নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেন্ট লুসিয়া থেকে ফেরিতে সমুদ্রযাত্রায় ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে বাংলাদেশ দলের। সমুদ্রযাত্রার মাঝপথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক ক্রিকেটার। সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা দেখা যায় পেসার শরীফুল ইসলাম, উইকেটকিপার ব্যাটার নুরুল হাসান সোহানের। তাঁদের অবস্থা অন্যদেরও আতঙ্কিত করে তোলে।
সমুদ্রে বিশাল ঢেউয়ে অসুস্থ হয়ে বমি করতে দেখা যায় কাউকে কাউকে। যদিও শেষ পর্যন্ত পাঁচ ঘণ্টার সমুদ্রযাত্রা শেষে ডমিনিকা পৌঁছেছে বাংলাদেশ। তবে আগামীকাল শনিবার সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির আগে এই ধকল কীভাবে কাটিয়ে ওঠে ক্রিকেটাররা, সেটা প্রশ্ন থাকছে। এমনিতে এই সমুদ্রযাত্রা নিয়ে ক্রিকেটারদের মধ্যে ভয় আগে থেকেই ছিল। বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের কারোই যে সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না।
বাংলাদেশ দলের এই ভয়ংকর এই সমুদ্রযাত্রা নিয়ে এরই মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দীন চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে তিনি সবিস্তারে ব্যাখ্যা দিয়েছেন, কেন ক্রিকেট বোর্ড এমন ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্রযাত্রায় রাজি হয়েছে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার ব্যাখ্যা পুরোটাই এখানে থাকল।
সেন্ট লুসিয়া থেকে ডমিনিকার সমুদ্রযাত্রার অভিজ্ঞতা ভয়ংকর হয়েছে...।
নিজাম উদ্দিন চৌধুরী: ভয় পাওয়ার মতোই বিষয়। আবাহাওয়া খারাপ থাকার কারণে এটা হয়েছে। নির্ধারিত সূচি থাকার কারণে এটা আর ছাড়তে দেরি করেনি। আর ছাড়ার পর যখন এমন আবহাওয়ার মধ্যে পড়েছে, তখন আর কিছু করার ছিল না। করার ছিল না বলতে, আমাদের অনেক খেলোয়াড়ের এ ধরনের ভ্রমণে অভ্যস্ত নয়। ওদের খেলোয়াড়েরা অভ্যস্ত বলে তাদের তেমন সমস্যা হয়নি। দলের ফিজিওর সঙ্গে কথা বলেছি, যে তিন-চারজন অসুস্থ হয়েছে, তাদের অনেকেই এরই মধ্যে সুস্থ হয়ে গেছে। শুনলাম একটু বিশ্রাম নিলেই ঠিক হয়ে যাবে। আসলে রওনা দিতে হয়েছে ভোর রাতে। রাতের ঘুম না হওয়ায় একটু খারাপ লাগা কাজ করেই। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে খারাপ আবহাওয়া।
বিষয়টি শোনার সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের উদ্যোগ কী ছিল?
নিজাম উদ্দিন চৌধুরী: দ্রুতই ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রধান নির্বাহীর সঙ্গে যোগাযোগ করি। তাকে বলি, আমাদের খেলোয়াড়দের যেন (মধ্যবর্তী দ্বীপ) মার্টিনেকে নামিয়ে রাখা হয়। সে বলল, ওখানে রাখা যাবে না। ওটা ফ্রেঞ্চ উপনিবেশ। ওখানে নামতে হলে ফ্রান্সের ভিসা লাগবে। সেটা তোমাদের নেই। তখন বুঝলাম এ ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই। দল পৌঁছানোর পর আমাকে সে ভিডিও পাঠিয়ে জানাল দল নিরাপদে পৌঁছেছে। জেনেছি, যাত্রার পরের অংশে (মার্টিনেক থেকে ডমিনিকা) আর সমস্যা হয়নি। প্রথম অংশেই বেশি সমস্যা হয়েছে। এটার ভোগান্তি আমাদের জন্য একটু বেশি হয়ে গেছে।
প্রশ্ন উঠেছে, বিসিবি কেন এ ধরনের ভ্রমণে রাজি হলো। ওখানে কি বিমানযাত্রার সুযোগ ছিল না?
নিজাম উদ্দিন চৌধুরী: ওরা ফেরিতে ভ্রমণ করার প্রস্তাব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যে আমরা রাজি হয়েছি, তা নয়। ওরা যখন জানাল আর বিকল্প নেই, তখন তাদের (ব্যবস্থার) ওপর নির্ভর করতে হবে। এই ফেরিতে প্রায় ২৫০ জনের বহর গেছে। কোভিডের কারণে বড় ফ্লাইট বন্ধ হয়ে গেছে ওখানে। অনেক এয়ারলাইনস বন্ধ হয়ে গেছে। ফ্লাইট কমে গেছে। বড় বিমান ভাড়া করা যাচ্ছে না। আর সব দ্বীপের ব্যবস্থা একও নয়। ৩০-৩৫ জনের ছোট ছোট ফ্লাইট ছিল (সেন্ট লুসিয়া থেকে ডমিনিকা)। ওরা যখন আমাদের জানিয়েছিল যেহেতু দুই দল এক সঙ্গে যাবে, ম্যাচ অফিশিয়ালসহ সম্প্রচারের দায়িত্বে থাকা সবাই এক সঙ্গে এভাবে ভ্রমণ করবে, তখন আমরা এটা নিয়ে আপত্তি করিনি। এখানে আমরা দেখেছিলাম, এটা নিয়মিত ফেরি বা চলাচলের যান কি না। তারা নিশ্চিত করেছিল, এটা নিয়মিত নৌযান। আমাদের ছবিও পাঠিয়েছিল। হ্যাঁ আমাদের চিন্তার বিষয় ছিল। তবে আয়োজক বোর্ডের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করতে হয়।

