ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়া সফর থেকে ব্যর্থতাকে সঙ্গী করেই ফিরেছে ভারতীয় দল। তবে সেই রেশ এখনো কাটেনি। একের পর এক নেতিবাচক খবরের শিরোনাম হয়েই চলেছে অস্ট্রেলিয়া সফর। এবার জানা গেল লম্বা এই সফরে ২৭টি ব্যাগ নিয়ে গিয়েছিলেন এক তারকা ক্রিকেটার। যার মধ্যে ১৭টি ব্যাট এবং তাঁর পরিবারসহ ব্যক্তিগত কর্মীদের জিনিসপত্র ছিল। লাগেজটির ওজন ছিল প্রায় ২৫০ কেজির মতো। এর পেছনে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকেই (বিসিসিআই) অর্থ খরচ করতে হয়েছে। এমন খবরই জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দৈনিক জাগরণ। যদিও ক্রিকেটারের নাম প্রকাশ করেনি তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৭টি ব্যাগ বহনকারী খেলোয়াড় অন্যান্য খেলোয়াড়দের উপরও প্রভাব ফেলেছিলেন। তাঁরাও আলাদা আলাদা গাড়ি করে যাতায়াত শুরু করেন। এতে বিসিসিআই-এর খরচ বেড়ে গিয়েছিল এবং অসুবিধাও হচ্ছিল। তাই সফরের পর এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয় বিসিসিআই। যার ফলে, ১০ দফা নিয়ম চালু করে তারা।
কিছু নিয়ম ইতিমধ্যেই কার্যকর হয়েছে। যেমন আসন্ন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পরিবার সঙ্গে করে নিয়ে যেতে পারবেন না কোনো খেলোয়াড়। নিলে নিজ ব্যবস্থায় নিতে হবে বোর্ড কোনো অর্থ খরচ করবে না। সফর ৪৫ দিনের বেশি হলে কেবল দুই সপ্তাহ সঙ্গে থাকতে পারবে পরিবার। পাশাপাশি এখন থেকে টুর্নামেন্ট চলাকালীন কোনো খেলোয়াড় তাঁর ব্যক্তিগত স্টাফকে টিম হোটেলে রাখতে পারবেন না। অনুশীলনে সব খেলোয়াড়কেই টিম বাসে করে যেতে হবে। সফরের সময় ১৫০ কেজির বেশি লাগেজ বহন করার অনুমতি পাবেন না কোনো খেলোয়াড়। এর থেকে বেশি লাগেজ থাকলে অতিরিক্ত খরচ সেই খেলোয়াড়কেই বহন করতে হবে।
এদিকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পরিবার সঙ্গে না রাখার ব্যাপারে বিসিসিআইয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘এই সফরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে স্ত্রী বা কোনো সফরসঙ্গী থাকতে পারবেন না। একজন সিনিয়র খেলোয়াড় এ ব্যাপারে জানতে চেয়েছিল বটে, কিন্তু তাকে বলে দেওয়া হয়েছে নীতিগত সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে। যদি এরপর কোনো পরিবর্তন আসে, তাহলে সেটা ভিন্ন ব্যাপার। যেহেতু সফরটি এক মাসেরও কম, তাই খেলোয়াড়দের সঙ্গে পরিবারের কোনো সদস্য থাকবে না। যদি কোনো বিশেষ অনুমতি দেওয়া হয়, তাহলে সেই ক্রিকেটারকেই সম্পূর্ণ খরচ বহন করতে হবে, বিসিসিআই বহন করবে না।’
অস্ট্রেলিয়া সফর থেকে ব্যর্থতাকে সঙ্গী করেই ফিরেছে ভারতীয় দল। তবে সেই রেশ এখনো কাটেনি। একের পর এক নেতিবাচক খবরের শিরোনাম হয়েই চলেছে অস্ট্রেলিয়া সফর। এবার জানা গেল লম্বা এই সফরে ২৭টি ব্যাগ নিয়ে গিয়েছিলেন এক তারকা ক্রিকেটার। যার মধ্যে ১৭টি ব্যাট এবং তাঁর পরিবারসহ ব্যক্তিগত কর্মীদের জিনিসপত্র ছিল। লাগেজটির ওজন ছিল প্রায় ২৫০ কেজির মতো। এর পেছনে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকেই (বিসিসিআই) অর্থ খরচ করতে হয়েছে। এমন খবরই জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দৈনিক জাগরণ। যদিও ক্রিকেটারের নাম প্রকাশ করেনি তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৭টি ব্যাগ বহনকারী খেলোয়াড় অন্যান্য খেলোয়াড়দের উপরও প্রভাব ফেলেছিলেন। তাঁরাও আলাদা আলাদা গাড়ি করে যাতায়াত শুরু করেন। এতে বিসিসিআই-এর খরচ বেড়ে গিয়েছিল এবং অসুবিধাও হচ্ছিল। তাই সফরের পর এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয় বিসিসিআই। যার ফলে, ১০ দফা নিয়ম চালু করে তারা।
