রানা আব্বাস, ঢাকা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ দল গতকাল সোমবার ভোরে পৌঁছেছে মাসকাটে। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক ‘এ’ দলের হয়ে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে গতকালও ছিলেন চট্টগ্রামে। আর ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট খেলতে ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল আছেন নেপালে।
বাংলাদেশ দলের তিন অধিনায়ক তিনটি ভিন্ন ভিন্ন সিরিজ-টুর্নামেন্ট খেলতে আছেন তিন ভৌগোলিক অবস্থানে। সহকর্মী তাসনীম হাসান বেশ মজার একটা বিষয় জানালেন। টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুলকে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলে দেখা যায় না। ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম গত দেড় বছর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেন না। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও তিনি নেই। আবার টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ দুই মাস আগে টেস্ট থেকেই অবসর নিয়ে ফেলেছেন।
প্রত্যেকে যে সংস্করণে অধিনায়কত্ব করছেন, সেটির বাইরে অন্য সংস্করণে অধিনায়কদের এই অনুপস্থিতিতে টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোতে কমই দেখা যায়। বিষয়টা একটু বিচিত্র, তাই না? কদিন আগে প্রশ্নটা মাহমুদউল্লাহকে করতেই ‘পুরোটাই কাকতালীয়’ বলে এড়িয়ে গেলেন। মুমিনুল অবশ্য সাদা বলের ক্রিকেটে নিজের ভবিষ্যৎ খুব একটা উজ্জ্বল দেখেন না আরও আগে থেকেই। আর তামিম প্রকাশ্যে না বললেও তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে নিতে চাইছেন বাঁহাতি ওপেনার।
এই যে বাংলাদেশ তিন অধিনায়কতত্বে এগোচ্ছে, এটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিকল্পনায় খুব একটা ছিল না। অনেকটা বাধ্য হয়েই বিসিবিকে এই তিন অধিনায়কের পথে হাঁটতে হয়েছে। ২০১৯ সালের অক্টোবরে ক্রিকেট বোর্ড বড় সংকটে পড়ে যখন দলের নিয়মিত টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান নিষেধাজ্ঞায় পড়েন। সে বছরের নভেম্বরে ভারত সফরের আগমুহূর্তে বিসিবি সমস্যার সমাধান করেছিল টেস্ট দলের ভার মুমিনুলের কাঁধে তুলে দিয়ে। আর টি-টোয়েন্টিতে সেটি পেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। পরে ওয়ানডে অধিনায়ক তামিমকে করায় বাংলাদেশ দল পা দেয় তিন অধিনায়কের যুগে।
অবশ্য বাংলাদেশ প্রথমবার তিন অধিনায়ক পেয়েছিল ২০১৭ সালের এপ্রিলে, যখন মাশরাফি বিন মুর্তজা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছেড়ে দেন। তখন সাকিব হন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, মাশরাফি ওয়ানডে আর মুশফিকুর রহিম ছিলেন টেস্ট অধিনায়ক। ক্রিকেটের তিন সংস্করণে ভিন্ন তিন অধিনায়ক প্রথম পেয়েছে ইংল্যান্ড, ২০১১ সালে। পরে আরও অনেক ক্রিকেট বোর্ড ইংলিশদের পথে হাঁটলেও ধীরে ধীরে সেখান থেকে সরে এসেছে। এই সময়ে অনেক ক্রিকেট বোর্ড আস্থা রাখছে দুই অধিনায়কে। শুধু বিসিবিই আস্থা রাখছে তিন অধিনায়কতত্ত্বে।
