ক্রীড়া ডেস্ক

রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
আর তাতেই উত্তেজনাপূর্ণ সমাপ্তির দিকে এগিয়েছে ইংল্যান্ড-ভারতের প্রথম টেস্ট। রোমাঞ্চের রেণু ছড়িয়ে শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ড জিতেছে ৫ উইকেটে। হেডিংলি টেস্টের প্রথম চার দিনই জয়ের সম্ভাবনায় ইংল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে থেকেছে ভারত। কিন্তু শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ ক্রিকেটের কাছে আর পেরে ওঠেনি ভারত। কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালামের মস্তিষ্কপ্রসূত বাজবল ক্রিকেট খেলা শুরুর পর এটি ইংল্যান্ডের স্মরণীয় এক জয়। অবশ্য ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে এটাই জয়ের রেকর্ড নয় ইংল্যান্ডের। এর আগে ২০২২ সালে বার্মিংহামে চতুর্থ ইনিংসে ৩৭৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জিতেছিল বাজবল ব্র্যান্ডের ক্রিকেট খেলা ইংল্যান্ড।
হেডিংলিতেও এটি সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড নয়। এর আগে এই ভেন্যুতে ৪০৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল অস্ট্রেলিয়ার। ১৯৮৪ সালে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের হার না মানা ১৭৩ এবং আর্থার মরিসের ১৮২ রানের ইনিংসের সুবাদে ৩ উইকেট খুইয়েই জিতে গিয়েছিল।
ইংল্যান্ডের দুর্দান্ত এই জয়ের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার জ্যাক ক্রলি ও বেন ডাকেট। ওপেনিং জুটিতে ১৮৮ রানের জুটি গড়েছিলেন তাঁরা। ফিফটি ছুঁয়ে ক্রলি ৬৫ রান করে আউট হয়ে গেলেও দেখেশুনে খেলতে থাকেন ডাকেট। ভারতীয় বোলারদের হতাশা বাড়িয়ে একসময় রানের তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলেন। দলীয় ২৫৩ রানে তিনি যখন আউট হলেন, তখন তাঁর নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ১৪৯ রান। ১৭০ বলে খেলা তাঁর এই ইনিংসে আছে ২১টি চার ও ১টি ছয়। ১৫ বছরের বেশি সময় পর টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে ইংল্যান্ডের হয়ে এটি প্রথম সেঞ্চুরি।
সেঞ্চুরির ঠিক আগে অবশ্য একবার ‘জীবন’ পেয়েছিলেন ডাকেট। মোহাম্মদ সিরাজকে পুল শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। বাউন্ডারি লাইন থেকে দৌড়ে এসে হাতের নাগালের মধ্যে পেয়েও বল তালুবন্দী করতে পারেননি জয়সওয়াল।
ডাকেটের আউট হওয়ার পররে বলেই রানের খাতা না খুলে আউট হয়ে যান হ্যারি ব্রুকও। পরপর দুই বলে দুই উইকেট নিয়ে বোলার শার্দুল ঠাকুর উজ্জীবিত করেছিলেন ভারত শিবিরকে। কিন্তু অনেক বিপদেই ব্যাট হাতে ইংল্যান্ডের ত্রাতা হয়ে ওঠা জো রুট এক প্রান্ত আগলে রেখে দেখেশুনে খেলতে থাকেন। তাঁকে প্রথম সাহচর্য দেন অধিনায়ক বেন স্টোকস (৩৩) ও পরে জেমি স্মিথ। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে রুট-স্মিথের ৮৮ বলে ৭১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে জয় সুনিশ্চিত করে ইংল্যান্ড। ফিফটি ছুঁয়ে রুট অপরাজিত থাকেন ৫৩ রানে। জেমি স্মিথ করেন ৪৪*। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন দুই পেসার শার্দুল ঠাকুর ও প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা। বাকি উইকেটটি বরীন্দ্র জাদেজার।
ইংল্যান্ডের এই জয়ে ভারতীয় দলের সব সদস্যই হতাশ হয়েছেন। তবে একটু বেশিই বোধ হয় জিম্বাবুয়ের অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারের পর ইতিহাসের দ্বিতীয় উইকেটরক্ষক-ব্যাটার হিসেবে একই টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরির কীর্তি গড়া ঋষভ পন্ত। এই কীর্তি গড়ে দলকে তো জেতাতে পারেননি, উল্টো ম্যাচে আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে তিরস্কৃত হয়েছেন। পেয়েছেন একটি ডিমেরিট পয়েন্টও।

রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
