রিফাত এমিল, ঢাকা

আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’। সেকশনের লেখাগুলো পড়তে পড়তে উৎসুক মন জানান দিল, ফ্রি হিট সেকশনে ফ্রি হিট নিয়েই কোনো লেখা নেই! লেখা পাঠানোর সুযোগ দেখে উৎসুক মন উসকে দিল, ‘এতই যখন এলিফ্যান্ট রোডে হাতি খোঁজার মতো ফ্রি হিটেই ফ্রি হিট খুঁজছিস, নিজেই লিখে ফেল না!’
যেই ভাবা সেই কাজ—লিখতে বসেই গেলাম। ফ্রি হিট অবশ্যই ক্রিকেটীয় পরিভাষা। ক্রিকেট খেলাটা আরও চিত্তাকর্ষক করতেই ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি ২০০৭ সালে চালু করে ‘ফ্রি হিট’। শুরুতে পপিং ক্রিজে বোলারদের পা নিয়মের অতিরিক্ত বেরোলেই নো বলে ফ্রি হিট দেওয়া হয়। সময়ের সঙ্গে তা বদলে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই থেকে যেকোনো নো বলেই ফ্রি হিট দেওয়া হয়। ফ্রি হিটের মানে এক্কেবারে সহজ—ব্যাটসম্যান যেমন খুশি তেমন মারতে পারবেন! নেই রানআউট ছাড়া অন্য কোনো আউট। আগে শুধু টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে থাকলেও পরে তা সংযোজন করা হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটও। আজ ৫ জুলাইকে তাই আমরা ‘ফ্রি হিট দিবস’ বলতেই পারি, না কি?
আগেই বলা হলো, সব নো বলেই ফ্রি হিট চালু হয়েছে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই। এরপর থেকে ২ জুলাই ২০২১ পর্যন্ত ওয়ানডে ক্রিকেটে ২১ দলের ৬৩৬ ম্যাচে নো বলে ফ্রি হিট হয়েছে ৭২৪টি। এই ছয় বছরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৭৪ দলের ৭৫৩ ম্যাচে নো বলে ফ্রি হিট হয়েছে ৭৪৫টি।
একই সময়ে বাংলাদেশ দলের বোলাররা ওয়ানডেতে ফ্রি হিট দিয়েছেন ৩৬টি, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১৬টি। অনেক পিছিয়ে থাকা ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল ফ্রি হিট দেওয়াতেও পিছিয়ে। আদতে, এগিয়েই! ওয়ানডে ক্রিকেটে এই নির্দিষ্ট সময়ে বাংলাদেশি বোলারদের চেয়ে নো বল বেশি করেছে ৯টি দল। সর্বোচ্চ ৮২ নো বল উইন্ডিজের। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও একই ছবি। বাংলাদেশের চেয়ে ১৩টি দল ফ্রি হিট বেশি দিয়েছে। পার্থক্য বোঝাতে ফের সর্বোচ্চ ৫১ নো বল দেওয়া উইন্ডিজের কথা বলাই শ্রেয়।
নিরস সংখ্যার কথা অনেক হলো। আরেকটু বাকি যদিও। জাতিগতভাবে আমরা তুলনায় বিশ্বাসী। আমরা ঈদুল আজহায় কার গরুর দাম বেশি, সেই তর্কে জেতার আনন্দে মাতি। কৈশোরে কষ্ট বাড়ত পাশের বাড়ির বন্ধুর গণিতে বেশি নম্বর পাওয়ায়, তারুণ্যে সেখানে যোগ হয়েছে ভালো চাকরি। আমাদের তুলনা চলতেই থাকে। ফ্রি হিটেও খানিক তুলনা না দিলেও হচ্ছে না। আগে ছয় বছরের কথা বলেছি। তাহলে ২০১৫ সালের ৫ জুলাইয়ের আগের ছয় বছরের হিসাব করা যাক।
২০০৯ সালের ৫ জুলাই থেকে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই—এই সময়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৯ দল ৮০৭ ম্যাচে নো বল করেছে ১২৩১টি, ফ্রি হিট যুক্ত হওয়ার পরের ছয় বছরের চেয়ে যেটি অর্ধেকের খানিক কম। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এই সময়ে হয়েছে ৩১২টি নো বল, ফ্রি হিট থাকলেও যা হয়েছে ম্যাচপ্রতি গড়ে একটি করে।
নো বল দেওয়ায় বাংলাদেশ দল এই ছয় বছরে ছিল কিপটে। ১০৮ ওয়ানডে ম্যাচে ৫৮ নো বল দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ১১ নম্বরে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৩১ ম্যাচে ১২ নো বলে অবস্থান দশম।
নো বলের সৌজন্যে পাওয়া ফ্রি হিটে বোলারের পুরোটাই লোকসান। বাড়তি একটি বল করার সঙ্গে রানও গচ্চা। এই লেখাকে অমন ‘ফ্রি হিট’ বলাই শ্রেয়! লিখলাম ফ্রি হিটের জন্যই। পাঠকের জন্য এটি শুধুই ‘ফ্রি হিট’!
লেখক: শিক্ষার্থী

আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’। সেকশনের লেখাগুলো পড়তে পড়তে উৎসুক মন জানান দিল, ফ্রি হিট সেকশনে ফ্রি হিট নিয়েই কোনো লেখা নেই! লেখা পাঠানোর সুযোগ দেখে উৎসুক মন উসকে দিল, ‘এতই যখন এলিফ্যান্ট রোডে হাতি খোঁজার মতো ফ্রি হিটেই ফ্রি হিট খুঁজছিস, নিজেই লিখে ফেল না!’
যেই ভাবা সেই কাজ—লিখতে বসেই গেলাম। ফ্রি হিট অবশ্যই ক্রিকেটীয় পরিভাষা। ক্রিকেট খেলাটা আরও চিত্তাকর্ষক করতেই ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি ২০০৭ সালে চালু করে ‘ফ্রি হিট’। শুরুতে পপিং ক্রিজে বোলারদের পা নিয়মের অতিরিক্ত বেরোলেই নো বলে ফ্রি হিট দেওয়া হয়। সময়ের সঙ্গে তা বদলে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই থেকে যেকোনো নো বলেই ফ্রি হিট দেওয়া হয়। ফ্রি হিটের মানে এক্কেবারে সহজ—ব্যাটসম্যান যেমন খুশি তেমন মারতে পারবেন! নেই রানআউট ছাড়া অন্য কোনো আউট। আগে শুধু টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে থাকলেও পরে তা সংযোজন করা হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটও। আজ ৫ জুলাইকে তাই আমরা ‘ফ্রি হিট দিবস’ বলতেই পারি, না কি?