তিন অধিনায়কতত্ত্ব আসলে কতটা কার্যকর? প্রশ্নটার উত্তর খুঁজতে গিয়ে ক্রিকেটের প্রচলিত কথাটাই মনে করিয়ে দিলেন জাতীয় দলের সাবেক কোচ সরওয়ার ইমরান—সে ততটা ভালো অধিনায়ক, যতটা তার দল ভালো। দলের পারফরম্যান্স দিয়েই সাধারণত অধিনায়কের মূল্যায়ন হয়। তবে সরওয়ার ইমরান আলাদাভাবে মূল্যায়ন করলেন বাংলাদেশের তিন অধিনায়ককে—
মাহমুদউল্লাহ: ঘরোয়া ক্রিকেটে বিশেষ করে বিপিএলে রিয়াদকে সাধারণ মানের একটা দলকে ভালো ফল এনে দিতে দেখেছি। খেলোয়াড়দের সেভাবেই সে সামলায়। খুব শৃঙ্খল অধিনায়ক। বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক হিসেবে সে সঠিক পছন্দ।
মুমিনুল: টেস্টে যেহেতু আমরা পেছনের সারির দল, এই সংস্করণে আমাদের অধিনায়কত্ব নিয়ে বলার কিছু নেই। দলে সেভাবে পারফরমার না থাকলে অধিনায়কের দোষ দিয়ে লাভ নেই।
তামিম: ওয়ানডেতে তামিমকে এখনো সেভাবে পরীক্ষায় পড়তে হয়নি।
অধিনায়কত্বের ওপর সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক মাইক ব্রিয়ারলির বিখ্যাত একটা বই আছে ‘আর্ট অব ক্যাপ্টেনসি'। অনেক ক্রিকেটবোদ্ধা বলে থাকেন, বইটা সব অধিনায়কের জন্য অবশ্যপাঠ্য। অবশ্য কথাটা সৌরভ গাঙ্গুলীর মতো প্রথাবিরোধী অধিনায়কদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। একবার সৌরভ বলেছিলেন, ‘মাইক ব্রিয়ারলির বইটা কখনো পড়িনি। কারণ, আমার কাছে অধিনায়কত্ব হলো, মাঠে একটা ঘটনা ঘটবে। আর সেই ইনসিডেন্টগুলো দেখে আপনি কীভাবে রিঅ্যাক্ট করবেন, সেটা আপনার নেতৃত্ব ডিফাইন করবে। ইটস হাউ ইউ রিঅ্যাক্ট অন দ্য ফিল্ড টু ডিফারেন্ট সিচুয়েশনস। দ্যাট ইজ ক্যাপ্টেনসি।’
আসলে একেক অধিনায়কের দর্শন একেক রকম। একটি দলকে তিন সংস্করণেই যদি এক অধিনায়ক নেতৃত্ব দেন, সেই দলে একটি দর্শনই প্রতিষ্ঠা হবে। এখন বাংলাদেশ দলে যেহেতু তিন অধিনায়ক, এখানে তিন রকম আদর্শের দেখা মেলাটাই স্বাভাবিক। একটি দলে ভিন্ন ভিন্ন ‘দর্শন’ প্রতিষ্ঠায় কখনো কখনো ড্রেসিংরুমে অনভিপ্রেত ঘটনাও ঘটে যায়। এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তামিমের দর্শক বনে যাওয়া হয়তো তেমনই একটি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ দল গতকাল সোমবার ভোরে পৌঁছেছে মাসকাটে। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক ‘এ’ দলের হয়ে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে গতকালও ছিলেন চট্টগ্রামে। আর ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট খেলতে ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল আছেন নেপালে।
বাংলাদেশ দলের তিন অধিনায়ক তিনটি ভিন্ন ভিন্ন সিরিজ-টুর্নামেন্ট খেলতে আছেন তিন ভৌগোলিক অবস্থানে। সহকর্মী তাসনীম হাসান বেশ মজার একটা বিষয় জানালেন। টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুলকে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলে দেখা যায় না। ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম গত দেড় বছর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেন না। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও তিনি নেই। আবার টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ দুই মাস আগে টেস্ট থেকেই অবসর নিয়ে ফেলেছেন।