আর তাতেই উত্তেজনাপূর্ণ সমাপ্তির দিকে এগিয়েছে ইংল্যান্ড-ভারতের প্রথম টেস্ট। রোমাঞ্চের রেণু ছড়িয়ে শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ড জিতেছে ৫ উইকেটে। হেডিংলি টেস্টের প্রথম চার দিনই জয়ের সম্ভাবনায় ইংল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে থেকেছে ভারত। কিন্তু শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ ক্রিকেটের কাছে আর পেরে ওঠেনি ভারত। কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালামের মস্তিষ্কপ্রসূত বাজবল ক্রিকেট খেলা শুরুর পর এটি ইংল্যান্ডের স্মরণীয় এক জয়। অবশ্য ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে এটাই জয়ের রেকর্ড নয় ইংল্যান্ডের। এর আগে ২০২২ সালে বার্মিংহামে চতুর্থ ইনিংসে ৩৭৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জিতেছিল বাজবল ব্র্যান্ডের ক্রিকেট খেলা ইংল্যান্ড।
হেডিংলিতেও এটি সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড নয়। এর আগে এই ভেন্যুতে ৪০৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল অস্ট্রেলিয়ার। ১৯৮৪ সালে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের হার না মানা ১৭৩ এবং আর্থার মরিসের ১৮২ রানের ইনিংসের সুবাদে ৩ উইকেট খুইয়েই জিতে গিয়েছিল।
ইংল্যান্ডের দুর্দান্ত এই জয়ের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার জ্যাক ক্রলি ও বেন ডাকেট। ওপেনিং জুটিতে ১৮৮ রানের জুটি গড়েছিলেন তাঁরা। ফিফটি ছুঁয়ে ক্রলি ৬৫ রান করে আউট হয়ে গেলেও দেখেশুনে খেলতে থাকেন ডাকেট। ভারতীয় বোলারদের হতাশা বাড়িয়ে একসময় রানের তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলেন। দলীয় ২৫৩ রানে তিনি যখন আউট হলেন, তখন তাঁর নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ১৪৯ রান। ১৭০ বলে খেলা তাঁর এই ইনিংসে আছে ২১টি চার ও ১টি ছয়। ১৫ বছরের বেশি সময় পর টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে ইংল্যান্ডের হয়ে এটি প্রথম সেঞ্চুরি।
সেঞ্চুরির ঠিক আগে অবশ্য একবার ‘জীবন’ পেয়েছিলেন ডাকেট। মোহাম্মদ সিরাজকে পুল শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। বাউন্ডারি লাইন থেকে দৌড়ে এসে হাতের নাগালের মধ্যে পেয়েও বল তালুবন্দী করতে পারেননি জয়সওয়াল।
ডাকেটের আউট হওয়ার পররে বলেই রানের খাতা না খুলে আউট হয়ে যান হ্যারি ব্রুকও। পরপর দুই বলে দুই উইকেট নিয়ে বোলার শার্দুল ঠাকুর উজ্জীবিত করেছিলেন ভারত শিবিরকে। কিন্তু অনেক বিপদেই ব্যাট হাতে ইংল্যান্ডের ত্রাতা হয়ে ওঠা জো রুট এক প্রান্ত আগলে রেখে দেখেশুনে খেলতে থাকেন। তাঁকে প্রথম সাহচর্য দেন অধিনায়ক বেন স্টোকস (৩৩) ও পরে জেমি স্মিথ। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে রুট-স্মিথের ৮৮ বলে ৭১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে জয় সুনিশ্চিত করে ইংল্যান্ড। ফিফটি ছুঁয়ে রুট অপরাজিত থাকেন ৫৩ রানে। জেমি স্মিথ করেন ৪৪*। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন দুই পেসার শার্দুল ঠাকুর ও প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা। বাকি উইকেটটি বরীন্দ্র জাদেজার।
ইংল্যান্ডের এই জয়ে ভারতীয় দলের সব সদস্যই হতাশ হয়েছেন। তবে একটু বেশিই বোধ হয় জিম্বাবুয়ের অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারের পর ইতিহাসের দ্বিতীয় উইকেটরক্ষক-ব্যাটার হিসেবে একই টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরির কীর্তি গড়া ঋষভ পন্ত। এই কীর্তি গড়ে দলকে তো জেতাতে পারেননি, উল্টো ম্যাচে আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে তিরস্কৃত হয়েছেন। পেয়েছেন একটি ডিমেরিট পয়েন্টও।

পুলিশের কাছে হারের বেদনা ভুলে বসুন্ধরা কিংসের শুরুটা ছিল দারুণ। ১৬ মিনিটের ব্যবধানে এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে। ম্যাচের তখনো অনেকটা পথ বাকি। আবাহনী লিমিটেডও তাই হাল ছাড়েনি। সমতা ফিরিয়ে জয়েরও খুব কাছাকাছি ছিল তারা। কিন্তু নায়ক হতে গিয়ে বরং খলনায়কই হয়ে গেলেন সুলেমান দিয়াবাতে। তাঁর পেনাল্টি মিসে ২-২ গোলের
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে
একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের কাছে হারের বেদনা ভুলে বসুন্ধরা কিংসের শুরুটা ছিল দারুণ। ১৬ মিনিটের ব্যবধানে এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে। ম্যাচের তখনো অনেকটা পথ বাকি। আবাহনী লিমিটেডও তাই হাল ছাড়েনি। সমতা ফিরিয়ে জয়েরও খুব কাছাকাছি ছিল তারা। কিন্তু নায়ক হতে গিয়ে বরং খলনায়কই হয়ে গেলেন সুলেমান দিয়াবাতে। তাঁর পেনাল্টি মিসে ২-২ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে আবাহনী।
বাংলাদেশ ফুটবল লিগে আজ চার ম্যাচের তিনটিরই পরিণতি হয়েছে ড্র। কিংস অ্যারেনায় এগিয়ে যেতে ৫ মিনিট সময় লাগে কিংসের। মাঝমাঠে ইয়াসিন খানের ভুল পাস চলে যায় দোরিয়েলতন গোমেসের কাছে। ব্রাজিলিয়ান এই ফরোয়ার্ডের দেওয়া থ্রু পাস কাজে লাগিয়ে জাল কাঁপান রাকিব হোসেন।
১৬ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এমানুয়েল সানডে। এবারও গোলের জোগানদাতা দোরিয়েলতন। তাঁর কাছ থেকে ফাঁকায় পাওয়া বল জালে পাঠাতে কোনো অসুবিধা হয়নি সানডের। জোড়া ধাক্কার পর গা ঝারা দিয়ে ওঠে আবাহনী। ১৯ মিনিটে বক্সের ভেতর মিরাজুল ইসলাম ফাউলের শিকার হলে পেনাল্টি পায় তারা। সফল স্পট কিকে লক্ষ্যভেদ করেন দিয়াবাতে।
বিরতির পর সমতায় আসে আকাশি-নীলরা। ৫০ মিনিটে মোরসালিনের সঙ্গে ওয়ান টু করে দিয়াবাতে পান দ্বিতীয় গোলের দেখা। মালির এই স্ট্রাইকের হ্যাটট্রিকের কাছেও ছিলেন। ৭০ মিনিটে আবারও পেনাল্টি পায় আবাহনী। কিংসের ডিফেন্ডার এমানুয়েল টনি অদ্ভুত এক ভুল করে বসেন। অফসাইড ভেবে বক্সের মধ্যেই বল হাত দিয়ে ধরে ফেলেন! পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। কিন্তু দিয়াবাতের শট এবার ফিরিয়ে দেন কিংস গোলরক্ষক আনিসুর রহমান। তাতে এগিয়ে যাওয়া হয়নি আবাহনীর।
ফলে ৮ ম্যাচে ১৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষেই রয়েছে কিংস। ১০ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে আবাহনী। কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করেছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। এনিয়ে টানা ৩ ম্যাচ জয়হীন থাকল তারা। ২৪ মিনিটে সলোমোন কিংয়ের পাস থেকে রহমতগঞ্জ এগিয়ে যায় অভিষেক লিম্বুর গোলে। বিরতির পর মোহামেডানকে সমতায় ফেরান স্যামুয়েল বোয়াটেং। ৯ পয়েন্ট নিয়ে সাদা কালোরা আছে ছয়ে। ১৪ পয়েন্ট নিয়ে তিনে রহমতগঞ্জ।
গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে পিডব্লিউডি স্পোর্টস ক্লাবকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব। ২০ মিনিটে পেনাল্টি থেকে তাদের এগিয়ে দেন বেন ইব্রাহিম। ৪৫ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন আরিয়ান হোসেন। বিরতির পর উত্তাপ ছড়ায় ম্যাচে। ৫০ মিনিটে লাল কার্ড দেখেন ফকিরেরপুলের শিহাব মিয়া। ৮০ পেনাল্টি থেকে মিনহাজুল স্বাধীন ব্যবধান কমালেও পিডব্লিউডির হার এড়াতে পারেননি।
মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ১-১ গোলে ড্র করেছে ব্রাদার্স ইউনিয়ন ও ফর্টিস এফসি। ২১ মিনিটে মোলতাজিম আলম হিমেলের গোলে এগিয়ে যায় ব্রাদার্স। বিরতির পর ৬৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ফর্টিসকে সমতায় ফেরান পা ওমর বাবু।১৫ পয়েন্ট কিংসের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে ফর্টিস।

পুলিশের কাছে হারের বেদনা ভুলে বসুন্ধরা কিংসের শুরুটা ছিল দারুণ। ১৬ মিনিটের ব্যবধানে এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে। ম্যাচের তখনো অনেকটা পথ বাকি। আবাহনী লিমিটেডও তাই হাল ছাড়েনি। সমতা ফিরিয়ে জয়েরও খুব কাছাকাছি ছিল তারা। কিন্তু নায়ক হতে গিয়ে বরং খলনায়কই হয়ে গেলেন সুলেমান দিয়াবাতে। তাঁর পেনাল্টি মিসে ২-২ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে আবাহনী।
বাংলাদেশ ফুটবল লিগে আজ চার ম্যাচের তিনটিরই পরিণতি হয়েছে ড্র। কিংস অ্যারেনায় এগিয়ে যেতে ৫ মিনিট সময় লাগে কিংসের। মাঝমাঠে ইয়াসিন খানের ভুল পাস চলে যায় দোরিয়েলতন গোমেসের কাছে। ব্রাজিলিয়ান এই ফরোয়ার্ডের দেওয়া থ্রু পাস কাজে লাগিয়ে জাল কাঁপান রাকিব হোসেন।