আগেই বলা হলো, সব নো বলেই ফ্রি হিট চালু হয়েছে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই। এরপর থেকে ২ জুলাই ২০২১ পর্যন্ত ওয়ানডে ক্রিকেটে ২১ দলের ৬৩৬ ম্যাচে নো বলে ফ্রি হিট হয়েছে ৭২৪টি। এই ছয় বছরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৭৪ দলের ৭৫৩ ম্যাচে নো বলে ফ্রি হিট হয়েছে ৭৪৫টি।
একই সময়ে বাংলাদেশ দলের বোলাররা ওয়ানডেতে ফ্রি হিট দিয়েছেন ৩৬টি, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১৬টি। অনেক পিছিয়ে থাকা ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল ফ্রি হিট দেওয়াতেও পিছিয়ে। আদতে, এগিয়েই! ওয়ানডে ক্রিকেটে এই নির্দিষ্ট সময়ে বাংলাদেশি বোলারদের চেয়ে নো বল বেশি করেছে ৯টি দল। সর্বোচ্চ ৮২ নো বল উইন্ডিজের। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও একই ছবি। বাংলাদেশের চেয়ে ১৩টি দল ফ্রি হিট বেশি দিয়েছে। পার্থক্য বোঝাতে ফের সর্বোচ্চ ৫১ নো বল দেওয়া উইন্ডিজের কথা বলাই শ্রেয়।
নিরস সংখ্যার কথা অনেক হলো। আরেকটু বাকি যদিও। জাতিগতভাবে আমরা তুলনায় বিশ্বাসী। আমরা ঈদুল আজহায় কার গরুর দাম বেশি, সেই তর্কে জেতার আনন্দে মাতি। কৈশোরে কষ্ট বাড়ত পাশের বাড়ির বন্ধুর গণিতে বেশি নম্বর পাওয়ায়, তারুণ্যে সেখানে যোগ হয়েছে ভালো চাকরি। আমাদের তুলনা চলতেই থাকে। ফ্রি হিটেও খানিক তুলনা না দিলেও হচ্ছে না। আগে ছয় বছরের কথা বলেছি। তাহলে ২০১৫ সালের ৫ জুলাইয়ের আগের ছয় বছরের হিসাব করা যাক।
২০০৯ সালের ৫ জুলাই থেকে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই—এই সময়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৯ দল ৮০৭ ম্যাচে নো বল করেছে ১২৩১টি, ফ্রি হিট যুক্ত হওয়ার পরের ছয় বছরের চেয়ে যেটি অর্ধেকের খানিক কম। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এই সময়ে হয়েছে ৩১২টি নো বল, ফ্রি হিট থাকলেও যা হয়েছে ম্যাচপ্রতি গড়ে একটি করে।
নো বল দেওয়ায় বাংলাদেশ দল এই ছয় বছরে ছিল কিপটে। ১০৮ ওয়ানডে ম্যাচে ৫৮ নো বল দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ১১ নম্বরে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৩১ ম্যাচে ১২ নো বলে অবস্থান দশম।
নো বলের সৌজন্যে পাওয়া ফ্রি হিটে বোলারের পুরোটাই লোকসান। বাড়তি একটি বল করার সঙ্গে রানও গচ্চা। এই লেখাকে অমন ‘ফ্রি হিট’ বলাই শ্রেয়! লিখলাম ফ্রি হিটের জন্যই। পাঠকের জন্য এটি শুধুই ‘ফ্রি হিট’!
লেখক: শিক্ষার্থী
রিফাত এমিল, ঢাকা

আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’। সেকশনের লেখাগুলো পড়তে পড়তে উৎসুক মন জানান দিল, ফ্রি হিট সেকশনে ফ্রি হিট নিয়েই কোনো লেখা নেই! লেখা পাঠানোর সুযোগ দেখে উৎসুক মন উসকে দিল, ‘এতই যখন এলিফ্যান্ট রোডে হাতি খোঁজার মতো ফ্রি হিটেই ফ্রি হিট খুঁজছিস, নিজেই লিখে ফেল না!’
যেই ভাবা সেই কাজ—লিখতে বসেই গেলাম। ফ্রি হিট অবশ্যই ক্রিকেটীয় পরিভাষা। ক্রিকেট খেলাটা আরও চিত্তাকর্ষক করতেই ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি ২০০৭ সালে চালু করে ‘ফ্রি হিট’। শুরুতে পপিং ক্রিজে বোলারদের পা নিয়মের অতিরিক্ত বেরোলেই নো বলে ফ্রি হিট দেওয়া হয়। সময়ের সঙ্গে তা বদলে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই থেকে যেকোনো নো বলেই ফ্রি হিট দেওয়া হয়। ফ্রি হিটের মানে এক্কেবারে সহজ—ব্যাটসম্যান যেমন খুশি তেমন মারতে পারবেন! নেই রানআউট ছাড়া অন্য কোনো আউট। আগে শুধু টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে থাকলেও পরে তা সংযোজন করা হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটও। আজ ৫ জুলাইকে তাই আমরা ‘ফ্রি হিট দিবস’ বলতেই পারি, না কি?
আগেই বলা হলো, সব নো বলেই ফ্রি হিট চালু হয়েছে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই। এরপর থেকে ২ জুলাই ২০২১ পর্যন্ত ওয়ানডে ক্রিকেটে ২১ দলের ৬৩৬ ম্যাচে নো বলে ফ্রি হিট হয়েছে ৭২৪টি। এই ছয় বছরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৭৪ দলের ৭৫৩ ম্যাচে নো বলে ফ্রি হিট হয়েছে ৭৪৫টি।
একই সময়ে বাংলাদেশ দলের বোলাররা ওয়ানডেতে ফ্রি হিট দিয়েছেন ৩৬টি, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১৬টি। অনেক পিছিয়ে থাকা ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল ফ্রি হিট দেওয়াতেও পিছিয়ে। আদতে, এগিয়েই! ওয়ানডে ক্রিকেটে এই নির্দিষ্ট সময়ে বাংলাদেশি বোলারদের চেয়ে নো বল বেশি করেছে ৯টি দল। সর্বোচ্চ ৮২ নো বল উইন্ডিজের। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও একই ছবি। বাংলাদেশের চেয়ে ১৩টি দল ফ্রি হিট বেশি দিয়েছে। পার্থক্য বোঝাতে ফের সর্বোচ্চ ৫১ নো বল দেওয়া উইন্ডিজের কথা বলাই শ্রেয়।
নিরস সংখ্যার কথা অনেক হলো। আরেকটু বাকি যদিও। জাতিগতভাবে আমরা তুলনায় বিশ্বাসী। আমরা ঈদুল আজহায় কার গরুর দাম বেশি, সেই তর্কে জেতার আনন্দে মাতি। কৈশোরে কষ্ট বাড়ত পাশের বাড়ির বন্ধুর গণিতে বেশি নম্বর পাওয়ায়, তারুণ্যে সেখানে যোগ হয়েছে ভালো চাকরি। আমাদের তুলনা চলতেই থাকে। ফ্রি হিটেও খানিক তুলনা না দিলেও হচ্ছে না। আগে ছয় বছরের কথা বলেছি। তাহলে ২০১৫ সালের ৫ জুলাইয়ের আগের ছয় বছরের হিসাব করা যাক।
২০০৯ সালের ৫ জুলাই থেকে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই—এই সময়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৯ দল ৮০৭ ম্যাচে নো বল করেছে ১২৩১টি, ফ্রি হিট যুক্ত হওয়ার পরের ছয় বছরের চেয়ে যেটি অর্ধেকের খানিক কম। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এই সময়ে হয়েছে ৩১২টি নো বল, ফ্রি হিট থাকলেও যা হয়েছে ম্যাচপ্রতি গড়ে একটি করে।
নো বল দেওয়ায় বাংলাদেশ দল এই ছয় বছরে ছিল কিপটে। ১০৮ ওয়ানডে ম্যাচে ৫৮ নো বল দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ১১ নম্বরে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৩১ ম্যাচে ১২ নো বলে অবস্থান দশম।
নো বলের সৌজন্যে পাওয়া ফ্রি হিটে বোলারের পুরোটাই লোকসান। বাড়তি একটি বল করার সঙ্গে রানও গচ্চা। এই লেখাকে অমন ‘ফ্রি হিট’ বলাই শ্রেয়! লিখলাম ফ্রি হিটের জন্যই। পাঠকের জন্য এটি শুধুই ‘ফ্রি হিট’!
