
প্রশ্ন: আপনার দলের বিপিএল যে ভালো যায়নি, সে তো জানাই। কিন্তু এত খারাপ ফলের ব্যাখ্যা কী?
তাসকিন আহমেদ: দলগত তো ভালো হয়নি। জিততে পারেনি, খারাপ লাগছে। যদিও আমাদের দলের কয়েকজন ভালো খেলেছে। তবে পারফরমারদের সংখ্যা কম ছিল। মূলত ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে হেরেছি।
প্রশ্ন: অথচ দুজন শীর্ষ রান সংগ্রাহক আপনাদেরই দলের।
তাসকিন: দুজনই তো আছে। বাকিরা ওভাবে সাপোর্ট করতে পারেনি, বিশেষ করে মিডল অর্ডার বা ফিনিশাররা। হ্যাঁ, শরীফুল বোলার হিসেবে টপে আছে। আমি শীর্ষ পাঁচে আছি। নিজের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়ে যদিও শতভাগ খুশি না।
প্রশ্ন: আড্ডায় বলছিলেন, টানা ১০ হার, ভুলেও তো একটা জিততে পারতাম!
তাসকিন: অনেকগুলো ম্যাচ হারের পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিল সবাই। ভাগ্যের ছোঁয়াও পাইনি। আর সবাই তো খারাপ করছেই।
প্রশ্ন: পরিসংখ্যান বলে, আপনার ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স খারাপ না হলেও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো ভালো দলে খুব একটা খেলার সুযোগ পাননি বিপিএলে। এখানে কি নিজেকে কিছুটা দুর্ভাগা মনে হয়?
তাসকিন: সরাসরি চুক্তিতে দল পেয়েছি টানা তিন বিপিএলে। গতবার আর এবার ধরে রেখেছে। আশা করব পরেরবার যেন ভালো দলে খেলার সুযোগ হয়। আর এই দলেও যদি থাকি, চেষ্টা করব স্যারের (খালেদ মাহমুদ সুজন) সঙ্গে কথা বলে ভালো দল গড়তে।
প্রশ্ন: প্রথমবারের মতো অধিনায়কত্বের স্বাদ পেয়েছেন। কেমন উপভোগ করেছেন, কী শেখা হলে নেতৃত্ব দিয়ে?
তাসকিন: প্রথমবারের মতো করেছি, একটু নতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে। খারাপ ছিল না। আসলে গেম অ্যাওয়ারনেস, নিজের বোলিং বাদে অনেক কিছু খেয়াল করতে হয়। দ্রুত বোলার পরিবর্তন, ওভার রেটের সীমাবদ্ধতা আছে। ভালো অভিজ্ঞতাই হয়েছে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নেতৃত্ব দেওয়ার রীতি খুব একটা নেই। নেতৃত্বে মাশরাফি বিন মর্তুজার পর নিজেকে অধিনায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠার কোনো ভাবনা কাজ করছে?
তাসকিন: এত জলদি ম্যাশের মতো দিতে পারব কি না, বলা কঠিন। প্রথমবারের মতো করেছি, আরও কয়েকবার করলে বুঝতে পারব, আমার মধ্যে ওই সামর্থ্য আছে কি না (হাসি)। আর স্বপ্ন সবারই থাকে। আমারও আছে। ওইটা অনেক দূরের ব্যাপার। আগে ভালো খেলি, সুস্থ থাকি। পরেরটা পরে দেখা যাবে।
প্রশ্ন: কাঁধের চোট পূর্ণ সেরে না ওঠায় টেস্ট থেকে আপাতত দূরে আছেন। কেন্দ্রীয় চুক্তির টেস্ট সংস্করণে বিসিবিও আপনাকে রাখেনি।
তাসকিন: আমিই বলেছিলাম, এ মুহূর্তে টেস্ট থেকে বিরতি নিতে চাই কাঁধের চোটের কারণে। যেহেতু আমি টেস্টে নিশ্চিত না, কয়টা খেলব বা খেলব কি না, সে কারণে আমাকে চুক্তিতে রাখেনি। এটা তো ভালো সিদ্ধান্ত।
প্রশ্ন: ক্যারিয়ারের শুরুতে লাল বলের ক্রিকেটে আপনার বড় স্বপ্ন ছিল বলেই জানি।
তাসকিন: এখনো লাল বল খেলতে ভালো লাগে। তবে শারীরিকভাবে আমি ফিট না। এ সময়ে আমি যেন সাদা বলে পূর্ণ এফোর্ট দিয়ে খেলতে পারি, সে কারণে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
প্রশ্ন: শরীর যতই সায় না দিক, টেস্ট ক্রিকেট থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত কতটা কঠিন ছিল?
তাসকিন: যখন টেস্ট চুক্তিতে নিজের নামটা দেখিনি, তখন খারাপই লেগেছে। গত তিন বছরে টেস্ট চুক্তিতে ছিলাম। আমি এই ফরম্যাট অনেক পছন্দ করি। এটা অনেক চ্যালেঞ্জিং। খারাপ লেগেছে, একই সময়ে ফিটও থাকার চেষ্টা করতে হবে।
প্রশ্ন: মোস্তাফিজের পর লাল বলে আপনার সার্ভিসও পাবে না বাংলাদেশ... (প্রশ্ন শেষ না হতেই)
তাসকিন: সতীর্থ থেকে শুরু করে কোচ—সবাই জানে, আমি যখনই খেলি, শতভাগ দিয়ে খেলার চেষ্টা করি, নিজের সেরাটা দিয়ে খেলার চেষ্টা করি। আমার যে সমস্যাটা আছে, সবাই জানে। এ কারণে বোর্ডও আমার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কোনো কারণ ছাড়া যদি বলতাম, তাহলে তারাও আমার সঙ্গে বসত। তারা জানে, সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেটা বললাম, টেস্ট ক্রিকেট উপভোগ করি। তবে শরীরটার কারণে একটু এই অবস্থা। আল্লাহ যদি কখনো আরও ভালো অনুভব করতে দেন, যদি ফিট হই, (টেস্টে) আবার ফিরতেও পারি।
প্রশ্ন: যে প্রশ্নটা করতে চাইছিলাম, তাসকিন-মোস্তাফিজ এমনকি ইবাদতকে টেস্ট ক্রিকেটে এখনো পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ এ বছর সর্বোচ্চ ১৪টি টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ। বর্তমান পেস আক্রমণ নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
তাসকিন: যারা আছে, এদেরও সামর্থ্য আছে। সম্প্রতি নাহিদ রানাকে দেখলাম। মনে হলো ভালো প্রসপেক্ট। যারা আছে, ওরাও ভালো করবে।
প্রশ্ন: এখন ক্রিকেটে যে ব্যস্ততা; যদি ওয়ার্ক লোড আর ইনজুরি ম্যানেজমেন্টের প্রেক্ষাপট সামনে আনা হয়, যে সবচেয়ে ভালো করে, তার অতিব্যবহার হয়ে থাকে বাংলাদেশ দলে। এতে পেসারদের চোটে পড়ার ঝুঁকি আরও বাড়ে। এ বিষয়ে আপনার ভাবনাটা কী?