১৬ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এমানুয়েল সানডে। এবারও গোলের জোগানদাতা দোরিয়েলতন। তাঁর কাছ থেকে ফাঁকায় পাওয়া বল জালে পাঠাতে কোনো অসুবিধা হয়নি সানডের। জোড়া ধাক্কার পর গা ঝারা দিয়ে ওঠে আবাহনী। ১৯ মিনিটে বক্সের ভেতর মিরাজুল ইসলাম ফাউলের শিকার হলে পেনাল্টি পায় তারা। সফল স্পট কিকে লক্ষ্যভেদ করেন দিয়াবাতে।
বিরতির পর সমতায় আসে আকাশি-নীলরা। ৫০ মিনিটে মোরসালিনের সঙ্গে ওয়ান টু করে দিয়াবাতে পান দ্বিতীয় গোলের দেখা। মালির এই স্ট্রাইকের হ্যাটট্রিকের কাছেও ছিলেন। ৭০ মিনিটে আবারও পেনাল্টি পায় আবাহনী। কিংসের ডিফেন্ডার এমানুয়েল টনি অদ্ভুত এক ভুল করে বসেন। অফসাইড ভেবে বক্সের মধ্যেই বল হাত দিয়ে ধরে ফেলেন! পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। কিন্তু দিয়াবাতের শট এবার ফিরিয়ে দেন কিংস গোলরক্ষক আনিসুর রহমান। তাতে এগিয়ে যাওয়া হয়নি আবাহনীর।
ফলে ৮ ম্যাচে ১৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষেই রয়েছে কিংস। ১০ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে আবাহনী। কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করেছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। এনিয়ে টানা ৩ ম্যাচ জয়হীন থাকল তারা। ২৪ মিনিটে সলোমোন কিংয়ের পাস থেকে রহমতগঞ্জ এগিয়ে যায় অভিষেক লিম্বুর গোলে। বিরতির পর মোহামেডানকে সমতায় ফেরান স্যামুয়েল বোয়াটেং। ৯ পয়েন্ট নিয়ে সাদা কালোরা আছে ছয়ে। ১৪ পয়েন্ট নিয়ে তিনে রহমতগঞ্জ।
গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে পিডব্লিউডি স্পোর্টস ক্লাবকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব। ২০ মিনিটে পেনাল্টি থেকে তাদের এগিয়ে দেন বেন ইব্রাহিম। ৪৫ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন আরিয়ান হোসেন। বিরতির পর উত্তাপ ছড়ায় ম্যাচে। ৫০ মিনিটে লাল কার্ড দেখেন ফকিরেরপুলের শিহাব মিয়া। ৮০ পেনাল্টি থেকে মিনহাজুল স্বাধীন ব্যবধান কমালেও পিডব্লিউডির হার এড়াতে পারেননি।
মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ১-১ গোলে ড্র করেছে ব্রাদার্স ইউনিয়ন ও ফর্টিস এফসি। ২১ মিনিটে মোলতাজিম আলম হিমেলের গোলে এগিয়ে যায় ব্রাদার্স। বিরতির পর ৬৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ফর্টিসকে সমতায় ফেরান পা ওমর বাবু।১৫ পয়েন্ট কিংসের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে ফর্টিস।

রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
২৫ জুন ২০২৫
ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে
একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
জাকির মৃত্যুসংবাদ যখন আসে, তখন সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ঢাকার বিপক্ষে ব্যাট করছে রাজশাহী। ম্যাচ চলায় ক্রিকেটারদের অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ ছিল না। কিন্তু ম্যাচ শেষ হতেই ঢাকা ও রাজশাহীর ক্রিকেটাররা নিজেদের আবেগ প্রকাশ করতে শুরু করেন।
অসুস্থ হওয়ার পর জাকিকে মাঠে কিছুক্ষণ সিপিআর দিয়ে সিলেটের আল হারামাইন হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পরই আসে মৃত্যুসংবাদ। এরপর লাশ আনা হয় সিলেট স্টেডিয়ামে। জাকির চলে যাওয়ার দিনে রাজশাহীকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে ঢাকা। দুই দলের ম্যাচ শেষে মাঠে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা যায় মুশফিককে। কেঁদেছেন শরিফুল ইসলামসহ অন্য ক্রিকেটাররাও। জাকির সঙ্গে মুশফিকের সম্পর্কটা ২৫ বছরের। অনূর্ধ্ব ১৯ দল, হাই পারফরম্যান্স (এইচপি), একাডেমি থেকে জাতীয় দল—সব জায়গাতেই প্রয়াত এই কোচ ছিলেন মুশফিকের অভিভাবকের মতো। দেশের নামকরা সব ক্রিকেটারের বিপদের দিনে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন জাকি। এবার তিনি সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন।
জাকির মৃত্যুতে মাতম চলছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। ভিন্ন ভিন্ন বার্তায় শোক প্রকাশ করেছেন সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেনরা। শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং ঢাকা ক্যাপিটালস।