লেখক: শিক্ষার্থী

আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’। সেকশনের লেখাগুলো পড়তে পড়তে উৎসুক মন জানান দিল, ফ্রি হিট সেকশনে ফ্রি হিট নিয়েই কোনো লেখা নেই! লেখা পাঠানোর সুযোগ দেখে উৎসুক মন উসকে দিল, ‘এতই যখন এলিফ্যান্ট রোডে হাতি খোঁজার মতো ফ্রি হিটেই ফ্রি হিট খুঁজছিস, নিজেই লিখে ফেল না!’
যেই ভাবা সেই কাজ—লিখতে বসেই গেলাম। ফ্রি হিট অবশ্যই ক্রিকেটীয় পরিভাষা। ক্রিকেট খেলাটা আরও চিত্তাকর্ষক করতেই ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি ২০০৭ সালে চালু করে ‘ফ্রি হিট’। শুরুতে পপিং ক্রিজে বোলারদের পা নিয়মের অতিরিক্ত বেরোলেই নো বলে ফ্রি হিট দেওয়া হয়। সময়ের সঙ্গে তা বদলে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই থেকে যেকোনো নো বলেই ফ্রি হিট দেওয়া হয়। ফ্রি হিটের মানে এক্কেবারে সহজ—ব্যাটসম্যান যেমন খুশি তেমন মারতে পারবেন! নেই রানআউট ছাড়া অন্য কোনো আউট। আগে শুধু টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে থাকলেও পরে তা সংযোজন করা হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটও। আজ ৫ জুলাইকে তাই আমরা ‘ফ্রি হিট দিবস’ বলতেই পারি, না কি?
আগেই বলা হলো, সব নো বলেই ফ্রি হিট চালু হয়েছে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই। এরপর থেকে ২ জুলাই ২০২১ পর্যন্ত ওয়ানডে ক্রিকেটে ২১ দলের ৬৩৬ ম্যাচে নো বলে ফ্রি হিট হয়েছে ৭২৪টি। এই ছয় বছরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৭৪ দলের ৭৫৩ ম্যাচে নো বলে ফ্রি হিট হয়েছে ৭৪৫টি।
একই সময়ে বাংলাদেশ দলের বোলাররা ওয়ানডেতে ফ্রি হিট দিয়েছেন ৩৬টি, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১৬টি। অনেক পিছিয়ে থাকা ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল ফ্রি হিট দেওয়াতেও পিছিয়ে। আদতে, এগিয়েই! ওয়ানডে ক্রিকেটে এই নির্দিষ্ট সময়ে বাংলাদেশি বোলারদের চেয়ে নো বল বেশি করেছে ৯টি দল। সর্বোচ্চ ৮২ নো বল উইন্ডিজের। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও একই ছবি। বাংলাদেশের চেয়ে ১৩টি দল ফ্রি হিট বেশি দিয়েছে। পার্থক্য বোঝাতে ফের সর্বোচ্চ ৫১ নো বল দেওয়া উইন্ডিজের কথা বলাই শ্রেয়।
নিরস সংখ্যার কথা অনেক হলো। আরেকটু বাকি যদিও। জাতিগতভাবে আমরা তুলনায় বিশ্বাসী। আমরা ঈদুল আজহায় কার গরুর দাম বেশি, সেই তর্কে জেতার আনন্দে মাতি। কৈশোরে কষ্ট বাড়ত পাশের বাড়ির বন্ধুর গণিতে বেশি নম্বর পাওয়ায়, তারুণ্যে সেখানে যোগ হয়েছে ভালো চাকরি। আমাদের তুলনা চলতেই থাকে। ফ্রি হিটেও খানিক তুলনা না দিলেও হচ্ছে না। আগে ছয় বছরের কথা বলেছি। তাহলে ২০১৫ সালের ৫ জুলাইয়ের আগের ছয় বছরের হিসাব করা যাক।
২০০৯ সালের ৫ জুলাই থেকে ২০১৫ সালের ৫ জুলাই—এই সময়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৯ দল ৮০৭ ম্যাচে নো বল করেছে ১২৩১টি, ফ্রি হিট যুক্ত হওয়ার পরের ছয় বছরের চেয়ে যেটি অর্ধেকের খানিক কম। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এই সময়ে হয়েছে ৩১২টি নো বল, ফ্রি হিট থাকলেও যা হয়েছে ম্যাচপ্রতি গড়ে একটি করে।
নো বল দেওয়ায় বাংলাদেশ দল এই ছয় বছরে ছিল কিপটে। ১০৮ ওয়ানডে ম্যাচে ৫৮ নো বল দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ১১ নম্বরে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৩১ ম্যাচে ১২ নো বলে অবস্থান দশম।
নো বলের সৌজন্যে পাওয়া ফ্রি হিটে বোলারের পুরোটাই লোকসান। বাড়তি একটি বল করার সঙ্গে রানও গচ্চা। এই লেখাকে অমন ‘ফ্রি হিট’ বলাই শ্রেয়! লিখলাম ফ্রি হিটের জন্যই। পাঠকের জন্য এটি শুধুই ‘ফ্রি হিট’!