কিছু নিয়ম ইতিমধ্যেই কার্যকর হয়েছে। যেমন আসন্ন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পরিবার সঙ্গে করে নিয়ে যেতে পারবেন না কোনো খেলোয়াড়। নিলে নিজ ব্যবস্থায় নিতে হবে বোর্ড কোনো অর্থ খরচ করবে না। সফর ৪৫ দিনের বেশি হলে কেবল দুই সপ্তাহ সঙ্গে থাকতে পারবে পরিবার। পাশাপাশি এখন থেকে টুর্নামেন্ট চলাকালীন কোনো খেলোয়াড় তাঁর ব্যক্তিগত স্টাফকে টিম হোটেলে রাখতে পারবেন না। অনুশীলনে সব খেলোয়াড়কেই টিম বাসে করে যেতে হবে। সফরের সময় ১৫০ কেজির বেশি লাগেজ বহন করার অনুমতি পাবেন না কোনো খেলোয়াড়। এর থেকে বেশি লাগেজ থাকলে অতিরিক্ত খরচ সেই খেলোয়াড়কেই বহন করতে হবে।
এদিকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পরিবার সঙ্গে না রাখার ব্যাপারে বিসিসিআইয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘এই সফরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে স্ত্রী বা কোনো সফরসঙ্গী থাকতে পারবেন না। একজন সিনিয়র খেলোয়াড় এ ব্যাপারে জানতে চেয়েছিল বটে, কিন্তু তাকে বলে দেওয়া হয়েছে নীতিগত সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে। যদি এরপর কোনো পরিবর্তন আসে, তাহলে সেটা ভিন্ন ব্যাপার। যেহেতু সফরটি এক মাসেরও কম, তাই খেলোয়াড়দের সঙ্গে পরিবারের কোনো সদস্য থাকবে না। যদি কোনো বিশেষ অনুমতি দেওয়া হয়, তাহলে সেই ক্রিকেটারকেই সম্পূর্ণ খরচ বহন করতে হবে, বিসিসিআই বহন করবে না।’
অভিষেক ম্যাচে হামজা চৌধুরী দেখেছিলেন জয়ের স্বপ্ন। কিন্তু গোল মিসের মহড়া সাজানো বাংলাদেশ পারেনি হামজাকে জয় উপহার দিতে, পারেনি ভারতের বিপক্ষে কোনো গোল করতে। তাই কিছুটা আক্ষেপ তো হামজা করতেই পারেন। কিন্তু তা নিয়ে খুব একটা মন খারাপ নেই তাঁর। ফুটবলে এমনটা যে হয়েই থাকে।
৪ ঘণ্টা আগেক্যামেরার সামনেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে মানোলো মারকেসের রাগ। সংবাদ সম্মেলনে এসে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না ভারতের কোচ। আত্মসমালোচনা তো বটেই, শিষ্যদের তুলোধুনো করার কিছুই বাকি রাখেননি তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেফিল সিমন্স বাংলাদেশের প্রধান কোচ হয়েছেন গত অক্টোবরে। তাঁর স্বল্পকালীন মেয়াদ ছিল ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পর্যন্ত। তিনি যে দীর্ঘ মেয়াদেও বাংলাদেশ দলের কোচ হচ্ছেন, সেটা অনুমিতই ছিল। আজ বিসিবি আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, সিমন্স বাংলাদেশের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করবেন ২০২৭ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে আফ্রিকা
৬ ঘণ্টা আগেইফতারের পরই সাভারের কেপিজে হাসপাতাল থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে তামিম ইকবালকে। সন্ধ্যার কিছু পর তামিমকে হুইলচেয়ারে বের করে আনা হয় কেপিজে হাসপাতাল থেকে।
৭ ঘণ্টা আগে