রাজশাহীর বিপক্ষে জয় জাকিকে উৎসর্গ করেছে ঢাকা। ম্যাচ শেষে দলটির অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন বলেন, ‘আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টের খবর। জাকি স্যার মারা গেছেন। তাঁর পরিবারের প্রতি আমাদের সমবেদনা ও দোয়া রইল। তবে একটি ভালো জয়। এটা আমাদের জন্য অনেক বড় একটি ক্ষতি। তিনি আমাদের কাছে অনেকটা বাবার মতো ছিলেন। আমি মনে করি, এটি আমাদের জন্য অনেক বড় ক্ষতি। আমরা যখনই কোনো ম্যাচ খেলি, জেতার জন্যই খেলি। এই জয় আমি জাকি স্যারকে উৎসর্গ করছি। ইনশা আল্লাহ, আল্লাহ তাঁকে জান্নাত দান করবেন।’

ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
জাকির মৃত্যুসংবাদ যখন আসে, তখন সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ঢাকার বিপক্ষে ব্যাট করছে রাজশাহী। ম্যাচ চলায় ক্রিকেটারদের অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ ছিল না। কিন্তু ম্যাচ শেষ হতেই ঢাকা ও রাজশাহীর ক্রিকেটাররা নিজেদের আবেগ প্রকাশ করতে শুরু করেন।
অসুস্থ হওয়ার পর জাকিকে মাঠে কিছুক্ষণ সিপিআর দিয়ে সিলেটের আল হারামাইন হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পরই আসে মৃত্যুসংবাদ। এরপর লাশ আনা হয় সিলেট স্টেডিয়ামে। জাকির চলে যাওয়ার দিনে রাজশাহীকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে ঢাকা। দুই দলের ম্যাচ শেষে মাঠে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা যায় মুশফিককে। কেঁদেছেন শরিফুল ইসলামসহ অন্য ক্রিকেটাররাও। জাকির সঙ্গে মুশফিকের সম্পর্কটা ২৫ বছরের। অনূর্ধ্ব ১৯ দল, হাই পারফরম্যান্স (এইচপি), একাডেমি থেকে জাতীয় দল—সব জায়গাতেই প্রয়াত এই কোচ ছিলেন মুশফিকের অভিভাবকের মতো। দেশের নামকরা সব ক্রিকেটারের বিপদের দিনে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন জাকি। এবার তিনি সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন।
জাকির মৃত্যুতে মাতম চলছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। ভিন্ন ভিন্ন বার্তায় শোক প্রকাশ করেছেন সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেনরা। শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং ঢাকা ক্যাপিটালস।
রাজশাহীর বিপক্ষে জয় জাকিকে উৎসর্গ করেছে ঢাকা। ম্যাচ শেষে দলটির অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন বলেন, ‘আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টের খবর। জাকি স্যার মারা গেছেন। তাঁর পরিবারের প্রতি আমাদের সমবেদনা ও দোয়া রইল। তবে একটি ভালো জয়। এটা আমাদের জন্য অনেক বড় একটি ক্ষতি। তিনি আমাদের কাছে অনেকটা বাবার মতো ছিলেন। আমি মনে করি, এটি আমাদের জন্য অনেক বড় ক্ষতি। আমরা যখনই কোনো ম্যাচ খেলি, জেতার জন্যই খেলি। এই জয় আমি জাকি স্যারকে উৎসর্গ করছি। ইনশা আল্লাহ, আল্লাহ তাঁকে জান্নাত দান করবেন।’

রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
২৫ জুন ২০২৫
পুলিশের কাছে হারের বেদনা ভুলে বসুন্ধরা কিংসের শুরুটা ছিল দারুণ। ১৬ মিনিটের ব্যবধানে এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে। ম্যাচের তখনো অনেকটা পথ বাকি। আবাহনী লিমিটেডও তাই হাল ছাড়েনি। সমতা ফিরিয়ে জয়েরও খুব কাছাকাছি ছিল তারা। কিন্তু নায়ক হতে গিয়ে বরং খলনায়কই হয়ে গেলেন সুলেমান দিয়াবাতে। তাঁর পেনাল্টি মিসে ২-২ গোলের
১ ঘণ্টা আগে
একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