প্রত্যেকে যে সংস্করণে অধিনায়কত্ব করছেন, সেটির বাইরে অন্য সংস্করণে অধিনায়কদের এই অনুপস্থিতিতে টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোতে কমই দেখা যায়। বিষয়টা একটু বিচিত্র, তাই না? কদিন আগে প্রশ্নটা মাহমুদউল্লাহকে করতেই ‘পুরোটাই কাকতালীয়’ বলে এড়িয়ে গেলেন। মুমিনুল অবশ্য সাদা বলের ক্রিকেটে নিজের ভবিষ্যৎ খুব একটা উজ্জ্বল দেখেন না আরও আগে থেকেই। আর তামিম প্রকাশ্যে না বললেও তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে নিতে চাইছেন বাঁহাতি ওপেনার।
এই যে বাংলাদেশ তিন অধিনায়কতত্বে এগোচ্ছে, এটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিকল্পনায় খুব একটা ছিল না। অনেকটা বাধ্য হয়েই বিসিবিকে এই তিন অধিনায়কের পথে হাঁটতে হয়েছে। ২০১৯ সালের অক্টোবরে ক্রিকেট বোর্ড বড় সংকটে পড়ে যখন দলের নিয়মিত টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান নিষেধাজ্ঞায় পড়েন। সে বছরের নভেম্বরে ভারত সফরের আগমুহূর্তে বিসিবি সমস্যার সমাধান করেছিল টেস্ট দলের ভার মুমিনুলের কাঁধে তুলে দিয়ে। আর টি-টোয়েন্টিতে সেটি পেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। পরে ওয়ানডে অধিনায়ক তামিমকে করায় বাংলাদেশ দল পা দেয় তিন অধিনায়কের যুগে।
অবশ্য বাংলাদেশ প্রথমবার তিন অধিনায়ক পেয়েছিল ২০১৭ সালের এপ্রিলে, যখন মাশরাফি বিন মুর্তজা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছেড়ে দেন। তখন সাকিব হন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, মাশরাফি ওয়ানডে আর মুশফিকুর রহিম ছিলেন টেস্ট অধিনায়ক। ক্রিকেটের তিন সংস্করণে ভিন্ন তিন অধিনায়ক প্রথম পেয়েছে ইংল্যান্ড, ২০১১ সালে। পরে আরও অনেক ক্রিকেট বোর্ড ইংলিশদের পথে হাঁটলেও ধীরে ধীরে সেখান থেকে সরে এসেছে। এই সময়ে অনেক ক্রিকেট বোর্ড আস্থা রাখছে দুই অধিনায়কে। শুধু বিসিবিই আস্থা রাখছে তিন অধিনায়কতত্ত্বে।
তিন অধিনায়কতত্ত্ব আসলে কতটা কার্যকর? প্রশ্নটার উত্তর খুঁজতে গিয়ে ক্রিকেটের প্রচলিত কথাটাই মনে করিয়ে দিলেন জাতীয় দলের সাবেক কোচ সরওয়ার ইমরান—সে ততটা ভালো অধিনায়ক, যতটা তার দল ভালো। দলের পারফরম্যান্স দিয়েই সাধারণত অধিনায়কের মূল্যায়ন হয়। তবে সরওয়ার ইমরান আলাদাভাবে মূল্যায়ন করলেন বাংলাদেশের তিন অধিনায়ককে—
মাহমুদউল্লাহ: ঘরোয়া ক্রিকেটে বিশেষ করে বিপিএলে রিয়াদকে সাধারণ মানের একটা দলকে ভালো ফল এনে দিতে দেখেছি। খেলোয়াড়দের সেভাবেই সে সামলায়। খুব শৃঙ্খল অধিনায়ক। বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক হিসেবে সে সঠিক পছন্দ।
মুমিনুল: টেস্টে যেহেতু আমরা পেছনের সারির দল, এই সংস্করণে আমাদের অধিনায়কত্ব নিয়ে বলার কিছু নেই। দলে সেভাবে পারফরমার না থাকলে অধিনায়কের দোষ দিয়ে লাভ নেই।