তাসকিন: অতিব্যবহার যে হয় না, তা নয়; হয়। কিন্তু আমাদের অপশনও কম। এ কারণে অতিব্যবহার হয়। অপশন বেশি থাকলে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলাত।
প্রশ্ন: টেস্টে না থাকায় এখন কি মনে হয় ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে এখন আপনার সুযোগ বাড়তে পারে?
তাসকিন: যদি ফ্রি থাকি, শরীর ভালো থাকে আর বোর্ড যদি খেলতে দেয়, খেলব। সুযোগ থাকলে কেন নয়? অবশ্যই।
প্রশ্ন: এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পেসারদের বড় চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে? যুক্তরাষ্ট্র তো একেবারে অচেনা কন্ডিশন।
তাসকিন: বিশ্বকাপ নিয়ে আমাদের দল নিয়ে প্রত্যাশা কম। আর অচেনা হলেই আমাদের ভালো। ভালো করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বেশি আশা করে গিয়ে ভারতে ফল খারাপ হয়ে গেছে। আমার মনে হয় এমন অচেনা কন্ডিশনেই আমরা ভালো করতে পারব।
প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০ বছর হয়ে গেল আপনার। কীভাবে মূল্যায়ন করবেন নিজের ১০ বছরের ক্যারিয়ার?
তাসকিন: শুধু ক্রিকেট নয়, জীবন সম্পর্কে অনেক জেনেছি, বুঝেছি। আমার ইন্টারেস্টিং ক্যারিয়ার। বাদ পড়ে ভ্যানিশ হয়ে গিয়েছিলাম, আবার ফিরে এসেছি। আমি মনে করি, গত ১০ বছরের মধ্যে সবশেষ তিন বছর নিজের সেরা সময় পার করেছি। তবু মনে হয় নিজের সেরাটা দেওয়ার এখনো বাকি। এখন আমি আরও অনেক অভিজ্ঞ। আশা করি সামনের কয়েক বছরে আরও ভালো কিছু দিতে পারব।
প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শেষে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
তাসকিন: আমি আরও দুটি বিশ্বকাপ (ওয়ানডে) খেলতে চাই। তবে এটা নির্ভর করছে নিজের ফিটনেসের ওপর। যেখানেই খেলি, একজন ফাস্ট বোলার হিসেবে কিছু মাইলফলক গড়তে চাই।
প্রশ্ন: আপনার দলের বিপিএল যে ভালো যায়নি, সে তো জানাই। কিন্তু এত খারাপ ফলের ব্যাখ্যা কী?
তাসকিন আহমেদ: দলগত তো ভালো হয়নি। জিততে পারেনি, খারাপ লাগছে। যদিও আমাদের দলের কয়েকজন ভালো খেলেছে। তবে পারফরমারদের সংখ্যা কম ছিল। মূলত ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে হেরেছি।
প্রশ্ন: অথচ দুজন শীর্ষ রান সংগ্রাহক আপনাদেরই দলের।
তাসকিন: দুজনই তো আছে। বাকিরা ওভাবে সাপোর্ট করতে পারেনি, বিশেষ করে মিডল অর্ডার বা ফিনিশাররা। হ্যাঁ, শরীফুল বোলার হিসেবে টপে আছে। আমি শীর্ষ পাঁচে আছি। নিজের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়ে যদিও শতভাগ খুশি না।
প্রশ্ন: আড্ডায় বলছিলেন, টানা ১০ হার, ভুলেও তো একটা জিততে পারতাম!
তাসকিন: অনেকগুলো ম্যাচ হারের পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিল সবাই। ভাগ্যের ছোঁয়াও পাইনি। আর সবাই তো খারাপ করছেই।
প্রশ্ন: পরিসংখ্যান বলে, আপনার ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স খারাপ না হলেও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো ভালো দলে খুব একটা খেলার সুযোগ পাননি বিপিএলে। এখানে কি নিজেকে কিছুটা দুর্ভাগা মনে হয়?
তাসকিন: সরাসরি চুক্তিতে দল পেয়েছি টানা তিন বিপিএলে। গতবার আর এবার ধরে রেখেছে। আশা করব পরেরবার যেন ভালো দলে খেলার সুযোগ হয়। আর এই দলেও যদি থাকি, চেষ্টা করব স্যারের (খালেদ মাহমুদ সুজন) সঙ্গে কথা বলে ভালো দল গড়তে।
প্রশ্ন: প্রথমবারের মতো অধিনায়কত্বের স্বাদ পেয়েছেন। কেমন উপভোগ করেছেন, কী শেখা হলে নেতৃত্ব দিয়ে?
তাসকিন: প্রথমবারের মতো করেছি, একটু নতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে। খারাপ ছিল না। আসলে গেম অ্যাওয়ারনেস, নিজের বোলিং বাদে অনেক কিছু খেয়াল করতে হয়। দ্রুত বোলার পরিবর্তন, ওভার রেটের সীমাবদ্ধতা আছে। ভালো অভিজ্ঞতাই হয়েছে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নেতৃত্ব দেওয়ার রীতি খুব একটা নেই। নেতৃত্বে মাশরাফি বিন মর্তুজার পর নিজেকে অধিনায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠার কোনো ভাবনা কাজ করছে?