সেন্ট লুসিয়া থেকে ফেরিতে সমুদ্রযাত্রায় ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে বাংলাদেশ দলের। সমুদ্রযাত্রার মাঝপথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক ক্রিকেটার। সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা দেখা যায় পেসার শরীফুল ইসলাম, উইকেটকিপার ব্যাটার নুরুল হাসান সোহানের। তাঁদের অবস্থা অন্যদেরও আতঙ্কিত করে তোলে।
সমুদ্রে বিশাল ঢেউয়ে অসুস্থ হয়ে বমি করতে দেখা যায় কাউকে কাউকে। যদিও শেষ পর্যন্ত পাঁচ ঘণ্টার সমুদ্রযাত্রা শেষে ডমিনিকা পৌঁছেছে বাংলাদেশ। তবে আগামীকাল শনিবার সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির আগে এই ধকল কীভাবে কাটিয়ে ওঠে ক্রিকেটাররা, সেটা প্রশ্ন থাকছে। এমনিতে এই সমুদ্রযাত্রা নিয়ে ক্রিকেটারদের মধ্যে ভয় আগে থেকেই ছিল। বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের কারোই যে সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না।
বাংলাদেশ দলের এই ভয়ংকর এই সমুদ্রযাত্রা নিয়ে এরই মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দীন চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে তিনি সবিস্তারে ব্যাখ্যা দিয়েছেন, কেন ক্রিকেট বোর্ড এমন ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্রযাত্রায় রাজি হয়েছে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার ব্যাখ্যা পুরোটাই এখানে থাকল।
সেন্ট লুসিয়া থেকে ডমিনিকার সমুদ্রযাত্রার অভিজ্ঞতা ভয়ংকর হয়েছে...।
নিজাম উদ্দিন চৌধুরী: ভয় পাওয়ার মতোই বিষয়। আবাহাওয়া খারাপ থাকার কারণে এটা হয়েছে। নির্ধারিত সূচি থাকার কারণে এটা আর ছাড়তে দেরি করেনি। আর ছাড়ার পর যখন এমন আবহাওয়ার মধ্যে পড়েছে, তখন আর কিছু করার ছিল না। করার ছিল না বলতে, আমাদের অনেক খেলোয়াড়ের এ ধরনের ভ্রমণে অভ্যস্ত নয়। ওদের খেলোয়াড়েরা অভ্যস্ত বলে তাদের তেমন সমস্যা হয়নি। দলের ফিজিওর সঙ্গে কথা বলেছি, যে তিন-চারজন অসুস্থ হয়েছে, তাদের অনেকেই এরই মধ্যে সুস্থ হয়ে গেছে। শুনলাম একটু বিশ্রাম নিলেই ঠিক হয়ে যাবে। আসলে রওনা দিতে হয়েছে ভোর রাতে। রাতের ঘুম না হওয়ায় একটু খারাপ লাগা কাজ করেই। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে খারাপ আবহাওয়া।
বিষয়টি শোনার সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের উদ্যোগ কী ছিল?
নিজাম উদ্দিন চৌধুরী: দ্রুতই ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রধান নির্বাহীর সঙ্গে যোগাযোগ করি। তাকে বলি, আমাদের খেলোয়াড়দের যেন (মধ্যবর্তী দ্বীপ) মার্টিনেকে নামিয়ে রাখা হয়। সে বলল, ওখানে রাখা যাবে না। ওটা ফ্রেঞ্চ উপনিবেশ। ওখানে নামতে হলে ফ্রান্সের ভিসা লাগবে। সেটা তোমাদের নেই। তখন বুঝলাম এ ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই। দল পৌঁছানোর পর আমাকে সে ভিডিও পাঠিয়ে জানাল দল নিরাপদে পৌঁছেছে। জেনেছি, যাত্রার পরের অংশে (মার্টিনেক থেকে ডমিনিকা) আর সমস্যা হয়নি। প্রথম অংশেই বেশি সমস্যা হয়েছে। এটার ভোগান্তি আমাদের জন্য একটু বেশি হয়ে গেছে।
প্রশ্ন উঠেছে, বিসিবি কেন এ ধরনের ভ্রমণে রাজি হলো। ওখানে কি বিমানযাত্রার সুযোগ ছিল না?
নিজাম উদ্দিন চৌধুরী: ওরা ফেরিতে ভ্রমণ করার প্রস্তাব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যে আমরা রাজি হয়েছি, তা নয়। ওরা যখন জানাল আর বিকল্প নেই, তখন তাদের (ব্যবস্থার) ওপর নির্ভর করতে হবে। এই ফেরিতে প্রায় ২৫০ জনের বহর গেছে। কোভিডের কারণে বড় ফ্লাইট বন্ধ হয়ে গেছে ওখানে। অনেক এয়ারলাইনস বন্ধ হয়ে গেছে। ফ্লাইট কমে গেছে। বড় বিমান ভাড়া করা যাচ্ছে না। আর সব দ্বীপের ব্যবস্থা একও নয়। ৩০-৩৫ জনের ছোট ছোট ফ্লাইট ছিল (সেন্ট লুসিয়া থেকে ডমিনিকা)। ওরা যখন আমাদের জানিয়েছিল যেহেতু দুই দল এক সঙ্গে যাবে, ম্যাচ অফিশিয়ালসহ সম্প্রচারের দায়িত্বে থাকা সবাই এক সঙ্গে এভাবে ভ্রমণ করবে, তখন আমরা এটা নিয়ে আপত্তি করিনি। এখানে আমরা দেখেছিলাম, এটা নিয়মিত ফেরি বা চলাচলের যান কি না। তারা নিশ্চিত করেছিল, এটা নিয়মিত নৌযান। আমাদের ছবিও পাঠিয়েছিল। হ্যাঁ আমাদের চিন্তার বিষয় ছিল। তবে আয়োজক বোর্ডের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করতে হয়।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
২৮ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
১ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