তামিম: ওয়ানডেতে তামিমকে এখনো সেভাবে পরীক্ষায় পড়তে হয়নি।
অধিনায়কত্বের ওপর সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক মাইক ব্রিয়ারলির বিখ্যাত একটা বই আছে ‘আর্ট অব ক্যাপ্টেনসি'। অনেক ক্রিকেটবোদ্ধা বলে থাকেন, বইটা সব অধিনায়কের জন্য অবশ্যপাঠ্য। অবশ্য কথাটা সৌরভ গাঙ্গুলীর মতো প্রথাবিরোধী অধিনায়কদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। একবার সৌরভ বলেছিলেন, ‘মাইক ব্রিয়ারলির বইটা কখনো পড়িনি। কারণ, আমার কাছে অধিনায়কত্ব হলো, মাঠে একটা ঘটনা ঘটবে। আর সেই ইনসিডেন্টগুলো দেখে আপনি কীভাবে রিঅ্যাক্ট করবেন, সেটা আপনার নেতৃত্ব ডিফাইন করবে। ইটস হাউ ইউ রিঅ্যাক্ট অন দ্য ফিল্ড টু ডিফারেন্ট সিচুয়েশনস। দ্যাট ইজ ক্যাপ্টেনসি।’
আসলে একেক অধিনায়কের দর্শন একেক রকম। একটি দলকে তিন সংস্করণেই যদি এক অধিনায়ক নেতৃত্ব দেন, সেই দলে একটি দর্শনই প্রতিষ্ঠা হবে। এখন বাংলাদেশ দলে যেহেতু তিন অধিনায়ক, এখানে তিন রকম আদর্শের দেখা মেলাটাই স্বাভাবিক। একটি দলে ভিন্ন ভিন্ন ‘দর্শন’ প্রতিষ্ঠায় কখনো কখনো ড্রেসিংরুমে অনভিপ্রেত ঘটনাও ঘটে যায়। এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তামিমের দর্শক বনে যাওয়া হয়তো তেমনই একটি।
শৈশবে ফর্মুলা ওয়ান দেখতেই বেশি ভালো লাগত ইয়ানিক সিনারের। মাঝে মধ্যে আবার ছুটে যেতেন মিলানে। ইতালিয়ান ক্লাব এসি মিলানের পাঁড় ভক্তও তিনি। এর মধ্যে কখন যে টেনিসের প্রেমে পড়া। এই অঙ্গনে তাঁর আইডল আবার রজার ফেদেরার এবং নোভাক জোকোভিচ। এর মধ্যে রজার অনেক আগেই ছেড়েছেন টেনিস। জোকো এখনো খেললেও এবার চোটে পড়ে আ
২৫ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের নির্দেশনায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ৩০ ডিসেম্বর থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তারুণ্যের উৎসব উদ্যাপনের ঘোষণা দিয়েছিল। কিন্তু সেই ঘোষণা অনুযায়ী জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে (এনএসসি) কোনো কর্মপরিকল্পনা জমা না দেওয়ায় দেশের ১৫ ক্রীড়া ফেডারেশন/অ্যাসোসিয়েশনের আর্থিক বরাদ্দ স্থগিত করা হতে প
৩৫ মিনিট আগেবিপিএলের পারিশ্রমিক ইস্যুতে বিতর্কের মাঝেই কিছুটা দেরি করে ম্যাচ খেলতে এসেছে দুর্বার রাজশাহী। তবে তাদের সঙ্গে আসেনি কোনো বিদেশি ক্রিকেটার। প্রধান কোচ এজাজ আহমেদ দলের সঙ্গে এলেও ওয়ার্ম-আপে ক্রিকেটারদের নিয়ে খুব একটা সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যায়নি। পরে রাজশাহীর একাদশে সত্যি সত্যি ছিল না কোনো বিদেশি ক্রিকেট
৩ ঘণ্টা আগেআজ আবার আলোচনায় দুর্বার রাজশাহী। এবারও সেই পারিশ্রমিক ইস্যু। বেঁকে বসেছেন বিদেশি ক্রিকেটাররা, পারিশ্রমিক বুঝে না পেলে আজ সন্ধ্যায় তাঁরা রংপুরের বিপক্ষে ম্যাচ খেলবেন না—বিষয়টি নিয়ে আজ দুপুরে আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ হয়েছে। তাঁদের ম্যাচ বয়কটের হুমকি শেষ পর্যন্ত সত্যি হয় কি না, এমন সংশয় দে
৪ ঘণ্টা আগে