
এখন বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তেজনা। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের টাইমড আউট বিতর্কের রেশ এখনো কাটেনি। কয়েক মাস পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবার মুখোমুখি দুই দল। তার আগে আগামী মাসে পূর্ণাঙ্গ সফরে বাংলাদেশে আসছেন লঙ্কানরা। এ মুহূর্তে বিপিএল দিয়ে বাংলাদেশে নিজের প্রস্তুতি ভালোভাবে সেরে রাখছেন দাসুন শানাকা। টাইমড আউট নিয়ে কোনো প্রশ্ন করা যাবে না—এই শর্তে গত শুক্রবার সিলেটে আজকের পত্রিকার মুখোমুখি শানাকা। লঙ্কান তারকা ক্রিকেটারের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: আপনার দল খুলনা টাইগার্স অনেক ভালো খেলছে। ধারাবাহিক সাফল্য পেতে কোন মন্ত্রে আপনারা এগোচ্ছেন?
দাসুন শানাকা: দল হিসেবে আমাদের সঠিক পরিকল্পনা আছে। আমাদের ভালো কোচের পাশাপাশি উন্নত কোচিং স্টাফও রয়েছে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে অধিনায়কের বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এ কারণেই আমরা ভালো করছি।
প্রশ্ন: এখানে নিয়মিত খেলা বাংলাদেশ ক্রিকেটে নিশ্চয়ই অনেক বন্ধু আছে। তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বন্ধু কে?
শানাকা: তাসকিন (আহমেদ) খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। শ্রীলঙ্কায় সে আমার বাড়িতেও এসেছে, ঘুরে গেছে আমাদের এলাকা। আর বিজয়ের (এনামুল হক) সঙ্গে অনেক দিনের ভালো সম্পর্ক। সতীর্থ হিসেবেও সে দারুণ। তাদের সঙ্গে খেলতে পেরে সত্যিই খুশি।
প্রশ্ন: আপনার চোখে বিপিএল আর লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) মধ্যে মূল পার্থক্য কী?
শানাকা: আমার মতে দুটিই ভালো মানের টুর্নামেন্ট। জাতীয় দল সামনে রেখে ভালো ক্রিকেটার তৈরি করে দুটি টুর্নামেন্ট। আমি বলব, দুটিই একই মানের। আপনিও হয়তো এটি জানেন।
প্রশ্ন: আপনার দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা একাধিকবার জিতেছে। তাই প্রশ্নটা করা। গত ৬-৭ বছরে শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের লড়াই ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। নব্বইয়ের দশকে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সঙ্গে কি এখনকার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের তুলনা করা যায়?
শানাকা: আমি মনে করি, খেলোয়াড়েরা এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি করেনি। সবকিছু মিডিয়ার কারণেই তৈরি হয়েছে। দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে আমি মনে করি, এখনো ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমার মতে, এটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয়, খুব স্বাভাবিক বিষয়।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হিসেবে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা কতটা উপভোগ করেন? আপনার কি মনে হয়, এটি খেলোয়াড়দের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে?
শানাকা: মন্তব্য করতে চাই না।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় মাঝেমধ্যে দুই দল মাত্রা ছাড়িয়ে যায়?
শানাকা: আসলে না, মাত্রা ছাড়ায় না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। খেলায় একটু মসলা থাকা দরকার।
প্রশ্ন: গত বিশ্বকাপটা আপনার জন্য বেশ হতাশাজনক ছিল। অধিনায়ক ছিলেন, তবে চোটে পড়ায় টুর্নামেন্টটা শেষ করে আসতে পারেননি। কতটা হতাশার ছিল?
শানাকা: যেকোনো ক্রিকেটারের ক্যারিয়ারে চোট প্রধান বাধা। বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টে এমনটা হওয়া খুবই হতাশার। জানেনই, আমার এখানে কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না (চোটের ব্যাপারে)। একবার যখন চোটে পড়লাম, বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গেলাম। দলের খেলোয়াড় যারা খেলেছে, অনেক চেষ্টা করেছে। তবে দুর্ভাগ্য, দুই ম্যাচে আমাদের পক্ষে ফল আসেনি।
প্রশ্ন: মার্চে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা তিন সংস্করণের সিরিজ খেলবে। এই বিপিএল আপনাকে আসন্ন সফরে কতটা সহায়তা করবে? আর সফরটা শ্রীলঙ্কার জন্য কতটা চ্যালেঞ্জিং হতে যাচ্ছে?
শানাকা: যখন আমরা শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ ম্যাচ নিয়ে কথা বলব, তখন সরাসরিই খেলব। বিপিএল প্রসঙ্গ তখন আসবে না। তবে আমি কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকব। প্রত্যেকে এই কন্ডিশন সম্পর্কে জানি, যেটা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে অনেকটা মিলে যায়। এখানকার জলবায়ু, তাপমাত্রা—পুরো আবহাওয়া আমাদের সঙ্গে সহজে খাপ খায়। শ্রীলঙ্কার মতো একই কন্ডিশন।
প্রশ্ন: এবার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বাংলাদেশি ভক্ত-সমর্থক থাকবেন। আপনি কি মনে করেন, ডালাসের ম্যাচ দিল্লির মতোই উত্তেজনাপূর্ণ হবে?
শানাকা: আমি দিল্লির ম্যাচ নিয়ে কথা বলা পছন্দ করি না। বাংলাদেশ যেখানেই খেলুক না কেন, সমর্থকেরা তাদের পেছনে থাকবে এবং বাংলাদেশ দলকে সমর্থন করবে। আমরা আগেও দেখেছি, তারা কতটা সমর্থন করে দলকে। সত্যি বলতে, যেখানেই বাংলাদেশ আর শ্রীলঙ্কা খেলবে, ভালো একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
প্রশ্ন: আপনার দল খুলনা টাইগার্স অনেক ভালো খেলছে। ধারাবাহিক সাফল্য পেতে কোন মন্ত্রে আপনারা এগোচ্ছেন?
দাসুন শানাকা: দল হিসেবে আমাদের সঠিক পরিকল্পনা আছে। আমাদের ভালো কোচের পাশাপাশি উন্নত কোচিং স্টাফও রয়েছে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে অধিনায়কের বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এ কারণেই আমরা ভালো করছি।
প্রশ্ন: এখানে নিয়মিত খেলা বাংলাদেশ ক্রিকেটে নিশ্চয়ই অনেক বন্ধু আছে। তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বন্ধু কে?