প্রথম তিন টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়া আগেই সিরিজ নিশ্চিত করে রেখেছে। তবুও মেলবোর্নে প্রচুর পরিমাণ টিকিট বিক্রি হয় প্রথম তিন দিনের। প্রথম দিনে রেকর্ড ৯৪,১৯৯ হাজার দর্শকের উপস্থিতির কারণে পুরো বক্সিং ডে টেস্টে দর্শকসংখ্যার নতুন রেকর্ড গড়ার আশা করা হয়েছিল । কিন্তু দুই দিনে টেস্ট শেষ হওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। পার্থে প্রথম টেস্টও দুই দিনে শেষ হয়।তাতে প্রায় ৫০ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলার (৪১ কোটি টাকা) ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরুর আগে এক দিনে ২০ উইকেট পড়ার ঘটনা বাড়াবাড়ি কি না, জানতে চাওয়া হয়েছিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী টড গ্রিনবার্গের কাছে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘ছোট করে বললে, হ্যাঁ (বাড়াবাড়ি)। একজন ভক্ত হিসেবে এটি দেখতে যতটা মন্ত্রমুগ্ধকর, আকর্ষণীয় এবং আনন্দদায়ক ছিল, আমরা স্পষ্টতই চাই টেস্ট ক্রিকেট আরও দীর্ঘ সময় ধরে চলুক।’
গ্রিনবার্গ বলেন, ‘সহজভাবে বলতে চাই— ছোট টেস্ট ম্যাচ ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর। এর চেয়ে সরাসরি কথা আর হতে পারে না। তাই আমি ব্যাট এবং বলের মধ্যে আরও ভারসাম্য দেখতে চাই। আমার মনে হয় গতকালের খেলায় বল কিছুটা সুবিধা পেয়েছে। এর জন্য ব্যাটারদেরও কিছুটা দায় আছে, সবকিছু পিচের ওপর ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না; তবে আমাদের সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’
সাবেক অনেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার প্রথম দিনে মেলবোর্নের উইকেট নিয়ে সমালোচনা করেছেন। বোলারদের জন্য অতি সহায়ক তা। সংক্ষিপ্ত টেস্ট এড়াতে পরবর্তী উইকেট বানানোর ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দিলেন গ্রিনবার্গ। তিনি বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে আমরা উইকেট তৈরির ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ না করার নীতি মেনে চলি এবং মাঠকর্মী, আবহাওয়া ও মাটির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য অনুযায়ীই পিচ তৈরি হতে দিই। কিন্তু যখন খেলার ওপর—বিশেষ করে বাণিজ্যিকভাবে এর প্রভাব দেখবেন, তখন এতে জড়িয়ে না পড়াটা আরও বেশি কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।’
গ্রিনবার্গ আরও বলেন, ‘আমি বলছি না যে আমরা গিয়ে মাঠকর্মীদের সঙ্গে কথা বলব, তবে পুরো গ্রীষ্মজুড়ে আমাদের প্রত্যাশা কী— সে বিষয়ে সতর্ক নজর রাখতেই হবে। গত রাতে আমি ভালোভাবে ঘুমাইনি। কিন্তু আমাদের চ্যালেঞ্জ হলো— এই অভিজ্ঞতাগুলো যেন দিন দিন অব্যাহত রাখা যায়। সেটাই আমাদের সবার জন্য চ্যালেঞ্জ।’

একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
প্রথম তিন টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়া আগেই সিরিজ নিশ্চিত করে রেখেছে। তবুও মেলবোর্নে প্রচুর পরিমাণ টিকিট বিক্রি হয় প্রথম তিন দিনের। প্রথম দিনে রেকর্ড ৯৪,১৯৯ হাজার দর্শকের উপস্থিতির কারণে পুরো বক্সিং ডে টেস্টে দর্শকসংখ্যার নতুন রেকর্ড গড়ার আশা করা হয়েছিল । কিন্তু দুই দিনে টেস্ট শেষ হওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। পার্থে প্রথম টেস্টও দুই দিনে শেষ হয়।তাতে প্রায় ৫০ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলার (৪১ কোটি টাকা) ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।
দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরুর আগে এক দিনে ২০ উইকেট পড়ার ঘটনা বাড়াবাড়ি কি না, জানতে চাওয়া হয়েছিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী টড গ্রিনবার্গের কাছে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘ছোট করে বললে, হ্যাঁ (বাড়াবাড়ি)। একজন ভক্ত হিসেবে এটি দেখতে যতটা মন্ত্রমুগ্ধকর, আকর্ষণীয় এবং আনন্দদায়ক ছিল, আমরা স্পষ্টতই চাই টেস্ট ক্রিকেট আরও দীর্ঘ সময় ধরে চলুক।’
গ্রিনবার্গ বলেন, ‘সহজভাবে বলতে চাই— ছোট টেস্ট ম্যাচ ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর। এর চেয়ে সরাসরি কথা আর হতে পারে না। তাই আমি ব্যাট এবং বলের মধ্যে আরও ভারসাম্য দেখতে চাই। আমার মনে হয় গতকালের খেলায় বল কিছুটা সুবিধা পেয়েছে। এর জন্য ব্যাটারদেরও কিছুটা দায় আছে, সবকিছু পিচের ওপর ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না; তবে আমাদের সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’