তাসকিন: এত জলদি ম্যাশের মতো দিতে পারব কি না, বলা কঠিন। প্রথমবারের মতো করেছি, আরও কয়েকবার করলে বুঝতে পারব, আমার মধ্যে ওই সামর্থ্য আছে কি না (হাসি)। আর স্বপ্ন সবারই থাকে। আমারও আছে। ওইটা অনেক দূরের ব্যাপার। আগে ভালো খেলি, সুস্থ থাকি। পরেরটা পরে দেখা যাবে।
প্রশ্ন: কাঁধের চোট পূর্ণ সেরে না ওঠায় টেস্ট থেকে আপাতত দূরে আছেন। কেন্দ্রীয় চুক্তির টেস্ট সংস্করণে বিসিবিও আপনাকে রাখেনি।
তাসকিন: আমিই বলেছিলাম, এ মুহূর্তে টেস্ট থেকে বিরতি নিতে চাই কাঁধের চোটের কারণে। যেহেতু আমি টেস্টে নিশ্চিত না, কয়টা খেলব বা খেলব কি না, সে কারণে আমাকে চুক্তিতে রাখেনি। এটা তো ভালো সিদ্ধান্ত।
প্রশ্ন: ক্যারিয়ারের শুরুতে লাল বলের ক্রিকেটে আপনার বড় স্বপ্ন ছিল বলেই জানি।
তাসকিন: এখনো লাল বল খেলতে ভালো লাগে। তবে শারীরিকভাবে আমি ফিট না। এ সময়ে আমি যেন সাদা বলে পূর্ণ এফোর্ট দিয়ে খেলতে পারি, সে কারণে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
প্রশ্ন: শরীর যতই সায় না দিক, টেস্ট ক্রিকেট থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত কতটা কঠিন ছিল?
তাসকিন: যখন টেস্ট চুক্তিতে নিজের নামটা দেখিনি, তখন খারাপই লেগেছে। গত তিন বছরে টেস্ট চুক্তিতে ছিলাম। আমি এই ফরম্যাট অনেক পছন্দ করি। এটা অনেক চ্যালেঞ্জিং। খারাপ লেগেছে, একই সময়ে ফিটও থাকার চেষ্টা করতে হবে।
প্রশ্ন: মোস্তাফিজের পর লাল বলে আপনার সার্ভিসও পাবে না বাংলাদেশ... (প্রশ্ন শেষ না হতেই)
তাসকিন: সতীর্থ থেকে শুরু করে কোচ—সবাই জানে, আমি যখনই খেলি, শতভাগ দিয়ে খেলার চেষ্টা করি, নিজের সেরাটা দিয়ে খেলার চেষ্টা করি। আমার যে সমস্যাটা আছে, সবাই জানে। এ কারণে বোর্ডও আমার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কোনো কারণ ছাড়া যদি বলতাম, তাহলে তারাও আমার সঙ্গে বসত। তারা জানে, সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেটা বললাম, টেস্ট ক্রিকেট উপভোগ করি। তবে শরীরটার কারণে একটু এই অবস্থা। আল্লাহ যদি কখনো আরও ভালো অনুভব করতে দেন, যদি ফিট হই, (টেস্টে) আবার ফিরতেও পারি।
প্রশ্ন: যে প্রশ্নটা করতে চাইছিলাম, তাসকিন-মোস্তাফিজ এমনকি ইবাদতকে টেস্ট ক্রিকেটে এখনো পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ এ বছর সর্বোচ্চ ১৪টি টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ। বর্তমান পেস আক্রমণ নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
তাসকিন: যারা আছে, এদেরও সামর্থ্য আছে। সম্প্রতি নাহিদ রানাকে দেখলাম। মনে হলো ভালো প্রসপেক্ট। যারা আছে, ওরাও ভালো করবে।
প্রশ্ন: এখন ক্রিকেটে যে ব্যস্ততা; যদি ওয়ার্ক লোড আর ইনজুরি ম্যানেজমেন্টের প্রেক্ষাপট সামনে আনা হয়, যে সবচেয়ে ভালো করে, তার অতিব্যবহার হয়ে থাকে বাংলাদেশ দলে। এতে পেসারদের চোটে পড়ার ঝুঁকি আরও বাড়ে। এ বিষয়ে আপনার ভাবনাটা কী?
তাসকিন: অতিব্যবহার যে হয় না, তা নয়; হয়। কিন্তু আমাদের অপশনও কম। এ কারণে অতিব্যবহার হয়। অপশন বেশি থাকলে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলাত।
প্রশ্ন: টেস্টে না থাকায় এখন কি মনে হয় ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে এখন আপনার সুযোগ বাড়তে পারে?
তাসকিন: যদি ফ্রি থাকি, শরীর ভালো থাকে আর বোর্ড যদি খেলতে দেয়, খেলব। সুযোগ থাকলে কেন নয়? অবশ্যই।
প্রশ্ন: এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পেসারদের বড় চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে? যুক্তরাষ্ট্র তো একেবারে অচেনা কন্ডিশন।
তাসকিন: বিশ্বকাপ নিয়ে আমাদের দল নিয়ে প্রত্যাশা কম। আর অচেনা হলেই আমাদের ভালো। ভালো করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বেশি আশা করে গিয়ে ভারতে ফল খারাপ হয়ে গেছে। আমার মনে হয় এমন অচেনা কন্ডিশনেই আমরা ভালো করতে পারব।
প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০ বছর হয়ে গেল আপনার। কীভাবে মূল্যায়ন করবেন নিজের ১০ বছরের ক্যারিয়ার?
তাসকিন: শুধু ক্রিকেট নয়, জীবন সম্পর্কে অনেক জেনেছি, বুঝেছি। আমার ইন্টারেস্টিং ক্যারিয়ার। বাদ পড়ে ভ্যানিশ হয়ে গিয়েছিলাম, আবার ফিরে এসেছি। আমি মনে করি, গত ১০ বছরের মধ্যে সবশেষ তিন বছর নিজের সেরা সময় পার করেছি। তবু মনে হয় নিজের সেরাটা দেওয়ার এখনো বাকি। এখন আমি আরও অনেক অভিজ্ঞ। আশা করি সামনের কয়েক বছরে আরও ভালো কিছু দিতে পারব।
প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শেষে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
তাসকিন: আমি আরও দুটি বিশ্বকাপ (ওয়ানডে) খেলতে চাই। তবে এটা নির্ভর করছে নিজের ফিটনেসের ওপর। যেখানেই খেলি, একজন ফাস্ট বোলার হিসেবে কিছু মাইলফলক গড়তে চাই।

বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের সবগুলো পর্বই কমবেশি বিতর্কিত হয়েছে। এর মধ্যে পারিশ্রমিকের বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক নিয়ে গত পর্বেও সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। তবে নতুন পর্বের আগে এই ইস্যুতে স্বস্তির আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
৪২ মিনিট আগে
ক্যারিয়ারের শুরুতেই ভবিষ্যত শচীন টেন্ডুলকারের তকমা পান বিরাট কোহলি। ধারাবাহিকভাবে রান করে এই ব্যাটার অনেক আগেই প্রমাণ করেছেন কেন তাঁকে ইতিহাসের সেরাদের একজন মনে করা হয়। ইতিপূর্বে ব্যাটিং মাস্টার শচীনের বেশকিছু রেকর্ড ভেঙেছেন তিনি। এবার সাবেক ব্যাটারের আরও একটি রেকর্ড নিজের দখলে নিলেন কোহলি।
১ ঘণ্টা আগে
চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৩ ঘণ্টা আগে
রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের...