শানাকা: তাসকিন (আহমেদ) খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। শ্রীলঙ্কায় সে আমার বাড়িতেও এসেছে, ঘুরে গেছে আমাদের এলাকা। আর বিজয়ের (এনামুল হক) সঙ্গে অনেক দিনের ভালো সম্পর্ক। সতীর্থ হিসেবেও সে দারুণ। তাদের সঙ্গে খেলতে পেরে সত্যিই খুশি।
প্রশ্ন: আপনার চোখে বিপিএল আর লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) মধ্যে মূল পার্থক্য কী?
শানাকা: আমার মতে দুটিই ভালো মানের টুর্নামেন্ট। জাতীয় দল সামনে রেখে ভালো ক্রিকেটার তৈরি করে দুটি টুর্নামেন্ট। আমি বলব, দুটিই একই মানের। আপনিও হয়তো এটি জানেন।
প্রশ্ন: আপনার দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা একাধিকবার জিতেছে। তাই প্রশ্নটা করা। গত ৬-৭ বছরে শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের লড়াই ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। নব্বইয়ের দশকে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সঙ্গে কি এখনকার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের তুলনা করা যায়?
শানাকা: আমি মনে করি, খেলোয়াড়েরা এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি করেনি। সবকিছু মিডিয়ার কারণেই তৈরি হয়েছে। দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে আমি মনে করি, এখনো ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমার মতে, এটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয়, খুব স্বাভাবিক বিষয়।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হিসেবে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা কতটা উপভোগ করেন? আপনার কি মনে হয়, এটি খেলোয়াড়দের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে?
শানাকা: মন্তব্য করতে চাই না।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় মাঝেমধ্যে দুই দল মাত্রা ছাড়িয়ে যায়?
শানাকা: আসলে না, মাত্রা ছাড়ায় না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। খেলায় একটু মসলা থাকা দরকার।
প্রশ্ন: গত বিশ্বকাপটা আপনার জন্য বেশ হতাশাজনক ছিল। অধিনায়ক ছিলেন, তবে চোটে পড়ায় টুর্নামেন্টটা শেষ করে আসতে পারেননি। কতটা হতাশার ছিল?
শানাকা: যেকোনো ক্রিকেটারের ক্যারিয়ারে চোট প্রধান বাধা। বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টে এমনটা হওয়া খুবই হতাশার। জানেনই, আমার এখানে কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না (চোটের ব্যাপারে)। একবার যখন চোটে পড়লাম, বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গেলাম। দলের খেলোয়াড় যারা খেলেছে, অনেক চেষ্টা করেছে। তবে দুর্ভাগ্য, দুই ম্যাচে আমাদের পক্ষে ফল আসেনি।
প্রশ্ন: মার্চে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা তিন সংস্করণের সিরিজ খেলবে। এই বিপিএল আপনাকে আসন্ন সফরে কতটা সহায়তা করবে? আর সফরটা শ্রীলঙ্কার জন্য কতটা চ্যালেঞ্জিং হতে যাচ্ছে?
শানাকা: যখন আমরা শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ ম্যাচ নিয়ে কথা বলব, তখন সরাসরিই খেলব। বিপিএল প্রসঙ্গ তখন আসবে না। তবে আমি কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকব। প্রত্যেকে এই কন্ডিশন সম্পর্কে জানি, যেটা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে অনেকটা মিলে যায়। এখানকার জলবায়ু, তাপমাত্রা—পুরো আবহাওয়া আমাদের সঙ্গে সহজে খাপ খায়। শ্রীলঙ্কার মতো একই কন্ডিশন।
প্রশ্ন: এবার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বাংলাদেশি ভক্ত-সমর্থক থাকবেন। আপনি কি মনে করেন, ডালাসের ম্যাচ দিল্লির মতোই উত্তেজনাপূর্ণ হবে?
শানাকা: আমি দিল্লির ম্যাচ নিয়ে কথা বলা পছন্দ করি না। বাংলাদেশ যেখানেই খেলুক না কেন, সমর্থকেরা তাদের পেছনে থাকবে এবং বাংলাদেশ দলকে সমর্থন করবে। আমরা আগেও দেখেছি, তারা কতটা সমর্থন করে দলকে। সত্যি বলতে, যেখানেই বাংলাদেশ আর শ্রীলঙ্কা খেলবে, ভালো একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।

এখন বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তেজনা। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের টাইমড আউট বিতর্কের রেশ এখনো কাটেনি। কয়েক মাস পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবার মুখোমুখি দুই দল। তার আগে আগামী মাসে পূর্ণাঙ্গ সফরে বাংলাদেশে আসছেন লঙ্কানরা। এ মুহূর্তে বিপিএল দিয়ে বাংলাদেশে নিজের প্রস্তুতি ভালোভাবে সেরে রাখছেন দাসুন শানাকা। টাইমড আউট নিয়ে কোনো প্রশ্ন করা যাবে না—এই শর্তে গত শুক্রবার সিলেটে আজকের পত্রিকার মুখোমুখি শানাকা। লঙ্কান তারকা ক্রিকেটারের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: আপনার দল খুলনা টাইগার্স অনেক ভালো খেলছে। ধারাবাহিক সাফল্য পেতে কোন মন্ত্রে আপনারা এগোচ্ছেন?
দাসুন শানাকা: দল হিসেবে আমাদের সঠিক পরিকল্পনা আছে। আমাদের ভালো কোচের পাশাপাশি উন্নত কোচিং স্টাফও রয়েছে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে অধিনায়কের বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এ কারণেই আমরা ভালো করছি।
প্রশ্ন: এখানে নিয়মিত খেলা বাংলাদেশ ক্রিকেটে নিশ্চয়ই অনেক বন্ধু আছে। তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বন্ধু কে?
শানাকা: তাসকিন (আহমেদ) খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। শ্রীলঙ্কায় সে আমার বাড়িতেও এসেছে, ঘুরে গেছে আমাদের এলাকা। আর বিজয়ের (এনামুল হক) সঙ্গে অনেক দিনের ভালো সম্পর্ক। সতীর্থ হিসেবেও সে দারুণ। তাদের সঙ্গে খেলতে পেরে সত্যিই খুশি।
প্রশ্ন: আপনার চোখে বিপিএল আর লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) মধ্যে মূল পার্থক্য কী?
শানাকা: আমার মতে দুটিই ভালো মানের টুর্নামেন্ট। জাতীয় দল সামনে রেখে ভালো ক্রিকেটার তৈরি করে দুটি টুর্নামেন্ট। আমি বলব, দুটিই একই মানের। আপনিও হয়তো এটি জানেন।
প্রশ্ন: আপনার দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা একাধিকবার জিতেছে। তাই প্রশ্নটা করা। গত ৬-৭ বছরে শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের লড়াই ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। নব্বইয়ের দশকে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সঙ্গে কি এখনকার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের তুলনা করা যায়?