সাবেক অনেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার প্রথম দিনে মেলবোর্নের উইকেট নিয়ে সমালোচনা করেছেন। বোলারদের জন্য অতি সহায়ক তা। সংক্ষিপ্ত টেস্ট এড়াতে পরবর্তী উইকেট বানানোর ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দিলেন গ্রিনবার্গ। তিনি বলেন, ‘ঐতিহ্যগতভাবে আমরা উইকেট তৈরির ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ না করার নীতি মেনে চলি এবং মাঠকর্মী, আবহাওয়া ও মাটির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য অনুযায়ীই পিচ তৈরি হতে দিই। কিন্তু যখন খেলার ওপর—বিশেষ করে বাণিজ্যিকভাবে এর প্রভাব দেখবেন, তখন এতে জড়িয়ে না পড়াটা আরও বেশি কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।’
গ্রিনবার্গ আরও বলেন, ‘আমি বলছি না যে আমরা গিয়ে মাঠকর্মীদের সঙ্গে কথা বলব, তবে পুরো গ্রীষ্মজুড়ে আমাদের প্রত্যাশা কী— সে বিষয়ে সতর্ক নজর রাখতেই হবে। গত রাতে আমি ভালোভাবে ঘুমাইনি। কিন্তু আমাদের চ্যালেঞ্জ হলো— এই অভিজ্ঞতাগুলো যেন দিন দিন অব্যাহত রাখা যায়। সেটাই আমাদের সবার জন্য চ্যালেঞ্জ।’

রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
২৫ জুন ২০২৫
পুলিশের কাছে হারের বেদনা ভুলে বসুন্ধরা কিংসের শুরুটা ছিল দারুণ। ১৬ মিনিটের ব্যবধানে এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে। ম্যাচের তখনো অনেকটা পথ বাকি। আবাহনী লিমিটেডও তাই হাল ছাড়েনি। সমতা ফিরিয়ে জয়েরও খুব কাছাকাছি ছিল তারা। কিন্তু নায়ক হতে গিয়ে বরং খলনায়কই হয়ে গেলেন সুলেমান দিয়াবাতে। তাঁর পেনাল্টি মিসে ২-২ গোলের
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই পরিচিত কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে তারা।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এদিন বোলাররাই ঢাকার জয়ের ভীত গড়ে দেন। ইমাদ ওয়াসিম, সালমান মির্জাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৩২ রানের বেশি তুলতে পারেনি রাজশাহী। সিলেট টাইটানসের বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচে দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে দল জিতিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ঢাকার বিপক্ষেও ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু ব্যক্তিগত ৩৭ রানে শান্তকে থামান ইমাদ। দুটি করে চার এবং ছক্কায় সাজানো তাঁর ২৮ বলের ইনিংস।
রাজশাহীর হয়ে এটাই ছিল কোনো ব্যাটারের সর্বোচ্চ বক্তিগত রান। মুশফিকুর রহিম, মোহাম্মদ নাওয়াজ, তানজিদ হাসান তামিমরা উইকেটে টিকে গেলেও বিধ্বংসী হতে পারেননি। রাজশাহীও পায়নি লড়াইয়ের পুঁজি। ১০০ স্ট্রাইকরেটে ২৬ রান করেন নাওয়াজ। ১ বল কম খেলে ২৪ রান করেন মুশফিক। ১৫ বলে ২০ রান এনে দেন তামিম। ৩ উইকেট নিয়ে ঢাকার হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল ইমাদ। ৪ ওভারে এই স্পিনারের খরচ মাত্র ১৬ রান। সমান ওভার বল করে ১৭ রানে ১ উইকেট নেন সালমান। ৩২ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন নাসির হোসেন।
জবাবে ৭ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় ঢাকা। মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৪২ রানে সাইফ হাসান ও উসমান খানকে হারায় তারা। এরপর আব্দুল্লাহ আল মামুনের দায়িত্বশীল ইনিংস এবং শেষ দিকে শামীম হোসেন পাটোয়ারি ও সাব্বির রহমানের ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে ঢাকা। ৩৯ বল খেলা মামুনের অবদান ৪৫ রান। ১০ বলে ২১ রান করে অপরাজিত থাকেন সাব্বির। তাঁর সঙ্গী শামীমের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান। ৫ নম্বরে নেমে ২২ বলে ১৯ রান করেন নাসির। তাঁর এই ইনিংসে কিছুটা চাপে পড়েছিল ঢাকা। কিন্তু চাপ সামলে শেষ হাসি হাসে ঢাকা।
বিপিএলের গত পর্বে টানা ৬ ম্যাচ হেরেছিল ঢাকা। কার্যত সেখানেই প্লে অফে খেলার সম্ভাবনা শেষ হয় তাদের। এবার ফ্র্যাঞ্চাইজিটির শুরুটা হলো ব্যতিক্রম। জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে দারুণ কিছু করার বার্তাই যেন দিয়ে রাখল মিঠুনের দল।

ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে মাঠে এসেছিলেন মাহবুব আলী জাকি। টসের পর ছিল ম্যাচ শুরুর অপেক্ষা। এরপরই সবকিছু বিষাদে রূপ নেয়। মাঠে হার্ট অ্যাটাকের পর হাসপাতালে নিলে মারা যান দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের এই পরিচিত কোচ। জাকির মৃত্যু শোকে মুষড়ে পড়েনি ঢাকা। বরং শোককে শক্তিতে পরিণত করে রাজশাহীর বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে তারা।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এদিন বোলাররাই ঢাকার জয়ের ভীত গড়ে দেন। ইমাদ ওয়াসিম, সালমান মির্জাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৩২ রানের বেশি তুলতে পারেনি রাজশাহী। সিলেট টাইটানসের বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচে দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে দল জিতিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ঢাকার বিপক্ষেও ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু ব্যক্তিগত ৩৭ রানে শান্তকে থামান ইমাদ। দুটি করে চার এবং ছক্কায় সাজানো তাঁর ২৮ বলের ইনিংস।
রাজশাহীর হয়ে এটাই ছিল কোনো ব্যাটারের সর্বোচ্চ বক্তিগত রান। মুশফিকুর রহিম, মোহাম্মদ নাওয়াজ, তানজিদ হাসান তামিমরা উইকেটে টিকে গেলেও বিধ্বংসী হতে পারেননি। রাজশাহীও পায়নি লড়াইয়ের পুঁজি। ১০০ স্ট্রাইকরেটে ২৬ রান করেন নাওয়াজ। ১ বল কম খেলে ২৪ রান করেন মুশফিক। ১৫ বলে ২০ রান এনে দেন তামিম। ৩ উইকেট নিয়ে ঢাকার হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল ইমাদ। ৪ ওভারে এই স্পিনারের খরচ মাত্র ১৬ রান। সমান ওভার বল করে ১৭ রানে ১ উইকেট নেন সালমান। ৩২ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন নাসির হোসেন।
জবাবে ৭ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় ঢাকা। মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৪২ রানে সাইফ হাসান ও উসমান খানকে হারায় তারা। এরপর আব্দুল্লাহ আল মামুনের দায়িত্বশীল ইনিংস এবং শেষ দিকে শামীম হোসেন পাটোয়ারি ও সাব্বির রহমানের ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে ঢাকা। ৩৯ বল খেলা মামুনের অবদান ৪৫ রান। ১০ বলে ২১ রান করে অপরাজিত থাকেন সাব্বির। তাঁর সঙ্গী শামীমের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান। ৫ নম্বরে নেমে ২২ বলে ১৯ রান করেন নাসির। তাঁর এই ইনিংসে কিছুটা চাপে পড়েছিল ঢাকা। কিন্তু চাপ সামলে শেষ হাসি হাসে ঢাকা।
বিপিএলের গত পর্বে টানা ৬ ম্যাচ হেরেছিল ঢাকা। কার্যত সেখানেই প্লে অফে খেলার সম্ভাবনা শেষ হয় তাদের। এবার ফ্র্যাঞ্চাইজিটির শুরুটা হলো ব্যতিক্রম। জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে দারুণ কিছু করার বার্তাই যেন দিয়ে রাখল মিঠুনের দল।

রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
২৫ জুন ২০২৫
পুলিশের কাছে হারের বেদনা ভুলে বসুন্ধরা কিংসের শুরুটা ছিল দারুণ। ১৬ মিনিটের ব্যবধানে এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে। ম্যাচের তখনো অনেকটা পথ বাকি। আবাহনী লিমিটেডও তাই হাল ছাড়েনি। সমতা ফিরিয়ে জয়েরও খুব কাছাকাছি ছিল তারা। কিন্তু নায়ক হতে গিয়ে বরং খলনায়কই হয়ে গেলেন সুলেমান দিয়াবাতে। তাঁর পেনাল্টি মিসে ২-২ গোলের
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মাহবুব আলী জাকিকে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের সঙ্গে জাকির সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। স্বাভাবিকভাবে তাঁর মৃত্যু একটু বেশিই ছুঁয়ে গেছে মুশফিককে। তাঁর অঝোরে কান্না যেন সেটারই প্রমাণ দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে
একটি টেস্ট ম্যাচের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫ দিন। অথচ অ্যাশেজে ৪ টেস্টের ইতি ঘটল মাত্র ১৩ দিনেই। এর মধ্যে দুটি টেস্ট দুই দিনের বেশি টিকতে পারেনি। সর্বশেষ মেলবোর্ন টেস্ট শেষ হলো আজ দ্বিতীয় দিনেই। ক্রিকেটের বাণিজ্যিক দিক থেকে তা লোকসানেরই বটে। তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
৩ ঘণ্টা আগে