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের সবগুলো পর্বই কমবেশি বিতর্কিত হয়েছে। এর মধ্যে পারিশ্রমিকের বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক নিয়ে গত পর্বেও সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। তবে নতুন পর্বের আগে এই ইস্যুতে স্বস্তির আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
২০২৬ বিপিএল শুরু হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর। তার আগে আজ ক্রিকেটারদের ৫০ শতাংশ পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দিয়েছে রংপুর রাইডার্স। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে আজ বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অনুশীলন করেছে নুরুল হাসান সোহান, লিটন দাস, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদরা। সে সময় স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটারদের হাতে অর্ধেক পারিশ্রমিকের চেক তুলে দেয় রংপুর কর্তৃপক্ষ।
বিপিএলের নিয়ম অনুযায়ী, তিনটি ধাপে ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দিতে হবে অংশগ্রহণকারী ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে। প্রথম ধাপে দিতে হবে চুক্তির ২৫ শতাংশ অর্থ। লিগ পর্বের খেলা শেষ হওয়ার আগের দিন দিতে হবে ৫০ শতাংশ পারিশ্রমিক। বাকি ২৫ শতাংশ অর্থ দিতে হবে টুর্নামেন্ট শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে।
পারিশ্রমিক ইস্যুতে নিয়মের চাইতেও ক্রিকেটারদের বেশি খুশি করল রংপুর। মূলত ক্রিকেটারদের উজ্জীবিত করতেই প্রথম ধাপে ২৫ শতাংশ বেশি পারিশ্রমিক দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।
একনজরে রংপুরের স্কোয়াড: নুরুল হাসান সোহান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোস্তাফিজুর রহমান, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, খাজা নাফে, সুফিয়ান মুকিম, ডেভিড মালান, আকিফ জাভেদ, কাইল মায়ার্স, ফাহিম আশরাফ, খুশদিল শাহ, ইফতিখার আহমেদ, নাহিদ রানা, রাকিবুল হাসান, আলিস আল ইসলাম, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী, ইফতেখার হোসেন ইফতি, আব্দুল হালিম, মেহেদী হাসান সোহাগ, এমিলিও গে, মোহাম্মদ আখলাক।

বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের সবগুলো পর্বই কমবেশি বিতর্কিত হয়েছে। এর মধ্যে পারিশ্রমিকের বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক নিয়ে গত পর্বেও সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। তবে নতুন পর্বের আগে এই ইস্যুতে স্বস্তির আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
২০২৬ বিপিএল শুরু হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর। তার আগে আজ ক্রিকেটারদের ৫০ শতাংশ পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দিয়েছে রংপুর রাইডার্স। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে আজ বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অনুশীলন করেছে নুরুল হাসান সোহান, লিটন দাস, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদরা। সে সময় স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটারদের হাতে অর্ধেক পারিশ্রমিকের চেক তুলে দেয় রংপুর কর্তৃপক্ষ।
বিপিএলের নিয়ম অনুযায়ী, তিনটি ধাপে ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দিতে হবে অংশগ্রহণকারী ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে। প্রথম ধাপে দিতে হবে চুক্তির ২৫ শতাংশ অর্থ। লিগ পর্বের খেলা শেষ হওয়ার আগের দিন দিতে হবে ৫০ শতাংশ পারিশ্রমিক। বাকি ২৫ শতাংশ অর্থ দিতে হবে টুর্নামেন্ট শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে।
পারিশ্রমিক ইস্যুতে নিয়মের চাইতেও ক্রিকেটারদের বেশি খুশি করল রংপুর। মূলত ক্রিকেটারদের উজ্জীবিত করতেই প্রথম ধাপে ২৫ শতাংশ বেশি পারিশ্রমিক দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।
একনজরে রংপুরের স্কোয়াড: নুরুল হাসান সোহান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোস্তাফিজুর রহমান, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, খাজা নাফে, সুফিয়ান মুকিম, ডেভিড মালান, আকিফ জাভেদ, কাইল মায়ার্স, ফাহিম আশরাফ, খুশদিল শাহ, ইফতিখার আহমেদ, নাহিদ রানা, রাকিবুল হাসান, আলিস আল ইসলাম, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী, ইফতেখার হোসেন ইফতি, আব্দুল হালিম, মেহেদী হাসান সোহাগ, এমিলিও গে, মোহাম্মদ আখলাক।

বিপিএলে তাসকিন আহমেদের দল দুর্দান্ত ঢাকা একেবারেই ভালো করতে পারেনি। সবার আগে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে তারা। আগেভাগে বিপিএল শেষ হয়ে যাওয়ায় একটু অবসর মিলেছে তাসকিনের। ঢাকায় ফিরে একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে ব্যস্ত দেখা গেল তাঁকে। গতকাল বনশ্রীতে শুটিংয়ের ফাঁকে তাসকিন কথা বললেন বিপিএল, নিজের টেস্ট ভবিষ্
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ক্যারিয়ারের শুরুতেই ভবিষ্যত শচীন টেন্ডুলকারের তকমা পান বিরাট কোহলি। ধারাবাহিকভাবে রান করে এই ব্যাটার অনেক আগেই প্রমাণ করেছেন কেন তাঁকে ইতিহাসের সেরাদের একজন মনে করা হয়। ইতিপূর্বে ব্যাটিং মাস্টার শচীনের বেশকিছু রেকর্ড ভেঙেছেন তিনি। এবার সাবেক ব্যাটারের আরও একটি রেকর্ড নিজের দখলে নিলেন কোহলি।
১ ঘণ্টা আগে
চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৩ ঘণ্টা আগে
রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের...