শানাকা: আমি মনে করি, খেলোয়াড়েরা এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি করেনি। সবকিছু মিডিয়ার কারণেই তৈরি হয়েছে। দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে আমি মনে করি, এখনো ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমার মতে, এটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয়, খুব স্বাভাবিক বিষয়।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হিসেবে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা কতটা উপভোগ করেন? আপনার কি মনে হয়, এটি খেলোয়াড়দের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে?
শানাকা: মন্তব্য করতে চাই না।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় মাঝেমধ্যে দুই দল মাত্রা ছাড়িয়ে যায়?
শানাকা: আসলে না, মাত্রা ছাড়ায় না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। খেলায় একটু মসলা থাকা দরকার।
প্রশ্ন: গত বিশ্বকাপটা আপনার জন্য বেশ হতাশাজনক ছিল। অধিনায়ক ছিলেন, তবে চোটে পড়ায় টুর্নামেন্টটা শেষ করে আসতে পারেননি। কতটা হতাশার ছিল?
শানাকা: যেকোনো ক্রিকেটারের ক্যারিয়ারে চোট প্রধান বাধা। বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টে এমনটা হওয়া খুবই হতাশার। জানেনই, আমার এখানে কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না (চোটের ব্যাপারে)। একবার যখন চোটে পড়লাম, বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গেলাম। দলের খেলোয়াড় যারা খেলেছে, অনেক চেষ্টা করেছে। তবে দুর্ভাগ্য, দুই ম্যাচে আমাদের পক্ষে ফল আসেনি।
প্রশ্ন: মার্চে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা তিন সংস্করণের সিরিজ খেলবে। এই বিপিএল আপনাকে আসন্ন সফরে কতটা সহায়তা করবে? আর সফরটা শ্রীলঙ্কার জন্য কতটা চ্যালেঞ্জিং হতে যাচ্ছে?
শানাকা: যখন আমরা শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ ম্যাচ নিয়ে কথা বলব, তখন সরাসরিই খেলব। বিপিএল প্রসঙ্গ তখন আসবে না। তবে আমি কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকব। প্রত্যেকে এই কন্ডিশন সম্পর্কে জানি, যেটা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে অনেকটা মিলে যায়। এখানকার জলবায়ু, তাপমাত্রা—পুরো আবহাওয়া আমাদের সঙ্গে সহজে খাপ খায়। শ্রীলঙ্কার মতো একই কন্ডিশন।
প্রশ্ন: এবার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বাংলাদেশি ভক্ত-সমর্থক থাকবেন। আপনি কি মনে করেন, ডালাসের ম্যাচ দিল্লির মতোই উত্তেজনাপূর্ণ হবে?
শানাকা: আমি দিল্লির ম্যাচ নিয়ে কথা বলা পছন্দ করি না। বাংলাদেশ যেখানেই খেলুক না কেন, সমর্থকেরা তাদের পেছনে থাকবে এবং বাংলাদেশ দলকে সমর্থন করবে। আমরা আগেও দেখেছি, তারা কতটা সমর্থন করে দলকে। সত্যি বলতে, যেখানেই বাংলাদেশ আর শ্রীলঙ্কা খেলবে, ভালো একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
প্রশ্ন: আপনার দল খুলনা টাইগার্স অনেক ভালো খেলছে। ধারাবাহিক সাফল্য পেতে কোন মন্ত্রে আপনারা এগোচ্ছেন?
দাসুন শানাকা: দল হিসেবে আমাদের সঠিক পরিকল্পনা আছে। আমাদের ভালো কোচের পাশাপাশি উন্নত কোচিং স্টাফও রয়েছে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে অধিনায়কের বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এ কারণেই আমরা ভালো করছি।
প্রশ্ন: এখানে নিয়মিত খেলা বাংলাদেশ ক্রিকেটে নিশ্চয়ই অনেক বন্ধু আছে। তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বন্ধু কে?
শানাকা: তাসকিন (আহমেদ) খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। শ্রীলঙ্কায় সে আমার বাড়িতেও এসেছে, ঘুরে গেছে আমাদের এলাকা। আর বিজয়ের (এনামুল হক) সঙ্গে অনেক দিনের ভালো সম্পর্ক। সতীর্থ হিসেবেও সে দারুণ। তাদের সঙ্গে খেলতে পেরে সত্যিই খুশি।
প্রশ্ন: আপনার চোখে বিপিএল আর লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) মধ্যে মূল পার্থক্য কী?
শানাকা: আমার মতে দুটিই ভালো মানের টুর্নামেন্ট। জাতীয় দল সামনে রেখে ভালো ক্রিকেটার তৈরি করে দুটি টুর্নামেন্ট। আমি বলব, দুটিই একই মানের। আপনিও হয়তো এটি জানেন।
প্রশ্ন: আপনার দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা একাধিকবার জিতেছে। তাই প্রশ্নটা করা। গত ৬-৭ বছরে শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের লড়াই ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। নব্বইয়ের দশকে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সঙ্গে কি এখনকার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের তুলনা করা যায়?
শানাকা: আমি মনে করি, খেলোয়াড়েরা এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি করেনি। সবকিছু মিডিয়ার কারণেই তৈরি হয়েছে। দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে আমি মনে করি, এখনো ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমার মতে, এটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয়, খুব স্বাভাবিক বিষয়।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হিসেবে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা কতটা উপভোগ করেন? আপনার কি মনে হয়, এটি খেলোয়াড়দের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে?
শানাকা: মন্তব্য করতে চাই না।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় মাঝেমধ্যে দুই দল মাত্রা ছাড়িয়ে যায়?
শানাকা: আসলে না, মাত্রা ছাড়ায় না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। খেলায় একটু মসলা থাকা দরকার।
প্রশ্ন: গত বিশ্বকাপটা আপনার জন্য বেশ হতাশাজনক ছিল। অধিনায়ক ছিলেন, তবে চোটে পড়ায় টুর্নামেন্টটা শেষ করে আসতে পারেননি। কতটা হতাশার ছিল?