লেখক: শিক্ষার্থী

মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শেষ হয়েছে মাত্র দুই দিনেই। তাই এই ম্যাচের উইকেটকে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। একই সঙ্গে একটি ডিমেরিট পয়েন্টও দেওয়া হয়েছে ম্যাচটির উইকেটকে। আইসিসি ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো এই মূল্যায়ন করেছেন।
৭ মিনিট আগে
লম্বা সময় ধরে জাতীয় দলের বাইরে আছেন সাকিব আল হাসান। আর কখনো দেশের হয়ে এই অলরাউন্ডারের খেলা হবে কিনা সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে সতীর্থ এবং বড় ভাই সাকিবকে ফের জাতীয় দলে দেখতে চান তাসকিন আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৬ ডিসেম্বর আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত আইপিএলের নিলামে তাঁকে রেকর্ড ৯ কোটি রুপিতে কেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টি লিগে কাঁপিয়েছেন ফিজ।
১ ঘণ্টা আগে
এর চেয়ে দাপুটে শুরু আর কী হতে পারত রংপুর রাইডার্সের জন্য। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রংপুর রাইডার্সের কাছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হেরেছে চট্টগ্রাম রয়্যালস। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শেষ হয়েছে মাত্র দুই দিনেই। তাই এই ম্যাচের উইকেটকে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। একই সঙ্গে একটি ডিমেরিট পয়েন্টও দেওয়া হয়েছে ম্যাচটির উইকেটকে। আইসিসি ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো এই মূল্যায়ন করেছেন।
বক্সিং ডে টেস্টে বোলারদের জন্য ছিল বাড়তি সহায়তা। তাতে অসহায় আত্মসমর্পন করেছেন ব্যাটাররা। প্রথম দিনই দুই দল মিলে হারায় ২০ উইকেট। বোলারদের দাপট অব্যাহত ছিল দ্বিতীয় দিনেও। উইকেটের এমন আচরণের পর আইসিসি যে শাস্তি দেবে সেটা অবধারিতই ছিল। এবার এল আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
দুই দিনেই টেস্ট শেষ হওয়ায় মোটা অঙ্কের ক্ষতি গুনতে হয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে (সিএ)। আগেই টিকিট বিক্রি হওয়ায় অর্থ ফেরত দিতে হয়েছে সংস্থাটিকে। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) চিফ অব ক্রিকেট জেমস অলসপ এক বিবৃতিতে বলেন, ‘তৃতীয় ও চতুর্থ দিনের টিকিটধারী দর্শকেরা, একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়া ও বিশ্বের কোটি কোটি ক্রিকেটভক্ত যারা ম্যাচটি দেখার অপেক্ষায় ছিলেন তাদের জন্য আমরা হতাশ। এই পিচ ব্যাট ও বলের মধ্যে মেলবোর্নের যে ঐতিহ্যগত ভারসাম্য তা ধরে রাখতে পারেনি।’
অসন্তোষজনক রেটিং পেলেও মেলবোর্নের গ্রাউন্ড স্টাফদের প্রশংসা করতে ভুলেননি অলসপ, ‘টেস্টের জন্য কয়েক বছর ধরে স্টাফরা দারুণ উইকেট তৈরি করেছে। আশা করছি আগামী বছর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বক্সিং ডে টেস্ট এবং ২০২৭ সালের মার্চে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বহুল প্রতীক্ষিত ১৫০ বছর পূর্তি টেস্টের জন্য তারা আবারও উন্নতমানের উইকেট বানাবে।’

মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শেষ হয়েছে মাত্র দুই দিনেই। তাই এই ম্যাচের উইকেটকে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। একই সঙ্গে একটি ডিমেরিট পয়েন্টও দেওয়া হয়েছে ম্যাচটির উইকেটকে। আইসিসি ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো এই মূল্যায়ন করেছেন।
বক্সিং ডে টেস্টে বোলারদের জন্য ছিল বাড়তি সহায়তা। তাতে অসহায় আত্মসমর্পন করেছেন ব্যাটাররা। প্রথম দিনই দুই দল মিলে হারায় ২০ উইকেট। বোলারদের দাপট অব্যাহত ছিল দ্বিতীয় দিনেও। উইকেটের এমন আচরণের পর আইসিসি যে শাস্তি দেবে সেটা অবধারিতই ছিল। এবার এল আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
দুই দিনেই টেস্ট শেষ হওয়ায় মোটা অঙ্কের ক্ষতি গুনতে হয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে (সিএ)। আগেই টিকিট বিক্রি হওয়ায় অর্থ ফেরত দিতে হয়েছে সংস্থাটিকে। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) চিফ অব ক্রিকেট জেমস অলসপ এক বিবৃতিতে বলেন, ‘তৃতীয় ও চতুর্থ দিনের টিকিটধারী দর্শকেরা, একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়া ও বিশ্বের কোটি কোটি ক্রিকেটভক্ত যারা ম্যাচটি দেখার অপেক্ষায় ছিলেন তাদের জন্য আমরা হতাশ। এই পিচ ব্যাট ও বলের মধ্যে মেলবোর্নের যে ঐতিহ্যগত ভারসাম্য তা ধরে রাখতে পারেনি।’
অসন্তোষজনক রেটিং পেলেও মেলবোর্নের গ্রাউন্ড স্টাফদের প্রশংসা করতে ভুলেননি অলসপ, ‘টেস্টের জন্য কয়েক বছর ধরে স্টাফরা দারুণ উইকেট তৈরি করেছে। আশা করছি আগামী বছর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বক্সিং ডে টেস্ট এবং ২০২৭ সালের মার্চে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বহুল প্রতীক্ষিত ১৫০ বছর পূর্তি টেস্টের জন্য তারা আবারও উন্নতমানের উইকেট বানাবে।’

আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’।
০৫ জুলাই ২০২১
লম্বা সময় ধরে জাতীয় দলের বাইরে আছেন সাকিব আল হাসান। আর কখনো দেশের হয়ে এই অলরাউন্ডারের খেলা হবে কিনা সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে সতীর্থ এবং বড় ভাই সাকিবকে ফের জাতীয় দলে দেখতে চান তাসকিন আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৬ ডিসেম্বর আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত আইপিএলের নিলামে তাঁকে রেকর্ড ৯ কোটি রুপিতে কেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টি লিগে কাঁপিয়েছেন ফিজ।
১ ঘণ্টা আগে
এর চেয়ে দাপুটে শুরু আর কী হতে পারত রংপুর রাইডার্সের জন্য। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রংপুর রাইডার্সের কাছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হেরেছে চট্টগ্রাম রয়্যালস। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লম্বা সময় ধরে জাতীয় দলের বাইরে আছেন সাকিব আল হাসান। আর কখনো দেশের হয়ে এই অলরাউন্ডারের খেলা হবে কিনা সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে সতীর্থ এবং বড় ভাই সাকিবকে ফের জাতীয় দলে দেখতে চান তাসকিন আহমেদ।
বাংলাদেশের হয়ে সবশেষ সাকিবকে দেখা গেছে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে, ভারতের বিপক্ষে কানপুর টেস্টে। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে এরপর আর দেশেই আসতে পারেননি সাবেক অধিনায়ক। তাই অনেকে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ দেখে ফেলেছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকলেও বিশ্বের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে নিয়মিত খেলে বেড়াচ্ছেন সাকিব। বর্তমানে আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলছেন এমআই এমিরেটসের হয়ে। একই টুর্নামেন্টে শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে খেলে এসেছেন তাসকিন। সেখানেই তারকা অলরাউন্ডারের সঙ্গে কথা হয়েছে এই পেসারের। দেশে ফিরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হলে সাকিব প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাঁর কাছে।