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ক্যারিয়ারের শুরুতেই ভবিষ্যত শচীন টেন্ডুলকারের তকমা পান বিরাট কোহলি। ধারাবাহিকভাবে রান করে এই ব্যাটার অনেক আগেই প্রমাণ করেছেন কেন তাঁকে ইতিহাসের সেরাদের একজন মনে করা হয়। ইতিপূর্বে ব্যাটিং মাস্টার শচীনের বেশকিছু রেকর্ড ভেঙেছেন তিনি। এবার সাবেক ব্যাটারের আরও একটি রেকর্ড নিজের দখলে নিলেন কোহলি।
দিল্লির হয়ে অন্ধ্র প্রদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে দীর্ঘ দেড় দশক পর আজ বিজয় হাজারে ট্রফিতে প্রত্যাবর্তন হয়েছে কোহলির। নামের পাশে ১৫৯৯৯ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। এরপর ১ রান নিয়ে ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন কোহলি। নবম ব্যাটার হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন তিনি। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ১৬০০০ রান করতে তাঁর লাগল সবচেয়ে কম ৩৩০ ইনিংস। এতদিন এই রেকর্ডটি ছিল শচীনের দখলে। ৩৯১ ইনিংস ব্যাট করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ১৬০০০ রান করেন এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ১৬ হাজার রান করা বাকি সাতজন হলেন কুমার সাঙ্গাকারা, ভিভ রিচার্ডস, রিকি পন্টিং, গর্ডন গ্রিনিজ, গ্রাহাম গুচ, সনাৎ জয়াসুরিয়া ও গ্রায়েম হিক। ২২২১১ রান নিয়ে সবার ওপরে আছেন গুচ। তালিকার দুইয়ে অবস্থান করছেন হিক। সাবেক ব্যাটার করেছেন ২২,০৫৯ রান। ২১৯৯৯ রান নিয়ে তিন নম্বরে আছেন শচীন। ১৬,১২৮ রান নিয়ে আটে আছেন জয়াসুরিয়া। সাবেক লঙ্কান অধিনায়ককে ছাড়িয়ে যাওয়া কোহলির জন্য কেবল সময়ের ব্যাপার।
২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সার্ভিসেসের বিপক্ষে দিল্লির হয়ে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অভিষেক হয় কোহলির। ১৮৩ রানের ইনিংসটি তাঁর ক্যারিয়ারসেরা। ২০১২ সালের এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে এই ইনিংস খেলেন। ১৬০০০ রান করা ক্রিকেটারদের মধ্যে ৫০ এর ওপর গড় কেবল কোহলির। আগের ৩২৯ ইনিংসে ৫৭.৩৪ গড়ে ব্যাটিং করেছেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে থাকা শচীনের ব্যাটিং গড় ৪৫.৫৪।

ক্যারিয়ারের শুরুতেই ভবিষ্যত শচীন টেন্ডুলকারের তকমা পান বিরাট কোহলি। ধারাবাহিকভাবে রান করে এই ব্যাটার অনেক আগেই প্রমাণ করেছেন কেন তাঁকে ইতিহাসের সেরাদের একজন মনে করা হয়। ইতিপূর্বে ব্যাটিং মাস্টার শচীনের বেশকিছু রেকর্ড ভেঙেছেন তিনি। এবার সাবেক ব্যাটারের আরও একটি রেকর্ড নিজের দখলে নিলেন কোহলি।
দিল্লির হয়ে অন্ধ্র প্রদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে দীর্ঘ দেড় দশক পর আজ বিজয় হাজারে ট্রফিতে প্রত্যাবর্তন হয়েছে কোহলির। নামের পাশে ১৫৯৯৯ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। এরপর ১ রান নিয়ে ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন কোহলি। নবম ব্যাটার হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন তিনি। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ১৬০০০ রান করতে তাঁর লাগল সবচেয়ে কম ৩৩০ ইনিংস। এতদিন এই রেকর্ডটি ছিল শচীনের দখলে। ৩৯১ ইনিংস ব্যাট করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ১৬০০০ রান করেন এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ১৬ হাজার রান করা বাকি সাতজন হলেন কুমার সাঙ্গাকারা, ভিভ রিচার্ডস, রিকি পন্টিং, গর্ডন গ্রিনিজ, গ্রাহাম গুচ, সনাৎ জয়াসুরিয়া ও গ্রায়েম হিক। ২২২১১ রান নিয়ে সবার ওপরে আছেন গুচ। তালিকার দুইয়ে অবস্থান করছেন হিক। সাবেক ব্যাটার করেছেন ২২,০৫৯ রান। ২১৯৯৯ রান নিয়ে তিন নম্বরে আছেন শচীন। ১৬,১২৮ রান নিয়ে আটে আছেন জয়াসুরিয়া। সাবেক লঙ্কান অধিনায়ককে ছাড়িয়ে যাওয়া কোহলির জন্য কেবল সময়ের ব্যাপার।
২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সার্ভিসেসের বিপক্ষে দিল্লির হয়ে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অভিষেক হয় কোহলির। ১৮৩ রানের ইনিংসটি তাঁর ক্যারিয়ারসেরা। ২০১২ সালের এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে এই ইনিংস খেলেন। ১৬০০০ রান করা ক্রিকেটারদের মধ্যে ৫০ এর ওপর গড় কেবল কোহলির। আগের ৩২৯ ইনিংসে ৫৭.৩৪ গড়ে ব্যাটিং করেছেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে থাকা শচীনের ব্যাটিং গড় ৪৫.৫৪।

বিপিএলে তাসকিন আহমেদের দল দুর্দান্ত ঢাকা একেবারেই ভালো করতে পারেনি। সবার আগে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে তারা। আগেভাগে বিপিএল শেষ হয়ে যাওয়ায় একটু অবসর মিলেছে তাসকিনের। ঢাকায় ফিরে একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে ব্যস্ত দেখা গেল তাঁকে। গতকাল বনশ্রীতে শুটিংয়ের ফাঁকে তাসকিন কথা বললেন বিপিএল, নিজের টেস্ট ভবিষ্
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের সবগুলো পর্বই কমবেশি বিতর্কিত হয়েছে। এর মধ্যে পারিশ্রমিকের বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক নিয়ে গত পর্বেও সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। তবে নতুন পর্বের আগে এই ইস্যুতে স্বস্তির আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
৪২ মিনিট আগে
চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৩ ঘণ্টা আগে
রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের...