শানাকা: যেকোনো ক্রিকেটারের ক্যারিয়ারে চোট প্রধান বাধা। বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টে এমনটা হওয়া খুবই হতাশার। জানেনই, আমার এখানে কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না (চোটের ব্যাপারে)। একবার যখন চোটে পড়লাম, বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গেলাম। দলের খেলোয়াড় যারা খেলেছে, অনেক চেষ্টা করেছে। তবে দুর্ভাগ্য, দুই ম্যাচে আমাদের পক্ষে ফল আসেনি।
প্রশ্ন: মার্চে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা তিন সংস্করণের সিরিজ খেলবে। এই বিপিএল আপনাকে আসন্ন সফরে কতটা সহায়তা করবে? আর সফরটা শ্রীলঙ্কার জন্য কতটা চ্যালেঞ্জিং হতে যাচ্ছে?
শানাকা: যখন আমরা শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ ম্যাচ নিয়ে কথা বলব, তখন সরাসরিই খেলব। বিপিএল প্রসঙ্গ তখন আসবে না। তবে আমি কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকব। প্রত্যেকে এই কন্ডিশন সম্পর্কে জানি, যেটা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে অনেকটা মিলে যায়। এখানকার জলবায়ু, তাপমাত্রা—পুরো আবহাওয়া আমাদের সঙ্গে সহজে খাপ খায়। শ্রীলঙ্কার মতো একই কন্ডিশন।
প্রশ্ন: এবার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বাংলাদেশি ভক্ত-সমর্থক থাকবেন। আপনি কি মনে করেন, ডালাসের ম্যাচ দিল্লির মতোই উত্তেজনাপূর্ণ হবে?
শানাকা: আমি দিল্লির ম্যাচ নিয়ে কথা বলা পছন্দ করি না। বাংলাদেশ যেখানেই খেলুক না কেন, সমর্থকেরা তাদের পেছনে থাকবে এবং বাংলাদেশ দলকে সমর্থন করবে। আমরা আগেও দেখেছি, তারা কতটা সমর্থন করে দলকে। সত্যি বলতে, যেখানেই বাংলাদেশ আর শ্রীলঙ্কা খেলবে, ভালো একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) খেলতে এসে রীতিমতো চোখে সর্ষেফুল দেখছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস। এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে জয়ের খাতাই খুলতে পারেনি দলটি। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ নোয়াখালীকে হ্যাটট্রিক হারের লজ্জা উপহার দিল রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।
১৭ মিনিট আগে
বিগ ব্যাশে প্রথমবার সুযোগ পেয়েই কাঁপাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। লেগস্পিন ভেলকিতে ব্যাটারদের বোকা বানাচ্ছেন বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনার। তাঁর দল হোবার্ট হারিকেন্সও রীতিমতো উড়ছে। রিশাদ যেমন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় প্রথম সারিতে আছেন, তাঁর দল হোবার্ট পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুইয়ে উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পরশু হার্ট অ্যাটাক করে না ফেরার দেশে চলে যান মাহবুব আলী জাকি। এবারের বিপিএলে তিনি ছিলেন ঢাকা ক্যাপিটালসের সহকারী কোচের দায়িত্বে। জাকি চলে যাওয়ায় তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আশিকুর রহমান মজুমদার।
২ ঘণ্টা আগে
বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ পেরোনো পর্তুগিজ তারকা গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। পুরস্কারে ভরে উঠছে তাঁর ক্যাবিনেটও। তবে ১০০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে তিনি যে ধনুকভাঙা পণ করেছেন। মাইলফলক না ছোঁয়া পর্যন্ত ফুটবল খেলা ছাড়ছেন না এই তারকা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) খেলতে এসে রীতিমতো চোখে সর্ষেফুল দেখছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস। এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে জয়ের খাতাই খুলতে পারেনি দলটি। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ নোয়াখালীকে হ্যাটট্রিক হারের লজ্জা উপহার দিল রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।
জয়, হার, জয়—১২তম বিপিএলে রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের পথচলাটা হচ্ছে এমনই। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক সিলেট টাইটান্সের বিপক্ষে ১৯১ রান তাড়া করে ৮ উইকেটে জিতেছিল রাজশাহী। ঠিক নিজেদের পরের ম্যাচে রাজশাহী হেরে যায় ঢাকা ক্যাপিটালসের কাছে। আজ সিলেট স্টেডিয়ামে নোয়াখালীকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে রাজশাহী।
১২৫ রানের লক্ষ্যে নেমে ২ রানেই উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় রাজশাহীর উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে সাহিবজাদা ফারহানকে (২) বোল্ড করেন হাসান মাহমুদ। দ্বিতীয় উইকেটে এরপর ৩৮ বলে ৬৫ রানের জুটি গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে শান্তকে (২৪) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রেজাউর রহমান রাজা। শান্ত ফেরার পর মুহূর্তেই ৮.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৩ রানে পরিণত হয় রাজশাহী। তানজিদ তামিম (২৯) ও হুসেইন তালাতকে (৩) দ্রুত ফেরান জহির খান ও হাসান মাহমুদ।
৮.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৩ রানে পরিণত হওয়া রাজশাহীর জয়ের জন্য সামান্যতম শঙ্কা তৈরি হয়েছিল ঠিকই। তবে মুশফিকুর রহিম ও ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বির দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ১৩ বল হাতে রেখেই ৬ উইকেটে জিতেছে রাজশাহী। পঞ্চম উইকেটে ৫৪ বলে ৫২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন মুশফিক-ইয়াসির।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রাজশাহী অধিনায়ক শান্ত। আগে ব্যাটিং পাওয়া নোয়াখালী নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে করেছে ১২৪ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করে অপরাজিত থাকেন দলটির অধিনায়ক হায়দার আলী। রাজশাহীর রিপন ৪ ওভারে ১৩ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন। ম্যাচসেরার পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) খেলতে এসে রীতিমতো চোখে সর্ষেফুল দেখছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস। এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে জয়ের খাতাই খুলতে পারেনি দলটি। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ নোয়াখালীকে হ্যাটট্রিক হারের লজ্জা উপহার দিল রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।
