স্প্যানিশ সুপার কাপ
ক্রীড়া ডেস্ক
ফাইনালে উঠে এল ক্লাসিকোর সম্ভাব্য মঞ্চটা আগেই তৈরি রেখেছিল বার্সেলোনা। পরশু রাতে স্প্যানিশ সুপার কাপের সেমিফাইনালে ৩-০ গোলে মায়োর্কাকে হারিয়েছে রিয়ালও। আর তাতেই ফাইনালটি রূপ নিয়েছে এল ক্লাসিকোর। সৌদি আরবের জেদ্দায় ফাইনালে আগামীকাল মুখোমুখি হবে বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ।
জেদ্দার কিং আবদুল্লাহ স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আধিপত্য ধরে রেখে খেলে রিয়াল। মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ঘন ঘন শানায় আক্রমণ। কিন্তু নিজেদের ব্যর্থতা আর মায়োর্কার রক্ষণ দৃঢ়তায় প্রথমার্ধে কোনো আক্রমণই সাফল্যের ছোঁয়া পায়নি। গোলশূন্য থেকেই বিরতিতে যায় দুই দলই। গোলশূন্য প্রথমার্ধে ১৫টি শট নিয়েছিল রিয়াল।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও একই অবস্থা। আক্রমণে যায় রিয়াল, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত গোল আর আসে না। তবে ৬৩ মিনিটে আর হতাশ হতে হয়নি রিয়ালকে। গোল করে রিয়ালকে এগিয়ে দেন জুড বেলিংহাম। ভিনিসিয়ুসের কাটব্যাকে রদ্রিগোর হেড ফেরত আসে পোস্টে লেগে। ফিরতি বলে এমবাপ্পের জোরালো শট ঠেকান মায়োর্কা গোলরক্ষক ডমিনিক গ্রেইফ। তবে তিনি ব্যর্থ হন বেলিংহামের শট আটকাতে।
এরপর দুই দলই চেষ্টা করে গোল না পাওয়ায় মনে হচ্ছিল জুডের গোলটিই ব্যবধান গড়ে দেবে ম্যাচে। কারণ ম্যাচের সময় দ্রুতই ফুরিয়ে আসছিল। কিন্তু এরপরই ভেলকি দেখানো শুরু রিয়ালের। যোগ হওয়া সময়ে আরও দুই গোল করে কার্লো আনচেলত্তির দল।
যোগ হওয়া সময়ে দ্বিতীয় মিনিটে আত্মঘাতী গোল পেয়ে যায় রিয়াল। রিয়াল একটি দুর্বল শট প্রতিহত করতে গিয়ে উল্টো নিজেদের জালেই জড়িয়ে দেন মায়োর্কা ডিফেন্ডার মার্টিন ভালজেন্ট। আর যোগ হওয়া পাঁচ মিনিটে গোল করেন রদ্রিগো।
রিয়াল ফাইনালে ওঠায় এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো সুপার কাপের ফাইনাল হবে এল ক্লাসিকো। গত বছর সুপার কাপের ফাইনালের এল ক্লাসিকোয় বার্সাকে হারিয়েছিল রিয়াল। তারও আগের বছর, ২০২৩ সালে রিয়ালকে হারিয়ে ট্রফি জিতেছিল বার্সা।
এবার কে জিতবে স্প্যানিশ সুপার কাপের ফাইনালের এল ক্লাসিকো? এই প্রশ্নের উত্তর বড় কঠিন! ম্যাচ শেষে এল ক্লাসিকো সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে রিয়াল কোচ আনচেলত্তির উত্তর, ‘এল ক্লাসিকো নিয়ে পূর্বানুমান করা ইদানিং কঠিন হয়ে যাচ্ছে। গত বছর আমরা ০-১ গোলে তাদের হারিয়েছি। তারা আবার বার্নাব্যুতে আমাদের হারিয়েছে ৪-০ গোলে। তাই পরেরটি কেমন হবে, বলা কঠিন।’
তবে সেটা নিয়ে উপভোগ্য এক ফাইনাল হবে, তা নিয়ে কোনোই সন্দেহ নেই রিয়ালের ইতালিয়ান কোচ আনচেলত্তির।
ফাইনালে উঠে এল ক্লাসিকোর সম্ভাব্য মঞ্চটা আগেই তৈরি রেখেছিল বার্সেলোনা। পরশু রাতে স্প্যানিশ সুপার কাপের সেমিফাইনালে ৩-০ গোলে মায়োর্কাকে হারিয়েছে রিয়ালও। আর তাতেই ফাইনালটি রূপ নিয়েছে এল ক্লাসিকোর। সৌদি আরবের জেদ্দায় ফাইনালে আগামীকাল মুখোমুখি হবে বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ।