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ছেলেদের সাপ্তাহিক র্যাঙ্কিং আজ হালনাগাদ করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। হালনাগাদের পর চার ধাপ এগিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন দ্বিতীয় অবস্থানে কামিন্স। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৮৪৯। ৮৭৯ রেটিং নিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন বুমরা। কামিন্স লাফ দেওয়ায় পেছনে পড়েছেন মিচেল স্টার্ক। এক ধাপ পিছিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনে স্টার্ক। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি পেসারের রেটিং পয়েন্ট ৮৪৫। ২২ উইকেট নিয়ে এবারের অ্যাশেজে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। দুইবার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি পেসার।
অ্যাশেজে তিন ম্যাচের তিনটিতে দাপুটে জয়ে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদেরও অনেক উন্নতি হয়েছে। চার ধাপ এগিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনে ট্রাভিস হেড। সমান ৮১৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে যৌথভাবে তিন নম্বরে অবস্থান করছেন স্টিভ স্মিথ ও হেড। এবারের অ্যাশেজে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩৭৯ রান করেছেন হেড। দুটি ফিফটির দুটিকেই সেঞ্চুরিতে পরিণত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। গড় ও স্ট্রাইকরেট ৬৩.১৭ ও ৮৮.১৩। ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে রেকর্ড বই তছনছ করে দিয়েছেন। কম যান না স্মিথও। ২ টেস্টে ৫১.৫০ গড়ে করেছেন ১০৩ রান। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান সিরিজে করেছেন এক ফিফটি।
৮৮৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন জো রুট। চলমান অ্যাশেজে ২১৯ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় তিনে এখন রুট। ব্রিসবেনে গোলাপি বলের টেস্টে ১৩৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে এটা তাঁর প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। এবারের অ্যাশেজে ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা লাগাতার ব্যর্থ হলেও রুটই নিয়মিত রান করছেন। ৮২২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে বরাবরের মতোই দুইয়ে নিউজিল্যান্ডের কেইন উইলিয়ামসন।
হেডের চেয়ে বড় লাফ দিয়েছেন তাঁর সতীর্থ অ্যালেক্স ক্যারি। ছয় ধাপ এগিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৯ নম্বরে উঠে এসেছেন ক্যারি। অ্যাডিলেড টেস্টের প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৬ ও ৭২ রানের দুটি ইনিংস খেলেছেন। ১০৬ রানের ইনিংস খেলে টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। হেড এগোনোয় এক ধাপ করে পিছিয়েছেন হ্যারি ব্রুক, কামিন্দু মেন্ডিস ও টেম্বা বাভুমা। টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন পাঁচ, ছয় ও সাত নম্বরে অবস্থান করছেন ব্রুক, কামিন্দু ও বাভুমা। ক্যারি এগোনোয় পিছিয়েছেন সৌদ শাকিল। এক ধাপ পিছিয়ে এখন টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে দশ নম্বরে শাকিল।
টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ পিছিয়ে পাঁচ নম্বরে ম্যাট হেনরি। মার্কো ইয়ানসেন এক ধাপ পিছিয়ে ছয় নম্বরে। হেনরি ও ইয়ানসেনের রেটিং পয়েন্ট ৮৩৬ ও ৮২৫। টেস্টে শীর্ষস্থান ধরে রাখা বুমরা টি-টোয়েন্টিতে ১০ ধাপ এগিয়েছেন। টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনি ১৮ নম্বরে। সমান ৬২২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বুমরার সঙ্গে যৌথভাবে ১৮ নম্বরে শ্রীলঙ্কার মাহিশ তিকশানা। টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১২ পর্যন্ত অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ৮০৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে সেরা বোলার বরুণ চক্রবর্তী। কদিন আগে শেষ হওয়া ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টি-টোয়েন্টি সিরিজে সর্বোচ্চ ১০ উইকেট নিয়েছেন বরুণ। বুমরা নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুই ও তিনে থাকা জ্যাকব ডাফি ও রশিদ খানের রেটিং পয়েন্ট ৬৯৯ ও ৬৯৪।

চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ছেলেদের সাপ্তাহিক র্যাঙ্কিং আজ হালনাগাদ করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। হালনাগাদের পর চার ধাপ এগিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন দ্বিতীয় অবস্থানে কামিন্স। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৮৪৯। ৮৭৯ রেটিং নিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন বুমরা। কামিন্স লাফ দেওয়ায় পেছনে পড়েছেন মিচেল স্টার্ক। এক ধাপ পিছিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনে স্টার্ক। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি পেসারের রেটিং পয়েন্ট ৮৪৫। ২২ উইকেট নিয়ে এবারের অ্যাশেজে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। দুইবার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি পেসার।
অ্যাশেজে তিন ম্যাচের তিনটিতে দাপুটে জয়ে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদেরও অনেক উন্নতি হয়েছে। চার ধাপ এগিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনে ট্রাভিস হেড। সমান ৮১৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে যৌথভাবে তিন নম্বরে অবস্থান করছেন স্টিভ স্মিথ ও হেড। এবারের অ্যাশেজে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩৭৯ রান করেছেন হেড। দুটি ফিফটির দুটিকেই সেঞ্চুরিতে পরিণত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। গড় ও স্ট্রাইকরেট ৬৩.১৭ ও ৮৮.১৩। ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে রেকর্ড বই তছনছ করে দিয়েছেন। কম যান না স্মিথও। ২ টেস্টে ৫১.৫০ গড়ে করেছেন ১০৩ রান। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান সিরিজে করেছেন এক ফিফটি।
৮৮৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন জো রুট। চলমান অ্যাশেজে ২১৯ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় তিনে এখন রুট। ব্রিসবেনে গোলাপি বলের টেস্টে ১৩৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে এটা তাঁর প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। এবারের অ্যাশেজে ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা লাগাতার ব্যর্থ হলেও রুটই নিয়মিত রান করছেন। ৮২২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে বরাবরের মতোই দুইয়ে নিউজিল্যান্ডের কেইন উইলিয়ামসন।