জয়, হার, জয়—১২তম বিপিএলে রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের পথচলাটা হচ্ছে এমনই। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক সিলেট টাইটান্সের বিপক্ষে ১৯১ রান তাড়া করে ৮ উইকেটে জিতেছিল রাজশাহী। ঠিক নিজেদের পরের ম্যাচে রাজশাহী হেরে যায় ঢাকা ক্যাপিটালসের কাছে। আজ সিলেট স্টেডিয়ামে নোয়াখালীকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে রাজশাহী।
১২৫ রানের লক্ষ্যে নেমে ২ রানেই উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় রাজশাহীর উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে সাহিবজাদা ফারহানকে (২) বোল্ড করেন হাসান মাহমুদ। দ্বিতীয় উইকেটে এরপর ৩৮ বলে ৬৫ রানের জুটি গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে শান্তকে (২৪) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রেজাউর রহমান রাজা। শান্ত ফেরার পর মুহূর্তেই ৮.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৩ রানে পরিণত হয় রাজশাহী। তানজিদ তামিম (২৯) ও হুসেইন তালাতকে (৩) দ্রুত ফেরান জহির খান ও হাসান মাহমুদ।
৮.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৩ রানে পরিণত হওয়া রাজশাহীর জয়ের জন্য সামান্যতম শঙ্কা তৈরি হয়েছিল ঠিকই। তবে মুশফিকুর রহিম ও ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বির দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ১৩ বল হাতে রেখেই ৬ উইকেটে জিতেছে রাজশাহী। পঞ্চম উইকেটে ৫৪ বলে ৫২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন মুশফিক-ইয়াসির।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রাজশাহী অধিনায়ক শান্ত। আগে ব্যাটিং পাওয়া নোয়াখালী নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে করেছে ১২৪ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করে অপরাজিত থাকেন দলটির অধিনায়ক হায়দার আলী। রাজশাহীর রিপন ৪ ওভারে ১৩ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন। ম্যাচসেরার পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।

এখন বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তেজনা। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের টাইমড আউট বিতর্কের রেশ এখনো কাটেনি। কয়েক মাস পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবার মুখোমুখি দুই দল।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিগ ব্যাশে প্রথমবার সুযোগ পেয়েই কাঁপাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। লেগস্পিন ভেলকিতে ব্যাটারদের বোকা বানাচ্ছেন বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনার। তাঁর দল হোবার্ট হারিকেন্সও রীতিমতো উড়ছে। রিশাদ যেমন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় প্রথম সারিতে আছেন, তাঁর দল হোবার্ট পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুইয়ে উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পরশু হার্ট অ্যাটাক করে না ফেরার দেশে চলে যান মাহবুব আলী জাকি। এবারের বিপিএলে তিনি ছিলেন ঢাকা ক্যাপিটালসের সহকারী কোচের দায়িত্বে। জাকি চলে যাওয়ায় তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আশিকুর রহমান মজুমদার।
২ ঘণ্টা আগে
বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ পেরোনো পর্তুগিজ তারকা গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। পুরস্কারে ভরে উঠছে তাঁর ক্যাবিনেটও। তবে ১০০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে তিনি যে ধনুকভাঙা পণ করেছেন। মাইলফলক না ছোঁয়া পর্যন্ত ফুটবল খেলা ছাড়ছেন না এই তারকা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিগ ব্যাশে প্রথমবার সুযোগ পেয়েই কাঁপাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। লেগস্পিন ভেলকিতে ব্যাটারদের বোকা বানাচ্ছেন বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনার। তাঁর দল হোবার্ট হারিকেন্সও রীতিমতো উড়ছে। রিশাদ যেমন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় প্রথম সারিতে আছেন, তাঁর দল হোবার্ট পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুইয়ে উঠে এসেছে।
হোবার্টের বেলেরিভ ওভালে আজ মেলবোর্ন রেনেগেডসের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৩৪ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ। তাতে ২০২৫-২৬ মৌসুমের বিগ ব্যাশে ৫ ম্যাচে হলো ৮ উইকেট। বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনারের ইকোনমি ৭.৭২। ৮ উইকেট নিয়ে এবারের বিগ ব্যাশে যৌথভাবে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় যৌথভাবে দুইয়ে রিশাদ। সিডনি সিক্সার্সের জ্যাক এডওয়ার্ডস, ব্রিসবেন হিটের জ্যাক উইলডারমাথ, মেলবোর্ন স্টারসের পিটার সিডল—এই তিন বোলারও পেয়েছেন ৮ উইকেট। ৮ উইকেট নেওয়া চার বোলারের মধ্যে সবচেয়ে কম ইকোনমি সিডলের। তিনি বোলিং করেছেন ৬.১২ ইকোনমিতে। ৯ উইকেট নিয়ে যৌথভাবে শীর্ষে মেলবোর্ন স্টারসের দুই ক্রিকেটার টম কারান ও হারিস রউফ।
রিশাদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের দিনে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে হোবার্ট হারিকেন্স। টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন হোবার্ট অধিনায়ক নাথান এলিস। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা মেলবোর্ন রেনেগেডস ২০ ওভারে ৯ উইকেটে করে ১৬২ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন অলিভার পিক। হারিকেন্স অধিনায়ক এলিস ৪ ওভারে ৩০ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১৬৩ রানের লক্ষ্যে নেমে হারিকেন্স ১৯ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৩ রান করে ফেলে হারিকেন্স। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৩ রান করে অপরাজিত থাকেন উইকেটরক্ষক ম্যাথু ওয়েড। ২০ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। ম্যাচসেরা হয়েছেন এলিস।
৫ ম্যাচে ৪ জয় ও ১ পরাজয়ে ৮ পয়েন্টে হোবার্ট এখন পয়েন্ট তালিকার দুইয়ে। শীর্ষে থাকা মেলবোর্ন স্টারসেরও পয়েন্ট ৮। তারা চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে। মেলবোর্ন ও হোবার্টের নেট রানরেট +১.৭৭৯ ও +০.৪৩২। হোবার্টের পরের ম্যাচ নতুন বছরের প্রথম দিন। ১ জানুয়ারি বাংলাদেশ সময় বেলা ২টা ১৫ মিনিটে বেলেরিভ ওভালে শুরু হবে হোবার্ট হারিকেন্স-পার্থ স্করচার্স ম্যাচ।
