পারফরম্যান্স দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, দলের নতুন অধ্যায়ের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সে প্রস্তুত।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘সহ অধিনায়ক হিসেবে ব্রায়ানের নিয়োগ তার ক্রিকেটীয় বুদ্ধিমত্তা, পরিপক্বতা ও দীর্ঘমেয়াদি নেতৃত্বগুণের প্রতি আমাদের আস্থার প্রতিফলন।’

৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে।
০৯ মার্চ ২০২৩
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
৪ ঘণ্টা আগে
বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
৫ ঘণ্টা আগে
লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
৫ ঘণ্টা আগে