হেডের চেয়ে বড় লাফ দিয়েছেন তাঁর সতীর্থ অ্যালেক্স ক্যারি। ছয় ধাপ এগিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৯ নম্বরে উঠে এসেছেন ক্যারি। অ্যাডিলেড টেস্টের প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৬ ও ৭২ রানের দুটি ইনিংস খেলেছেন। ১০৬ রানের ইনিংস খেলে টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। হেড এগোনোয় এক ধাপ করে পিছিয়েছেন হ্যারি ব্রুক, কামিন্দু মেন্ডিস ও টেম্বা বাভুমা। টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন পাঁচ, ছয় ও সাত নম্বরে অবস্থান করছেন ব্রুক, কামিন্দু ও বাভুমা। ক্যারি এগোনোয় পিছিয়েছেন সৌদ শাকিল। এক ধাপ পিছিয়ে এখন টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে দশ নম্বরে শাকিল।
টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ পিছিয়ে পাঁচ নম্বরে ম্যাট হেনরি। মার্কো ইয়ানসেন এক ধাপ পিছিয়ে ছয় নম্বরে। হেনরি ও ইয়ানসেনের রেটিং পয়েন্ট ৮৩৬ ও ৮২৫। টেস্টে শীর্ষস্থান ধরে রাখা বুমরা টি-টোয়েন্টিতে ১০ ধাপ এগিয়েছেন। টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনি ১৮ নম্বরে। সমান ৬২২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বুমরার সঙ্গে যৌথভাবে ১৮ নম্বরে শ্রীলঙ্কার মাহিশ তিকশানা। টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১২ পর্যন্ত অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ৮০৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে সেরা বোলার বরুণ চক্রবর্তী। কদিন আগে শেষ হওয়া ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টি-টোয়েন্টি সিরিজে সর্বোচ্চ ১০ উইকেট নিয়েছেন বরুণ। বুমরা নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুই ও তিনে থাকা জ্যাকব ডাফি ও রশিদ খানের রেটিং পয়েন্ট ৬৯৯ ও ৬৯৪।

বিপিএলে তাসকিন আহমেদের দল দুর্দান্ত ঢাকা একেবারেই ভালো করতে পারেনি। সবার আগে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে তারা। আগেভাগে বিপিএল শেষ হয়ে যাওয়ায় একটু অবসর মিলেছে তাসকিনের। ঢাকায় ফিরে একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে ব্যস্ত দেখা গেল তাঁকে। গতকাল বনশ্রীতে শুটিংয়ের ফাঁকে তাসকিন কথা বললেন বিপিএল, নিজের টেস্ট ভবিষ্
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের সবগুলো পর্বই কমবেশি বিতর্কিত হয়েছে। এর মধ্যে পারিশ্রমিকের বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক নিয়ে গত পর্বেও সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। তবে নতুন পর্বের আগে এই ইস্যুতে স্বস্তির আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
৪২ মিনিট আগে
ক্যারিয়ারের শুরুতেই ভবিষ্যত শচীন টেন্ডুলকারের তকমা পান বিরাট কোহলি। ধারাবাহিকভাবে রান করে এই ব্যাটার অনেক আগেই প্রমাণ করেছেন কেন তাঁকে ইতিহাসের সেরাদের একজন মনে করা হয়। ইতিপূর্বে ব্যাটিং মাস্টার শচীনের বেশকিছু রেকর্ড ভেঙেছেন তিনি। এবার সাবেক ব্যাটারের আরও একটি রেকর্ড নিজের দখলে নিলেন কোহলি।
১ ঘণ্টা আগে
রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের...
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের অধিনায়ক সাকিবুল গনি।
বিজয় হাজারে ট্রফির প্লেট লিগ ম্যাচে আজ বিহার খেলছে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে। সূর্যবংশী, সাকিব দুজনেই খেলছেন বিহারের হয়ে। রাঁচিতে আজ সকালে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেন সূর্যবংশী। সূর্যবংশীরটাকে যদি ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়, সাকিবেরটা টর্নেডো, সুনামি বললেও ভুল কিছু হবে না। ৩২ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন বিহার অধিনায়ক সাকিব। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সেটা ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্রুততম সেঞ্চুরি। সূর্যবংশী, সাকিবের তাণ্ডবে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে বিহার ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৫৭৪ রান করেছে। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেট ইতিহাসে এটা দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। এর আগে এই কীর্তিটা ছিল তামিলনাড়ুর। বিজয় হাজারে ট্রফির ২০২২-২৩ মৌসুমে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে ২ উইকেটে ৫০৬ রান করেছিল।
অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে আজ বিহারের তিন ক্রিকেটার সেঞ্চুরি করেছেন। ৮৪ বলে ১৬ চার ও ১৫ ছক্কায় সূর্যবংশী করেন ১৯০ রান। ১৪ বছর ২৭২ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি এখন ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটারের। দলের অধিনায়ক, উইকেটরক্ষকের ব্যাট থেকেও এসেছে ঝোড়ো সেঞ্চুরি। ৪০ বলে ১০ চার ও ১২ ছক্কায় সাকিব ১২৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। উইকেটরক্ষক ব্যাটার আয়ুশ লোকারুকা করেছেন ১১৬ রান। ৫৬ বলের ইনিংসে ১১ চার ও ৮ ছক্কা মেরেছেন। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪৯৮ রানের দলীয় ইনিংসের রেকর্ড টা ইংল্যান্ডের। ২০২২ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৫০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৯৮ রান করেছিল ইংল্যান্ড। ওয়ানডে ইতিহাসে এটা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস।
৮৪ বলে ১৯০ রানের ইনিংস খেলার পথে সূর্যবংশী পেছনে ফেলেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্সকে। ৫৪ বলে ১৫০ রান করে লিস্ট ‘এ’ ইতিহাসের দ্রুততম ১৫০ রানের রেকর্ড গড়লেন সূর্যবংশী। এই রেকর্ডটা ১০ বছর অক্ষত রাখতে পেরেছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সিডনিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬৪ বলে ১৫০ রান করেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ব্যাটার। সেবার তিনি ৬৬ বলে ১৭ চার ও ৮ ছক্কায় ১৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন জেক ফ্রেজার ম্যাগার্ক। ২০২৩ সালে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে তাসমানিয়ার বিপক্ষে ২৯ বলে এই কীর্তি গড়েছিলেন। এখানে ডি ভিলিয়ার্সের আরেক রেকর্ড পেছনে পড়ে গেছে। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩১ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন তিনি। ৩২ বলে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে তৃতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড সাকিবুল গনির। ৩৩ ও ৩৫ বলে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে চতুর্থ ও পঞ্চম দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড ইশান কিশান ও আনমোলপ্রীত সিংয়ের। ২০২৪ বিজয় হাজারে ট্রফিতে আনমোলপ্রীত পাঞ্জাবের হয়ে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে করেছিলেন। ২০২৫ বিজয় হাজারে ট্রফিতে ইশান ঝাড়খন্ডের হয়ে কর্ণাটকের বিপক্ষে করেছেন।