সিলেটে পরশু ১২তম বিপিএল শুরুর দিন নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে দাপুটে জয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। +৩.২৫০ নেট রানরেট নিয়ে অনেকটা এগিয়ে থেকে আজ চট্টগ্রাম খেলতে নামে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে। তবে রংপুরের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ম্যাচ অর্ধেকটা হেরে বসে চট্টগ্রাম। ১০৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩০ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জিতেছে রংপুর।
২০২৫-২৬ মৌসুমের বিগ ব্যাশে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী ছয় বোলার
টম কারান ৯ ৭.২০ মেলবোর্ন স্টারস
হারিস রউফ ৯ ৭.৯৩ মেলবোর্ন স্টারস
পিটার সিডল ৮ ৬.১২ মেলবোর্ন স্টারস
জ্যাক এডওয়ার্ডস ৮ ৭.৭১ সিডনি সিক্সার্স
রিশাদ হোসেন ৮ ৭.৭২ হোবার্ট হারিকেন্স
জ্যাক উইডারমাথ ৮ ১০.৩১ ব্রিসবেন হিট
*২০২৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর হোবার্ট হারিকেন্স-মেলবোর্ন রেনেগেডস ম্যাচ পর্যন্ত

বিগ ব্যাশে প্রথমবার সুযোগ পেয়েই কাঁপাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। লেগস্পিন ভেলকিতে ব্যাটারদের বোকা বানাচ্ছেন বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনার। তাঁর দল হোবার্ট হারিকেন্সও রীতিমতো উড়ছে। রিশাদ যেমন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় প্রথম সারিতে আছেন, তাঁর দল হোবার্ট পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুইয়ে উঠে এসেছে।
হোবার্টের বেলেরিভ ওভালে আজ মেলবোর্ন রেনেগেডসের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৩৪ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ। তাতে ২০২৫-২৬ মৌসুমের বিগ ব্যাশে ৫ ম্যাচে হলো ৮ উইকেট। বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনারের ইকোনমি ৭.৭২। ৮ উইকেট নিয়ে এবারের বিগ ব্যাশে যৌথভাবে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় যৌথভাবে দুইয়ে রিশাদ। সিডনি সিক্সার্সের জ্যাক এডওয়ার্ডস, ব্রিসবেন হিটের জ্যাক উইলডারমাথ, মেলবোর্ন স্টারসের পিটার সিডল—এই তিন বোলারও পেয়েছেন ৮ উইকেট। ৮ উইকেট নেওয়া চার বোলারের মধ্যে সবচেয়ে কম ইকোনমি সিডলের। তিনি বোলিং করেছেন ৬.১২ ইকোনমিতে। ৯ উইকেট নিয়ে যৌথভাবে শীর্ষে মেলবোর্ন স্টারসের দুই ক্রিকেটার টম কারান ও হারিস রউফ।
রিশাদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের দিনে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে হোবার্ট হারিকেন্স। টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন হোবার্ট অধিনায়ক নাথান এলিস। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা মেলবোর্ন রেনেগেডস ২০ ওভারে ৯ উইকেটে করে ১৬২ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন অলিভার পিক। হারিকেন্স অধিনায়ক এলিস ৪ ওভারে ৩০ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১৬৩ রানের লক্ষ্যে নেমে হারিকেন্স ১৯ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৩ রান করে ফেলে হারিকেন্স। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৩ রান করে অপরাজিত থাকেন উইকেটরক্ষক ম্যাথু ওয়েড। ২০ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। ম্যাচসেরা হয়েছেন এলিস।
৫ ম্যাচে ৪ জয় ও ১ পরাজয়ে ৮ পয়েন্টে হোবার্ট এখন পয়েন্ট তালিকার দুইয়ে। শীর্ষে থাকা মেলবোর্ন স্টারসেরও পয়েন্ট ৮। তারা চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে। মেলবোর্ন ও হোবার্টের নেট রানরেট +১.৭৭৯ ও +০.৪৩২। হোবার্টের পরের ম্যাচ নতুন বছরের প্রথম দিন। ১ জানুয়ারি বাংলাদেশ সময় বেলা ২টা ১৫ মিনিটে বেলেরিভ ওভালে শুরু হবে হোবার্ট হারিকেন্স-পার্থ স্করচার্স ম্যাচ।
সিলেটে পরশু ১২তম বিপিএল শুরুর দিন নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে দাপুটে জয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। +৩.২৫০ নেট রানরেট নিয়ে অনেকটা এগিয়ে থেকে আজ চট্টগ্রাম খেলতে নামে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে। তবে রংপুরের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ম্যাচ অর্ধেকটা হেরে বসে চট্টগ্রাম। ১০৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩০ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জিতেছে রংপুর।
২০২৫-২৬ মৌসুমের বিগ ব্যাশে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী ছয় বোলার
টম কারান ৯ ৭.২০ মেলবোর্ন স্টারস
হারিস রউফ ৯ ৭.৯৩ মেলবোর্ন স্টারস
পিটার সিডল ৮ ৬.১২ মেলবোর্ন স্টারস
জ্যাক এডওয়ার্ডস ৮ ৭.৭১ সিডনি সিক্সার্স
রিশাদ হোসেন ৮ ৭.৭২ হোবার্ট হারিকেন্স
জ্যাক উইডারমাথ ৮ ১০.৩১ ব্রিসবেন হিট
*২০২৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর হোবার্ট হারিকেন্স-মেলবোর্ন রেনেগেডস ম্যাচ পর্যন্ত

এখন বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তেজনা। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের টাইমড আউট বিতর্কের রেশ এখনো কাটেনি। কয়েক মাস পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবার মুখোমুখি দুই দল।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) খেলতে এসে রীতিমতো চোখে সর্ষেফুল দেখছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস। এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে জয়ের খাতাই খুলতে পারেনি দলটি। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ নোয়াখালীকে হ্যাটট্রিক হারের লজ্জা উপহার দিল রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।
১৭ মিনিট আগে
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পরশু হার্ট অ্যাটাক করে না ফেরার দেশে চলে যান মাহবুব আলী জাকি। এবারের বিপিএলে তিনি ছিলেন ঢাকা ক্যাপিটালসের সহকারী কোচের দায়িত্বে। জাকি চলে যাওয়ায় তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আশিকুর রহমান মজুমদার।
২ ঘণ্টা আগে
বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ পেরোনো পর্তুগিজ তারকা গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। পুরস্কারে ভরে উঠছে তাঁর ক্যাবিনেটও। তবে ১০০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে তিনি যে ধনুকভাঙা পণ করেছেন। মাইলফলক না ছোঁয়া পর্যন্ত ফুটবল খেলা ছাড়ছেন না এই তারকা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পরশু হার্ট অ্যাটাক করে না ফেরার দেশে চলে যান মাহবুব আলী জাকি। এবারের বিপিএলে তিনি ছিলেন ঢাকা ক্যাপিটালসের সহকারী কোচের দায়িত্বে। জাকি চলে যাওয়ায় তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আশিকুর রহমান মজুমদার।