তাসকিন বলেন, ‘সাকিব ভাইয়ের ফিটনেসের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো খেলার পরিস্থিতি বুঝতে পারা। যেটা অনেক দলের জন্য সহায়ক ভূমিকা হিসেবে কাজ করে। তিনি অনেক অভিজ্ঞ একজন ক্রিকেটার। চারশর ওপরে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলা একজন ক্রিকেটার। এটা আসলে যেকোনো দলের জন্যই ইতিবাচক বিষয়। বাংলাদেশ দলের বিষয়টা (সাকিবের খেলা বা না খেলা) আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। তবে উনার মতো একজন ক্রিকেটারকে সবাই দলে পেতে চায়।’
নিজের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে সাকিবের সঙ্গে কোনো কথা হয়েছে কিনা এই প্রশ্নের জবাবে তাসকিন বলেন, ‘না আসলে সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে এসব নিয়ে কোনো কথা হয়নি। শুধু খেলা নিয়েই কথা হয়েছে একটু। এমনিই একটু হাই-হ্যালো হয়েছে। এসব নিয়ে কোনো কথা হয়নি।’
আইএল টি-টোয়েন্টির অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে তাসকিন বলেন, ‘সংস্কৃতি, পেশাদারিত্ব সবকিছু অনেক সুন্দর ছিল সেখানে (আইএল টি-টোয়েন্টিতে)। এই জিনিসগুলো থেকে যা শিখেছি, তা কাজে লাগবে। মোস্তাফিজ, রিশাদ এবং আমি যা শিখলাম, তা ভবিষ্যতে বাংলাদেশ দলে প্রভাব ফেলবে। ৫ শতাংশ হলেও উন্নতি হবে।’

লম্বা সময় ধরে জাতীয় দলের বাইরে আছেন সাকিব আল হাসান। আর কখনো দেশের হয়ে এই অলরাউন্ডারের খেলা হবে কিনা সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে সতীর্থ এবং বড় ভাই সাকিবকে ফের জাতীয় দলে দেখতে চান তাসকিন আহমেদ।
বাংলাদেশের হয়ে সবশেষ সাকিবকে দেখা গেছে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে, ভারতের বিপক্ষে কানপুর টেস্টে। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে এরপর আর দেশেই আসতে পারেননি সাবেক অধিনায়ক। তাই অনেকে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ দেখে ফেলেছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকলেও বিশ্বের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে নিয়মিত খেলে বেড়াচ্ছেন সাকিব। বর্তমানে আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলছেন এমআই এমিরেটসের হয়ে। একই টুর্নামেন্টে শারজা ওয়ারিয়র্সের হয়ে খেলে এসেছেন তাসকিন। সেখানেই তারকা অলরাউন্ডারের সঙ্গে কথা হয়েছে এই পেসারের। দেশে ফিরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হলে সাকিব প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাঁর কাছে।
তাসকিন বলেন, ‘সাকিব ভাইয়ের ফিটনেসের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো খেলার পরিস্থিতি বুঝতে পারা। যেটা অনেক দলের জন্য সহায়ক ভূমিকা হিসেবে কাজ করে। তিনি অনেক অভিজ্ঞ একজন ক্রিকেটার। চারশর ওপরে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলা একজন ক্রিকেটার। এটা আসলে যেকোনো দলের জন্যই ইতিবাচক বিষয়। বাংলাদেশ দলের বিষয়টা (সাকিবের খেলা বা না খেলা) আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। তবে উনার মতো একজন ক্রিকেটারকে সবাই দলে পেতে চায়।’
নিজের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে সাকিবের সঙ্গে কোনো কথা হয়েছে কিনা এই প্রশ্নের জবাবে তাসকিন বলেন, ‘না আসলে সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে এসব নিয়ে কোনো কথা হয়নি। শুধু খেলা নিয়েই কথা হয়েছে একটু। এমনিই একটু হাই-হ্যালো হয়েছে। এসব নিয়ে কোনো কথা হয়নি।’
আইএল টি-টোয়েন্টির অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে তাসকিন বলেন, ‘সংস্কৃতি, পেশাদারিত্ব সবকিছু অনেক সুন্দর ছিল সেখানে (আইএল টি-টোয়েন্টিতে)। এই জিনিসগুলো থেকে যা শিখেছি, তা কাজে লাগবে। মোস্তাফিজ, রিশাদ এবং আমি যা শিখলাম, তা ভবিষ্যতে বাংলাদেশ দলে প্রভাব ফেলবে। ৫ শতাংশ হলেও উন্নতি হবে।’

আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’।
০৫ জুলাই ২০২১
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শেষ হয়েছে মাত্র দুই দিনেই। তাই এই ম্যাচের উইকেটকে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। একই সঙ্গে একটি ডিমেরিট পয়েন্টও দেওয়া হয়েছে ম্যাচটির উইকেটকে। আইসিসি ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো এই মূল্যায়ন করেছেন।
৭ মিনিট আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৬ ডিসেম্বর আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত আইপিএলের নিলামে তাঁকে রেকর্ড ৯ কোটি রুপিতে কেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টি লিগে কাঁপিয়েছেন ফিজ।
১ ঘণ্টা আগে
এর চেয়ে দাপুটে শুরু আর কী হতে পারত রংপুর রাইডার্সের জন্য। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রংপুর রাইডার্সের কাছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হেরেছে চট্টগ্রাম রয়্যালস। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৬ আইপিএলের নিলামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৬ ডিসেম্বর আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত আইপিএলের নিলামে তাঁকে রেকর্ড ৯ কোটি রুপিতে কেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টি লিগে কাঁপিয়েছেন ফিজ। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসারকে নিয়ে আলোচনা এখন তুঙ্গে।
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে এবারের আইপিএলেই সর্বোচ্চ দামি ক্রিকেটার বনে গেলেন মোস্তাফিজ। বাংলাদেশি মুদ্রায় তাঁকে ১২ কোটি ৩৪ লাখ টাকায় নিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বিয়ার্ড বিফোর উইকেটে সাম্প্রতিক এক পডকাস্টে আদিল রশিদ, মঈন আলী জানিয়েছেন, মোস্তাফিজকে সঠিক মূল্যায়ন করেছে কলকাতা। তাসকিনের মতে মোস্তাফিজকে যদি আরও বেশি দামে কলকাতা নিত, তাতে অবাক হওয়ার কিছু থাকত না।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আগামীকাল রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে খেলতে নামবে ঢাকা ক্যাপিটালস। ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে ঢাকার প্রতিনিধি হয়ে যখন তাসকিন এসেছেন, তাঁকেও মোস্তাফিজের ৯ কোটিতে আইপিএলে দল পাওয়ার প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হয়েছে। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসারকে নিয়ে তাসকিন বলেন, ‘এটা তো দৃশ্যমান। আসলে ফিজ মাশা আল্লাহ বিশ্ব ক্রিকেটে অনেক প্রমাণিত একজন ক্রিকেটার। সে যদি ৯ কোটির জায়গায় ১৮ কোটিও পেত, অবাক হওয়ার কিছু হতো না। কারণ, খেলোয়াড় হিসেবে এটা তার প্রাপ্য।’
সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, দিল্লি ক্যাপিটালস, মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস, চেন্নাই সুপার কিংস—এই পাঁচ ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছেন তিনি। কলকাতা তাঁর আইপিএল ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ দল। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত ৬৯ ম্যাচে ৮.১৩ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৬৫ উইকেট। ২০২৪ সালে চেন্নাই সুপার কিংস তাঁকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একাধিক পোস্ট দিয়েছে। গতবার জেক ফ্রেজার ম্যাগার্ক না খেলায় দিল্লি ক্যাপিটালস টুর্নামেন্টের মাঝপথে নেয় মোস্তাফিজকে।
এবারের আইএল টি-টোয়েন্টির মাঝপথে মোস্তাফিজ-তাসকিনকে বিপিএল খেলতে দেশে ফিরতে হয়েছে। আইএল টি-টোয়েন্টি ছাড়ার আগে দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে ৮.০৮ ইকোনমিতে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ১৫ উইকেট। এখনো তিনি টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী। ছন্দে থাকা মোস্তাফিজকে নিয়ে তাসকিন বলেন,‘সে মাশা আল্লাহ প্রমাণিত একজন ক্রিকেটার ও আইপিএলে অনেক ম্যাচ খেলেছে ও ভালো করেছে। আইএল টি-টোয়েন্টিতে তো দুর্দান্ত খেলেছে। এটা (আইপিএলে ৯ কোটিতে মোস্তাফিজের বিক্রি হওয়া) আমার কাছে অবাক হওয়ার কিছু মনে হয়নি। মনে করি, ফিজের আরও বেশি প্রাপ্য এটা। আশা করছি এভাবে যদি হতে থাকে, আমাদের সব ক্রিকেটারেরই কদর বাড়বে ইনশা আল্লাহ।’
এর আগে ২০১৬ বিপিএলে চিটাগং ভাইকিংসের হয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তাসকিন। সেবার তাঁর প্রতিপক্ষ ছিল রাজশাহী কিংস। থিসারা পেরেরা ২০১৫ ও ২০১৯ সালে রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা প্লাটুনের হয়ে ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন। ২০১৫ সালে পেরেরা খেলেছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে। ২০১৯ সালে তাঁর প্রতিপক্ষ ছিল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।
সিলেটে আজ টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। আগে ব্যাটিং পাওয়া চট্টগ্রাম রয়্যালসের স্কোর হয়ে এক পর্যায়ে ছিল ৪.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৪৫ রান। তবে পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে নাঈম শেখকে বোল্ড করে চট্টগ্রামের ইনিংসে ভাঙনের সূচনা করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২০ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় নাঈম করেন ৩৯ রান। ৫৭ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭.৫ ওভারে ১০২ রানে গুটিয়ে যায় চট্টগ্রাম। মিডল অর্ডার থেকে টেল এন্ডার দ্রুত গুটিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নেন ফাহিম আশরাফ। মাহফিজুল ইসলাম, মাসুদ গুরবাজ, শেখ মেহেদী হাসান, আবু হায়দার রনি. শরীফুল ইসলাম—এই পাঁচ ব্যাটারকে ফিরিয়ে রেকর্ড বইয়ে নাম লিখিয়েছেন ফাহিম আশরাফ।
সাকিব আল হাসান, তাসকিন, মোস্তাফিজ—এই তিন ক্রিকেটার এবারই প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। সাকিব এখনো খেলেছেন এমআই এমিরেটসের হয়ে। মোস্তাফিজ ও তাসকিন দুবাই ক্যাপিটালস ও শারজা ওয়ারিয়র্সের জার্সিতে খেলেছেন। একই সঙ্গে সুদূর অস্ট্রেলিয়ায় বিগ ব্যাশে হোবার্ট হ্যারিকেন্সের হয়ে কাঁপাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। বিদেশের লিগে দারুণ অভিজ্ঞতা হচ্ছে বলে মনে করেন তাসকিন। সিলেটে আজ সংবাদ সম্মেলনে তাসকিন বলেন,‘আসলে ভালোর কোনো শেষ নেই। যা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। প্রথমবারের মতো আমি আইএল টি-টোয়েন্টি খেললাম। আমরা তিন বাংলাদেশি ছিলাম। আবার রিশাদ খেলছে বিগ ব্যাশ। আমাদের জন্য ভালো একটা অভিজ্ঞতা হচ্ছে।’
সিলেটে পরশু ১২তম বিপিএল শুরুর দিন নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬৫ রানের দাপুটে জয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। +৩.২৫০ নেট রানরেট নিয়ে অনেকটা এগিয়ে থেকে আজ চট্টগ্রাম খেলতে নামে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে। তবে রংপুরের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ম্যাচ অর্ধেকটা হেরে বসে চট্টগ্রাম। ১০৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩০ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জিতে রংপুর দাপুটে শুরু করেছে। রংপুর রাইডার্সের মোস্তাফিজুর রহমান ৩ ওভারে ১৯ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।

২০২৬ আইপিএলের নিলামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৬ ডিসেম্বর আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত আইপিএলের নিলামে তাঁকে রেকর্ড ৯ কোটি রুপিতে কেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টি লিগে কাঁপিয়েছেন ফিজ। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসারকে নিয়ে আলোচনা এখন তুঙ্গে।
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে এবারের আইপিএলেই সর্বোচ্চ দামি ক্রিকেটার বনে গেলেন মোস্তাফিজ। বাংলাদেশি মুদ্রায় তাঁকে ১২ কোটি ৩৪ লাখ টাকায় নিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বিয়ার্ড বিফোর উইকেটে সাম্প্রতিক এক পডকাস্টে আদিল রশিদ, মঈন আলী জানিয়েছেন, মোস্তাফিজকে সঠিক মূল্যায়ন করেছে কলকাতা। তাসকিনের মতে মোস্তাফিজকে যদি আরও বেশি দামে কলকাতা নিত, তাতে অবাক হওয়ার কিছু থাকত না।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আগামীকাল রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে খেলতে নামবে ঢাকা ক্যাপিটালস। ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে ঢাকার প্রতিনিধি হয়ে যখন তাসকিন এসেছেন, তাঁকেও মোস্তাফিজের ৯ কোটিতে আইপিএলে দল পাওয়ার প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হয়েছে। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসারকে নিয়ে তাসকিন বলেন, ‘এটা তো দৃশ্যমান। আসলে ফিজ মাশা আল্লাহ বিশ্ব ক্রিকেটে অনেক প্রমাণিত একজন ক্রিকেটার। সে যদি ৯ কোটির জায়গায় ১৮ কোটিও পেত, অবাক হওয়ার কিছু হতো না। কারণ, খেলোয়াড় হিসেবে এটা তার প্রাপ্য।’
সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, দিল্লি ক্যাপিটালস, মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস, চেন্নাই সুপার কিংস—এই পাঁচ ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছেন তিনি। কলকাতা তাঁর আইপিএল ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ দল। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত ৬৯ ম্যাচে ৮.১৩ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৬৫ উইকেট। ২০২৪ সালে চেন্নাই সুপার কিংস তাঁকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একাধিক পোস্ট দিয়েছে। গতবার জেক ফ্রেজার ম্যাগার্ক না খেলায় দিল্লি ক্যাপিটালস টুর্নামেন্টের মাঝপথে নেয় মোস্তাফিজকে।