সেন্ট লুসিয়া থেকে ফেরিতে সমুদ্রযাত্রায় ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে বাংলাদেশ দলের। সমুদ্রযাত্রার মাঝপথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক ক্রিকেটার। সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা দেখা যায় পেসার শরীফুল ইসলাম, উইকেটকিপার ব্যাটার নুরুল হাসান সোহানের। তাঁদের অবস্থা অন্যদেরও আতঙ্কিত করে তোলে।
০১ জুলাই ২০২২
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
২৮ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
১ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

সেন্ট লুসিয়া থেকে ফেরিতে সমুদ্রযাত্রায় ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে বাংলাদেশ দলের। সমুদ্রযাত্রার মাঝপথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক ক্রিকেটার। সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা দেখা যায় পেসার শরীফুল ইসলাম, উইকেটকিপার ব্যাটার নুরুল হাসান সোহানের। তাঁদের অবস্থা অন্যদেরও আতঙ্কিত করে তোলে।
০১ জুলাই ২০২২
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
১ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

সেন্ট লুসিয়া থেকে ফেরিতে সমুদ্রযাত্রায় ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে বাংলাদেশ দলের। সমুদ্রযাত্রার মাঝপথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক ক্রিকেটার। সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা দেখা যায় পেসার শরীফুল ইসলাম, উইকেটকিপার ব্যাটার নুরুল হাসান সোহানের। তাঁদের অবস্থা অন্যদেরও আতঙ্কিত করে তোলে।
০১ জুলাই ২০২২
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
২৮ মিনিট আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

সেন্ট লুসিয়া থেকে ফেরিতে সমুদ্রযাত্রায় ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে বাংলাদেশ দলের। সমুদ্রযাত্রার মাঝপথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেক ক্রিকেটার। সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা দেখা যায় পেসার শরীফুল ইসলাম, উইকেটকিপার ব্যাটার নুরুল হাসান সোহানের। তাঁদের অবস্থা অন্যদেরও আতঙ্কিত করে তোলে।
০১ জুলাই ২০২২
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
২৮ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
১ ঘণ্টা আগে