এক বিবৃতিতে আজ আশিকুরকে সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের দল প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) বরিশাল বিভাগের সহকারী কোচের দায়িত্বও পালন করেছেন। পরশু রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ম্যাচের আগে মাঠে তাসকিন আহমেদ, শামীম হোসেন পাটোয়ারীর সঙ্গে অনুশীলন করছিলেন জাকি। ম্যাচের ঠিক আগে হার্ট অ্যাটাক করলে অ্যাম্বুলেন্সও চলে এসেছিল মাঠে। হাসপাতালে দ্রুত নেওয়ার পরও বাঁচানো যায়নি জাকিকে।
সিলেট স্টেডিয়ামে পরশু রাজশাহী ওয়ারিয়র্স-ঢাকা ক্যাপিটালস ম্যাচ হয়েছিল জাকির জানাজা। মুশফিকুর রহিমকে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছিল। কেঁদেছেন শরীফুল ইসলাম, শামীমরাও কেঁদেছিলেন। জাকির সঙ্গে মুশফিকের সম্পর্কটা ২৫ বছরের। অনূর্ধ্ব ১৯ দল, হাই পারফরম্যান্স (এইচপি), একাডেমি থেকে জাতীয় দল—সব জায়গাতেই প্রয়াত এই কোচ ছিলেন মুশফিকের অভিভাবকের মতো। দেশের নামকরা সব ক্রিকেটারের বিপদের দিনে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন জাকি। তাঁর মৃত্যুর পর সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মর্তুজারা ফেসবুকে বার্তা দিয়ে শোক প্রকাশ করেছিলেন। সিলেটে পরশু নিজেদের প্রথম ম্যাচে ঢাকা ৫ উইকেটে হারিয়েছিল রাজশাহীকে। আগামীকাল সিলেটে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে খেলতে নামবে ঢাকা।

সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পরশু হার্ট অ্যাটাক করে না ফেরার দেশে চলে যান মাহবুব আলী জাকি। এবারের বিপিএলে তিনি ছিলেন ঢাকা ক্যাপিটালসের সহকারী কোচের দায়িত্বে। জাকি চলে যাওয়ায় তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আশিকুর রহমান মজুমদার।
এক বিবৃতিতে আজ আশিকুরকে সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের দল প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) বরিশাল বিভাগের সহকারী কোচের দায়িত্বও পালন করেছেন। পরশু রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ম্যাচের আগে মাঠে তাসকিন আহমেদ, শামীম হোসেন পাটোয়ারীর সঙ্গে অনুশীলন করছিলেন জাকি। ম্যাচের ঠিক আগে হার্ট অ্যাটাক করলে অ্যাম্বুলেন্সও চলে এসেছিল মাঠে। হাসপাতালে দ্রুত নেওয়ার পরও বাঁচানো যায়নি জাকিকে।
সিলেট স্টেডিয়ামে পরশু রাজশাহী ওয়ারিয়র্স-ঢাকা ক্যাপিটালস ম্যাচ হয়েছিল জাকির জানাজা। মুশফিকুর রহিমকে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছিল। কেঁদেছেন শরীফুল ইসলাম, শামীমরাও কেঁদেছিলেন। জাকির সঙ্গে মুশফিকের সম্পর্কটা ২৫ বছরের। অনূর্ধ্ব ১৯ দল, হাই পারফরম্যান্স (এইচপি), একাডেমি থেকে জাতীয় দল—সব জায়গাতেই প্রয়াত এই কোচ ছিলেন মুশফিকের অভিভাবকের মতো। দেশের নামকরা সব ক্রিকেটারের বিপদের দিনে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন জাকি। তাঁর মৃত্যুর পর সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মর্তুজারা ফেসবুকে বার্তা দিয়ে শোক প্রকাশ করেছিলেন। সিলেটে পরশু নিজেদের প্রথম ম্যাচে ঢাকা ৫ উইকেটে হারিয়েছিল রাজশাহীকে। আগামীকাল সিলেটে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে খেলতে নামবে ঢাকা।

এখন বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তেজনা। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের টাইমড আউট বিতর্কের রেশ এখনো কাটেনি। কয়েক মাস পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবার মুখোমুখি দুই দল।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) খেলতে এসে রীতিমতো চোখে সর্ষেফুল দেখছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস। এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে জয়ের খাতাই খুলতে পারেনি দলটি। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ নোয়াখালীকে হ্যাটট্রিক হারের লজ্জা উপহার দিল রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।
১৭ মিনিট আগে
বিগ ব্যাশে প্রথমবার সুযোগ পেয়েই কাঁপাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। লেগস্পিন ভেলকিতে ব্যাটারদের বোকা বানাচ্ছেন বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনার। তাঁর দল হোবার্ট হারিকেন্সও রীতিমতো উড়ছে। রিশাদ যেমন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় প্রথম সারিতে আছেন, তাঁর দল হোবার্ট পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুইয়ে উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ পেরোনো পর্তুগিজ তারকা গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। পুরস্কারে ভরে উঠছে তাঁর ক্যাবিনেটও। তবে ১০০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে তিনি যে ধনুকভাঙা পণ করেছেন। মাইলফলক না ছোঁয়া পর্যন্ত ফুটবল খেলা ছাড়ছেন না এই তারকা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ পেরোনো পর্তুগিজ তারকা গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। পুরস্কারে ভরে উঠছে তাঁর ক্যাবিনেটও। তবে ১০০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে তিনি যে ধনুকভাঙা পণ করেছেন। মাইলফলক না ছোঁয়া পর্যন্ত ফুটবল খেলা ছাড়ছেন না এই তারকা।
প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেলা রোনালদো এখন পর্যন্ত করেছেন ৯৫৬ গোল। যার মধ্যে পর্তুগালের জার্সিতে ১৪৩ গোল করে আন্তর্জাতিক ফুটবলে এখনো তিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা। রিয়াল মাদ্রিদ, আল নাসর, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, জুভেন্টাসের হয়েও করেছেন গোলের সেঞ্চুরি। বয়স ৪০ পেরোলেও রোনালদোকে দেখে যে সেটা বোঝার উপায়ই নেই। দুবাইয়ে গত রাতে মধ্যপ্রাচ্যের খেলোয়াড়ের পুরস্কার গ্রহণের পর আবারও তাঁর সেই ১০০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করার ব্যাপারটি মনে করিয়ে দিয়েছেন। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আপনারা জানেন আমার লক্ষ্য কী। আরও শিরোপা জিততে চাই এবং সেই সংখ্যাটা (১০০০ গোল) ছুঁতে চাই। যদি চোটে না পড়ি, তাহলে সেই সংখ্যাটা স্পর্শ করবই।’