এবারের আইএল টি-টোয়েন্টির মাঝপথে মোস্তাফিজ-তাসকিনকে বিপিএল খেলতে দেশে ফিরতে হয়েছে। আইএল টি-টোয়েন্টি ছাড়ার আগে দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে ৮.০৮ ইকোনমিতে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ১৫ উইকেট। এখনো তিনি টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী। ছন্দে থাকা মোস্তাফিজকে নিয়ে তাসকিন বলেন,‘সে মাশা আল্লাহ প্রমাণিত একজন ক্রিকেটার ও আইপিএলে অনেক ম্যাচ খেলেছে ও ভালো করেছে। আইএল টি-টোয়েন্টিতে তো দুর্দান্ত খেলেছে। এটা (আইপিএলে ৯ কোটিতে মোস্তাফিজের বিক্রি হওয়া) আমার কাছে অবাক হওয়ার কিছু মনে হয়নি। মনে করি, ফিজের আরও বেশি প্রাপ্য এটা। আশা করছি এভাবে যদি হতে থাকে, আমাদের সব ক্রিকেটারেরই কদর বাড়বে ইনশা আল্লাহ।’
এর আগে ২০১৬ বিপিএলে চিটাগং ভাইকিংসের হয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তাসকিন। সেবার তাঁর প্রতিপক্ষ ছিল রাজশাহী কিংস। থিসারা পেরেরা ২০১৫ ও ২০১৯ সালে রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা প্লাটুনের হয়ে ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন। ২০১৫ সালে পেরেরা খেলেছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে। ২০১৯ সালে তাঁর প্রতিপক্ষ ছিল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।
সিলেটে আজ টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। আগে ব্যাটিং পাওয়া চট্টগ্রাম রয়্যালসের স্কোর হয়ে এক পর্যায়ে ছিল ৪.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৪৫ রান। তবে পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে নাঈম শেখকে বোল্ড করে চট্টগ্রামের ইনিংসে ভাঙনের সূচনা করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২০ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় নাঈম করেন ৩৯ রান। ৫৭ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭.৫ ওভারে ১০২ রানে গুটিয়ে যায় চট্টগ্রাম। মিডল অর্ডার থেকে টেল এন্ডার দ্রুত গুটিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নেন ফাহিম আশরাফ। মাহফিজুল ইসলাম, মাসুদ গুরবাজ, শেখ মেহেদী হাসান, আবু হায়দার রনি. শরীফুল ইসলাম—এই পাঁচ ব্যাটারকে ফিরিয়ে রেকর্ড বইয়ে নাম লিখিয়েছেন ফাহিম আশরাফ।
সাকিব আল হাসান, তাসকিন, মোস্তাফিজ—এই তিন ক্রিকেটার এবারই প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। সাকিব এখনো খেলেছেন এমআই এমিরেটসের হয়ে। মোস্তাফিজ ও তাসকিন দুবাই ক্যাপিটালস ও শারজা ওয়ারিয়র্সের জার্সিতে খেলেছেন। একই সঙ্গে সুদূর অস্ট্রেলিয়ায় বিগ ব্যাশে হোবার্ট হ্যারিকেন্সের হয়ে কাঁপাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। বিদেশের লিগে দারুণ অভিজ্ঞতা হচ্ছে বলে মনে করেন তাসকিন। সিলেটে আজ সংবাদ সম্মেলনে তাসকিন বলেন,‘আসলে ভালোর কোনো শেষ নেই। যা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। প্রথমবারের মতো আমি আইএল টি-টোয়েন্টি খেললাম। আমরা তিন বাংলাদেশি ছিলাম। আবার রিশাদ খেলছে বিগ ব্যাশ। আমাদের জন্য ভালো একটা অভিজ্ঞতা হচ্ছে।’
সিলেটে পরশু ১২তম বিপিএল শুরুর দিন নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬৫ রানের দাপুটে জয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। +৩.২৫০ নেট রানরেট নিয়ে অনেকটা এগিয়ে থেকে আজ চট্টগ্রাম খেলতে নামে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে। তবে রংপুরের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ম্যাচ অর্ধেকটা হেরে বসে চট্টগ্রাম। ১০৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩০ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জিতে রংপুর দাপুটে শুরু করেছে। রংপুর রাইডার্সের মোস্তাফিজুর রহমান ৩ ওভারে ১৯ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।

আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’।
০৫ জুলাই ২০২১
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শেষ হয়েছে মাত্র দুই দিনেই। তাই এই ম্যাচের উইকেটকে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। একই সঙ্গে একটি ডিমেরিট পয়েন্টও দেওয়া হয়েছে ম্যাচটির উইকেটকে। আইসিসি ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো এই মূল্যায়ন করেছেন।
৭ মিনিট আগে
লম্বা সময় ধরে জাতীয় দলের বাইরে আছেন সাকিব আল হাসান। আর কখনো দেশের হয়ে এই অলরাউন্ডারের খেলা হবে কিনা সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে সতীর্থ এবং বড় ভাই সাকিবকে ফের জাতীয় দলে দেখতে চান তাসকিন আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
এর চেয়ে দাপুটে শুরু আর কী হতে পারত রংপুর রাইডার্সের জন্য। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রংপুর রাইডার্সের কাছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হেরেছে চট্টগ্রাম রয়্যালস। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি চট্টগ্রাম।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এর চেয়ে দাপুটে শুরু আর কী হতে পারত রংপুর রাইডার্সের জন্য। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রংপুর রাইডার্সের কাছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হেরেছে চট্টগ্রাম রয়্যালস। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি চট্টগ্রাম।
সিলেটে পরশু ১২তম বিপিএল শুরুর দিন নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬৫ রানের দাপুটে জয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। +৩.২৫০ নেট রানরেট নিয়ে অনেকটা এগিয়ে থেকে আজ চট্টগ্রাম খেলতে নামে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে। তবে রংপুরের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ম্যাচ অর্ধেকটা হেরে বসে চট্টগ্রাম। ১০৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩০ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জিতেছে রংপুর। +২.০৩৩ নেট রানরেট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রংপুর। সমান ২ পয়েন্ট নিয়ে নেট রানরেটের কারণে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে চট্টগ্রাম।
১০৩ রানের লক্ষ্যে নেমে অনেকটা রয়েসয়ে শুরু করে রংপুর। প্রথম ৮ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪৭ রান করে ফেলে দলটি। এরপর থেকেই গিয়ার বদলানো শুরু করে রংপুর। নবম ওভারে মাহমুদুল হাসান জয়কে পিটিয়ে ২৪ রান নেন রংপুরের দুই ওপেনার লিটন দাস ও দাভিদ মালান। একটা সময় মনে হচ্ছিল লিটন-মালান ফিফটি করে রংপুরকে ১০ উইকেটের রেকর্ড জয় এনে দেবেন। কিন্তু মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ সেটা হতে দেননি। ১৩তম ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে লিটন-হৃদয়কে ফিরিয়েছেন মুগ্ধ। লিটন ৩১ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৪৭ রান। হৃদয় ১ রান করে আউট হয়েছেন।