জেদ্দার কিং আবদুল্লাহ স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আধিপত্য ধরে রেখে খেলে রিয়াল। মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ঘন ঘন শানায় আক্রমণ। কিন্তু নিজেদের ব্যর্থতা আর মায়োর্কার রক্ষণ দৃঢ়তায় প্রথমার্ধে কোনো আক্রমণই সাফল্যের ছোঁয়া পায়নি। গোলশূন্য থেকেই বিরতিতে যায় দুই দলই। গোলশূন্য প্রথমার্ধে ১৫টি শট নিয়েছিল রিয়াল।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও একই অবস্থা। আক্রমণে যায় রিয়াল, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত গোল আর আসে না। তবে ৬৩ মিনিটে আর হতাশ হতে হয়নি রিয়ালকে। গোল করে রিয়ালকে এগিয়ে দেন জুড বেলিংহাম। ভিনিসিয়ুসের কাটব্যাকে রদ্রিগোর হেড ফেরত আসে পোস্টে লেগে। ফিরতি বলে এমবাপ্পের জোরালো শট ঠেকান মায়োর্কা গোলরক্ষক ডমিনিক গ্রেইফ। তবে তিনি ব্যর্থ হন বেলিংহামের শট আটকাতে।
এরপর দুই দলই চেষ্টা করে গোল না পাওয়ায় মনে হচ্ছিল জুডের গোলটিই ব্যবধান গড়ে দেবে ম্যাচে। কারণ ম্যাচের সময় দ্রুতই ফুরিয়ে আসছিল। কিন্তু এরপরই ভেলকি দেখানো শুরু রিয়ালের। যোগ হওয়া সময়ে আরও দুই গোল করে কার্লো আনচেলত্তির দল।
যোগ হওয়া সময়ে দ্বিতীয় মিনিটে আত্মঘাতী গোল পেয়ে যায় রিয়াল। রিয়াল একটি দুর্বল শট প্রতিহত করতে গিয়ে উল্টো নিজেদের জালেই জড়িয়ে দেন মায়োর্কা ডিফেন্ডার মার্টিন ভালজেন্ট। আর যোগ হওয়া পাঁচ মিনিটে গোল করেন রদ্রিগো।
রিয়াল ফাইনালে ওঠায় এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো সুপার কাপের ফাইনাল হবে এল ক্লাসিকো। গত বছর সুপার কাপের ফাইনালের এল ক্লাসিকোয় বার্সাকে হারিয়েছিল রিয়াল। তারও আগের বছর, ২০২৩ সালে রিয়ালকে হারিয়ে ট্রফি জিতেছিল বার্সা।
এবার কে জিতবে স্প্যানিশ সুপার কাপের ফাইনালের এল ক্লাসিকো? এই প্রশ্নের উত্তর বড় কঠিন! ম্যাচ শেষে এল ক্লাসিকো সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে রিয়াল কোচ আনচেলত্তির উত্তর, ‘এল ক্লাসিকো নিয়ে পূর্বানুমান করা ইদানিং কঠিন হয়ে যাচ্ছে। গত বছর আমরা ০-১ গোলে তাদের হারিয়েছি। তারা আবার বার্নাব্যুতে আমাদের হারিয়েছে ৪-০ গোলে। তাই পরেরটি কেমন হবে, বলা কঠিন।’
তবে সেটা নিয়ে উপভোগ্য এক ফাইনাল হবে, তা নিয়ে কোনোই সন্দেহ নেই রিয়ালের ইতালিয়ান কোচ আনচেলত্তির।
‘সাকিবিয়ান’, ‘তামিমিয়ান’ বিভক্তিই বাংলাদেশের ক্রিকেটকে ধ্বংস করছে বলে মনে করেন তামিম ইকবাল। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফরচুন বরিশালের হয়ে শিরোপা জয়ের পর বললেন, ‘সাকিবিয়ান’ কিংবা ‘তামিমিয়ান’ নয়, সমর্থক হিসেবে সবাই বাংলাদেশের। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়কের ভাষায়, ‘সাকিবিয়ান, তামিমিয়ান, মাশরাফিয়ান কিছু নেই...
১ ঘণ্টা আগেভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকলেও জাসপ্রিত বুমরাহ ফিটনেস নিয়ে রয়েছে শঙ্কা। গত জানুয়ারিতে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির শেষ টেস্ট খেলার সময় পিঠে চোট পান ডানহাতি এই পেসার। তাই তাঁর ফিটনেস নিয়ে ভারতকে চিন্তিত থাকতে বললেন পাকিস্তানের কোচ আকিব জাভেদ।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের গ্যালারি কাল ছিল লালে লাল! প্রায় ২৫ হাজার দর্শকের ৮৫ শতাংশই ফরচুন বরিশালের লাল জার্সি পরে আসা সমর্থক। বরিশালের কোনো কোনো দর্শক ফাইনাল দেখতে রেপ্লিকা লঞ্চও সঙ্গে নিয়ে এসেছেন। তাঁরা গতবারের মতো এবারও লঞ্চে করে বিপিএলের সোনালি শিরোপাটা নিয়ে যেতে চেয়েছেন। তা পেরেছেনও, চিটাগং
২ ঘণ্টা আগেটসভাগ্য পক্ষে যায়নি। সে নিয়ে আর আক্ষেপও হয়তো করছে চিটাগং কিংস। কেননা পারভেজ হোসেন ইমন, খাজা নাফে ও গ্রাহাম ক্লার্কের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বিপিএল ফাইনালে বড় সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে তারা। ৩ উইকেটের বিনিময়ে ফরচুন বরিশালকে ছুড়ে দিয়েছে ১৯৫ রানের লক্ষ্য।
৫ ঘণ্টা আগে