আল নাসরের হয়ে ২০২৫-২৬ মৌসুমে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১৪ ম্যাচে করেছেন ১৩ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে। পরশু তাঁর জোড়া গোলে আল আখদুদকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে আল নাসর। তাতে সৌদি প্রো লিগে টানা ১০ ম্যাচ জয়ের কীর্তি গড়েছে আল নাসর। সরাসরি না বললেও আকার-ইঙ্গিতে বয়সের কথা গত রাতে দুবাইয়ে উল্লেখ করেছেন রোনালদো। ৪০ পেরোনোর পরও তাঁর ভেতর যে ক্ষুধা রয়েছে, সেটা তাঁর কথায় স্পষ্ট। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড বলেন, ‘খেলা চালিয়ে যাওয়া কঠিন হলেও আমি অনুপ্রাণিত। আমার আশা-প্রত্যাশা অনেক বেশি। মধ্যপ্রাচ্য বা ইউরোপ কোথায় খেলি, সেটা ব্যাপার না। সব সময় খেলাটা উপভোগ করি ও চালিয়ে যেতে চাই।’
দুবাইয়ে গতকাল গ্লোবাল সকার অ্যাওয়ার্ডের রাতটা যেন রোনালদো ও উসমান দেম্বেলেরই হয়ে থাকল। ব্যালন ডি’অর, ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড়, গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ডসে সেরা ফুটবলার—তিনটি মেজর পুরস্কার পেলেন দেম্বেলে। নিজেদের ইতিহাসে পিএসজির প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ে কোচ লুইস এনরিকের পাশাপাশি দেম্বেলে, ডেজির ডুয়ে অসামান্য অবদান রেখেছেন।
চলুন দেখে নেওযা যাক দুবাই গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ডসে কে কী পুরস্কার পেলেন
সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়: ডেজিরে ডুয়ে (পিএসজি)
সেরা ফরোয়ার্ড: লামিন ইয়ামাল (বার্সেলোনা)
সেরা কোচ: লুইস এনরিকে (পিএসজি)
মধ্যপ্রাচ্যের সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (আল নাসর)
সেরা ক্লাব: পিএসজি

বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ পেরোনো পর্তুগিজ তারকা গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। পুরস্কারে ভরে উঠছে তাঁর ক্যাবিনেটও। তবে ১০০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে তিনি যে ধনুকভাঙা পণ করেছেন। মাইলফলক না ছোঁয়া পর্যন্ত ফুটবল খেলা ছাড়ছেন না এই তারকা।
প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেলা রোনালদো এখন পর্যন্ত করেছেন ৯৫৬ গোল। যার মধ্যে পর্তুগালের জার্সিতে ১৪৩ গোল করে আন্তর্জাতিক ফুটবলে এখনো তিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা। রিয়াল মাদ্রিদ, আল নাসর, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, জুভেন্টাসের হয়েও করেছেন গোলের সেঞ্চুরি। বয়স ৪০ পেরোলেও রোনালদোকে দেখে যে সেটা বোঝার উপায়ই নেই। দুবাইয়ে গত রাতে মধ্যপ্রাচ্যের খেলোয়াড়ের পুরস্কার গ্রহণের পর আবারও তাঁর সেই ১০০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করার ব্যাপারটি মনে করিয়ে দিয়েছেন। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আপনারা জানেন আমার লক্ষ্য কী। আরও শিরোপা জিততে চাই এবং সেই সংখ্যাটা (১০০০ গোল) ছুঁতে চাই। যদি চোটে না পড়ি, তাহলে সেই সংখ্যাটা স্পর্শ করবই।’
আল নাসরের হয়ে ২০২৫-২৬ মৌসুমে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১৪ ম্যাচে করেছেন ১৩ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে। পরশু তাঁর জোড়া গোলে আল আখদুদকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে আল নাসর। তাতে সৌদি প্রো লিগে টানা ১০ ম্যাচ জয়ের কীর্তি গড়েছে আল নাসর। সরাসরি না বললেও আকার-ইঙ্গিতে বয়সের কথা গত রাতে দুবাইয়ে উল্লেখ করেছেন রোনালদো। ৪০ পেরোনোর পরও তাঁর ভেতর যে ক্ষুধা রয়েছে, সেটা তাঁর কথায় স্পষ্ট। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড বলেন, ‘খেলা চালিয়ে যাওয়া কঠিন হলেও আমি অনুপ্রাণিত। আমার আশা-প্রত্যাশা অনেক বেশি। মধ্যপ্রাচ্য বা ইউরোপ কোথায় খেলি, সেটা ব্যাপার না। সব সময় খেলাটা উপভোগ করি ও চালিয়ে যেতে চাই।’
দুবাইয়ে গতকাল গ্লোবাল সকার অ্যাওয়ার্ডের রাতটা যেন রোনালদো ও উসমান দেম্বেলেরই হয়ে থাকল। ব্যালন ডি’অর, ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড়, গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ডসে সেরা ফুটবলার—তিনটি মেজর পুরস্কার পেলেন দেম্বেলে। নিজেদের ইতিহাসে পিএসজির প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ে কোচ লুইস এনরিকের পাশাপাশি দেম্বেলে, ডেজির ডুয়ে অসামান্য অবদান রেখেছেন।
চলুন দেখে নেওযা যাক দুবাই গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ডসে কে কী পুরস্কার পেলেন
সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়: ডেজিরে ডুয়ে (পিএসজি)
সেরা ফরোয়ার্ড: লামিন ইয়ামাল (বার্সেলোনা)
সেরা কোচ: লুইস এনরিকে (পিএসজি)
মধ্যপ্রাচ্যের সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (আল নাসর)
সেরা ক্লাব: পিএসজি

এখন বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তেজনা। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের টাইমড আউট বিতর্কের রেশ এখনো কাটেনি। কয়েক মাস পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবার মুখোমুখি দুই দল।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) খেলতে এসে রীতিমতো চোখে সর্ষেফুল দেখছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস। এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে জয়ের খাতাই খুলতে পারেনি দলটি। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ নোয়াখালীকে হ্যাটট্রিক হারের লজ্জা উপহার দিল রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।
১৭ মিনিট আগে
বিগ ব্যাশে প্রথমবার সুযোগ পেয়েই কাঁপাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। লেগস্পিন ভেলকিতে ব্যাটারদের বোকা বানাচ্ছেন বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনার। তাঁর দল হোবার্ট হারিকেন্সও রীতিমতো উড়ছে। রিশাদ যেমন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় প্রথম সারিতে আছেন, তাঁর দল হোবার্ট পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুইয়ে উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পরশু হার্ট অ্যাটাক করে না ফেরার দেশে চলে যান মাহবুব আলী জাকি। এবারের বিপিএলে তিনি ছিলেন ঢাকা ক্যাপিটালসের সহকারী কোচের দায়িত্বে। জাকি চলে যাওয়ায় তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আশিকুর রহমান মজুমদার।
২ ঘণ্টা আগে