লিটন না পারলেও মালান ফিফটি করেছেন। বিপিএল ক্যারিয়ারে এটা মালানের ৯ম ফিফটি। ৪৮ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় তিনি করেছেন ৫১ রান। ১৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মালানকে ফিরিয়েছেন জয়। একই ওভারের শেষ বলে জয়কে ছক্কা মেরে তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন খুশদিল শাহ। ৩০ বল হাতে রেখে পাওয়া ৫ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন ফাহিম আশরাফ। ৩.৫ ওভারে ১৭ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
সিলেটে আজ টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। আগে ব্যাটিং পাওয়া চট্টগ্রাম রয়্যালসের স্কোর হয়ে এক পর্যায়ে ছিল ৪.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৪৫ রান। তবে পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে নাঈম শেখকে বোল্ড করে চট্টগ্রামের ইনিংসে ভাঙনের সূচনা করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২০ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় নাঈম করেন ৩৯ রান । ৫৭ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭.৫ ওভারে ১০২ রানে গুটিয়ে যায় চট্টগ্রাম।
চট্টগ্রামের মিডল অর্ডার থেকে টেল এন্ডার দ্রুত গুটিয়ে দেওয়ার কাজটা সেরেছেন ফাহিম আশরাফ। মাহফিজুল ইসলাম, মাসুদ গুরবাজ, শেখ মেহেদী হাসান, আবু হায়দার রনি. শরীফুল ইসলাম—এই পাঁচ ব্যাটারকে ফিরিয়ে রেকর্ড বইয়ে নাম লিখিয়েছেন ফাহিম আশরাফ। ২ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। একটি করে উইকেট পেয়েছেন আলিস আল ইসলাম, সুফিয়ান মুকিম ও নাহিদ রানা। তাসকিন আহমেদ, থিসারা পেরেরা, ফাহিম—বিপিএল ইতিহাসে এই তিন বোলার ইনিংসে একাধিকবার ৫ উইকেট নিয়েছেন ফাহিম।

এর চেয়ে দাপুটে শুরু আর কী হতে পারত রংপুর রাইডার্সের জন্য। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রংপুর রাইডার্সের কাছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হেরেছে চট্টগ্রাম রয়্যালস। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি চট্টগ্রাম।
সিলেটে পরশু ১২তম বিপিএল শুরুর দিন নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬৫ রানের দাপুটে জয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। +৩.২৫০ নেট রানরেট নিয়ে অনেকটা এগিয়ে থেকে আজ চট্টগ্রাম খেলতে নামে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে। তবে রংপুরের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ম্যাচ অর্ধেকটা হেরে বসে চট্টগ্রাম। ১০৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩০ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জিতেছে রংপুর। +২.০৩৩ নেট রানরেট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রংপুর। সমান ২ পয়েন্ট নিয়ে নেট রানরেটের কারণে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে চট্টগ্রাম।
১০৩ রানের লক্ষ্যে নেমে অনেকটা রয়েসয়ে শুরু করে রংপুর। প্রথম ৮ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪৭ রান করে ফেলে দলটি। এরপর থেকেই গিয়ার বদলানো শুরু করে রংপুর। নবম ওভারে মাহমুদুল হাসান জয়কে পিটিয়ে ২৪ রান নেন রংপুরের দুই ওপেনার লিটন দাস ও দাভিদ মালান। একটা সময় মনে হচ্ছিল লিটন-মালান ফিফটি করে রংপুরকে ১০ উইকেটের রেকর্ড জয় এনে দেবেন। কিন্তু মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ সেটা হতে দেননি। ১৩তম ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে লিটন-হৃদয়কে ফিরিয়েছেন মুগ্ধ। লিটন ৩১ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৪৭ রান। হৃদয় ১ রান করে আউট হয়েছেন।
লিটন না পারলেও মালান ফিফটি করেছেন। বিপিএল ক্যারিয়ারে এটা মালানের ৯ম ফিফটি। ৪৮ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় তিনি করেছেন ৫১ রান। ১৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মালানকে ফিরিয়েছেন জয়। একই ওভারের শেষ বলে জয়কে ছক্কা মেরে তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন খুশদিল শাহ। ৩০ বল হাতে রেখে পাওয়া ৫ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন ফাহিম আশরাফ। ৩.৫ ওভারে ১৭ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
সিলেটে আজ টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। আগে ব্যাটিং পাওয়া চট্টগ্রাম রয়্যালসের স্কোর হয়ে এক পর্যায়ে ছিল ৪.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৪৫ রান। তবে পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে নাঈম শেখকে বোল্ড করে চট্টগ্রামের ইনিংসে ভাঙনের সূচনা করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২০ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় নাঈম করেন ৩৯ রান । ৫৭ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭.৫ ওভারে ১০২ রানে গুটিয়ে যায় চট্টগ্রাম।
চট্টগ্রামের মিডল অর্ডার থেকে টেল এন্ডার দ্রুত গুটিয়ে দেওয়ার কাজটা সেরেছেন ফাহিম আশরাফ। মাহফিজুল ইসলাম, মাসুদ গুরবাজ, শেখ মেহেদী হাসান, আবু হায়দার রনি. শরীফুল ইসলাম—এই পাঁচ ব্যাটারকে ফিরিয়ে রেকর্ড বইয়ে নাম লিখিয়েছেন ফাহিম আশরাফ। ২ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। একটি করে উইকেট পেয়েছেন আলিস আল ইসলাম, সুফিয়ান মুকিম ও নাহিদ রানা। তাসকিন আহমেদ, থিসারা পেরেরা, ফাহিম—বিপিএল ইতিহাসে এই তিন বোলার ইনিংসে একাধিকবার ৫ উইকেট নিয়েছেন ফাহিম।

আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’।
০৫ জুলাই ২০২১
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্ট শেষ হয়েছে মাত্র দুই দিনেই। তাই এই ম্যাচের উইকেটকে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। একই সঙ্গে একটি ডিমেরিট পয়েন্টও দেওয়া হয়েছে ম্যাচটির উইকেটকে। আইসিসি ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো এই মূল্যায়ন করেছেন।
৭ মিনিট আগে
লম্বা সময় ধরে জাতীয় দলের বাইরে আছেন সাকিব আল হাসান। আর কখনো দেশের হয়ে এই অলরাউন্ডারের খেলা হবে কিনা সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে সতীর্থ এবং বড় ভাই সাকিবকে ফের জাতীয় দলে দেখতে চান তাসকিন আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৬ ডিসেম্বর আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত আইপিএলের নিলামে তাঁকে রেকর্ড ৯ কোটি রুপিতে কেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএল টি-টোয়েন্টি লিগে কাঁপিয়েছেন ফিজ।
১ ঘণ্টা আগে