৩৬ বলে সেঞ্চুরিতে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডে যৌথভাবে ষষ্ঠ সূর্যবংশী, কোরি অ্যান্ডারসন ও গ্রাহাম রোজ। ২০১৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডেতে ৩৪ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের কোরি অ্যান্ডারসন। এর আগে ১৯৯০ সালে ন্যাশনাল ওয়েস্ট মিনিস্টার ব্যাংক ট্রফিতে সমারসেটের হয়ে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন গ্রাহাম রোজ। ৩৫ বছর আগে সেই ম্যাচে রোজের প্রতিপক্ষ ছিল ডেভন।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ তিন দলীয় ইনিংস
স্কোর দল প্রতিপক্ষ সাল
৫৭৪/৬ বিহার অরুণাচল প্রদেশ ২০২৫
৫০৬/২ তামিলনাড়ু অরুণাচল প্রদেশ ২০২২
৪৯৮/৪ ইংল্যান্ড নেদারল্যান্ডস ২০২২

রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের অধিনায়ক সাকিবুল গনি।
বিজয় হাজারে ট্রফির প্লেট লিগ ম্যাচে আজ বিহার খেলছে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে। সূর্যবংশী, সাকিব দুজনেই খেলছেন বিহারের হয়ে। রাঁচিতে আজ সকালে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেন সূর্যবংশী। সূর্যবংশীরটাকে যদি ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়, সাকিবেরটা টর্নেডো, সুনামি বললেও ভুল কিছু হবে না। ৩২ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন বিহার অধিনায়ক সাকিব। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সেটা ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্রুততম সেঞ্চুরি। সূর্যবংশী, সাকিবের তাণ্ডবে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে বিহার ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৫৭৪ রান করেছে। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেট ইতিহাসে এটা দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। এর আগে এই কীর্তিটা ছিল তামিলনাড়ুর। বিজয় হাজারে ট্রফির ২০২২-২৩ মৌসুমে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে ২ উইকেটে ৫০৬ রান করেছিল।
অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে আজ বিহারের তিন ক্রিকেটার সেঞ্চুরি করেছেন। ৮৪ বলে ১৬ চার ও ১৫ ছক্কায় সূর্যবংশী করেন ১৯০ রান। ১৪ বছর ২৭২ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি এখন ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটারের। দলের অধিনায়ক, উইকেটরক্ষকের ব্যাট থেকেও এসেছে ঝোড়ো সেঞ্চুরি। ৪০ বলে ১০ চার ও ১২ ছক্কায় সাকিব ১২৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। উইকেটরক্ষক ব্যাটার আয়ুশ লোকারুকা করেছেন ১১৬ রান। ৫৬ বলের ইনিংসে ১১ চার ও ৮ ছক্কা মেরেছেন। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪৯৮ রানের দলীয় ইনিংসের রেকর্ড টা ইংল্যান্ডের। ২০২২ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৫০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৯৮ রান করেছিল ইংল্যান্ড। ওয়ানডে ইতিহাসে এটা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস।
৮৪ বলে ১৯০ রানের ইনিংস খেলার পথে সূর্যবংশী পেছনে ফেলেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্সকে। ৫৪ বলে ১৫০ রান করে লিস্ট ‘এ’ ইতিহাসের দ্রুততম ১৫০ রানের রেকর্ড গড়লেন সূর্যবংশী। এই রেকর্ডটা ১০ বছর অক্ষত রাখতে পেরেছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সিডনিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬৪ বলে ১৫০ রান করেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ব্যাটার। সেবার তিনি ৬৬ বলে ১৭ চার ও ৮ ছক্কায় ১৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন জেক ফ্রেজার ম্যাগার্ক। ২০২৩ সালে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে তাসমানিয়ার বিপক্ষে ২৯ বলে এই কীর্তি গড়েছিলেন। এখানে ডি ভিলিয়ার্সের আরেক রেকর্ড পেছনে পড়ে গেছে। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩১ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন তিনি। ৩২ বলে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে তৃতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড সাকিবুল গনির। ৩৩ ও ৩৫ বলে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে চতুর্থ ও পঞ্চম দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড ইশান কিশান ও আনমোলপ্রীত সিংয়ের। ২০২৪ বিজয় হাজারে ট্রফিতে আনমোলপ্রীত পাঞ্জাবের হয়ে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে করেছিলেন। ২০২৫ বিজয় হাজারে ট্রফিতে ইশান ঝাড়খন্ডের হয়ে কর্ণাটকের বিপক্ষে করেছেন।
৩৬ বলে সেঞ্চুরিতে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডে যৌথভাবে ষষ্ঠ সূর্যবংশী, কোরি অ্যান্ডারসন ও গ্রাহাম রোজ। ২০১৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডেতে ৩৪ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের কোরি অ্যান্ডারসন। এর আগে ১৯৯০ সালে ন্যাশনাল ওয়েস্ট মিনিস্টার ব্যাংক ট্রফিতে সমারসেটের হয়ে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন গ্রাহাম রোজ। ৩৫ বছর আগে সেই ম্যাচে রোজের প্রতিপক্ষ ছিল ডেভন।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ তিন দলীয় ইনিংস
স্কোর দল প্রতিপক্ষ সাল
৫৭৪/৬ বিহার অরুণাচল প্রদেশ ২০২৫
৫০৬/২ তামিলনাড়ু অরুণাচল প্রদেশ ২০২২
৪৯৮/৪ ইংল্যান্ড নেদারল্যান্ডস ২০২২

বিপিএলে তাসকিন আহমেদের দল দুর্দান্ত ঢাকা একেবারেই ভালো করতে পারেনি। সবার আগে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে তারা। আগেভাগে বিপিএল শেষ হয়ে যাওয়ায় একটু অবসর মিলেছে তাসকিনের। ঢাকায় ফিরে একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে ব্যস্ত দেখা গেল তাঁকে। গতকাল বনশ্রীতে শুটিংয়ের ফাঁকে তাসকিন কথা বললেন বিপিএল, নিজের টেস্ট ভবিষ্
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের সবগুলো পর্বই কমবেশি বিতর্কিত হয়েছে। এর মধ্যে পারিশ্রমিকের বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক নিয়ে গত পর্বেও সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। তবে নতুন পর্বের আগে এই ইস্যুতে স্বস্তির আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
৪২ মিনিট আগে
ক্যারিয়ারের শুরুতেই ভবিষ্যত শচীন টেন্ডুলকারের তকমা পান বিরাট কোহলি। ধারাবাহিকভাবে রান করে এই ব্যাটার অনেক আগেই প্রমাণ করেছেন কেন তাঁকে ইতিহাসের সেরাদের একজন মনে করা হয়। ইতিপূর্বে ব্যাটিং মাস্টার শচীনের বেশকিছু রেকর্ড ভেঙেছেন তিনি। এবার সাবেক ব্যাটারের আরও একটি রেকর্ড নিজের দখলে নিলেন কোহলি।
১ ঘণ্টা আগে
চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৩ ঘণ্টা আগে